শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৭, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সভাপতির অপসারণ দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
সভাপতির অপসারণ দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ

অসাংগঠনিক তৎপরতা, স্বেচ্ছাচারিতা ও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট মিছিল করতে গিয়ে গ্রেফতার হওয়ার মিথ্যাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানকে অপসারণের দাবিতে নিউইয়র্কে কর্মী সমাবেশ হয়েছে। একইসঙ্গে সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটির দাবি জানান বক্তারা। 

৮ সেপ্টেম্বর (রবিবার) যুক্তরাষ্ট্রের জ্যাকসন হাইটসে পালকি পার্টি সেন্টারে আওয়ামী লীগের ব্যানারে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। 

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মিসবাহ আহমেদ। শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফরিদ আলমের পরিচালনায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন- যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যার প্রতিবাদ কর্মসূচি চালাতে গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত (বাকসুর জিএস) ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। 

এর আগে, ‘নো মোর সিদ্দিক’ স্লোগানে কর্মী সমাবেশ শুরু হয়। গত বছর সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশে ড. সিদ্দিকুর রহমানকে অপসারণের দাবিতে অধিকাংশ সময়ই এই স্লোগানে উত্তপ্ত ছিল সমাবেশ। নির্বাচনসহ নানাবিধ কারণে সেই দাবি পূরণ হয়নি বিধায় পুনরায় সেই স্লোগান উঠেছে। 

জাতির জনক বঙ্গবন্ধুসহ মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মার মাগফিরাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনায় বিশেষ মোনাজাত করেন  ইমাম কাজী কায়্যুম। আলোচনা পর্ব শুরুর আগে রুমানা আকতারের নেতৃত্বে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। এরপর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। 

পেনসিলভেনিয়া, নিউজার্সি, কানেকটিকাট, বস্টনসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা লাল-সবুজের টি-শার্ট পরে জয়-বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানসহ অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন। এসময় সবার গলায় দলীয় পরিচয়পত্র ঝোলানো ছিল।

লিখিত বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মো. বখতিয়ার ১৭টি অভিযোগ উপস্থাপনের পর বিপুল করতালির মধ্যে ড. সিদ্দিকের অপসারণের দাবি পোক্ত হয়। সুদূর এই প্রবাসে বৃহৎ এই রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়ার আগেই অরাজনৈতিক তৎপরতায় লিপ্ত সিদ্দিককে সরিয়ে নতুন কমিটির দাবি উঠে সমস্বরে। 

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, '৩ বছরের জন্য অনুমোদিত কমিটির বয়স ৮ বছর অতিক্রম করছে। এছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদিত কমিটির সদস্য সংখ্যা ছিল ৭৬। গত ৮ বছরে পছন্দের লোকদের সম্পূর্ণ অসাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় পদায়নের মাধ্যমে তা ১৭৩ এ উঠেছে। এ ব্যাপারে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কাছ থেকে অনুমোদনের প্রয়োজনবোধ করেননি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর। যারাই তার (সিদ্দিক) এই অসাংগঠনিক পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন তাদেরকেই বহিষ্কারের নোটিশ জারি করা হয়। আবার গোপনে তা প্রত্যাহারের ঘটনাও ঘটছে।’

লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করা হয় যে, গত ৮ বছরে কার্যকরী কমিটির মাত্র ৩টি সভা আহ্বান করা হলেও প্রত্যেকটি অসমাপ্ত অবস্থায় শেষ হয়েছে। সবগুলোতেই বিশেষ নিরাপত্তা রক্ষী ভাড়া করা হয় ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের দমনে। কোনো কোনো সময় পুলিশ ডাকাডাকির ঘটনাও ঘটেছে। 

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে অন্যতম প্রধান বলিষ্ঠ কলামিস্ট আব্দুল গাফফার চৌধুরীকেও নিউইয়র্কে অপমানের জঘন্য চেষ্টা চালিয়েছিলেন ড. সিদ্দিকুর রহমান। এছাড়া ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ব্যানারে হাস্যরসের মহড়া দিয়েছেন সস্ত্রীক এই সিদ্দিকুর রহমান। সেই ভিডিও ভাইরাল হবার পরও নিজ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দূরের কথা, সম্প্রতি সিদ্দিকুর রহমান ঢাকায় গিয়ে তদবির করে সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রেখেছেন বলেও উল্লেখ করেন শাহ বখতিয়ার। 

অতিসম্প্রতি বগুড়ার একটি শূন্য আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়ে নিজের বায়োডাটা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারের সময় সিদ্দিকুর দাবি করেছেন যে, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ কৃষি বিদ্যালয়ে মিছিল করার সময় তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। 

এমন দাবি নির্জলা মিথ্যা উল্লেখ করেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে ওই সময়ের শহীদ নাজমুল আহসান হল ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ১৯৭৯ সালে বাকসু নির্বাচনে জিএস পদে জয়ী ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। 

এই কর্মী সমাবেশে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদানের পাশাপাশি সিদ্দিকুরকে মিথ্যাবাদি, ভন্ড, প্রতারক হিসেবে অভিহিত করে ড. প্রদীপ কর বলেন, সিদ্দিকুর কখনই ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্যও ছিলেন না। পঁচাত্তরের আগস্টে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টি শিক্ষক সমিতির নেতা ছিলেন। তবে সেটি কোনো রাজনৈতিক সংগঠন ছিল না। 

এছাড়া পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে কৃষিবিদ্যালয়ে কোনো মিছিল হয়নি, করার চেষ্টাও করা হয়নি কিংবা কেউ গ্রেফতারও হননি। সবটাই মিথ্যা’-উল্লেখ করেন প্রদীপ কর। 

সিদ্দিকুরের মিথ্যাচার প্রসঙ্গে এই সমাবেশে বক্তব্যকালে টাঙ্গাইলের কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন তালুকদার বলেন, ‘১৯৬৪ সালে সিদ্দিকুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। আমি তার ৪ বছরের জুনিয়র। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি চালু হয় ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের সময়। সেই সময় গঠিত ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ছিলেন মানিকগঞ্জের রহমতউল্লাহ। তিনি এখনও বেঁচে আছেন। আমি ছিলাম সদস্য। কখনো সিদ্দিকুরকে কোনো কর্মকাণ্ডে দেখিনি বা সমর্থক হিসেবে তার নামও শুনিনি। অধিকন্তু একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে সিনিয়রদের কাছে জেনেছি যে, সিদ্দিকুর নিয়মিতভাবে ক্লাস করেছেন। পরীক্ষা দিয়েছেন। এমনকি স্টাইপেন্ডের টাকাও ড্র করেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যাননি। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে চাকরি নিয়েছেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন জিয়াউর রহমানের আমলে। সেটি ছিল একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে না যাবার পুরস্কার।’

ড. প্রদীপ রঞ্জন কর উল্লেখ করেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সকালে আমার রুমে আক্রমণ হওয়ার পরই জানতে পারি জাতিরজনককে হত্যার সংবাদ। সে সময় পুরো ক্যাম্পাসে থমথমে ভাব, ভীতিকর অবস্থা বিরাজ করছিল। কোনো ধরনের মিছিলের সুযোগ হয়নি। 

প্রদীপ রঞ্জন কর বলেন, ১৯৭৯ সালে বাকসু নির্বাচনে আমি ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে জিএস হই। সে সময় জিয়ার রাজত্ব। তাই বলে আমরা থেমে থাকিনি। সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডসহ বঙ্গবন্ধু হত্যার নিন্দা, প্রতিবাদে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংগঠিত হচ্ছিলেন, এমনি সময়ে আমাকে জিএস থাকাবস্থায়ই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কহিষ্কার করা হয়। 

তিনি দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার যাচাই করলেই সিদ্দিকুরের একাত্তরের ভূমিকা দিবালোকের মত উদ্ভাসিত হবে। তাই এমন মিথ্যাবাদিকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব থেকে সরানোর বিকল্প নেই।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সক্রিয় বর্তমানের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক আইরিন পারভিন বলেন, ‘আমি সাংগঠনিক স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদ সবসময়েই করে আসছি। এজন্যে সিদ্দিকুর রহমান আমাকেও শো’কজ নোটিশ দিয়েছিলেন। এরপর তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু তার বেপরোয়া আচরণে প্রবাসে আওয়ামী পরিবার আজ ত্যক্ত-বিরক্ত। সংগঠনকে তিনি পকেটে ভরেছেন। যা খুশী তাই করছেন। সাংগঠনিক পদবি ব্যবহার করে ঢাকায় গিয়ে চাঁদাবাজি করছেন তিনি অনেকদিন থেকেই। এমনকি বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য কমিটি গঠনেও তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। তার মত নেতৃত্ব সরানো দরকার বঙ্গবন্ধুর গড়া এই সংগঠনকে রক্ষার স্বার্থে।

সভা সঞ্চালনাকালে বক্তব্যে ফরিদ আলম বলেন, ‘নানাবিধ কারণে নিজের গ্রহণযোগ্যতাকে ধুলিসাৎ করেছেন সিদ্দিকুর রহমান। একজনের বিরুদ্ধে আরেকজনকে ক্ষেপিয়ে তোলার ঘটনাবলী ফাঁস হয়ে পড়ায় সকলেই ক্ষুব্ধ সিদ্দিকুরের বিরুদ্ধে। তাই এমন লোক দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নাগরিক সমাবেশ করা কতটা যৌক্তিক তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে। তাই এমন একজনের নেতৃত্বে ওই সংবর্ধনা সমাবেশ হওয়া উচিত যেখানে মুজিব আদর্শে উজ্জীবিত প্রতিটি প্রবাসী সপরিবারে যোগদানে দ্বিধা করবেন না।’

একই দাবিতে আরও বক্তব্য রাখেন মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মমতাজ শাহনাজ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চন্দন দত্ত, শিক্ষা সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর, নির্বাহী সদস্য হিন্দাল কাদির বাপ্পা, শরিফ কামরুল হীরা, কায়েকোবাদ খান, ইলিয়ার রহমান, সাবু মিয়া, লিটন গাজী, আশরাফ মাসুক, পেনসিলভেনিয়া স্টেট আওয়ামী লীগের নেতা এম এ হাই,  যুবলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল, জামাল হোসেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হাকিকুল ইসলাম খোকন, হাজী শফিকুল আলম, এম এ জলিল, তোফায়েল চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি আশরাফউদ্দিন, শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি মঞ্জুর চৌধুরী, শেখ হাসিনামঞ্চের সভাপতি জালালউদ্দিন জলিল, আওয়ামী লীগ নেতা আলী আক্কাস, হেলাল মাহমুদ, সিরাজুল ইসলাম, মাঈনউদ্দিন, স্টেট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. আলমগীর, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ফরিদা আরভি প্রমুখ। 

এই দাবির সাথে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের বর্তমান কার্যকরী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই একমত পোষণ করেছেন। 

জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে আসবেন সংগঠনের সভাপতি শেখ হাসিনা। ২৯ সেপ্টেম্বরে দেশের উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের আগের দিন দুপুরে নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশে ভাষণ দেয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। সেখানেই কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুন কমিটি দেয়ার প্রত্যাশা সকলের। এ ব্যাপারে দলীয় প্রধানের সদয় দৃষ্টি কামনা করা হয়েছে এই কর্মী সমাবেশ থেকে। 

এদিকে, সোমবার অপরাহ্নে প্রাপ্ত সর্বশেষ সংবাদ অনুযায়ী সিদ্দিকুর নিজের অবস্থান ব্যাখ্যার পাশাপাশি শেখ হাসিনার সফরের আলোকে ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন। প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম দুলাল মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা