শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৫, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো

প্রায় প্রতিদিনই ছোট-বড় কোনো না কোনো মিল-কারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে। নিরাপত্তা, সরবরাহ ও জরুরি বিভাগের কার্যক্রম চলমান থাকবে’। এর তাৎক্ষণিক অনিবার্য জের কর্মী ছাঁটাই, কর্মী কমানো। শ্রমিক-কর্মচারীদের বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া। ওপরওয়ালার কাছে ফরিয়াদ। এসব অভিশাপ যাচ্ছে কার ইনডেক্সে? ভারী হচ্ছে কার আমলনামা? নাম-ঠিকানা উল্লেখ করে অভিশাপ বা নালিশ করতে হয় না। আক্রান্তদের সেই বোধও থাকে না। প্রেরক-প্রাপকের চেয়ে এখানে অনুঘটক বেশি মুখ্য। কার বা কাদের অনুঘটনে কর্মহারাদের এ বদদোয়া, তা ধার্য করা ওপরওয়ালার কাজ। 

নিরাপত্তা, সরবরাহ এমনিতেই দেশময় বেকারের কিলবিল। বেহিসাবে বেকারের সংখ্যা। তার ওপর মাস কয়েক ধরে নতুন বেকার পয়দা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দেশে বেকারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ লাখ ৪০ হাজার। বাস্তব সংখ্যাটি আরো বেশি। হিসাব ছাড়া। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের হিসাবে দেশে প্রচ্ছন্ন বেকারের সংখ্যা কয়েক কোটি। বেকারের গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা ঠিক না হওয়ায় বেকারত্বের প্রকৃত জরিপ বা হিসাব বের করা সম্ভব নয়। দেশে বেকার-নিরাকার নিয়ে খটকা আছে। বিবেচনার ফের আছে। শিক্ষা শেষে চাকরি না পেয়ে টিউশন করা বা কোনো প্রশিক্ষণ নিয়ে সেই দৃষ্টে কাজ না পেয়ে শীতে সিদ্ধ ডিম বা গরমে ডাব বিক্রি করা ব্যক্তিদের বেকার ধরা হয় না। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলওর সংজ্ঞা অনুযায়ী, ৩০ দিন ধরে কাজপ্রত্যাশী একজন মানুষ শেষের সাত দিনে এক ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ না পেলেই কেবল বেকার ধরা হয়। বিবিএসও এই সংজ্ঞা ব্যবহার করে। সেই হিসাবে দেশে বেকার নেই বলার মতো অবস্থা। এই বেশুমার বেকারদের বেশির ভাগের কর্মসংস্থান হয় বেসরকারি সেক্টরে। বিবিএসের হিসাবে দেশে মোট কর্মসংস্থানে সরকারি চাকরির অংশীদারি মাত্র ৩.৮ শতাংশ। বেসরকারিতে কর্মসংস্থান হয় ১৪.২ শতাংশ। প্রায় ৬১ শতাংশের কর্মসংস্থান হচ্ছে ব্যক্তি উদ্যোগের মাধ্যমে। বাকি ২১ শতাংশ অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়োজিত।

রাজনৈতিক ঘনঘটায় একে একে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়া ও অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো। সরকার পরিবর্তনের পর এই বাড়ির বাদ্য গত কয়েক মাসে তৈরি পোশাকসহ কয়েকটি খাতে কী যন্ত্রণা তৈরি করেছে, তা সংশ্লিষ্ট মালিক-শ্রমিক দুই ভুক্তভোগী হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছেন। অন্য কারো কারো পক্ষে ধারণারও বাইরে শ্রমিক-মালিক উভয়ই কী যাতনায় ভুগছেন, তা উপলব্ধি করা। জ্বালানি সংকট, গ্যাস ট্যারিফ বৃদ্ধি, ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদ, কাঁচামাল আমদানিতে এলসি সমস্যায় এক ভোগান্তি। বাস্তবতার নিরিখে শ্রমিক মজুরিও বাড়াতে হয়েছে। উৎপাদন খরচ বাড়ায় বেড়েছে প্রতিযোগিতাও। এসব সমস্যার যোগফলে গত এক বছরে তৈরি পোশাক, নিটওয়্যার ও টেক্সটাইল শিল্পের ১৪০টি কারখানা বন্ধের সমান্তরালে স্বাভাবিকভাবেই এক লাখের কাছাকাছি কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। কেবল বেক্সিমকো গ্রুপেরই ১৫টি পোশাক কারখানা বন্ধ হওয়ায় ছাঁটাইয়ের শিকার প্রায় ৫০ হাজার কর্মী।

নমুনা খারাপ। সামনে আরো কী অপেক্ষা করছে, মালিকদের ভাবনায় অকুলান। কারখানা চালু রাখা, অর্ডার নেওয়া, কাঁচামাল কেনা, গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অন্ধকার দেখছেন তারা। এখনো বেকার না হওয়া শ্রমিকরা আতঙ্কে। আর এরই মধ্যে বেকার হয়ে যাওয়াদের বাসাভাড়া দেওয়ার অবস্থা নেই। হাটবাজার বন্ধ। এর প্রভাব অর্থনীতিতে পড়ছে। লোকালয়েও পড়তে শুরু করেছে। বেকার বলে তারা ঘরে বসেও থাকছে না। চলে যাচ্ছেন মিল-ফ্যাক্টরির কাছাকাছি সহকর্মীদের কাছে বুদ্ধি-পরামর্শ-সহযোগিতা নিতে। সহযোগিতা না মিললেও উসকানি মিলছে সেখানে, যার জেরে সমাজে অস্থিরতায় টোকা পড়ছে। ক্ষোভ বাড়াচ্ছে।

কারখানা বন্ধ করা সমাধান নয়। কর্মী বিদায় করাও সমাধান নয়। আর রাজনৈতিক কারণে মালিকদের গ্রেপ্তার-হয়রান-ফ্যাক্টরিতে আগুন-ভাঙচুরও সমাধান নয়। রাজনৈতিক বা ফৌজদারি দোষে দোষী হয়ে থাকলে গ্রেপ্তারও ন্যায্য। উচিত বিচার হওয়াই উচিত। কিন্তু তার বা তাদের মিল-ফ্যাক্টরিগুলো এক অর্থে তাদের নয়, এগুলো দেশের সম্পদ। অর্থনীতির চালিকা। ব্যাংক-বীমা অনেক কিছুর সংযোগ। লাখ লাখ শ্রমিক-কর্মচারীর রুজি-রোজগারের ভরসা। 

একটি চলমান প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে কত সর্বনাশের সংযোগ, তা বুঝতে অর্থনীতিবিদ হওয়া জরুরি নয়। স্বাভাবিক বিবেকবান যে কারো পক্ষেই তা উপলব্ধি করা সম্ভব। বিনিয়োগ-ব্যবসাকে রাজনীতির বাইরে রাখলে আজকের এই অবস্থা হয় না। শ্রীলঙ্কায় রাজনৈতিক ডামাডোলের পরও এ ধরনের সমস্যা সামনে এসেছিল, কিন্তু কোনো কলকারখানায় হামলা হয়নি। বন্ধ হয়নি। শ্রমিক-কর্মচারীদের চাকরি যায়নি। তারা সফলতার সঙ্গে সমস্যা কাটিয়েছে। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দিয়েছে। ব্যবসায়ীদের সহযোগিতাও পেয়েছে। দেশের মূল্যস্ফীতি ৭০ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার রেকর্ড গড়েছে। এরপর নির্বাচন হয়। অবাধ ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের মাধ্যমে দেশটিতে আবার গণতন্ত্রের উত্তরণ ঘটে। আমাদের এখানে নমুনা বিপরীত। আর্থিক খাতে যতটুকু সফলতা এসেছে, তা কেবল রেমিট্যান্সের কারণে। আর্থিক, প্রশাসনিক আর রাজস্ব খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন দূরে থাক, সাধারণ মানের পরিবর্তনও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান নয়।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর সেখানে গতির বদলে হামলা হয়েছে। আগুন দেওয়া হয়েছে। ভয়ে অনেক প্রতিষ্ঠানে উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও অনেক ব্যবসায়ীকে হত্যা মামলার আসামি করা হয়েছে। অনেকের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞাসহ নানা কারসাজিতে তাদের কারো কারো ব্যাবসায়িক কাজে  বিদেশে যেতেও বাধা দেওয়া হচ্ছে। এতে কর্মসংস্থান দূরে থাক, তাদের মান-ইজ্জত নিয়ে টিকে থাকাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আধুনিক অর্থনীতি, শেয়ারবাজার, আর্থিক ব্যবস্থাপনা জানা অনেকেই এ সরকারে আছেন। হাতে গোনা মুষ্টিমেয় কিছু লোক ছাড়া কে না চায়, গণ-অভ্যুত্থানের জেরে গঠিত সরকারটি সফল না হোক! অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বিজনেস কমিউনিটিকে তাত্ত্বিকভাবে চেনেন। প্রায়োগিকভাবেও চিনেছেন বলে জানিয়েছেন। দেশ ও অর্থনীতিতে তাদের ভূমিকার কথা জানিয়ে বলেছেন, মূল্যস্ফীতি আগে ৮ বা ৯-এ আটকে রাখা হলেও এখন কোনো ‘কারচুপি নাই’।

সঠিক তথ্য-উপাত্ত ছাড়া কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না মন্তব্য করে বলেছেন, তারা এগুলো পরিবর্তন ও সংস্কারের চেষ্টা করছেন। ব্যবসা, বিনিয়োগ, কলকারখানা, মালিক-শ্রমিকসহ দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির সঠিক তথ্যসাবুদ নিলে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সরকারের উদ্যোগ অবশ্যই দৃশ্যমান হবে। আর্থিক শৃঙ্খলা খাতে ও সামষ্টিক অর্থনীতির ভারসাম্য তৈরি করতে রাজনীতির বাইরে গিয়ে তথ্যের সত্যতা তাকে নিতেই হবে। এখানে ব্যক্তি খাত থেকে শুরু করে সবার সম্পৃক্ততা আছে। বিনিয়োগ থমকে যাওয়া, নতুন করে বেকারত্ব ভর করা শুধু অর্থনীতি পরিচালনার বিষয় নয়। এখানে পুঁজির নিশ্চয়তার বিষয় রয়েছে। সরকারের একার পক্ষে সেই নিশ্চয়তা সম্ভব নয়। কর্মহীন অর্থনীতি বেকারত্ব উসকে দেয়। তরুণদের একটি ক্রমবর্ধমান অংশ কর্মসংস্থান, শিক্ষা বা প্রশিক্ষণে নেই। দীর্ঘমেয়াদি বেকারদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারীদের সংখ্যাও বাড়ছে। এই প্রবণতাগুলো দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে সমাজজুড়ে হতাশা ও উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। সেখানে কর্মসংস্থানের ভরসা বেসরকারি সেক্টরে নতুন করে বেকার তৈরি হওয়া উদ্বেগের ওপর বাড়তি উদ্বেগ।

এবারের পরিস্থিতি আর ওয়ান-ইলেভেন পরিস্থিতির মাঝে গুণগত ভিন্নতা আছে। আবার কিছু তৎপরতায় মিলও আছে। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাঁকবদলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় মানুষ ক্রমেই ক্ষুব্ধ হয়। একই সঙ্গে বেছে বেছে শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তাদের হয়রানির মাধ্যমে দেশে ব্যবসার পরিবেশ নষ্ট করা হয়। এই দুটির কিছু নমুনা এবারও লক্ষণীয়। এতে উদ্যোক্তা-বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম ভীতি ছড়িয়ে পড়ছে। তারা নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। আমদানিতেও বাধা পাচ্ছেন। এতে অনেকে উৎপাদন সক্ষমতাও কমিয়ে ফেলতে বাধ্য হচ্ছেন। ঘটনাচক্রে বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্যে দীর্ঘদিন ধরে চেপে বসা স্থবিরতা কাটিয়ে কর্মসংস্থানেও নতুন গতি যোগের অপেক্ষমাণ থাকা বেসরকারি সেক্টরে এখন নতুন বন্ধ্যত্ব ও কর্মী ছাঁটাইয়ের অভিশাপ।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন
ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল
চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা
জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক
আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য
ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ
রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন
বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম