শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

বাস্তবতার গণমাধ্যম

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বাস্তবতার গণমাধ্যম

প্রাচীন প্রবাদ বলে, ‘সত্য কথা বলে শয়তানকে অপমান কর।’ আচ্ছা বলুন তো আমাদের বিশাল ক্ষমতাধর বড় বড় গণমাধ্যমের সেই ক্ষমতা আর আছে কি? ক্ষমতাবানদের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে, কর্তৃত্ববাদীদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের নীতিনির্ধারকরা তাদের আত্মীয়তা-তোষণ নীতি বাদ দিয়ে আজ কতটা সত্য প্রকাশ করতে পারে বা পারছে- সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি আদৌ কি জানেন? জানেন কি, যা সত্য বলে জানছেন, শুনছেন তার আড়ালেও অনেক প্রবল মিথ্যা লুকিয়ে আছে? আছে ষড়যন্ত্র। জানেন কি, গণমাধ্যম আপনাকে ততটুকুই সংবাদ দেয় যতটুকু তার জন্য লাভজনক এবং সুবিধাজনক!

উনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত মার্কিন ঔপন্যাসিক ও লেখক, সাহিত্য সমালোচক হেনরি জেমস। তাঁকে অনেকেই সাহিত্যের বাস্তবতা ও আধুনিকতার যোগসূত্র বলে মনে করেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একজন মানুষ অন্য মানুষের নামে তোমার কাছে কিছু বললে তাতে কান দিও না। সবকিছু নিজ হাতে যাচাই কর।’ আমাদের গণমাধ্যমগুলোর যাচাই-বাছাই করার বাস্তবতার পথটি কখন কোন সময়ে ‘কান নিয়েছে চিলে’ সিন্ডিকেটে পরিণত হলো! কেন কখন তারা প্রতিষ্ঠিত ক্ষমতাবানদের তাঁবেদারিতে ব্যস্ত হলো? সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করলে বিদেশ থেকে কাদের কাছে অর্থ আসে, আর সরকারের তোষামোদীতে কোন পদ মেলে- নিজেকেই প্রশ্ন করুন! আর এ স্রোতে নিজেকে মেলাতে না পারলেই আপনি কিন্তু হবেন বিরুদ্ধবাদী, শত্রু বা একঘরে। এক অফিসে সবাই ঘুষ খায়। কেউ বেশি খায়, কেউ কম খায়। কিন্তু আপনি খাবেন না তো মরবেন!

জানেন কি, আজ যা পড়েন, যা দেখেন সবই ক্ষমতাবানদের ভাষ্য। না না, সরকারি মন্ত্রী-এমপিদের কথাই শুধু বলছি না। তারা বরং গণমাধ্যমের নজরদারিতেই থাকেন অনেকটা। বলছি কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতাবানদের কথা। সর্বত্র শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কথা। সাধারণের মতামত, তথ্য-প্রমাণ, বাস্তবতা এখানে অসহায়। আমাদের বিখ্যাত গণমাধ্যমগুলো আদৌ এ ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা পালন করতে পারছে কি? নাকি সোশ্যাল মিডিয়ার মতো মূলধারার গণমাধ্যমও ক্ষমতাবানদের তোষণে বা বিরুদ্ধবাদীদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলে দর্শক-পাঠক বাড়ায়? গণমাধ্যম এত ভীতু হলো কবে থেকে? গণমাধ্যমের আজ সেই অনুসন্ধানী রিপোর্ট কই? কেন গণমাধ্যম আজ কোনো তথ্য যাচাই-বাছাই না করে পছন্দসই ক্ষমতাবানদের তোষণেই ন্যস্ত? আর বিরুদ্ধবাদী বা শত্রুদের বিনাশেই ব্যস্ত? উত্তর দিতে পারছেন না তো!

আচ্ছা তাহলে আপনি বলুন তো, আমাদের গণমাধ্যমগুলো স্বাধীন না পরাধীন? উত্তরটির মধ্যেই পেয়ে যাবেন আমাদের গণমাধ্যমের আজকালকার ভূমিকা। গণমাধ্যম ক্ষমতাবানদের বিরুদ্ধে সাহস করে সত্যি কথা বলতে পারছে না কেন? কয়টা গণমাধ্যম পারছে? ক্ষমতাবান বলতে কিন্তু শুধু সরকারকে বলছি না। সরকার ছাড়াও আজ সব কটি প্রতিষ্ঠানেরই নীতিনির্ধারকরা, উচ্চপদে অধিষ্ঠিতরা প্রবল ক্ষমতাবান ও ক্ষমতাধর। এ ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যায়ের দিকে গণমাধ্যমের আজ আর সাহস করে আঙুল তোলার ক্ষমতা নেই। তোষণে বা ভয়ে তারা নিজেরাই নিজেদের সিন্ডিকেট তৈরি করে সংবাদ তৈরি করছে। অর্থ তো প্রয়োজন, প্রয়োজন পদ-পদবি, আনুকূল্য বা পৃষ্ঠপোষকতা। চামচামি এখন শ্রেষ্ঠ নীতি। প্রতিহিংসা এখন শ্রেষ্ঠ রীতি। এখন গণমাধ্যমের টার্গেট হয় বেছে বেছে। বিরুদ্ধবাদী বা অবলা বা ক্ষমতাহীন শত্রুদের প্রতি। ক্ষমতাধররা আড়ালেই থেকে যায়।

সারা জীবন শুনে এসেছি গণমাধ্যমের প্রধান দুটি সমস্যা। অর্থনৈতিক আর সরকারের কর্তৃত্ববাদী আচরণ। কিন্তু এর বাইরে গণমাধ্যমের নিজস্ব আচরণের যে নেতিবাচক ভূমিকা প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে আজ প্রবলভাবে বিদ্যমান তা কি খেয়াল করছি আমরা? গণমাধ্যমের এই শক্তিশালী প্ল্যাটফরমের সুবাদে নিজস্ব সুবিধা প্রাপ্তি, প্রতিহিংসা, আনুকূল্য, তাঁবেদারির বিরুদ্ধে, সব ন্যায়-অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের বস্তুনিষ্ঠতা আজ কোথায়? গণমাধ্যমগুলো অন্যের অন্যায়ের কথা তুলে ধরলেও প্রায় প্রতিটি গণমাধ্যমের মধ্যে যে প্রবলভাবে সিন্ডিকেট বিরাজমান, দর্শক-পাঠকদের তা ধারণার বাইরেই থেকে যায়। এ সিন্ডিকেট যে নিজেরাই বিভিন্ন অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত দর্শক-পাঠক বুঝতেও পারে না। গণমাধ্যমগুলো তাদের খবরই প্রকাশ করে যাদের সঙ্গে তাদের আত্মিক, আর্থিক, ক্ষমতার লেনদেন আছে। তারই বিরুদ্ধবাদ করে যাদের সঙ্গে বৈরী মনোভাব আছে। বিবেকবোধ, সেবা এ শব্দগুলো এখন আর গণমাধ্যমের সঙ্গে মানানসই নয়। অন্তত বাংলাদেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য। অবশ্যই সব গণমাধ্যম এক নয়। কেউ পাঠকপ্রিয়তা চায়, কেউ তোষণনীতিতে চলে, কেউ বিরুদ্ধাচরণ করে বাইরের পৃথিবীর ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা পায়, কেউ বা পদ-পদবির মোহে চলে। গণমাধ্যমগুলো এখন প্রতিবাদ করতে পারে, কিন্তু নিজস্ব সিন্ডিকেটের বাইরে গিয়ে খবর প্রকাশের ক্ষমতা তাদের বিন্দুমাত্রও নেই।

গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে নয়, সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার কাছে এখন শুধু গণমাধ্যম নয়, বরং প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকেই পরাধীন মনে হয়। এ পরাধীনতা কিন্তু শুধু রাষ্ট্রীয় চাপে নয়, বরং অনেক বেশি প্রকট, দলাদলি, ক্ষমতা দখল আর হিংসা-প্রতিহিংসার ঘোর বলয়ে আবৃত।

তাহলে গণমাধ্যমের নিরপেক্ষতা আদর্শের যে ধোয়া তুলি, তা আদৌ কতটা বাস্তববাদী? গণমাধ্যম সেবামূলক প্রতিষ্ঠান নাকি তথ্য পাওয়ার মাধ্যম? তথ্য পাওয়ার মাধ্যম হলে নিরপেক্ষতা কোথায়? আদর্শবাদী প্রতিষ্ঠান হলে শুধু একপাক্ষিক সংবাদ কেন? সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলে তোষণনীতি কেন? গণমাধ্যম এতটা নীতিবিবর্জিত হলো কবে থেকে?

তুরস্কের একটি বিখ্যাত গ্রামীণ প্রবাদ আছে, ‘কাককে মুখে তুলে খাওয়াতে গেলে সে তোমার চোখ উপড়ে খাবে।’ গণমাধ্যমগুলো কি আজ কাকে পরিণত হলো? কেন? ফেসবুকের জনপ্রিয়তার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে? আজ উন্নত বিশ্বেও ফেসুবকের চেয়ে টুইটার, ব্লগ বেশি জনপ্রিয়। অনলাইনে যেনতেনভাবে দর্শকের মনোযোগ তো সোশ্যাল মিডিয়ার অশিক্ষিত, এমনকি কুশিক্ষিত ছেলেমেয়েও করতে পারে। গণমাধ্যমও কি তবে সেই কুশিক্ষার পথে দৌড়াবে? নাকি নিজস্ব বিবেচনাবোধ এবং কিছুটা হলেও আদর্শের নুড়ি কুড়াবে, সেটা বোধহয় এখন গণমাধ্যমকেই বিবেচনা করতে হবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয় যখন গণমাধ্যমগুলোর চরিত্রহীনতায় দর্শক-পাঠকই মুখ ফিরিয়ে নেবে তাদের থেকে।

অনেক প্রশ্ন। উত্তর বলার ক্ষমতা নেই। সুযোগই নেই। যেমন ক্ষমতা নেই কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর পদ-পদবিধারী অমানুষ, লোভী, ষড়যন্ত্রকারীদের মানসিকতার ধরন তুলে ধরার, তেমনি করে জানা নেই এদের অনুসরণ করে চলা আমাদের প্রিয় গণমাধ্যমগুলোর নীতিভ্রষ্টতার কথা।

উত্তর যখন দেওয়ার ক্ষমতা নেই তখন একটি পত্রিকায় প্রকাশিত জোকসকে গণমাধ্যমের মতো আচরণ করেই উল্টেপাল্টে দিয়ে লেখাটি শেষ করি-

দুর্নীতিতে জর্জরিত আফ্রিকান একটি দেশের মন্ত্রী গেছেন আধুনিক মোবাইল ফোনের প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে। আয়োজকরা তাকে খুশি করতে সবচেয়ে দামি একটি সেলফোন উপহার দিতে চাইলেন। কোম্পানিটি যে মন্ত্রীকে কৌশলে ঘুষ দিতে চাচ্ছে গণমাধ্যম এটি ধরে ফেলল। মন্ত্রী মহোদয়ের চেহারায়ও খুব বিব্রত ভাব ফুটে উঠল। তিনি জিবে কামড় দিয়ে গণমাধ্যমের দিকে তাকিয়ে বললেন, এটা তো ঠিক নয়, আমি বিনামূল্যে কিছু নিতে পারি না। আমি এমন করলে দেশে দুর্নীতি আরও প্রশ্রয় পেয়ে যাবে যে গণমাধ্যমগুলো খামোখাই আমার বিরুদ্ধে আজেবাজে কথা লিখবে...

গণমাধ্যমের করিৎকর্মা সাংবাদিকরা দ্রুত উত্তর দিলেন, স্যার! সে ক্ষেত্রে আপনি আমাদের গণমাধ্যমকেই বরং সেলফোনটা উপহার দিন।

মন্ত্রী বিরক্ত হয়ে বললেন, তাতে আমার কী লাভ?

সাংবাদিকের উত্তর, প্রচার আর প্রশংসা।

সেলফোন কোম্পানির মালিক বললেন, দরকার নেই গণমাধ্যমকে উপহার দেওয়ার। বরং মন্ত্রী মহোদয় আপনি শুভেচ্ছা মূল্য হিসেবে ৫টি ডলার দিন। তাহলে এটি আর উপহার থাকবে না। আপনি তখন বলতেই পারবেন যে, আপনি কিনে নিয়েছেন।

মন্ত্রী খুশি হয়ে বললেন, এটা একটা ভালো আইডিয়া। সে ক্ষেত্রে আমাকে দুটো মোবাইল সেটই দিন। একটা দেব গণমাধ্যমকে উপহার আর একটা তো নিজের টাকা দিয়েই কিনলাম। ওই যে দাম ৫ ডলার।

আমাদের গণমাধ্যমগুলো কি আজ ৫ ডলারের উপহারের ভাগাভাগিতে ব্যস্ত খেয়াল রাখবেন, গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতার চেষ্টার অর্থ কিন্তু আলজাজিরার মতো মিথ্যা, বানোয়াট, অর্ধসত্য, পক্ষপাতদুষ্ট, মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে অতিকথন সংবাদ পরিবেশন করে ভুয়া এজেন্ডা তৈরি করা নয়। প্রতিটি গণমাধ্যমের নিজস্ব নীতিমালা আছে যা সর্বজনবিদিত। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, মিসইনফরমেশন, ডিজইনফরমেশন, ম্যালইনফরমেশন অন্তত বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় চলে না, নীতিমান প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় চলে না। মিসইনফরমেশন অর্থাৎ মিথ্যা তথ্য কিন্তু কারও ক্ষতির উদ্দেশ্যে তৈরি নয়, ডিজইনফরমেশন অর্থ ভুয়া তথ্য, যা শুধু মিথ্যাই নয়, কারও ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে সাধিত হয়। আর ম্যালইনফরমেশন বলতে সেই অসৎ তথ্যকে বোঝাচ্ছি যে তথ্য বাস্তবতার আদলে তৈরি হলেও মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে ব্যক্তি, সমাজ বা প্রতিষ্ঠান বা দেশের ক্ষতির উদ্দেশ্যে সাধিত হয়।

যেমন ধরুন আপনার পোষা বিড়ালটির পাঁচটি পা। এটি মিসইনফরমেশন। আবার ধরুন আপনার পোষা পাঁচ পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার মাছ খেয়ে গেছে, এটি ডিজইনফরমেশন। কিন্তু যদি বলেন আপনার পোষা চার পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার তালা ভেঙে নিজে নিজে ফ্রিজ খুলে মাছ খেয়ে গেছে, তাই তাকে শাস্তি দিতে হবে। তবে সেটি হবে ম্যালইনফরমেশন অর্থাৎ অসৎ তথ্য।

গণমাধ্যম বলি, সমাজ বলি, প্রতিষ্ঠান বলি- যত দিন এ মিথ্যা, ভুয়া আর অসৎ তথ্যের সঙ্গে আমাদের বসবাস থাকবে, তত দিন হয়তো চার পেয়ে বা পাঁচ পেয়ে বিড়ালের মাছের ষড়যন্ত্রের ভাগাভাগিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের চরিত্র নীতিহীনতায় দিন গুজরান করবে। অন্তত গণমাধ্যমের কাছে নিশ্চয়ই এটি কাম্য নয়।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা