শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

সৌদি আরব কেন ফুটবলে এত অর্থ ঢালছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সৌদি আরব কেন ফুটবলে এত অর্থ ঢালছে?

ইউরোপের গ্রীষ্মকালীন দলবদলের সময় ফুটবলারদের নিয়ে প্রতিবছরই ক্লাবগুলোর মধ্যেই কাড়াকাড়ি লেগে যায়, পছন্দের ফুটবলারকে হয়তো টেনে নিয়ে যায় প্রতিপক্ষ ক্লাব। তবে এই বছর হুমকিটা ছিল এই মহাদেশের বাইরে সৌদি আরব থেকে।

১৯৭০ সালে শুরু হওয়া সৌদি প্রো লিগ এ বছর একের পর এক তারকা ফুটবলারদের নিয়ে সারা বিশ্বের শিরোনামে উঠে আসে।

সর্বশেষ দলবদলে সৌদি ক্লাবগুলো বিশ্বসেরা সব ফুটবলারদের তাদের দেশে টানতে খরচ করেছে প্রায় ১ বিলিয়ন ইউএস ডলার। ওই একই সময়ে তাদের চেয়ে বেশি অর্থ খরচ করেছে কেবল ইংলিশ ক্লাবগুলো।

তবে এই হিসেব শুধু দলবদলের জন্য ক্লাবগুলোকে যে অর্থ দিতে হয়েছে সেটার। এর বাইরে রয়েছে খেলোয়াড়দের লোভনীয় বেতন ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।

আর এটাকে হঠাৎ একবারের একটা চমক বলতে রাজি নন সৌদি প্রো লিগের প্রধান নির্বাহী কার্লো নোহরা। তিনি বলছেন সৌদি সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে যতদিন পর্যন্ত আয় ও খেলার মানের দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ লিগগুলোর কাতারে এটি না পৌঁছাবে, ততদিন পর্যন্ত সৌদি প্রো লিগকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে যাবে সরকার।

“সৌদি প্রো লিগ যেটা করছে, যা দেখছেন, এগুলো আসলে এখন অন্য দেশের লিগগুলোরও করা উচিত। আমরা সেরাদের তালিকায় যেতে চাই, আর সেজন্য মাঠে খেলার মান বাড়াতে যা করা দরকার আমরা সবই করছি,” রয়টার্সকে জানান নোহরা।

সৌদি লিগে নাম লেখানোদের তালিকায় রয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমার।

তিনি মাত্র কয়েক বছর আগেও ছিলেন ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ফুটবলার, যখন ফ্রেঞ্চ ক্লাব পিএসজি তাকে ২৪২ মিলিয়ন ইউএস ডলারে বার্সেলোনা থেকে কিনে নেয়।

বিবিসি স্পোর্টস বলছে রিয়াদের ক্লাব আল হিলাল এই ব্রাজিলিয়ানের জন্য খরচ করেছে ৯৮ মিলিয়ন ইউএস ডলার।

অন্যান্য উল্লেখযোগ্য দলবদলের মধ্যে আছে আলজেরিয়ার রিয়াদ মাহরেজ, যিনি মাত্রই ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন। আছেন ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদার পুরষ্কার ব্যালন ডি অর জয়ী ফ্রান্সের করিম বেনজেমা-ও।

বছরের শুরুতেই অবশ্য তারা পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় যখন পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে পাড়ি দেন আল নাসর ক্লাবে।

নানা মাধ্যম থেকে জানা যায় রিয়াদের ক্লাবটি তার সাথে আড়াই বছরের জন্য চারশো মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে।

বেশিরভাগ চুক্তিগুলোই করেছে সৌদি প্রো লিগের চারটি ক্লাব - আল হিলাল, আল নাসর, আল আহলি ও আল ইতিহাদ। সৌদি আরব পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ) এর অর্থে পরিচালিত হয় ক্লাবগুলি, যার সম্পূর্ণ অর্থমূল্য প্রায় ৭৭৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার।

আর এ সবগুলো ক্লাবেরই নিয়ন্ত্রক সৌদি ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান।

বিশ্বকাপের স্বপ্ন

কিন্তু কেন সৌদি ক্লাবগুলো বিশ্বের অন্যান্য ক্লাব ও ফুটবলারদের পেছনে এত অর্থ খরচ করছে?

এটা আসলে তাদের সমন্বিত কৌশলেরই একটা অংশ, যার লক্ষ্য শুধু নিজেদের দেশে ফুটবলের মান উন্নয়ন করাই নয় বরং আরও বেশি কিছু।

২০১৬ সালে সৌদি আরব 'ভিশন ২০৩০'-এর ঘোষণা দেয়, সরকার নানা প্রকল্প হাতে নেয় যার লক্ষ্য তেল নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে অন্যান্য দিকেও বিনিয়োগ করা।

এক্ষেত্রে খেলাধূলায় বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় তাদের।

দেশটির নিজস্ব ফর্মুলা ওয়ান গ্রাঁ প্রিঁ রয়েছে, প্রফেশনাল গলফ অ্যাসোসিয়েশন-পিজিএর একটা বড় শেয়ার হোল্ডার তারা, এমনকি ২০২৯ সালের এশিয়ান উইন্টার গেমসের আয়োজকও দেশটি, আর সেজন্য তারা মরুভূমির মাঝেই একটা স্কি রিসোর্ট তৈরি করছে।

তবে এসব বিনিয়োগ কিন্তু শুধু দেশটির জনগণ, যাদের অধিকাংশের বয়স চল্লিশের নিচে, তাদের অবসর আর বিনোদনের জন্য করা হচ্ছে না।

সৌদি আরবের আসল লক্ষ্য হল মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা অভিযোগে বাইরের দুনিয়ায় তাদের দেশের যে নেতিবাচক ইমেজ আছে সেখান থেকে খেলাধূলার সাহায্যে বের হয়ে আসা।

আরো অনেক দেশই এই পন্থা অবলম্বন করেছে ... তাদের প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাত আর কাতার খেলাধূলায় প্রচুর বিনিয়োগ করেছে, দেশ দুটি ফুটবল ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি ও পিএসজির মালিকানা পর্যন্ত কিনে নিয়েছে।

কাতার ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপও আয়োজন করেছে, যা ছিল ইতিহাসে প্রথমবার কোনও মুসলিম ও মধ্যপ্রাচের দেশে বিশ্বকাপ।

সৌদি আরবও একই পথে হাঁটছে। দেশের বাইরে ইংলিশ ক্লাব নিউক্যাসল ইউনাইটেডের মালিকানা তারা কিনে নেয় ২০২১ সালে।

তবে প্রতিবেশী দেশগুলো বাইরে যতোটা বিনিয়োগ করেছে তার বিপরীতে সৌদি নিজের দেশেই খেলাধূলার ক্ষেত্রে ব্যাপক বিনিয়োগ করতে থাকে।

 তবে সৌদি আরবই প্রথম নয়, এর আগে অন্য দেশও ইউরোপের প্রতিযোগী হিসেবে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে।

২০১৬ আর ২০১৭ সালের দিকে চীনের বিভিন্ন ক্লাব যারা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় যুক্ত, তারা ইউরোপ থেকে বেশ কিছু হাই-প্রোফাইল চুক্তি সম্পন্ন করে। কিন্তু তাদের এই চমকের ইতি ঘটে কয়েক বছরের মাথায় করোনাভাইরাস মহামারিতে।

তাহলে সৌদি আরবও কি চীনের মতো ভাগ্য বরণ করবে নাকি এটি ইউরোপের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারবে?

অর্থনীতিবিদ স্টেফান লেগে, যিনি ফুটবল বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ, তিনি অবশ্য খানিকটা সংশয় প্রকাশ করছেন। তার বিশ্বাস বিশ্বজুড়ে খেলোয়াড় ও দর্শকদের আকর্ষণের বিচারে ইউরোপ বেশ এগিয়ে।

“এখন পর্যন্ত যে জিনিসটা খেলোয়াড়দের সৌদি আরবে আনছে তা হল অর্থ। একটা মর্যাদার ক্লাব বা প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠা পেতে কয়েক দশক লেগে যায়।” লেগের ব্যাখ্যা হল, “দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী বিনিয়োগ ও দারুণ ব্যবস্থাপনাই পারে সৌদি আরবে একটা আকর্ষণীয় ফুটবল লিগ গড়ে তুলতে।”

ফুটবল লেখক সামিন্দ্রা কুন্তির পরামর্শ হল যদি সৌদি আরব তাদের লিগকে আরও আকর্ষণীয় করতে চায় তাহলে তাদের আরও তরুণ খেলোয়াড় আনতে হবে: “বেনজেমা, রোনালদো, নেইমার তারকার ব্যাপারটা যোগ করছে, কিন্তু তারা তাদের সেরা সময় পেছনে ফেলে এসেছে।”

কুন্তি বলেন এছাড়া ইউরোপের আছে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ও ধনী ক্লাবগুলোর প্রতিযোগিতা।

“শেষ পর্যন্ত ইউরোপই আসলে এগিয়ে থাকে...তাদের এই ক্লাব টুর্নামেন্ট সকল খেলোয়াড়ই জিততে চায়, সব তারকারাই এখানে খেলে, বাণিজ্যিকভাবেও এটা খুবই সফল, তাই আমার মনে হয় না সৌদি আরব এটাকে ছাপিয়ে যেতে পারবে”, বলছিলেন তিনি।

‘স্পোর্টসওয়াশিং’

সমালোচকরা খেলাধূলার ক্ষেত্রে সৌদি সরকারের এমন বিনিয়োগের একটা নাম দিয়েছে – “স্পোর্টসওয়াশিং”, যার অর্থ সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যা বা মানবাধিকার লঙ্ঘন এমন নানা বিষয়ে দেশের নষ্ট হওয়া ভাবমূর্তি খেলাধূলার মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা।

যুক্তরাষ্ট্র সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে এই হত্যায় অনুমোদন দেয়ার জন্য অভিযুক্ত করে থাকে, কিন্তু সৌদি আরব সবসময় এটা অস্বীকার করে এর দায় চাপিয়েছে 'সরকারের বিপথগামী কিছু এজেন্টের’ উপর।

কোন কোন বিশ্লেষক মনে করেন ভাবমূর্তি বা মর্যাদা প্রতিষ্ঠাই সৌদি আরবের একমাত্র উদ্দেশ্য নয়।

“বিশ্ব জুড়েই দেশগুলো খেলাধূলা ও বিনোদনকে বিভিন্ন নীতি নির্ধারণে সফট পাওয়ার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে,” বলেন প্যারিসের স্কেমা বিজনেস স্কুলে খেলাধূলা ও ভূরাজনৈতিক অর্থনীতির অধ্যাপক সাইমন চ্যাডউইক।

“আমরা আসলে বিভিন্ন দেশের বিশ্ব জুড়ে মানুষের মন ও হৃদয় জয়ের এক প্রতিযোগিতার কথা বলছি। বৃটেন, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ভারত এবং আরও অনেক দেশই এটা সফলভাবে ব্যবহার করেছে। এখন সৌদি আরবও একই কাজ করছে,” বলছিলেন তিনি।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক
বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক
বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার
বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার
গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের
গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের
এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
সর্বশেষ খবর
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন