১৮ নভেম্বর ঢাকা স্টেডিয়ামে এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে বাংলাদেশ মুখোমুখি হবে ভারতের বিপক্ষে। এশিয়ান কাপ চূড়ান্ত পর্বে বাংলাদেশের খেলার সম্ভাবনা শেষ হয়ে গেছে অ্যাওয়ে ম্যাচে হংকং চায়নার সঙ্গে ড্র করে। ভারতেরও কোনো সুযোগ নেই। তবু ফুটবলে দুই প্রতিবেশীর হাইভোল্টেজ ম্যাচ ঘিরে উত্তেজনা এখন থেকেই তুঙ্গে। অনেক দিন পর ঢাকায় দুই দেশের জাতীয় দল খেলবে। মান প্রায় সমান হলেও কেন জানি ভারতকে হারাতে পারছে না বাংলাদেশ। ২০০৩ সালে ঢাকায় সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে টাইব্রেকারে ভারতকে হারানোর পর বাংলাদেশ জিততে পারেনি। সর্বশেষ ম্যাচে শিলংয়ে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে দুই দেশের ম্যাচ ড্র হয়েছিল।
ফুটবলপ্রেমীদের প্রত্যাশা হামজা, সামিতদের নিয়ে গড়া বাংলাদেশ এবার ভারতকে হারাবে। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা ম্যাচের আগে শিষ্যদের ভুলত্রুটি শুধরিয়ে নিতে চান। ১৩ নভেম্বর ঢাকায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে জামাল ভূঁইয়াদের প্রীতি ম্যাচের শিডিউলও চূড়ান্ত ছিল। শেষ পর্যন্ত তা হচ্ছে না। আফগানিস্তান জানিয়ে দিয়েছে তারা আসছে না। অবশ্য এর পেছনে বড় কারণ হচ্ছে মিয়ানমারের না করাটা। ১৮ নভেম্বর নিরপেক্ষ ভেন্যু হিসেবে আফগানিস্তান ও মিয়ানমারের এশিয়ান কাপের ম্যাচটি বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনায় হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মিয়ানমার বাংলাদেশে খেলবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। মিয়ানমার না করার পর আফগানিস্তান ঢাকায় আসছে না। বিকল্প প্রতিপক্ষ খুঁজছে বাফুফে। অবশ্য রেডিমেট নেপালই হতে পারে প্রতিপক্ষ।