শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

বাস্তবতার গণমাধ্যম

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বাস্তবতার গণমাধ্যম

প্রাচীন প্রবাদ বলে, ‘সত্য কথা বলে শয়তানকে অপমান কর।’ আচ্ছা বলুন তো আমাদের বিশাল ক্ষমতাধর বড় বড় গণমাধ্যমের সেই ক্ষমতা আর আছে কি? ক্ষমতাবানদের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে, কর্তৃত্ববাদীদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের নীতিনির্ধারকরা তাদের আত্মীয়তা-তোষণ নীতি বাদ দিয়ে আজ কতটা সত্য প্রকাশ করতে পারে বা পারছে- সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি আদৌ কি জানেন? জানেন কি, যা সত্য বলে জানছেন, শুনছেন তার আড়ালেও অনেক প্রবল মিথ্যা লুকিয়ে আছে? আছে ষড়যন্ত্র। জানেন কি, গণমাধ্যম আপনাকে ততটুকুই সংবাদ দেয় যতটুকু তার জন্য লাভজনক এবং সুবিধাজনক!

উনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত মার্কিন ঔপন্যাসিক ও লেখক, সাহিত্য সমালোচক হেনরি জেমস। তাঁকে অনেকেই সাহিত্যের বাস্তবতা ও আধুনিকতার যোগসূত্র বলে মনে করেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একজন মানুষ অন্য মানুষের নামে তোমার কাছে কিছু বললে তাতে কান দিও না। সবকিছু নিজ হাতে যাচাই কর।’ আমাদের গণমাধ্যমগুলোর যাচাই-বাছাই করার বাস্তবতার পথটি কখন কোন সময়ে ‘কান নিয়েছে চিলে’ সিন্ডিকেটে পরিণত হলো! কেন কখন তারা প্রতিষ্ঠিত ক্ষমতাবানদের তাঁবেদারিতে ব্যস্ত হলো? সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করলে বিদেশ থেকে কাদের কাছে অর্থ আসে, আর সরকারের তোষামোদীতে কোন পদ মেলে- নিজেকেই প্রশ্ন করুন! আর এ স্রোতে নিজেকে মেলাতে না পারলেই আপনি কিন্তু হবেন বিরুদ্ধবাদী, শত্রু বা একঘরে। এক অফিসে সবাই ঘুষ খায়। কেউ বেশি খায়, কেউ কম খায়। কিন্তু আপনি খাবেন না তো মরবেন!

জানেন কি, আজ যা পড়েন, যা দেখেন সবই ক্ষমতাবানদের ভাষ্য। না না, সরকারি মন্ত্রী-এমপিদের কথাই শুধু বলছি না। তারা বরং গণমাধ্যমের নজরদারিতেই থাকেন অনেকটা। বলছি কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতাবানদের কথা। সর্বত্র শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কথা। সাধারণের মতামত, তথ্য-প্রমাণ, বাস্তবতা এখানে অসহায়। আমাদের বিখ্যাত গণমাধ্যমগুলো আদৌ এ ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা পালন করতে পারছে কি? নাকি সোশ্যাল মিডিয়ার মতো মূলধারার গণমাধ্যমও ক্ষমতাবানদের তোষণে বা বিরুদ্ধবাদীদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলে দর্শক-পাঠক বাড়ায়? গণমাধ্যম এত ভীতু হলো কবে থেকে? গণমাধ্যমের আজ সেই অনুসন্ধানী রিপোর্ট কই? কেন গণমাধ্যম আজ কোনো তথ্য যাচাই-বাছাই না করে পছন্দসই ক্ষমতাবানদের তোষণেই ন্যস্ত? আর বিরুদ্ধবাদী বা শত্রুদের বিনাশেই ব্যস্ত? উত্তর দিতে পারছেন না তো!

আচ্ছা তাহলে আপনি বলুন তো, আমাদের গণমাধ্যমগুলো স্বাধীন না পরাধীন? উত্তরটির মধ্যেই পেয়ে যাবেন আমাদের গণমাধ্যমের আজকালকার ভূমিকা। গণমাধ্যম ক্ষমতাবানদের বিরুদ্ধে সাহস করে সত্যি কথা বলতে পারছে না কেন? কয়টা গণমাধ্যম পারছে? ক্ষমতাবান বলতে কিন্তু শুধু সরকারকে বলছি না। সরকার ছাড়াও আজ সব কটি প্রতিষ্ঠানেরই নীতিনির্ধারকরা, উচ্চপদে অধিষ্ঠিতরা প্রবল ক্ষমতাবান ও ক্ষমতাধর। এ ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যায়ের দিকে গণমাধ্যমের আজ আর সাহস করে আঙুল তোলার ক্ষমতা নেই। তোষণে বা ভয়ে তারা নিজেরাই নিজেদের সিন্ডিকেট তৈরি করে সংবাদ তৈরি করছে। অর্থ তো প্রয়োজন, প্রয়োজন পদ-পদবি, আনুকূল্য বা পৃষ্ঠপোষকতা। চামচামি এখন শ্রেষ্ঠ নীতি। প্রতিহিংসা এখন শ্রেষ্ঠ রীতি। এখন গণমাধ্যমের টার্গেট হয় বেছে বেছে। বিরুদ্ধবাদী বা অবলা বা ক্ষমতাহীন শত্রুদের প্রতি। ক্ষমতাধররা আড়ালেই থেকে যায়।

সারা জীবন শুনে এসেছি গণমাধ্যমের প্রধান দুটি সমস্যা। অর্থনৈতিক আর সরকারের কর্তৃত্ববাদী আচরণ। কিন্তু এর বাইরে গণমাধ্যমের নিজস্ব আচরণের যে নেতিবাচক ভূমিকা প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে আজ প্রবলভাবে বিদ্যমান তা কি খেয়াল করছি আমরা? গণমাধ্যমের এই শক্তিশালী প্ল্যাটফরমের সুবাদে নিজস্ব সুবিধা প্রাপ্তি, প্রতিহিংসা, আনুকূল্য, তাঁবেদারির বিরুদ্ধে, সব ন্যায়-অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের বস্তুনিষ্ঠতা আজ কোথায়? গণমাধ্যমগুলো অন্যের অন্যায়ের কথা তুলে ধরলেও প্রায় প্রতিটি গণমাধ্যমের মধ্যে যে প্রবলভাবে সিন্ডিকেট বিরাজমান, দর্শক-পাঠকদের তা ধারণার বাইরেই থেকে যায়। এ সিন্ডিকেট যে নিজেরাই বিভিন্ন অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত দর্শক-পাঠক বুঝতেও পারে না। গণমাধ্যমগুলো তাদের খবরই প্রকাশ করে যাদের সঙ্গে তাদের আত্মিক, আর্থিক, ক্ষমতার লেনদেন আছে। তারই বিরুদ্ধবাদ করে যাদের সঙ্গে বৈরী মনোভাব আছে। বিবেকবোধ, সেবা এ শব্দগুলো এখন আর গণমাধ্যমের সঙ্গে মানানসই নয়। অন্তত বাংলাদেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য। অবশ্যই সব গণমাধ্যম এক নয়। কেউ পাঠকপ্রিয়তা চায়, কেউ তোষণনীতিতে চলে, কেউ বিরুদ্ধাচরণ করে বাইরের পৃথিবীর ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা পায়, কেউ বা পদ-পদবির মোহে চলে। গণমাধ্যমগুলো এখন প্রতিবাদ করতে পারে, কিন্তু নিজস্ব সিন্ডিকেটের বাইরে গিয়ে খবর প্রকাশের ক্ষমতা তাদের বিন্দুমাত্রও নেই।

গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে নয়, সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার কাছে এখন শুধু গণমাধ্যম নয়, বরং প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকেই পরাধীন মনে হয়। এ পরাধীনতা কিন্তু শুধু রাষ্ট্রীয় চাপে নয়, বরং অনেক বেশি প্রকট, দলাদলি, ক্ষমতা দখল আর হিংসা-প্রতিহিংসার ঘোর বলয়ে আবৃত।

তাহলে গণমাধ্যমের নিরপেক্ষতা আদর্শের যে ধোয়া তুলি, তা আদৌ কতটা বাস্তববাদী? গণমাধ্যম সেবামূলক প্রতিষ্ঠান নাকি তথ্য পাওয়ার মাধ্যম? তথ্য পাওয়ার মাধ্যম হলে নিরপেক্ষতা কোথায়? আদর্শবাদী প্রতিষ্ঠান হলে শুধু একপাক্ষিক সংবাদ কেন? সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলে তোষণনীতি কেন? গণমাধ্যম এতটা নীতিবিবর্জিত হলো কবে থেকে?

তুরস্কের একটি বিখ্যাত গ্রামীণ প্রবাদ আছে, ‘কাককে মুখে তুলে খাওয়াতে গেলে সে তোমার চোখ উপড়ে খাবে।’ গণমাধ্যমগুলো কি আজ কাকে পরিণত হলো? কেন? ফেসবুকের জনপ্রিয়তার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে? আজ উন্নত বিশ্বেও ফেসুবকের চেয়ে টুইটার, ব্লগ বেশি জনপ্রিয়। অনলাইনে যেনতেনভাবে দর্শকের মনোযোগ তো সোশ্যাল মিডিয়ার অশিক্ষিত, এমনকি কুশিক্ষিত ছেলেমেয়েও করতে পারে। গণমাধ্যমও কি তবে সেই কুশিক্ষার পথে দৌড়াবে? নাকি নিজস্ব বিবেচনাবোধ এবং কিছুটা হলেও আদর্শের নুড়ি কুড়াবে, সেটা বোধহয় এখন গণমাধ্যমকেই বিবেচনা করতে হবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয় যখন গণমাধ্যমগুলোর চরিত্রহীনতায় দর্শক-পাঠকই মুখ ফিরিয়ে নেবে তাদের থেকে।

অনেক প্রশ্ন। উত্তর বলার ক্ষমতা নেই। সুযোগই নেই। যেমন ক্ষমতা নেই কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর পদ-পদবিধারী অমানুষ, লোভী, ষড়যন্ত্রকারীদের মানসিকতার ধরন তুলে ধরার, তেমনি করে জানা নেই এদের অনুসরণ করে চলা আমাদের প্রিয় গণমাধ্যমগুলোর নীতিভ্রষ্টতার কথা।

উত্তর যখন দেওয়ার ক্ষমতা নেই তখন একটি পত্রিকায় প্রকাশিত জোকসকে গণমাধ্যমের মতো আচরণ করেই উল্টেপাল্টে দিয়ে লেখাটি শেষ করি-

দুর্নীতিতে জর্জরিত আফ্রিকান একটি দেশের মন্ত্রী গেছেন আধুনিক মোবাইল ফোনের প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে। আয়োজকরা তাকে খুশি করতে সবচেয়ে দামি একটি সেলফোন উপহার দিতে চাইলেন। কোম্পানিটি যে মন্ত্রীকে কৌশলে ঘুষ দিতে চাচ্ছে গণমাধ্যম এটি ধরে ফেলল। মন্ত্রী মহোদয়ের চেহারায়ও খুব বিব্রত ভাব ফুটে উঠল। তিনি জিবে কামড় দিয়ে গণমাধ্যমের দিকে তাকিয়ে বললেন, এটা তো ঠিক নয়, আমি বিনামূল্যে কিছু নিতে পারি না। আমি এমন করলে দেশে দুর্নীতি আরও প্রশ্রয় পেয়ে যাবে যে গণমাধ্যমগুলো খামোখাই আমার বিরুদ্ধে আজেবাজে কথা লিখবে...

গণমাধ্যমের করিৎকর্মা সাংবাদিকরা দ্রুত উত্তর দিলেন, স্যার! সে ক্ষেত্রে আপনি আমাদের গণমাধ্যমকেই বরং সেলফোনটা উপহার দিন।

মন্ত্রী বিরক্ত হয়ে বললেন, তাতে আমার কী লাভ?

সাংবাদিকের উত্তর, প্রচার আর প্রশংসা।

সেলফোন কোম্পানির মালিক বললেন, দরকার নেই গণমাধ্যমকে উপহার দেওয়ার। বরং মন্ত্রী মহোদয় আপনি শুভেচ্ছা মূল্য হিসেবে ৫টি ডলার দিন। তাহলে এটি আর উপহার থাকবে না। আপনি তখন বলতেই পারবেন যে, আপনি কিনে নিয়েছেন।

মন্ত্রী খুশি হয়ে বললেন, এটা একটা ভালো আইডিয়া। সে ক্ষেত্রে আমাকে দুটো মোবাইল সেটই দিন। একটা দেব গণমাধ্যমকে উপহার আর একটা তো নিজের টাকা দিয়েই কিনলাম। ওই যে দাম ৫ ডলার।

আমাদের গণমাধ্যমগুলো কি আজ ৫ ডলারের উপহারের ভাগাভাগিতে ব্যস্ত খেয়াল রাখবেন, গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতার চেষ্টার অর্থ কিন্তু আলজাজিরার মতো মিথ্যা, বানোয়াট, অর্ধসত্য, পক্ষপাতদুষ্ট, মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে অতিকথন সংবাদ পরিবেশন করে ভুয়া এজেন্ডা তৈরি করা নয়। প্রতিটি গণমাধ্যমের নিজস্ব নীতিমালা আছে যা সর্বজনবিদিত। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, মিসইনফরমেশন, ডিজইনফরমেশন, ম্যালইনফরমেশন অন্তত বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় চলে না, নীতিমান প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় চলে না। মিসইনফরমেশন অর্থাৎ মিথ্যা তথ্য কিন্তু কারও ক্ষতির উদ্দেশ্যে তৈরি নয়, ডিজইনফরমেশন অর্থ ভুয়া তথ্য, যা শুধু মিথ্যাই নয়, কারও ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে সাধিত হয়। আর ম্যালইনফরমেশন বলতে সেই অসৎ তথ্যকে বোঝাচ্ছি যে তথ্য বাস্তবতার আদলে তৈরি হলেও মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে ব্যক্তি, সমাজ বা প্রতিষ্ঠান বা দেশের ক্ষতির উদ্দেশ্যে সাধিত হয়।

যেমন ধরুন আপনার পোষা বিড়ালটির পাঁচটি পা। এটি মিসইনফরমেশন। আবার ধরুন আপনার পোষা পাঁচ পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার মাছ খেয়ে গেছে, এটি ডিজইনফরমেশন। কিন্তু যদি বলেন আপনার পোষা চার পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার তালা ভেঙে নিজে নিজে ফ্রিজ খুলে মাছ খেয়ে গেছে, তাই তাকে শাস্তি দিতে হবে। তবে সেটি হবে ম্যালইনফরমেশন অর্থাৎ অসৎ তথ্য।

গণমাধ্যম বলি, সমাজ বলি, প্রতিষ্ঠান বলি- যত দিন এ মিথ্যা, ভুয়া আর অসৎ তথ্যের সঙ্গে আমাদের বসবাস থাকবে, তত দিন হয়তো চার পেয়ে বা পাঁচ পেয়ে বিড়ালের মাছের ষড়যন্ত্রের ভাগাভাগিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের চরিত্র নীতিহীনতায় দিন গুজরান করবে। অন্তত গণমাধ্যমের কাছে নিশ্চয়ই এটি কাম্য নয়।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে