শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৫, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো

প্রায় প্রতিদিনই ছোট-বড় কোনো না কোনো মিল-কারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে। নিরাপত্তা, সরবরাহ ও জরুরি বিভাগের কার্যক্রম চলমান থাকবে’। এর তাৎক্ষণিক অনিবার্য জের কর্মী ছাঁটাই, কর্মী কমানো। শ্রমিক-কর্মচারীদের বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া। ওপরওয়ালার কাছে ফরিয়াদ। এসব অভিশাপ যাচ্ছে কার ইনডেক্সে? ভারী হচ্ছে কার আমলনামা? নাম-ঠিকানা উল্লেখ করে অভিশাপ বা নালিশ করতে হয় না। আক্রান্তদের সেই বোধও থাকে না। প্রেরক-প্রাপকের চেয়ে এখানে অনুঘটক বেশি মুখ্য। কার বা কাদের অনুঘটনে কর্মহারাদের এ বদদোয়া, তা ধার্য করা ওপরওয়ালার কাজ। 

নিরাপত্তা, সরবরাহ এমনিতেই দেশময় বেকারের কিলবিল। বেহিসাবে বেকারের সংখ্যা। তার ওপর মাস কয়েক ধরে নতুন বেকার পয়দা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দেশে বেকারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ লাখ ৪০ হাজার। বাস্তব সংখ্যাটি আরো বেশি। হিসাব ছাড়া। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের হিসাবে দেশে প্রচ্ছন্ন বেকারের সংখ্যা কয়েক কোটি। বেকারের গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা ঠিক না হওয়ায় বেকারত্বের প্রকৃত জরিপ বা হিসাব বের করা সম্ভব নয়। দেশে বেকার-নিরাকার নিয়ে খটকা আছে। বিবেচনার ফের আছে। শিক্ষা শেষে চাকরি না পেয়ে টিউশন করা বা কোনো প্রশিক্ষণ নিয়ে সেই দৃষ্টে কাজ না পেয়ে শীতে সিদ্ধ ডিম বা গরমে ডাব বিক্রি করা ব্যক্তিদের বেকার ধরা হয় না। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলওর সংজ্ঞা অনুযায়ী, ৩০ দিন ধরে কাজপ্রত্যাশী একজন মানুষ শেষের সাত দিনে এক ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ না পেলেই কেবল বেকার ধরা হয়। বিবিএসও এই সংজ্ঞা ব্যবহার করে। সেই হিসাবে দেশে বেকার নেই বলার মতো অবস্থা। এই বেশুমার বেকারদের বেশির ভাগের কর্মসংস্থান হয় বেসরকারি সেক্টরে। বিবিএসের হিসাবে দেশে মোট কর্মসংস্থানে সরকারি চাকরির অংশীদারি মাত্র ৩.৮ শতাংশ। বেসরকারিতে কর্মসংস্থান হয় ১৪.২ শতাংশ। প্রায় ৬১ শতাংশের কর্মসংস্থান হচ্ছে ব্যক্তি উদ্যোগের মাধ্যমে। বাকি ২১ শতাংশ অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়োজিত।

রাজনৈতিক ঘনঘটায় একে একে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়া ও অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো। সরকার পরিবর্তনের পর এই বাড়ির বাদ্য গত কয়েক মাসে তৈরি পোশাকসহ কয়েকটি খাতে কী যন্ত্রণা তৈরি করেছে, তা সংশ্লিষ্ট মালিক-শ্রমিক দুই ভুক্তভোগী হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছেন। অন্য কারো কারো পক্ষে ধারণারও বাইরে শ্রমিক-মালিক উভয়ই কী যাতনায় ভুগছেন, তা উপলব্ধি করা। জ্বালানি সংকট, গ্যাস ট্যারিফ বৃদ্ধি, ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদ, কাঁচামাল আমদানিতে এলসি সমস্যায় এক ভোগান্তি। বাস্তবতার নিরিখে শ্রমিক মজুরিও বাড়াতে হয়েছে। উৎপাদন খরচ বাড়ায় বেড়েছে প্রতিযোগিতাও। এসব সমস্যার যোগফলে গত এক বছরে তৈরি পোশাক, নিটওয়্যার ও টেক্সটাইল শিল্পের ১৪০টি কারখানা বন্ধের সমান্তরালে স্বাভাবিকভাবেই এক লাখের কাছাকাছি কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। কেবল বেক্সিমকো গ্রুপেরই ১৫টি পোশাক কারখানা বন্ধ হওয়ায় ছাঁটাইয়ের শিকার প্রায় ৫০ হাজার কর্মী।

নমুনা খারাপ। সামনে আরো কী অপেক্ষা করছে, মালিকদের ভাবনায় অকুলান। কারখানা চালু রাখা, অর্ডার নেওয়া, কাঁচামাল কেনা, গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অন্ধকার দেখছেন তারা। এখনো বেকার না হওয়া শ্রমিকরা আতঙ্কে। আর এরই মধ্যে বেকার হয়ে যাওয়াদের বাসাভাড়া দেওয়ার অবস্থা নেই। হাটবাজার বন্ধ। এর প্রভাব অর্থনীতিতে পড়ছে। লোকালয়েও পড়তে শুরু করেছে। বেকার বলে তারা ঘরে বসেও থাকছে না। চলে যাচ্ছেন মিল-ফ্যাক্টরির কাছাকাছি সহকর্মীদের কাছে বুদ্ধি-পরামর্শ-সহযোগিতা নিতে। সহযোগিতা না মিললেও উসকানি মিলছে সেখানে, যার জেরে সমাজে অস্থিরতায় টোকা পড়ছে। ক্ষোভ বাড়াচ্ছে।

কারখানা বন্ধ করা সমাধান নয়। কর্মী বিদায় করাও সমাধান নয়। আর রাজনৈতিক কারণে মালিকদের গ্রেপ্তার-হয়রান-ফ্যাক্টরিতে আগুন-ভাঙচুরও সমাধান নয়। রাজনৈতিক বা ফৌজদারি দোষে দোষী হয়ে থাকলে গ্রেপ্তারও ন্যায্য। উচিত বিচার হওয়াই উচিত। কিন্তু তার বা তাদের মিল-ফ্যাক্টরিগুলো এক অর্থে তাদের নয়, এগুলো দেশের সম্পদ। অর্থনীতির চালিকা। ব্যাংক-বীমা অনেক কিছুর সংযোগ। লাখ লাখ শ্রমিক-কর্মচারীর রুজি-রোজগারের ভরসা। 

একটি চলমান প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে কত সর্বনাশের সংযোগ, তা বুঝতে অর্থনীতিবিদ হওয়া জরুরি নয়। স্বাভাবিক বিবেকবান যে কারো পক্ষেই তা উপলব্ধি করা সম্ভব। বিনিয়োগ-ব্যবসাকে রাজনীতির বাইরে রাখলে আজকের এই অবস্থা হয় না। শ্রীলঙ্কায় রাজনৈতিক ডামাডোলের পরও এ ধরনের সমস্যা সামনে এসেছিল, কিন্তু কোনো কলকারখানায় হামলা হয়নি। বন্ধ হয়নি। শ্রমিক-কর্মচারীদের চাকরি যায়নি। তারা সফলতার সঙ্গে সমস্যা কাটিয়েছে। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দিয়েছে। ব্যবসায়ীদের সহযোগিতাও পেয়েছে। দেশের মূল্যস্ফীতি ৭০ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার রেকর্ড গড়েছে। এরপর নির্বাচন হয়। অবাধ ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের মাধ্যমে দেশটিতে আবার গণতন্ত্রের উত্তরণ ঘটে। আমাদের এখানে নমুনা বিপরীত। আর্থিক খাতে যতটুকু সফলতা এসেছে, তা কেবল রেমিট্যান্সের কারণে। আর্থিক, প্রশাসনিক আর রাজস্ব খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন দূরে থাক, সাধারণ মানের পরিবর্তনও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান নয়।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর সেখানে গতির বদলে হামলা হয়েছে। আগুন দেওয়া হয়েছে। ভয়ে অনেক প্রতিষ্ঠানে উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও অনেক ব্যবসায়ীকে হত্যা মামলার আসামি করা হয়েছে। অনেকের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞাসহ নানা কারসাজিতে তাদের কারো কারো ব্যাবসায়িক কাজে  বিদেশে যেতেও বাধা দেওয়া হচ্ছে। এতে কর্মসংস্থান দূরে থাক, তাদের মান-ইজ্জত নিয়ে টিকে থাকাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আধুনিক অর্থনীতি, শেয়ারবাজার, আর্থিক ব্যবস্থাপনা জানা অনেকেই এ সরকারে আছেন। হাতে গোনা মুষ্টিমেয় কিছু লোক ছাড়া কে না চায়, গণ-অভ্যুত্থানের জেরে গঠিত সরকারটি সফল না হোক! অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বিজনেস কমিউনিটিকে তাত্ত্বিকভাবে চেনেন। প্রায়োগিকভাবেও চিনেছেন বলে জানিয়েছেন। দেশ ও অর্থনীতিতে তাদের ভূমিকার কথা জানিয়ে বলেছেন, মূল্যস্ফীতি আগে ৮ বা ৯-এ আটকে রাখা হলেও এখন কোনো ‘কারচুপি নাই’।

সঠিক তথ্য-উপাত্ত ছাড়া কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না মন্তব্য করে বলেছেন, তারা এগুলো পরিবর্তন ও সংস্কারের চেষ্টা করছেন। ব্যবসা, বিনিয়োগ, কলকারখানা, মালিক-শ্রমিকসহ দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির সঠিক তথ্যসাবুদ নিলে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সরকারের উদ্যোগ অবশ্যই দৃশ্যমান হবে। আর্থিক শৃঙ্খলা খাতে ও সামষ্টিক অর্থনীতির ভারসাম্য তৈরি করতে রাজনীতির বাইরে গিয়ে তথ্যের সত্যতা তাকে নিতেই হবে। এখানে ব্যক্তি খাত থেকে শুরু করে সবার সম্পৃক্ততা আছে। বিনিয়োগ থমকে যাওয়া, নতুন করে বেকারত্ব ভর করা শুধু অর্থনীতি পরিচালনার বিষয় নয়। এখানে পুঁজির নিশ্চয়তার বিষয় রয়েছে। সরকারের একার পক্ষে সেই নিশ্চয়তা সম্ভব নয়। কর্মহীন অর্থনীতি বেকারত্ব উসকে দেয়। তরুণদের একটি ক্রমবর্ধমান অংশ কর্মসংস্থান, শিক্ষা বা প্রশিক্ষণে নেই। দীর্ঘমেয়াদি বেকারদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারীদের সংখ্যাও বাড়ছে। এই প্রবণতাগুলো দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে সমাজজুড়ে হতাশা ও উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। সেখানে কর্মসংস্থানের ভরসা বেসরকারি সেক্টরে নতুন করে বেকার তৈরি হওয়া উদ্বেগের ওপর বাড়তি উদ্বেগ।

এবারের পরিস্থিতি আর ওয়ান-ইলেভেন পরিস্থিতির মাঝে গুণগত ভিন্নতা আছে। আবার কিছু তৎপরতায় মিলও আছে। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাঁকবদলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় মানুষ ক্রমেই ক্ষুব্ধ হয়। একই সঙ্গে বেছে বেছে শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তাদের হয়রানির মাধ্যমে দেশে ব্যবসার পরিবেশ নষ্ট করা হয়। এই দুটির কিছু নমুনা এবারও লক্ষণীয়। এতে উদ্যোক্তা-বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম ভীতি ছড়িয়ে পড়ছে। তারা নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। আমদানিতেও বাধা পাচ্ছেন। এতে অনেকে উৎপাদন সক্ষমতাও কমিয়ে ফেলতে বাধ্য হচ্ছেন। ঘটনাচক্রে বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্যে দীর্ঘদিন ধরে চেপে বসা স্থবিরতা কাটিয়ে কর্মসংস্থানেও নতুন গতি যোগের অপেক্ষমাণ থাকা বেসরকারি সেক্টরে এখন নতুন বন্ধ্যত্ব ও কর্মী ছাঁটাইয়ের অভিশাপ।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন