শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৩৮, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

♦ ২৫ হাজার কোটি টাকা লুটপাট ♦ ৫ কোটির নিচে মিলত না লাইসেন্স ♦ সিন্ডিকেটকে দিতে হতো কর্মীপ্রতি ১ লাখ ৫২ হাজার টাকা চাঁদা ♦ সিন্ডিকেট থেকে মুক্তি চায় ৪৫৩ রিক্রুটিং এজেন্সি
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকা লুট করে নেওয়ার পরে এখনো তৎপর ফ্যাসিস্ট সরকারের সিন্ডিকেট। পলাতক আওয়ামী লীগের নেতারা মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করে বর্তমান সময়ে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু নেতাকে নিয়ে আগের মতো সিন্ডিকেট তৈরির অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা সরকারকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন সিন্ডিকেট ছাড়া মালয়েশিয়া কর্মী নেবে না। অসত্য এ যুক্তি মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর ক্ষেত্রে বাধা তৈরি করছে। গত সপ্তাহে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের কাছে দেওয়া এক স্মারকলিপিতে বলা হয়, স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রত্যক্ষ মদতে বায়রার সাবেক মহাসচিব রুহুল আমিন স্বপন ও মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি বংশোভূত দাতো আমিনের নেতৃত্বে সাবেক স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, শেখ রেহানা, সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন চৌধুরী নাসিম, সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল ও তার পরিবার, সাবেক মন্ত্রী ইমরান আহমেদ, সাবেক সচিব ড. মনিরুস সালেহীন, সাবেক এমপি বেনজীর আহমেদ, সাবেক এমপি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাসুদ, সাবেক এমপি নিজাম হাজারী, বায়রার সাবেক সভাপতি আবুল বাসার, বায়রার সাবেক মহাসচিব আলি হায়দার চৌধুরীসহ সাবেক সরকারের প্রভাবশালী নেতাদের যোগসাজশে মালয়েশিয়া শ্রমবাজারে চরম অরাজকতা, অনিয়ম, দুর্নীতির মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়াগামী প্রত্যেক কর্মীকে বাধ্যতামূলকভাবে অতিরিক্ত ১ লাখ ৫২ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হতো। মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে অনলাইন ফি ৫ হাজার মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত বা ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হলেও কর্মীদের গুনতে হতো ৪-৫ লাখ টাকা। অতিরিক্ত এ টাকা যেত স্বৈরাচার সরকারের মদতপুষ্ট এসব মন্ত্রী-এমপির পকেটে। বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা ও সরকারকে চরম বিব্রত করার জন্য বিদেশে বসে পুনরায় বর্তমান প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে মালয়েশিয়া শ্রমবাজারে আবারও সিন্ডিকেটের অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ান নাগরিক দাতো আমিনের মালয়েশিয়ান আইটি কোম্পানি বেসটিনেটের মাধ্যমে মালয়েশিয়া সরকারের সঙ্গে শুধু বিদেশ থেকে কর্মী আনার অনলাইন সাপোর্টের জন্য চুক্তি করে। কিন্তু আমিন দুই দেশের সরকারের অসাধু লোকদের ও তার পার্টনার রুহল আমিন স্বপনকে নিয়ে পদ্ধতির অপব্যবহার করে কর্মী পাঠানোর সব নিয়ন্ত্রণ নেন। এরপর তারা বাংলাদেশ সরকারকে বলেন, শ্রমশক্তি রপ্তানিতে মালয়েশিয়া সিন্ডিকেট চায়। অন্যদিকে মালয়েশিয়া সরকারকে বলেন, বাংলাদেশ সরকার সিন্ডিকেট চায়। এভাবেই তারা বারবার সিন্ডিকেট তৈরি করেন। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সুপরিকল্পিতভাবে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষর হওয়া সমঝোতা স্মারকে বাংলাদেশের রিক্রুটিং এজেন্সি মালয়েশিয়া সরকারকে সিলেকশন করার দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে এ সিন্ডিকেটের বীজ বপন করা হয়।

৫ কোটির নিচে মিলত না লাইসেন্স : রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স পেতে রুহুল আমিন স্বপন ও দাতো আমিনকে ৫ কোটি টাকা দিতে হতো। অনলাইন পদ্ধতি ব্যবহার করে দাতো আমিনের বাংলাদেশের পার্টনার রুহুল আমিন স্বপন ২০১৬-১৮ এবং ২০২২-২৪ সালে মালয়েশিয়া যাওয়া শ্রমিকদের থেকে ১২ হাজার ৩৪০ কোটি টাকা চাঁদা নিয়েছেন। যদিও বর্তমানে নতুন সিন্ডিকেটে অন্তর্ভুক্তির জন্য ৫ মিলিয়ন রিঙ্গিত বা প্রায় ১৫ কোটি টাকা দাবি করা হচ্ছে। বিগত সরকারের আমলে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার এ দুজন ব্যক্তির হাতে জিম্মি ছিল। এর ফলে তাদের সুনজর পাওয়া রিক্রুটিং এজেন্সি ছাড়া বাকিরা বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। এছাড়াও তারা প্রত্যেক কর্মীর কাছ থেকে অন্তত দেড় লাখ টাকা চাঁদা আদায় করতেন। তাদের এসব অনিয়ম, দুর্নীতি ও টাকা পাচারের কারণে বারবার শ্রমবাজার বন্ধ হয়েছে।

এর ফলে কেবল গত বছরই বহির্গমন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া ১৭ হাজার কর্মীসহ মোট ৫০ হাজার কর্মী মালয়েশিয়া যেতে পারেননি। এসব অনিয়মের কারণে অসংখ্য কর্মী চাকরি, বেতন ও বাসস্থান না পেয়ে মালয়েশিয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করেছেন। এর বিপরীতে উন্মুক্ত রিক্রুটমেন্ট পদ্ধতির দাবি জানিয়েছেন বায়রা নেতারা। তারা বলছেন, এসব সিন্ডিকেট বন্ধ হলে কর্মীরা কম খরচে বিদেশ যেতে পারবেন। পাশাপাশি সব বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সি যার যার যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও সক্ষমতার বিধিতে কর্মী পাঠাতে পারবে। বারবার শ্রমবাজার বন্ধ হবে না ও কম সময়ে বেশি লোক যেতে পারবে এবং জনশক্তি রপ্তানিতে অরাজকতা, অনিয়ম, দুর্নীতি ও টাকা পাচার বন্ধ হবে। স্মারকলিপিতে বায়রা নেতারা সিন্ডিকেটের মূল হোতাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, বিতর্কিত পদ্ধতি বাতিল, সমঝোতা স্মারকের সংশোধন এবং সব বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য শ্রমবাজার উন্মুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন। সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে থাকা ৪৫৩ রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক এ স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে আছেন- বায়রার সদ্য সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রিয়াজুল ইসলাম ও নোমান চৌধুরী, সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আকবর হোসেন মঞ্জু ও ফখরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য খন্দকার আবু আশরাফ, সাবেক সহসভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য মোস্তফা মাহমুদ প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপ ফাইনাল: কত টাকা পাবে ভারত ও পাকিস্তান?
এশিয়া কাপ ফাইনাল: কত টাকা পাবে ভারত ও পাকিস্তান?

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ
এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার
২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল
নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪
গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান
অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ
খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি
নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন
চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ
দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়কে পড়েছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ
চট্টগ্রামে সড়কে পড়েছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ মিনিটে শেষ বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচের টিকিট
২৪ মিনিটে শেষ বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচের টিকিট

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানার ৩নং ওয়ার্ড আধুনিকীকরণে মতবিনিময় সভা
পল্লবী থানার ৩নং ওয়ার্ড আধুনিকীকরণে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা: ৫ দিন বন্ধ বেনাপোল বন্দর
দুর্গাপূজা: ৫ দিন বন্ধ বেনাপোল বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধাঘণ্টার বৃষ্টিতে ফেনী শহরে জলাবদ্ধতা
আধাঘণ্টার বৃষ্টিতে ফেনী শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি টাকা দাবি করে কপিল শর্মাকে হুমকি
কোটি টাকা দাবি করে কপিল শর্মাকে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা