শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

সৌদি আরব কেন ফুটবলে এত অর্থ ঢালছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সৌদি আরব কেন ফুটবলে এত অর্থ ঢালছে?

ইউরোপের গ্রীষ্মকালীন দলবদলের সময় ফুটবলারদের নিয়ে প্রতিবছরই ক্লাবগুলোর মধ্যেই কাড়াকাড়ি লেগে যায়, পছন্দের ফুটবলারকে হয়তো টেনে নিয়ে যায় প্রতিপক্ষ ক্লাব। তবে এই বছর হুমকিটা ছিল এই মহাদেশের বাইরে সৌদি আরব থেকে।

১৯৭০ সালে শুরু হওয়া সৌদি প্রো লিগ এ বছর একের পর এক তারকা ফুটবলারদের নিয়ে সারা বিশ্বের শিরোনামে উঠে আসে।

সর্বশেষ দলবদলে সৌদি ক্লাবগুলো বিশ্বসেরা সব ফুটবলারদের তাদের দেশে টানতে খরচ করেছে প্রায় ১ বিলিয়ন ইউএস ডলার। ওই একই সময়ে তাদের চেয়ে বেশি অর্থ খরচ করেছে কেবল ইংলিশ ক্লাবগুলো।

তবে এই হিসেব শুধু দলবদলের জন্য ক্লাবগুলোকে যে অর্থ দিতে হয়েছে সেটার। এর বাইরে রয়েছে খেলোয়াড়দের লোভনীয় বেতন ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।

আর এটাকে হঠাৎ একবারের একটা চমক বলতে রাজি নন সৌদি প্রো লিগের প্রধান নির্বাহী কার্লো নোহরা। তিনি বলছেন সৌদি সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে যতদিন পর্যন্ত আয় ও খেলার মানের দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ লিগগুলোর কাতারে এটি না পৌঁছাবে, ততদিন পর্যন্ত সৌদি প্রো লিগকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে যাবে সরকার।

“সৌদি প্রো লিগ যেটা করছে, যা দেখছেন, এগুলো আসলে এখন অন্য দেশের লিগগুলোরও করা উচিত। আমরা সেরাদের তালিকায় যেতে চাই, আর সেজন্য মাঠে খেলার মান বাড়াতে যা করা দরকার আমরা সবই করছি,” রয়টার্সকে জানান নোহরা।

সৌদি লিগে নাম লেখানোদের তালিকায় রয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমার।

তিনি মাত্র কয়েক বছর আগেও ছিলেন ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ফুটবলার, যখন ফ্রেঞ্চ ক্লাব পিএসজি তাকে ২৪২ মিলিয়ন ইউএস ডলারে বার্সেলোনা থেকে কিনে নেয়।

বিবিসি স্পোর্টস বলছে রিয়াদের ক্লাব আল হিলাল এই ব্রাজিলিয়ানের জন্য খরচ করেছে ৯৮ মিলিয়ন ইউএস ডলার।

অন্যান্য উল্লেখযোগ্য দলবদলের মধ্যে আছে আলজেরিয়ার রিয়াদ মাহরেজ, যিনি মাত্রই ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন। আছেন ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদার পুরষ্কার ব্যালন ডি অর জয়ী ফ্রান্সের করিম বেনজেমা-ও।

বছরের শুরুতেই অবশ্য তারা পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় যখন পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে পাড়ি দেন আল নাসর ক্লাবে।

নানা মাধ্যম থেকে জানা যায় রিয়াদের ক্লাবটি তার সাথে আড়াই বছরের জন্য চারশো মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে।

বেশিরভাগ চুক্তিগুলোই করেছে সৌদি প্রো লিগের চারটি ক্লাব - আল হিলাল, আল নাসর, আল আহলি ও আল ইতিহাদ। সৌদি আরব পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ) এর অর্থে পরিচালিত হয় ক্লাবগুলি, যার সম্পূর্ণ অর্থমূল্য প্রায় ৭৭৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার।

আর এ সবগুলো ক্লাবেরই নিয়ন্ত্রক সৌদি ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান।

বিশ্বকাপের স্বপ্ন

কিন্তু কেন সৌদি ক্লাবগুলো বিশ্বের অন্যান্য ক্লাব ও ফুটবলারদের পেছনে এত অর্থ খরচ করছে?

এটা আসলে তাদের সমন্বিত কৌশলেরই একটা অংশ, যার লক্ষ্য শুধু নিজেদের দেশে ফুটবলের মান উন্নয়ন করাই নয় বরং আরও বেশি কিছু।

২০১৬ সালে সৌদি আরব 'ভিশন ২০৩০'-এর ঘোষণা দেয়, সরকার নানা প্রকল্প হাতে নেয় যার লক্ষ্য তেল নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে অন্যান্য দিকেও বিনিয়োগ করা।

এক্ষেত্রে খেলাধূলায় বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় তাদের।

দেশটির নিজস্ব ফর্মুলা ওয়ান গ্রাঁ প্রিঁ রয়েছে, প্রফেশনাল গলফ অ্যাসোসিয়েশন-পিজিএর একটা বড় শেয়ার হোল্ডার তারা, এমনকি ২০২৯ সালের এশিয়ান উইন্টার গেমসের আয়োজকও দেশটি, আর সেজন্য তারা মরুভূমির মাঝেই একটা স্কি রিসোর্ট তৈরি করছে।

তবে এসব বিনিয়োগ কিন্তু শুধু দেশটির জনগণ, যাদের অধিকাংশের বয়স চল্লিশের নিচে, তাদের অবসর আর বিনোদনের জন্য করা হচ্ছে না।

সৌদি আরবের আসল লক্ষ্য হল মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা অভিযোগে বাইরের দুনিয়ায় তাদের দেশের যে নেতিবাচক ইমেজ আছে সেখান থেকে খেলাধূলার সাহায্যে বের হয়ে আসা।

আরো অনেক দেশই এই পন্থা অবলম্বন করেছে ... তাদের প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাত আর কাতার খেলাধূলায় প্রচুর বিনিয়োগ করেছে, দেশ দুটি ফুটবল ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি ও পিএসজির মালিকানা পর্যন্ত কিনে নিয়েছে।

কাতার ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপও আয়োজন করেছে, যা ছিল ইতিহাসে প্রথমবার কোনও মুসলিম ও মধ্যপ্রাচের দেশে বিশ্বকাপ।

সৌদি আরবও একই পথে হাঁটছে। দেশের বাইরে ইংলিশ ক্লাব নিউক্যাসল ইউনাইটেডের মালিকানা তারা কিনে নেয় ২০২১ সালে।

তবে প্রতিবেশী দেশগুলো বাইরে যতোটা বিনিয়োগ করেছে তার বিপরীতে সৌদি নিজের দেশেই খেলাধূলার ক্ষেত্রে ব্যাপক বিনিয়োগ করতে থাকে।

 তবে সৌদি আরবই প্রথম নয়, এর আগে অন্য দেশও ইউরোপের প্রতিযোগী হিসেবে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে।

২০১৬ আর ২০১৭ সালের দিকে চীনের বিভিন্ন ক্লাব যারা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় যুক্ত, তারা ইউরোপ থেকে বেশ কিছু হাই-প্রোফাইল চুক্তি সম্পন্ন করে। কিন্তু তাদের এই চমকের ইতি ঘটে কয়েক বছরের মাথায় করোনাভাইরাস মহামারিতে।

তাহলে সৌদি আরবও কি চীনের মতো ভাগ্য বরণ করবে নাকি এটি ইউরোপের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারবে?

অর্থনীতিবিদ স্টেফান লেগে, যিনি ফুটবল বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ, তিনি অবশ্য খানিকটা সংশয় প্রকাশ করছেন। তার বিশ্বাস বিশ্বজুড়ে খেলোয়াড় ও দর্শকদের আকর্ষণের বিচারে ইউরোপ বেশ এগিয়ে।

“এখন পর্যন্ত যে জিনিসটা খেলোয়াড়দের সৌদি আরবে আনছে তা হল অর্থ। একটা মর্যাদার ক্লাব বা প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠা পেতে কয়েক দশক লেগে যায়।” লেগের ব্যাখ্যা হল, “দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী বিনিয়োগ ও দারুণ ব্যবস্থাপনাই পারে সৌদি আরবে একটা আকর্ষণীয় ফুটবল লিগ গড়ে তুলতে।”

ফুটবল লেখক সামিন্দ্রা কুন্তির পরামর্শ হল যদি সৌদি আরব তাদের লিগকে আরও আকর্ষণীয় করতে চায় তাহলে তাদের আরও তরুণ খেলোয়াড় আনতে হবে: “বেনজেমা, রোনালদো, নেইমার তারকার ব্যাপারটা যোগ করছে, কিন্তু তারা তাদের সেরা সময় পেছনে ফেলে এসেছে।”

কুন্তি বলেন এছাড়া ইউরোপের আছে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ও ধনী ক্লাবগুলোর প্রতিযোগিতা।

“শেষ পর্যন্ত ইউরোপই আসলে এগিয়ে থাকে...তাদের এই ক্লাব টুর্নামেন্ট সকল খেলোয়াড়ই জিততে চায়, সব তারকারাই এখানে খেলে, বাণিজ্যিকভাবেও এটা খুবই সফল, তাই আমার মনে হয় না সৌদি আরব এটাকে ছাপিয়ে যেতে পারবে”, বলছিলেন তিনি।

‘স্পোর্টসওয়াশিং’

সমালোচকরা খেলাধূলার ক্ষেত্রে সৌদি সরকারের এমন বিনিয়োগের একটা নাম দিয়েছে – “স্পোর্টসওয়াশিং”, যার অর্থ সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যা বা মানবাধিকার লঙ্ঘন এমন নানা বিষয়ে দেশের নষ্ট হওয়া ভাবমূর্তি খেলাধূলার মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা।

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে এই হত্যায় অনুমোদন দেয়ার জন্য অভিযুক্ত করে থাকে, কিন্তু সৌদি আরব সবসময় এটা অস্বীকার করে এর দায় চাপিয়েছে 'সরকারের বিপথগামী কিছু এজেন্টের’ উপর।

কোন কোন বিশ্লেষক মনে করেন ভাবমূর্তি বা মর্যাদা প্রতিষ্ঠাই সৌদি আরবের একমাত্র উদ্দেশ্য নয়।

“বিশ্ব জুড়েই দেশগুলো খেলাধূলা ও বিনোদনকে বিভিন্ন নীতি নির্ধারণে সফট পাওয়ার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে,” বলেন প্যারিসের স্কেমা বিজনেস স্কুলে খেলাধূলা ও ভূরাজনৈতিক অর্থনীতির অধ্যাপক সাইমন চ্যাডউইক।

“আমরা আসলে বিভিন্ন দেশের বিশ্ব জুড়ে মানুষের মন ও হৃদয় জয়ের এক প্রতিযোগিতার কথা বলছি। বৃটেন, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ভারত এবং আরও অনেক দেশই এটা সফলভাবে ব্যবহার করেছে। এখন সৌদি আরবও একই কাজ করছে,” বলছিলেন তিনি।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সর্বশেষ খবর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ