শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

সৌদি আরব কেন ফুটবলে এত অর্থ ঢালছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সৌদি আরব কেন ফুটবলে এত অর্থ ঢালছে?

ইউরোপের গ্রীষ্মকালীন দলবদলের সময় ফুটবলারদের নিয়ে প্রতিবছরই ক্লাবগুলোর মধ্যেই কাড়াকাড়ি লেগে যায়, পছন্দের ফুটবলারকে হয়তো টেনে নিয়ে যায় প্রতিপক্ষ ক্লাব। তবে এই বছর হুমকিটা ছিল এই মহাদেশের বাইরে সৌদি আরব থেকে।

১৯৭০ সালে শুরু হওয়া সৌদি প্রো লিগ এ বছর একের পর এক তারকা ফুটবলারদের নিয়ে সারা বিশ্বের শিরোনামে উঠে আসে।

সর্বশেষ দলবদলে সৌদি ক্লাবগুলো বিশ্বসেরা সব ফুটবলারদের তাদের দেশে টানতে খরচ করেছে প্রায় ১ বিলিয়ন ইউএস ডলার। ওই একই সময়ে তাদের চেয়ে বেশি অর্থ খরচ করেছে কেবল ইংলিশ ক্লাবগুলো।

তবে এই হিসেব শুধু দলবদলের জন্য ক্লাবগুলোকে যে অর্থ দিতে হয়েছে সেটার। এর বাইরে রয়েছে খেলোয়াড়দের লোভনীয় বেতন ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।

আর এটাকে হঠাৎ একবারের একটা চমক বলতে রাজি নন সৌদি প্রো লিগের প্রধান নির্বাহী কার্লো নোহরা। তিনি বলছেন সৌদি সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে যতদিন পর্যন্ত আয় ও খেলার মানের দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ লিগগুলোর কাতারে এটি না পৌঁছাবে, ততদিন পর্যন্ত সৌদি প্রো লিগকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে যাবে সরকার।

“সৌদি প্রো লিগ যেটা করছে, যা দেখছেন, এগুলো আসলে এখন অন্য দেশের লিগগুলোরও করা উচিত। আমরা সেরাদের তালিকায় যেতে চাই, আর সেজন্য মাঠে খেলার মান বাড়াতে যা করা দরকার আমরা সবই করছি,” রয়টার্সকে জানান নোহরা।

সৌদি লিগে নাম লেখানোদের তালিকায় রয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমার।

তিনি মাত্র কয়েক বছর আগেও ছিলেন ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ফুটবলার, যখন ফ্রেঞ্চ ক্লাব পিএসজি তাকে ২৪২ মিলিয়ন ইউএস ডলারে বার্সেলোনা থেকে কিনে নেয়।

বিবিসি স্পোর্টস বলছে রিয়াদের ক্লাব আল হিলাল এই ব্রাজিলিয়ানের জন্য খরচ করেছে ৯৮ মিলিয়ন ইউএস ডলার।

অন্যান্য উল্লেখযোগ্য দলবদলের মধ্যে আছে আলজেরিয়ার রিয়াদ মাহরেজ, যিনি মাত্রই ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন। আছেন ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদার পুরষ্কার ব্যালন ডি অর জয়ী ফ্রান্সের করিম বেনজেমা-ও।

বছরের শুরুতেই অবশ্য তারা পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় যখন পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে পাড়ি দেন আল নাসর ক্লাবে।

নানা মাধ্যম থেকে জানা যায় রিয়াদের ক্লাবটি তার সাথে আড়াই বছরের জন্য চারশো মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে।

বেশিরভাগ চুক্তিগুলোই করেছে সৌদি প্রো লিগের চারটি ক্লাব - আল হিলাল, আল নাসর, আল আহলি ও আল ইতিহাদ। সৌদি আরব পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ) এর অর্থে পরিচালিত হয় ক্লাবগুলি, যার সম্পূর্ণ অর্থমূল্য প্রায় ৭৭৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার।

আর এ সবগুলো ক্লাবেরই নিয়ন্ত্রক সৌদি ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান।

বিশ্বকাপের স্বপ্ন

কিন্তু কেন সৌদি ক্লাবগুলো বিশ্বের অন্যান্য ক্লাব ও ফুটবলারদের পেছনে এত অর্থ খরচ করছে?

এটা আসলে তাদের সমন্বিত কৌশলেরই একটা অংশ, যার লক্ষ্য শুধু নিজেদের দেশে ফুটবলের মান উন্নয়ন করাই নয় বরং আরও বেশি কিছু।

২০১৬ সালে সৌদি আরব 'ভিশন ২০৩০'-এর ঘোষণা দেয়, সরকার নানা প্রকল্প হাতে নেয় যার লক্ষ্য তেল নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে অন্যান্য দিকেও বিনিয়োগ করা।

এক্ষেত্রে খেলাধূলায় বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় তাদের।

দেশটির নিজস্ব ফর্মুলা ওয়ান গ্রাঁ প্রিঁ রয়েছে, প্রফেশনাল গলফ অ্যাসোসিয়েশন-পিজিএর একটা বড় শেয়ার হোল্ডার তারা, এমনকি ২০২৯ সালের এশিয়ান উইন্টার গেমসের আয়োজকও দেশটি, আর সেজন্য তারা মরুভূমির মাঝেই একটা স্কি রিসোর্ট তৈরি করছে।

তবে এসব বিনিয়োগ কিন্তু শুধু দেশটির জনগণ, যাদের অধিকাংশের বয়স চল্লিশের নিচে, তাদের অবসর আর বিনোদনের জন্য করা হচ্ছে না।

সৌদি আরবের আসল লক্ষ্য হল মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা অভিযোগে বাইরের দুনিয়ায় তাদের দেশের যে নেতিবাচক ইমেজ আছে সেখান থেকে খেলাধূলার সাহায্যে বের হয়ে আসা।

আরো অনেক দেশই এই পন্থা অবলম্বন করেছে ... তাদের প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাত আর কাতার খেলাধূলায় প্রচুর বিনিয়োগ করেছে, দেশ দুটি ফুটবল ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি ও পিএসজির মালিকানা পর্যন্ত কিনে নিয়েছে।

কাতার ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপও আয়োজন করেছে, যা ছিল ইতিহাসে প্রথমবার কোনও মুসলিম ও মধ্যপ্রাচের দেশে বিশ্বকাপ।

সৌদি আরবও একই পথে হাঁটছে। দেশের বাইরে ইংলিশ ক্লাব নিউক্যাসল ইউনাইটেডের মালিকানা তারা কিনে নেয় ২০২১ সালে।

তবে প্রতিবেশী দেশগুলো বাইরে যতোটা বিনিয়োগ করেছে তার বিপরীতে সৌদি নিজের দেশেই খেলাধূলার ক্ষেত্রে ব্যাপক বিনিয়োগ করতে থাকে।

 তবে সৌদি আরবই প্রথম নয়, এর আগে অন্য দেশও ইউরোপের প্রতিযোগী হিসেবে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে।

২০১৬ আর ২০১৭ সালের দিকে চীনের বিভিন্ন ক্লাব যারা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় যুক্ত, তারা ইউরোপ থেকে বেশ কিছু হাই-প্রোফাইল চুক্তি সম্পন্ন করে। কিন্তু তাদের এই চমকের ইতি ঘটে কয়েক বছরের মাথায় করোনাভাইরাস মহামারিতে।

তাহলে সৌদি আরবও কি চীনের মতো ভাগ্য বরণ করবে নাকি এটি ইউরোপের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারবে?

অর্থনীতিবিদ স্টেফান লেগে, যিনি ফুটবল বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ, তিনি অবশ্য খানিকটা সংশয় প্রকাশ করছেন। তার বিশ্বাস বিশ্বজুড়ে খেলোয়াড় ও দর্শকদের আকর্ষণের বিচারে ইউরোপ বেশ এগিয়ে।

“এখন পর্যন্ত যে জিনিসটা খেলোয়াড়দের সৌদি আরবে আনছে তা হল অর্থ। একটা মর্যাদার ক্লাব বা প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠা পেতে কয়েক দশক লেগে যায়।” লেগের ব্যাখ্যা হল, “দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী বিনিয়োগ ও দারুণ ব্যবস্থাপনাই পারে সৌদি আরবে একটা আকর্ষণীয় ফুটবল লিগ গড়ে তুলতে।”

ফুটবল লেখক সামিন্দ্রা কুন্তির পরামর্শ হল যদি সৌদি আরব তাদের লিগকে আরও আকর্ষণীয় করতে চায় তাহলে তাদের আরও তরুণ খেলোয়াড় আনতে হবে: “বেনজেমা, রোনালদো, নেইমার তারকার ব্যাপারটা যোগ করছে, কিন্তু তারা তাদের সেরা সময় পেছনে ফেলে এসেছে।”

কুন্তি বলেন এছাড়া ইউরোপের আছে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ও ধনী ক্লাবগুলোর প্রতিযোগিতা।

“শেষ পর্যন্ত ইউরোপই আসলে এগিয়ে থাকে...তাদের এই ক্লাব টুর্নামেন্ট সকল খেলোয়াড়ই জিততে চায়, সব তারকারাই এখানে খেলে, বাণিজ্যিকভাবেও এটা খুবই সফল, তাই আমার মনে হয় না সৌদি আরব এটাকে ছাপিয়ে যেতে পারবে”, বলছিলেন তিনি।

‘স্পোর্টসওয়াশিং’

সমালোচকরা খেলাধূলার ক্ষেত্রে সৌদি সরকারের এমন বিনিয়োগের একটা নাম দিয়েছে – “স্পোর্টসওয়াশিং”, যার অর্থ সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যা বা মানবাধিকার লঙ্ঘন এমন নানা বিষয়ে দেশের নষ্ট হওয়া ভাবমূর্তি খেলাধূলার মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা।

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে এই হত্যায় অনুমোদন দেয়ার জন্য অভিযুক্ত করে থাকে, কিন্তু সৌদি আরব সবসময় এটা অস্বীকার করে এর দায় চাপিয়েছে 'সরকারের বিপথগামী কিছু এজেন্টের’ উপর।

কোন কোন বিশ্লেষক মনে করেন ভাবমূর্তি বা মর্যাদা প্রতিষ্ঠাই সৌদি আরবের একমাত্র উদ্দেশ্য নয়।

“বিশ্ব জুড়েই দেশগুলো খেলাধূলা ও বিনোদনকে বিভিন্ন নীতি নির্ধারণে সফট পাওয়ার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে,” বলেন প্যারিসের স্কেমা বিজনেস স্কুলে খেলাধূলা ও ভূরাজনৈতিক অর্থনীতির অধ্যাপক সাইমন চ্যাডউইক।

“আমরা আসলে বিভিন্ন দেশের বিশ্ব জুড়ে মানুষের মন ও হৃদয় জয়ের এক প্রতিযোগিতার কথা বলছি। বৃটেন, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ভারত এবং আরও অনেক দেশই এটা সফলভাবে ব্যবহার করেছে। এখন সৌদি আরবও একই কাজ করছে,” বলছিলেন তিনি।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
সর্বশেষ খবর
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা