শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ মে, ২০১৮ আপডেট:

কী আর বলব সব তো পুড়ে ছাই

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কী আর বলব সব তো পুড়ে ছাই

৭০ দশকে ফুটবলে কাজী সালাউদ্দিনের সেকি দুর্দান্ত দাপট। প্রতিটি ম্যাচে অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে দর্শকদের মন জয় করেন তিনি। তারকা নন, বাংলাদেশের প্রথম সুপারস্টার সালাউদ্দিনই। ওই সময়ে আরেক খেলোয়াড় লাগাতার সাফল্য পেয়ে আলোড়ন তোলেন। সালাউদ্দিনের পাশাপাশি তিনিও সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। তিনি হচ্ছেন সাঁতারু মোশাররফ হোসেন খান। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সোনা জেতাটা যার অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল।

ফুটবল, ক্রিকেট, হকির মতো জনপ্রিয় খেলা ছাড়া অন্য খেলাতেও যে সুপারস্টার হওয়া যায় তার বড় প্রমাণ মোশাররফ। সাফল্যের বিচার করলে তিনি সালাউদ্দিনের চেয়ে অনেক এগিয়ে। কেননা সালাউদ্দিনের পদচারণা ছিল ঘরের মাঠেই। মোশাররফ ঘর ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও সাফল্যের পতাকা উড়িয়েছেন। দেশের বাইরে কোনো খেলাধুলায় ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে পাওয়া বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংগীত বেজেছিল তারই কৃতিত্বে। ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়েছেন তিনি।

সেই কিংবদন্তি সাঁতারু মোশাররফ এখন ঢাকায়। দীর্ঘ ১৬ বছর পর আমেরিকা থেকে দেশে ফিরেছেন তিনি। ২০০২ সালে তিনি আমেরিকা চলে যান। আগে থেকেই তার স্ত্রী ও দুই কন্যা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করতেন। সুতরাং তিনি আমেরিকা যাওয়া-আসা করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ২০০২ সালে তার মতো বিখ্যাত সাঁতারুকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। তা এক করুণ কাহিনী। যা সভ্য সমাজে ভাবাই যায় না। মহাখালী ডিওএইচএসে বাসায় বসে সেই কাহিনী যখন মোশাররফ বলছিলেন তখন তার চোখ ছল ছল করে উঠছিল। বার বার তিনি চশমা খুলে চোখ মুচছিলেন। বললেন, ‘১৯৯৬ সালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা আদায়ে প্রেস ক্লাবের সামনে মেয়র হানিফের নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ গড়া হয়েছিল। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী অনেকে ওই মঞ্চে গিয়ে বক্তব্য রেখেছিলেন। একজন দেশ প্রেমিক ও বঙ্গবন্ধু আদর্শে বিশ্বাসী সৈনিক হিসেবে আমিও জনতার মঞ্চে বক্তৃতা দিয়েছিলাম। বিশ্বাস করবেন না মঞ্চে আমাকে দেখে হাজার হাজার জনতার সেকি উল্লাস। সেই বছরই নির্বাচনে জয়ী হয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। কোনো সংকোচ না রেখে বলছি আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক। শেখ হাসিনা আমাকে আপন ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন। এখনো করেন। বলতে পারেন আওয়ামী লীগ আমার রক্তে মিশে গেছে। ইচ্ছা করলেই তখন অনেক সুযোগ সুবিধা নিতে পারতাম। কিন্তু নিজেকে সাঁতারের সেবায় নিয়েজিত রেখেছিলাম। আমার চিন্তা ছিল একটাই কিভাবে সাঁতারে উন্নয়ন ঘটানো যায়।’

মোশাররফ বললেন, ‘খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি যখন প্রথম সরকার গঠন করল তখনো আমি সাঁতার ফেডারেশনের সেক্রেটারি ছিলাম। দায়িত্ব নিজেই ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু তৎকালীন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী সাদেক হোসেন খোকা আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। বলেছিলেন, সাঁতারে আপনার দরকার আছে। অথচ ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর যে মানসিক টর্চার শুরু করেছিল তা ভাষায় বুঝাতে পারব না। সাঁতার ফেডারেশনে আমি ছোট একটা মিউজিয়াম করেছিলাম। আমার ক্যারিয়ারে যত মেডেল, স্বাধীনতা ও জাতীয় পুরস্কারের সনদপত্র এখানে রেখেছিলাম। বিএনপি ক্ষমতা আসার পরের দিনই ফেডারেশনে গিয়ে দেখলাম সব পুড়িয়ে ছাই করে ফেলেছে। আমি শিশুর মতো কেঁদেছি।’ মোশাররফ বললেন, ‘শুধু তাই নয়, টেলিফোনে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ভেবেছিলাম সব ঠিক হয়ে যাবে। বিএনপির সঙ্গে জড়িত এক নেতা একদিন রাতে আমার বাসায় এসে হাজির। তিনি আমাকে বললেন, মোশাররফ আপনি দেশের গর্ব। গোটা জাতি আপনার অবদানের কথা চিরদিন মনে রাখবে। আপনাকে হত্যা করা হোক তা কেউ চায় না। অস্বীকার করবো না আমাদেরই দলের কিছু বাজে লোক আপনাকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে। আমি চাই আপনি দেশ ছেড়ে চলে যান। তা না হলে আপনাকে হারাবো। চোখের সামনে ভেসে উঠল বৌ-বাচ্চার ছবি। তার পর এক বুক জ্বালা নিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হলাম।’

এতদিন পর দেশে ফিরেছেন। অনেকে বলছেন সামনের নির্বাচনে আপনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে চান? মোশাররফ বললেন, ‘দেখেন যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে একটাই কথা বলছে সামনে আমি নির্বাচন করবো কিনা। বাস্তবে কিন্তু সেই চিন্তা মোটেই নেই। অনেক দিন ধরেই আসবো আসবো করছিলাম। নানা ব্যস্ততায় সম্ভব হচ্ছিল না। এবার আসার পেছনে বেদনাদায়ক এক ঘটনা রয়েছে। গত মার্চে কাঠমান্ডুতে ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অনেক প্রাণহানি ঘটে। সেই বিমানে যাত্রী ছিল আমার স্ত্রী মিলার মেঝ বোনের ছেলে মিনহাজ বিন নাসির ও তার স্ত্রী আঁখি মনি। ৩ মার্চ তাদের বিয়ে হয় আর ১২ মার্চ বিমান দুর্ঘটনায় মারা যায় তারা। দেখেন ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস। আজ আমি যে বাসায় আপনার সঙ্গে কথা বলছি এটা মিনহাজেরই বাসা। এক বেদনা নিয়ে দেশ ছাড়লাম আরেক বেদনা নিয়ে ফিরলাম। এই শোক কখনো ভোলার নয়।’

এতক্ষণ কষ্টের কথা শুনলাম। এবার আপনার খেলোয়াড়ি জীবনের কথা বলেন? প্রশ্নটা শুনে দীর্ঘ একটা নিঃশ্বাস ফেললেন মোশাররফ। বললেন, ‘কী আর বলবো সব প্রাপ্তিতো আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এরপর শুরু করলেন তার বনার্ঢ্য ক্যারিয়ারের কথা। দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় সোনার পদক জেতা শুরু করি। সেবার মুন্সীগঞ্জে এক প্রতিযোগিতায় অনেক সিনিয়রদের পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হয়। সেই থেকে সবার নজরে পড়ে যায়।

১৯৬৯ সালে পূর্ব পাকিস্তান জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চার ইভেন্টে সোনা জয় করি। একটিতে গড়ি অল পাকিস্তান রেকর্ড। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত কমপক্ষে চারটি করে ইভেন্টে সোনা জেতার রেকর্ড রয়েছে। বয়স হয়েছেতো আসলে অনেক প্রাপ্তির কথা মনেই করতে পারছি না। তবে এতটুকু বলতে পারব সব মিলিয়ে ৯৬টি সোনা ও ৬৪ বার জাতীয় রেকর্ড ভেঙেছি আমি।’

মোশাররফ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় প্রথম সোনা জিতি ১৯৭৭ সালে। সেবার শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে ত্রিদেশীয় সুইমিং চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়। দুই দেশে বিখ্যাত সাঁতারু। যা দেখে প্রথমে আমিও নার্ভাস ছিলাম। পরে আমিই চার সোনা জিতে চ্যাম্পিয়ন হই। প্রথম সোনা জেতার পর আবেগে আমি কেঁদেই ফেলেছিলাম। বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশের কোনো খেলায় প্রথম জাতীয় সংগীত বাজছে। অনেক পদক জিতেছি কিন্তু এই অনুভূতি কখনো ভোলবার নয়। ১৯৭৮ সালে পাকিস্তানের লাহোরে কায়েদে আযম আন্তর্জাতিক সুইমিংয়ে অংশ নিই। আমার ইচ্ছা ছিল না টুর্নামেন্টে যাওয়ার। বলতে পারেন মনের ভিতর একটা ভয়ও কাজ করছিল। কারণ আগের বছরে চট্টগ্রামে ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের তিরস্কৃত করেছিল দর্শকরা। লাহোরে যদি আমাকে কিছু করে। পরে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ফেডারেশনের সেক্রেটারিকে ডেকে বলেন, মোশাররফকে যেতে বলেন, ওর কিছুই হবে না। টুর্নামেন্টে অংশ নিলাম এবং চার ইভেন্টেই সোনা জিতলাম।’

১৯৮৫ সালে ঢাকায় সাফ গেমসে সাঁতারে মহানায়ক বনে যান মোশাররফ। রাষ্ট্রপতি এরশাদ তাকে বঙ্গভবনে ডেকে বলেছিলেন, মোশাররফ তুই দেখিয়ে দে তোর বিকল্প কেউ নেই। মোশাররফ বলেন, ‘ওনার এই কথা মনে জোর বাড়িয়ে দেয়। পাঁচটি সোনা জিতে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ক্রীড়াবিদের খেতাব পাই। অলিম্পিক ও এশিয়ান গেমস প্রসঙ্গে মোশাররফ বলেন, দেখেন ষড়যন্ত্রের কারণে আমি স্বপ্নের অলিম্পিকে অংশ নিতে পারেনি। আর এশিয়ান গেমস পদক না পেলেও বেস্ট উদীয়মানের সাঁতারুর সার্টিফিকেট পেয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
ফলাফল
ফলাফল
মুশফিকের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি ২০১১ সালে
মুশফিকের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি ২০১১ সালে
সুপারওভারে ম্যাচ জিতে ফাইনালে বাংলাদেশ ‘এ’
সুপারওভারে ম্যাচ জিতে ফাইনালে বাংলাদেশ ‘এ’
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা