শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৭, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সভাপতির অপসারণ দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
সভাপতির অপসারণ দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ

অসাংগঠনিক তৎপরতা, স্বেচ্ছাচারিতা ও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট মিছিল করতে গিয়ে গ্রেফতার হওয়ার মিথ্যাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানকে অপসারণের দাবিতে নিউইয়র্কে কর্মী সমাবেশ হয়েছে। একইসঙ্গে সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটির দাবি জানান বক্তারা। 

৮ সেপ্টেম্বর (রবিবার) যুক্তরাষ্ট্রের জ্যাকসন হাইটসে পালকি পার্টি সেন্টারে আওয়ামী লীগের ব্যানারে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। 

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মিসবাহ আহমেদ। শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফরিদ আলমের পরিচালনায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন- যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যার প্রতিবাদ কর্মসূচি চালাতে গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত (বাকসুর জিএস) ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। 

এর আগে, ‘নো মোর সিদ্দিক’ স্লোগানে কর্মী সমাবেশ শুরু হয়। গত বছর সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশে ড. সিদ্দিকুর রহমানকে অপসারণের দাবিতে অধিকাংশ সময়ই এই স্লোগানে উত্তপ্ত ছিল সমাবেশ। নির্বাচনসহ নানাবিধ কারণে সেই দাবি পূরণ হয়নি বিধায় পুনরায় সেই স্লোগান উঠেছে। 

জাতির জনক বঙ্গবন্ধুসহ মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মার মাগফিরাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনায় বিশেষ মোনাজাত করেন  ইমাম কাজী কায়্যুম। আলোচনা পর্ব শুরুর আগে রুমানা আকতারের নেতৃত্বে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। এরপর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। 

পেনসিলভেনিয়া, নিউজার্সি, কানেকটিকাট, বস্টনসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা লাল-সবুজের টি-শার্ট পরে জয়-বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানসহ অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন। এসময় সবার গলায় দলীয় পরিচয়পত্র ঝোলানো ছিল।

লিখিত বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মো. বখতিয়ার ১৭টি অভিযোগ উপস্থাপনের পর বিপুল করতালির মধ্যে ড. সিদ্দিকের অপসারণের দাবি পোক্ত হয়। সুদূর এই প্রবাসে বৃহৎ এই রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়ার আগেই অরাজনৈতিক তৎপরতায় লিপ্ত সিদ্দিককে সরিয়ে নতুন কমিটির দাবি উঠে সমস্বরে। 

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, '৩ বছরের জন্য অনুমোদিত কমিটির বয়স ৮ বছর অতিক্রম করছে। এছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদিত কমিটির সদস্য সংখ্যা ছিল ৭৬। গত ৮ বছরে পছন্দের লোকদের সম্পূর্ণ অসাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় পদায়নের মাধ্যমে তা ১৭৩ এ উঠেছে। এ ব্যাপারে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কাছ থেকে অনুমোদনের প্রয়োজনবোধ করেননি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর। যারাই তার (সিদ্দিক) এই অসাংগঠনিক পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন তাদেরকেই বহিষ্কারের নোটিশ জারি করা হয়। আবার গোপনে তা প্রত্যাহারের ঘটনাও ঘটছে।’

লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করা হয় যে, গত ৮ বছরে কার্যকরী কমিটির মাত্র ৩টি সভা আহ্বান করা হলেও প্রত্যেকটি অসমাপ্ত অবস্থায় শেষ হয়েছে। সবগুলোতেই বিশেষ নিরাপত্তা রক্ষী ভাড়া করা হয় ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের দমনে। কোনো কোনো সময় পুলিশ ডাকাডাকির ঘটনাও ঘটেছে। 

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে অন্যতম প্রধান বলিষ্ঠ কলামিস্ট আব্দুল গাফফার চৌধুরীকেও নিউইয়র্কে অপমানের জঘন্য চেষ্টা চালিয়েছিলেন ড. সিদ্দিকুর রহমান। এছাড়া ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ব্যানারে হাস্যরসের মহড়া দিয়েছেন সস্ত্রীক এই সিদ্দিকুর রহমান। সেই ভিডিও ভাইরাল হবার পরও নিজ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দূরের কথা, সম্প্রতি সিদ্দিকুর রহমান ঢাকায় গিয়ে তদবির করে সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রেখেছেন বলেও উল্লেখ করেন শাহ বখতিয়ার। 

অতিসম্প্রতি বগুড়ার একটি শূন্য আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়ে নিজের বায়োডাটা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারের সময় সিদ্দিকুর দাবি করেছেন যে, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ কৃষি বিদ্যালয়ে মিছিল করার সময় তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। 

এমন দাবি নির্জলা মিথ্যা উল্লেখ করেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে ওই সময়ের শহীদ নাজমুল আহসান হল ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ১৯৭৯ সালে বাকসু নির্বাচনে জিএস পদে জয়ী ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। 

এই কর্মী সমাবেশে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদানের পাশাপাশি সিদ্দিকুরকে মিথ্যাবাদি, ভন্ড, প্রতারক হিসেবে অভিহিত করে ড. প্রদীপ কর বলেন, সিদ্দিকুর কখনই ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্যও ছিলেন না। পঁচাত্তরের আগস্টে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টি শিক্ষক সমিতির নেতা ছিলেন। তবে সেটি কোনো রাজনৈতিক সংগঠন ছিল না। 

এছাড়া পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে কৃষিবিদ্যালয়ে কোনো মিছিল হয়নি, করার চেষ্টাও করা হয়নি কিংবা কেউ গ্রেফতারও হননি। সবটাই মিথ্যা’-উল্লেখ করেন প্রদীপ কর। 

সিদ্দিকুরের মিথ্যাচার প্রসঙ্গে এই সমাবেশে বক্তব্যকালে টাঙ্গাইলের কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন তালুকদার বলেন, ‘১৯৬৪ সালে সিদ্দিকুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। আমি তার ৪ বছরের জুনিয়র। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি চালু হয় ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের সময়। সেই সময় গঠিত ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ছিলেন মানিকগঞ্জের রহমতউল্লাহ। তিনি এখনও বেঁচে আছেন। আমি ছিলাম সদস্য। কখনো সিদ্দিকুরকে কোনো কর্মকাণ্ডে দেখিনি বা সমর্থক হিসেবে তার নামও শুনিনি। অধিকন্তু একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে সিনিয়রদের কাছে জেনেছি যে, সিদ্দিকুর নিয়মিতভাবে ক্লাস করেছেন। পরীক্ষা দিয়েছেন। এমনকি স্টাইপেন্ডের টাকাও ড্র করেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যাননি। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে চাকরি নিয়েছেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন জিয়াউর রহমানের আমলে। সেটি ছিল একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে না যাবার পুরস্কার।’

ড. প্রদীপ রঞ্জন কর উল্লেখ করেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সকালে আমার রুমে আক্রমণ হওয়ার পরই জানতে পারি জাতিরজনককে হত্যার সংবাদ। সে সময় পুরো ক্যাম্পাসে থমথমে ভাব, ভীতিকর অবস্থা বিরাজ করছিল। কোনো ধরনের মিছিলের সুযোগ হয়নি। 

প্রদীপ রঞ্জন কর বলেন, ১৯৭৯ সালে বাকসু নির্বাচনে আমি ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে জিএস হই। সে সময় জিয়ার রাজত্ব। তাই বলে আমরা থেমে থাকিনি। সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডসহ বঙ্গবন্ধু হত্যার নিন্দা, প্রতিবাদে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংগঠিত হচ্ছিলেন, এমনি সময়ে আমাকে জিএস থাকাবস্থায়ই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কহিষ্কার করা হয়। 

তিনি দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার যাচাই করলেই সিদ্দিকুরের একাত্তরের ভূমিকা দিবালোকের মত উদ্ভাসিত হবে। তাই এমন মিথ্যাবাদিকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব থেকে সরানোর বিকল্প নেই।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সক্রিয় বর্তমানের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক আইরিন পারভিন বলেন, ‘আমি সাংগঠনিক স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদ সবসময়েই করে আসছি। এজন্যে সিদ্দিকুর রহমান আমাকেও শো’কজ নোটিশ দিয়েছিলেন। এরপর তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু তার বেপরোয়া আচরণে প্রবাসে আওয়ামী পরিবার আজ ত্যক্ত-বিরক্ত। সংগঠনকে তিনি পকেটে ভরেছেন। যা খুশী তাই করছেন। সাংগঠনিক পদবি ব্যবহার করে ঢাকায় গিয়ে চাঁদাবাজি করছেন তিনি অনেকদিন থেকেই। এমনকি বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য কমিটি গঠনেও তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। তার মত নেতৃত্ব সরানো দরকার বঙ্গবন্ধুর গড়া এই সংগঠনকে রক্ষার স্বার্থে।

সভা সঞ্চালনাকালে বক্তব্যে ফরিদ আলম বলেন, ‘নানাবিধ কারণে নিজের গ্রহণযোগ্যতাকে ধুলিসাৎ করেছেন সিদ্দিকুর রহমান। একজনের বিরুদ্ধে আরেকজনকে ক্ষেপিয়ে তোলার ঘটনাবলী ফাঁস হয়ে পড়ায় সকলেই ক্ষুব্ধ সিদ্দিকুরের বিরুদ্ধে। তাই এমন লোক দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নাগরিক সমাবেশ করা কতটা যৌক্তিক তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে। তাই এমন একজনের নেতৃত্বে ওই সংবর্ধনা সমাবেশ হওয়া উচিত যেখানে মুজিব আদর্শে উজ্জীবিত প্রতিটি প্রবাসী সপরিবারে যোগদানে দ্বিধা করবেন না।’

একই দাবিতে আরও বক্তব্য রাখেন মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মমতাজ শাহনাজ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চন্দন দত্ত, শিক্ষা সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর, নির্বাহী সদস্য হিন্দাল কাদির বাপ্পা, শরিফ কামরুল হীরা, কায়েকোবাদ খান, ইলিয়ার রহমান, সাবু মিয়া, লিটন গাজী, আশরাফ মাসুক, পেনসিলভেনিয়া স্টেট আওয়ামী লীগের নেতা এম এ হাই,  যুবলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল, জামাল হোসেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হাকিকুল ইসলাম খোকন, হাজী শফিকুল আলম, এম এ জলিল, তোফায়েল চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি আশরাফউদ্দিন, শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি মঞ্জুর চৌধুরী, শেখ হাসিনামঞ্চের সভাপতি জালালউদ্দিন জলিল, আওয়ামী লীগ নেতা আলী আক্কাস, হেলাল মাহমুদ, সিরাজুল ইসলাম, মাঈনউদ্দিন, স্টেট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. আলমগীর, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ফরিদা আরভি প্রমুখ। 

এই দাবির সাথে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের বর্তমান কার্যকরী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই একমত পোষণ করেছেন। 

জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে আসবেন সংগঠনের সভাপতি শেখ হাসিনা। ২৯ সেপ্টেম্বরে দেশের উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের আগের দিন দুপুরে নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশে ভাষণ দেয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। সেখানেই কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুন কমিটি দেয়ার প্রত্যাশা সকলের। এ ব্যাপারে দলীয় প্রধানের সদয় দৃষ্টি কামনা করা হয়েছে এই কর্মী সমাবেশ থেকে। 

এদিকে, সোমবার অপরাহ্নে প্রাপ্ত সর্বশেষ সংবাদ অনুযায়ী সিদ্দিকুর নিজের অবস্থান ব্যাখ্যার পাশাপাশি শেখ হাসিনার সফরের আলোকে ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন। প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম দুলাল মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
সর্বশেষ খবর
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’
‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক: সেলিমা রহমান
নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক: সেলিমা রহমান

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’
‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ
টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন
বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা
আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি
নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা
অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত
শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো
সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন