ভিনগ্রহীদের আকাশযানকেই ফ্লাইং সসার বলতে আগ্রহী আমরা। অনেকেই মেনে থাকেন যে, ফ্লাইং সসার ভিনগ্রহীদের গুপ্তচর বিমান। তবে গবেষকরা ফ্লাইং সসারকে অশনাক্ত আকাশযান বলেন। খ্রিস্টপূর্ব ১৫ শতকে মিসরের ফারাও ছিলেন তুতেনখামেন।
পৃথিবীর বাইরে প্রাণী রয়েছে কি না সে নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক রয়েছে। যদি থেকেই থাকে তবে তাদেরও নিশ্চয়ই আকাশযান রয়েছে। পৃথিবীর বুকে বহুবার ইউএফও দেখা গেছে। সে নিয়ে আলোচনা কম হয়নি। ভিনগ্রহীদের আকাশযানকেই ফ্লাইং সসার বলতে আগ্রহী আমরা। অনেকেই মেনে থাকেন যে, ফ্লাইং সসার ভিনগ্রহীদের গুপ্তচর বিমান। তবে গবেষকরা ফ্লাইং সসারকে অশনাক্ত আকাশযান বলেন। খ্রিস্টপূর্ব ১৫ শতকে মিসরের ফারাও ছিলেন তুতেনখামেন। তার সময় জনতা আকাশে দেখেছিল বিচিত্র ধরনের আগুনের গোলা। সেই থেকেই আকাশে ফ্লাইং সসার নিয়ে আলোচনা চলে আসছে। এরপর অনেকবার ফ্লাইং সসারের দেখা মিলেছে। দাবি উঠেছে এটির নিশ্চিত অস্তিত্ব নিয়ে। ১৬৮৬ সালের ৯ জুলাই জার্মানির লিপজিক অধিবাসীরা রহস্যময় এক ধাতব বস্তুকে উড়তে দেখেছিল। ১৭৫৬ সালে সুইডেনের লোকেরাও দেখেছিল এ ধরনের অদ্ভুত রহস্যময় বস্তু।
১৯৮০ সালে সুইডেনে, ২০০২ সালে ইংল্যান্ডের এক শস্যবৃত্তে এক এলিয়েনের মুখচ্ছবি এবং তার হাতে ধরে রাখা একটি গোলক দেখা গিয়েছিল।