শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুলাই, ২০২০

এক জোড়া কালো জুতা

শাহ্‌নাজ মুন্নী
প্রিন্ট ভার্সন
এক জোড়া কালো জুতা

নিজেকে আমি পর্যবেক্ষক ভাবতে পছন্দ করি। ‘নতুন পথের মোহে তৃপ্তিহীন আমার অন্বেষা’, যেন এই শহরেই আছে আমার মরু, মাঠ, বন, অথৈ সাগর, যেন আমি ধ্যান করি পথ, সুষুপ্ত পাথর। নিজেকে আমার ভাবতে ইচ্ছা হয় সান্ত¡নাহীন মুসাফির, ছায়ার মধ্যে মিশে-থাকা প্রাণ, কিন্তু আমার পথ আগলে দাঁড়ায় এই তথাকথিত বাস্তবতা আর নিজেকে আমি আবিষ্কার করি ঘামগন্ধময় চাপ ধরা ভিড়ের মধ্যে একটি ব্যস্ত রাস্তার পাশে ফেরিওয়ালা ও পথচারী ভর্তি ফুটপাথে। এই ভিড়ের মধ্যে আমি হাঁটছি বিপুল নৈঃশব্দ বুকে নিয়ে আর খুঁজছি একটি সত্যিকারের কণ্ঠস্বর।

জায়গাটি ঢাকার গুলিস্তান, যার স্থানে স্থানে জটলা আর জটলা ঘিরে স্বল্পদৈর্ঘ্য বিভিন্ন ঘটনার বিস্তার। এই যেমন এখন, একটি মাঝারি মানের দৈনিক পত্রিকার প্রুফরিডার আবদুল মালেককে কেন্দ্র করে ঘটনা চলমান। আর মালেক নিতান্তই হতবিহ্বল। কারণ সে কেবল ফুটপাথে চাদরে বিছিয়ে রাখা অনেক জুতার মধ্যে তার পছন্দের এক জোড়া জুতা, কালো চকচকে চামড়ার তৈরি জুতার দাম জিজ্ঞেস করেছিল। আর গুলিস্তানে যেমনটি ঘটে, হকার হঠাৎ তার জামা টেনে ধরেছিল, জুতাটা না কিনে এমনকি কোনো দাম না বলে চলে যাওয়ার চেষ্টা করার জন্য। ছোকড়া গোছের বেয়াদব হকারটি তার গায়ে লাথি মারার জন্য পা-ও তুলেছিল। আবদুল মালেক তার অপরাধ কী বোঝেনি, সে প্রথমে কুঁকড়ে গিয়েছিল, যেমন সে সচরাচর যায়, পরে আত্মরক্ষার তাগিদেই বোধহয় সে তোতলাতে থাকে, ‘আমি...আমি...’

Ñজিনিস নিবা না তো দাম করছ ক্যান, মিয়া, এতক্ষণ ধইরা মাগনা জুতা হাতাইছ! পায়ে লাগাইছ! ফাইজলামি পাইছ? দাম কওন লাগব।’

হকারের খেপে-যাওয়া চেহার সামনে আবদুল মালেকের অসহায় মুখ, অপমানিত দেহভঙ্গি, বাকশক্তিরহিত, অসাড় জিহ্বা....আশপাশে জড়ো হওয়া মানুষজন, তাদের সম্মিলিত প্রশ্ন ‘কী হইছে? কী হইছে?’

গুলিস্তানের গাড়িগুলোর কালো ধোঁয়া, ঘনায়মান সন্ধ্যা, সব মিলে এক অর্থময় স্থবিরতা যা মহানগরের প্রতি কেবল বিরাগ বাড়িয়ে তোলে। আত্মরক্ষার তাগিদেই কি না আবদুল মালেক তখন তার পত্রিকার নাম বলে আর তাতে কাজ হয়। মাস্তান গোছের কয়েকজন এসে আপসের সুর বাজায়। তারা হকারটিকে ধমকে দেয়, আবদুল মালেকের পিঠে হাত বুলায়। ‘আপনে ছাংবাদিক, আগে কইবেন তো !’ জটলা হালকা হয়। আবদুল মালেক এলোমেলো পায়ে বাড়ির পথে হাঁটে, আর ভাবে, কী দরকার ছিল হঠাৎ করে জুতার দাম জিজ্ঞেস করার। এটা কি গরিবের ঘোড়া রোগ নাকি আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবর নেওয়াÑকোন বাগধারাটা এক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে ভাবতে ভাবতে সে চোখ কচলায় এবং চোখের জ¦ালাটা কী জন্য বোঝে না সে, আর তাই গুলিস্তান, গুলিস্তানের দূষিত কালো ধোঁয়াকে দায়ী করে আবুদল মালেক।

আমি আবদুর মালেকের পিছু নিয়ে তার বাড়ি পর্যন্ত যাই। বাড়ি তো নয় পাখির বাসা এমনটি বলতে পারলেই হয়তো ঠিক হতো। ডেমরায় টিনের সেমি বিল্ডিং এক রুমের ঘরে মালেকের স্ত্রী রাশিদা কোলের বাচ্চাকে দুধ দিচ্ছিল, স্বামীর আগমনে তার মধ্যে কোনো চাঞ্চল্য দেখা যায় না, বড় ছেলেটি শুধু বাবার কোল ঘেঁষে এসে বসে। আবদুল মালেক একটু হাঁপাতে থাকে।

‘...বুঝলা রাশিদা ...জুতা দর করলাম একটা... খুব পছন্দ হইছিল.... ফুটপাতে...কালো চকচকা, মাথার দিকটা চাপা ...বুঝলা ... পনেরশো টাকা দাম চায় ...’ আবদুল মালেক হাত-পা ধোয়। আবার ঘরে এসে বসে।

‘...ছোটবেলায় খুব শখ ছিল একজোড়া চামড়ার জুতার ...বুঝছ ... আব্বারে অনেকবার বলছি ... প্লাস্টিকের জুতা পইরা কতদিন পায়ে ঠোসা উইঠ্যা গেছে।’

রাশিদা তখন হাসতে হাসতে বলে, ‘আমার গ্রামের পোলারা জুতার শখ মিটাইত অন্যভাবে। লাল শাহ্ ফকিরের দরবারে তার ধনী ধনী মুরিদরা আসত নতুন নতুন দামি জুতা পইরা। জুতা খুইলা তারা যখন দরবারের ভিতরে ঢুকত তখনই পোলাপানরা সেই জুতা চুরি করত।’

গল্পটা পছন্দ হয় না আবদুল মালেকের। সে আবার ঘুরে ঘুরে ফুটপাত দেখা জুতাটার কথা বলে।

...শোনো, জুতার কিসসা থামাও। ঘরে তেল নাই, লবণও শেষ।

রাশিদা বলে। আবদুল মালেক কিছুক্ষণ কুঁজো হয়ে বসে থাকে। তারপর দোকানে যাওয়ার জন্য বের হয়।

আমার এই সময় একটা মজা করার ইচ্ছা জাগে। আমি গুলিস্তানের ফুটপাথে দেখা কালো জুতার মতো একজোড়া জুতা হয়ে আবদুল মালেকের চলার পথে শুয়ে থাকি। দরজা খুলেই আবদুল মালেক আমাকে মানে তার খুব পছন্দের কালো জুতা জোড়া দেখতে পাবে। আমি মনে মনে তার হতভম্ব হয়ে যাওয়া চেহারাটা কল্পনা করে খুব মজা পাই।

আবদুল মালেক দরজার সামনে জুতা জোড়া দেখে থতমত খেয়ে যায়। সে আর তা থেকে চোখ সরাতে পারে না। এ কীভাবে সম্ভব? এটা কি স্বপ্ন, নাকি বাস্তব? আবদুল মালেক একবার ঘরের ভেতরে যায় আবার বাইরে বেরিয়ে আসে। তারপর চোখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে যেন কিছুই হয়নি কিংবা কিছুই দেখেনি এমনিভাবে দোকানে চলে যায়।

‘ফিরে এসে নিশ্চয়ই জুতা জোড়া আর দেখব না, কেউ হয়তো ভুল কইরা রাখছিল, যার জুতা সে এর মধ্যে ঠিকই এসে জুতা নিয়ে চলে যাবে।’ মালেক ভাবে। কিন্তু কী অবাক কা- দ্যাখো, কী মিল গুলিস্তানে দেখা সেই জুতা আর পথে-পড়ে-থাকা ওই জুতার মধ্যে, যেন ওটা আর এটা একই জুতা যেন ঠিক ওই জুতাটাই তার পিছে পিছে হেঁটে চলে আসছে...আজকের দিনটাই কেমন যেন...অদ্ভুত সব ঘটনা ঘটছে...।’

দোকান থেকে ফেরার পথে আবার সেই দৃশ্য, সেই জুতা জোড়া, স্থির জড়োজীবন যেমন তেমনি...আবদুল মালেক এবার জুতা জোড়াকে পুরোপুরি উপেক্ষা করে ঘরে ঢুকে যায় এবং উসখুস করে, একবার বিছানায় শোয় আবার উঠে বসে। স্বামীর এই চঞ্চলতা রাশিদাকে কৌতূহলী করে তোলে, ‘কী হইছে? এমন করতাছ ক্যান?’ সে স্বামীকে প্রশ্ন করে।

Ñএকবার যাও তো বাইরে...দরজাটা খুইল্যা দ্যাখো...বামদিকে, কিছু দেখতে পাও?’

রাশিদা যায়, তারপর সেই জুতা জোড়া হাতে নিয়ে ঘরে ফিরে আসে।

Ñএইগুলা? এছাড়া তো কিছু দেখলাম না।

আবদুল মালেক আঁতকে ওঠে ‘...করছ কী...করছ কী... কার-না-কার জুতা!’

রাশিদা জুতাগুলো ছুড়ে দেয় মেঝের ওপর। বলে...দ্যাখো, জুতাগুলো ঠিক তোমার মাপের...একটু পইরা দ্যাখো-না!

Ñনা, না, ধুর!

Ñআরে পরো-না একটু।

রাশিদা আবদুল মালেকের পায়ের কাছে বসে স্বামীর পায়ে জুতা জোড়া যতœ করে পরিয়ে দেয়। জুতা পায়ে লাজুক ভঙ্গিতে ঘরের মধ্যে হাঁটে আবদুল মালেক। রাশিদা বলে, ‘লাগে জানি, তোমার পায়ের মাপ দিয়াই কারিগরে জুতাটা বানাইছে।’ এই দম্পতিকে অনেক দিন পর খুব খুশি-খুশি মনে হতে থাকে।

 

পরদিন অফিসে গেলে জুতাগুলো প্রথম দেখে রিসেপশনিস্ট মেয়েটি। ‘জুতা কিনলেন নাকি, মালেক ভাই? খুব সুন্দর হইছে! আপনার পায়ে মানাইছে ভালো।’

কলিগদের মধ্যে কয়জন জিজ্ঞেস করে, ‘দাম কত?’

আবদুল মালেক সরাসরি কোনো উত্তর দেয় না, কখনো হাসে, কখনো মাথা ঝাঁকায়Ñযেন সে মহা অস্বস্তিতে পড়েছে, কিংবা গুরুতর কোনো অপরাধ করে ফেলেছে অথবা জুতাগুলো খুব ভারী, যা তার পায়ের মধ্যে চেপে বসে আছে। অফিসের কয়েকজন বলল পর্যন্ত, ‘জুতা কি টাইট লাগতেছে নাকি, মালেক ভাই?’

বানান কাটতে কাটতে পা নাচানো দীর্ঘদিনের অভ্যাস আবদুল মালেকের। দুপুরে দিকে হঠাৎ তার মনে হলো সে পা নাচাচ্ছে না বরং জুতাটা যেন নিজে নিজেই নাচছে... উঠছে, নামছে, ঝুঁকছে, ডানে, বাঁয়ে, উপরে, নিচে... যেন খুব আনন্দ তার।  জুতার ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে গিয়ে হিমশিম খেয়ে গেল আবদুল মালেক। এটা নিশ্চয়ই আমার মনের ভুল, ভাবল সে। পা স্থির রাখার চেষ্টা করল। তবু যখন জুতার কম্পন থামল না তখন শরীর খারাপের অজুহাত দেখিয়ে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে পড়ল অফিস থেকে।

রাস্তায় বেরিয়ে আবদুল মালেকের মনে হলো, প্রতিটি লোক তার পায়ের দিকে তাকাচ্ছেÑ রাস্তার ভিখারি, পথচারী, এমনকি দুইটা পুলিশ পর্যন্ত তাকিয়ে আছে ওর পায়ের দিকে। কিছু কি বলবে ওরা? বলবে সন্দেহজনক গতিবিধির কারণে আপনাকে গ্রেপ্তার করা হল। এক্ষুনি থানায় চলুন। রাশিদা কাছে থাকলে হয়তো বিরক্ত হয়ে বলত, তোমার মতো ডরাইল্যা মানুষ দেখি নাই।

ওই লোকটা এমন ত্যারচা চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছে কেন? আমার পায়ের দিকে? জুতাগুলোর দিকে? লোকটা কি এখনই এসে বলবে, এই জুতাগুলো কই পাইছেন? দেখিÑতারপর সে ঠিকই একটা চিহ্ন খুঁজে বের করবে, বলবে এই যে আশপাশের মানুষ, এই যে জনগণ, দেখেন দেখেন ভদ্রবেসী চোরকে দেখেন। চোরাই জুতা পইরা দিব্যি ভালো মানুষের মতো ঘুইরা বেড়াইতেছে। 

আবদুল মালেক দরদর করে ঘামতে থাকে। জুতাগুলোকে মনে হয় লোহার তৈরি, তার এখন পা ফেলতেই কষ্ট হচ্ছে। কোনোরকমে জুতাশুদ্ধ ভারি পা টেনে টেনে ঘরে ঢোকে সে। তাড়াতাড়ি বিছানায় বসে এক হাতে জুতা খোলার চেষ্টা করে। গোড়ালিতে হাত রেখে চাপ দেয়, কিন্তু জুতা খোলে না। এবার এক হাতের বদলে দুই হাত লাগাতে গিয়ে বিরক্তিতে আপনমনেই বিড়বিড় করে আবদুল মালেক, শালার জুতা, তোমারে নিয়া তো বিরাট মুশকিলে পড়লাম! দুই হাত দিয়ে টানাটানি করেও কাজ হয় না। জুতার জায়গায় জুতা অনড়, যেন কামড়ে ধরেছে আবদুল মালেকের পা। সব শক্তি একসঙ্গে করে পা থেকে জুতা খুলতে চায় আবদুল মালেক। কিন্তু হায়, জুতা খোলে না!

ভয়ে-দুঃখে, ঘৃণায়-লজ্জায়-আতঙ্কে হিস্টিরিয়া রোগীর মতো গাঁ গাঁ করে চিৎকার করতে থাকে আবদুল মালেক। রান্নাঘর থেকে সব ফেলে এবার দৌড়ে আসে রাশিদা।

‘আমার জুতা.... আমার জুতা ...’ বলে তোতলাতে থাকে আবদুল মালেক। রাশিদা বুঝতে পারে না। সে চিৎকার করে ওঠে, ‘কী হইছে? কী হইছে?’

আবদুল মালেক কেঁদে ফেলে ‘...আমার জুতাগুলি পায়ের সঙ্গে আইটকা গেছে... আমারে বাঁচাও রাশিদা...।’

রাশিদা ছুটে এসে স্বামীর জুতা ধরে টান দেয়, আর আপসে আপ জুতাজোড়া খুলে তার হাতে চলে আসে। রাশিদা ধমকে ওঠে, ‘কী যে তুমি খামাকা চিল্লাও, এই তো সুন্দর খুইলা গেল।’

আবদুল মালেক তখন ধীরে ধীরে ধাতস্থ হয়। ভয়ার্ত চোখে তাকিয়ে থাকে জুতাগুলোর দিকে। রাশিদা ন্যাকড়া এনে জুতাগুলো মুছতে মুছতে বলে, ‘একদিনেই কেমন ধুলা লাইগা জুতাগুলি ময়লা দেখাইতাছে।’

‘সরাও, সরাও, এই জুতা আমার চোখের সামনে থেইকা সরাও, যেইখান থেইকা আনছিলা সেইখানে ফালায়া দিয়া আসো এইগুলারে ...’ বলে প্রায় চেঁচিয়ে ওঠে আবদুল মালেক।

প্রথমে হতবাক হয়ে যায় রাশিদা, তারপর চেঁচিয়ে ওঠে, ‘ক্যান, ফালামু ক্যান? এত সুন্দর জুতা। তুমি পায়ে না দিলে না দিবা, তোমার পোলা পায়ে দিব।’

‘তর্ক কইরো না, যা কইতাছি শোনো।’

বলে স্ত্রীর দিকে কড়া চোখে তাকায় আবদুল মালেক। রাশিদা তাড়াতাড়ি চৌকির তলায় জুতা জোড়া লুকিয়ে ফেলে, কবে তার ছেলে বড় হবে আর কবে সে এই জুতা জোড়া পরবে, তা হয়তো রাশিদাই জানে। রাতে শরীর কাঁপিয়ে জ¦র এলো আবদুল মালেকের। জ¦রের ঘোরে কয়েকবার জুতা, জুতা বলল সে।

‘আহারে মানুষটার কতদিনের শখ দামি জুতা পরার...’ আবদুল মালেকের জ¦রতপ্ত মাথায় পানি ঢালতে ঢালতে ভাবে রাশিদা।

চৌকির তলায় শুয়ে শুয়ে আমি মানে কালো জুতা জোড়া এই দৃশ্য দেখি, তারপর ওরা ঘুমিয়ে গেলে নিজের রূপ পালটে আবার পথে বেরিয়ে পড়ি। আমি তো আসলে খুঁজছি একটা সত্যিকারের কণ্ঠস্বর, খেলছি পথে পথে। আবদুল মালেকের জ¦র একদিন ভালো হবে। সেই পুরনো প্লাস্টিকের জুতো পরে ক্লান্ত ভঙ্গিতে সে পা ঘষে ঘষে অফিসে যাবে, রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশকে ঘুষ খেতে দেখে চোখ ঘুরিয়ে নেবে। মাঝে মাঝে ফুটপাথে কালো জুতা দেখে সে নিশ্চয়ই থমকে দাঁড়াবে। আর রাশিদা কুড়িয়ে-পাওয়া কালো জুতা জোড়া অনেক চেষ্টা করেও আর খুঁজে পাবে না। সে ভাববে নিশ্চয়ই আবদুল মালেক কোনো একদিন চোখের সামনে পেয়ে জুতাগুলো বাইরে ফেলে দিয়েছে।

আর আমি পথে পথে হাঁটতেই থাকব। আত্মমগ্ন অন্ধকারে...

এই বিভাগের আরও খবর
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
নীরার উৎসব
নীরার উৎসব
সর্বশেষ খবর
প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ
প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ
রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ
ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন