শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০২, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩

যে আমাকে দুঃখ দিল সে যেন আজ সুখেই থাকে

মাকিদ হায়দার
অনলাইন ভার্সন
যে আমাকে দুঃখ দিল সে যেন আজ সুখেই থাকে

মানুষের বিকাশ নদীতীর ঘিরেই। সেহেতু জীবনযাপনে নদীর ভূমিকা অপরিসীম থাকে মানুষের পাশে চিরকাল। অন্যদিকে নদীর মান-অভিমানে ভেঙেছে মানববসতি। বাংলার ছয় ঋতুতে গ্রীষ্ম-বর্ষা যেমন আছে তেমনি আছে শীত-বসন্ত। সঙ্গে আছে মানবপ্রেম। সমুদয় নিয়ে।

আজ বেকারত্বের অভিশাপ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার জন্য অনেকের মতো আমিও এক দিন চলে এসেছিলাম পাবনা থেকে ঢাকা নগরীতে। ছিলাম গন্ডগ্রামে, সেই গ্রামেই ছিল আমার পছন্দের একজন।

ঢাকায় এসে যার বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলাম তিনি ছিলেন প্রেমিক ভ্রমর, দুর্ভাগ্যবশত পাননি প্রেমিকাকে। মাস দুয়েকের ভিতর আমি অবশ্য ভেবেছিলাম প্রেমিকাকে নিয়ে আসব দোহারপাড়া থেকে। তিনি এখনো জানাননি তার অভিমত। ভাগ্যচক্র নিয়ে মানুষের উৎসাহ যেমন আছে, যেমন থাকে আমারও তেমনি ছিল, তাই এক দিন দুরুদুরু বুকে এক হস্তরেখাবিদের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। তিনি জানিয়েছিলেন, তোমার জন্ম যেহেতু আজকে, তাই প্রেমের দেবতা শুক্রাচার্যের আশ্রয়ে নেই তুমি, তাই তিনি তোমার প্রতি কৃপাণ। যদিও কার্তিক মাসের ২ তারিখে যেহেতু তোমার জন্মগ্রহণ সেহেতু তোমাকে ফেরাতে হবে দোহারপাড়ার সেই মেয়েটির প্রতি দুর্বলতা। যেতে হবে অন্য প্রেমিকার সন্ধানে। হঠাৎ বোশেখের তান্ডবে নতুন প্রেমিকা বোশেখের দুই হাত ধরে এক দিন চলে গেল চোখের আড়ালে। তারপরও আমার প্রায়শই মনে হয় এক দিন দুজনের দেখা হবে আমাদের রৌদ্র ছায়ায়। জীবনে পথ চলার পথে অনেক কিছুই চলমান থাকে। যাকে এক দিন ভালো লেগেছিল প্রথম জীবনে তাকেই অনেকেই আরাধ্য মনে করেন অনেক প্রেমিক-প্রেমিকা। হোক সে শত জননীর জননী, অথবা শত জনক। প্রথম ভালোবাসা, ভালোবাসা প্রেম কেউ ভুলতে পারে না বলেই আমার বিশ্বাস। কবি উপন্যাসিক নাট্যকার এমনকি গল্পে কীভাবে দুজনের জীবনের প্রেম, সুসম্পর্কের প্রাণ পেয়েছে গল্পকারের গল্পে। বলা যেতে পারে ওই না পাওয়ার মাঝখানে দুটি হৃদয় দোদুল্যমান এমনকি প্রেম হাহাকারপূর্ণ ওই হৃদয় মাজারে সর্বক্ষণই থাকে। দেখা যদি একবার হয় ওইসবের মধ্যেই বেঁচে থাকার বিশ্বাস এবং নিঃশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় সব প্রেমিক-প্রেমিকাকে। যে কোনো কাহিনির কেন্দ্রীয় চরিত্র প্রেম প্রেম শব্দটি পৃথিবীতে এসেছে লক্ষ-কোটি বছর আগে। বিবিধমাত্রায় প্রকাশ পায় নারী-পুরুষের মধ্যে। এমনকি মানুষের বিভিন্ন চর্চার ভিতরে সম্পর্ক ও সম্পর্কহীনতা। শুধু প্রেমিক-প্রেমিকাকে সঙ্গ দেয় দিবারাত অনুভবে। অনুরূপভাবে প্রেমিকা প্রেমিক আবার নিঃসঙ্গ করে থাকে উভয় উভয়কে। প্রেম বহুমাত্রিকতায় প্রকাশিত। নির্মাণ, ভাঙন এবং সংস্কৃতির একাংশ চিরকালের এবং চিরদিনের।

আদম ছিলেন প্রথম পুরুষ। বিবি হাওয়া ছিলেন প্রথম নারী। তাঁদের কবে কোথায় দেখা হয়েছিল সেটি সঠিক কেউ বলতে পারেনি। তবে অনেকের ধারণা। প্রথম দেখা হয়েছিল আরাফাতে। আবার কারও কারও অভিমত অন্য কোথাও। তবে লাইলি-মজনু অথবা শিরি-ফরহাদ তাঁদের চারজনকে নিয়ে অনেক গল্প কবিতা উপন্যাস রচিত হয়েছে। প্রাধান্য বা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রেমকেই। এমনকি আরবি কবিদের ভিতরে ইয়াজিদ বিন মুয়াবিয়া ছিলেন সেই সময়ের একজন প্রখ্যাত কবি। আরব কবিদের নিয়ে যে আরবি কবিতা বেরিয়েছিল তার অনুবাদক ছিলেন কবি আবদুস সাত্তার। এ ছাড়াও ইউরোপ আমেরিকা এমনকি দক্ষিণ আফ্রিকার কবিদের নিয়ে গত শতকে বেরিয়েছিল একাধিক পাওয়া না পাওয়ার প্রেমের কবিতা।

আমাদের আরিপপুরের মগবের আলী সপ্তম-অষ্টম শ্রেণির ছাত্র অবস্থায় তার পিতা ছিলেন পাবনা জজ কোর্টের পিয়ন, জজ সাহেবের পাখি শিকারের অভ্যাস ছিল। তিনি একবার যমুনায় পাখি শিকারে গিয়েছিলেন মগবের আলীর পিতাকে নিয়ে। সেবার যমুনায় ঝড়ে মগবের আলীর পিতা এবং জজ সাহেব মাঝিমাল্লাসহ জনা চার-পাঁচেক যমুনায় ডুবে মারা গিয়েছিলেন। জজ সাহেব সাঁতরে কূলে উঠলেও অন্যরা উঠতে পারেননি। পরবর্তীতে জজ সাহেব দয়াপরবশত মগবের আলীকে পিয়নের চাকরি দিয়েছিলেন ৫০ দশকের গোড়ার দিকে। সবই আমার মায়ের থেকে শোনা। সেই মগবের আলী দোহারপাড়ার এক মুদিদোকানের মালিকের মেয়ের প্রেমে পড়েছিলেন এবং পরবর্তীতে দুই পক্ষের সম্মতিতে বিয়ে হয়েছিল। মেয়েটি ছিল অপরূপ কালো।

আমার পড়ালেখার জীবনে তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক উপন্যাস পড়লাম, ‘কালোই যদি মন্দ তবে চুল পাকিলে কান্দে ক্যান’। মগবের আলীকে আমাদের এক আত্মীয় জিজ্ঞাসা করেছিল সরকারি চাকরি যেহেতু কর, অনেক সুন্দরী মেয়ে পেতে- তার কথার উত্তরে আলী নাকি বলেছিল পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ সুন্দরী আমার হবু স্ত্রী। আমার দুই চোখ দিয়ে যদি আপনি তাকে দেখতেন, এই কথা শোনার পরে আমাদের আত্মীয়টি দ্বিতীয়বার আর কথা বাড়াননি। মগবের আলী ইচ্ছা করলে মেয়েটিকে ফাঁকি দিতে পারতেন। আলী সেটি করেননি যেহেতু তাদের দুজনেরই প্রেম ছিল গভীর থেকে গভীরতর।

প্রেমপ্রীতি, ভালোবাসা, ভালোলাগা, প্রতিটি মানুষের ভিতরে একসময় জাগ্রত হয়। প্রকৃতির নিয়মে প্রেমিক যদি কবি হন তাহলে তার কাছে সবকিছুই সুন্দর। কালো, ফরসা যাই হোক না কেন, নিজের অনুভূতি সবচেয়ে ভালো। ৫০ দশকের শেষ দিকে আমরা যারা পাবনা জিলা স্কুলের ছাত্র ছিলাম পঞ্চম অথবা ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন পাবনা জিলা স্কুলের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিক্ষক ছিলেন মৌলানা কসিমউদ্দিন আহমদ। তিনি পাজামা আসকান এবং মাথায় জিন্নাক্যাপ দিয়ে তার প্রিয় সাইকেল নিয়ে গোপালপুর জিলাপাড়া দিলালপুর এবং লাহিড়াপাড়া থেকে ক্লাস থ্রিতে এনে ভর্তি করতেন। কাচারিপাড়া বাদশা, জিয়াপাড়ার আমাকে অশোককে জিলা স্কুলে ভর্তি করিয়েছিলেন ১৯৫৬ সালে তৃতীয় শ্রেণিতে। তখন আমরা পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র, হেড মৌলানা কসিমউদ্দিন স্যার এক দিন আমাদের এসে গুনে দেখালেন সব ছাত্র আছে কি না, যে শিক্ষক আমাদের ক্লাস নিচ্ছিলেন, তাকে বললেন আপনি পেছনের বেঞ্চে গিয়ে বসুন। আমি ছাত্রদের কাছে একটি প্রশ্ন করব। ক্লাস শিক্ষক পেছনের বেঞ্চে গিয়ে বসতেই আমাদের ক্লাসের ফার্স্টবয় তাকে মৌলানা স্যার জিজ্ঞেস করলেন, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ দেশ কোনটি? ফার্স্টবয় বলল পাকিস্তান। উত্তরে স্যার খুশি না হয়ে ছাত্রটিকে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে দিলেন বেঞ্চের ওপরে। দ্বিতীয় ছাত্রটিকে ওই একই প্রশ্ন করায় সে বলল  ঢাকা। তার কপালে জুটল নেইল ডাউন। তৃতীয় ছাত্রটির বাবা ছিলেন পাবনা জেনারেল হাসপাতালের বড় ডাক্তার। তৃতীয় ছাত্রটি জানাল পৃথিবীর সবচেয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ দেশ লন্ডন।

আমার মামা থাকেন লন্ডনে। ডাক্তারি পড়েন। তৃতীয় ছাত্রটির কপালে জুটল দুই কান ধরে ৩ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার নির্দেশ। আগের দুই ছাত্রকে যথারীতি পূর্বের শাস্তির মেয়াদ শেষে ওদের দুজনকে বসতে বললেন তৃতীয় জনকে মিনিট তিনেক পরে বসার অনুমতি দিয়ে স্যার বললেন, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জায়গা হচ্ছে জন্মভূমি, এই যেমন আমি উল্লাপাড়ার এক অজপাড়াগাঁয়ে জন্মগ্রহণ করেছি। সেই গ্রামই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জায়গা। জন্মভূমি এবং দেশ কখনোই তার সন্তানদের অবহেলা করে না। তোরা মনে রাখবি কথাগুলো। সেই কবে স্কুল জীবন ছেড়ে এসেছি, কথাগুলো এখনো মনে আছে।

আজকাল অনেক প্রবাসী তারা বাংলাদেশকে নিয়ে নাক সিটকায়, তাদের কাছে ইউরোপ-আমেরিকা, কানাডা অনেক ভালো, ছি-ছি। এমনকি বাংলাদেশের অনেক ছেলে প্রবাসী থেকে টেলিফোনের মাধ্যমে বিয়ে করেন, কিন্তু সেই স্ত্রীকে অনেক সময় আর বিদেশে নিয়ে যেতে পারেন না। আমার জানা আছে, কয়েকটি পরিবারের মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিল। যাদের স্বদেশের প্রতি কোনো মায়া মমতা নেই। তারা আমার অভিধায় অমানুষ। এবার অন্য প্রসঙ্গ। পৃথিবীর আদিতেই প্রেম ভালোবাসা ছিল, আছে এবং থাকবে।

ফরাসি কবি শার্লে বোদলেয়ার একজন তরুণীকে মনেপ্রাণে ভালোবেসে ছিলেন, তরুণীর নাম মাদাম সারাতিয়ে। সেই মাদাম শার্লে বোদলেয়ারকে না জানিয়ে অন্য একটি ছেলের গৃহিণী হয়েছিলেন। দুঃখের বিষয় বোদলেয়ারের বন্ধু ছিলেন সেই তরুণটি। অনুরূপভাবে টিএস ওলিয়টের বন্ধু ছিলেন বারট্রার্ন্ড রাসেল, ওই একই ঘটনা না ঘটলেও প্রায় ঘটতে থাকার আগে রাসেল নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন, আমাদের রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে প্রায় বউদি কাদম্বরী দেবী সম্পর্কে অনেকের ভুল ধারণা আছে। বিষয়টি হলো কাদম্বরীর স্বামী জ্যোতিন্দ্রনাথ ঠাকুরের পাঞ্জাবির পকেট থেকে একটি চিঠি পেয়েছিলেন কাদম্বরী। চিঠিটি লিখেছিলেন নটী বিনোদনী। জ্যোতিকে সেই চিঠিতে লিখছিলেন ‘তোমার একটি সন্তান আমার গর্ভে’ কাদম্বরী চিঠি পেয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আত্মহত্যার। তবে আমরা যারা সাধারণ পাঠক তাদের অনেকেরই ধারণা, দেবর রবিঠাকুরের প্রতি তার বিশেষ ভালোলাগা ছিল।

অনুরূপভাবে বলা যেতে পারে কবি কাজী নজরুল ইসলামের কথা। তিনি প্রেমিক ছিলেন এ কথা আমরা সবাই জেনেছি। বিশেষত তাঁর গানে। ঢাকার পুরানা পল্টনে একটি হিন্দু মেয়েকে তাঁর ভালো লেগেছিল। অনুরূপভাবে মেয়েটির। তবে সে যাত্রায় নজরুল প্রহৃত হয়েছিলেন কবি বুদ্ধদেব বসু এবং কবি অজিদ দত্তর কাছে। পরবর্তীতে নজরুলের বিয়ে ঠিক হয়েছিল কুমিল্লায়। বিয়ের রাতেই কবি জেনে গিয়েছিলেন হবু স্ত্রীর অন্য একটি ছেলের সঙ্গে প্রেম আছে।

ফলশ্রুতিতে বিয়ের আসর থেকে সারারাত মাঠে একা একা পায়চারি করেছিলেন। মেয়েপক্ষ তখন জানিয়েছিল নজরুল মানসিক ভারসাম্যহীন। পরে কবি বিয়ে করেছিলেন কুমিল্লার মেয়ে প্রমীলা দেবীকে। এবার একটু অন্য প্রসঙ্গ, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সম্পাদিত ১৯৭৩/৭৪ সালে ‘কণ্ঠস্বর’ পত্রিকায় আমার একটি পদ্য ছাপা হয়েছিল- পদ্যটির নাম ছিল ‘যে আমাকে’ সেই দীর্ঘ কবিতায় একটি দীর্ঘ চরণ ছিল যে আমাকে দুঃখ দিল সে যেন আজ সুখেই থাকে।

মুমু জেসমিন, শামীমা, মিলু এরা সবাই বলেছিলেন কবি হলো ছন্নছাড়া, ঘর করা যায় না কবির সঙ্গে। অতএব ওইদিন। এখন ভাবি ভালোই হয়েছে, আমি প্রায় উচ্চতায় ৬ ফুট। আর উনারা ছিলেন উচ্চতায় বেশ ছোট। তবে সবাই এখন প্রবাসী। তিনজন স্বামীহারা তবু বলি- সুখে থাকুন।

লেখক : কবি

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম