শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

মুখোমুখি

বিশ্বকাপ খেলা আমার লক্ষ্য

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকাপ খেলা আমার লক্ষ্য

ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ১৯ বছরের ফুটবলার কিউবা মিচেল কিছুদিন আগে যোগ দিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসে। দেশসেরা ক্লাবে যোগ দিয়েই তিনি উপহার দিয়েছেন দারুণ এক জয়। এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে কিংস সিরিয়ান ক্লাব আল কারামাহকে হারিয়ে নিশ্চিত করেছে গ্রুপ পর্ব। জয় নিয়ে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন কিউবা। বাংলাদেশি হয়ে ওঠার গল্প, ফুটবল, পরিবার এবং ক্লাব নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেছেন তিনি। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন - রাশেদুর রহমান

 

প্রথমেই বলুন, আপনি কীভাবে বাংলাদেশি হলেন। তার পেছনের গল্পটা। কে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে এবং কার মাধ্যমে যোগাযোগ হয়েছিল?

অবশ্যই প্রথম যে জিনিসটা আমাকে আকর্ষণ করেছিল, সেটা হলো জাতীয় দলের জার্সিতে হামজার খেলা। এটা দেখে, আমি মনে করি ইংল্যান্ডসহ অন্যান্য দেশে যারা বংশগতভাবে বাংলাদেশের, তাদের অনেকেই হামজার মতো করতে চেয়েছে। আমিও তাদেরই একজন ছিলাম। আমি ভেবেছিলাম, হ্যাঁ, এটা আমি করতে চাই। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অনেক গ্রুপে আমাকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। আমার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তার পর ফেডারেশন থেকে একটি আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব আসে। আমি আর ভিন্ন কিছু চিন্তা করিনি। বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে চেয়েছি। এভাবেই বাংলাদেশি হয়ে উঠেছি।

 

ইংল্যান্ডে আপনি কীভাবে একজন ফুটবলার হয়ে উঠলেন। কে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে?

আমার পরিবারে সবসময় ফুটবলের চর্চা ছিল। আমার বাবা ফুটবল খেলতেন, উনি লিভারপুলের একজন বড় ভক্ত এবং আমার পরিবারেও সবাই তাই। তাই ওই পরিবেশে বড় হওয়া। যখন আমি ৫ বা ৬ বছর বয়সী তখন একটি স্থানীয় দলে যোগ দিই। এরপর থেকে ফুটবলই ছিল সবকিছু। স্কুল থেকে ফিরে এসে ফুটবল খেলা, ট্রেনিং না থাকলে পার্কে যাওয়া। এটা একটা রুটিন ছিল। আমি ফুটবলকে ভালোবাসতাম এবং সবসময় সেটাই করতে চেয়েছি।

এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ

বাংলাদেশের ফুটবলের খোঁজ রেখেছেন কী? দলের খেলা দেখেছেন?

হ্যাঁ, বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পর থেকেই আমি দলের খেলা দেখা শুরু করি। আমি সম্ভবত অনূর্ধ্ব-১৮ কোয়ালিফায়ারের একটা খেলা দেখেছিলাম। আমি সবসময় খেলা দেখি, যাদের সঙ্গে খেলব এবং যারা আগামীতে আসছে, তাদেরও। এমনকি যখন আমি কিংসে যোগ দিইনি তখনো আমি বিপিএলের খেলা দেখার চেষ্টা করতাম। আমি যতটা সম্ভব বাংলাদেশি ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত থাকার চেষ্টা করেছি।

 

বাংলাদেশ ফরোয়ার্ড পজিশনে বেশ পিছিয়ে আছে। আপনি আর হামজা কি আক্রমণভাগকে আরও শক্তিশালী করতে পারবেন?

হ্যাঁ, অবশ্যই। আমাদের মধ্যে আমিই সম্ভবত সবচেয়ে আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার, হামজা এবং আমি। এটা খুবই ভালো একটা মিডফিল্ড। আশা করি, যদি আমরা নিজেরা গোল করতে না পারি, তাহলে অন্যদের জন্য সুযোগ তৈরি করতে পারব। আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি ওদের সঙ্গে খেলার জন্য। আশা করি আমরা গোলের অভাব দূর করতে পারব।

 

বসুন্ধরা কিংসে কীভাবে এলেন? এ ক্ষেত্রে কী বিষয় আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে?

হ্যাঁ, ক্লাব সভাপতি ইমরুল হাসান আমাকে প্রথম কিংসে খেলার প্রস্তাব দেন। তখনই তিনি যে প্রকল্পের কথা বলেছিলেন, সেটাতে আমি ছিলাম একজন তরুণ খেলোয়াড় হিসেবে, যাকে ভবিষ্যতের জন্য গড়ে তোলা হবে। তারা আমাকে ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে দেখতে চায়। এ ধরনের প্রজেক্ট অন্য কোনো ক্লাব দেয়নি, তাই এটিই আমাকে রাজি করিয়েছিল। গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারব। আমি এখানে এসে সত্যিই অবাক হয়েছি। এখানকার অনুশীলন করার সুবিধা অনেক ভালো। কোচিং স্টাফও খুবই ভালো। এখানে অনেক ভালোমানের ফুটবলার আছেন। বিশেষ করে তারিক কাজীর কথা বলব। তিনি ফিনল্যান্ড থেকে এসেছেন। আরও অনেকেই আছেন।

 

বসুন্ধরা কিংস পর পর পাঁচবার লিগ জিতেছে। আপনি কি মনে করেন, আপনি দলে এমন কিছু যোগ করতে পারবেন যা দলকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এগিয়ে নেবে?

হ্যাঁ, আমাদের প্রধান লক্ষ্য অবশ্যই লিগ জেতা। যদি না জিতি, তবে সেটা আমাদের জন্য ব্যর্থতা হবে। তবে আমার ব্যক্তিগত লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলোতে ভালো করা। আমি মনে করি সেখানেই আমি নিজের প্রতিভা দেখাতে পারব এবং দলকে এশিয়ান পর্যায়ে এগিয়ে নিতে পারব।

 

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে খেলে কী আপনি জাতীয় দলে আরও ভালো ভূমিকা রাখতে পারবেন বলে মনে করেন?

নিশ্চয়ই। আমি বসুন্ধরা কিংসে যোগ দেওয়ার সময়ই বিষয়টা নিয়ে ভেবেছি। জাতীয় দলের বেশির ভাগ ফুটবলারই এই ক্লাবে খেলেন। আমরা একসঙ্গে খেলে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়াটা আরও বাড়িয়ে নিতে পারব। ম্যাচে একে-অপরকে বেশি সহযোগিতা করতে পারব। এটা আমাদের খেলায় ইতিবাচক প্রভাব রাখবে।

 

আপনার পরিবার সম্পর্কে কিছু বলুন। আপনার ভাইবোন কয়জন?

আমার মা সিলেটি। সেখান থেকেই আমি বাংলাদেশি বংশোদ্ভব। মা নানাবাড়ি সিলেটে থাকতেন। আমার বাবা জ্যামাইকান ও ইংলিশ, উনার বাবা-মাও জ্যামাইকান ছিলেন এবং পরবর্তীতে ইউকে এসেছেন। আমার এক ছোট বোন আছে, কিন্তু সে ফুটবল পছন্দ করে না। আমার বাবা ফুটবল খেলতেন এবং আমাকে ফুটবলের প্রতি আগ্রহী করেছেন। তিনিও আমার বাংলাদেশের হয়ে খেলার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। এটা এমন না যে আমার বিভিন্ন জাতিগত পরিচয়ের মধ্যে দ্বিধা ছিল। আমি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সবাই তা মেনে নিয়েছে।

 

জাতীয় দল এবং ক্লাবের হয়ে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী?

আমার সবচেয়ে বড় লক্ষ্য জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বকাপে খেলা। আমি বিশ্বাস করি, আমরা পরবর্তী কয়েক বছরে কিংবা তার পরের সময়েও বিশ্বকাপ কোয়ালিফাই করতে পারি। এটা বাংলাদেশের জন্য, সমর্থকদের জন্য সবচেয়ে বড় অর্জন হবে। এমনকি যারা ফুটবল পছন্দ করে না, তাদের জন্যও। ক্লাবের ক্ষেত্রে, প্রথম লক্ষ্য লিগ জয় করা। তার পর আরও বড় এশিয়ান প্রতিযোগিতায় ভালো করা। এখন এই লক্ষ্যগুলোর দিকেই আমার মনোযোগ।

এই বিভাগের আরও খবর
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
সাতবার করে শিরোপা জিতেছেন বিল টিলডেন, বিল লার্নড, রিচার্ড সিয়ার্স
সাতবার করে শিরোপা জিতেছেন বিল টিলডেন, বিল লার্নড, রিচার্ড সিয়ার্স
অনুশীলনে ব্যস্ত মেয়েরা
অনুশীলনে ব্যস্ত মেয়েরা
বড় জয়ে লিগ শুরু ম্যানসিটির
বড় জয়ে লিগ শুরু ম্যানসিটির
জর্ডান কক্সের ২৯ বলের ইনিংসে ১০ ছক্কা
জর্ডান কক্সের ২৯ বলের ইনিংসে ১০ ছক্কা
নারী বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করবেন জেসি
নারী বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করবেন জেসি
তপুর চোখ পাঁচ শিরোপায়
তপুর চোখ পাঁচ শিরোপায়
ব্যাটিং ব্যর্থতায় ‘এ’ দলের হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় ‘এ’ দলের হার
এশিয়া কাপ নিয়ে গোপনীয়তা কেন?
এশিয়া কাপ নিয়ে গোপনীয়তা কেন?
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
সর্বশেষ খবর
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের
মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ
দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

৪৮ মিনিট আগে | পর্যটন

বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা
বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা

৪৮ মিনিট আগে | এভিয়েশন

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিনে তোড়জোড়
ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিনে তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারের পর নেইমার বললেন, ‘আমি লজ্জিত’
ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারের পর নেইমার বললেন, ‘আমি লজ্জিত’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব দেশ ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ পেল
যেসব দেশ ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ পেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল
না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দলে নেই বাবর-রিজওয়ান, আছেন যারা
এশিয়া কাপের দলে নেই বাবর-রিজওয়ান, আছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা