শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৬, বুধবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মালয়েশিয়ার সফল ব্যক্তিদের তালিকায় বাংলাদেশি ড. নাজমুল

মালয়েশিয়া প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মালয়েশিয়ার সফল ব্যক্তিদের তালিকায় বাংলাদেশি ড. নাজমুল

মালয়েশিয়ার সফল ব্যক্তিদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশি ড. মোহাম্মদ নাজমুল হাসান মাজিজ। তার জীবনী যুক্তরাজ্যের ব্রিটিশপেডিয়ার “সাক্সেসফুল পিপল্ ইন মালয়েশিয়া’’ শীর্ষক বইটিতে প্রকাশিত হয়েছে।

বইয়ের প্রথম সংস্করণটি ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল এবং দ্বিতীয় সংস্করণটি ২০২০ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল। ড. নাজমুলের জীবনী প্রকাশিত হয়েছিল উভয় সংস্করণে। 

এই বইয়ে আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার ডা. মাহাথির মোহাম্মদসহ মালয়েশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, অধ্যাপক, বিজ্ঞানী, শিল্পী, গভর্নর, বিশিষ্ট ব্যবসায়ির নাম রয়েছে। সফল ব্যক্তি হিসাবে নির্বাচিত হওয়ার মানদণ্ডটি হলো তাদের অসামান্য একাডেমিক এবং নন-একাডেমিক কৃতিত্ব, সমাজে তাদের অবদান, বিশ্বে অবদান ইত্যাদি।

ড. নাজমুল একজন শিক্ষাবিদ এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানী। বর্তমানে তিনি তার পরিবারসহ মালয়েশিয়ায় বসবাস করছেন। তিনি মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের পেরদানা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ মেডিসিনের ডেপুটি ডিন, সহযোগী অধ্যাপক, মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড রিসার্চ ফেলো হিসাবে কাজ করছেন। তিনি শিক্ষানীতি ও পাঠ্যক্রম কমিটির প্রধান, বিভাগীয় প্রধান, মাস্টার্স অফ মেডিকেল ইকুইপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের প্রধান। মেডিকেল সায়েন্টিস্ট এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। পেরদানা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের আগে তিনি মালয়েশিয়ার সরকারী এবং বেসরকারী উভয় বিশ্ববিদ্যালয়েই কাজ করেছেন। তিনি ডক্টর অফ মেডিসিন (এমডি), এমবিবিএস, ব্যাচেলর অফ ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস), ব্যাচেলর অব বায়োমেডিকাল সায়েন্সেস (বিবিএমএস), ব্যাচেলর অব অপ্টোমেট্রি, এমএসসি ইন পাবলিক হেলথ, এমএসসি মেডিকেল সায়েন্সেস এবং পিএইচডির মতো বিভিন্ন প্রোগ্রামের শিক্ষকতায় জড়িত ছিলেন। মালয়েশিয়ায় ২৫০০ জনের ও বেশি চিকিৎসক (মেডিকেল ও ডেন্টাল) তৈরিতে তার অবদান রয়েছে। মালয়েশিয়ার এমবিবিএস, বিডিএস, বিবিএমএসসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামের কারিকুলাম উন্নয়নে এবং প্রোগ্রাম অনুমোদনে তার অবদান রয়েছে।

ড. নাজমুল মূলত বাংলাদেশের কুমিল্লার বাসিন্দা এবং তার বাবা মো. মাজিজুল ইসলাম (মরহুম) এবং মা শাহানারা বেগম পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে কুমিল্লার কালিয়াজুরীতে বসবাস করতেন। তার জন্ম  ১৯৭৬ সালে। তার প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ছিল কুমিল্লার ইবনে তাইমিয়া স্কুল। তিনি ১৯৯১ সালে কুমিল্লা হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন এবং স্কুলজীবনে তিনি কুমিল্লা হাই স্কুলের সেরা ছাত্র হিসেবে ভূষিত হন। তিনি ১৯৯৩ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। বেঙ্গালুরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাইক্রোবায়োলজিতে অনার্স, ভারতের মণিপালের কস্তুরবা মেডিকেল কলেজ থেকে মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি পাস করেছেন। পরে তিনি উচ্চতর পড়াশুনার জন্য মালয়েশিয়া যান এবং ২৮ বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি অফ মালায়া, মালয়েশিয়া থেকে মলিকুলার মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজিতে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তার পিএইচডি গবেষণা প্রকল্পের শিরোনাম ছিল 'ডিটেক্সন এণ্ড মলিকুলার কারাক্টারাইজেশন অফ ভেরোটক্সিন ইন এন্টারোপ্যাথোজেনিক এস্চেরসিয়া কোলাই এণ্ড নন-০১৫৭ ডায়রিয়াজেনিক এস্চেরসিয়া কোলাই। পিএইচডি শেষ করার পরে, ২০০৫ সালে তিনি ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারা (ইউআইটিএম) তে মেডিসিন ফেকাল্টি মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজির প্রভাষক হিসাবে যোগদান করেন। তিনি তার মেধার গুণে খুব দ্রুত সিনিয়র প্রভাষক এবং তারপরে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে পদোন্নতি পেয়েছিলেন এবং তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বকনিষ্ঠ সহযোগী অধ্যাপক ছিলেন। এখানে উল্লেখ করার বিষয়, ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারা মালয়েশিয়ার বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়, যার ছাত্র সংখ্যা প্রায় ২ লাখ। ইউআইটিএম থেকে তিনি ২০১৫ সালে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সেগী ইউনিভার্সিটিতে যোগদান করেন।  ২০১৮ সালে  তিনি পেরদানা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন।

ড. নাজমুল দুই শতাধিক একাডেমিক এবং নন-একাডেমিক সার্টিফিকেট পেয়েছেন। তিনি দুটি মাইক্রোবায়োলজি বিষয়ক বইয়ের লেখক। প্রথম বইটির শিরোনাম “ভেরোটক্সিন” এবং দ্বিতীয় বইয়ের শিরোনাম “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স”। যারা মলিকুলার বায়োলজি, মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি বা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে চান তাদের জন্য বইগুলি দরকারী। দুটি বইই ইউরোপে প্রকাশিত হয়েছে এবং অ্যামাজন ডট কমসহ অন্যান্য অনলাইন স্টোরে বিক্রি হচ্ছে। তার আরও দুটি বই প্রকাশের পথে।

ড. নাজমুল একজন অত্যন্ত সুপরিচিত চিকিৎসা বিজ্ঞানী। তার গবেষণা সাধারণত ইনফেকশাস ডিজিজ এণ্ড পাবলিক হেল্থ এর উপর। মলিকুলার টেকনিক, মলিকুলার কারাক্টারাইজেশন, প্লাজমিড এবং ক্রোমোজোমাল ডিএনএ এক্সট্রাকশন, ইলেক্ট্রোফোরসিস, জেল পিউরিফিকেশন, পিসিআর, হাইব্রিডাইজেশন,  ডিএনএ প্রোব প্রিপারেশন,  ব্যাকটিরিওফেজ ইনডাকশন,  ক্লোনিং, রেস্ট্রিকশন এনজাইম এনালাইসিস,  সিকোয়েন্সিং এণ্ড  এনালাইসিস, প্রাইমার ডিজাইনিং, এনিমেল পেথোজেনিসিটি টেস্টিং, এমআইসি টেস্টিং, অ্যান্টিবায়োটিক সেন্সিটিভিটি টেস্টিং, এলাইজা, ইমিউনোফ্লোরসেন্স, মাইক্রোস্কোপি, টিস্যু কালচার, ব্যাকটিরিয়াল ভাইরাল পেরাসাইটিক এণ্ড ফাঙ্গাল ডায়াগনোসিস, এপিডেমিওলজি ইত্যাদিতে তিনি পারদর্শী। তিনি মালয়েশিয়ার সরকার থেকে ১ কোটিরও বেশি টাকা গবেষণার জন্য অনুদান পেয়েছেন। তিনি অনেক স্নাতক, মাস্টারস্ এবং পিএইচডি শিক্ষার্থীদের গবেষণা প্রকল্পের জন্য সুপারভাইজ করেছেন।

ড. নাজমুল বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে ৮০টিরও বেশি গবেষণা আর্টিকেল প্রকাশ করেছেন। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল হলো: ইউরোপীয়ান জার্নাল অফ মলিকুলার এণ্ড ক্লিনিকাল মেডিসিন, মালয়েশিয়ান জার্নাল অফ পাবলিক হেল্থ এন্ড মেডিসিন, পাকিস্তান জার্নাল অফ মেডিকেল এন্ড হেল্থ সায়েন্সেস, বাগদাদ সায়েন্স জার্নাল, ইরান জার্নাল অফ পাবলিক হেল্থ, জর্ডান জার্নাল অফ বায়োলজিকাল সায়েন্সেস, ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ফার্মাসিউটিকেল রিসার্চ, অকুপেশনাল ডিজিজেস এন্ড এনভাইরনমেন্টাল মেডিসিন, ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ পাবলিক হেল্থ রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট, রিসার্চ জার্নাল অফ মেডিকেল সায়েন্স, বাংলাদেশ জার্নাল অফ মেডিকেল সায়েন্স, পাকিস্তান জার্নাল অফ নিউট্রিশন, মিডেল-ইস্ট জার্নাল অফ সায়েন্টিফিক রিসার্চ, ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ সায়েন্টিফিক রিসার্চ, বায়োমেডিকাল রিসার্চ, আফ্রিকান জার্নাল অফ মাইক্রোবায়োলজি রিসার্চ, জার্নাল অফ এনিমেল এণ্ড ভেটেরিনারি অ্যাডভান্সস ইত্যাদি।

ড. নাজমুল আমন্ত্রিত হয়ে আমেরিকা, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ভারত প্রভৃতি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অনেক গবেষণা নিবন্ধ উপস্থাপন করেছেন। তিনি বহু জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সেমিনার এবং ওয়ার্কশপ পরিচালনা করেছেন। ড. নাজমুল মালয়েশিয়ার স্থানীয় ‘দ্যা স্টার’ দৈনিক ইংরেজি পত্রিকার নিয়মিত লেখক। তার আর্টিকেলগুলি মূলত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা সম্পর্কিত। তিনি অনেক আন্তর্জাতিক জার্নালের সম্পাদক এবং পর্যালোচক। তিনি মণিপাল এলুমনাই সায়েন্স এন্ড হেল্থ জার্নালের প্রধান সম্পাদকও। তিনি ‘মালয়েশিয়ান সোসাইটি অফ প্যারাসিটোলজি অ্যান্ড ট্রপিকাল মেডিসিন’ এর সদস্য ছিলেন। তিনি জাতীয়ভাবে বিভিন্ন গবেষণা ও পোস্টার উপস্থাপনার বিচারক হয়েছেন। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন ব্যাচেলর, মাস্টারস্ এবং পিএইচডি থিসিসের পরীক্ষক।

ভাইরোলজি এবং ইমিউনোলজিতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার কারণে, তিনি কোভিডের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে সচেতন করার জন্য অনেক আর্টিকেল লিখেছেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলছেন। মালয়েশিয়ার জাতীয় টিভি চ্যানেল তাকে নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি ফিল্ম তৈরি করে প্রচার করে।

শৈশবকাল থেকেই ড. নাজমুল বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার প্রতি অত্যন্ত আগ্রহী ছিলেন। তিনি উচ্চ ফিদে (ওয়ার্ল্ড দাবা ফেডারেশন) রেটিংসহ খুব ভাল দাবা খেলোয়াড়। তিনি বিভিন্ন জেলা, রাজ্য ও জাতীয় স্তরের দাবা প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভারত ও মালয়েশিয়ার অনেক চ্যাম্পিয়নশিপ পুরস্কার জিতেছেন। তিনি বহু বছর ধরে মালয়েশিয়ার আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় দাবা চ্যাম্পিয়ন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র থাকাকালীন কয়েক বছর ধরে ‘ওয়ার্ল্ড ইন্টার-ভার্সিটি দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ’ এর জন্য ইউনিভার্সিটি অফ মালায়ার প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারা'র দাবা কোচ ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ, ভারত এবং মালয়েশিয়ার ক্যারম প্রতিযোগিতায় অনেক চ্যাম্পিয়নশিপ পুরস্কার জিতেছিলেন। তিনি খুব ভাল স্নুকার খেলোয়াড় এবং ভারত এবং মালয়েশিয়ার স্নুকার এবং পুল প্রতিযোগিতায় অনেক পুরস্কার জিতেছিলেন।

ড. নাজমুল বাংলাদেশের চিকিৎসা ও শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী। তিনি বলেন, আমাদের মোটেই সাফল্যের পিছনে ছোটা উচিত নয়। আমাদের কেবল মনোযোগ এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করা দরকার। আমরা যদি এগুলো অনুসরণ করি তবেই জীবনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাফল্য আসবে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি
বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা
৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ
ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা
পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন