শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ মে, ২০১৮ আপডেট:

কী আর বলব সব তো পুড়ে ছাই

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কী আর বলব সব তো পুড়ে ছাই

৭০ দশকে ফুটবলে কাজী সালাউদ্দিনের সেকি দুর্দান্ত দাপট। প্রতিটি ম্যাচে অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে দর্শকদের মন জয় করেন তিনি। তারকা নন, বাংলাদেশের প্রথম সুপারস্টার সালাউদ্দিনই। ওই সময়ে আরেক খেলোয়াড় লাগাতার সাফল্য পেয়ে আলোড়ন তোলেন। সালাউদ্দিনের পাশাপাশি তিনিও সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। তিনি হচ্ছেন সাঁতারু মোশাররফ হোসেন খান। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সোনা জেতাটা যার অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল।

ফুটবল, ক্রিকেট, হকির মতো জনপ্রিয় খেলা ছাড়া অন্য খেলাতেও যে সুপারস্টার হওয়া যায় তার বড় প্রমাণ মোশাররফ। সাফল্যের বিচার করলে তিনি সালাউদ্দিনের চেয়ে অনেক এগিয়ে। কেননা সালাউদ্দিনের পদচারণা ছিল ঘরের মাঠেই। মোশাররফ ঘর ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও সাফল্যের পতাকা উড়িয়েছেন। দেশের বাইরে কোনো খেলাধুলায় ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে পাওয়া বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংগীত বেজেছিল তারই কৃতিত্বে। ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়েছেন তিনি।

সেই কিংবদন্তি সাঁতারু মোশাররফ এখন ঢাকায়। দীর্ঘ ১৬ বছর পর আমেরিকা থেকে দেশে ফিরেছেন তিনি। ২০০২ সালে তিনি আমেরিকা চলে যান। আগে থেকেই তার স্ত্রী ও দুই কন্যা ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করতেন। সুতরাং তিনি আমেরিকা যাওয়া-আসা করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ২০০২ সালে তার মতো বিখ্যাত সাঁতারুকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। তা এক করুণ কাহিনী। যা সভ্য সমাজে ভাবাই যায় না। মহাখালী ডিওএইচএসে বাসায় বসে সেই কাহিনী যখন মোশাররফ বলছিলেন তখন তার চোখ ছল ছল করে উঠছিল। বার বার তিনি চশমা খুলে চোখ মুচছিলেন। বললেন, ‘১৯৯৬ সালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা আদায়ে প্রেস ক্লাবের সামনে মেয়র হানিফের নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ গড়া হয়েছিল। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী অনেকে ওই মঞ্চে গিয়ে বক্তব্য রেখেছিলেন। একজন দেশ প্রেমিক ও বঙ্গবন্ধু আদর্শে বিশ্বাসী সৈনিক হিসেবে আমিও জনতার মঞ্চে বক্তৃতা দিয়েছিলাম। বিশ্বাস করবেন না মঞ্চে আমাকে দেখে হাজার হাজার জনতার সেকি উল্লাস। সেই বছরই নির্বাচনে জয়ী হয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। কোনো সংকোচ না রেখে বলছি আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক। শেখ হাসিনা আমাকে আপন ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন। এখনো করেন। বলতে পারেন আওয়ামী লীগ আমার রক্তে মিশে গেছে। ইচ্ছা করলেই তখন অনেক সুযোগ সুবিধা নিতে পারতাম। কিন্তু নিজেকে সাঁতারের সেবায় নিয়েজিত রেখেছিলাম। আমার চিন্তা ছিল একটাই কিভাবে সাঁতারে উন্নয়ন ঘটানো যায়।’

মোশাররফ বললেন, ‘খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি যখন প্রথম সরকার গঠন করল তখনো আমি সাঁতার ফেডারেশনের সেক্রেটারি ছিলাম। দায়িত্ব নিজেই ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু তৎকালীন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী সাদেক হোসেন খোকা আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। বলেছিলেন, সাঁতারে আপনার দরকার আছে। অথচ ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর যে মানসিক টর্চার শুরু করেছিল তা ভাষায় বুঝাতে পারব না। সাঁতার ফেডারেশনে আমি ছোট একটা মিউজিয়াম করেছিলাম। আমার ক্যারিয়ারে যত মেডেল, স্বাধীনতা ও জাতীয় পুরস্কারের সনদপত্র এখানে রেখেছিলাম। বিএনপি ক্ষমতা আসার পরের দিনই ফেডারেশনে গিয়ে দেখলাম সব পুড়িয়ে ছাই করে ফেলেছে। আমি শিশুর মতো কেঁদেছি।’ মোশাররফ বললেন, ‘শুধু তাই নয়, টেলিফোনে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ভেবেছিলাম সব ঠিক হয়ে যাবে। বিএনপির সঙ্গে জড়িত এক নেতা একদিন রাতে আমার বাসায় এসে হাজির। তিনি আমাকে বললেন, মোশাররফ আপনি দেশের গর্ব। গোটা জাতি আপনার অবদানের কথা চিরদিন মনে রাখবে। আপনাকে হত্যা করা হোক তা কেউ চায় না। অস্বীকার করবো না আমাদেরই দলের কিছু বাজে লোক আপনাকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে। আমি চাই আপনি দেশ ছেড়ে চলে যান। তা না হলে আপনাকে হারাবো। চোখের সামনে ভেসে উঠল বৌ-বাচ্চার ছবি। তার পর এক বুক জ্বালা নিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হলাম।’

এতদিন পর দেশে ফিরেছেন। অনেকে বলছেন সামনের নির্বাচনে আপনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে চান? মোশাররফ বললেন, ‘দেখেন যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে একটাই কথা বলছে সামনে আমি নির্বাচন করবো কিনা। বাস্তবে কিন্তু সেই চিন্তা মোটেই নেই। অনেক দিন ধরেই আসবো আসবো করছিলাম। নানা ব্যস্ততায় সম্ভব হচ্ছিল না। এবার আসার পেছনে বেদনাদায়ক এক ঘটনা রয়েছে। গত মার্চে কাঠমান্ডুতে ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অনেক প্রাণহানি ঘটে। সেই বিমানে যাত্রী ছিল আমার স্ত্রী মিলার মেঝ বোনের ছেলে মিনহাজ বিন নাসির ও তার স্ত্রী আঁখি মনি। ৩ মার্চ তাদের বিয়ে হয় আর ১২ মার্চ বিমান দুর্ঘটনায় মারা যায় তারা। দেখেন ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস। আজ আমি যে বাসায় আপনার সঙ্গে কথা বলছি এটা মিনহাজেরই বাসা। এক বেদনা নিয়ে দেশ ছাড়লাম আরেক বেদনা নিয়ে ফিরলাম। এই শোক কখনো ভোলার নয়।’

এতক্ষণ কষ্টের কথা শুনলাম। এবার আপনার খেলোয়াড়ি জীবনের কথা বলেন? প্রশ্নটা শুনে দীর্ঘ একটা নিঃশ্বাস ফেললেন মোশাররফ। বললেন, ‘কী আর বলবো সব প্রাপ্তিতো আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এরপর শুরু করলেন তার বনার্ঢ্য ক্যারিয়ারের কথা। দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় সোনার পদক জেতা শুরু করি। সেবার মুন্সীগঞ্জে এক প্রতিযোগিতায় অনেক সিনিয়রদের পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হয়। সেই থেকে সবার নজরে পড়ে যায়।

১৯৬৯ সালে পূর্ব পাকিস্তান জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চার ইভেন্টে সোনা জয় করি। একটিতে গড়ি অল পাকিস্তান রেকর্ড। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত কমপক্ষে চারটি করে ইভেন্টে সোনা জেতার রেকর্ড রয়েছে। বয়স হয়েছেতো আসলে অনেক প্রাপ্তির কথা মনেই করতে পারছি না। তবে এতটুকু বলতে পারব সব মিলিয়ে ৯৬টি সোনা ও ৬৪ বার জাতীয় রেকর্ড ভেঙেছি আমি।’

মোশাররফ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় প্রথম সোনা জিতি ১৯৭৭ সালে। সেবার শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে ত্রিদেশীয় সুইমিং চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়। দুই দেশে বিখ্যাত সাঁতারু। যা দেখে প্রথমে আমিও নার্ভাস ছিলাম। পরে আমিই চার সোনা জিতে চ্যাম্পিয়ন হই। প্রথম সোনা জেতার পর আবেগে আমি কেঁদেই ফেলেছিলাম। বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশের কোনো খেলায় প্রথম জাতীয় সংগীত বাজছে। অনেক পদক জিতেছি কিন্তু এই অনুভূতি কখনো ভোলবার নয়। ১৯৭৮ সালে পাকিস্তানের লাহোরে কায়েদে আযম আন্তর্জাতিক সুইমিংয়ে অংশ নিই। আমার ইচ্ছা ছিল না টুর্নামেন্টে যাওয়ার। বলতে পারেন মনের ভিতর একটা ভয়ও কাজ করছিল। কারণ আগের বছরে চট্টগ্রামে ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের তিরস্কৃত করেছিল দর্শকরা। লাহোরে যদি আমাকে কিছু করে। পরে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ফেডারেশনের সেক্রেটারিকে ডেকে বলেন, মোশাররফকে যেতে বলেন, ওর কিছুই হবে না। টুর্নামেন্টে অংশ নিলাম এবং চার ইভেন্টেই সোনা জিতলাম।’

১৯৮৫ সালে ঢাকায় সাফ গেমসে সাঁতারে মহানায়ক বনে যান মোশাররফ। রাষ্ট্রপতি এরশাদ তাকে বঙ্গভবনে ডেকে বলেছিলেন, মোশাররফ তুই দেখিয়ে দে তোর বিকল্প কেউ নেই। মোশাররফ বলেন, ‘ওনার এই কথা মনে জোর বাড়িয়ে দেয়। পাঁচটি সোনা জিতে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ক্রীড়াবিদের খেতাব পাই। অলিম্পিক ও এশিয়ান গেমস প্রসঙ্গে মোশাররফ বলেন, দেখেন ষড়যন্ত্রের কারণে আমি স্বপ্নের অলিম্পিকে অংশ নিতে পারেনি। আর এশিয়ান গেমস পদক না পেলেও বেস্ট উদীয়মানের সাঁতারুর সার্টিফিকেট পেয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
মাঠে ফিরেছে পাকিস্তান
মাঠে ফিরেছে পাকিস্তান
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
২০১২ এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
২০১২ এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
ফলাফল
ফলাফল
বাংলাদেশ-চীন বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি
বাংলাদেশ-চীন বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি
নাসুমকে ঘিরে উৎসব
নাসুমকে ঘিরে উৎসব
শিরোপা ভাগাভাগি দুই ক্লাবের
শিরোপা ভাগাভাগি দুই ক্লাবের
র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোলেন তামিম
র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোলেন তামিম
রিয়ালকে টেনে তুললেন এমবাপ্পে
রিয়ালকে টেনে তুললেন এমবাপ্পে
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
সর্বশেষ খবর
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

এই মাত্র | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা