শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

মুখোমুখি

বিশ্বকাপ খেলা আমার লক্ষ্য

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকাপ খেলা আমার লক্ষ্য

ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ১৯ বছরের ফুটবলার কিউবা মিচেল কিছুদিন আগে যোগ দিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসে। দেশসেরা ক্লাবে যোগ দিয়েই তিনি উপহার দিয়েছেন দারুণ এক জয়। এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে কিংস সিরিয়ান ক্লাব আল কারামাহকে হারিয়ে নিশ্চিত করেছে গ্রুপ পর্ব। জয় নিয়ে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন কিউবা। বাংলাদেশি হয়ে ওঠার গল্প, ফুটবল, পরিবার এবং ক্লাব নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেছেন তিনি। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন - রাশেদুর রহমান

 

প্রথমেই বলুন, আপনি কীভাবে বাংলাদেশি হলেন। তার পেছনের গল্পটা। কে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে এবং কার মাধ্যমে যোগাযোগ হয়েছিল?

অবশ্যই প্রথম যে জিনিসটা আমাকে আকর্ষণ করেছিল, সেটা হলো জাতীয় দলের জার্সিতে হামজার খেলা। এটা দেখে, আমি মনে করি ইংল্যান্ডসহ অন্যান্য দেশে যারা বংশগতভাবে বাংলাদেশের, তাদের অনেকেই হামজার মতো করতে চেয়েছে। আমিও তাদেরই একজন ছিলাম। আমি ভেবেছিলাম, হ্যাঁ, এটা আমি করতে চাই। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অনেক গ্রুপে আমাকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। আমার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তার পর ফেডারেশন থেকে একটি আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব আসে। আমি আর ভিন্ন কিছু চিন্তা করিনি। বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে চেয়েছি। এভাবেই বাংলাদেশি হয়ে উঠেছি।

 

ইংল্যান্ডে আপনি কীভাবে একজন ফুটবলার হয়ে উঠলেন। কে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে?

আমার পরিবারে সবসময় ফুটবলের চর্চা ছিল। আমার বাবা ফুটবল খেলতেন, উনি লিভারপুলের একজন বড় ভক্ত এবং আমার পরিবারেও সবাই তাই। তাই ওই পরিবেশে বড় হওয়া। যখন আমি ৫ বা ৬ বছর বয়সী তখন একটি স্থানীয় দলে যোগ দিই। এরপর থেকে ফুটবলই ছিল সবকিছু। স্কুল থেকে ফিরে এসে ফুটবল খেলা, ট্রেনিং না থাকলে পার্কে যাওয়া। এটা একটা রুটিন ছিল। আমি ফুটবলকে ভালোবাসতাম এবং সবসময় সেটাই করতে চেয়েছি।

এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ

বাংলাদেশের ফুটবলের খোঁজ রেখেছেন কী? দলের খেলা দেখেছেন?

হ্যাঁ, বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পর থেকেই আমি দলের খেলা দেখা শুরু করি। আমি সম্ভবত অনূর্ধ্ব-১৮ কোয়ালিফায়ারের একটা খেলা দেখেছিলাম। আমি সবসময় খেলা দেখি, যাদের সঙ্গে খেলব এবং যারা আগামীতে আসছে, তাদেরও। এমনকি যখন আমি কিংসে যোগ দিইনি তখনো আমি বিপিএলের খেলা দেখার চেষ্টা করতাম। আমি যতটা সম্ভব বাংলাদেশি ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত থাকার চেষ্টা করেছি।

 

বাংলাদেশ ফরোয়ার্ড পজিশনে বেশ পিছিয়ে আছে। আপনি আর হামজা কি আক্রমণভাগকে আরও শক্তিশালী করতে পারবেন?

হ্যাঁ, অবশ্যই। আমাদের মধ্যে আমিই সম্ভবত সবচেয়ে আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার, হামজা এবং আমি। এটা খুবই ভালো একটা মিডফিল্ড। আশা করি, যদি আমরা নিজেরা গোল করতে না পারি, তাহলে অন্যদের জন্য সুযোগ তৈরি করতে পারব। আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি ওদের সঙ্গে খেলার জন্য। আশা করি আমরা গোলের অভাব দূর করতে পারব।

 

বসুন্ধরা কিংসে কীভাবে এলেন? এ ক্ষেত্রে কী বিষয় আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে?

হ্যাঁ, ক্লাব সভাপতি ইমরুল হাসান আমাকে প্রথম কিংসে খেলার প্রস্তাব দেন। তখনই তিনি যে প্রকল্পের কথা বলেছিলেন, সেটাতে আমি ছিলাম একজন তরুণ খেলোয়াড় হিসেবে, যাকে ভবিষ্যতের জন্য গড়ে তোলা হবে। তারা আমাকে ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে দেখতে চায়। এ ধরনের প্রজেক্ট অন্য কোনো ক্লাব দেয়নি, তাই এটিই আমাকে রাজি করিয়েছিল। গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারব। আমি এখানে এসে সত্যিই অবাক হয়েছি। এখানকার অনুশীলন করার সুবিধা অনেক ভালো। কোচিং স্টাফও খুবই ভালো। এখানে অনেক ভালোমানের ফুটবলার আছেন। বিশেষ করে তারিক কাজীর কথা বলব। তিনি ফিনল্যান্ড থেকে এসেছেন। আরও অনেকেই আছেন।

 

বসুন্ধরা কিংস পর পর পাঁচবার লিগ জিতেছে। আপনি কি মনে করেন, আপনি দলে এমন কিছু যোগ করতে পারবেন যা দলকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এগিয়ে নেবে?

হ্যাঁ, আমাদের প্রধান লক্ষ্য অবশ্যই লিগ জেতা। যদি না জিতি, তবে সেটা আমাদের জন্য ব্যর্থতা হবে। তবে আমার ব্যক্তিগত লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলোতে ভালো করা। আমি মনে করি সেখানেই আমি নিজের প্রতিভা দেখাতে পারব এবং দলকে এশিয়ান পর্যায়ে এগিয়ে নিতে পারব।

 

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে খেলে কী আপনি জাতীয় দলে আরও ভালো ভূমিকা রাখতে পারবেন বলে মনে করেন?

নিশ্চয়ই। আমি বসুন্ধরা কিংসে যোগ দেওয়ার সময়ই বিষয়টা নিয়ে ভেবেছি। জাতীয় দলের বেশির ভাগ ফুটবলারই এই ক্লাবে খেলেন। আমরা একসঙ্গে খেলে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়াটা আরও বাড়িয়ে নিতে পারব। ম্যাচে একে-অপরকে বেশি সহযোগিতা করতে পারব। এটা আমাদের খেলায় ইতিবাচক প্রভাব রাখবে।

 

আপনার পরিবার সম্পর্কে কিছু বলুন। আপনার ভাইবোন কয়জন?

আমার মা সিলেটি। সেখান থেকেই আমি বাংলাদেশি বংশোদ্ভব। মা নানাবাড়ি সিলেটে থাকতেন। আমার বাবা জ্যামাইকান ও ইংলিশ, উনার বাবা-মাও জ্যামাইকান ছিলেন এবং পরবর্তীতে ইউকে এসেছেন। আমার এক ছোট বোন আছে, কিন্তু সে ফুটবল পছন্দ করে না। আমার বাবা ফুটবল খেলতেন এবং আমাকে ফুটবলের প্রতি আগ্রহী করেছেন। তিনিও আমার বাংলাদেশের হয়ে খেলার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। এটা এমন না যে আমার বিভিন্ন জাতিগত পরিচয়ের মধ্যে দ্বিধা ছিল। আমি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সবাই তা মেনে নিয়েছে।

 

জাতীয় দল এবং ক্লাবের হয়ে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী?

আমার সবচেয়ে বড় লক্ষ্য জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বকাপে খেলা। আমি বিশ্বাস করি, আমরা পরবর্তী কয়েক বছরে কিংবা তার পরের সময়েও বিশ্বকাপ কোয়ালিফাই করতে পারি। এটা বাংলাদেশের জন্য, সমর্থকদের জন্য সবচেয়ে বড় অর্জন হবে। এমনকি যারা ফুটবল পছন্দ করে না, তাদের জন্যও। ক্লাবের ক্ষেত্রে, প্রথম লক্ষ্য লিগ জয় করা। তার পর আরও বড় এশিয়ান প্রতিযোগিতায় ভালো করা। এখন এই লক্ষ্যগুলোর দিকেই আমার মনোযোগ।

এই বিভাগের আরও খবর
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
বিশ্বকাপ ফুটবলে ব্রাজিল সাতবার ফাইনাল খেলেছে
বিশ্বকাপ ফুটবলে ব্রাজিল সাতবার ফাইনাল খেলেছে
হামজাকে অধিনায়ক চান আমিনুল
হামজাকে অধিনায়ক চান আমিনুল
গিলের সেঞ্চুরিতে চালকের আসনে ভারত
গিলের সেঞ্চুরিতে চালকের আসনে ভারত
বিপিএলে আগ্রহীদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে বিসিবি
বিপিএলে আগ্রহীদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে বিসিবি
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
খুলনা-রংপুর ফাইনাল আজ
খুলনা-রংপুর ফাইনাল আজ
বসুন্ধরাকে নিয়ে স্কোয়াশ বিপ্লবের আশা
বসুন্ধরাকে নিয়ে স্কোয়াশ বিপ্লবের আশা
মিরাজদের লজ্জার সিরিজ হার
মিরাজদের লজ্জার সিরিজ হার
এনসিএল টি-২০ ফাইনালে খুলনা-রংপুর
এনসিএল টি-২০ ফাইনালে খুলনা-রংপুর
সর্বশেষ খবর
রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ
রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো
দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়
নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে
হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ
ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল
নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে
গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী
ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল
আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু
রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু

খবর

কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস
কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত
রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

খবর