শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সাফল্যগাথা

মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায়

অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায়

মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন এক নিভৃতচারী বিজ্ঞানী। তিনি  অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। বিদেশের উন্নত জীবন-যাপনের সুযোগ ফেলে দেশে ফিরে আসেন। শুধু দেশের মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সারা জীবন। একঝাঁক তরুণ গবেষককে নিয়ে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। প্রচারবিমুখ এই মানুষটিকে নিয়ে লিখেছেন— সাইফ ইমন   

 

তিনি প্রফেসর ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপারসন। যার সব উদ্ভাবনের একটাই লক্ষ্য, তা হলো কম খরচে চিকিৎসা যন্ত্রপাতি তৈরি ও সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। আবার তিনি তার উদ্ভাবনের প্যাটেন্ট করাতে নারাজ। তার দাবি বিজ্ঞান প্রযুক্তির সুবিধা ভোগের অধিকার সবার রয়েছে। তা প্যাটেন্ট করে ব্যবহার সীমিত করা মোটেই উচিত নয়। তাই এত বছরের গবেষণায় শুধু একটি প্যাটেন্টই করিয়েছেন এই বিজ্ঞানী। ১৯৯২ সালে করা প্যাটেন্টটি হলো ‘অটোমেটিক ভোল্টেজ প্রটেকশন’। তিনি আরও বলেন, আমরা নিজেরাই যদি চিকিৎসা ও ব্যবহার্য প্রযুক্তি তৈরি করতে পারি, তাহলে একই সঙ্গে সাশ্রয়ী ও সংস্কৃতিবান্ধব ও স্বর্বজনীন হবে। ফলে দেশের প্রত্যন্ত গ্রামেও মানুষ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে কম খরচে। ড. সাইয়েদ ও অধ্যাপক ইসলামের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি বাংলাদেশে মেডিকেল ফিজিক্স ও বায়োমেডিকেল প্রকৌশলে গবেষণার সফল সূত্রপাত করেন ১৯৭৮ সালে। এর কিছুদিন আগে যুক্তরাজ্য থেকে ইলেক্ট্রনিক্সে পিএইচডি শেষে দেশে ফেরত আসেন প্রফেসর ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। উন্নত বিশ্বের আকর্ষণীয় সব চাকরির অফার ফিরিয়ে দেন শুধু দেশের মানুষের জন্য কিছু করার ইচ্ছা থেকে। সেই থেকে এখন অব্দি একঝাঁক তরুণ নিয়ে তিনি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা এই বিজ্ঞানী।

 

ছিলেন আলোচিত ফটোগ্রাফার : বাংলাদেশের এই বিজ্ঞানী একজন প্রতিভাবান ফটোগ্রাফারও বটে। আমাদের দেশে বর্তমানে ফটোগ্রাফি জনপ্রিয় হয়ে উঠলেও ’৮০-এর দশকের শুরুতেই ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী সাফল্য অর্জন করেন ফটোগ্রাফিতে। তখন ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত জাতীয় ফটো কনটেস্টে রঙিন ছবির ক্যাটাগরিতে প্রথম এবং সাদা-কালো ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। এরও আগে ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ ফটোগ্রাফি সোসাইটি আয়োজিত এক কনটেস্টে জাতীয় পর্যায়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। পরবর্তীতে গবেষণার কাজে ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় ফটোগ্রাফিতে সময় দিতে পারেননি ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী।

 

জন্ম ও বেড়ে ওঠা : ১৯৫০ সালের মে মাসের ৯ তারিখ জন্মগ্রহণ করেন ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। ১৯৬৫ সালে ফরিদপুর জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং পরবর্তীতে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৭০ সালে বিএসসি (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। এমএস করেন পাকিস্তানের কায়দে আজম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বর্তমানে দুই সন্তানের জনক ড. খোন্দকার ঢাকার ধানমন্ডিতে বাস করছেন।  

 

উদ্ভাবনের রাজা : ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানীকে উদ্ভাবনের রাজা বললে অত্যুক্তি হবে না। বরং কম বলা হয়ে যাচ্ছে বলেই মনে হবে। দীর্ঘ দিনের গবেষণায় তিনি তরুণদের সঙ্গে নিয়ে উদ্ভাবন করেছেন একটির পর একটি নানাবিধ আবিষ্কার। যার সবগুলোই মানব কল্যাণে উৎসর্গকৃত। হৃদযন্ত্রের ওঠা-নামা পর্যবেক্ষণ করার জন্য তার দলের উদ্ভাবিত কম্পিউটারাইজড ইসিজি মেশিনটি মাত্র সাত ইঞ্চির। কম্পিউটারের সঙ্গে সংযোগে হয়ে যায় পূর্ণাঙ্গ ইসিজি মেশিন। ইসিজি ছবি প্রিন্ট করে সাধারণ কাগজে। ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্তাবস্থায় বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা যায় ইসিজি।

 

স্বয়ংক্রিয় শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্র : নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের শ্বাস-প্রশ্বাসের হিসাব নিতে হয়। শরীরে নানা যন্ত্রপাতি দিয়ে পরীক্ষা চলে। এ সময় শিশুরা ভয় পায় কাঁদে নড়াচড়া করে। ফলে অনেক সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। অধ্যাপক সিদ্দিক ই রব্বানী এ সমস্যার সমাধানে উদ্ভাবন করেছেন স্বয়ংক্রিয় শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র। তাতে থাকা ‘ইলেকট্রোড প্যাড’ কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করে বুক বা পিঠ স্পর্শ করলে স্ক্রিনে ফুটে উঠবে ফুসফুসের পরিবর্তনের গ্রাফ।

 

পানিকে জীবাণুমুক্ত করার কৌশল : অধ্যাপক ড. সিদ্দিক ই রব্বানীর নেতৃত্বে গবেষকরা সূর্যের আলো ও তাপ ব্যবহার করে নদী বা পুকুরের পানিকে জীবাণুমুক্ত করার কৌশলও আবিষ্কার করেছেন। ‘সোলার ওয়াটার পাস্তুরাইজেশন’ পদ্ধতিতে মাত্র দুই ঘণ্টা তাপ দিয়ে ১০-১২ লিটার পানি জীবাণুমুক্ত করা যায়। ২০০২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বরিশালের ৩০০ বেদে পরিবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করে উপকৃত হয়।

 

ডিস্ট্রিবিউশন অব এফ-লেটেন্সি : অধ্যাপক সিদ্দিক-ই রব্বানী আরও উদ্ভাবন করেছেন নার্ভ কনডাকশনের নতুন এই প্যারামিটার। যা দিয়ে ঘার, পিঠ বা কোমরের ব্যথায় স্নায়ুতে চাপ থাকলে তা ধরা যাচ্ছে।

 

ডায়নামিক পেডোগ্রাফ : অধ্যাপক ড. সিদ্দিক-ই রব্বানীর উদ্ভাবিত আরও কিছু স্বল্প মূল্যের অত্যাধুনিক চিকিৎসাযন্ত্র হলো-ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের চাপের বিস্তার পরিমাপে ‘ডায়নামিক পেডোগ্রাফ’।

 

কৃত্রিম হাত : দেশে কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি ও সংস্থাপনে নতুন ইতিহাস রচিত হয়েছে রব্বানী স্যারের হাত ধরেই। কৃত্রিম হাতকে বলা হচ্ছে মায়ো ইলেক্ট্রিক প্রস্থেটিক হ্যান্ড। এটি ব্যবহারের ফলে রাজিয়া নামের এক শারীরিক প্রতিবন্ধী কম্পিউটারে লেখা, কাগজে লেখাসহ ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের বিভিন্ন কাজ করতে পারছে।

 

ডিজিটাল কলকোস্কোপ : এটি কম্পিউটারের সাহায্যে জরায়ু মুখের ক্যান্সার নির্ণয়যন্ত্র অপটিক্যাল কলকোস্কোপ।

 

তিন লিড নন-ডায়াগনস্টিক ইসিজি : তিন লিড ইসিজি ইউএসবি দিয়ে সংযুক্ত করে কম্পিউটারে ইসিজি দেখার যন্ত্র।

 

টেলি মেডিসিন :  গ্রামের সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে শহরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগসহ চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে পারবে।

 

ডিজিটাল স্টেথোস্কোপ : কম্পিউটারে রেকর্ড করার পাশাপাশি হৃৎপিণ্ড ও শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি পরিমাপের জন্য ব্যবহার করা হয় স্টেথোস্কোপ।

 

ডিজিটাল এক্স-রে ভিউবক্স : সংযুক্ত ক্যামেরার মাধ্যমে এক্স-রে রিপোর্টের ছবি তুলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে পাঠানোর যন্ত্র এটি।

 

মাসল অ্যান্ড নার্ভ স্টিমুলেটর : আঘাত পেয়ে যাদের কোনো অঙ্গ আংশিক বা পুরোপুরি অকেজো হয়ে গেছে, সেই স্নাায়ুতন্ত্রকে পরিমিত ইলেকট্রিক শক দেওয়ার মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে সচল করে তোলার যন্ত্র।

 

অ্যান্টি-সোয়েট : যাদের অতিরিক্ত হাত-পা ঘামে, তাদের হাতে বা পায়ে কার্যকর পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত করানোর যন্ত্র এটি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে
যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড
মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি
৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন