শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৭, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সভাপতির অপসারণ দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
সভাপতির অপসারণ দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ

অসাংগঠনিক তৎপরতা, স্বেচ্ছাচারিতা ও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট মিছিল করতে গিয়ে গ্রেফতার হওয়ার মিথ্যাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানকে অপসারণের দাবিতে নিউইয়র্কে কর্মী সমাবেশ হয়েছে। একইসঙ্গে সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটির দাবি জানান বক্তারা। 

৮ সেপ্টেম্বর (রবিবার) যুক্তরাষ্ট্রের জ্যাকসন হাইটসে পালকি পার্টি সেন্টারে আওয়ামী লীগের ব্যানারে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। 

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মিসবাহ আহমেদ। শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফরিদ আলমের পরিচালনায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন- যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যার প্রতিবাদ কর্মসূচি চালাতে গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত (বাকসুর জিএস) ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। 

এর আগে, ‘নো মোর সিদ্দিক’ স্লোগানে কর্মী সমাবেশ শুরু হয়। গত বছর সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশে ড. সিদ্দিকুর রহমানকে অপসারণের দাবিতে অধিকাংশ সময়ই এই স্লোগানে উত্তপ্ত ছিল সমাবেশ। নির্বাচনসহ নানাবিধ কারণে সেই দাবি পূরণ হয়নি বিধায় পুনরায় সেই স্লোগান উঠেছে। 

জাতির জনক বঙ্গবন্ধুসহ মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মার মাগফিরাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনায় বিশেষ মোনাজাত করেন  ইমাম কাজী কায়্যুম। আলোচনা পর্ব শুরুর আগে রুমানা আকতারের নেতৃত্বে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। এরপর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। 

পেনসিলভেনিয়া, নিউজার্সি, কানেকটিকাট, বস্টনসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা লাল-সবুজের টি-শার্ট পরে জয়-বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানসহ অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন। এসময় সবার গলায় দলীয় পরিচয়পত্র ঝোলানো ছিল।

লিখিত বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মো. বখতিয়ার ১৭টি অভিযোগ উপস্থাপনের পর বিপুল করতালির মধ্যে ড. সিদ্দিকের অপসারণের দাবি পোক্ত হয়। সুদূর এই প্রবাসে বৃহৎ এই রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়ার আগেই অরাজনৈতিক তৎপরতায় লিপ্ত সিদ্দিককে সরিয়ে নতুন কমিটির দাবি উঠে সমস্বরে। 

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, '৩ বছরের জন্য অনুমোদিত কমিটির বয়স ৮ বছর অতিক্রম করছে। এছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদিত কমিটির সদস্য সংখ্যা ছিল ৭৬। গত ৮ বছরে পছন্দের লোকদের সম্পূর্ণ অসাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় পদায়নের মাধ্যমে তা ১৭৩ এ উঠেছে। এ ব্যাপারে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কাছ থেকে অনুমোদনের প্রয়োজনবোধ করেননি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর। যারাই তার (সিদ্দিক) এই অসাংগঠনিক পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন তাদেরকেই বহিষ্কারের নোটিশ জারি করা হয়। আবার গোপনে তা প্রত্যাহারের ঘটনাও ঘটছে।’

লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করা হয় যে, গত ৮ বছরে কার্যকরী কমিটির মাত্র ৩টি সভা আহ্বান করা হলেও প্রত্যেকটি অসমাপ্ত অবস্থায় শেষ হয়েছে। সবগুলোতেই বিশেষ নিরাপত্তা রক্ষী ভাড়া করা হয় ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের দমনে। কোনো কোনো সময় পুলিশ ডাকাডাকির ঘটনাও ঘটেছে। 

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে অন্যতম প্রধান বলিষ্ঠ কলামিস্ট আব্দুল গাফফার চৌধুরীকেও নিউইয়র্কে অপমানের জঘন্য চেষ্টা চালিয়েছিলেন ড. সিদ্দিকুর রহমান। এছাড়া ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ব্যানারে হাস্যরসের মহড়া দিয়েছেন সস্ত্রীক এই সিদ্দিকুর রহমান। সেই ভিডিও ভাইরাল হবার পরও নিজ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দূরের কথা, সম্প্রতি সিদ্দিকুর রহমান ঢাকায় গিয়ে তদবির করে সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রেখেছেন বলেও উল্লেখ করেন শাহ বখতিয়ার। 

অতিসম্প্রতি বগুড়ার একটি শূন্য আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়ে নিজের বায়োডাটা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারের সময় সিদ্দিকুর দাবি করেছেন যে, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ কৃষি বিদ্যালয়ে মিছিল করার সময় তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। 

এমন দাবি নির্জলা মিথ্যা উল্লেখ করেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে ওই সময়ের শহীদ নাজমুল আহসান হল ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ১৯৭৯ সালে বাকসু নির্বাচনে জিএস পদে জয়ী ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। 

এই কর্মী সমাবেশে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদানের পাশাপাশি সিদ্দিকুরকে মিথ্যাবাদি, ভন্ড, প্রতারক হিসেবে অভিহিত করে ড. প্রদীপ কর বলেন, সিদ্দিকুর কখনই ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্যও ছিলেন না। পঁচাত্তরের আগস্টে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টি শিক্ষক সমিতির নেতা ছিলেন। তবে সেটি কোনো রাজনৈতিক সংগঠন ছিল না। 

এছাড়া পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে কৃষিবিদ্যালয়ে কোনো মিছিল হয়নি, করার চেষ্টাও করা হয়নি কিংবা কেউ গ্রেফতারও হননি। সবটাই মিথ্যা’-উল্লেখ করেন প্রদীপ কর। 

সিদ্দিকুরের মিথ্যাচার প্রসঙ্গে এই সমাবেশে বক্তব্যকালে টাঙ্গাইলের কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন তালুকদার বলেন, ‘১৯৬৪ সালে সিদ্দিকুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। আমি তার ৪ বছরের জুনিয়র। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি চালু হয় ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের সময়। সেই সময় গঠিত ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ছিলেন মানিকগঞ্জের রহমতউল্লাহ। তিনি এখনও বেঁচে আছেন। আমি ছিলাম সদস্য। কখনো সিদ্দিকুরকে কোনো কর্মকাণ্ডে দেখিনি বা সমর্থক হিসেবে তার নামও শুনিনি। অধিকন্তু একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে সিনিয়রদের কাছে জেনেছি যে, সিদ্দিকুর নিয়মিতভাবে ক্লাস করেছেন। পরীক্ষা দিয়েছেন। এমনকি স্টাইপেন্ডের টাকাও ড্র করেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যাননি। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে চাকরি নিয়েছেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন জিয়াউর রহমানের আমলে। সেটি ছিল একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে না যাবার পুরস্কার।’

ড. প্রদীপ রঞ্জন কর উল্লেখ করেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সকালে আমার রুমে আক্রমণ হওয়ার পরই জানতে পারি জাতিরজনককে হত্যার সংবাদ। সে সময় পুরো ক্যাম্পাসে থমথমে ভাব, ভীতিকর অবস্থা বিরাজ করছিল। কোনো ধরনের মিছিলের সুযোগ হয়নি। 

প্রদীপ রঞ্জন কর বলেন, ১৯৭৯ সালে বাকসু নির্বাচনে আমি ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে জিএস হই। সে সময় জিয়ার রাজত্ব। তাই বলে আমরা থেমে থাকিনি। সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডসহ বঙ্গবন্ধু হত্যার নিন্দা, প্রতিবাদে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংগঠিত হচ্ছিলেন, এমনি সময়ে আমাকে জিএস থাকাবস্থায়ই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কহিষ্কার করা হয়। 

তিনি দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার যাচাই করলেই সিদ্দিকুরের একাত্তরের ভূমিকা দিবালোকের মত উদ্ভাসিত হবে। তাই এমন মিথ্যাবাদিকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব থেকে সরানোর বিকল্প নেই।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সক্রিয় বর্তমানের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক আইরিন পারভিন বলেন, ‘আমি সাংগঠনিক স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদ সবসময়েই করে আসছি। এজন্যে সিদ্দিকুর রহমান আমাকেও শো’কজ নোটিশ দিয়েছিলেন। এরপর তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু তার বেপরোয়া আচরণে প্রবাসে আওয়ামী পরিবার আজ ত্যক্ত-বিরক্ত। সংগঠনকে তিনি পকেটে ভরেছেন। যা খুশী তাই করছেন। সাংগঠনিক পদবি ব্যবহার করে ঢাকায় গিয়ে চাঁদাবাজি করছেন তিনি অনেকদিন থেকেই। এমনকি বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য কমিটি গঠনেও তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। তার মত নেতৃত্ব সরানো দরকার বঙ্গবন্ধুর গড়া এই সংগঠনকে রক্ষার স্বার্থে।

সভা সঞ্চালনাকালে বক্তব্যে ফরিদ আলম বলেন, ‘নানাবিধ কারণে নিজের গ্রহণযোগ্যতাকে ধুলিসাৎ করেছেন সিদ্দিকুর রহমান। একজনের বিরুদ্ধে আরেকজনকে ক্ষেপিয়ে তোলার ঘটনাবলী ফাঁস হয়ে পড়ায় সকলেই ক্ষুব্ধ সিদ্দিকুরের বিরুদ্ধে। তাই এমন লোক দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নাগরিক সমাবেশ করা কতটা যৌক্তিক তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে। তাই এমন একজনের নেতৃত্বে ওই সংবর্ধনা সমাবেশ হওয়া উচিত যেখানে মুজিব আদর্শে উজ্জীবিত প্রতিটি প্রবাসী সপরিবারে যোগদানে দ্বিধা করবেন না।’

একই দাবিতে আরও বক্তব্য রাখেন মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মমতাজ শাহনাজ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চন্দন দত্ত, শিক্ষা সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর, নির্বাহী সদস্য হিন্দাল কাদির বাপ্পা, শরিফ কামরুল হীরা, কায়েকোবাদ খান, ইলিয়ার রহমান, সাবু মিয়া, লিটন গাজী, আশরাফ মাসুক, পেনসিলভেনিয়া স্টেট আওয়ামী লীগের নেতা এম এ হাই,  যুবলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল, জামাল হোসেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হাকিকুল ইসলাম খোকন, হাজী শফিকুল আলম, এম এ জলিল, তোফায়েল চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি আশরাফউদ্দিন, শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি মঞ্জুর চৌধুরী, শেখ হাসিনামঞ্চের সভাপতি জালালউদ্দিন জলিল, আওয়ামী লীগ নেতা আলী আক্কাস, হেলাল মাহমুদ, সিরাজুল ইসলাম, মাঈনউদ্দিন, স্টেট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. আলমগীর, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ফরিদা আরভি প্রমুখ। 

এই দাবির সাথে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের বর্তমান কার্যকরী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই একমত পোষণ করেছেন। 

জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে আসবেন সংগঠনের সভাপতি শেখ হাসিনা। ২৯ সেপ্টেম্বরে দেশের উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের আগের দিন দুপুরে নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশে ভাষণ দেয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। সেখানেই কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুন কমিটি দেয়ার প্রত্যাশা সকলের। এ ব্যাপারে দলীয় প্রধানের সদয় দৃষ্টি কামনা করা হয়েছে এই কর্মী সমাবেশ থেকে। 

এদিকে, সোমবার অপরাহ্নে প্রাপ্ত সর্বশেষ সংবাদ অনুযায়ী সিদ্দিকুর নিজের অবস্থান ব্যাখ্যার পাশাপাশি শেখ হাসিনার সফরের আলোকে ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন। প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম দুলাল মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে