শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ মে, ২০১৮ আপডেট:

কী আর বলব সব তো পুড়ে ছাই

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কী আর বলব সব তো পুড়ে ছাই

৭০ দশকে ফুটবলে কাজী সালাউদ্দিনের সেকি দুর্দান্ত দাপট। প্রতিটি ম্যাচে অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে দর্শকদের মন জয় করেন তিনি। তারকা নন, বাংলাদেশের প্রথম সুপারস্টার সালাউদ্দিনই। ওই সময়ে আরেক খেলোয়াড় লাগাতার সাফল্য পেয়ে আলোড়ন তোলেন। সালাউদ্দিনের পাশাপাশি তিনিও সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। তিনি হচ্ছেন সাঁতারু মোশাররফ হোসেন খান। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সোনা জেতাটা যার অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল।

ফুটবল, ক্রিকেট, হকির মতো জনপ্রিয় খেলা ছাড়া অন্য খেলাতেও যে সুপারস্টার হওয়া যায় তার বড় প্রমাণ মোশাররফ। সাফল্যের বিচার করলে তিনি সালাউদ্দিনের চেয়ে অনেক এগিয়ে। কেননা সালাউদ্দিনের পদচারণা ছিল ঘরের মাঠেই। মোশাররফ ঘর ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও সাফল্যের পতাকা উড়িয়েছেন। দেশের বাইরে কোনো খেলাধুলায় ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে পাওয়া বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংগীত বেজেছিল তারই কৃতিত্বে। ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়েছেন তিনি।

সেই কিংবদন্তি সাঁতারু মোশাররফ এখন ঢাকায়। দীর্ঘ ১৬ বছর পর আমেরিকা থেকে দেশে ফিরেছেন তিনি। ২০০২ সালে তিনি আমেরিকা চলে যান। আগে থেকেই তার স্ত্রী ও দুই কন্যা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করতেন। সুতরাং তিনি আমেরিকা যাওয়া-আসা করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ২০০২ সালে তার মতো বিখ্যাত সাঁতারুকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। তা এক করুণ কাহিনী। যা সভ্য সমাজে ভাবাই যায় না। মহাখালী ডিওএইচএসে বাসায় বসে সেই কাহিনী যখন মোশাররফ বলছিলেন তখন তার চোখ ছল ছল করে উঠছিল। বার বার তিনি চশমা খুলে চোখ মুচছিলেন। বললেন, ‘১৯৯৬ সালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা আদায়ে প্রেস ক্লাবের সামনে মেয়র হানিফের নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ গড়া হয়েছিল। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী অনেকে ওই মঞ্চে গিয়ে বক্তব্য রেখেছিলেন। একজন দেশ প্রেমিক ও বঙ্গবন্ধু আদর্শে বিশ্বাসী সৈনিক হিসেবে আমিও জনতার মঞ্চে বক্তৃতা দিয়েছিলাম। বিশ্বাস করবেন না মঞ্চে আমাকে দেখে হাজার হাজার জনতার সেকি উল্লাস। সেই বছরই নির্বাচনে জয়ী হয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। কোনো সংকোচ না রেখে বলছি আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক। শেখ হাসিনা আমাকে আপন ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন। এখনো করেন। বলতে পারেন আওয়ামী লীগ আমার রক্তে মিশে গেছে। ইচ্ছা করলেই তখন অনেক সুযোগ সুবিধা নিতে পারতাম। কিন্তু নিজেকে সাঁতারের সেবায় নিয়েজিত রেখেছিলাম। আমার চিন্তা ছিল একটাই কিভাবে সাঁতারে উন্নয়ন ঘটানো যায়।’

মোশাররফ বললেন, ‘খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি যখন প্রথম সরকার গঠন করল তখনো আমি সাঁতার ফেডারেশনের সেক্রেটারি ছিলাম। দায়িত্ব নিজেই ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু তৎকালীন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী সাদেক হোসেন খোকা আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। বলেছিলেন, সাঁতারে আপনার দরকার আছে। অথচ ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর যে মানসিক টর্চার শুরু করেছিল তা ভাষায় বুঝাতে পারব না। সাঁতার ফেডারেশনে আমি ছোট একটা মিউজিয়াম করেছিলাম। আমার ক্যারিয়ারে যত মেডেল, স্বাধীনতা ও জাতীয় পুরস্কারের সনদপত্র এখানে রেখেছিলাম। বিএনপি ক্ষমতা আসার পরের দিনই ফেডারেশনে গিয়ে দেখলাম সব পুড়িয়ে ছাই করে ফেলেছে। আমি শিশুর মতো কেঁদেছি।’ মোশাররফ বললেন, ‘শুধু তাই নয়, টেলিফোনে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ভেবেছিলাম সব ঠিক হয়ে যাবে। বিএনপির সঙ্গে জড়িত এক নেতা একদিন রাতে আমার বাসায় এসে হাজির। তিনি আমাকে বললেন, মোশাররফ আপনি দেশের গর্ব। গোটা জাতি আপনার অবদানের কথা চিরদিন মনে রাখবে। আপনাকে হত্যা করা হোক তা কেউ চায় না। অস্বীকার করবো না আমাদেরই দলের কিছু বাজে লোক আপনাকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে। আমি চাই আপনি দেশ ছেড়ে চলে যান। তা না হলে আপনাকে হারাবো। চোখের সামনে ভেসে উঠল বৌ-বাচ্চার ছবি। তার পর এক বুক জ্বালা নিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হলাম।’

এতদিন পর দেশে ফিরেছেন। অনেকে বলছেন সামনের নির্বাচনে আপনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে চান? মোশাররফ বললেন, ‘দেখেন যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে একটাই কথা বলছে সামনে আমি নির্বাচন করবো কিনা। বাস্তবে কিন্তু সেই চিন্তা মোটেই নেই। অনেক দিন ধরেই আসবো আসবো করছিলাম। নানা ব্যস্ততায় সম্ভব হচ্ছিল না। এবার আসার পেছনে বেদনাদায়ক এক ঘটনা রয়েছে। গত মার্চে কাঠমান্ডুতে ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অনেক প্রাণহানি ঘটে। সেই বিমানে যাত্রী ছিল আমার স্ত্রী মিলার মেঝ বোনের ছেলে মিনহাজ বিন নাসির ও তার স্ত্রী আঁখি মনি। ৩ মার্চ তাদের বিয়ে হয় আর ১২ মার্চ বিমান দুর্ঘটনায় মারা যায় তারা। দেখেন ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস। আজ আমি যে বাসায় আপনার সঙ্গে কথা বলছি এটা মিনহাজেরই বাসা। এক বেদনা নিয়ে দেশ ছাড়লাম আরেক বেদনা নিয়ে ফিরলাম। এই শোক কখনো ভোলার নয়।’

এতক্ষণ কষ্টের কথা শুনলাম। এবার আপনার খেলোয়াড়ি জীবনের কথা বলেন? প্রশ্নটা শুনে দীর্ঘ একটা নিঃশ্বাস ফেললেন মোশাররফ। বললেন, ‘কী আর বলবো সব প্রাপ্তিতো আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এরপর শুরু করলেন তার বনার্ঢ্য ক্যারিয়ারের কথা। দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় সোনার পদক জেতা শুরু করি। সেবার মুন্সীগঞ্জে এক প্রতিযোগিতায় অনেক সিনিয়রদের পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হয়। সেই থেকে সবার নজরে পড়ে যায়।

১৯৬৯ সালে পূর্ব পাকিস্তান জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চার ইভেন্টে সোনা জয় করি। একটিতে গড়ি অল পাকিস্তান রেকর্ড। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত কমপক্ষে চারটি করে ইভেন্টে সোনা জেতার রেকর্ড রয়েছে। বয়স হয়েছেতো আসলে অনেক প্রাপ্তির কথা মনেই করতে পারছি না। তবে এতটুকু বলতে পারব সব মিলিয়ে ৯৬টি সোনা ও ৬৪ বার জাতীয় রেকর্ড ভেঙেছি আমি।’

মোশাররফ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় প্রথম সোনা জিতি ১৯৭৭ সালে। সেবার শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে ত্রিদেশীয় সুইমিং চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়। দুই দেশে বিখ্যাত সাঁতারু। যা দেখে প্রথমে আমিও নার্ভাস ছিলাম। পরে আমিই চার সোনা জিতে চ্যাম্পিয়ন হই। প্রথম সোনা জেতার পর আবেগে আমি কেঁদেই ফেলেছিলাম। বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশের কোনো খেলায় প্রথম জাতীয় সংগীত বাজছে। অনেক পদক জিতেছি কিন্তু এই অনুভূতি কখনো ভোলবার নয়। ১৯৭৮ সালে পাকিস্তানের লাহোরে কায়েদে আযম আন্তর্জাতিক সুইমিংয়ে অংশ নিই। আমার ইচ্ছা ছিল না টুর্নামেন্টে যাওয়ার। বলতে পারেন মনের ভিতর একটা ভয়ও কাজ করছিল। কারণ আগের বছরে চট্টগ্রামে ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের তিরস্কৃত করেছিল দর্শকরা। লাহোরে যদি আমাকে কিছু করে। পরে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ফেডারেশনের সেক্রেটারিকে ডেকে বলেন, মোশাররফকে যেতে বলেন, ওর কিছুই হবে না। টুর্নামেন্টে অংশ নিলাম এবং চার ইভেন্টেই সোনা জিতলাম।’

১৯৮৫ সালে ঢাকায় সাফ গেমসে সাঁতারে মহানায়ক বনে যান মোশাররফ। রাষ্ট্রপতি এরশাদ তাকে বঙ্গভবনে ডেকে বলেছিলেন, মোশাররফ তুই দেখিয়ে দে তোর বিকল্প কেউ নেই। মোশাররফ বলেন, ‘ওনার এই কথা মনে জোর বাড়িয়ে দেয়। পাঁচটি সোনা জিতে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ক্রীড়াবিদের খেতাব পাই। অলিম্পিক ও এশিয়ান গেমস প্রসঙ্গে মোশাররফ বলেন, দেখেন ষড়যন্ত্রের কারণে আমি স্বপ্নের অলিম্পিকে অংশ নিতে পারেনি। আর এশিয়ান গেমস পদক না পেলেও বেস্ট উদীয়মানের সাঁতারুর সার্টিফিকেট পেয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথম ওয়ানডে জিতে ১৯৯৯ সালে
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথম ওয়ানডে জিতে ১৯৯৯ সালে
জিম্বাবুয়েকে সহজেই হারাল নিউজিল্যান্ড
জিম্বাবুয়েকে সহজেই হারাল নিউজিল্যান্ড
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
সর্বশেষ খবর
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা