শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৮, সোমবার, ২২ জুন, ২০২০ আপডেট:

নিয়ম মানলে জুলাইয়ের শেষে বাংলাদেশে সংক্রমণ বৃদ্ধির হার কমতে পারে!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নিয়ম মানলে জুলাইয়ের শেষে বাংলাদেশে সংক্রমণ বৃদ্ধির হার কমতে পারে!

লকডাউনসহ করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ যথাযথভাবে অনুসরণ করা গেলে জুলাই মাসের শেষের দিকে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির হার সহনীয় মাত্রায় চলে আসবে এবং তার পর ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে।

ঢাকার রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এস এম আলমগীর এই পূর্বাভাস দিয়ে বলেছেন, চলতি সপ্তাহে যে হারে সংক্রমণ বাড়ছে সেটা হয়তো আরো কয়েকদিন থাকবে।
গত ঈদে ছুটিতে বিপুল সংখ্যক মানুষের গ্রামে ছুটে যাওয়া এবং ফিরে আসাকে বর্তমানের সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য দায়ী করেন এই বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে ভাইরাসের বিস্তারকে ঢাকা থেকে গ্রামে ছড়িয়ে পরার  সুযোগ তৈরি করে দেয়া হয়েছে।

নিজের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে ড. এ এস এম আলমগীর বলেন, ঈদে গ্রামে যা্ওয়া মানুষদের প্রায় সবাই ৩১ মে বা ১ জুন আবার ঢাকায় ফিরেছেন। সেই সময় থেকে সংক্রমণ সুপ্তিকাল ১৪ থেকে ২১ দিন বিবেচনায় নিয়ে বলা যায় আরো কয়েকদিন সংক্রমণের  বর্তমান হারটা অব্যাহত থাকবে। এর পর থেকেই এটি কমতে শুরু করবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।তবে সেজন্য অবশ্যই প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে বলেও তিনি সতর্ক করে দেন। 

কানাডার বাংলা পত্রিকা নতুনদেশ এর প্রধান সম্পাদক শওগাত আলী সাগরের সাথে বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ভার্চ্যুয়াল আলোচনায় আইইডিসিআর এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ভাইরাসের পরিস্থিতিসহ সরকারের নানা পদক্ষেপের ব্যাখ্যা তুলে ধরেন।

ড. এ এসএম আলমগীর বলেন, ভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকারের প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপগুলো বিবেচনায় নিয়ে মে মাসে ভাইরাসটি তার চূড়ায় (পিক) এ উঠবে বলে আমরা ধরে নিয়েছিলাম। মে মাস পর্যন্ত আমাদের আমাদের পূর্বাভাসের শতভাগই সঠিক হয়েছে। কিন্তু ঈদের ছুটি এবং পরবর্তী কিছু ভুলের পর পরিস্থিতি পাল্টে যায়।

রোগ এবং রোগতত্ত্ব বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইইডিসিআর করোনাভাইরাসের ব্যাপারে সরকারকে কখন সতর্ক করেছে এবং কি ধরনের পরামর্শ দিয়েছে জানতে চাওয়া হলে ড. আলমগীর বলেন, উহানে ভাইরাসটি চিহ্নিত হ্ওয়ার সময় থেকেই আমরা খোঁজখবর করতে শুরু করি। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকেই আমরা নিজেদের প্রস্তুতি শুরু করি। জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে নিজেদের প্রস্তুতির অংশ হিসেবেই অন্তত চারটা সিএমই (ভাইরাসের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের সম্ভাব্য গতিবিধি সংক্রান্ত বিশ্লেষণ) করেছি। ফেব্রয়ারির মাঝামাঝি সময়ে সরকারের জন্য ‘জাতীয় প্রস্তুতি পরিকল্পনা’ তৈরি করে হস্তান্তর করা হয়। তিনি বলেন, আমাদের দায়িত্ব ছিলো ভাইরাস মোকাবেলায় সরকারের কর্ম পরিকল্পনা কি হবে তার খসড়া তৈরি করে দেয়া। সরকার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে চূড়ান্ত পরিকল্পনা করে সেটি বাস্তবায়ন করবে।

তিনি বলেন, আমরা যে জাতীয় প্রস্তুতি পরিকল্পনা’ তৈরি করে দিলাম সেটি অনুসরণ করা হচ্ছে কী না- সেটি নিয়ে কিন্তু কোনো আলোচনা, প্রশ্ন উঠছে না।  তিনি বলেন, সেই সময় অনেক ‘মুরুব্বীই’ বাংলাদেশের এসব মহামারী আসবে না, তোমরা কেন এটা নিয়ে চেঁচামেচি করো’- এই জাতীয় বক্তব্য দিয়েছেন। এতে মানুষের মধ্যে ভুল বার্তা গেছে। তিনি দাবি করেন, করোনাভাইরাস নিয়ে এক ধরনের শিথিলতা প্রথম থেকেই ছিলো।

ভাইরাস শণাক্তকরণে টেস্ট নিয়ে শুরু থেকেই নাগরিকদের মধ্যে অসন্তোষ আছে, সেই অসন্তোষ এখনো বহাল আছে। টেস্টিং সক্ষমতা বাড়ানো গেলো না কেন- এমন প্রশ্নের জবাবে ড. আলমগীর বলেন, শুরুতে একটা ল্যাব থেকে বর্তমানে  ৬১টি ল্যাবে ভাইরাসের  টেস্ট হচ্ছে। এটি অবশ্যই সক্ষমতা বৃদ্ধি। তিনি বলেন, আমাদের দেশে তো মৌলিক গবেষণার কোনো ল্যাব নেই বললেই চলে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তাদের রিসার্চ ল্যাব, পিসিআর মেশিন ছিলো। তারা রাতারাতি সেগুলোকে ডায়াগনস্টিক ল্যাবে রূপান্তরিত করেছে। আমাদের অধিকাংশ ল্যাবেই পিসিআর মেশিন নাই। যেই পিসিআর আছে তার সবগুলোই আবার ডায়াগনস্টিকের জন্য গ্রহণযোগ্য নয়। আবার যে পিসিআরগুলো আছে সেগুলো ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক মাইক্রোবায়োলোজিস্ট, ভাইরোলোজিস্টসহ প্রশিক্ষিত কর্মী নাই। অনেকেই থিওরি হিসেবে পিসিআর পড়েছেন কিন্তু সেগুলো নিয়ে কাজ করেননি। সেই সব জায়গায় আমাদের সমস্যা পোহাতে হয়েছে। এখনো আমাদের সমস্যার ভেতর দিয়েই যেতে হচ্ছে।

তিনি স্বীকার করেন, শুরুর দিকে আমরা কিছুটা দ্বিধাগ্রস্থও ছিলাম, এই কাজগুলো আমরা করতে পারবো কী না। প্রথম দিকে ভলান্টিয়ারদের দিয়ে এই কাজগুলো করানো হয়েছে।

করোনা শণাক্তকরণের টেস্টের ফলাফল নিয়েও নানা ধরনের অভিযোগ আছে, ফলাফল পা্ওয়ায় দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও ভুল ফলাফলের অভিযোগ আছে। এই ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে আইইডিসিআর এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলেন,  প্রতিটি ল্যাবে ৪/৫টা করে মেশিন নিয়ে আমরা কাজ শুরু করতে পারিনি। ফলে এখনো আমাদের সংকটের ভেতর দিয়েই যেতে হচ্ছে। প্রতিটি ল্যাবের আবার টেস্টিং সক্ষমতাও সমান না। কোনো ল্যাবে যদি কোনো একটি মেশিনে ত্রুটি দেখা দেয়, সেটি ঠিক করতে ঢাকা থেকে লোক পাঠাতে হয়। ওই মেশিনটি যদি দিনে ৩০০ নমুনা প্রসেসিং করার সক্ষমতা সম্পন্ন হয়, তা হলে তিন বন্ধ থাকলে ৯০০ নমুনা জমে যায়।  চট্টগ্রামে ল্যাব এর প্রধান নিজেই করোনায় আক্রান্ত হয়ে গেলেন, সেটি ডিকন্টামিনেটেড করতে কয়েকদিন ল্যাব বন্ধ রাখতে হয। সে সময়ও তিনদিনে আড়াই হাজার নমুনা জমে যায়।

তিনি দাবি করেন, ২/১টা জায়গা বাদে এখন প্রায় সব জেলায়ই পরীক্ষা করা যায়। ফলে যথাসময়ে ফলাফল দেয়ার চেষ্টা চলছে।

ড. এ এস এম আলমগীর বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসএমস-এ টেস্টের রেজাল্ট পাঠানোর আগে সেটি একটি নথিতে উঠানো হয়। সেখান থেকে এসএমএস তৈরি করা হয়। আরেকটা পদ্ধতি হচ্ছে একটা রুল শিটে সারা দেশের রেজাল্টগুলো তোলা হয়। এই সময় ২/১টি ফলাফল  উল্টাপাল্টা হয়ে যায। প্রায় প্রতিদিনই এরকম হচ্ছে।

তিনি বলেন, এটি পুরোটাই 'ক্লারিক্যাল এরর'। একরাতে ১৫ হাজার ফলাফল নথিভূক্ত করতে হয় বলে এই ধরনের ভুল হয় বলে তিনি মন্তব্য করেন।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
সর্বশেষ খবর
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

২০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেএমপির আট থানার ওসি বদল
কেএমপির আট থানার ওসি বদল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা
দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স
প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম