শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৬, শনিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সমান্তরাল ভালোবাসা

মোজাম্মেল বাবু
অনলাইন ভার্সন
সমান্তরাল ভালোবাসা

একই নক্ষত্রকণিকা দিয়ে সৃষ্টিকর্তা তৈরি করেন ‘লিলিথ’কে। প্রথম মিলনেই মিশনারি পজিশনে অস্বীকৃতি জানিয়ে আদমকে ছেড়ে চলে যায় লিলিথ। আদমের শূন্যতা দূর করতে তাকে সঙ্গে নিয়েই প্রভু তৈরি করেন ‘দ্বিতীয়া’ আরেক সুন্দরী। সবই ছিল তার, ছিল না কেবল চমক! তাই তার প্রতি সেদিন আকৃষ্ট হননি আদম। তবে এ নিয়েও আদম নিশ্চয়ই পরে আফসোস করেছেন অনেক।

১. হিব্রু মিথলজির বর্ণনা অনুসারে- ঈশ্বর সব প্রাণিকুলকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করে তাদের নামকরণের ভার দেন আদমকে। সূর্যকণা থেকে জš§ নেওয়ায় তার আরেক নাম ‘অর্ক’। অন্য প্রাণীদের যুগল প্রেমের দৃশ্যে অভিভূত হয়ে আদম নিজের জন্যও ঈশ্বরের কাছে একজন সঙ্গিনী প্রার্থনা করেন। একই নক্ষত্রকণিকা দিয়ে সৃষ্টিকর্তা তৈরি করেন ‘লিলিথ’কে। প্রথম মিলনেই মিশনারি পজিশনে অস্বীকৃতি জানিয়ে আদমকে ছেড়ে চলে যায় লিলিথ। আদমের শূন্যতা দূর করতে তাকে সঙ্গে নিয়েই প্রভু তৈরি করেন ‘দ্বিতীয়া’ আরেক সুন্দরী। সবই ছিল তার, ছিল না কেবল চমক! তাই তার প্রতি সেদিন আকৃষ্ট হননি আদম। তবে এ নিয়েও আদম নিশ্চয়ই পরে আফসোস করেছেন অনেক। শেষ প্রচেষ্টায় ঘুমন্ত আদমের পাঁজরের একটি হাড় খুলে নিয়ে ঈশ্বর সৃষ্টি করেন ‘ইভ’কে। তার হাতেই আদমের ভালোবাসায় হাতেখড়ি এবং এই নশ্বর পৃথিবীতে নির্বাসন। বশ্যতা মানা প্রেমময়ী ইভের ভালোবাসায় আপ্লুত হয়েও আদম জন্মজন্মান্তর ধরে খুঁজে ফেরেন অধরা সেই লিলিথকে। অন্যদিকে জন্ম-মৃত্তিকার দুর্বার আকর্ষণে লিলিথ বার বার আদমের কাছে ছুটে গেলেও বাধা পড়ে আছে চিরন্তন বিরহের আবর্তে। প্রতিটি মানুষের জীবনেই রয়েছে একজন ‘ইভ’ এবং আরেকজন ‘লিলিথ’- কখনো সে তাকে খুঁজে পায়, কখনো পায় না। অন্যদিকে, প্রতিটি নারীর ভিতরে একই সঙ্গে বাস করে একজন ‘ইভ’ এবং আরেকজন ‘লিলিথ’- কখনো সে তাকে আবিষ্কার করতে পারে, কখনো পারে না। অনিবার্য অর্ক ও লিলিথের মিলন, সেই সঙ্গে অনিবার্য তাদের অনন্ত অপেক্ষা।

২. এ স্পেস-টাইমে অর্ক ও লিলিথের দেখা হয় প্রথম যৌবনের দেড় যুগ পরে। বিষয়টি তদন্ত শেষে ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ওয়েলসের অ্যাসট্রোনমার জন ওয়েব মন্তব্য করেন ‘আলোর গতি শ্লথ হয়ে যাওয়াই এ বিলম্বের কারণ হয়ে থাকবে’। ওয়েবের যুগান্তকারী এ উদ্ভাবন ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী পল ডেভিস বলেন, ‘কোয়াসার আলো বিচ্ছুরণকারী পরমাণুগুলোর গঠনে মানবদেহের পরমাণু থেকে উল্লেখযোগ্য কিছু ভিন্নতা লক্ষ্য করা গেছে, যা সত্য হলে আলোর গতির তারতম্যই হবে এ ভিন্নতার একমাত্র সম্ভাব্য কারণ’। সমগ্র মানব জাতির জন্য অত্যন্ত অর্থবহ এ অবজারভেশনটির ফলে হুমকির সম্মুখীন হবে আইনস্টাইনের কালজয়ী ‘থিওরি অব রিলেটিভিটি’, ‘কোনো বস্তুই আলোক-প্রতিবন্ধক অতিক্রম করতে পারে না’- এ সম্পর্কিত ‘টাইম ডায়লেশন’ সূত্র এবং আধুনিক বিজ্ঞানের ভিত্তি- ‘আলোর গতির স্থিরতা’র তত্ত্বটিও। তবে ঈশ্বরের সাম্রাজ্যে সময় রাখতে না পারার এটাই প্রথম নজির নয়। মাতৃতান্ত্রিক মায়োকন্ড্রিয়াল ডিএনএ ও পিতৃতান্ত্রিক ওয়াই ক্রোমোজমের বংশপরম্পরা বিশ্লেষণ করে মলিক্যুলার বায়োলজিস্টরা সম্প্রতি নিশ্চিত হয়েছেন যে, মানব জাতির অভিন্ন পিতা-মাতা হিসেবে খ্যাত ‘আদম’ ও ‘ইভ’ পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছেন অন্তত ৯০ হাজার বছরের ব্যবধানে। পিছিয়ে পড়ে আদম বোধ করি লিলিথেরই তালাশ করে থাকবেন। আঠারো বছরের বিলম্ব মুছে ফেলতে পারেনি এ যুগের অর্ক ও লিলিথের প্রেম। হঠাৎ দেখার অকস্মাৎ আঙ্গুলের ছোঁয়ায় তাদের মধ্যে আবারও জ্বলে ওঠে জন্ম-মৃত্তিকার ভালোবাসা। অনুভূতির বিদ্যুৎস্পর্শ গলা, গ্রীবা ও চিবুক ছাড়িয়ে বিনির্মিত হয় শাশ্বত এক কাব্য। ‘কে বলে আগুন, এক ফালি চুম্বনই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার!’ তাপের কোনো বিনাশ নেই, কেবল অবস্থার পরিবর্তন ঘটে মাত্র- তাপের অবিনাশিতাবাদ এ সূত্র মেনে, একজনের ভালোবাসার আজন্ম উত্তাপে বাষ্পায়িত হতে থাকে আরেকজনের ভালোবাসা। ভালো বাসতে বাসতে ফতুর হয়ে যায় আদিম দুটি মানুষ। ততক্ষণে ‘ফেন্সিং’ খেলার মতো পেছন থেকে সুতা টেনে ধরে দুটি সংসার এবং সন্তানদের উজ্জ্বল মুখ।

৩. বিদ্যমান বাস্তবতায় মিলনের কোনো সম্ভাবনা খুঁজে না পেয়ে অর্ক ও লিলিথ ‘টাইম টানেল’ বেয়ে ফিরে যায় দেড় যুগ আগে। ‘গ্র্যান্ডফাদার প্যারাডক্স’ সূত্রমতে- অতীত ভ্রমণ করে কেউ যদি নিজের ‘বাবা’র জন্মের আগেই ‘দাদা’কে হত্যা করে ফেলে, তখন ‘বাবা’ এবং একই সঙ্গে তার নিজের অস্তিত্বও মিথ্যা হয়ে যাবে। অর্ক ও লিলিথ অতীতে ফিরে গিয়ে কোনো হত্যাকাণ্ড না ঘটিয়ে শুধু নিজেদের বিয়ে দুটো ভেঙে দিয়ে আবার বর্তমান পৃথিবীতে ফিরে আসে। সকালে ঘুম ভেঙে হাত মেলতেই অর্ক স্পর্শ করে লিলিথের পেলব শরীর। লিলিথও চোখ খুলে অর্ককে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায়। কিন্তু কিছুক্ষণ না যেতেই কান্নায় ভেঙে পড়ে ওরা দুজন, সময়ের পর্দা থেকে ততক্ষণে বিলীন হয়ে গেছে তাদের প্রাণপ্রিয় সন্তানরা। বস্তুত অতীত কিংবা ভবিষ্যৎ ভ্রমণে কখনো এমন কিছু করা যাবে না যাতে ইতিহাসের ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হয়। পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলা হয়- ‘থিওরি অব আনইন্টারেপটেড ক্রোনোলজি’। বিলাপ করতে করতে ওরা দুজন আবার ছুটে যায় অতীতের কাছে, ফিরিয়ে দেয় কালের স্বাভাবিক পরম্পরা। অতীতে ফিরে গিয়ে ‘ভুল’ শুধরে নেওয়ার কৌশলটি যথার্থ হলেও ‘পথ’ নির্বাচন তাদের সঠিক ছিল না। টাইম-টানেল বেছে না নিয়ে তাদের উচিত ছিল ওয়ার্মহোলের ওপর আস্থা রাখা। টাইম-টানেল ভ্রমণে ফিরে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় ‘এনট্রপি’কে রিভার্স করা, যেখানে ‘ডিগ্রি ও ডিজঅর্ডার ইনক্রিজেস উইথ টাইম’। সর্বশেষ উদ্যোগে বিনাইন ওয়ার্মহোল সুড়ঙ্গ দিয়ে অর্ক ও লিলিথ পৌঁছে গেল সেই সময়-সন্ধিক্ষণে, যেখান থেকে ‘দুজনার দুটি পথ দুটি দিকে গিয়েছিল বেঁকে’। ‘ওয়ার্মহোল’ এক ধরনের ‘ব্ল্যাকহোল’ মাত্র। সাধারণ ব্ল্যাকহোল আলো পর্যন্ত গিলে খায়, সেখান থেকে কোনো কিছুই বের হয়ে আসতে পারে না। কিন্তু অর্ক ও লিলিথের প্রয়োজনে কালের দুই প্রান্তকে সংযোগের স্বার্থে ‘অ্যান্টি-গ্র্যাভেটি’ ম্যাটার দিয়ে তৈরি হয় একটি ‘বিনাইন’ অর্থাৎ অপ্রতিকূল প্রাকৃতিক গহ্বর। কার্ল সাগানের ‘কসমস’ গ্রন্থ ও চলচ্চিত্রে ওয়ার্মহোল ভ্রমণের বিশদ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে। শেষমেশ ওয়ার্মহোল পথ বেয়ে অর্ক ও লিলিথ অতীতে ফিরে গিয়ে ক্রসরোডে দাঁড়িয়ে নিজেদের আবদ্ধ করল গভীর এক চুম্বনে। আর তখনই ভালোবাসার প্রকাণ্ড শক্তিতে প্রচণ্ড এক ‘বিগ ব্যাং’ বিশ্বব্রহ্মাণ্ডকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ফেলল। অর্ক ও লিলিথের জন্য জন্ম নিল প্যারালাল দুটো ইউনিভার্স- একটি ‘বিরাজমান বাস্তবতার’ এবং আরেকটি ‘আকাক্সক্ষার বাস্তবতার’। একটির সঙ্গে অন্যটির কোনো বিরোধ নেই এবং দুটোই সমানভাবে সত্য। তবে প্যারালাল ইউনিভার্স থিওরিতে সমান্তরালভাবে বিরাজমান ইউনিভার্সের সংখ্যায় কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। আলোড়ন সৃষ্টিকারী ‘সুপার স্ট্রিং থিওরি’ অনুসারেও বিদ্যমান ১১টি স্পেস-টাইম ডায়মেনশনের প্রতিটিতেই পৃথক একটি ‘বাস্তবতা’ বিরাজ করতে পারে।

৪. কিন্তু অর্ক ও লিলিথ পরস্পরকে চিনবে কী করে? ‘মিমিকিং’ এবং ‘ক্যামোফ্লেজ’ প্রাণিকুলের শাশ্বত সক্ষমতা। একেবারে ভিন্ন প্রজাতির একটি প্রাণীও জীবনের প্রয়োজনে শারীরিক গঠন বদলিয়ে অন্য প্রজাতির আরেকটি প্রাণীর দলে ঢুকে পড়তে পারে। পিঁপড়ার খাদ্যের সহজলভ্যতার লোভে অনেক সুবিধাবাদী প্রজাতিই পিঁপড়ার রূপ নিয়ে তাদের পালে ঢুকে পড়ে। অন্যদিকে গ্রাসহপাররা গায়ের রং বদলে সবুজ ঘাসের মধ্যে মিশে থেকে পেডেটারদের চোখ ফাঁকি দেয়। মানুষের ভিতরেও এমন সব ঘটনা ঘটা সম্ভব। এ পৃথিবীতে অর্ক কিংবা লিলিথের ছদ্মবেশ নিয়ে হাজির হওয়ার অধ্যায় ঘটেছে অনেক। রয়েছে নিজেকে লুকিয়ে রাখার উপাখ্যানও। আবার লিলিথ খোঁজার নামে একাধিক ‘দ্বিতীয়া’র অভিসারেও জড়িয়েছে অনেকে। একক নারীর সঙ্গে পেরে না ওঠা পুরুষের চরে বেড়ানোর স্বভাব তার ভিন্নতা অন্বেষণের তাগিদমাত্র, বায়োলজিক্যাল নিড নয়। ‘ঈশ্বর-বিশ্বাস’ যেমন মানুষের একেবারে অন্তর্গত, তেমনি ‘বহুগামিতা’ও সম্ভবত এত দিনে তাদের ‘ডিএনএ’তে হার্ডওয়্যারড হয়ে গেছে। অন্যদিকে নারীর ‘বুক ফাটে তো মুখ ফুটে না’ রক্ষণশীলতার কারণে তাকে বঞ্চিত হতে হয়েছে বহু স্বর্গীয় সান্নিধ্য থেকে। অর্ক কিংবা লিলিথের অনুসন্ধান, মানুষের কেবল ইন্দ্রিয়ের তাড়না নয়, জন্ম-মৃত্তিকার টান! যা মানুষকে মহাচুম্বকের মতো উড়িয়ে, ভাসিয়ে, কক্ষচ্যুত করে নিয়ে যায় অসীম ভালোবাসার এক দুনিয়ায়। তথাপি বাঁধা পড়ে থাকে অনন্ত প্রতীক্ষার আবর্তে।

লেখক : একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে