শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১

প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন প্রথম যেভাবে পালিত হয়েছিল

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন প্রথম যেভাবে পালিত হয়েছিল

বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু যেমন সমার্থক শব্দ তেমন বঙ্গবন্ধুর ইতিহাসই বাংলাদেশের ইতিহাস। ইতিহাসের এই মহানায়কের সঙ্গে সাক্ষাতের বিরল সুযোগ হয়েছিল ১৯৭০ সালে। ওই বছরের ১৬ ও ১৭ মার্চ। তারিখটি ঠিক ঠিক মনে আছে এক ভিন্ন প্রেক্ষিতে। ১৭ মার্চ হলো বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। স্বাধীনতার পর থেকে এ দিনটি দেশে-বিদেশে ঘটা করে পালন করা হলেও স্বাধীনতার আগে প্রেক্ষাপট ছিল ভিন্ন। সামাজিক রেওয়াজ হিসেবে আমাদের দেশের মুসলিম সমাজে সে সময় জন্মদিন পালন হতো না বললেই চলে। বঙ্গবন্ধু নিজেও তাঁর জন্মদিন পালনে ছিলেন উদাসীন। কাকতালীয়ভাবে ১৯৭০ সালে বঙ্গবন্ধুর ৫০তম জন্মদিনে আমরা কেক কেটেছিলাম ঘটা করে। সে অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন বাড়িতে কখনো কখনো জন্মদিন উপলক্ষে ভালো রান্নাবান্না হলেও কেক কাটার ঘটনা এটিই প্রথম। প্রকাশ্যে জন্মদিন পালনের ঘটনা কখনো তার চিন্তায়ও আসেনি। দুঃখ করে বলেছিলেন তার অনেক জন্মদিন কেটেছে কারা অন্তরালে।

১৯৭০ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের যে আয়োজনটি আমরা করেছিলাম সেটি ছিল এক ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা। বঙ্গবন্ধুর অগোচরেই জন্মদিন পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তিনি তাতে হাজির হয়েছিলেন ভিন্ন উদ্দেশ্যে। খুলনা সফরকালে আওয়ামী লীগের একটি ইউনিয়ন কমিটির অফিস উদ্বোধন করতে। একজন জাতীয় নেতার জন্য এ ধরনের ছোট অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়া অভাবনীয় মনে হলেও ‘বঙ্গবন্ধু’ বলে কথা। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের সে অনুষ্ঠানের আয়োজকদের একজন হিসেবে সে স্মৃতি আজ তুলে ধরছি। ১৯৭০ সালের ১৭ মার্চ। দেশে তখন জেনারেল ইয়াহিয়ার সামরিক শাসন। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন জেনারেল আইয়ুব খান। স্বঘোষিত এই ‘ফিল্ড মার্শাল’ ক্ষমতা হস্তান্তর করেন সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে। ইয়াহিয়া ক্ষমতা হাতে নিয়ে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন। এক ব্যক্তি এক ভোটের ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে সাধারণ নির্বাচন। এ নির্বাচনে জয়ী হবে যারা, তারা সরকার গঠন করবে। নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রণয়ন করবে দেশের সংবিধান। জেনারেল ইয়াহিয়া খান ’৭০-এর প্রথম দিকে রাজনৈতিক তৎপরতার ওপর নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেন। অনুমতি দেন ঘরোয়া রাজনীতির। এ সময়ে বঙ্গবন্ধু আসেন খুলনা সফরে। আমরা তখন খুলনার শেখপাড়া এলাকার অধিবাসী। বঙ্গবন্ধুর সফরসূচিতে শেখপাড়ায় নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ অফিস উদ্বোধনের কথা ছিল। উদ্বোধনের দিনটি ছিল ১৭ মার্চ। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। কিন্তু পরিস্থিতিগত কারণে তিনি এ কর্মসূচি বাতিল করেন। এর আগে ১৫ অথবা ১৬ মার্চ খুলনার পৌর মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের কর্মিসভা হয়। মিলনায়তনের বাইরেও জড়ো হয় অন্তত ১০ হাজার সমর্থক। আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব প্রকাশ্য সমাবেশের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা কৌশলগত কারণে মেনে চলতেই আগ্রহী ছিলেন। যে কারণে কর্মিসভাটি তড়িঘড়ি শেষ হয়। খুলনায় বঙ্গবন্ধুর অন্য যে কর্মসূচি ছিল সেগুলোও বাতিল হয় ঘরোয়া রাজনীতির সীমালঙ্ঘিত হতে পারে এমন আশঙ্কায়। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। ওই কিশোর বয়সেই স্বাধীনতাকামী একটি গোপন সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। যার নেতৃত্বে ছিলেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দ্বিতীয় আসামি লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। প্রকাশ্যে এ গ্রুপটি কাজ চালাত লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির নামে। এ গ্রুপটির সঙ্গে পরোক্ষভাবে বঙ্গবন্ধু বা আওয়ামী লীগের সম্পর্ক ছিল। কর্মীদের বেশিরভাগ প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করতেন। ছাত্র কর্মীরা ছাত্রলীগে। সে সূত্রে ছাত্রলীগের সঙ্গে আমার সংশ্লিষ্টতা ছিল।

সবারই জানা, পাকিস্তানের স্বৈরশাসক আইয়ুব খান বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলন নস্যাৎ করতে বঙ্গবন্ধুকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িত করে। প্রধান আসামি করা হয় তাকে। এ মামলার ২ নম্বর আসামি করা হয় পাকিস্তান নৌবাহিনীর স্বাধীনতাকামী বাঙালি অফিসার লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনকে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত করে বঙ্গবন্ধু ও অন্যান্য স্বাধীনতা সংগ্রামীকে ফাঁসিতে ঝোলানোর পরিকল্পনা করেছিল পাকিস্তানি শাসকরা। তাদের সে স্বপ্ন সফল হয়নি। এদেশের মানুষ আন্দোলনের মুখে আইয়ুব খানকে ক্ষমতা ত্যাগে বাধ্য করে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাও প্রত্যাহার করা হয় গণদাবির মুখে।

বলছিলাম বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের কথা। সে সময় নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন মোশাররফ হোসেন। সাধারণ সম্পাদক শেখ মোসলেম উদ্দিন। বঙ্গবন্ধু মোশাররফ ভাইকে স্নেহ করতেন বিশেষভাবে। যে কারণে জাতীয় নেতা হয়েও খুলনা সফরকালে নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অফিস উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রাজি হন। নজরুলনগর ছিল মুসলিম লীগের ঘাঁটি। বঙ্গবন্ধুর কর্মসূচি বাতিলের ঘটনা স্থানীয়ভাবে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে ভেবে নেতা-কর্মীরা ভেঙে পড়েন। আগেই বলেছি, মোশাররফ ভাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয়ভাজন। অনেক বড় নেতার চেয়েও পেশায় দর্জি, বেঁটে-খাটো এই স্বল্পশিক্ষিত মানুষটিকে তিনি বিশেষ স্নেহের চোখে দেখতেন। মোশাররফ ভাই সিদ্ধান্ত নিলেন যেভাবেই হোক শেখপাড়ার কর্মসূচি বহাল রাখতে হবে। মোসলেম মেম্বারকে নিয়ে তিনি এলেন আমাদের বাড়িতে। বললেন, তারা বঙ্গবন্ধুর কাছে যাচ্ছেন। আমাকেও যেতে বললেন। আওয়ামী লীগের মরহুম নেতা সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সালাহউদ্দিন ইউসুফ ছিলেন তখন খুলনা সিটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার বাসভবনে বঙ্গবন্ধু জেলার শীর্ষ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন। আমরা গেলাম সেখানে। মোশাররফ ভাইয়ের জেদেরই শেষ পর্যন্ত জয় হলো। বঙ্গবন্ধু পরদিন শেখপাড়ার অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে রাজি হলেন। বললেন তিনি আমাদের অনুষ্ঠানস্থলের খুব কাছেই থাকবেন। মাগরিবের নামাজ পড়ে সাড়ে ৬টা নাগাদ হাজির হবেন।

বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে ফিরে এসে আমরা বৈঠকে বসলাম। মোসলেম ভাই প্রস্তাব দিলেন ১৭ মার্চ যেহেতু বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন সেহেতু অনুষ্ঠানে কেক কাটা হবে। খুলনার হুগলি বেকারিতে অর্ডার দিয়ে ৫০, ৭৫ কিংবা ১০০ টাকা দিয়ে বেশ বড় আকারের একটি কেক কেনা হলো। মোসলেম ভাইয়ের একটি কবিতাও লেখা হয় কেকটিতে। যাতে ৬ দফার প্রণেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে বাংলাদেশ, সিন্ধু, সীমান্ত প্রদেশ ও বেলুচিস্তানের মুক্তিকামী জনতার নেতা হিসেবে অভিহিত করা হয়। ঠিক সন্ধ্যার পর এলেন বঙ্গবন্ধু। আমাদের বাড়ির পাশেই আওয়ামী লীগ অফিস। অফিসটি আগে ছিল একটি গোডাউন। সামনে বেশ প্রশস্ত খোলামেলা জায়গা। বঙ্গবন্ধুকে স্বাগত জানিয়ে আমরা ছাত্রলীগ কর্মীরা দেবদারু পাতার আকর্ষণীয় তোরণ বানিয়েছিলাম। মূলত আমাদের বন্ধু আশরাফ দেবদারু পাতার ওই তোরণটি তৈরি করেছিলেন। তোরণটি এতটাই আকর্ষণীয় ছিল যে, বঙ্গবন্ধু কিছুটা সময় থমকে দাঁড়ান। আমাদের মাথায় হাত দিয়ে বাহবাও দেন।

বঙ্গবন্ধু খুলনার ডালমিলের মোড়ে তার ভাগ্নে ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরীর (চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী ও সংসদ সদস্য লিটন চৌধুরীর বাবা) বাসভবনে অবস্থান করছিলেন। মাগরিবের নামাজ পড়ে তিনি অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। বঙ্গবন্ধু অনুষ্ঠানস্থলে আসার আগে সেখানে সবমিলে ২০-২৫ জন কর্মী ছিল। মুহূর্তের মধ্যে সহস্রাধিক লোকের ভিড় জমে ওঠে। অফিসের সামনে একটি টেবিলে রাখা ছিল কেকটি। অফিস উদ্বোধনের ঘোষণা দিয়ে বঙ্গবন্ধু সবার অনুরোধে কেক কাটেন। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খ- করে তা বিতরণ করা হয় নেতা-কর্মী সমর্থকদের মধ্যে। প্রচ- ভিড়ে লোকজন বঙ্গবন্ধুকে দেখতে পাচ্ছিল না। তারা দাবি জানাল বঙ্গবন্ধুকে দেখতে চায়। বঙ্গবন্ধু রসিকতা করে বললেন, আমি তো আইয়ুব খানের চেয়েও লম্বা। তিনি সবার অনুরোধে কিছুটা উঁচুস্থানে দাঁড়িয়ে মিনিটখানেক শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখলেন। বাংলাদেশের মানুষের অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানালেন। অনুষ্ঠান শেষে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে চা-চক্রে মিলিত হন বঙ্গবন্ধু। কথা প্রসঙ্গে বলেন, প্রকাশ্যে তার জন্মদিন পালন এটিই প্রথম। স্মৃতিচারণ করেন, অনেক জন্মবার্ষিকী কেটেছে কারা প্রকোষ্ঠে। বঙ্গবন্ধুর এই অনন্য ‘জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান’-এ আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, মরহুম আবদুস সামাদ আজাদ, শেখ আবদুল আজিজ, সালাহউদ্দিন ইউসুফসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। আমাদের জাতীয় ইতিহাসে যাদের একেকজন দিকপাল হিসেবেই বিবেচিত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
হৃদ্‌রোগ চিকিৎসায় অত্যাধুনিক সেবা
হৃদ্‌রোগ চিকিৎসায় অত্যাধুনিক সেবা
মশার বিরুদ্ধে কার্যকর একটি আধুনিক সমাধান
মশার বিরুদ্ধে কার্যকর একটি আধুনিক সমাধান
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা
জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা

নগর জীবন

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি

ডাংগুলি

দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান

ডাংগুলি

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা