শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৬, বুধবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মালয়েশিয়ার সফল ব্যক্তিদের তালিকায় বাংলাদেশি ড. নাজমুল

মালয়েশিয়া প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মালয়েশিয়ার সফল ব্যক্তিদের তালিকায় বাংলাদেশি ড. নাজমুল

মালয়েশিয়ার সফল ব্যক্তিদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশি ড. মোহাম্মদ নাজমুল হাসান মাজিজ। তার জীবনী যুক্তরাজ্যের ব্রিটিশপেডিয়ার “সাক্সেসফুল পিপল্ ইন মালয়েশিয়া’’ শীর্ষক বইটিতে প্রকাশিত হয়েছে।

বইয়ের প্রথম সংস্করণটি ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল এবং দ্বিতীয় সংস্করণটি ২০২০ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল। ড. নাজমুলের জীবনী প্রকাশিত হয়েছিল উভয় সংস্করণে। 

এই বইয়ে আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার ডা. মাহাথির মোহাম্মদসহ মালয়েশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, অধ্যাপক, বিজ্ঞানী, শিল্পী, গভর্নর, বিশিষ্ট ব্যবসায়ির নাম রয়েছে। সফল ব্যক্তি হিসাবে নির্বাচিত হওয়ার মানদণ্ডটি হলো তাদের অসামান্য একাডেমিক এবং নন-একাডেমিক কৃতিত্ব, সমাজে তাদের অবদান, বিশ্বে অবদান ইত্যাদি।

ড. নাজমুল একজন শিক্ষাবিদ এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানী। বর্তমানে তিনি তার পরিবারসহ মালয়েশিয়ায় বসবাস করছেন। তিনি মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের পেরদানা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ মেডিসিনের ডেপুটি ডিন, সহযোগী অধ্যাপক, মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড রিসার্চ ফেলো হিসাবে কাজ করছেন। তিনি শিক্ষানীতি ও পাঠ্যক্রম কমিটির প্রধান, বিভাগীয় প্রধান, মাস্টার্স অফ মেডিকেল ইকুইপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের প্রধান। মেডিকেল সায়েন্টিস্ট এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। পেরদানা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের আগে তিনি মালয়েশিয়ার সরকারী এবং বেসরকারী উভয় বিশ্ববিদ্যালয়েই কাজ করেছেন। তিনি ডক্টর অফ মেডিসিন (এমডি), এমবিবিএস, ব্যাচেলর অফ ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস), ব্যাচেলর অব বায়োমেডিকাল সায়েন্সেস (বিবিএমএস), ব্যাচেলর অব অপ্টোমেট্রি, এমএসসি ইন পাবলিক হেলথ, এমএসসি মেডিকেল সায়েন্সেস এবং পিএইচডির মতো বিভিন্ন প্রোগ্রামের শিক্ষকতায় জড়িত ছিলেন। মালয়েশিয়ায় ২৫০০ জনের ও বেশি চিকিৎসক (মেডিকেল ও ডেন্টাল) তৈরিতে তার অবদান রয়েছে। মালয়েশিয়ার এমবিবিএস, বিডিএস, বিবিএমএসসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামের কারিকুলাম উন্নয়নে এবং প্রোগ্রাম অনুমোদনে তার অবদান রয়েছে।

ড. নাজমুল মূলত বাংলাদেশের কুমিল্লার বাসিন্দা এবং তার বাবা মো. মাজিজুল ইসলাম (মরহুম) এবং মা শাহানারা বেগম পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে কুমিল্লার কালিয়াজুরীতে বসবাস করতেন। তার জন্ম  ১৯৭৬ সালে। তার প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ছিল কুমিল্লার ইবনে তাইমিয়া স্কুল। তিনি ১৯৯১ সালে কুমিল্লা হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন এবং স্কুলজীবনে তিনি কুমিল্লা হাই স্কুলের সেরা ছাত্র হিসেবে ভূষিত হন। তিনি ১৯৯৩ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। বেঙ্গালুরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাইক্রোবায়োলজিতে অনার্স, ভারতের মণিপালের কস্তুরবা মেডিকেল কলেজ থেকে মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি পাস করেছেন। পরে তিনি উচ্চতর পড়াশুনার জন্য মালয়েশিয়া যান এবং ২৮ বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি অফ মালায়া, মালয়েশিয়া থেকে মলিকুলার মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজিতে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তার পিএইচডি গবেষণা প্রকল্পের শিরোনাম ছিল 'ডিটেক্সন এণ্ড মলিকুলার কারাক্টারাইজেশন অফ ভেরোটক্সিন ইন এন্টারোপ্যাথোজেনিক এস্চেরসিয়া কোলাই এণ্ড নন-০১৫৭ ডায়রিয়াজেনিক এস্চেরসিয়া কোলাই। পিএইচডি শেষ করার পরে, ২০০৫ সালে তিনি ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারা (ইউআইটিএম) তে মেডিসিন ফেকাল্টি মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজির প্রভাষক হিসাবে যোগদান করেন। তিনি তার মেধার গুণে খুব দ্রুত সিনিয়র প্রভাষক এবং তারপরে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে পদোন্নতি পেয়েছিলেন এবং তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বকনিষ্ঠ সহযোগী অধ্যাপক ছিলেন। এখানে উল্লেখ করার বিষয়, ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারা মালয়েশিয়ার বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়, যার ছাত্র সংখ্যা প্রায় ২ লাখ। ইউআইটিএম থেকে তিনি ২০১৫ সালে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সেগী ইউনিভার্সিটিতে যোগদান করেন।  ২০১৮ সালে  তিনি পেরদানা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন।

ড. নাজমুল দুই শতাধিক একাডেমিক এবং নন-একাডেমিক সার্টিফিকেট পেয়েছেন। তিনি দুটি মাইক্রোবায়োলজি বিষয়ক বইয়ের লেখক। প্রথম বইটির শিরোনাম “ভেরোটক্সিন” এবং দ্বিতীয় বইয়ের শিরোনাম “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স”। যারা মলিকুলার বায়োলজি, মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি বা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে চান তাদের জন্য বইগুলি দরকারী। দুটি বইই ইউরোপে প্রকাশিত হয়েছে এবং অ্যামাজন ডট কমসহ অন্যান্য অনলাইন স্টোরে বিক্রি হচ্ছে। তার আরও দুটি বই প্রকাশের পথে।

ড. নাজমুল একজন অত্যন্ত সুপরিচিত চিকিৎসা বিজ্ঞানী। তার গবেষণা সাধারণত ইনফেকশাস ডিজিজ এণ্ড পাবলিক হেল্থ এর উপর। মলিকুলার টেকনিক, মলিকুলার কারাক্টারাইজেশন, প্লাজমিড এবং ক্রোমোজোমাল ডিএনএ এক্সট্রাকশন, ইলেক্ট্রোফোরসিস, জেল পিউরিফিকেশন, পিসিআর, হাইব্রিডাইজেশন,  ডিএনএ প্রোব প্রিপারেশন,  ব্যাকটিরিওফেজ ইনডাকশন,  ক্লোনিং, রেস্ট্রিকশন এনজাইম এনালাইসিস,  সিকোয়েন্সিং এণ্ড  এনালাইসিস, প্রাইমার ডিজাইনিং, এনিমেল পেথোজেনিসিটি টেস্টিং, এমআইসি টেস্টিং, অ্যান্টিবায়োটিক সেন্সিটিভিটি টেস্টিং, এলাইজা, ইমিউনোফ্লোরসেন্স, মাইক্রোস্কোপি, টিস্যু কালচার, ব্যাকটিরিয়াল ভাইরাল পেরাসাইটিক এণ্ড ফাঙ্গাল ডায়াগনোসিস, এপিডেমিওলজি ইত্যাদিতে তিনি পারদর্শী। তিনি মালয়েশিয়ার সরকার থেকে ১ কোটিরও বেশি টাকা গবেষণার জন্য অনুদান পেয়েছেন। তিনি অনেক স্নাতক, মাস্টারস্ এবং পিএইচডি শিক্ষার্থীদের গবেষণা প্রকল্পের জন্য সুপারভাইজ করেছেন।

ড. নাজমুল বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে ৮০টিরও বেশি গবেষণা আর্টিকেল প্রকাশ করেছেন। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল হলো: ইউরোপীয়ান জার্নাল অফ মলিকুলার এণ্ড ক্লিনিকাল মেডিসিন, মালয়েশিয়ান জার্নাল অফ পাবলিক হেল্থ এন্ড মেডিসিন, পাকিস্তান জার্নাল অফ মেডিকেল এন্ড হেল্থ সায়েন্সেস, বাগদাদ সায়েন্স জার্নাল, ইরান জার্নাল অফ পাবলিক হেল্থ, জর্ডান জার্নাল অফ বায়োলজিকাল সায়েন্সেস, ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ফার্মাসিউটিকেল রিসার্চ, অকুপেশনাল ডিজিজেস এন্ড এনভাইরনমেন্টাল মেডিসিন, ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ পাবলিক হেল্থ রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট, রিসার্চ জার্নাল অফ মেডিকেল সায়েন্স, বাংলাদেশ জার্নাল অফ মেডিকেল সায়েন্স, পাকিস্তান জার্নাল অফ নিউট্রিশন, মিডেল-ইস্ট জার্নাল অফ সায়েন্টিফিক রিসার্চ, ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ সায়েন্টিফিক রিসার্চ, বায়োমেডিকাল রিসার্চ, আফ্রিকান জার্নাল অফ মাইক্রোবায়োলজি রিসার্চ, জার্নাল অফ এনিমেল এণ্ড ভেটেরিনারি অ্যাডভান্সস ইত্যাদি।

ড. নাজমুল আমন্ত্রিত হয়ে আমেরিকা, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ভারত প্রভৃতি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অনেক গবেষণা নিবন্ধ উপস্থাপন করেছেন। তিনি বহু জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সেমিনার এবং ওয়ার্কশপ পরিচালনা করেছেন। ড. নাজমুল মালয়েশিয়ার স্থানীয় ‘দ্যা স্টার’ দৈনিক ইংরেজি পত্রিকার নিয়মিত লেখক। তার আর্টিকেলগুলি মূলত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা সম্পর্কিত। তিনি অনেক আন্তর্জাতিক জার্নালের সম্পাদক এবং পর্যালোচক। তিনি মণিপাল এলুমনাই সায়েন্স এন্ড হেল্থ জার্নালের প্রধান সম্পাদকও। তিনি ‘মালয়েশিয়ান সোসাইটি অফ প্যারাসিটোলজি অ্যান্ড ট্রপিকাল মেডিসিন’ এর সদস্য ছিলেন। তিনি জাতীয়ভাবে বিভিন্ন গবেষণা ও পোস্টার উপস্থাপনার বিচারক হয়েছেন। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন ব্যাচেলর, মাস্টারস্ এবং পিএইচডি থিসিসের পরীক্ষক।

ভাইরোলজি এবং ইমিউনোলজিতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার কারণে, তিনি কোভিডের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে সচেতন করার জন্য অনেক আর্টিকেল লিখেছেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলছেন। মালয়েশিয়ার জাতীয় টিভি চ্যানেল তাকে নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি ফিল্ম তৈরি করে প্রচার করে।

শৈশবকাল থেকেই ড. নাজমুল বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার প্রতি অত্যন্ত আগ্রহী ছিলেন। তিনি উচ্চ ফিদে (ওয়ার্ল্ড দাবা ফেডারেশন) রেটিংসহ খুব ভাল দাবা খেলোয়াড়। তিনি বিভিন্ন জেলা, রাজ্য ও জাতীয় স্তরের দাবা প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভারত ও মালয়েশিয়ার অনেক চ্যাম্পিয়নশিপ পুরস্কার জিতেছেন। তিনি বহু বছর ধরে মালয়েশিয়ার আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় দাবা চ্যাম্পিয়ন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র থাকাকালীন কয়েক বছর ধরে ‘ওয়ার্ল্ড ইন্টার-ভার্সিটি দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ’ এর জন্য ইউনিভার্সিটি অফ মালায়ার প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারা'র দাবা কোচ ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ, ভারত এবং মালয়েশিয়ার ক্যারম প্রতিযোগিতায় অনেক চ্যাম্পিয়নশিপ পুরস্কার জিতেছিলেন। তিনি খুব ভাল স্নুকার খেলোয়াড় এবং ভারত এবং মালয়েশিয়ার স্নুকার এবং পুল প্রতিযোগিতায় অনেক পুরস্কার জিতেছিলেন।

ড. নাজমুল বাংলাদেশের চিকিৎসা ও শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী। তিনি বলেন, আমাদের মোটেই সাফল্যের পিছনে ছোটা উচিত নয়। আমাদের কেবল মনোযোগ এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করা দরকার। আমরা যদি এগুলো অনুসরণ করি তবেই জীবনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাফল্য আসবে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
সর্বশেষ খবর
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম