শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৫, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো

প্রায় প্রতিদিনই ছোট-বড় কোনো না কোনো মিল-কারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে। নিরাপত্তা, সরবরাহ ও জরুরি বিভাগের কার্যক্রম চলমান থাকবে’। এর তাৎক্ষণিক অনিবার্য জের কর্মী ছাঁটাই, কর্মী কমানো। শ্রমিক-কর্মচারীদের বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া। ওপরওয়ালার কাছে ফরিয়াদ। এসব অভিশাপ যাচ্ছে কার ইনডেক্সে? ভারী হচ্ছে কার আমলনামা? নাম-ঠিকানা উল্লেখ করে অভিশাপ বা নালিশ করতে হয় না। আক্রান্তদের সেই বোধও থাকে না। প্রেরক-প্রাপকের চেয়ে এখানে অনুঘটক বেশি মুখ্য। কার বা কাদের অনুঘটনে কর্মহারাদের এ বদদোয়া, তা ধার্য করা ওপরওয়ালার কাজ। 

নিরাপত্তা, সরবরাহ এমনিতেই দেশময় বেকারের কিলবিল। বেহিসাবে বেকারের সংখ্যা। তার ওপর মাস কয়েক ধরে নতুন বেকার পয়দা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দেশে বেকারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ লাখ ৪০ হাজার। বাস্তব সংখ্যাটি আরো বেশি। হিসাব ছাড়া। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের হিসাবে দেশে প্রচ্ছন্ন বেকারের সংখ্যা কয়েক কোটি। বেকারের গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা ঠিক না হওয়ায় বেকারত্বের প্রকৃত জরিপ বা হিসাব বের করা সম্ভব নয়। দেশে বেকার-নিরাকার নিয়ে খটকা আছে। বিবেচনার ফের আছে। শিক্ষা শেষে চাকরি না পেয়ে টিউশন করা বা কোনো প্রশিক্ষণ নিয়ে সেই দৃষ্টে কাজ না পেয়ে শীতে সিদ্ধ ডিম বা গরমে ডাব বিক্রি করা ব্যক্তিদের বেকার ধরা হয় না। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলওর সংজ্ঞা অনুযায়ী, ৩০ দিন ধরে কাজপ্রত্যাশী একজন মানুষ শেষের সাত দিনে এক ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ না পেলেই কেবল বেকার ধরা হয়। বিবিএসও এই সংজ্ঞা ব্যবহার করে। সেই হিসাবে দেশে বেকার নেই বলার মতো অবস্থা। এই বেশুমার বেকারদের বেশির ভাগের কর্মসংস্থান হয় বেসরকারি সেক্টরে। বিবিএসের হিসাবে দেশে মোট কর্মসংস্থানে সরকারি চাকরির অংশীদারি মাত্র ৩.৮ শতাংশ। বেসরকারিতে কর্মসংস্থান হয় ১৪.২ শতাংশ। প্রায় ৬১ শতাংশের কর্মসংস্থান হচ্ছে ব্যক্তি উদ্যোগের মাধ্যমে। বাকি ২১ শতাংশ অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়োজিত।

রাজনৈতিক ঘনঘটায় একে একে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়া ও অর্থনৈতিক অস্থিরতায় বেকারত্বের ঢোলে বাড়ি পড়েছে গজবের মতো। সরকার পরিবর্তনের পর এই বাড়ির বাদ্য গত কয়েক মাসে তৈরি পোশাকসহ কয়েকটি খাতে কী যন্ত্রণা তৈরি করেছে, তা সংশ্লিষ্ট মালিক-শ্রমিক দুই ভুক্তভোগী হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছেন। অন্য কারো কারো পক্ষে ধারণারও বাইরে শ্রমিক-মালিক উভয়ই কী যাতনায় ভুগছেন, তা উপলব্ধি করা। জ্বালানি সংকট, গ্যাস ট্যারিফ বৃদ্ধি, ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদ, কাঁচামাল আমদানিতে এলসি সমস্যায় এক ভোগান্তি। বাস্তবতার নিরিখে শ্রমিক মজুরিও বাড়াতে হয়েছে। উৎপাদন খরচ বাড়ায় বেড়েছে প্রতিযোগিতাও। এসব সমস্যার যোগফলে গত এক বছরে তৈরি পোশাক, নিটওয়্যার ও টেক্সটাইল শিল্পের ১৪০টি কারখানা বন্ধের সমান্তরালে স্বাভাবিকভাবেই এক লাখের কাছাকাছি কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। কেবল বেক্সিমকো গ্রুপেরই ১৫টি পোশাক কারখানা বন্ধ হওয়ায় ছাঁটাইয়ের শিকার প্রায় ৫০ হাজার কর্মী।

নমুনা খারাপ। সামনে আরো কী অপেক্ষা করছে, মালিকদের ভাবনায় অকুলান। কারখানা চালু রাখা, অর্ডার নেওয়া, কাঁচামাল কেনা, গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অন্ধকার দেখছেন তারা। এখনো বেকার না হওয়া শ্রমিকরা আতঙ্কে। আর এরই মধ্যে বেকার হয়ে যাওয়াদের বাসাভাড়া দেওয়ার অবস্থা নেই। হাটবাজার বন্ধ। এর প্রভাব অর্থনীতিতে পড়ছে। লোকালয়েও পড়তে শুরু করেছে। বেকার বলে তারা ঘরে বসেও থাকছে না। চলে যাচ্ছেন মিল-ফ্যাক্টরির কাছাকাছি সহকর্মীদের কাছে বুদ্ধি-পরামর্শ-সহযোগিতা নিতে। সহযোগিতা না মিললেও উসকানি মিলছে সেখানে, যার জেরে সমাজে অস্থিরতায় টোকা পড়ছে। ক্ষোভ বাড়াচ্ছে।

কারখানা বন্ধ করা সমাধান নয়। কর্মী বিদায় করাও সমাধান নয়। আর রাজনৈতিক কারণে মালিকদের গ্রেপ্তার-হয়রান-ফ্যাক্টরিতে আগুন-ভাঙচুরও সমাধান নয়। রাজনৈতিক বা ফৌজদারি দোষে দোষী হয়ে থাকলে গ্রেপ্তারও ন্যায্য। উচিত বিচার হওয়াই উচিত। কিন্তু তার বা তাদের মিল-ফ্যাক্টরিগুলো এক অর্থে তাদের নয়, এগুলো দেশের সম্পদ। অর্থনীতির চালিকা। ব্যাংক-বীমা অনেক কিছুর সংযোগ। লাখ লাখ শ্রমিক-কর্মচারীর রুজি-রোজগারের ভরসা। 

একটি চলমান প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে কত সর্বনাশের সংযোগ, তা বুঝতে অর্থনীতিবিদ হওয়া জরুরি নয়। স্বাভাবিক বিবেকবান যে কারো পক্ষেই তা উপলব্ধি করা সম্ভব। বিনিয়োগ-ব্যবসাকে রাজনীতির বাইরে রাখলে আজকের এই অবস্থা হয় না। শ্রীলঙ্কায় রাজনৈতিক ডামাডোলের পরও এ ধরনের সমস্যা সামনে এসেছিল, কিন্তু কোনো কলকারখানায় হামলা হয়নি। বন্ধ হয়নি। শ্রমিক-কর্মচারীদের চাকরি যায়নি। তারা সফলতার সঙ্গে সমস্যা কাটিয়েছে। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দিয়েছে। ব্যবসায়ীদের সহযোগিতাও পেয়েছে। দেশের মূল্যস্ফীতি ৭০ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার রেকর্ড গড়েছে। এরপর নির্বাচন হয়। অবাধ ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের মাধ্যমে দেশটিতে আবার গণতন্ত্রের উত্তরণ ঘটে। আমাদের এখানে নমুনা বিপরীত। আর্থিক খাতে যতটুকু সফলতা এসেছে, তা কেবল রেমিট্যান্সের কারণে। আর্থিক, প্রশাসনিক আর রাজস্ব খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন দূরে থাক, সাধারণ মানের পরিবর্তনও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান নয়।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর সেখানে গতির বদলে হামলা হয়েছে। আগুন দেওয়া হয়েছে। ভয়ে অনেক প্রতিষ্ঠানে উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও অনেক ব্যবসায়ীকে হত্যা মামলার আসামি করা হয়েছে। অনেকের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞাসহ নানা কারসাজিতে তাদের কারো কারো ব্যাবসায়িক কাজে  বিদেশে যেতেও বাধা দেওয়া হচ্ছে। এতে কর্মসংস্থান দূরে থাক, তাদের মান-ইজ্জত নিয়ে টিকে থাকাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আধুনিক অর্থনীতি, শেয়ারবাজার, আর্থিক ব্যবস্থাপনা জানা অনেকেই এ সরকারে আছেন। হাতে গোনা মুষ্টিমেয় কিছু লোক ছাড়া কে না চায়, গণ-অভ্যুত্থানের জেরে গঠিত সরকারটি সফল না হোক! অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বিজনেস কমিউনিটিকে তাত্ত্বিকভাবে চেনেন। প্রায়োগিকভাবেও চিনেছেন বলে জানিয়েছেন। দেশ ও অর্থনীতিতে তাদের ভূমিকার কথা জানিয়ে বলেছেন, মূল্যস্ফীতি আগে ৮ বা ৯-এ আটকে রাখা হলেও এখন কোনো ‘কারচুপি নাই’।

সঠিক তথ্য-উপাত্ত ছাড়া কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না মন্তব্য করে বলেছেন, তারা এগুলো পরিবর্তন ও সংস্কারের চেষ্টা করছেন। ব্যবসা, বিনিয়োগ, কলকারখানা, মালিক-শ্রমিকসহ দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির সঠিক তথ্যসাবুদ নিলে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সরকারের উদ্যোগ অবশ্যই দৃশ্যমান হবে। আর্থিক শৃঙ্খলা খাতে ও সামষ্টিক অর্থনীতির ভারসাম্য তৈরি করতে রাজনীতির বাইরে গিয়ে তথ্যের সত্যতা তাকে নিতেই হবে। এখানে ব্যক্তি খাত থেকে শুরু করে সবার সম্পৃক্ততা আছে। বিনিয়োগ থমকে যাওয়া, নতুন করে বেকারত্ব ভর করা শুধু অর্থনীতি পরিচালনার বিষয় নয়। এখানে পুঁজির নিশ্চয়তার বিষয় রয়েছে। সরকারের একার পক্ষে সেই নিশ্চয়তা সম্ভব নয়। কর্মহীন অর্থনীতি বেকারত্ব উসকে দেয়। তরুণদের একটি ক্রমবর্ধমান অংশ কর্মসংস্থান, শিক্ষা বা প্রশিক্ষণে নেই। দীর্ঘমেয়াদি বেকারদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারীদের সংখ্যাও বাড়ছে। এই প্রবণতাগুলো দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে সমাজজুড়ে হতাশা ও উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। সেখানে কর্মসংস্থানের ভরসা বেসরকারি সেক্টরে নতুন করে বেকার তৈরি হওয়া উদ্বেগের ওপর বাড়তি উদ্বেগ।

এবারের পরিস্থিতি আর ওয়ান-ইলেভেন পরিস্থিতির মাঝে গুণগত ভিন্নতা আছে। আবার কিছু তৎপরতায় মিলও আছে। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাঁকবদলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় মানুষ ক্রমেই ক্ষুব্ধ হয়। একই সঙ্গে বেছে বেছে শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তাদের হয়রানির মাধ্যমে দেশে ব্যবসার পরিবেশ নষ্ট করা হয়। এই দুটির কিছু নমুনা এবারও লক্ষণীয়। এতে উদ্যোক্তা-বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম ভীতি ছড়িয়ে পড়ছে। তারা নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। আমদানিতেও বাধা পাচ্ছেন। এতে অনেকে উৎপাদন সক্ষমতাও কমিয়ে ফেলতে বাধ্য হচ্ছেন। ঘটনাচক্রে বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্যে দীর্ঘদিন ধরে চেপে বসা স্থবিরতা কাটিয়ে কর্মসংস্থানেও নতুন গতি যোগের অপেক্ষমাণ থাকা বেসরকারি সেক্টরে এখন নতুন বন্ধ্যত্ব ও কর্মী ছাঁটাইয়ের অভিশাপ।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
কেউ থাকে যুদ্ধে, কেউ চলে ভিক্ষায়
কেউ থাকে যুদ্ধে, কেউ চলে ভিক্ষায়
ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি: প্রবণতা, প্রভাব ও সম্ভাবনা
ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি: প্রবণতা, প্রভাব ও সম্ভাবনা
আরাফাত রহমান কোকো নিভৃতচারী সফল ক্রীড়া সংগঠক
আরাফাত রহমান কোকো নিভৃতচারী সফল ক্রীড়া সংগঠক
পোশাকশিল্পের সামনে বহুমুখী চ্যালেঞ্জ
পোশাকশিল্পের সামনে বহুমুখী চ্যালেঞ্জ
গ্যাস-বিদ্যুৎ না দিলে বিনিয়োগ আসবে না
গ্যাস-বিদ্যুৎ না দিলে বিনিয়োগ আসবে না
হেরে গেছে জনগণ
হেরে গেছে জনগণ
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
মুন্সিগঞ্জে স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী আমলে চাকরিচ্যুত ১৫২২ পুলিশ সদস্য ফেরত পাচ্ছেন চাকরি
আওয়ামী আমলে চাকরিচ্যুত ১৫২২ পুলিশ সদস্য ফেরত পাচ্ছেন চাকরি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি নিয়ে চট্টগ্রামে চিত্র প্রদর্শনী
জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি নিয়ে চট্টগ্রামে চিত্র প্রদর্শনী

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খালেদা ও তারেককে ফাঁসিয়েছে প্রথম আলো
খালেদা ও তারেককে ফাঁসিয়েছে প্রথম আলো

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশ রক্ষায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে: রিজওয়ানা
পরিবেশ রক্ষায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে: রিজওয়ানা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'বিএনপি কৃষকবান্ধব দল'
'বিএনপি কৃষকবান্ধব দল'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তারা পালিয়ে থেকেও দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়: ড. মোশাররফ
তারা পালিয়ে থেকেও দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়: ড. মোশাররফ

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা
ঝিনাইদহে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীবাগে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় চালক নিহত
হাজারীবাগে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় চালক নিহত

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাবিতে শিবিরের শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
রাবিতে শিবিরের শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশাহারা: বুলু
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশাহারা: বুলু

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসির সঙ্গে রবিবার বিএনপির সাক্ষাৎ
ইসির সঙ্গে রবিবার বিএনপির সাক্ষাৎ

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার জরুরি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার জরুরি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বনশ্রীতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত মোসলে উদ্দিনের লাশ কবর থেকে উত্তোলন
বনশ্রীতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত মোসলে উদ্দিনের লাশ কবর থেকে উত্তোলন

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে ৩৩ রোহিঙ্গা আটক
বান্দরবানে ৩৩ রোহিঙ্গা আটক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ছুরিকাঘাতে কিশোর খুন
কুমিল্লায় ছুরিকাঘাতে কিশোর খুন

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কে হচ্ছেন দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী?
কে হচ্ছেন দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় একজনের মৃত্যু
বাসচাপায় একজনের মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুষ্ঠানে মাংসের ঝোল কাণ্ডের ঘটনায় বৈঠকে সমাঝোতা
অনুষ্ঠানে মাংসের ঝোল কাণ্ডের ঘটনায় বৈঠকে সমাঝোতা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ডাকাত দলের সদস্য আটক
চাঁদপুরে ডাকাত দলের সদস্য আটক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে উঠবে : টুকু
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে উঠবে : টুকু

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শত্রু মাননীয় আপা: ডা. তাহের
আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শত্রু মাননীয় আপা: ডা. তাহের

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর
আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে কৃষক সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে কৃষক সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিরল নীলগাই উদ্ধার
নাটোরে বিরল নীলগাই উদ্ধার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সমাবেশ
৩১ দফা পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নিরাপত্তা নিশ্চিতে সুপ্রিমকোর্টে প্রবেশে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার অনুরোধ
নিরাপত্তা নিশ্চিতে সুপ্রিমকোর্টে প্রবেশে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার অনুরোধ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক শেখ বেলাল হত্যার পুনঃতদন্ত ও বিচারের দাবি
সাংবাদিক শেখ বেলাল হত্যার পুনঃতদন্ত ও বিচারের দাবি

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ে করে ফেরার পথে বরের মৃত্যু
বিয়ে করে ফেরার পথে বরের মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’
গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট
শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা আটক
ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা আটক

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনা করবো, তারপরও ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ হতে দেব না : রিজভী
সমালোচনা করবো, তারপরও ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ হতে দেব না : রিজভী

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিরাই গাজাকে পুনর্নির্মাণ করবে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান
ফিলিস্তিনিরাই গাজাকে পুনর্নির্মাণ করবে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নারী নেত্রীদের সঙ্গে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানের বৈঠক
যুক্তরাষ্ট্রে নারী নেত্রীদের সঙ্গে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানের বৈঠক

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে’
‘গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ
৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে, জড়িত ভারতের মিডিয়া : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে, জড়িত ভারতের মিডিয়া : প্রেস সচিব

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সেই বেনজির এখন দেশের বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করছে: জামায়াত আমির
সেই বেনজির এখন দেশের বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করছে: জামায়াত আমির

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি জয় করে যা বললেন মোদি
দিল্লি জয় করে যা বললেন মোদি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার বিদ্যুৎ সাম্রাজ্যে ফাটল: ৩ দেশের ঐতিহাসিক পদক্ষেপে আলোড়ন
রাশিয়ার বিদ্যুৎ সাম্রাজ্যে ফাটল: ৩ দেশের ঐতিহাসিক পদক্ষেপে আলোড়ন

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে বিপাকে ভারত!
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে বিপাকে ভারত!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনবার মামলা হলেই বন্ধ এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারের সুযোগ
তিনবার মামলা হলেই বন্ধ এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারের সুযোগ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বোমা তৈরি নিয়ে যে ফতোয়ার কথা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পারমাণবিক বোমা তৈরি নিয়ে যে ফতোয়ার কথা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে কর্মসূচি ডেকেছে বিএনপি
সারা দেশে কর্মসূচি ডেকেছে বিএনপি

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লিতে বিজেপির জয়ের পর আপকে কটাক্ষ প্রিয়াঙ্কার
দিল্লিতে বিজেপির জয়ের পর আপকে কটাক্ষ প্রিয়াঙ্কার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াদিল্লি বিধানসভা নির্বাচন: নিজ আসনে হেরে গেলেন কেজরিওয়াল
নয়াদিল্লি বিধানসভা নির্বাচন: নিজ আসনে হেরে গেলেন কেজরিওয়াল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে কার হাতে উঠল কোন পুরস্কার?
বিপিএলে কার হাতে উঠল কোন পুরস্কার?

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলায় আহত ১৫
গাজীপুরে আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলায় আহত ১৫

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রীর নাম ও পাসপোর্ট ছাড়া ফ্লাইটের টিকিট বুকিং নিষিদ্ধ
যাত্রীর নাম ও পাসপোর্ট ছাড়া ফ্লাইটের টিকিট বুকিং নিষিদ্ধ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকি! যুক্তরাজ্যে ভল্ট থেকে স্বর্ণ তোলার হিড়িক
ট্রাম্পের হুমকি! যুক্তরাজ্যে ভল্ট থেকে স্বর্ণ তোলার হিড়িক

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ রক্তবর্ণ নদীর পানি
হঠাৎ রক্তবর্ণ নদীর পানি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর
আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপিএল ফাইনাল: কেন মাঠে নামলেন না নিশাম?
বিপিএল ফাইনাল: কেন মাঠে নামলেন না নিশাম?

১৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবে বিএনপি
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবে বিএনপি

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাইডেনের বিরুদ্ধে যে প্রতিশোধ নিলেন ট্রাম্প
বাইডেনের বিরুদ্ধে যে প্রতিশোধ নিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব আমলে মুক্তি মেলে
যেসব আমলে মুক্তি মেলে

১৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপিএলের সেরা একাদশে চমক! তামিম অধিনায়ক, জায়গা পেলেন যারা
বিপিএলের সেরা একাদশে চমক! তামিম অধিনায়ক, জায়গা পেলেন যারা

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রতিবাদে নাগরিক কমিটির বিক্ষোভ
গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রতিবাদে নাগরিক কমিটির বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট ৫০০ আসনের সংসদ
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট ৫০০ আসনের সংসদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহেলকে আনতে লেবাননে যাবে পুলিশের টিম
সোহেলকে আনতে লেবাননে যাবে পুলিশের টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুদকের জালে প্রভাবশালীরা
দুদকের জালে প্রভাবশালীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন টাইম ফ্রেমে সংস্কার
তিন টাইম ফ্রেমে সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন মূলনীতি বাদ পড়ল যে কারণে
তিন মূলনীতি বাদ পড়ল যে কারণে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিপীড়ন-লুটপাটের কী নির্মম পরিণতি
নিপীড়ন-লুটপাটের কী নির্মম পরিণতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি শেয়ারবাজার
ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেভিল হান্ট শুরু
ডেভিল হান্ট শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন কী করবে বাফুফে
এখন কী করবে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিচারপতির অবসরের বয়স ৭০ করার প্রস্তাব
বিচারপতির অবসরের বয়স ৭০ করার প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে অপহরণ
দিনদুপুরে অপহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএমএমইউ এখন বিএমইউ
বিএসএমএমইউ এখন বিএমইউ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা একটি সুস্থ জাতি দেখতে চাই
আমরা একটি সুস্থ জাতি দেখতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে প্রভাবমুক্ত রাখতে কমিশন
পুলিশকে প্রভাবমুক্ত রাখতে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক
ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ আর ঘুষ প্রধান প্রতিবন্ধকতা
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ আর ঘুষ প্রধান প্রতিবন্ধকতা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঠকের ভিড়ে প্রাণের স্পন্দন
পাঠকের ভিড়ে প্রাণের স্পন্দন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেহ উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টা পর মাথা উদ্ধার
দেহ উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টা পর মাথা উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের চার ধাপ উন্নতি
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের চার ধাপ উন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় গাছ থেকে নারীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় গাছ থেকে নারীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ে ঢল পর্যটকের
পাহাড়ে ঢল পর্যটকের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্প্যানিশ শিক্ষক সের্খিও শিখছেন বাংলা
স্প্যানিশ শিক্ষক সের্খিও শিখছেন বাংলা

প্রথম পৃষ্ঠা

গর্তে ভরা দুই কিলোমিটার
গর্তে ভরা দুই কিলোমিটার

দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান ইয়াবাসহ আটক
সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান ইয়াবাসহ আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টে অতিরিক্ত নিরাপত্তা
সুপ্রিম কোর্টে অতিরিক্ত নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক্সপ্রেসওয়েতে অতিরিক্ত গতি ঠেকাতে হবে ভিডিও মামলা
এক্সপ্রেসওয়েতে অতিরিক্ত গতি ঠেকাতে হবে ভিডিও মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, ভারতীয় মিডিয়া জড়িত
ড. ইউনূসকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, ভারতীয় মিডিয়া জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরীকে নির্যাতন, বাবা মাকে মারধর
কিশোরীকে নির্যাতন, বাবা মাকে মারধর

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন

সম্পাদকীয়