শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৯, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সংবাদ বিশ্লেষণ

দুর্নীতি, আলাদীনের চেরাগ ও প্যান্ডোরার বাক্স

আমীন আল রশীদ
অনলাইন ভার্সন
দুর্নীতি, আলাদীনের চেরাগ ও প্যান্ডোরার বাক্স

আরব্য রজনীর আলাদীনের চেরাগের আধুনিক সংস্করণের নাম ক্ষমতা, যে চেরাগ জ্বালিয়ে কোনো দৈত্যের সাহায্য ছাড়াই বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হওয়া যায়। আর যে কৌশলে এই সম্পদের মালিক হওয়া যায় তার নাম দুর্নীতি। অর্থাৎ ক্ষমতা, দুর্নীতি ও সম্পদ এখন একে অপরের পরিপূরক।

গল্পের আলাদীন তাঁর চেরাগে ঘষা দিলে দৈত্য এসে তাঁকে বলত, ‘হুকুম করুন মালিক।’ কিন্তু বাস্তবে আলাদীনের দৈত্যের চেহারাটা ভিন্ন। এই দৈত্য কখনো প্রশাসনিক ক্ষমতা, কখনো অস্ত্রের ভয়, কখনো মামলার আসামি করে কোর্টে চালান কিংবা ক্রসফায়ারের ভয় এবং কখনো বড় কোনো সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভনরূপে আবির্ভূত হয়।
সবশেষ যার ‘আলাদীনের চেরাগ’ নিয়ে সারা দেশে তোলপাড়, তিনি সাবেক পুলিশপ্রধান ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। যিনি রাষ্ট্রীয় শুদ্ধাচার পুরস্কারও পেয়েছেন।

২০১৩ সালে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেওয়াসহ নানা ঘটনায় আলোচিত এই পুলিশ কর্মকর্তার যে চেহারা বা স্বরূপ দেশবাসী দেখেছে, তাতে তাঁকে বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা’ বললেও বোধ হয় ভুল হবে না। প্রশ্ন হলো, কালের কণ্ঠ গত ৩১ মার্চ ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি দীর্ঘ অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদনে এ রকম একজন দোর্দণ্ড প্রতাপশালী ব্যক্তির অঢেল সম্পদ অর্জনের যে প্যান্ডোরার বাক্স খুলে দিল, সেটি কী বার্তা দিচ্ছে?

 দুটি প্রশ্ন জনমনে ঘুরপাক খাচ্ছে।

১. বাংলাদেশে একটি ‘স্বাধীন’ দুর্নীতি দমন কমিশন আছে এবং তারা অনেক বড় ও মাঝারি দুর্নীতিবাজকে আইনের জালে বন্দি করেছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত করেছে।

অনেকের তদন্ত চলমান। বেনজীর আহমেদের মতো একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি, যিনি অনেক বড় ঘটনার সময় রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁর সম্পদের ব্যাপারে দুদক কোনো খোঁজখবর জানল না?
 
২. কালের কণ্ঠ’র প্রতিবেদনে তাঁর যে সম্পদের বিবরণ দেওয়া হয়েছে, সেটি টাকার অঙ্কে অনেক। যেমন, গোপালগঞ্জে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামে বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্র; স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কম্পানিতে ৫০০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ; রাজধানীর অভিজাত এলাকাগুলোয় দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার কাছেই দামি এলাকায় বিঘার পর বিঘা জমি; দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানে দুই লাখ শেয়ার; পূর্বাচলে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি এবং ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরো ১০ বিঘা জমি ইত্যাদি। প্রশ্ন হলো, বেনজীর আহমেদ এই সম্পদ কোন প্রক্রিয়ায় অর্জন করেছেন?


প্রশ্নটা এ কারণে যে একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে তাঁর সারা জীবনের যে বেতন, বোনাস ও অন্যান্য আর্থিক সুযোগ-সুবিধা এবং অবসরের পরে তিনি যে টাকা পেয়েছেন তা দিয়ে জীবনধারণের পরে যে টাকা উদ্বৃত্ত থাকার কথা, সেই টাকা দিয়ে ঢাকা শহরে একটি ছোটখাটো বাড়ি কেনাও অসম্ভব। অথচ গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে তাঁর যে সম্পদের বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে, তা তাঁর সারা জীবনের আয়ের কয়েক শ বা কয়েক হাজার গুণ বেশি।

এই টাকা তিনি কোথায় পেলেন বা কোন প্রক্রিয়ায় অর্জন করলেন?
 
মোটা দাগে তিনটি উপায়ে ধনী হওয়া যায়।

১. পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত বিপুল সম্পদ।

২. বড় ব্যবসা।

৩. দুর্নীতি।

বাংলাদেশের বাস্তবতায় যত বড় এবং যত উচ্চ বেতনের সরকারি চাকরিই হোক না কেন, তাতে কারো পক্ষে ঢাকা শহরে দুই-তিন কোটি টাকা দিয়ে একটি ফ্ল্যাটের মালিক হওয়াও কঠিন, যদি মোটা অঙ্কের ব্যাংক লোন না থাকে। শুধু বেতনের পয়সায় জীবন ধারণের পরে একজন সরকারি চাকরিজীবীর অনেক বেশি টাকা সঞ্চয় করার কোনো সুযোগ নেই। অথচ তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির অনেক কর্মচারী ঢাকা শহরে একাধিক বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, গাড়ি, ঢাকার কাছেই রিসোর্ট, গ্রামের বাড়িতে সুরম্য দালান, বিঘার পর বিঘা ফসলের জমির মালিক হয়েছেন—এ রকম অনেক খবর গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে। অনেকে গ্রেফতার হয়েছেন। কারাগারে আছেন। আবার অনেকে খবরের পাতা থেকেও হারিয়ে গেছেন। এর বাইরে আরো অসংখ্য লোক এখনো আলাদীনের চেরাগ অর্থাৎ ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতি করে বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হচ্ছেন।

সুতরাং বেনজীর আহমেদের এই ঘটনাটি খুব নতুন কিংবা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে বিবেচনার সুযোগ নেই। এটি দুর্নীতিগ্রস্ত অর্থনীতির একটি ছোট্ট কেস স্টাডি মাত্র। তবে আর ১০টি ঘটনার সঙ্গে এর মৌলিক পার্থক্য হলো, বেনজীর আহমেদ যে পরিমাণ প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং এই সময়ের সাংবাদিকতায় যেখানে ক্ষমতার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের দুর্নীতি ও অপরাধ পারতপক্ষে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়, সেখানে কালের কণ্ঠ যে প্যান্ডোরার বাক্সটি খুলে দিল কিংবা দিতে পারল, এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

‘দেশে সাংবাদিকতা নেই’ বা ‘অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা হয় না’ বলে যাদের মন খারাপ, তাদের জন্য এ ধরনের প্রতিবেদন আশার সঞ্চার করে। সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে যখন ঘরে ঘরে সাংবাদিক, যখন ইউটিউবের কনটেন্ট ক্রিয়েটররাও নিজেদের সাংবাদিক দাবি করেন এবং যখন সোশ্যাল মিডিয়ার কাছে মূল ধারার গণমাধ্যম হেরে যাচ্ছে বলে মনে হয়, তখন এ ধরনের সাংবাদিকতা শুধু একটি-দুটি পত্রিকা বা টেলিভিশন চ্যানেল নয়, বরং পুরো গণমাধ্যম সম্পর্কেই জনপরিসরে বিদ্যমান নেতিবাচক ধারণায় কিছুটা হলেও আঘাত করে। এ ধরনের সাংবাদিকতায় ঝুঁকি অনেক বেশি। কিন্তু এর প্রয়োজনীয়তা আরো বেশি।

কালের কণ্ঠ’র এই প্রতিবেদনের দুর্বল জায়গা হলো অভিযুক্তের বক্তব্য নেই। যদিও এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগের বিষয়ে জানতে বেনজীর আহমেদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। খুদে বার্তায়ও সাড়া দেননি। এসব ক্ষেত্রে সাধারণত দুটি ঘটনা ঘটে। ১. অভিযুক্ত ব্যক্তি সাংবাদিকের ফোনে সাড়া দেন না অথবা ২. কোনো কোনো খবরে লেখা হয়, অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি তা অস্বীকার করেন অথবা অভিযুক্ত ব্যক্তি তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি মিথ্যা ও অপপ্রচার বলে দাবি করেন। অতএব, এ ধরনের দায়সারা বক্তব্য আখেরে খুব বেশি কার্যকর না হলেও সাংবাদিকতার নীতিমালা ও কাঠামোর প্রয়োজনে অভিযুক্তের বক্তব্য প্রয়োজন হয়।

এই ধরনের দুর্নীতির খবর দুটি বিষয়কে সামনে আনে।

১. দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের যে জিরো টলারেন্স বা শূন্য সহনশীল নীতি, সেটির বাস্তবায়ন কোথায়? পুলিশ বাহিনীসহ রাষ্ট্রীয় সেবাদানকারী কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নামও কি সরকার জোর গলায় বলতে পারবে যেটি পুরোপুরি দুর্নীতিমুক্ত হয়েছে কিংবা যেখানে দুর্নীতি কমেছে? সরকারি সেবাদানকারী অনেক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ইন্টারনেটভিত্তিক তথা ডিজিটাল করার পরও কি ওই সব প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি কমেছে?


২. যেকোনো বাহিনীর যেকোনো পর্যায়ের সদস্যের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ উঠলে কিংবা প্রমাণিত হলে সঙ্গে সঙ্গে বাহিনীর তরফে বলে দেওয়া হয়, ব্যক্তির অপরাধের দায় বাহিনী বা সরকার নেবে না। প্রশ্ন হলো, কোনো একটি বাহিনী বা প্রতিষ্ঠানে যদি কাঠামোগত সমস্যা থাকে; যদি সেখানের সিস্টেমটাই হয় এমন যে প্রশাসনিক ক্ষমতার ভয় দেখিয়ে কিংবা দ্রুত কাজ করে দেওয়া অথবা কাউকে অবৈধ সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে বিপুল সম্পদের মালিক হওয়া যায় এবং দুর্নীতি করে সহজে পার পেয়ে যাওয়া যায়, তাহলে ওই বাহিনী বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত কোনো ব্যক্তির অপরাধের দায় কেন সংশ্লিষ্ট বাহিনী বা প্রতিষ্ঠান এবং সরকার নেবে না?

লেখক : সাংবাদিক ও লেখক (কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর ও সঞ্চালক, নেক্সাস টেলিভিশন)

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম