শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৮, সোমবার, ২২ জুন, ২০২০ আপডেট:

নিয়ম মানলে জুলাইয়ের শেষে বাংলাদেশে সংক্রমণ বৃদ্ধির হার কমতে পারে!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নিয়ম মানলে জুলাইয়ের শেষে বাংলাদেশে সংক্রমণ বৃদ্ধির হার কমতে পারে!

লকডাউনসহ করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ যথাযথভাবে অনুসরণ করা গেলে জুলাই মাসের শেষের দিকে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির হার সহনীয় মাত্রায় চলে আসবে এবং তার পর ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে।

ঢাকার রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এস এম আলমগীর এই পূর্বাভাস দিয়ে বলেছেন, চলতি সপ্তাহে যে হারে সংক্রমণ বাড়ছে সেটা হয়তো আরো কয়েকদিন থাকবে।
গত ঈদে ছুটিতে বিপুল সংখ্যক মানুষের গ্রামে ছুটে যাওয়া এবং ফিরে আসাকে বর্তমানের সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য দায়ী করেন এই বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে ভাইরাসের বিস্তারকে ঢাকা থেকে গ্রামে ছড়িয়ে পরার  সুযোগ তৈরি করে দেয়া হয়েছে।

নিজের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে ড. এ এস এম আলমগীর বলেন, ঈদে গ্রামে যা্ওয়া মানুষদের প্রায় সবাই ৩১ মে বা ১ জুন আবার ঢাকায় ফিরেছেন। সেই সময় থেকে সংক্রমণ সুপ্তিকাল ১৪ থেকে ২১ দিন বিবেচনায় নিয়ে বলা যায় আরো কয়েকদিন সংক্রমণের  বর্তমান হারটা অব্যাহত থাকবে। এর পর থেকেই এটি কমতে শুরু করবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।তবে সেজন্য অবশ্যই প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে বলেও তিনি সতর্ক করে দেন। 

কানাডার বাংলা পত্রিকা নতুনদেশ এর প্রধান সম্পাদক শওগাত আলী সাগরের সাথে বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ভার্চ্যুয়াল আলোচনায় আইইডিসিআর এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ভাইরাসের পরিস্থিতিসহ সরকারের নানা পদক্ষেপের ব্যাখ্যা তুলে ধরেন।

ড. এ এসএম আলমগীর বলেন, ভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকারের প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপগুলো বিবেচনায় নিয়ে মে মাসে ভাইরাসটি তার চূড়ায় (পিক) এ উঠবে বলে আমরা ধরে নিয়েছিলাম। মে মাস পর্যন্ত আমাদের আমাদের পূর্বাভাসের শতভাগই সঠিক হয়েছে। কিন্তু ঈদের ছুটি এবং পরবর্তী কিছু ভুলের পর পরিস্থিতি পাল্টে যায়।

রোগ এবং রোগতত্ত্ব বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইইডিসিআর করোনাভাইরাসের ব্যাপারে সরকারকে কখন সতর্ক করেছে এবং কি ধরনের পরামর্শ দিয়েছে জানতে চাওয়া হলে ড. আলমগীর বলেন, উহানে ভাইরাসটি চিহ্নিত হ্ওয়ার সময় থেকেই আমরা খোঁজখবর করতে শুরু করি। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকেই আমরা নিজেদের প্রস্তুতি শুরু করি। জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে নিজেদের প্রস্তুতির অংশ হিসেবেই অন্তত চারটা সিএমই (ভাইরাসের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের সম্ভাব্য গতিবিধি সংক্রান্ত বিশ্লেষণ) করেছি। ফেব্রয়ারির মাঝামাঝি সময়ে সরকারের জন্য ‘জাতীয় প্রস্তুতি পরিকল্পনা’ তৈরি করে হস্তান্তর করা হয়। তিনি বলেন, আমাদের দায়িত্ব ছিলো ভাইরাস মোকাবেলায় সরকারের কর্ম পরিকল্পনা কি হবে তার খসড়া তৈরি করে দেয়া। সরকার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে চূড়ান্ত পরিকল্পনা করে সেটি বাস্তবায়ন করবে।

তিনি বলেন, আমরা যে জাতীয় প্রস্তুতি পরিকল্পনা’ তৈরি করে দিলাম সেটি অনুসরণ করা হচ্ছে কী না- সেটি নিয়ে কিন্তু কোনো আলোচনা, প্রশ্ন উঠছে না।  তিনি বলেন, সেই সময় অনেক ‘মুরুব্বীই’ বাংলাদেশের এসব মহামারী আসবে না, তোমরা কেন এটা নিয়ে চেঁচামেচি করো’- এই জাতীয় বক্তব্য দিয়েছেন। এতে মানুষের মধ্যে ভুল বার্তা গেছে। তিনি দাবি করেন, করোনাভাইরাস নিয়ে এক ধরনের শিথিলতা প্রথম থেকেই ছিলো।

ভাইরাস শণাক্তকরণে টেস্ট নিয়ে শুরু থেকেই নাগরিকদের মধ্যে অসন্তোষ আছে, সেই অসন্তোষ এখনো বহাল আছে। টেস্টিং সক্ষমতা বাড়ানো গেলো না কেন- এমন প্রশ্নের জবাবে ড. আলমগীর বলেন, শুরুতে একটা ল্যাব থেকে বর্তমানে  ৬১টি ল্যাবে ভাইরাসের  টেস্ট হচ্ছে। এটি অবশ্যই সক্ষমতা বৃদ্ধি। তিনি বলেন, আমাদের দেশে তো মৌলিক গবেষণার কোনো ল্যাব নেই বললেই চলে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তাদের রিসার্চ ল্যাব, পিসিআর মেশিন ছিলো। তারা রাতারাতি সেগুলোকে ডায়াগনস্টিক ল্যাবে রূপান্তরিত করেছে। আমাদের অধিকাংশ ল্যাবেই পিসিআর মেশিন নাই। যেই পিসিআর আছে তার সবগুলোই আবার ডায়াগনস্টিকের জন্য গ্রহণযোগ্য নয়। আবার যে পিসিআরগুলো আছে সেগুলো ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক মাইক্রোবায়োলোজিস্ট, ভাইরোলোজিস্টসহ প্রশিক্ষিত কর্মী নাই। অনেকেই থিওরি হিসেবে পিসিআর পড়েছেন কিন্তু সেগুলো নিয়ে কাজ করেননি। সেই সব জায়গায় আমাদের সমস্যা পোহাতে হয়েছে। এখনো আমাদের সমস্যার ভেতর দিয়েই যেতে হচ্ছে।

তিনি স্বীকার করেন, শুরুর দিকে আমরা কিছুটা দ্বিধাগ্রস্থও ছিলাম, এই কাজগুলো আমরা করতে পারবো কী না। প্রথম দিকে ভলান্টিয়ারদের দিয়ে এই কাজগুলো করানো হয়েছে।

করোনা শণাক্তকরণের টেস্টের ফলাফল নিয়েও নানা ধরনের অভিযোগ আছে, ফলাফল পা্ওয়ায় দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও ভুল ফলাফলের অভিযোগ আছে। এই ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে আইইডিসিআর এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলেন,  প্রতিটি ল্যাবে ৪/৫টা করে মেশিন নিয়ে আমরা কাজ শুরু করতে পারিনি। ফলে এখনো আমাদের সংকটের ভেতর দিয়েই যেতে হচ্ছে। প্রতিটি ল্যাবের আবার টেস্টিং সক্ষমতাও সমান না। কোনো ল্যাবে যদি কোনো একটি মেশিনে ত্রুটি দেখা দেয়, সেটি ঠিক করতে ঢাকা থেকে লোক পাঠাতে হয়। ওই মেশিনটি যদি দিনে ৩০০ নমুনা প্রসেসিং করার সক্ষমতা সম্পন্ন হয়, তা হলে তিন বন্ধ থাকলে ৯০০ নমুনা জমে যায়।  চট্টগ্রামে ল্যাব এর প্রধান নিজেই করোনায় আক্রান্ত হয়ে গেলেন, সেটি ডিকন্টামিনেটেড করতে কয়েকদিন ল্যাব বন্ধ রাখতে হয। সে সময়ও তিনদিনে আড়াই হাজার নমুনা জমে যায়।

তিনি দাবি করেন, ২/১টা জায়গা বাদে এখন প্রায় সব জেলায়ই পরীক্ষা করা যায়। ফলে যথাসময়ে ফলাফল দেয়ার চেষ্টা চলছে।

ড. এ এস এম আলমগীর বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসএমস-এ টেস্টের রেজাল্ট পাঠানোর আগে সেটি একটি নথিতে উঠানো হয়। সেখান থেকে এসএমএস তৈরি করা হয়। আরেকটা পদ্ধতি হচ্ছে একটা রুল শিটে সারা দেশের রেজাল্টগুলো তোলা হয়। এই সময় ২/১টি ফলাফল  উল্টাপাল্টা হয়ে যায। প্রায় প্রতিদিনই এরকম হচ্ছে।

তিনি বলেন, এটি পুরোটাই 'ক্লারিক্যাল এরর'। একরাতে ১৫ হাজার ফলাফল নথিভূক্ত করতে হয় বলে এই ধরনের ভুল হয় বলে তিনি মন্তব্য করেন।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
ভুয়া তথ্য ও প্রতারণা রোধে প্রবাসী সংবাদকর্মীদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা
ভুয়া তথ্য ও প্রতারণা রোধে প্রবাসী সংবাদকর্মীদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক