শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ মে, ২০১৮

অ্যান্টি সোয়েট

হাত-পা ঘামার সমাধানে বাংলাদেশি প্রযুক্তি

প্রিন্ট ভার্সন
হাত-পা ঘামার সমাধানে বাংলাদেশি প্রযুক্তি

“  ১৯৯২ সালের দিকে দেশের একজন বিশিষ্ট চর্ম চিকিৎসক ড. রেজা বিন জায়েদ আমাকে অনুরোধ করেন দেশে আয়ন্টোফোরেসিস যন্ত্র তৈরি করার জন্য। বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে এ যন্ত্রের কার্যকারণ সম্পর্কে যতটুকু তথ্য পাওয়া যায় তার ওপর ভিত্তি করে নিজস্ব ধারণায় একটি যন্ত্র তৈরি করি।

— ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী

 

অতিরিক্ত হাত-পা ঘামা একটি বিব্রতকর এবং অস্বস্তিকর শারীরিক সমস্যা। হাত বা পায়ের তালু ছাড়া শরীরের অন্যান্য অংশেও অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। মৃদু থেকে শুরু করে ফোঁটা-ফোঁটা পানির মতো ঘাম পড়তে পারে এ সমস্যায়। বিভিন্ন কারণে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে যার কারণ পুরোপুরি জানা নেই বিজ্ঞানীদের। তাই সমস্যাটির বৈজ্ঞানিক নাম Idiopathic Hyperhidrosis.. অতিরিক্ত ঘামের একটি সফল চিকিৎসা হলো আয়ন্টোফোরেসিস যন্ত্র ব্যবহারে হাত বা পায়ের তালুর ভিতর দিয়ে মৃদু একটি বিদ্যুৎ প্রবাহ পরিচালিত করা। ত্রিশ দশকে প্রথম হাত-পা ঘাম নিরসনের জন্য আয়ন্টোফোরেসিসের ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয় ও ধীরে ধীরে এ পদ্ধতির উন্নতি হয়। এ পদ্ধতির সুবিধা হলো যে এর কোনো পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই এবং রোগী ঘরে বসেই এ চিকিৎসা নিতে পারেন। তাই কিছুদিন পরপর কয়েক দিন করে এ চিকিৎসা নিয়ে রোগী সব সময়ের জন্যই ভালো থাকতে পারবেন। বলা বাহুল্য, এ রোগের কোনো স্থায়ী সমাধান নেই।

১৯৯২ সালের দিকে দেশের একজন বিশিষ্ট চর্ম চিকিৎসক ড. রেজা বিন জায়েদ আমাকে অনুরোধ করেন দেশে আয়ন্টোফোরেসিস যন্ত্র তৈরি করার জন্য। বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে এ যন্ত্রের কার্যকারণ সম্পর্কে যতটুকু তথ্য পাওয়া যায় তার ওপর ভিত্তি করে নিজস্ব ধারণায় একটি যন্ত্র তৈরি করি। এ যন্ত্রটি নিয়ে ড. জায়েদ তৎকালীন পিজি হাসপাতাল (বর্তমানের বিএসএমএমইউ) এবং বারডেমে দুই বছর ধরে রোগীদের ওপর পরীক্ষা করে ভালো ফলাফল পান। এ সফলতার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৪ থেকে একটি কেন্দ্র থেকে এ চিকিৎসা সেবা দেওয়া শুরু করি। কেউ চাইলে যন্ত্র তৈরি করে দেওয়ারও ব্যবস্থা করি। ঘাম প্রতিরোধ করে, তাই আমরা যন্ত্রটির নাম দিই  Anti-Sweat.

 

পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হলো। অনেকেই এসে শুধু দেখে যাচ্ছেন, কিন্তু কেউই চিকিৎসা নেওয়া বা যন্ত্র নেওয়াতে উৎসাহ দেখাচ্ছেন না। কারণ, চিকিৎসা পদ্ধতিটি মোটামুটি অপরিচিত, এমনকি অনেক ডাক্তারের কাছেও। তখন দুই মাসের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বিজ্ঞাপন দিই। কিছুদিনে ২২ জন রোগী চিকিৎসা নেন এবং সবাই ভালো হন। পরবর্তীতে তারা সবাই যন্ত্র কিনে নিয়ে যান। এভাবেই অল্প অল্প করে এ যন্ত্রের ব্যবহার চলতে থাকে দেশে।

২০০৮ সালে আমার নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হলে এ বিভাগের গবেষণার আওতায় যন্ত্রটিকে এনে আরও উন্নত করা হয় এবং মাঝে মাঝে ঘোষিত কার্যক্রমের মাধ্যমে বিনামূল্যে জনগণকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তৃতীয় বিশ্বের সাধারণ মানুষের প্রয়োজনকে সামনে রেখে এ বিভাগের উদ্ভাবন করা বা উন্নয়ন করা কোনো যন্ত্রপাতিরই পেটেন্ট না করার একটি দর্শন আমাদের রয়েছে। ২০১৩ সাল থেকে আমার নেতৃত্বে জনকল্যাণমূলক অংশীদারবিহীন কোম্পানি ‘বাইবিট লিমিটেড’ প্রতিষ্ঠা করার পর থেকে এ কোম্পানির মাধ্যমে সুলভে অ্যান্টি সোয়েট যন্ত্রটি জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ সম্পর্কে আরও তথ্য পাওয়া যাবে .িনরনবধঃ.পড়স ওয়েবসাইটে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে কয়েক হাজার মানুষ অ্যান্টি-সোয়েট যন্ত্র ব্যবহার করে স্বাভাবিক জীবনযাপন করে যাচ্ছেন। ‘ভাই, ৩০ বছরের জীবনে এই প্রথম একটি কাগজ হাতে নিয়ে চলতে পারছি’— এ ধরনের প্রতিক্রিয়া আমরা পেয়েছি সুফল পাওয়া মানুষের কাছ থেকে। অনেক রোগী আসত, হাত-পা থেকে টপ টপ করে ঘাম পড়ছে, কিছুক্ষণের মধ্যেই স্যান্ডেলের আশপাশে কাদা কাদা হয়ে যাচ্ছে। তারাও ভালো হয়ে ধন্যবাদ জানাতে এসেছেন— কী যে ভালো লেগেছে।

অনেকের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, হাতের ঘাম স্বাভাবিক হলে পায়ের ঘাম এমনিতেই স্বাভাবিক হয়ে গেছে। আমাদের ব্যবস্থায় এক হাতে ২০ মিনিট করে দুই হাতে ৪০ মিনিট করে দৈনিক চিকিৎসা নিতে হয়। প্রাথমিক চিকিৎসায় এরকমভাবে ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে বেশির ভাগ রোগীর ঘাম স্বাভাবিক হয়ে যায়। এরপর ৫-৬ সপ্তাহ পর আবার ঘাম শুরু হলেই দু-তিন দিন একই পদ্ধতিতে চিকিৎসা নিলে আবার স্বাভাবিক হয়ে যায়। এমনি করে নিয়মিত ৫-৬ সপ্তাহ পর পর কয়েক দিন করে চিকিৎসা নিলে রোগী স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। তবে এ চিকিৎসার কার্যকরণ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা এখনো পরিষ্কার নন। তবে ধারণা করা হয়, বিদ্যুতের সাহায্যে বিশেষ কিছু আয়ন ত্বকের ভিতর দিয়ে চলাচল করার সময় ঘর্মগ্রন্থির মুখে হাইপারকেরাটোটিক প্লাগ তৈরি হয় যা মস্তিষ্ককে সংকেত পাঠায় আর ঘাম তৈরি না করার জন্য। তবে বাস্তব অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে এ ব্যাখ্যাকে পুরোপুরি গ্রহণ করা যাচ্ছে না। তবে সব রোগীর ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি কাজ করে না। পাশ্চাত্যের বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে দেখা যায় যে তাদের পদ্ধতিতে প্রায় ৮৫% রোগীর ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি কাজ করে। তবে বাংলাদেশের পদ্ধতিতে আমরা এর থেকে অনেক ভালো ফলাফল পেয়েছি, কয়েক হাজার রোগীর প্রায় ৯৮% ই সুফল পেয়েছেন।

আমাদের তৈরি যন্ত্রে প্রথমে এক হাতে ও পরে অন্য হাতে চিকিৎসা নেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছি এ জন্য যে রোগী নিজেই অপর হাত দিয়ে বৈদ্যুতিক কারেন্টের নিয়ন্ত্রণ করে সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পারেন। আবার সে হাতে একটি বই নিয়ে পড়ে সময়টি কাজে লাগাতে পারবেন। বিদেশি কিছু যন্ত্রে দুই হাতে একসঙ্গে চিকিৎসা নিতে হয়। এতে সময় কম লাগে কিন্তু মাঝপথে কখনো বৈদ্যুতিক কারেন্ট অসহনীয় হয়ে গেলে অপর একজনের সহায়তা ছাড়া রোগী নিজে কমাতে পারেন না, কারণ হাত উঠিয়ে ফেললে একটু বৈদ্যুতিক শক পাওয়া যায়। অবশ্য এ শক ক্ষতিকর কিছু নয় তবে অস্বস্তিকর। আবার এ ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক কারেন্ট শরীরের হৃৎপিণ্ডের মধ্য দিয়ে যায়, তাই পেসমেকার থাকা রোগীদের জন্য বিদেশের সে যন্ত্র ব্যবহার করা যায় না। অপরদিকে আমাদের ব্যবস্থায় এক হাতের তালুর এক অর্ধেক থেকে অপর অর্ধেকে বৈদ্যুতিক কারেন্ট চলে, ফলে হাতের বাইরে কারেন্ট যায় না। এর জন্য আমাদের যন্ত্রটি পেসমেকার থাকা রোগীর জন্যও নিরাপদ। তার ওপর আমাদের যন্ত্রে ডিসি কনস্ট্যান্ট কারেন্ট ব্যবহার করা হয়, যার জন্য এটি আরও নিরাপদ। পাশ্চাত্যের অনেক যন্ত্রে পালসেটিং ডিসি কারেন্ট ব্যবহার করা হয়, যেটি হৃৎপিণ্ডের জন্য নিরাপদ নয়। আয়োন্টোফোরেসিস ছাড়া অতিরিক্ত ঘামের যে চিকিৎসাগুলো পৃথিবীতে চালু আছে তার একটি হচ্ছে মেরুদণ্ডের কাছে অপারেশন করে কিছু স্নায়ু কেটে ফেলা। এটি একটি জটিল অপারেশন এবং কখনো অন্যান্য স্নায়ু কেটে গিয়ে শরীরের কোথাও কোথাও অনুভূতি লোপ পেতে পারে, যা আর সারা জীবনেও ঠিক করা যায় না। আবার হাতের ঘাম বন্ধ হলেও অনেক সময় শরীরের অন্য স্থানে ঘাম বেড়ে যেতে দেখা যায়। অপর চিকিৎসা হচ্ছে বোটক্স ইনজেকশন যা ৬ থেকে ৯ মাস পরপর নিতে হয়। এ ইনজেকশন অনেক ব্যয়বহুল। তা ছাড়া ইনজেকশনটি একটি মারাত্মক বিষ থেকে তৈরি। সারা জীবন এ ইনজেকশন নিলে তার দীর্ঘমেয়াদি কোনো ক্ষতি হবে কিনা তা বলা মুশকিল। সব বিশ্লেষণ করে আমাদের ধারণা, আয়ন্টোফোরেসিসই হতে পারে অতিরিক্ত হাত-পা ঘামের সবচেয়ে ভালো সমাধান। দেশের সাধারণ মানুষের অর্থে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত শাখায় উচ্চশিক্ষিত হয়েছি। তার বিনিময়ে অল্প হলেও মানুষের জন্য কিছু করতে পেরেছি এটি আমাদের বড় পাওয়া।

 

ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী

অনারারি প্রফেসর, বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড

টেকনোলজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে