শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

গল্প

শেষ নৌকার মাঝি

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ নৌকার মাঝি
পবন উদাস গলায় বলল, “আমার টাকা-পয়সা লাগে না। ওসব দিয়ে আমি কী করব? আপনাকে পার করে দিতে পেরেছি, তাতেই আমি খুশি।” শুনে আমি হতভম্ব

বাবার দূর সম্পর্কের সেই চাচার নাম ছিল শফিউদ্দিন। আমরা ডাকতাম ‘শফিদাদু’। পরে শফি বাদ দিয়ে শুধু ‘দাদু’। বিয়েশাদি করেননি। নানা রকমের ব্যবসার চেষ্টায় দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্ত চষে বেড়াতেন। কোনো ব্যবসাতেই সুবিধা করতে পারেননি। শুরু করতেন বিশাল আগ্রহ নিয়ে। দুচার মাসের মধ্যে লালবাতি জ্বলে যেত ব্যবসায়। দাদু মন খারাপ করে অন্যত্র চলে যেতেন নতুন ব্যবসার আশায়। এ কারণে বিস্তর লোকের সঙ্গে তাঁর চেনা-পরিচয় ছিল। অভিজ্ঞতা ছিল নানা ধরনের। এক ব্যবসা ছেড়ে আরেক ব্যবসা ধরার ফাঁকে আমাদের বাড়িতে আসতেন। সদা হাসিমুখের মানুষ। খেতে বসে বাবা হয়তো জানতে চাইলেন ‘কোন ব্যবসা ছেড়ে এলে, শফিচাচা?’

দাদু হয়তো তখন ভাতের গ্রাস মাত্র মুখে তুলেছেন, কোনো রকমে বললেন, “মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে ভাতের হোটেল করেছিলাম। রাঁধুনিটা এত বাজে ছিল, তার রান্না করা তরকারি তো মুখে দেওয়া যেতই না, ভাতটা পর্যন্ত হয় চাউলের মতোই শক্ত আর নয়তো আটার দলার মতো থকথকে। খেতে এসে লোকে পয়সা তো দেয়ই না, উলটো গালাগাল করে যায়। দুচার বার মার খাওয়ারও উপক্রম হয়েছে। কী আর করা, হোটেল বন্ধ করে দিলাম।”

মা জানতে চাইলেন, ‘এরপর কোন ব্যবসা ধরবেন?’

নলা মাছের মাথায় কামড় দিয়ে দাদু বললেন, ‘এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি। দু-চার দিন এই বাড়িতে থেকে পরবর্তী ব্যবসার সিদ্ধান্ত নেব।’

দাদু দু-চার দিন থাকবেন শুনে আমরা ছোটরা বেজায় খুশি। কারণ দাদুর থাকা মানেই হচ্ছে গল্প আর গল্প। সেগুলোকে অবশ্য গল্প না বলাই ভালো। সবই তাঁর অভিজ্ঞতার বর্ণনা। সত্য-মিথ্যা তিনিই জানেন। বাড়ির বড়দের চেয়ে ছোটদের সঙ্গে গল্প করতেই তিনি বেশি ভালোবাসেন। আমরাও মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনি তাঁর গল্পকাহিনি বা অভিজ্ঞতা যেটাই বলি না কেন। সে দিন খাওয়া-দাওয়ার পরই তাঁকে আমরা ঘিরে ধরলাম। ‘তোমার ভৌতিক অভিজ্ঞতার কথা বলো, দাদু।’

তিনি বসেছিলেন কাচারি ঘরের বারান্দায়। বারান্দার মাটিতে পাটি বিছিয়ে দেয়ালে হেলান দিয়ে বসে চা খাচ্ছেন। খাওয়া-দাওয়ার পর এক কাপ চা খেতে তিনি খুবই ভালোবাসেন। আমরা বসেছি তাঁকে ঘিরে। ভৌতিক অভিজ্ঞতার কথা শুনে নড়েচড়ে বসলেন। চায়ে চুমুক দিয়ে বললেন, ‘আ রে ভূতের গল্প তো শুনতে হয় রাতেরবেলায়। দিনদুপুরে কি ভূতের গল্প জমে?’

আমরা একসঙ্গে বললাম, ‘না না দিনেরবেলায়ই শুনব। রাতে শুনলে ভয়ে ঘুমাতে পারব না।’

দাদু তারপর শুরু করেছিলেন। তিনি কথা বলেন খুবই সুন্দর ভঙ্গিতে। একেবারে বইয়ের ভাষায়। আজও সেভাবেই শুরু করলেন।

“বহু বছর আগের কথা। আমার তখন সতেরো আঠারো বছর বয়স। ব্যবসার পোকা মাত্র মাথায় ঢুকেছে। বাড়ি থেকে টাকা-পয়সা নিয়ে চলে গেছি গাইবান্ধায়। সেখানকার পলাশপুর গ্রামে আমার বন্ধু থাকে। বাজারে তার পিঁয়াজ-রসুনের আড়ত। তার সঙ্গেই ব্যবসা করব। যেতে হয় বড় একটা নদী পার হয়ে। নদীর নাম মানস। তখনকার দিনে রাস্তাঘাট এত উন্নত ছিল না। ভাঙাচোরা বাস চলে। রাস্তাও খুব খারাপ। বর্ষাকাল। কয়েক দিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে তো হচ্ছেই। থামার নাম নেই। তাও আমি রওনা দিয়েছি। বাস যেখানে থামবে অর্থাৎ বাসের শেষ গন্তব্য, সেখানে পৌঁছাবার কথা দুপুরের পর পর। অর্ধেক রাস্তায় গিয়েই বাসটা গেল নষ্ট হয়ে। কখন ঠিক হবে ড্রাইভার বলতে পারে না। তারা চেষ্টা করছে। বৃষ্টি আগের মতোই চলছে। বিকেলবেলাই অন্ধকার হয়ে গেছে চারদিক। এদিকে আমার কোনো চেনাজানা লোক নেই। বাসটা নষ্ট হয়েছে খুবই নির্জন একটা এলাকায়। কাছাকাছি কোনো গ্রামও নেই। তখনকার দিনে মাইলের হিসাব। এখান থেকে মাইল পাঁচেক হেঁটে গেলে নদী। সেই নদী পেরিয়ে ওপারে নেমে আরও মাইলখানেক হেঁটে গেলে পলাশপুর বাজার। বাজারের পাশেই সেই বন্ধুর বাড়ি।’

‘কী করব বুঝতে পারছি না। আমি তখনো এ রকম রোগাপটকাই ছিলাম। তবে সাহস ছিল দুর্দান্ত। ভয় বলতে কিছু ছিলই না। হাঁটা দিলাম। নদীতীরে পৌঁছাতে পারলে পারাপারের নৌকা পাবই। ওপারে পৌঁছাতে পারলে আর চিন্তা কী? পলাশপুর বাজার পর্যন্ত যেতে পারলেই তো হয়ে গেল।’

‘আমি হাঁটি খুব দ্রুত। অন্য মানুষ ধীরে ধীরে দৌড়ালে যেমন হয়, আমার হাঁটা তেমন। বৃষ্টিতে অন্ধকারে সেভাবে হাঁটতে লাগলাম। পিঠে রেক্সিনের ব্যাগ। রাস্তা চিনি না। বাস ড্রাইভার বলে দিয়েছে এই রাস্তায়ই শেষ হয়েছে নদীতীরে গিয়ে। বৃষ্টিতে অন্ধকারে আমি ঝড়ের বেগে হাঁটতে লাগলাম। বেশ কিছু গ্রাম আর বনবাদাড়ের ভিতর দিয়ে নদীর ঘাটে এসে পৌঁছালাম। রাত তেমন হয়নি। হয়তো ন’টা সাড়ে ন’টা বেজেছে। নিঝুম নির্জন চারদিক। কোথাও কোনো মানুষজন নেই। বৃষ্টির ফাঁকে ফাঁকে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। সেই আলোয় ঘাটে শুধু একটা নৌকা বাঁধা দেখছি। কিন্তু মাঝি নেই!’

“এখন কী হবে? কেমন করে নদী পার হব? ওপারে গিয়ে না পৌঁছালে কোথায় রাত কাটাব? আশপাশে কোনো গ্রাম বাড়িঘর বাজারঘাট কিছুই নেই। খেয়াঘাটে কয়েকটা দোকান আছে। সবই বন্ধ। একবিন্দু আলো নেই কোথাও। কী করি? নদীতীরে দাঁড়িয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে এমন অসহায় লাগছিল, কী বলব?”

এ সময় কে একজন আমার কাঁধে হাত দিল। ‘‘ওপারে যাবেন না কি সাহেব? চলুন পার করে দেই। আমি এই ঘাটের শেষ নৌকার মাঝি। ঘাটে যে নৌকাখানা বাঁধা দেখছেন, ওটা আমারই। আমার নাম পবন। পবনমাঝি। চলুন, চুলন।”

‘‘আমার ধড়ে প্রাণ ফিরে এলো। অন্ধকারে মাঝির চেহারা দেখা যাচ্ছে না। সে কোথায় ছিল বা কোথা থেকে এলো কিছুই বুঝতে পারলাম না। অতকিছু বোঝার সময়ও ছিল না। নৌকায় চড়লাম। ছই ছাড়া ডিঙি নৌকা। পবনমাঝি দ্রুত নৌকা বাইতে লাগল। বৃষ্টি আর অন্ধকার আগের মতোই। তবে নদী শান্ত। আমরা দুজন ভিজে একাকার হচ্ছি। আমি একবারও মাঝির দিকে তাকাইনি। ওপারের অন্ধকারের দিকে মুখ করে বসে আছি। নৌকা তরতর করে এগোচ্ছে।”

ওপারে পৌঁছাতে আধাঘণ্টার মতো লাগল। পাড়ে নেমে পবনমাঝিকে বললাম, “কত দিতে হবে ভাই তোমাকে?”

পবন উদাস গলায় বলল, “আমার টাকা-পয়সা লাগে না। ওসব দিয়ে আমি কী করব? আপনাকে পার করে দিতে পেরেছি, তাতেই আমি খুশি।”

শুনে আমি হতভম্ব। “বলো কি ভাই? তোমার কি খাওয়া পরার দরকার হয় না? ঘর-সংসার ছেলেপুলে নেই? টাকা-পয়সা না হলে খাবে কী? সংসার চলবে কেমন করে?”

পবনমাঝি বলল, “আমার ওসব দরকার হয় না সাহেব। ঘর সংসার ছেলেপুলে সবই একসময় ছিল। এখন আর তাদের খোঁজখবর রাখি না। বাড়ি যাব বলে আমিও এক রাতে এভাবে নদী পার হতে এসেছিলাম। সে রাতেও এরকম বৃষ্টি আর অন্ধকার ছিল। চারজন লোক ছিল নৌকায়। আমার সঙ্গে কিছু টাকা-পয়সা ছিল। সব তারা ছিনিয়ে নিল। তাতেও তাদের মন ভরল না। আমার গলাটাও কেটে ফেলল। লাশ ফেলে দিল মাঝনদীতে। তারপর থেকে আমি এই ঘাটেই থাকি। এরকম বৃষ্টি বাদলার রাতে আপনার মতো বিপদে পড়া লোককে পার করে দিই। এই দেখুন আমার মাথাটা নেই।”

“পবনের কথা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ চমকাল। সেই আলোয় আমি পরিষ্কার দেখতে পেলাম লোকটা নৌকার এক গলুইয়ে বইঠা হাতে বসে আছে। তবে তার মাথাটা নেই। শুধু ধড়টা আছে।”

গল্প শেষ করে শফিদাদু হাসলেন। “এরকম ভৌতিক অভিজ্ঞতা আমার বিস্তর। এবার যে ক’দিন এই বাড়িতে থাকব রোজই সেসব গল্প তোদের শোনাব। তবে একটা শর্ত আছে, গল্প শুরুর আগে এককাপ চা খাওয়াতে হবে, শেষ হলেও এককাপ চা খাওয়াতে হবে। যা এখন ফার্স্ট ক্লাস এক কাপ চা নিয়ে আয়।”

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে