শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

বাস্তবতার গণমাধ্যম

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বাস্তবতার গণমাধ্যম

প্রাচীন প্রবাদ বলে, ‘সত্য কথা বলে শয়তানকে অপমান কর।’ আচ্ছা বলুন তো আমাদের বিশাল ক্ষমতাধর বড় বড় গণমাধ্যমের সেই ক্ষমতা আর আছে কি? ক্ষমতাবানদের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে, কর্তৃত্ববাদীদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের নীতিনির্ধারকরা তাদের আত্মীয়তা-তোষণ নীতি বাদ দিয়ে আজ কতটা সত্য প্রকাশ করতে পারে বা পারছে- সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি আদৌ কি জানেন? জানেন কি, যা সত্য বলে জানছেন, শুনছেন তার আড়ালেও অনেক প্রবল মিথ্যা লুকিয়ে আছে? আছে ষড়যন্ত্র। জানেন কি, গণমাধ্যম আপনাকে ততটুকুই সংবাদ দেয় যতটুকু তার জন্য লাভজনক এবং সুবিধাজনক!

উনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত মার্কিন ঔপন্যাসিক ও লেখক, সাহিত্য সমালোচক হেনরি জেমস। তাঁকে অনেকেই সাহিত্যের বাস্তবতা ও আধুনিকতার যোগসূত্র বলে মনে করেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একজন মানুষ অন্য মানুষের নামে তোমার কাছে কিছু বললে তাতে কান দিও না। সবকিছু নিজ হাতে যাচাই কর।’ আমাদের গণমাধ্যমগুলোর যাচাই-বাছাই করার বাস্তবতার পথটি কখন কোন সময়ে ‘কান নিয়েছে চিলে’ সিন্ডিকেটে পরিণত হলো! কেন কখন তারা প্রতিষ্ঠিত ক্ষমতাবানদের তাঁবেদারিতে ব্যস্ত হলো? সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করলে বিদেশ থেকে কাদের কাছে অর্থ আসে, আর সরকারের তোষামোদীতে কোন পদ মেলে- নিজেকেই প্রশ্ন করুন! আর এ স্রোতে নিজেকে মেলাতে না পারলেই আপনি কিন্তু হবেন বিরুদ্ধবাদী, শত্রু বা একঘরে। এক অফিসে সবাই ঘুষ খায়। কেউ বেশি খায়, কেউ কম খায়। কিন্তু আপনি খাবেন না তো মরবেন!

জানেন কি, আজ যা পড়েন, যা দেখেন সবই ক্ষমতাবানদের ভাষ্য। না না, সরকারি মন্ত্রী-এমপিদের কথাই শুধু বলছি না। তারা বরং গণমাধ্যমের নজরদারিতেই থাকেন অনেকটা। বলছি কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতাবানদের কথা। সর্বত্র শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কথা। সাধারণের মতামত, তথ্য-প্রমাণ, বাস্তবতা এখানে অসহায়। আমাদের বিখ্যাত গণমাধ্যমগুলো আদৌ এ ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা পালন করতে পারছে কি? নাকি সোশ্যাল মিডিয়ার মতো মূলধারার গণমাধ্যমও ক্ষমতাবানদের তোষণে বা বিরুদ্ধবাদীদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলে দর্শক-পাঠক বাড়ায়? গণমাধ্যম এত ভীতু হলো কবে থেকে? গণমাধ্যমের আজ সেই অনুসন্ধানী রিপোর্ট কই? কেন গণমাধ্যম আজ কোনো তথ্য যাচাই-বাছাই না করে পছন্দসই ক্ষমতাবানদের তোষণেই ন্যস্ত? আর বিরুদ্ধবাদী বা শত্রুদের বিনাশেই ব্যস্ত? উত্তর দিতে পারছেন না তো!

আচ্ছা তাহলে আপনি বলুন তো, আমাদের গণমাধ্যমগুলো স্বাধীন না পরাধীন? উত্তরটির মধ্যেই পেয়ে যাবেন আমাদের গণমাধ্যমের আজকালকার ভূমিকা। গণমাধ্যম ক্ষমতাবানদের বিরুদ্ধে সাহস করে সত্যি কথা বলতে পারছে না কেন? কয়টা গণমাধ্যম পারছে? ক্ষমতাবান বলতে কিন্তু শুধু সরকারকে বলছি না। সরকার ছাড়াও আজ সব কটি প্রতিষ্ঠানেরই নীতিনির্ধারকরা, উচ্চপদে অধিষ্ঠিতরা প্রবল ক্ষমতাবান ও ক্ষমতাধর। এ ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যায়ের দিকে গণমাধ্যমের আজ আর সাহস করে আঙুল তোলার ক্ষমতা নেই। তোষণে বা ভয়ে তারা নিজেরাই নিজেদের সিন্ডিকেট তৈরি করে সংবাদ তৈরি করছে। অর্থ তো প্রয়োজন, প্রয়োজন পদ-পদবি, আনুকূল্য বা পৃষ্ঠপোষকতা। চামচামি এখন শ্রেষ্ঠ নীতি। প্রতিহিংসা এখন শ্রেষ্ঠ রীতি। এখন গণমাধ্যমের টার্গেট হয় বেছে বেছে। বিরুদ্ধবাদী বা অবলা বা ক্ষমতাহীন শত্রুদের প্রতি। ক্ষমতাধররা আড়ালেই থেকে যায়।

সারা জীবন শুনে এসেছি গণমাধ্যমের প্রধান দুটি সমস্যা। অর্থনৈতিক আর সরকারের কর্তৃত্ববাদী আচরণ। কিন্তু এর বাইরে গণমাধ্যমের নিজস্ব আচরণের যে নেতিবাচক ভূমিকা প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে আজ প্রবলভাবে বিদ্যমান তা কি খেয়াল করছি আমরা? গণমাধ্যমের এই শক্তিশালী প্ল্যাটফরমের সুবাদে নিজস্ব সুবিধা প্রাপ্তি, প্রতিহিংসা, আনুকূল্য, তাঁবেদারির বিরুদ্ধে, সব ন্যায়-অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের বস্তুনিষ্ঠতা আজ কোথায়? গণমাধ্যমগুলো অন্যের অন্যায়ের কথা তুলে ধরলেও প্রায় প্রতিটি গণমাধ্যমের মধ্যে যে প্রবলভাবে সিন্ডিকেট বিরাজমান, দর্শক-পাঠকদের তা ধারণার বাইরেই থেকে যায়। এ সিন্ডিকেট যে নিজেরাই বিভিন্ন অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত দর্শক-পাঠক বুঝতেও পারে না। গণমাধ্যমগুলো তাদের খবরই প্রকাশ করে যাদের সঙ্গে তাদের আত্মিক, আর্থিক, ক্ষমতার লেনদেন আছে। তারই বিরুদ্ধবাদ করে যাদের সঙ্গে বৈরী মনোভাব আছে। বিবেকবোধ, সেবা এ শব্দগুলো এখন আর গণমাধ্যমের সঙ্গে মানানসই নয়। অন্তত বাংলাদেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য। অবশ্যই সব গণমাধ্যম এক নয়। কেউ পাঠকপ্রিয়তা চায়, কেউ তোষণনীতিতে চলে, কেউ বিরুদ্ধাচরণ করে বাইরের পৃথিবীর ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা পায়, কেউ বা পদ-পদবির মোহে চলে। গণমাধ্যমগুলো এখন প্রতিবাদ করতে পারে, কিন্তু নিজস্ব সিন্ডিকেটের বাইরে গিয়ে খবর প্রকাশের ক্ষমতা তাদের বিন্দুমাত্রও নেই।

গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে নয়, সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার কাছে এখন শুধু গণমাধ্যম নয়, বরং প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকেই পরাধীন মনে হয়। এ পরাধীনতা কিন্তু শুধু রাষ্ট্রীয় চাপে নয়, বরং অনেক বেশি প্রকট, দলাদলি, ক্ষমতা দখল আর হিংসা-প্রতিহিংসার ঘোর বলয়ে আবৃত।

তাহলে গণমাধ্যমের নিরপেক্ষতা আদর্শের যে ধোয়া তুলি, তা আদৌ কতটা বাস্তববাদী? গণমাধ্যম সেবামূলক প্রতিষ্ঠান নাকি তথ্য পাওয়ার মাধ্যম? তথ্য পাওয়ার মাধ্যম হলে নিরপেক্ষতা কোথায়? আদর্শবাদী প্রতিষ্ঠান হলে শুধু একপাক্ষিক সংবাদ কেন? সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলে তোষণনীতি কেন? গণমাধ্যম এতটা নীতিবিবর্জিত হলো কবে থেকে?

তুরস্কের একটি বিখ্যাত গ্রামীণ প্রবাদ আছে, ‘কাককে মুখে তুলে খাওয়াতে গেলে সে তোমার চোখ উপড়ে খাবে।’ গণমাধ্যমগুলো কি আজ কাকে পরিণত হলো? কেন? ফেসবুকের জনপ্রিয়তার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে? আজ উন্নত বিশ্বেও ফেসুবকের চেয়ে টুইটার, ব্লগ বেশি জনপ্রিয়। অনলাইনে যেনতেনভাবে দর্শকের মনোযোগ তো সোশ্যাল মিডিয়ার অশিক্ষিত, এমনকি কুশিক্ষিত ছেলেমেয়েও করতে পারে। গণমাধ্যমও কি তবে সেই কুশিক্ষার পথে দৌড়াবে? নাকি নিজস্ব বিবেচনাবোধ এবং কিছুটা হলেও আদর্শের নুড়ি কুড়াবে, সেটা বোধহয় এখন গণমাধ্যমকেই বিবেচনা করতে হবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয় যখন গণমাধ্যমগুলোর চরিত্রহীনতায় দর্শক-পাঠকই মুখ ফিরিয়ে নেবে তাদের থেকে।

অনেক প্রশ্ন। উত্তর বলার ক্ষমতা নেই। সুযোগই নেই। যেমন ক্ষমতা নেই কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর পদ-পদবিধারী অমানুষ, লোভী, ষড়যন্ত্রকারীদের মানসিকতার ধরন তুলে ধরার, তেমনি করে জানা নেই এদের অনুসরণ করে চলা আমাদের প্রিয় গণমাধ্যমগুলোর নীতিভ্রষ্টতার কথা।

উত্তর যখন দেওয়ার ক্ষমতা নেই তখন একটি পত্রিকায় প্রকাশিত জোকসকে গণমাধ্যমের মতো আচরণ করেই উল্টেপাল্টে দিয়ে লেখাটি শেষ করি-

দুর্নীতিতে জর্জরিত আফ্রিকান একটি দেশের মন্ত্রী গেছেন আধুনিক মোবাইল ফোনের প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে। আয়োজকরা তাকে খুশি করতে সবচেয়ে দামি একটি সেলফোন উপহার দিতে চাইলেন। কোম্পানিটি যে মন্ত্রীকে কৌশলে ঘুষ দিতে চাচ্ছে গণমাধ্যম এটি ধরে ফেলল। মন্ত্রী মহোদয়ের চেহারায়ও খুব বিব্রত ভাব ফুটে উঠল। তিনি জিবে কামড় দিয়ে গণমাধ্যমের দিকে তাকিয়ে বললেন, এটা তো ঠিক নয়, আমি বিনামূল্যে কিছু নিতে পারি না। আমি এমন করলে দেশে দুর্নীতি আরও প্রশ্রয় পেয়ে যাবে যে গণমাধ্যমগুলো খামোখাই আমার বিরুদ্ধে আজেবাজে কথা লিখবে...

গণমাধ্যমের করিৎকর্মা সাংবাদিকরা দ্রুত উত্তর দিলেন, স্যার! সে ক্ষেত্রে আপনি আমাদের গণমাধ্যমকেই বরং সেলফোনটা উপহার দিন।

মন্ত্রী বিরক্ত হয়ে বললেন, তাতে আমার কী লাভ?

সাংবাদিকের উত্তর, প্রচার আর প্রশংসা।

সেলফোন কোম্পানির মালিক বললেন, দরকার নেই গণমাধ্যমকে উপহার দেওয়ার। বরং মন্ত্রী মহোদয় আপনি শুভেচ্ছা মূল্য হিসেবে ৫টি ডলার দিন। তাহলে এটি আর উপহার থাকবে না। আপনি তখন বলতেই পারবেন যে, আপনি কিনে নিয়েছেন।

মন্ত্রী খুশি হয়ে বললেন, এটা একটা ভালো আইডিয়া। সে ক্ষেত্রে আমাকে দুটো মোবাইল সেটই দিন। একটা দেব গণমাধ্যমকে উপহার আর একটা তো নিজের টাকা দিয়েই কিনলাম। ওই যে দাম ৫ ডলার।

আমাদের গণমাধ্যমগুলো কি আজ ৫ ডলারের উপহারের ভাগাভাগিতে ব্যস্ত খেয়াল রাখবেন, গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতার চেষ্টার অর্থ কিন্তু আলজাজিরার মতো মিথ্যা, বানোয়াট, অর্ধসত্য, পক্ষপাতদুষ্ট, মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে অতিকথন সংবাদ পরিবেশন করে ভুয়া এজেন্ডা তৈরি করা নয়। প্রতিটি গণমাধ্যমের নিজস্ব নীতিমালা আছে যা সর্বজনবিদিত। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, মিসইনফরমেশন, ডিজইনফরমেশন, ম্যালইনফরমেশন অন্তত বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় চলে না, নীতিমান প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় চলে না। মিসইনফরমেশন অর্থাৎ মিথ্যা তথ্য কিন্তু কারও ক্ষতির উদ্দেশ্যে তৈরি নয়, ডিজইনফরমেশন অর্থ ভুয়া তথ্য, যা শুধু মিথ্যাই নয়, কারও ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে সাধিত হয়। আর ম্যালইনফরমেশন বলতে সেই অসৎ তথ্যকে বোঝাচ্ছি যে তথ্য বাস্তবতার আদলে তৈরি হলেও মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে ব্যক্তি, সমাজ বা প্রতিষ্ঠান বা দেশের ক্ষতির উদ্দেশ্যে সাধিত হয়।

যেমন ধরুন আপনার পোষা বিড়ালটির পাঁচটি পা। এটি মিসইনফরমেশন। আবার ধরুন আপনার পোষা পাঁচ পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার মাছ খেয়ে গেছে, এটি ডিজইনফরমেশন। কিন্তু যদি বলেন আপনার পোষা চার পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার তালা ভেঙে নিজে নিজে ফ্রিজ খুলে মাছ খেয়ে গেছে, তাই তাকে শাস্তি দিতে হবে। তবে সেটি হবে ম্যালইনফরমেশন অর্থাৎ অসৎ তথ্য।

গণমাধ্যম বলি, সমাজ বলি, প্রতিষ্ঠান বলি- যত দিন এ মিথ্যা, ভুয়া আর অসৎ তথ্যের সঙ্গে আমাদের বসবাস থাকবে, তত দিন হয়তো চার পেয়ে বা পাঁচ পেয়ে বিড়ালের মাছের ষড়যন্ত্রের ভাগাভাগিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের চরিত্র নীতিহীনতায় দিন গুজরান করবে। অন্তত গণমাধ্যমের কাছে নিশ্চয়ই এটি কাম্য নয়।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন