শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

সৌদি আরব কেন ফুটবলে এত অর্থ ঢালছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সৌদি আরব কেন ফুটবলে এত অর্থ ঢালছে?

ইউরোপের গ্রীষ্মকালীন দলবদলের সময় ফুটবলারদের নিয়ে প্রতিবছরই ক্লাবগুলোর মধ্যেই কাড়াকাড়ি লেগে যায়, পছন্দের ফুটবলারকে হয়তো টেনে নিয়ে যায় প্রতিপক্ষ ক্লাব। তবে এই বছর হুমকিটা ছিল এই মহাদেশের বাইরে সৌদি আরব থেকে।

১৯৭০ সালে শুরু হওয়া সৌদি প্রো লিগ এ বছর একের পর এক তারকা ফুটবলারদের নিয়ে সারা বিশ্বের শিরোনামে উঠে আসে।

সর্বশেষ দলবদলে সৌদি ক্লাবগুলো বিশ্বসেরা সব ফুটবলারদের তাদের দেশে টানতে খরচ করেছে প্রায় ১ বিলিয়ন ইউএস ডলার। ওই একই সময়ে তাদের চেয়ে বেশি অর্থ খরচ করেছে কেবল ইংলিশ ক্লাবগুলো।

তবে এই হিসেব শুধু দলবদলের জন্য ক্লাবগুলোকে যে অর্থ দিতে হয়েছে সেটার। এর বাইরে রয়েছে খেলোয়াড়দের লোভনীয় বেতন ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।

আর এটাকে হঠাৎ একবারের একটা চমক বলতে রাজি নন সৌদি প্রো লিগের প্রধান নির্বাহী কার্লো নোহরা। তিনি বলছেন সৌদি সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে যতদিন পর্যন্ত আয় ও খেলার মানের দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ লিগগুলোর কাতারে এটি না পৌঁছাবে, ততদিন পর্যন্ত সৌদি প্রো লিগকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে যাবে সরকার।

“সৌদি প্রো লিগ যেটা করছে, যা দেখছেন, এগুলো আসলে এখন অন্য দেশের লিগগুলোরও করা উচিত। আমরা সেরাদের তালিকায় যেতে চাই, আর সেজন্য মাঠে খেলার মান বাড়াতে যা করা দরকার আমরা সবই করছি,” রয়টার্সকে জানান নোহরা।

সৌদি লিগে নাম লেখানোদের তালিকায় রয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমার।

তিনি মাত্র কয়েক বছর আগেও ছিলেন ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ফুটবলার, যখন ফ্রেঞ্চ ক্লাব পিএসজি তাকে ২৪২ মিলিয়ন ইউএস ডলারে বার্সেলোনা থেকে কিনে নেয়।

বিবিসি স্পোর্টস বলছে রিয়াদের ক্লাব আল হিলাল এই ব্রাজিলিয়ানের জন্য খরচ করেছে ৯৮ মিলিয়ন ইউএস ডলার।

অন্যান্য উল্লেখযোগ্য দলবদলের মধ্যে আছে আলজেরিয়ার রিয়াদ মাহরেজ, যিনি মাত্রই ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন। আছেন ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদার পুরষ্কার ব্যালন ডি অর জয়ী ফ্রান্সের করিম বেনজেমা-ও।

বছরের শুরুতেই অবশ্য তারা পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় যখন পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে পাড়ি দেন আল নাসর ক্লাবে।

নানা মাধ্যম থেকে জানা যায় রিয়াদের ক্লাবটি তার সাথে আড়াই বছরের জন্য চারশো মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে।

বেশিরভাগ চুক্তিগুলোই করেছে সৌদি প্রো লিগের চারটি ক্লাব - আল হিলাল, আল নাসর, আল আহলি ও আল ইতিহাদ। সৌদি আরব পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ) এর অর্থে পরিচালিত হয় ক্লাবগুলি, যার সম্পূর্ণ অর্থমূল্য প্রায় ৭৭৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার।

আর এ সবগুলো ক্লাবেরই নিয়ন্ত্রক সৌদি ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান।

বিশ্বকাপের স্বপ্ন

কিন্তু কেন সৌদি ক্লাবগুলো বিশ্বের অন্যান্য ক্লাব ও ফুটবলারদের পেছনে এত অর্থ খরচ করছে?

এটা আসলে তাদের সমন্বিত কৌশলেরই একটা অংশ, যার লক্ষ্য শুধু নিজেদের দেশে ফুটবলের মান উন্নয়ন করাই নয় বরং আরও বেশি কিছু।

২০১৬ সালে সৌদি আরব 'ভিশন ২০৩০'-এর ঘোষণা দেয়, সরকার নানা প্রকল্প হাতে নেয় যার লক্ষ্য তেল নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে অন্যান্য দিকেও বিনিয়োগ করা।

এক্ষেত্রে খেলাধূলায় বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় তাদের।

দেশটির নিজস্ব ফর্মুলা ওয়ান গ্রাঁ প্রিঁ রয়েছে, প্রফেশনাল গলফ অ্যাসোসিয়েশন-পিজিএর একটা বড় শেয়ার হোল্ডার তারা, এমনকি ২০২৯ সালের এশিয়ান উইন্টার গেমসের আয়োজকও দেশটি, আর সেজন্য তারা মরুভূমির মাঝেই একটা স্কি রিসোর্ট তৈরি করছে।

তবে এসব বিনিয়োগ কিন্তু শুধু দেশটির জনগণ, যাদের অধিকাংশের বয়স চল্লিশের নিচে, তাদের অবসর আর বিনোদনের জন্য করা হচ্ছে না।

সৌদি আরবের আসল লক্ষ্য হল মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা অভিযোগে বাইরের দুনিয়ায় তাদের দেশের যে নেতিবাচক ইমেজ আছে সেখান থেকে খেলাধূলার সাহায্যে বের হয়ে আসা।

আরো অনেক দেশই এই পন্থা অবলম্বন করেছে ... তাদের প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাত আর কাতার খেলাধূলায় প্রচুর বিনিয়োগ করেছে, দেশ দুটি ফুটবল ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি ও পিএসজির মালিকানা পর্যন্ত কিনে নিয়েছে।

কাতার ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপও আয়োজন করেছে, যা ছিল ইতিহাসে প্রথমবার কোনও মুসলিম ও মধ্যপ্রাচের দেশে বিশ্বকাপ।

সৌদি আরবও একই পথে হাঁটছে। দেশের বাইরে ইংলিশ ক্লাব নিউক্যাসল ইউনাইটেডের মালিকানা তারা কিনে নেয় ২০২১ সালে।

তবে প্রতিবেশী দেশগুলো বাইরে যতোটা বিনিয়োগ করেছে তার বিপরীতে সৌদি নিজের দেশেই খেলাধূলার ক্ষেত্রে ব্যাপক বিনিয়োগ করতে থাকে।

 তবে সৌদি আরবই প্রথম নয়, এর আগে অন্য দেশও ইউরোপের প্রতিযোগী হিসেবে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে।

২০১৬ আর ২০১৭ সালের দিকে চীনের বিভিন্ন ক্লাব যারা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় যুক্ত, তারা ইউরোপ থেকে বেশ কিছু হাই-প্রোফাইল চুক্তি সম্পন্ন করে। কিন্তু তাদের এই চমকের ইতি ঘটে কয়েক বছরের মাথায় করোনাভাইরাস মহামারিতে।

তাহলে সৌদি আরবও কি চীনের মতো ভাগ্য বরণ করবে নাকি এটি ইউরোপের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারবে?

অর্থনীতিবিদ স্টেফান লেগে, যিনি ফুটবল বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ, তিনি অবশ্য খানিকটা সংশয় প্রকাশ করছেন। তার বিশ্বাস বিশ্বজুড়ে খেলোয়াড় ও দর্শকদের আকর্ষণের বিচারে ইউরোপ বেশ এগিয়ে।

“এখন পর্যন্ত যে জিনিসটা খেলোয়াড়দের সৌদি আরবে আনছে তা হল অর্থ। একটা মর্যাদার ক্লাব বা প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠা পেতে কয়েক দশক লেগে যায়।” লেগের ব্যাখ্যা হল, “দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী বিনিয়োগ ও দারুণ ব্যবস্থাপনাই পারে সৌদি আরবে একটা আকর্ষণীয় ফুটবল লিগ গড়ে তুলতে।”

ফুটবল লেখক সামিন্দ্রা কুন্তির পরামর্শ হল যদি সৌদি আরব তাদের লিগকে আরও আকর্ষণীয় করতে চায় তাহলে তাদের আরও তরুণ খেলোয়াড় আনতে হবে: “বেনজেমা, রোনালদো, নেইমার তারকার ব্যাপারটা যোগ করছে, কিন্তু তারা তাদের সেরা সময় পেছনে ফেলে এসেছে।”

কুন্তি বলেন এছাড়া ইউরোপের আছে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ও ধনী ক্লাবগুলোর প্রতিযোগিতা।

“শেষ পর্যন্ত ইউরোপই আসলে এগিয়ে থাকে...তাদের এই ক্লাব টুর্নামেন্ট সকল খেলোয়াড়ই জিততে চায়, সব তারকারাই এখানে খেলে, বাণিজ্যিকভাবেও এটা খুবই সফল, তাই আমার মনে হয় না সৌদি আরব এটাকে ছাপিয়ে যেতে পারবে”, বলছিলেন তিনি।

‘স্পোর্টসওয়াশিং’

সমালোচকরা খেলাধূলার ক্ষেত্রে সৌদি সরকারের এমন বিনিয়োগের একটা নাম দিয়েছে – “স্পোর্টসওয়াশিং”, যার অর্থ সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যা বা মানবাধিকার লঙ্ঘন এমন নানা বিষয়ে দেশের নষ্ট হওয়া ভাবমূর্তি খেলাধূলার মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা।

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে এই হত্যায় অনুমোদন দেয়ার জন্য অভিযুক্ত করে থাকে, কিন্তু সৌদি আরব সবসময় এটা অস্বীকার করে এর দায় চাপিয়েছে 'সরকারের বিপথগামী কিছু এজেন্টের’ উপর।

কোন কোন বিশ্লেষক মনে করেন ভাবমূর্তি বা মর্যাদা প্রতিষ্ঠাই সৌদি আরবের একমাত্র উদ্দেশ্য নয়।

“বিশ্ব জুড়েই দেশগুলো খেলাধূলা ও বিনোদনকে বিভিন্ন নীতি নির্ধারণে সফট পাওয়ার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে,” বলেন প্যারিসের স্কেমা বিজনেস স্কুলে খেলাধূলা ও ভূরাজনৈতিক অর্থনীতির অধ্যাপক সাইমন চ্যাডউইক।

“আমরা আসলে বিভিন্ন দেশের বিশ্ব জুড়ে মানুষের মন ও হৃদয় জয়ের এক প্রতিযোগিতার কথা বলছি। বৃটেন, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ভারত এবং আরও অনেক দেশই এটা সফলভাবে ব্যবহার করেছে। এখন সৌদি আরবও একই কাজ করছে,” বলছিলেন তিনি।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়