শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৭, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সভাপতির অপসারণ দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
সভাপতির অপসারণ দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ

অসাংগঠনিক তৎপরতা, স্বেচ্ছাচারিতা ও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট মিছিল করতে গিয়ে গ্রেফতার হওয়ার মিথ্যাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানকে অপসারণের দাবিতে নিউইয়র্কে কর্মী সমাবেশ হয়েছে। একইসঙ্গে সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটির দাবি জানান বক্তারা। 

৮ সেপ্টেম্বর (রবিবার) যুক্তরাষ্ট্রের জ্যাকসন হাইটসে পালকি পার্টি সেন্টারে আওয়ামী লীগের ব্যানারে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। 

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মিসবাহ আহমেদ। শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফরিদ আলমের পরিচালনায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন- যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যার প্রতিবাদ কর্মসূচি চালাতে গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত (বাকসুর জিএস) ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। 

এর আগে, ‘নো মোর সিদ্দিক’ স্লোগানে কর্মী সমাবেশ শুরু হয়। গত বছর সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশে ড. সিদ্দিকুর রহমানকে অপসারণের দাবিতে অধিকাংশ সময়ই এই স্লোগানে উত্তপ্ত ছিল সমাবেশ। নির্বাচনসহ নানাবিধ কারণে সেই দাবি পূরণ হয়নি বিধায় পুনরায় সেই স্লোগান উঠেছে। 

জাতির জনক বঙ্গবন্ধুসহ মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মার মাগফিরাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনায় বিশেষ মোনাজাত করেন  ইমাম কাজী কায়্যুম। আলোচনা পর্ব শুরুর আগে রুমানা আকতারের নেতৃত্বে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। এরপর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। 

পেনসিলভেনিয়া, নিউজার্সি, কানেকটিকাট, বস্টনসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা লাল-সবুজের টি-শার্ট পরে জয়-বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানসহ অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন। এসময় সবার গলায় দলীয় পরিচয়পত্র ঝোলানো ছিল।

লিখিত বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মো. বখতিয়ার ১৭টি অভিযোগ উপস্থাপনের পর বিপুল করতালির মধ্যে ড. সিদ্দিকের অপসারণের দাবি পোক্ত হয়। সুদূর এই প্রবাসে বৃহৎ এই রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়ার আগেই অরাজনৈতিক তৎপরতায় লিপ্ত সিদ্দিককে সরিয়ে নতুন কমিটির দাবি উঠে সমস্বরে। 

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, '৩ বছরের জন্য অনুমোদিত কমিটির বয়স ৮ বছর অতিক্রম করছে। এছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদিত কমিটির সদস্য সংখ্যা ছিল ৭৬। গত ৮ বছরে পছন্দের লোকদের সম্পূর্ণ অসাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় পদায়নের মাধ্যমে তা ১৭৩ এ উঠেছে। এ ব্যাপারে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কাছ থেকে অনুমোদনের প্রয়োজনবোধ করেননি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর। যারাই তার (সিদ্দিক) এই অসাংগঠনিক পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন তাদেরকেই বহিষ্কারের নোটিশ জারি করা হয়। আবার গোপনে তা প্রত্যাহারের ঘটনাও ঘটছে।’

লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করা হয় যে, গত ৮ বছরে কার্যকরী কমিটির মাত্র ৩টি সভা আহ্বান করা হলেও প্রত্যেকটি অসমাপ্ত অবস্থায় শেষ হয়েছে। সবগুলোতেই বিশেষ নিরাপত্তা রক্ষী ভাড়া করা হয় ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের দমনে। কোনো কোনো সময় পুলিশ ডাকাডাকির ঘটনাও ঘটেছে। 

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে অন্যতম প্রধান বলিষ্ঠ কলামিস্ট আব্দুল গাফফার চৌধুরীকেও নিউইয়র্কে অপমানের জঘন্য চেষ্টা চালিয়েছিলেন ড. সিদ্দিকুর রহমান। এছাড়া ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ব্যানারে হাস্যরসের মহড়া দিয়েছেন সস্ত্রীক এই সিদ্দিকুর রহমান। সেই ভিডিও ভাইরাল হবার পরও নিজ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দূরের কথা, সম্প্রতি সিদ্দিকুর রহমান ঢাকায় গিয়ে তদবির করে সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রেখেছেন বলেও উল্লেখ করেন শাহ বখতিয়ার। 

অতিসম্প্রতি বগুড়ার একটি শূন্য আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়ে নিজের বায়োডাটা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারের সময় সিদ্দিকুর দাবি করেছেন যে, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ কৃষি বিদ্যালয়ে মিছিল করার সময় তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। 

এমন দাবি নির্জলা মিথ্যা উল্লেখ করেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে ওই সময়ের শহীদ নাজমুল আহসান হল ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ১৯৭৯ সালে বাকসু নির্বাচনে জিএস পদে জয়ী ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। 

এই কর্মী সমাবেশে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদানের পাশাপাশি সিদ্দিকুরকে মিথ্যাবাদি, ভন্ড, প্রতারক হিসেবে অভিহিত করে ড. প্রদীপ কর বলেন, সিদ্দিকুর কখনই ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্যও ছিলেন না। পঁচাত্তরের আগস্টে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টি শিক্ষক সমিতির নেতা ছিলেন। তবে সেটি কোনো রাজনৈতিক সংগঠন ছিল না। 

এছাড়া পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে কৃষিবিদ্যালয়ে কোনো মিছিল হয়নি, করার চেষ্টাও করা হয়নি কিংবা কেউ গ্রেফতারও হননি। সবটাই মিথ্যা’-উল্লেখ করেন প্রদীপ কর। 

সিদ্দিকুরের মিথ্যাচার প্রসঙ্গে এই সমাবেশে বক্তব্যকালে টাঙ্গাইলের কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন তালুকদার বলেন, ‘১৯৬৪ সালে সিদ্দিকুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। আমি তার ৪ বছরের জুনিয়র। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি চালু হয় ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের সময়। সেই সময় গঠিত ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ছিলেন মানিকগঞ্জের রহমতউল্লাহ। তিনি এখনও বেঁচে আছেন। আমি ছিলাম সদস্য। কখনো সিদ্দিকুরকে কোনো কর্মকাণ্ডে দেখিনি বা সমর্থক হিসেবে তার নামও শুনিনি। অধিকন্তু একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে সিনিয়রদের কাছে জেনেছি যে, সিদ্দিকুর নিয়মিতভাবে ক্লাস করেছেন। পরীক্ষা দিয়েছেন। এমনকি স্টাইপেন্ডের টাকাও ড্র করেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যাননি। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে চাকরি নিয়েছেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন জিয়াউর রহমানের আমলে। সেটি ছিল একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে না যাবার পুরস্কার।’

ড. প্রদীপ রঞ্জন কর উল্লেখ করেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সকালে আমার রুমে আক্রমণ হওয়ার পরই জানতে পারি জাতিরজনককে হত্যার সংবাদ। সে সময় পুরো ক্যাম্পাসে থমথমে ভাব, ভীতিকর অবস্থা বিরাজ করছিল। কোনো ধরনের মিছিলের সুযোগ হয়নি। 

প্রদীপ রঞ্জন কর বলেন, ১৯৭৯ সালে বাকসু নির্বাচনে আমি ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে জিএস হই। সে সময় জিয়ার রাজত্ব। তাই বলে আমরা থেমে থাকিনি। সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডসহ বঙ্গবন্ধু হত্যার নিন্দা, প্রতিবাদে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংগঠিত হচ্ছিলেন, এমনি সময়ে আমাকে জিএস থাকাবস্থায়ই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কহিষ্কার করা হয়। 

তিনি দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার যাচাই করলেই সিদ্দিকুরের একাত্তরের ভূমিকা দিবালোকের মত উদ্ভাসিত হবে। তাই এমন মিথ্যাবাদিকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব থেকে সরানোর বিকল্প নেই।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সক্রিয় বর্তমানের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক আইরিন পারভিন বলেন, ‘আমি সাংগঠনিক স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদ সবসময়েই করে আসছি। এজন্যে সিদ্দিকুর রহমান আমাকেও শো’কজ নোটিশ দিয়েছিলেন। এরপর তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু তার বেপরোয়া আচরণে প্রবাসে আওয়ামী পরিবার আজ ত্যক্ত-বিরক্ত। সংগঠনকে তিনি পকেটে ভরেছেন। যা খুশী তাই করছেন। সাংগঠনিক পদবি ব্যবহার করে ঢাকায় গিয়ে চাঁদাবাজি করছেন তিনি অনেকদিন থেকেই। এমনকি বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য কমিটি গঠনেও তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। তার মত নেতৃত্ব সরানো দরকার বঙ্গবন্ধুর গড়া এই সংগঠনকে রক্ষার স্বার্থে।

সভা সঞ্চালনাকালে বক্তব্যে ফরিদ আলম বলেন, ‘নানাবিধ কারণে নিজের গ্রহণযোগ্যতাকে ধুলিসাৎ করেছেন সিদ্দিকুর রহমান। একজনের বিরুদ্ধে আরেকজনকে ক্ষেপিয়ে তোলার ঘটনাবলী ফাঁস হয়ে পড়ায় সকলেই ক্ষুব্ধ সিদ্দিকুরের বিরুদ্ধে। তাই এমন লোক দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নাগরিক সমাবেশ করা কতটা যৌক্তিক তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে। তাই এমন একজনের নেতৃত্বে ওই সংবর্ধনা সমাবেশ হওয়া উচিত যেখানে মুজিব আদর্শে উজ্জীবিত প্রতিটি প্রবাসী সপরিবারে যোগদানে দ্বিধা করবেন না।’

একই দাবিতে আরও বক্তব্য রাখেন মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মমতাজ শাহনাজ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চন্দন দত্ত, শিক্ষা সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর, নির্বাহী সদস্য হিন্দাল কাদির বাপ্পা, শরিফ কামরুল হীরা, কায়েকোবাদ খান, ইলিয়ার রহমান, সাবু মিয়া, লিটন গাজী, আশরাফ মাসুক, পেনসিলভেনিয়া স্টেট আওয়ামী লীগের নেতা এম এ হাই,  যুবলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল, জামাল হোসেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হাকিকুল ইসলাম খোকন, হাজী শফিকুল আলম, এম এ জলিল, তোফায়েল চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি আশরাফউদ্দিন, শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি মঞ্জুর চৌধুরী, শেখ হাসিনামঞ্চের সভাপতি জালালউদ্দিন জলিল, আওয়ামী লীগ নেতা আলী আক্কাস, হেলাল মাহমুদ, সিরাজুল ইসলাম, মাঈনউদ্দিন, স্টেট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. আলমগীর, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ফরিদা আরভি প্রমুখ। 

এই দাবির সাথে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের বর্তমান কার্যকরী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই একমত পোষণ করেছেন। 

জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে আসবেন সংগঠনের সভাপতি শেখ হাসিনা। ২৯ সেপ্টেম্বরে দেশের উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের আগের দিন দুপুরে নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশে ভাষণ দেয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। সেখানেই কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুন কমিটি দেয়ার প্রত্যাশা সকলের। এ ব্যাপারে দলীয় প্রধানের সদয় দৃষ্টি কামনা করা হয়েছে এই কর্মী সমাবেশ থেকে। 

এদিকে, সোমবার অপরাহ্নে প্রাপ্ত সর্বশেষ সংবাদ অনুযায়ী সিদ্দিকুর নিজের অবস্থান ব্যাখ্যার পাশাপাশি শেখ হাসিনার সফরের আলোকে ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন। প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম দুলাল মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা