শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

দিল্লির বাঙালি ও মিডিয়া

গৌতম লাহিড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
দিল্লির বাঙালি ও মিডিয়া

ইতিহাসবিদরা বলেন, মুঘল আমল থেকেই দিল্লিতে বাঙালিদের আনাগোনা। পরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বণিকের মানদন্ড রাজদন্ডে রূপান্তরিত হওয়ার পর ‘বাবু’ বাঙালিদের প্রতিপত্তি। কলকাতা থেকে পঞ্চম জর্জ রাজধানী স্থানান্তরিত করলেন দিল্লিতে। ভারত স্বাধীন হলো। তার পর থেকে বাঙালি বসতি বাড়ল। ভারত ভাগ হওয়ার পর পূর্বতন পূর্ব পাকিস্তান থেকে শরণার্থীরা আশ্রয় নিলেন দক্ষিণ দিল্লিতে। নাম ছিল ‘ইস্ট পাকিস্তান ডিসপ্লেসড পারসন কলোনি’। সংক্ষেপে ইপিডিপি। আজ যার পোশাকি নাম চিত্তরঞ্জন পার্ক। মিনি বেঙ্গল। বাঙালির বসবাস হলেই সাহিত্য-কলা-শিল্প চর্চা এক অভ্যাস। স্বাধীনতা-পূর্ব বা উত্তর-পর্বে রাজধানী দিল্লির গণমাধ্যম রীতিমতো শাসন করে আসছে বঙ্গতনয়রা। দিল্লিতে পাঞ্জাবি-বিহারির পর বাঙালি তৃতীয় সর্বাধিক কথিত ভাষা। নয় নয় করে ১৫ লাখের বেশি বাঙালির বসবাস দিল্লিতে। এক ডজন বাংলা বিদ্যালয়। শুনলে আশ্চর্য হতে হয়, দিল্লি থেকে প্রভাতি বাংলা দৈনিক একটিও প্রকাশিত হয় না। এ কারণে রাজধানী দিল্লির নামজাদা সাংবাদিকরা হয় জাতীয় দৈনিকের, নতুবা কলকাতা থেকে প্রকাশিত বাংলা সংবাদপত্রের অথবা ঢাকা থেকে প্রকাশিত বাংলা গণমাধ্যমের প্রতিনিধি হয়েই কাজ করে আসছেন। এ কারণে রাজধানী দিল্লির বাংলা গণমাধ্যমের কোনো ইতিহাস নেই। অথচ জাতি হিসেবে বাঙালির ইতিহাস রয়েছে। আমার প্রতিবেদনে সেই বাঙালির কথাই উল্লেখের প্রয়াস করছি। দিল্লির ইতিহাস ১৬৩৯ সালে শুরু। সম্রাট শাহজাহান সিদ্ধান্ত নিলেন আগ্রার পরিবর্তে যমুনা তীরের জনবসতিহীন লোকালয়ে গড়ে তুলবেন রাজধানী। ১৬৪৮ সালে শাহজাহান লালকেল্লায় বসবাস শুরু করলেন। তার আগে কেল্লা কেন্দ্র করে গড়ে উঠল নগর। শাহজাহানাবাদ। সেই নগরে তৈরি হলো রাজস্থান-পাঞ্জাব প্রদেশের হাভেলি এবং বাংলা বা বাংলো। বাঙালির কুটিরের আদলে তৈরি বাংলাকেই বাংলো বলা হয়। কোন বাঙালি গৃহনির্মাণকাররা তৈরি করেছিলেন তার সঠিক প্রমাণ নেই। তবে নিশ্চিত, বাঙালিরাই বসবাস করতেন।

এটা জানা গেছে, জয়পুরের রাজা দ্বিতীয় সোয়াই মান সিং বাংলার নৈহাটির ভাটপাড়ার বিদ্যাধর ভট্টাচার্যকে জয়পুর নগর পত্তনের দায়িত্ব দেন। তিনি রাজার হিসাবরক্ষক ছিলেন। সেটাই ছিল ভারতের প্রথম পরিকল্পিত প্রাসাদনগরী সাধারণ বাঙালিদের কাছে। বিশেষ পরিচয় তার নেই। কিন্তু জয়পুর শহরে বিদ্যাধরনগর এখনো রয়েছে। অর্থাৎ অষ্টাদশ শতকের প্রথমেই বাঙালির উত্তর ভারতে আগমন। ১৮৩৭ সালে হুগলির চন্দননগরের উমাচরণ বসু এলাহাবাদ-কানপুর হয়ে দিল্লি এলেন। তিনি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সামরিক বিভাগের কর্মী। বাংলা ছাড়াও উর্দু-আরবি-ফারসিতে পন্ডিত। মূলত অনুবাদকের কাজের জন্যই তাঁকে আনা হয়েছিল। মুঘলদের সঙ্গে আলোচনার জন্য। তাঁর আগে আরেক বিখ্যাত বাঙালি রাজদরবারে আসেন। তিনি রামমোহন রায়। মুঘল বাদশাহ দ্বিতীয় আকবরের প্রতিনিধি হয়ে ব্রিটেন যান। তখনই তাঁকে ‘রাজা’ উপাধি দেওয়া হয়।

তত দিনে বাঙালিদের বসবাস শুরু হলো। হিন্দু বাঙালি পরিবার নিবাস গড়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রথমে গড়ে ওঠে কালীবাড়ি। কালীবাড়ি বাঙালি সংগীত-সাহিত্য চর্চার কেন্দ্র হয়ে ওঠে। তিল হাজারিতে গড়ে ওঠে প্রথম কালীবাড়ি। প্রবাদ রয়েছে, সম্রাট শাহজাহানের কন্যা জাহানারা ৩০ হাজার গাছ পুঁতেছিলেন বলে এ স্থানের নাম হয় ত্রিশহাজারি বাগ। অন্য একটি মত হলো, সিপাহি বিদ্রোহের সময় এখানে ৩০ হাজার ভারতীয় সেনাকে বন্দী রাখা হয়েছিল বলে নাম হয় ত্রিশহাজারি। ত্রিশহাজারি কালীবাড়ি গড়েছিলেন সাধু কৃষ্ণানন্দ। প্রবাদ রয়েছে, সিপাহি বিদ্রোহের সময় অষ্টধাতুর কালীমূর্তিটি হারিয়ে যায়। পরে ব্রিটিশদের সাহায্যে তিনি নদীর জল থেকে মূর্তি উদ্ধার করে মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। তত দিনে ব্রিটিশদের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়। কলকাতা থেকে বাঙালিদের আসতে বাধ্য করা হলো। ত্রিশহাজারির আশপাশে গড়ে উঠল সরকারি বাবুদের আবাসন। বাঙালিরা অনেকেই তত দিনে ইংরেজি ভাষা রপ্ত করেছেন। সে কারণে তাঁদের দিল্লি নিয়ে আসা হয় প্রশাসনের কাজে সহযোগিতার জন্য। ব্রিটিশরা রেললাইন বিস্তার ঘটালেন। রেল কোম্পানির কারণেও বহু বাঙালি এলেন। ১৮৮০ সালের মধ্যেই দিল্লি শহরে উচ্চশিক্ষার কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। সে কারণেও অধ্যাপনার কাজে যোগ দিতে বহু শিক্ষিত বাঙালি দিল্লি এলেন। এঁরা অবসর সময়ে সাহিত্যচর্চা করতেন। তবে কোনো সংবাদপত্র প্রকাশের উদ্যোগ নেননি। সাহিত্য ম্যাগাজিন কিছু বেরোয়। জয়পুরে রাজ পরিবারের ‘দেওয়ান’ হয়েছিলেন সংসারচন্দ্র সেন। তাঁর নামেও জয়পুর শহরে রাস্তা রয়েছে। তিনি নিয়মিত দিল্লি আসা-যাওয়া করতেন। তাঁর অনুজ ভ্রাতা হেমচন্দ্র পেশায় চিকিৎসক। তিনি দিল্লি বেড়াতে এসে থেকেই গেলেন। অত্যন্ত জনপ্রিয় চিকিৎসক। চাঁদনিচকেই তাঁর কোম্পানি ‘ডা. এইচ সি সেন কোম্পানি’। চাঁদনিচকে এখনো তাঁর নামে একটি রাস্তা রয়েছে।

হেমচন্দ্রের ভাগ্নে আশুতোষ রায়। তিনিই ডাক্তারবাবুর চেম্বারের পাশে খুলে ফেললেন ছাপাখানা। সেই ছাপাখানার নাম ‘ইন্ডিয়ান মেডিকেল প্রেস’। প্রথমে মামার দোকানের ক্যাশমেমো ইত্যাদি ছাপা শুরু করলেও পরে কিছু পুস্তিকা প্রকাশ করতেন। ধরে নেওয়া যেতেই পারে, দিল্লিতে প্রথম প্রকাশনা। দিল্লিতে তখন বাঙালির সংখ্যা বাড়তে থাকায় ১৮৯৪ সালে খোলা হলো ‘বেঙ্গলি বয়েজ স্কুল’। সে স্কুলকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠল বঙ্গসাহিত্য সভা। কাশ্মীরি গেটের কাছে গড়ে ওঠা দিল্লির প্রথম বেঙ্গলি ক্লাব। একে ঐতিহ্যপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণার দাবি উঠেছে। এখানে নিয়মিতভাবে পালিত হয় পয়লা বৈশাখ, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন। প্রথম বাংলা গ্রন্থাগার।

দিল্লিতে প্রথম বাঙালির বসবাস শুরু হয় তিমারপুর, দরিবা কালান, সীতারাম বাজার, সদরবাজার, কাশ্মীরি গেট। কলকাতা থেকে সরকারি ছাপাখানা উঠে এলো মিন্টো রোডে। তত দিনে মুদ্রণশিল্পে বাঙালির নাম ভারতজোড়া। বাঙালির সংখ্যা বাড়তেই থাকল। হার্ডিঞ্জ ব্রিজের কাছে। প্রথম গড়ে ওঠে বাঙালির নার্সিং হোম। মহাত্মা গান্ধী গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ডা. সন্তোষ সেন প্রথম তাঁর মরদেহে ময়নাতদন্ত করেন। এখানেই এক বাঙালি সাংবাদিকের কথা ওঠে। শৈলেন্দ্রনাথ মুখার্জি। তিনি গান্ধীজির ছায়াসঙ্গী ছিলেন। সংবাদ সংস্থার প্রতিনিধি। গান্ধীজির শরীরে গুলি লাগার পর তিনি এতই আবেগপ্রবণ হয়ে যান যে সংবাদ পাঠাতেই ভুলে গিয়েছিলেন। তাঁকে শাস্তি পেতে হয়েছিল কর্তব্যে গাফিলতির জন্য। এরপর দেশভাগের সময় ছিন্নমূল উদ্বাস্তুরা ভিড় করেন রাজধানীতে। যারা আন্দামান ও দন্ডকারণ্যে গেলেন না। পশ্চিম পাঞ্জাবের উদ্বাস্তুদের জন্য দেওয়া হলো করোলবাগ আর বাঙালিরা পেলেন দক্ষিণ দিল্লির অধুনা চিত্তরঞ্জন পার্ক। সেটাই দিল্লির বাঙালিপাড়া। আজ আধুনিকতা এবং বেসরকারি গৃহনির্মাণের দৌলতে বাঙালিরা ক্রমেই সংখালঘু হয়ে পড়ছেন।

এখানেই গড়ে ওঠে ‘বেঙ্গল অ্যাসোসিয়েশন’। এখন দিল্লি শহরের বাইরে উত্তর প্রদেশের নয়ডা, গ্রেটার নয়ডা, হরিয়ানার ফরিদাবাদ, গুরগাঁওয়ে বাঙালিরা ছড়িয়ে পড়েছেন। দিল্লির বাঙালিদের বসতি নিয়ে গবেষণা করেছিলেন ভারতের পরিকল্পনা কমিশনের উপদেষ্টা অমিতাভ রায়। তিনি যখন বেঙ্গল অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে যুক্ত হন তখন ‘দিগঙ্গন’ নামে একটি পত্রিকা চালু করেন। তাতে পশ্চিবঙ্গের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ ছাড়াও সাহিত্যকর্ম প্রকাশিত হতো। এখানেও শরৎকালে যমুনার চরে কাশফুল দেখা মেলে। আকাশে উৎসবের মেজাজ। কিন্তু বাঙালিয়ানা প্রায় মুছতে বসেছে। নতুন প্রজন্ম মোটেই বাংলা ভাষা নিয়ে কোনো আবেগ দেখায় না। বাঙালি ছাত্রছাত্রী না পাওয়ায় বাংলা স্কুলগুলো ধুঁকছে। দিল্লির একমাত্র জাকির হুসেন কলেজে বাংলা বিভাগ রয়েছে। সেখানেও বিদ্যার্থী নেই। অধ্যাপনার পাশাপাশি মিহির গুহ রায় আংশিক সময়ের সাংবাদিকতা করতেন বাংলা সংবাদপত্রে। কলকাতা থেকে প্রকাশিত। সাহিত্যে অনুরাগী ছিলেন। তাঁর বাড়ি ছিল বাংলার সাহিত্যিকদের আড্ডা। কে না আসেননি। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় থেকে শঙ্খ ঘোষ, শক্তি চট্টেপাধ্যায়সহ অনেকেই। তিনি মারা যাওয়ার পর দিল্লির সেই বাঙালি আড্ডা উধাও। ‘মেমসাহেব’ স্রষ্টা নিমাই ভট্টাচার্য সাংবাদিকতার কারণেই দিল্লি এসেছিলেন। তিনি বাঙালিদের রোমান্টিক নায়ক ছিলেন সাংবাদিকতার জগতে। প্রশ্নটা হলো, রাজধানী দিল্লিতে বাংলা গণমাধ্যম গড়ে উঠল না কেন? প্রথম কারণ বাংলা ভাষার প্রতি অনীহা স্বয়ং বাঙালির। তা ছাড়া দিল্লির জনজীবনের সঙ্গে বাংলার কোনো ওতপ্রোত যোগাযোগ নেই। কলকাতার প্রথম সারির সংবাদপত্র আনন্দবাজার কয়েক মাস দিল্লি এডিশন চালু করেছিল। দেখাদেখি আরও কয়েকটি চালু হয়। কিন্তু কিছু দিনের মধ্যেই সেসব বন্ধ হয়ে যায়। এক বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ‘সকালবেলা’ নামে একটি প্রভাতি দৈনিক চালু করে। মনে আছে উদ্যোক্তাদের আমিই নামকরণ করেছিলাম। তাও বন্ধ হয়ে গেল। ‘প্রবাসের খবর’ বলেও একটি সংবাদপত্র চালু ছিল কিছু দিন। সবারই আয়ু স্বল্প। রাজধানী দিল্লি থেকে বাংলা সংবাদপত্র প্রকাশের জন্য যে পুঁজি লগ্নির প্রয়োজন তাতে কেউ আগ্রহ দেখাননি। অথচ দিল্লিতে দক্ষিণ ভারতের মালয়ালম সমাজের সংখ্যা নামমাত্র হওয়া সত্ত্বেও কেরালার প্রথম সারির সংবাদপত্র এখনো দিল্লি থেকে প্রকাশিত হয়ে চলেছে। তবে বেশিদিন চলবে না তাও শোনা গেছে। রাজধানী দিল্লির গণমাধ্যমে বাঙালিদের দাপট অব্যাহত থাকলেও বাংলা গণমাধ্যমের অভাব আজও রয়ে গেল। তাই দিল্লির বাংলা গণমাধ্যামের কোনো ইতিহাস নেই। বাঙালি সাংবাদিকদের রয়েছে।

 

লেখক : সাংবাদিক (ভারত)।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিজে থেকেই ফোনে অ্যাপ ডাউনলোড হওয়া বন্ধ করবেন যেভাবে
নিজে থেকেই ফোনে অ্যাপ ডাউনলোড হওয়া বন্ধ করবেন যেভাবে

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উপদেষ্টা পরিষদে বাজেট অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদে বাজেট অনুমোদন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২০ বছর পর বেনিন ভাস্কর্য ফেরত পেল নাইজেরিয়া
১২০ বছর পর বেনিন ভাস্কর্য ফেরত পেল নাইজেরিয়া

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাস-অটোরিকশা ও পিকআপের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৪
বাস-অটোরিকশা ও পিকআপের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৪

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল আরও এক দেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল আরও এক দেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাবি প্রতীকে নিবন্ধন চায় জনতার দল
চাবি প্রতীকে নিবন্ধন চায় জনতার দল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সমালোচনা থাকবেই, কেন বললেন শান্ত?
সমালোচনা থাকবেই, কেন বললেন শান্ত?

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করবেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা
সোমবার ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করবেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুলবশত ভারতে ঢুকে পড়া বিজিবি সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ
ভুলবশত ভারতে ঢুকে পড়া বিজিবি সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও তালাবদ্ধ ডিএসসিসির নগর ভবন
আজও তালাবদ্ধ ডিএসসিসির নগর ভবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, মানসিক অবসাদে ছিলেন আমির
১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, মানসিক অবসাদে ছিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ
প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছুটি শে‌ষে খুলল স্কুল
ছুটি শে‌ষে খুলল স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার মৃত্যুতে কান্না নয়, নির্জন দ্বীপে শোক ভাগ করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা
বাবার মৃত্যুতে কান্না নয়, নির্জন দ্বীপে শোক ভাগ করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব
ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি
রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার
উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে ইসিতে বিএনপির অভিযোগ, থানায় মামলা
সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে ইসিতে বিএনপির অভিযোগ, থানায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ‘পার্টনার কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিত
ভালুকায় ‘পার্টনার কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোয় ফাহিম হোসেন চৌধুরীর সুরের জাদু
টরন্টোয় ফাহিম হোসেন চৌধুরীর সুরের জাদু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা