শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০২, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩

যে আমাকে দুঃখ দিল সে যেন আজ সুখেই থাকে

মাকিদ হায়দার
অনলাইন ভার্সন
যে আমাকে দুঃখ দিল সে যেন আজ সুখেই থাকে

মানুষের বিকাশ নদীতীর ঘিরেই। সেহেতু জীবনযাপনে নদীর ভূমিকা অপরিসীম থাকে মানুষের পাশে চিরকাল। অন্যদিকে নদীর মান-অভিমানে ভেঙেছে মানববসতি। বাংলার ছয় ঋতুতে গ্রীষ্ম-বর্ষা যেমন আছে তেমনি আছে শীত-বসন্ত। সঙ্গে আছে মানবপ্রেম। সমুদয় নিয়ে।

আজ বেকারত্বের অভিশাপ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার জন্য অনেকের মতো আমিও এক দিন চলে এসেছিলাম পাবনা থেকে ঢাকা নগরীতে। ছিলাম গন্ডগ্রামে, সেই গ্রামেই ছিল আমার পছন্দের একজন।

ঢাকায় এসে যার বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলাম তিনি ছিলেন প্রেমিক ভ্রমর, দুর্ভাগ্যবশত পাননি প্রেমিকাকে। মাস দুয়েকের ভিতর আমি অবশ্য ভেবেছিলাম প্রেমিকাকে নিয়ে আসব দোহারপাড়া থেকে। তিনি এখনো জানাননি তার অভিমত। ভাগ্যচক্র নিয়ে মানুষের উৎসাহ যেমন আছে, যেমন থাকে আমারও তেমনি ছিল, তাই এক দিন দুরুদুরু বুকে এক হস্তরেখাবিদের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। তিনি জানিয়েছিলেন, তোমার জন্ম যেহেতু আজকে, তাই প্রেমের দেবতা শুক্রাচার্যের আশ্রয়ে নেই তুমি, তাই তিনি তোমার প্রতি কৃপাণ। যদিও কার্তিক মাসের ২ তারিখে যেহেতু তোমার জন্মগ্রহণ সেহেতু তোমাকে ফেরাতে হবে দোহারপাড়ার সেই মেয়েটির প্রতি দুর্বলতা। যেতে হবে অন্য প্রেমিকার সন্ধানে। হঠাৎ বোশেখের তান্ডবে নতুন প্রেমিকা বোশেখের দুই হাত ধরে এক দিন চলে গেল চোখের আড়ালে। তারপরও আমার প্রায়শই মনে হয় এক দিন দুজনের দেখা হবে আমাদের রৌদ্র ছায়ায়। জীবনে পথ চলার পথে অনেক কিছুই চলমান থাকে। যাকে এক দিন ভালো লেগেছিল প্রথম জীবনে তাকেই অনেকেই আরাধ্য মনে করেন অনেক প্রেমিক-প্রেমিকা। হোক সে শত জননীর জননী, অথবা শত জনক। প্রথম ভালোবাসা, ভালোবাসা প্রেম কেউ ভুলতে পারে না বলেই আমার বিশ্বাস। কবি উপন্যাসিক নাট্যকার এমনকি গল্পে কীভাবে দুজনের জীবনের প্রেম, সুসম্পর্কের প্রাণ পেয়েছে গল্পকারের গল্পে। বলা যেতে পারে ওই না পাওয়ার মাঝখানে দুটি হৃদয় দোদুল্যমান এমনকি প্রেম হাহাকারপূর্ণ ওই হৃদয় মাজারে সর্বক্ষণই থাকে। দেখা যদি একবার হয় ওইসবের মধ্যেই বেঁচে থাকার বিশ্বাস এবং নিঃশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় সব প্রেমিক-প্রেমিকাকে। যে কোনো কাহিনির কেন্দ্রীয় চরিত্র প্রেম প্রেম শব্দটি পৃথিবীতে এসেছে লক্ষ-কোটি বছর আগে। বিবিধমাত্রায় প্রকাশ পায় নারী-পুরুষের মধ্যে। এমনকি মানুষের বিভিন্ন চর্চার ভিতরে সম্পর্ক ও সম্পর্কহীনতা। শুধু প্রেমিক-প্রেমিকাকে সঙ্গ দেয় দিবারাত অনুভবে। অনুরূপভাবে প্রেমিকা প্রেমিক আবার নিঃসঙ্গ করে থাকে উভয় উভয়কে। প্রেম বহুমাত্রিকতায় প্রকাশিত। নির্মাণ, ভাঙন এবং সংস্কৃতির একাংশ চিরকালের এবং চিরদিনের।

আদম ছিলেন প্রথম পুরুষ। বিবি হাওয়া ছিলেন প্রথম নারী। তাঁদের কবে কোথায় দেখা হয়েছিল সেটি সঠিক কেউ বলতে পারেনি। তবে অনেকের ধারণা। প্রথম দেখা হয়েছিল আরাফাতে। আবার কারও কারও অভিমত অন্য কোথাও। তবে লাইলি-মজনু অথবা শিরি-ফরহাদ তাঁদের চারজনকে নিয়ে অনেক গল্প কবিতা উপন্যাস রচিত হয়েছে। প্রাধান্য বা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রেমকেই। এমনকি আরবি কবিদের ভিতরে ইয়াজিদ বিন মুয়াবিয়া ছিলেন সেই সময়ের একজন প্রখ্যাত কবি। আরব কবিদের নিয়ে যে আরবি কবিতা বেরিয়েছিল তার অনুবাদক ছিলেন কবি আবদুস সাত্তার। এ ছাড়াও ইউরোপ আমেরিকা এমনকি দক্ষিণ আফ্রিকার কবিদের নিয়ে গত শতকে বেরিয়েছিল একাধিক পাওয়া না পাওয়ার প্রেমের কবিতা।

আমাদের আরিপপুরের মগবের আলী সপ্তম-অষ্টম শ্রেণির ছাত্র অবস্থায় তার পিতা ছিলেন পাবনা জজ কোর্টের পিয়ন, জজ সাহেবের পাখি শিকারের অভ্যাস ছিল। তিনি একবার যমুনায় পাখি শিকারে গিয়েছিলেন মগবের আলীর পিতাকে নিয়ে। সেবার যমুনায় ঝড়ে মগবের আলীর পিতা এবং জজ সাহেব মাঝিমাল্লাসহ জনা চার-পাঁচেক যমুনায় ডুবে মারা গিয়েছিলেন। জজ সাহেব সাঁতরে কূলে উঠলেও অন্যরা উঠতে পারেননি। পরবর্তীতে জজ সাহেব দয়াপরবশত মগবের আলীকে পিয়নের চাকরি দিয়েছিলেন ৫০ দশকের গোড়ার দিকে। সবই আমার মায়ের থেকে শোনা। সেই মগবের আলী দোহারপাড়ার এক মুদিদোকানের মালিকের মেয়ের প্রেমে পড়েছিলেন এবং পরবর্তীতে দুই পক্ষের সম্মতিতে বিয়ে হয়েছিল। মেয়েটি ছিল অপরূপ কালো।

আমার পড়ালেখার জীবনে তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক উপন্যাস পড়লাম, ‘কালোই যদি মন্দ তবে চুল পাকিলে কান্দে ক্যান’। মগবের আলীকে আমাদের এক আত্মীয় জিজ্ঞাসা করেছিল সরকারি চাকরি যেহেতু কর, অনেক সুন্দরী মেয়ে পেতে- তার কথার উত্তরে আলী নাকি বলেছিল পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ সুন্দরী আমার হবু স্ত্রী। আমার দুই চোখ দিয়ে যদি আপনি তাকে দেখতেন, এই কথা শোনার পরে আমাদের আত্মীয়টি দ্বিতীয়বার আর কথা বাড়াননি। মগবের আলী ইচ্ছা করলে মেয়েটিকে ফাঁকি দিতে পারতেন। আলী সেটি করেননি যেহেতু তাদের দুজনেরই প্রেম ছিল গভীর থেকে গভীরতর।

প্রেমপ্রীতি, ভালোবাসা, ভালোলাগা, প্রতিটি মানুষের ভিতরে একসময় জাগ্রত হয়। প্রকৃতির নিয়মে প্রেমিক যদি কবি হন তাহলে তার কাছে সবকিছুই সুন্দর। কালো, ফরসা যাই হোক না কেন, নিজের অনুভূতি সবচেয়ে ভালো। ৫০ দশকের শেষ দিকে আমরা যারা পাবনা জিলা স্কুলের ছাত্র ছিলাম পঞ্চম অথবা ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন পাবনা জিলা স্কুলের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিক্ষক ছিলেন মৌলানা কসিমউদ্দিন আহমদ। তিনি পাজামা আসকান এবং মাথায় জিন্নাক্যাপ দিয়ে তার প্রিয় সাইকেল নিয়ে গোপালপুর জিলাপাড়া দিলালপুর এবং লাহিড়াপাড়া থেকে ক্লাস থ্রিতে এনে ভর্তি করতেন। কাচারিপাড়া বাদশা, জিয়াপাড়ার আমাকে অশোককে জিলা স্কুলে ভর্তি করিয়েছিলেন ১৯৫৬ সালে তৃতীয় শ্রেণিতে। তখন আমরা পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র, হেড মৌলানা কসিমউদ্দিন স্যার এক দিন আমাদের এসে গুনে দেখালেন সব ছাত্র আছে কি না, যে শিক্ষক আমাদের ক্লাস নিচ্ছিলেন, তাকে বললেন আপনি পেছনের বেঞ্চে গিয়ে বসুন। আমি ছাত্রদের কাছে একটি প্রশ্ন করব। ক্লাস শিক্ষক পেছনের বেঞ্চে গিয়ে বসতেই আমাদের ক্লাসের ফার্স্টবয় তাকে মৌলানা স্যার জিজ্ঞেস করলেন, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ দেশ কোনটি? ফার্স্টবয় বলল পাকিস্তান। উত্তরে স্যার খুশি না হয়ে ছাত্রটিকে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে দিলেন বেঞ্চের ওপরে। দ্বিতীয় ছাত্রটিকে ওই একই প্রশ্ন করায় সে বলল  ঢাকা। তার কপালে জুটল নেইল ডাউন। তৃতীয় ছাত্রটির বাবা ছিলেন পাবনা জেনারেল হাসপাতালের বড় ডাক্তার। তৃতীয় ছাত্রটি জানাল পৃথিবীর সবচেয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ দেশ লন্ডন।

আমার মামা থাকেন লন্ডনে। ডাক্তারি পড়েন। তৃতীয় ছাত্রটির কপালে জুটল দুই কান ধরে ৩ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার নির্দেশ। আগের দুই ছাত্রকে যথারীতি পূর্বের শাস্তির মেয়াদ শেষে ওদের দুজনকে বসতে বললেন তৃতীয় জনকে মিনিট তিনেক পরে বসার অনুমতি দিয়ে স্যার বললেন, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জায়গা হচ্ছে জন্মভূমি, এই যেমন আমি উল্লাপাড়ার এক অজপাড়াগাঁয়ে জন্মগ্রহণ করেছি। সেই গ্রামই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জায়গা। জন্মভূমি এবং দেশ কখনোই তার সন্তানদের অবহেলা করে না। তোরা মনে রাখবি কথাগুলো। সেই কবে স্কুল জীবন ছেড়ে এসেছি, কথাগুলো এখনো মনে আছে।

আজকাল অনেক প্রবাসী তারা বাংলাদেশকে নিয়ে নাক সিটকায়, তাদের কাছে ইউরোপ-আমেরিকা, কানাডা অনেক ভালো, ছি-ছি। এমনকি বাংলাদেশের অনেক ছেলে প্রবাসী থেকে টেলিফোনের মাধ্যমে বিয়ে করেন, কিন্তু সেই স্ত্রীকে অনেক সময় আর বিদেশে নিয়ে যেতে পারেন না। আমার জানা আছে, কয়েকটি পরিবারের মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিল। যাদের স্বদেশের প্রতি কোনো মায়া মমতা নেই। তারা আমার অভিধায় অমানুষ। এবার অন্য প্রসঙ্গ। পৃথিবীর আদিতেই প্রেম ভালোবাসা ছিল, আছে এবং থাকবে।

ফরাসি কবি শার্লে বোদলেয়ার একজন তরুণীকে মনেপ্রাণে ভালোবেসে ছিলেন, তরুণীর নাম মাদাম সারাতিয়ে। সেই মাদাম শার্লে বোদলেয়ারকে না জানিয়ে অন্য একটি ছেলের গৃহিণী হয়েছিলেন। দুঃখের বিষয় বোদলেয়ারের বন্ধু ছিলেন সেই তরুণটি। অনুরূপভাবে টিএস ওলিয়টের বন্ধু ছিলেন বারট্রার্ন্ড রাসেল, ওই একই ঘটনা না ঘটলেও প্রায় ঘটতে থাকার আগে রাসেল নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন, আমাদের রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে প্রায় বউদি কাদম্বরী দেবী সম্পর্কে অনেকের ভুল ধারণা আছে। বিষয়টি হলো কাদম্বরীর স্বামী জ্যোতিন্দ্রনাথ ঠাকুরের পাঞ্জাবির পকেট থেকে একটি চিঠি পেয়েছিলেন কাদম্বরী। চিঠিটি লিখেছিলেন নটী বিনোদনী। জ্যোতিকে সেই চিঠিতে লিখছিলেন ‘তোমার একটি সন্তান আমার গর্ভে’ কাদম্বরী চিঠি পেয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আত্মহত্যার। তবে আমরা যারা সাধারণ পাঠক তাদের অনেকেরই ধারণা, দেবর রবিঠাকুরের প্রতি তার বিশেষ ভালোলাগা ছিল।

অনুরূপভাবে বলা যেতে পারে কবি কাজী নজরুল ইসলামের কথা। তিনি প্রেমিক ছিলেন এ কথা আমরা সবাই জেনেছি। বিশেষত তাঁর গানে। ঢাকার পুরানা পল্টনে একটি হিন্দু মেয়েকে তাঁর ভালো লেগেছিল। অনুরূপভাবে মেয়েটির। তবে সে যাত্রায় নজরুল প্রহৃত হয়েছিলেন কবি বুদ্ধদেব বসু এবং কবি অজিদ দত্তর কাছে। পরবর্তীতে নজরুলের বিয়ে ঠিক হয়েছিল কুমিল্লায়। বিয়ের রাতেই কবি জেনে গিয়েছিলেন হবু স্ত্রীর অন্য একটি ছেলের সঙ্গে প্রেম আছে।

ফলশ্রুতিতে বিয়ের আসর থেকে সারারাত মাঠে একা একা পায়চারি করেছিলেন। মেয়েপক্ষ তখন জানিয়েছিল নজরুল মানসিক ভারসাম্যহীন। পরে কবি বিয়ে করেছিলেন কুমিল্লার মেয়ে প্রমীলা দেবীকে। এবার একটু অন্য প্রসঙ্গ, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সম্পাদিত ১৯৭৩/৭৪ সালে ‘কণ্ঠস্বর’ পত্রিকায় আমার একটি পদ্য ছাপা হয়েছিল- পদ্যটির নাম ছিল ‘যে আমাকে’ সেই দীর্ঘ কবিতায় একটি দীর্ঘ চরণ ছিল যে আমাকে দুঃখ দিল সে যেন আজ সুখেই থাকে।

মুমু জেসমিন, শামীমা, মিলু এরা সবাই বলেছিলেন কবি হলো ছন্নছাড়া, ঘর করা যায় না কবির সঙ্গে। অতএব ওইদিন। এখন ভাবি ভালোই হয়েছে, আমি প্রায় উচ্চতায় ৬ ফুট। আর উনারা ছিলেন উচ্চতায় বেশ ছোট। তবে সবাই এখন প্রবাসী। তিনজন স্বামীহারা তবু বলি- সুখে থাকুন।

লেখক : কবি

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে