শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ মে, ২০১৮ আপডেট:

কী আর বলব সব তো পুড়ে ছাই

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কী আর বলব সব তো পুড়ে ছাই

৭০ দশকে ফুটবলে কাজী সালাউদ্দিনের সেকি দুর্দান্ত দাপট। প্রতিটি ম্যাচে অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে দর্শকদের মন জয় করেন তিনি। তারকা নন, বাংলাদেশের প্রথম সুপারস্টার সালাউদ্দিনই। ওই সময়ে আরেক খেলোয়াড় লাগাতার সাফল্য পেয়ে আলোড়ন তোলেন। সালাউদ্দিনের পাশাপাশি তিনিও সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। তিনি হচ্ছেন সাঁতারু মোশাররফ হোসেন খান। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সোনা জেতাটা যার অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল।

ফুটবল, ক্রিকেট, হকির মতো জনপ্রিয় খেলা ছাড়া অন্য খেলাতেও যে সুপারস্টার হওয়া যায় তার বড় প্রমাণ মোশাররফ। সাফল্যের বিচার করলে তিনি সালাউদ্দিনের চেয়ে অনেক এগিয়ে। কেননা সালাউদ্দিনের পদচারণা ছিল ঘরের মাঠেই। মোশাররফ ঘর ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও সাফল্যের পতাকা উড়িয়েছেন। দেশের বাইরে কোনো খেলাধুলায় ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে পাওয়া বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংগীত বেজেছিল তারই কৃতিত্বে। ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়েছেন তিনি।

সেই কিংবদন্তি সাঁতারু মোশাররফ এখন ঢাকায়। দীর্ঘ ১৬ বছর পর আমেরিকা থেকে দেশে ফিরেছেন তিনি। ২০০২ সালে তিনি আমেরিকা চলে যান। আগে থেকেই তার স্ত্রী ও দুই কন্যা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করতেন। সুতরাং তিনি আমেরিকা যাওয়া-আসা করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ২০০২ সালে তার মতো বিখ্যাত সাঁতারুকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। তা এক করুণ কাহিনী। যা সভ্য সমাজে ভাবাই যায় না। মহাখালী ডিওএইচএসে বাসায় বসে সেই কাহিনী যখন মোশাররফ বলছিলেন তখন তার চোখ ছল ছল করে উঠছিল। বার বার তিনি চশমা খুলে চোখ মুচছিলেন। বললেন, ‘১৯৯৬ সালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা আদায়ে প্রেস ক্লাবের সামনে মেয়র হানিফের নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ গড়া হয়েছিল। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী অনেকে ওই মঞ্চে গিয়ে বক্তব্য রেখেছিলেন। একজন দেশ প্রেমিক ও বঙ্গবন্ধু আদর্শে বিশ্বাসী সৈনিক হিসেবে আমিও জনতার মঞ্চে বক্তৃতা দিয়েছিলাম। বিশ্বাস করবেন না মঞ্চে আমাকে দেখে হাজার হাজার জনতার সেকি উল্লাস। সেই বছরই নির্বাচনে জয়ী হয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। কোনো সংকোচ না রেখে বলছি আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক। শেখ হাসিনা আমাকে আপন ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন। এখনো করেন। বলতে পারেন আওয়ামী লীগ আমার রক্তে মিশে গেছে। ইচ্ছা করলেই তখন অনেক সুযোগ সুবিধা নিতে পারতাম। কিন্তু নিজেকে সাঁতারের সেবায় নিয়েজিত রেখেছিলাম। আমার চিন্তা ছিল একটাই কিভাবে সাঁতারে উন্নয়ন ঘটানো যায়।’

মোশাররফ বললেন, ‘খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি যখন প্রথম সরকার গঠন করল তখনো আমি সাঁতার ফেডারেশনের সেক্রেটারি ছিলাম। দায়িত্ব নিজেই ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু তৎকালীন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী সাদেক হোসেন খোকা আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। বলেছিলেন, সাঁতারে আপনার দরকার আছে। অথচ ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর যে মানসিক টর্চার শুরু করেছিল তা ভাষায় বুঝাতে পারব না। সাঁতার ফেডারেশনে আমি ছোট একটা মিউজিয়াম করেছিলাম। আমার ক্যারিয়ারে যত মেডেল, স্বাধীনতা ও জাতীয় পুরস্কারের সনদপত্র এখানে রেখেছিলাম। বিএনপি ক্ষমতা আসার পরের দিনই ফেডারেশনে গিয়ে দেখলাম সব পুড়িয়ে ছাই করে ফেলেছে। আমি শিশুর মতো কেঁদেছি।’ মোশাররফ বললেন, ‘শুধু তাই নয়, টেলিফোনে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ভেবেছিলাম সব ঠিক হয়ে যাবে। বিএনপির সঙ্গে জড়িত এক নেতা একদিন রাতে আমার বাসায় এসে হাজির। তিনি আমাকে বললেন, মোশাররফ আপনি দেশের গর্ব। গোটা জাতি আপনার অবদানের কথা চিরদিন মনে রাখবে। আপনাকে হত্যা করা হোক তা কেউ চায় না। অস্বীকার করবো না আমাদেরই দলের কিছু বাজে লোক আপনাকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে। আমি চাই আপনি দেশ ছেড়ে চলে যান। তা না হলে আপনাকে হারাবো। চোখের সামনে ভেসে উঠল বৌ-বাচ্চার ছবি। তার পর এক বুক জ্বালা নিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হলাম।’

এতদিন পর দেশে ফিরেছেন। অনেকে বলছেন সামনের নির্বাচনে আপনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে চান? মোশাররফ বললেন, ‘দেখেন যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে একটাই কথা বলছে সামনে আমি নির্বাচন করবো কিনা। বাস্তবে কিন্তু সেই চিন্তা মোটেই নেই। অনেক দিন ধরেই আসবো আসবো করছিলাম। নানা ব্যস্ততায় সম্ভব হচ্ছিল না। এবার আসার পেছনে বেদনাদায়ক এক ঘটনা রয়েছে। গত মার্চে কাঠমান্ডুতে ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অনেক প্রাণহানি ঘটে। সেই বিমানে যাত্রী ছিল আমার স্ত্রী মিলার মেঝ বোনের ছেলে মিনহাজ বিন নাসির ও তার স্ত্রী আঁখি মনি। ৩ মার্চ তাদের বিয়ে হয় আর ১২ মার্চ বিমান দুর্ঘটনায় মারা যায় তারা। দেখেন ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস। আজ আমি যে বাসায় আপনার সঙ্গে কথা বলছি এটা মিনহাজেরই বাসা। এক বেদনা নিয়ে দেশ ছাড়লাম আরেক বেদনা নিয়ে ফিরলাম। এই শোক কখনো ভোলার নয়।’

এতক্ষণ কষ্টের কথা শুনলাম। এবার আপনার খেলোয়াড়ি জীবনের কথা বলেন? প্রশ্নটা শুনে দীর্ঘ একটা নিঃশ্বাস ফেললেন মোশাররফ। বললেন, ‘কী আর বলবো সব প্রাপ্তিতো আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এরপর শুরু করলেন তার বনার্ঢ্য ক্যারিয়ারের কথা। দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় সোনার পদক জেতা শুরু করি। সেবার মুন্সীগঞ্জে এক প্রতিযোগিতায় অনেক সিনিয়রদের পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হয়। সেই থেকে সবার নজরে পড়ে যায়।

১৯৬৯ সালে পূর্ব পাকিস্তান জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চার ইভেন্টে সোনা জয় করি। একটিতে গড়ি অল পাকিস্তান রেকর্ড। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত কমপক্ষে চারটি করে ইভেন্টে সোনা জেতার রেকর্ড রয়েছে। বয়স হয়েছেতো আসলে অনেক প্রাপ্তির কথা মনেই করতে পারছি না। তবে এতটুকু বলতে পারব সব মিলিয়ে ৯৬টি সোনা ও ৬৪ বার জাতীয় রেকর্ড ভেঙেছি আমি।’

মোশাররফ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় প্রথম সোনা জিতি ১৯৭৭ সালে। সেবার শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে ত্রিদেশীয় সুইমিং চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়। দুই দেশে বিখ্যাত সাঁতারু। যা দেখে প্রথমে আমিও নার্ভাস ছিলাম। পরে আমিই চার সোনা জিতে চ্যাম্পিয়ন হই। প্রথম সোনা জেতার পর আবেগে আমি কেঁদেই ফেলেছিলাম। বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশের কোনো খেলায় প্রথম জাতীয় সংগীত বাজছে। অনেক পদক জিতেছি কিন্তু এই অনুভূতি কখনো ভোলবার নয়। ১৯৭৮ সালে পাকিস্তানের লাহোরে কায়েদে আযম আন্তর্জাতিক সুইমিংয়ে অংশ নিই। আমার ইচ্ছা ছিল না টুর্নামেন্টে যাওয়ার। বলতে পারেন মনের ভিতর একটা ভয়ও কাজ করছিল। কারণ আগের বছরে চট্টগ্রামে ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের তিরস্কৃত করেছিল দর্শকরা। লাহোরে যদি আমাকে কিছু করে। পরে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ফেডারেশনের সেক্রেটারিকে ডেকে বলেন, মোশাররফকে যেতে বলেন, ওর কিছুই হবে না। টুর্নামেন্টে অংশ নিলাম এবং চার ইভেন্টেই সোনা জিতলাম।’

১৯৮৫ সালে ঢাকায় সাফ গেমসে সাঁতারে মহানায়ক বনে যান মোশাররফ। রাষ্ট্রপতি এরশাদ তাকে বঙ্গভবনে ডেকে বলেছিলেন, মোশাররফ তুই দেখিয়ে দে তোর বিকল্প কেউ নেই। মোশাররফ বলেন, ‘ওনার এই কথা মনে জোর বাড়িয়ে দেয়। পাঁচটি সোনা জিতে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ক্রীড়াবিদের খেতাব পাই। অলিম্পিক ও এশিয়ান গেমস প্রসঙ্গে মোশাররফ বলেন, দেখেন ষড়যন্ত্রের কারণে আমি স্বপ্নের অলিম্পিকে অংশ নিতে পারেনি। আর এশিয়ান গেমস পদক না পেলেও বেস্ট উদীয়মানের সাঁতারুর সার্টিফিকেট পেয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
কলকাতা টেস্টে কড়া নিরাপত্তা
কলকাতা টেস্টে কড়া নিরাপত্তা
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ ও ভারত ফুটবল ম্যাচে পার্টনার লোটো
বাংলাদেশ ও ভারত ফুটবল ম্যাচে পার্টনার লোটো
জয়ে এটিপি ফাইনালস শুরু সিনারের
জয়ে এটিপি ফাইনালস শুরু সিনারের
খুলনার দ্বিতীয় ও বরিশালের প্রথম জয়
খুলনার দ্বিতীয় ও বরিশালের প্রথম জয়
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে দিনাজপুর
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে দিনাজপুর
তুরস্কে ১০২৪ ফুটবলার নিষিদ্ধ
তুরস্কে ১০২৪ ফুটবলার নিষিদ্ধ
জয়ের খাতা খুলবে কি বাংলাদেশ
জয়ের খাতা খুলবে কি বাংলাদেশ
এএফসি সভাপতির ঢাকা সফর স্থগিত
এএফসি সভাপতির ঢাকা সফর স্থগিত
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার নিয়ে ঢাকায় ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব
হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার নিয়ে ঢাকায় ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী
গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষিত প্রজন্ম গড়তে ঝড়ো বাতাসের মোমবাতি হতে চাই : বিএনপি প্রার্থী মাজেদ
শিক্ষিত প্রজন্ম গড়তে ঝড়ো বাতাসের মোমবাতি হতে চাই : বিএনপি প্রার্থী মাজেদ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও
শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’
‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড
প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে আইসিসির জরিমানা
নাহিদ রানাকে আইসিসির জরিমানা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধায় ভেন্ডিং মেশিন চালু
গাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধায় ভেন্ডিং মেশিন চালু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার
লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোংলায় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
মোংলায় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ‘কেমন বন্দর চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ‘কেমন বন্দর চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজ করবে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে
কাজ করবে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের মানুষের সেবক হয়ে কাজ করবেন তারেক রহমান: ভিপি সাইফুল
দেশের মানুষের সেবক হয়ে কাজ করবেন তারেক রহমান: ভিপি সাইফুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক সিটি মেয়র আইভীর জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত
সাবেক সিটি মেয়র আইভীর জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরে বসেই কেনা যাবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের টিকিট
ঘরে বসেই কেনা যাবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের আবারও পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের আবারও পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন