শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৯, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সংবাদ বিশ্লেষণ

দুর্নীতি, আলাদীনের চেরাগ ও প্যান্ডোরার বাক্স

আমীন আল রশীদ
অনলাইন ভার্সন
দুর্নীতি, আলাদীনের চেরাগ ও প্যান্ডোরার বাক্স

আরব্য রজনীর আলাদীনের চেরাগের আধুনিক সংস্করণের নাম ক্ষমতা, যে চেরাগ জ্বালিয়ে কোনো দৈত্যের সাহায্য ছাড়াই বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হওয়া যায়। আর যে কৌশলে এই সম্পদের মালিক হওয়া যায় তার নাম দুর্নীতি। অর্থাৎ ক্ষমতা, দুর্নীতি ও সম্পদ এখন একে অপরের পরিপূরক।

গল্পের আলাদীন তাঁর চেরাগে ঘষা দিলে দৈত্য এসে তাঁকে বলত, ‘হুকুম করুন মালিক।’ কিন্তু বাস্তবে আলাদীনের দৈত্যের চেহারাটা ভিন্ন। এই দৈত্য কখনো প্রশাসনিক ক্ষমতা, কখনো অস্ত্রের ভয়, কখনো মামলার আসামি করে কোর্টে চালান কিংবা ক্রসফায়ারের ভয় এবং কখনো বড় কোনো সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভনরূপে আবির্ভূত হয়।
সবশেষ যার ‘আলাদীনের চেরাগ’ নিয়ে সারা দেশে তোলপাড়, তিনি সাবেক পুলিশপ্রধান ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। যিনি রাষ্ট্রীয় শুদ্ধাচার পুরস্কারও পেয়েছেন।

২০১৩ সালে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেওয়াসহ নানা ঘটনায় আলোচিত এই পুলিশ কর্মকর্তার যে চেহারা বা স্বরূপ দেশবাসী দেখেছে, তাতে তাঁকে বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা’ বললেও বোধ হয় ভুল হবে না। প্রশ্ন হলো, কালের কণ্ঠ গত ৩১ মার্চ ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি দীর্ঘ অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদনে এ রকম একজন দোর্দণ্ড প্রতাপশালী ব্যক্তির অঢেল সম্পদ অর্জনের যে প্যান্ডোরার বাক্স খুলে দিল, সেটি কী বার্তা দিচ্ছে?

 দুটি প্রশ্ন জনমনে ঘুরপাক খাচ্ছে।

১. বাংলাদেশে একটি ‘স্বাধীন’ দুর্নীতি দমন কমিশন আছে এবং তারা অনেক বড় ও মাঝারি দুর্নীতিবাজকে আইনের জালে বন্দি করেছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত করেছে।

অনেকের তদন্ত চলমান। বেনজীর আহমেদের মতো একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি, যিনি অনেক বড় ঘটনার সময় রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁর সম্পদের ব্যাপারে দুদক কোনো খোঁজখবর জানল না?
 
২. কালের কণ্ঠ’র প্রতিবেদনে তাঁর যে সম্পদের বিবরণ দেওয়া হয়েছে, সেটি টাকার অঙ্কে অনেক। যেমন, গোপালগঞ্জে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামে বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্র; স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কম্পানিতে ৫০০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ; রাজধানীর অভিজাত এলাকাগুলোয় দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার কাছেই দামি এলাকায় বিঘার পর বিঘা জমি; দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানে দুই লাখ শেয়ার; পূর্বাচলে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি এবং ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরো ১০ বিঘা জমি ইত্যাদি। প্রশ্ন হলো, বেনজীর আহমেদ এই সম্পদ কোন প্রক্রিয়ায় অর্জন করেছেন?


প্রশ্নটা এ কারণে যে একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে তাঁর সারা জীবনের যে বেতন, বোনাস ও অন্যান্য আর্থিক সুযোগ-সুবিধা এবং অবসরের পরে তিনি যে টাকা পেয়েছেন তা দিয়ে জীবনধারণের পরে যে টাকা উদ্বৃত্ত থাকার কথা, সেই টাকা দিয়ে ঢাকা শহরে একটি ছোটখাটো বাড়ি কেনাও অসম্ভব। অথচ গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে তাঁর যে সম্পদের বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে, তা তাঁর সারা জীবনের আয়ের কয়েক শ বা কয়েক হাজার গুণ বেশি।

এই টাকা তিনি কোথায় পেলেন বা কোন প্রক্রিয়ায় অর্জন করলেন?
 
মোটা দাগে তিনটি উপায়ে ধনী হওয়া যায়।

১. পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত বিপুল সম্পদ।

২. বড় ব্যবসা।

৩. দুর্নীতি।

বাংলাদেশের বাস্তবতায় যত বড় এবং যত উচ্চ বেতনের সরকারি চাকরিই হোক না কেন, তাতে কারো পক্ষে ঢাকা শহরে দুই-তিন কোটি টাকা দিয়ে একটি ফ্ল্যাটের মালিক হওয়াও কঠিন, যদি মোটা অঙ্কের ব্যাংক লোন না থাকে। শুধু বেতনের পয়সায় জীবন ধারণের পরে একজন সরকারি চাকরিজীবীর অনেক বেশি টাকা সঞ্চয় করার কোনো সুযোগ নেই। অথচ তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির অনেক কর্মচারী ঢাকা শহরে একাধিক বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, গাড়ি, ঢাকার কাছেই রিসোর্ট, গ্রামের বাড়িতে সুরম্য দালান, বিঘার পর বিঘা ফসলের জমির মালিক হয়েছেন—এ রকম অনেক খবর গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে। অনেকে গ্রেফতার হয়েছেন। কারাগারে আছেন। আবার অনেকে খবরের পাতা থেকেও হারিয়ে গেছেন। এর বাইরে আরো অসংখ্য লোক এখনো আলাদীনের চেরাগ অর্থাৎ ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতি করে বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হচ্ছেন।

সুতরাং বেনজীর আহমেদের এই ঘটনাটি খুব নতুন কিংবা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে বিবেচনার সুযোগ নেই। এটি দুর্নীতিগ্রস্ত অর্থনীতির একটি ছোট্ট কেস স্টাডি মাত্র। তবে আর ১০টি ঘটনার সঙ্গে এর মৌলিক পার্থক্য হলো, বেনজীর আহমেদ যে পরিমাণ প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং এই সময়ের সাংবাদিকতায় যেখানে ক্ষমতার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের দুর্নীতি ও অপরাধ পারতপক্ষে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়, সেখানে কালের কণ্ঠ যে প্যান্ডোরার বাক্সটি খুলে দিল কিংবা দিতে পারল, এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

‘দেশে সাংবাদিকতা নেই’ বা ‘অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা হয় না’ বলে যাদের মন খারাপ, তাদের জন্য এ ধরনের প্রতিবেদন আশার সঞ্চার করে। সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে যখন ঘরে ঘরে সাংবাদিক, যখন ইউটিউবের কনটেন্ট ক্রিয়েটররাও নিজেদের সাংবাদিক দাবি করেন এবং যখন সোশ্যাল মিডিয়ার কাছে মূল ধারার গণমাধ্যম হেরে যাচ্ছে বলে মনে হয়, তখন এ ধরনের সাংবাদিকতা শুধু একটি-দুটি পত্রিকা বা টেলিভিশন চ্যানেল নয়, বরং পুরো গণমাধ্যম সম্পর্কেই জনপরিসরে বিদ্যমান নেতিবাচক ধারণায় কিছুটা হলেও আঘাত করে। এ ধরনের সাংবাদিকতায় ঝুঁকি অনেক বেশি। কিন্তু এর প্রয়োজনীয়তা আরো বেশি।

কালের কণ্ঠ’র এই প্রতিবেদনের দুর্বল জায়গা হলো অভিযুক্তের বক্তব্য নেই। যদিও এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগের বিষয়ে জানতে বেনজীর আহমেদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। খুদে বার্তায়ও সাড়া দেননি। এসব ক্ষেত্রে সাধারণত দুটি ঘটনা ঘটে। ১. অভিযুক্ত ব্যক্তি সাংবাদিকের ফোনে সাড়া দেন না অথবা ২. কোনো কোনো খবরে লেখা হয়, অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি তা অস্বীকার করেন অথবা অভিযুক্ত ব্যক্তি তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি মিথ্যা ও অপপ্রচার বলে দাবি করেন। অতএব, এ ধরনের দায়সারা বক্তব্য আখেরে খুব বেশি কার্যকর না হলেও সাংবাদিকতার নীতিমালা ও কাঠামোর প্রয়োজনে অভিযুক্তের বক্তব্য প্রয়োজন হয়।

এই ধরনের দুর্নীতির খবর দুটি বিষয়কে সামনে আনে।

১. দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের যে জিরো টলারেন্স বা শূন্য সহনশীল নীতি, সেটির বাস্তবায়ন কোথায়? পুলিশ বাহিনীসহ রাষ্ট্রীয় সেবাদানকারী কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নামও কি সরকার জোর গলায় বলতে পারবে যেটি পুরোপুরি দুর্নীতিমুক্ত হয়েছে কিংবা যেখানে দুর্নীতি কমেছে? সরকারি সেবাদানকারী অনেক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ইন্টারনেটভিত্তিক তথা ডিজিটাল করার পরও কি ওই সব প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি কমেছে?


২. যেকোনো বাহিনীর যেকোনো পর্যায়ের সদস্যের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ উঠলে কিংবা প্রমাণিত হলে সঙ্গে সঙ্গে বাহিনীর তরফে বলে দেওয়া হয়, ব্যক্তির অপরাধের দায় বাহিনী বা সরকার নেবে না। প্রশ্ন হলো, কোনো একটি বাহিনী বা প্রতিষ্ঠানে যদি কাঠামোগত সমস্যা থাকে; যদি সেখানের সিস্টেমটাই হয় এমন যে প্রশাসনিক ক্ষমতার ভয় দেখিয়ে কিংবা দ্রুত কাজ করে দেওয়া অথবা কাউকে অবৈধ সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে বিপুল সম্পদের মালিক হওয়া যায় এবং দুর্নীতি করে সহজে পার পেয়ে যাওয়া যায়, তাহলে ওই বাহিনী বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত কোনো ব্যক্তির অপরাধের দায় কেন সংশ্লিষ্ট বাহিনী বা প্রতিষ্ঠান এবং সরকার নেবে না?

লেখক : সাংবাদিক ও লেখক (কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর ও সঞ্চালক, নেক্সাস টেলিভিশন)

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে আগুন
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা