শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ভেলেন্টিনা তেরেস্কোভা

কারখানা শ্রমিক থেকে মহাকাশকন্যা

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কারখানা শ্রমিক থেকে মহাকাশকন্যা

ভেলেন্টিনা একজন নভোচারী হতে পেরেছিলেন। তার জন্য বিশেষভাবে কাজ করেছে তার প্যারাস্যুট জাম্পিং বা স্কাইডাইভিংয়ের দক্ষতা। এর প্রতি আকর্ষণ ছিল অল্প বয়স থেকেই। প্যারাস্যুট ক্লাবের সদস্য ছিলেন। মহাকাশ অভিযানে প্রতিনিধিত্ব করার পেছনে এটাও একটা কারণ...

 

পৃথিবীর ইতিহাসে নারীরা কখনো কোনো কিছুতে পিছিয়ে ছিল না। এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে নারীদের জয়জয়কার ধ্বনিতে মুখরিত হয়নি। খেলাধুলা, ব্যবসা-বাণিজ্য, স্থাপত্যশিল্প, বিজ্ঞান সবকিছুতেই নারীরা কাজ করে যাচ্ছে সাফল্যে সাথে। ১৯৬৩ সালের ১৬ জুন পৃথিবীর ইতিহাসে নারীদের জন্য এরকম একটি বিশেষ সাফল্যে দিন। এই দিন রেডিও মস্কোতে এক বিশেষ ঘোষণা দেওয়া হয়। যেখানে বলা হয়- মানব ইতিহাসে প্রথম একজন নারী মহাকাশ গমন করেছেন, তিনি সোভিয়েতেরই নাগরিক, একক পাইলট হিসেবে ভস্টক-৬ কে নিয়ে ছুটছেন ঊর্ধ্বমুখে। 

 

৫৫ বছর আগে সেই দিনে প্রথম নারী হিসেবে মহাশূন্যে যান সোভিয়েত নভোচারী ভ্যালেন্টিনা তেরেস্কোভা। এই ঘটনা পৃথিবীর জন্য এই কারণে গুরুত্বপূর্ণ কেননা এটা বলছে আগামীতে নারীপুরুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শুধু পৃথিবীতে নয় মহাশূণ্যে গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে ছড়িয়ে পড়বে। ইতিমধ্যে এই পথ ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মহাকাশে প্রায় ৬০ জন নারী সফল পদচারণা করেছে। যারা পরিচিতি লাভ করেছে বীর নারী হিসেবে। যেমন ইরানের আনুশেহ আনসারি, জাপানের চিয়াকি মুকাই, ভারতের কল্পনা চাওলা, কানাডার রবার্টা বন্ডার, কোরিয়ার লিও ইয়াং চুক, ফ্রান্সের হেউগনেরে কডি, আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ নারী ড. মে জেমিসন এবং আরও অনেকে।

১৯৩৭ সালের ৬ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন ভেলেন্টিতা তেরেস্কোভা রাশিয়ার মাসলেনিকোভো গ্রামে। বাবা ছিলেন ট্রাক্টর চালক। মা ছিলেন স্থানীয় বস্ত্র কারখানার একজন কর্মী। স্কুল ছাড়ার পর মায়ের মতো নিজেও কারখানাতে কাজ নিয়েছিলেন তেরেস্কোভা। অর্থাৎ বলা যায় কারখানার শ্রমিক থেকে মহাকাশকন্যা! তার বাবা ভ­াদিমির তেরেস্কোভ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রারম্ভে সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং ফিনল্যান্ডের মধ্যে সংঘটিত শীতকালীন যুদ্ধে প্রাণ হারান। শৈশব থেকেই ভেলেন্টিনা তেরেস্কোভা প্যারাসুট নিয়ে লাফিয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখতেন। তাই স্থানীয় অ্যারোকাবে স্কাই-ডাইভিংয়ে প্রশিক্ষণ নেন। ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দের ২১ মে, তিনি প্রথম আকাশ থেকে ঝাঁপ দেন। ভেলেন্টিনা একজন নভোচারী হতে পেরেছিলেন। তার জন্য বিশেষভাবে কাজ করেছে তার প্যারাস্যুট জাম্পিং বা স্কাইডাইভিংয়ের দক্ষতা। এর প্রতি আকর্ষণ ছিল অল্প বয়স থেকেই। প্যারাস্যুট ক্লাবের সদস্য ছিলেন। মহাকাশ অভিযানে প্রতিনিধিত্ব করার পেছনে এটাও একটা বিশেষ কারণ। ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দে ইউরি গ্যাগারিনের মহাকাশ ভ্রমণের পর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধান রকেট প্রকৌশলী সের্গে কোরোলিয়োভ মহাকাশ যাত্রার ক্ষেত্রে নারীদের সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ নেন।

এরই সূত্র ধরে ১৯৬২ সালে ১৬ ফেব্র“য়ারি ভ্যালেন্টিনা তেরেস্কোভা সোভিয়েত মহাকাশচারী শিবিরে মহিলা সদস্য হিসাবে যোগদান করার সুযোগ পান। চার শতাধিক শিক্ষার্থী আবেদন করেছিলেন। কিন্তু সবার মাঝে তেরেস্কোভাই বেড়িয়ে আসেন মহাশূন্য অভিযানে। এয়ার ফোর্স থেকে বাছাইকরণের সময় তার ৯০ বার প্যারাস্যুট জাম্পিং সম্পন্ন করতে হয়। যার ফলে তিনি সুযোগ পেয়েছিলেন অত্যন্ত গোপনীয় এই মহাকাশ অভিযানে প্রতিনিধিত্ব করার। এই অভিযান এতটাই গোপনীয় যে, নিজের মা’কেও মিথ্যা বলে যেতে হয়েছিল! মূল অভিযানের আগে

পাঁচ নারী সদস্যের একটি দল গঠন করা হয় ১২ই মার্চ, ১৯৬২ সালে। মস্কো শহর হতে ৪০ কি.মি. দূরে মিলিটারি ঘাঁটিতে শুরু হলো কঠোর প্রশিক্ষণ। পুরুষ মহাকাশচারীদের সমান ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল নারীদের ক্ষেত্রেও।

প্রশিক্ষণই শেষ কথা নয়। এরপর বিভিন্ন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তাদের যেতে হয়েছিল। যেমন আইসোলেশন টেস্ট, ভরশূন্য উড্ডয়ন, সেন্ট্রিফিউজ টেস্ট, ১২০ বার প্যারাস্যুট জাম্প, মিগ-১৫ইউটিআই জেট ফাইটারে পাইলট ট্রেনিং। এসবের মধ্যে সেন্ট্রিফিউজ টেস্ট ছিল সবচাইতে কঠিন পরীক্ষা, প্রচণ্ড অভিকর্ষণ বল প্রয়োগের ফলে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়তেন সদস্যরা। এমনই একজন সদস্য বলেছিলেন, “এই পরীক্ষার পর দেখা যেত সারা শরীরে লাল ছোপ- ছোপ হয়ে আছে, কারণ প্রচণ্ড চাপে আমাদের চামড়ার ভেতরের ক্ষুদ্র রক্ত-নালিকাগুলো ফেটে যেত!”

ভেলেন্টিনা তেরেস্কোভা হাল ছাড়েননি। তিনি সব ধরনের কঠিন পরীক্ষায় উতরে নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন। ৭০ ঘন্টা ৫০ মিনিট উড্ডয়নকালে ভেলেন্টিনা পৃথিবীকে ৪৮ বার প্রদক্ষিণ করেন। তিনি যতটুকু সময় মহাকাশে ছিলেন তা সেই সময়ে মোট আমেরিকান মহাকাশচারীদের মহাকাশে থাকার সময়ের চেয়েও বেশি ছিল। ভেলেন্টিনার এই অভিযান সোভিয়েতদের টেস্টের রেজাল্টকে সমর্থন করে। এতে প্রমাণিত হয় মহাকাশে পুরুষের ও নারীর শারীরিক এবং মানসিক চাপ সহ্য করার ক্ষমতা একই। মহাকাশ পরিভ্রমণ শেষে ভেলেন্টিনা তেরেস্কোভা বিমান বাহিনী একাডেমি থেকে মহাকাশ প্রকৌশলবিদ্যা নিয়ে লেখাপড়া করেন এবং গ্রাজুয়েশন অর্জন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা
এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা

১ সেকেন্ড আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য