শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৯, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সংবাদ বিশ্লেষণ

দুর্নীতি, আলাদীনের চেরাগ ও প্যান্ডোরার বাক্স

আমীন আল রশীদ
অনলাইন ভার্সন
দুর্নীতি, আলাদীনের চেরাগ ও প্যান্ডোরার বাক্স

আরব্য রজনীর আলাদীনের চেরাগের আধুনিক সংস্করণের নাম ক্ষমতা, যে চেরাগ জ্বালিয়ে কোনো দৈত্যের সাহায্য ছাড়াই বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হওয়া যায়। আর যে কৌশলে এই সম্পদের মালিক হওয়া যায় তার নাম দুর্নীতি। অর্থাৎ ক্ষমতা, দুর্নীতি ও সম্পদ এখন একে অপরের পরিপূরক।

গল্পের আলাদীন তাঁর চেরাগে ঘষা দিলে দৈত্য এসে তাঁকে বলত, ‘হুকুম করুন মালিক।’ কিন্তু বাস্তবে আলাদীনের দৈত্যের চেহারাটা ভিন্ন। এই দৈত্য কখনো প্রশাসনিক ক্ষমতা, কখনো অস্ত্রের ভয়, কখনো মামলার আসামি করে কোর্টে চালান কিংবা ক্রসফায়ারের ভয় এবং কখনো বড় কোনো সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভনরূপে আবির্ভূত হয়।
সবশেষ যার ‘আলাদীনের চেরাগ’ নিয়ে সারা দেশে তোলপাড়, তিনি সাবেক পুলিশপ্রধান ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। যিনি রাষ্ট্রীয় শুদ্ধাচার পুরস্কারও পেয়েছেন।

২০১৩ সালে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেওয়াসহ নানা ঘটনায় আলোচিত এই পুলিশ কর্মকর্তার যে চেহারা বা স্বরূপ দেশবাসী দেখেছে, তাতে তাঁকে বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা’ বললেও বোধ হয় ভুল হবে না। প্রশ্ন হলো, কালের কণ্ঠ গত ৩১ মার্চ ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি দীর্ঘ অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদনে এ রকম একজন দোর্দণ্ড প্রতাপশালী ব্যক্তির অঢেল সম্পদ অর্জনের যে প্যান্ডোরার বাক্স খুলে দিল, সেটি কী বার্তা দিচ্ছে?

 দুটি প্রশ্ন জনমনে ঘুরপাক খাচ্ছে।

১. বাংলাদেশে একটি ‘স্বাধীন’ দুর্নীতি দমন কমিশন আছে এবং তারা অনেক বড় ও মাঝারি দুর্নীতিবাজকে আইনের জালে বন্দি করেছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত করেছে।

অনেকের তদন্ত চলমান। বেনজীর আহমেদের মতো একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি, যিনি অনেক বড় ঘটনার সময় রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁর সম্পদের ব্যাপারে দুদক কোনো খোঁজখবর জানল না?
 
২. কালের কণ্ঠ’র প্রতিবেদনে তাঁর যে সম্পদের বিবরণ দেওয়া হয়েছে, সেটি টাকার অঙ্কে অনেক। যেমন, গোপালগঞ্জে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামে বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্র; স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কম্পানিতে ৫০০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ; রাজধানীর অভিজাত এলাকাগুলোয় দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার কাছেই দামি এলাকায় বিঘার পর বিঘা জমি; দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানে দুই লাখ শেয়ার; পূর্বাচলে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি এবং ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরো ১০ বিঘা জমি ইত্যাদি। প্রশ্ন হলো, বেনজীর আহমেদ এই সম্পদ কোন প্রক্রিয়ায় অর্জন করেছেন?


প্রশ্নটা এ কারণে যে একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে তাঁর সারা জীবনের যে বেতন, বোনাস ও অন্যান্য আর্থিক সুযোগ-সুবিধা এবং অবসরের পরে তিনি যে টাকা পেয়েছেন তা দিয়ে জীবনধারণের পরে যে টাকা উদ্বৃত্ত থাকার কথা, সেই টাকা দিয়ে ঢাকা শহরে একটি ছোটখাটো বাড়ি কেনাও অসম্ভব। অথচ গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে তাঁর যে সম্পদের বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে, তা তাঁর সারা জীবনের আয়ের কয়েক শ বা কয়েক হাজার গুণ বেশি।

এই টাকা তিনি কোথায় পেলেন বা কোন প্রক্রিয়ায় অর্জন করলেন?
 
মোটা দাগে তিনটি উপায়ে ধনী হওয়া যায়।

১. পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত বিপুল সম্পদ।

২. বড় ব্যবসা।

৩. দুর্নীতি।

বাংলাদেশের বাস্তবতায় যত বড় এবং যত উচ্চ বেতনের সরকারি চাকরিই হোক না কেন, তাতে কারো পক্ষে ঢাকা শহরে দুই-তিন কোটি টাকা দিয়ে একটি ফ্ল্যাটের মালিক হওয়াও কঠিন, যদি মোটা অঙ্কের ব্যাংক লোন না থাকে। শুধু বেতনের পয়সায় জীবন ধারণের পরে একজন সরকারি চাকরিজীবীর অনেক বেশি টাকা সঞ্চয় করার কোনো সুযোগ নেই। অথচ তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির অনেক কর্মচারী ঢাকা শহরে একাধিক বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, গাড়ি, ঢাকার কাছেই রিসোর্ট, গ্রামের বাড়িতে সুরম্য দালান, বিঘার পর বিঘা ফসলের জমির মালিক হয়েছেন—এ রকম অনেক খবর গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে। অনেকে গ্রেফতার হয়েছেন। কারাগারে আছেন। আবার অনেকে খবরের পাতা থেকেও হারিয়ে গেছেন। এর বাইরে আরো অসংখ্য লোক এখনো আলাদীনের চেরাগ অর্থাৎ ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতি করে বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হচ্ছেন।

সুতরাং বেনজীর আহমেদের এই ঘটনাটি খুব নতুন কিংবা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে বিবেচনার সুযোগ নেই। এটি দুর্নীতিগ্রস্ত অর্থনীতির একটি ছোট্ট কেস স্টাডি মাত্র। তবে আর ১০টি ঘটনার সঙ্গে এর মৌলিক পার্থক্য হলো, বেনজীর আহমেদ যে পরিমাণ প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং এই সময়ের সাংবাদিকতায় যেখানে ক্ষমতার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের দুর্নীতি ও অপরাধ পারতপক্ষে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়, সেখানে কালের কণ্ঠ যে প্যান্ডোরার বাক্সটি খুলে দিল কিংবা দিতে পারল, এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

‘দেশে সাংবাদিকতা নেই’ বা ‘অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা হয় না’ বলে যাদের মন খারাপ, তাদের জন্য এ ধরনের প্রতিবেদন আশার সঞ্চার করে। সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে যখন ঘরে ঘরে সাংবাদিক, যখন ইউটিউবের কনটেন্ট ক্রিয়েটররাও নিজেদের সাংবাদিক দাবি করেন এবং যখন সোশ্যাল মিডিয়ার কাছে মূল ধারার গণমাধ্যম হেরে যাচ্ছে বলে মনে হয়, তখন এ ধরনের সাংবাদিকতা শুধু একটি-দুটি পত্রিকা বা টেলিভিশন চ্যানেল নয়, বরং পুরো গণমাধ্যম সম্পর্কেই জনপরিসরে বিদ্যমান নেতিবাচক ধারণায় কিছুটা হলেও আঘাত করে। এ ধরনের সাংবাদিকতায় ঝুঁকি অনেক বেশি। কিন্তু এর প্রয়োজনীয়তা আরো বেশি।

কালের কণ্ঠ’র এই প্রতিবেদনের দুর্বল জায়গা হলো অভিযুক্তের বক্তব্য নেই। যদিও এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগের বিষয়ে জানতে বেনজীর আহমেদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। খুদে বার্তায়ও সাড়া দেননি। এসব ক্ষেত্রে সাধারণত দুটি ঘটনা ঘটে। ১. অভিযুক্ত ব্যক্তি সাংবাদিকের ফোনে সাড়া দেন না অথবা ২. কোনো কোনো খবরে লেখা হয়, অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি তা অস্বীকার করেন অথবা অভিযুক্ত ব্যক্তি তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি মিথ্যা ও অপপ্রচার বলে দাবি করেন। অতএব, এ ধরনের দায়সারা বক্তব্য আখেরে খুব বেশি কার্যকর না হলেও সাংবাদিকতার নীতিমালা ও কাঠামোর প্রয়োজনে অভিযুক্তের বক্তব্য প্রয়োজন হয়।

এই ধরনের দুর্নীতির খবর দুটি বিষয়কে সামনে আনে।

১. দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের যে জিরো টলারেন্স বা শূন্য সহনশীল নীতি, সেটির বাস্তবায়ন কোথায়? পুলিশ বাহিনীসহ রাষ্ট্রীয় সেবাদানকারী কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নামও কি সরকার জোর গলায় বলতে পারবে যেটি পুরোপুরি দুর্নীতিমুক্ত হয়েছে কিংবা যেখানে দুর্নীতি কমেছে? সরকারি সেবাদানকারী অনেক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ইন্টারনেটভিত্তিক তথা ডিজিটাল করার পরও কি ওই সব প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি কমেছে?


২. যেকোনো বাহিনীর যেকোনো পর্যায়ের সদস্যের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ উঠলে কিংবা প্রমাণিত হলে সঙ্গে সঙ্গে বাহিনীর তরফে বলে দেওয়া হয়, ব্যক্তির অপরাধের দায় বাহিনী বা সরকার নেবে না। প্রশ্ন হলো, কোনো একটি বাহিনী বা প্রতিষ্ঠানে যদি কাঠামোগত সমস্যা থাকে; যদি সেখানের সিস্টেমটাই হয় এমন যে প্রশাসনিক ক্ষমতার ভয় দেখিয়ে কিংবা দ্রুত কাজ করে দেওয়া অথবা কাউকে অবৈধ সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে বিপুল সম্পদের মালিক হওয়া যায় এবং দুর্নীতি করে সহজে পার পেয়ে যাওয়া যায়, তাহলে ওই বাহিনী বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত কোনো ব্যক্তির অপরাধের দায় কেন সংশ্লিষ্ট বাহিনী বা প্রতিষ্ঠান এবং সরকার নেবে না?

লেখক : সাংবাদিক ও লেখক (কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর ও সঞ্চালক, নেক্সাস টেলিভিশন)

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা
বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?
প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা
পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন
রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু
চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল
হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের
কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা
শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

১৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা