শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

এক বহুমুখী ব্যবসায়িক অগ্রযাত্রা

ফের ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে নাভানা গ্রুপ

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফের ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে নাভানা গ্রুপ

নাভানা গ্রুপের পরিচালনা পর্ষদে আছেন চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম কামাল, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন, ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলাম। এমনি এক শক্তিশালী শিল্প গ্রুপ বহু বছর সফলতার সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিল। কিন্তু গ্রুপ চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম কামাল অসুস্থ হয়ে পড়লে সেটির সুযোগ নেয় একটি দুষ্টচক্র। ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত কিছু অসাধু কর্মকর্তা দুর্নীতি এবং অনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নাভানা গ্রুপের বহুদিনের কষ্টার্জিত সুনাম বিনষ্ট করার চেষ্টা করে। কিন্তু সব বাধা অতিক্রম করে ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাভানা গ্রুপের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন এবং ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলামের হাত ধরে। নাভানা গ্রুপের আদ্যোপান্ত নিয়ে লিখেছেন- রুহুল আমিন রাসেলসাইফ ইমন

 

দেশের অন্যতম সেরা শিল্পপ্রতিষ্ঠান নাভানা গ্রুপ। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য অর্জন করেছেন তারা। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি নতুন এক সোনালি যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। আর এটা তাঁরা করছেন একদল মেধাবী এবং সাহসী কর্মকর্তা নিয়ে। নেতৃত্বে রয়েছেন গ্রুপের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন এবং ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলাম। এই দুই ভাইয়ের একাগ্রচিত্তের কারণে নাভানা গ্রুপ ঘুরে দাঁড়িয়েছে আবারও। গর্ব করার মতো অনেক অর্জন রয়েছে দেশের অন্যতম বৃহৎ এই শিল্পগোষ্ঠীর। স্বাধীনতার পরে যেসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে সাহায্য করেছে তাদের মধ্যে একটি নাভানা গ্রুপ। তারা প্রত্যাশা করছেন নাভানার অগ্রযাত্রা এগিয়ে যাবে বহুদূর। 

 

জহুরুল ইসলামের হাত ধরে শুভ সূচনা

বাংলাদেশের অটোমোবাইলস ও আবাসন শিল্পের অগ্রদূত জহুরুল ইসলামের হাত ধরে ইসলাম গ্রুপের শুভ সূচনা। এদেশে আবাসন ব্যবসার পথিকৃৎ বলা হয় প্রয়াত এই শিল্পপতিকে। শুরু থেকেই হাতেগোনা কয়েকজনের মধ্যে তিনি অন্যতম বাঙালি শিল্পোদ্যোক্তা। যিনি পশ্চিমা শিল্পপতিদের সমান্তরালে হেঁটেছেন। তার সৃষ্টির পরিধি বিশাল। শিল্পকারখানার পাশাপাশি গড়ে তোলেন বিদ্যাপীঠ, কৃষি খামার, ওষুধ তৈরির কারখানা, আধুনিক হাসপাতাল, ব্যাংক- আরও কত কিছু। দেশের সীমানা পেরিয়ে আরব দুনিয়ায় গড়ে তোলেন নতুন নতুন জনপদ, শহর আর উপশহর। তার এই বিশাল কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে অর্জিত আয়ের সিংহভাগই ব্যয় করেছেন গণমানুষের কল্যাণে। জহুরুল ইসলাম পরিবার আদিকাল থেকেই ঐতিহ্যবাহী। মুঘল আমলের মধ্যভাগে জহরুল ইসলামের পূর্বপুরুষ তিন ভাই বাজেত খাঁ, ভাগল খাঁ ও দেলোয়ার খাঁ মুঘল শাহের দরবারি আমলা হয়ে এই অঞ্চলে আসেন। পরে বাজেত খাঁর নামানুসারে বাজিতপুর, ভাগল খাঁর নামানুসারে ভাগলপুর ও দেলোয়ার খাঁর নামানুসারে দিলালপুর নামকরণ হয়। জহুরুল ইসলাম হলেন ভাগল খাঁর পরিবারের ত্রয়োদশ বংশধর। এই কিংবদন্তি শিল্পপতির অনুপ্রেরণায় উত্তরাধিকারস্বরূপ পরবর্তীতে নাভানা গ্রুপের জন্মলাভ হয়। বর্তমানে দেশের অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানে যে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে তাদের মধ্যে অন্যতম নাভানা গ্রুপ। টয়োটা গাড়ির বাজারজাতকরণ ও হিনো কমার্শিয়াল ভেহিক্যালসের ডিলারশিপ দিয়ে শুরু। এরপর বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে তিনি প্রতিষ্ঠা করলেন ইসলাম গ্রুপ যার একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নাভানার জন্ম হয়। আমাদের দেশে জাপানি টয়োটা গাড়ির জনপ্রিয়তা শুরু থেকেই শীর্ষস্থানীয়। বর্তমানে অতি পরিচিত টয়োটা ব্র্যান্ডের বাংলাদেশের একমাত্র পরিবেশক ও বাজারজাতকারক প্রতিষ্ঠান নাভানা গ্রুপ। এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ক্ষেত্র শুধু টয়োটাই নয়। নাভানা গ্রুপ মানে এমন একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যার বিচরণ আজ আবাসন থেকে শুরু করে খাদ্যশিল্প পর্যন্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত।

 

টয়োটা, গ্লোরিয়া জিন্স, রিয়েল এস্টেট অন্যান্য প্রতিষ্ঠান

দেশের প্রতিটি শহরে বাড়ির গ্যারেজে যে গাড়ির ব্র্যান্ডটি প্রায়ই চোখে পড়ে তা হলো টয়োটা। জাপানি এই টয়োটা গাড়ির জনপ্রিয়তা সময়ের সঙ্গে একটুও মলিন হয়নি। বরং যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশেও এ ব্র্যান্ডটি পরিবর্তিত ও আধুনিক রূপ লাভ করেছে। সেই সঙ্গে নাভানাও বাংলাদেশে টয়োটার একমাত্র পরিবেশক হিসেবে বছরের পর বছর ধরে এর সুনাম ধরে রেখেছে। অতি পরিচিত টয়োটা ব্র্যান্ডের বাংলাদেশের একমাত্র পরিবেশক ও বাজারজাতকারক প্রতিষ্ঠান নাভানা গ্রুপ। ১৯৬৪ সাল থেকে টয়োটা-জাপানের সঙ্গে এই ব্যবসায়িক সম্পর্ক একচ্ছত্রভাবে বজায় রেখেছে স্বনামধন্য এই শিল্পপ্রতিষ্ঠান। কিংবদন্তি ব্যবসায়ী জহুরুল ইসলাম ১৯৬৪ সালে জাপানি টয়োটা গাড়ির বাজারজাতকরণ শুরু করেছিলেন এদেশে। হিলো কমার্শিয়াল ভিহিক্যালসের ডিলারশিপও পেয়েছেন এদেশে জহুরুল ইসলাম। বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের মধ্য দিয়ে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ইসলাম গ্রুপ। নাভানা ছিল ইসলাম গ্রুপেরই একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান।

১৯৯৬ সালে কিংবদন্তি শিল্পপতি জহুরুল ইসলাম মৃত্যুবরণ করলে তাঁরই অনুজ শফিউল ইসলাম কামাল নাভানা এবং হিনো কমার্শিয়াল ভিহিক্যাল সার্ভিস নিয়ে নতুন উদ্যমে ব্যবসা শুরু করেন। অনুপ্রেরণায় ছিলেন বড় ভাই জহুরুল ইসলাম। এ ছাড়াও টয়োটা আফটার সেলস সার্ভিস, আবাসন, বিল্ডিং কন্সট্রাকশন, এলপিজি গ্যাস, খাদ্য ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা হয় নাভানা গ্রুপ। টয়োটা গাড়ির জনপ্রিয়তা এদেশে অনেক আগে থেকেই শীর্ষে। বর্তমানে বাজারে ব্র্যান্ড নিউ গাড়ির জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। আর গাড়ির পছন্দে সবার শীর্ষেই থাকে টয়োটা যার একমাত্র পরিবেশক বাংলাদেশে নাভানা লিমিটেড। এ ছাড়াও টয়োটা গাড়ির আসল পার্টসও মিলবে শুধু নাভানা গ্রুপের টয়োটা আফটার সেলস ইউনিটে। দেশের আবাসন খাতেও রয়েছে নাভানা গ্রুপের অনেক অবদান। রয়েছে নাভানা রিয়েল এস্টেট লিমিটেড। এটি বর্তমানে দেশের অন্যতম রিয়েল এস্টেট কোম্পানি হিসেবে স্বীকৃত।

 

আমাদের দেশে গাড়ির পছন্দে সবার শীর্ষেই থাকে টয়োটা। যার একমাত্র পরিবেশক বাংলাদেশে নাভানা লিমিটেড। এ ছাড়াও টয়োটা গাড়ির আসল পার্টসও মিলবে শুধু নাভানা গ্রুপের টয়োটা আফটার সেলস ইউনিটে...

 

এ ছাড়াও নাভানা কন্সট্রাকশন দেশের সরকারি এবং বেসরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা নির্মাণে অবদান রেখে যাচ্ছে। এলপিজি গ্যাসের জনপ্রিয়তা এবং প্রচলন দিন দিন বেড়েই চলছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে নিরাপদ এলপিজি গ্যাসের সিলিন্ডারের চাহিদা। নাভানা এলপিজি লিমিটেড দেশের সেই বিপুল চাহিদা পূরণ করতেও ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে। বিশ্বখ্যাত জনপ্রিয় অস্ট্রেলিয়ান কফিশপ ফ্র্যাঞ্চাইজি গ্লোরিয়া জিন্স কফি বাংলাদেশে এনেছে নাভানা গ্রুপের নাভানা ফুডস লিমিটেড। গ্লোরিয়া জিন্স বিশ্বের ৩৯টি দেশে কফিশপের ব্যবসা পরিচালনা করে। সারা বিশ্বে গ্লোরিয়া জিন্সের এক হাজারেরও বেশি কফিশপ রয়েছে। যার মধ্যে অস্ট্রেলিয়াতেই রয়েছে ৪৬০টির বেশি। রাজধানী ঢাকায় মোট ছয়টি কফিশপ রয়েছে গ্লোরিয়া জিন্স কফির। সব পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় এই গ্লোরিয়া জিন্স। নাভানা গ্রুপের নাভানা এলপিজি লিমিটেড নিরাপদ এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারও বাজারজাত করে থাকে। এই এলপিজি লিমিটেডের মাধ্যমেও ইতোমধ্যে সুনাম অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আর আবাসন শিল্পও এগিয়ে যাচ্ছে। আধুনিক আবাসন প্রকল্পের আওতায় কন্ডোমিনিয়ামের মতো আবাসন প্রকল্পও নির্মাণ করে চলেছে নাভানা রিয়েল এস্টেট যেখানে রয়েছে সুইমিং পুল, বাচ্চাদের খেলার পার্কসহ প্রয়োজনীয় সব সুবিধা। এখানেও দিন দিন বাড়ছে গ্রাহকদের চাহিদা।

এ সম্পর্কে নাভানা গ্রুপের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা আরফাদুর রহমান বান্টি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্ভাব্য চাহিদার কথা মাথায় রেখে যে কোনো প্রকল্প আমরা সংঘটিত করে থাকি। সফলতা শুধু বর্তমানে সাময়িক সময়ের জন্য নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য নয়। বরং দেশের আপামর জনগণের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে টেকসই উন্নয়নের পথ নির্ধারণই আমাদের উদ্দেশ্য।’ 

 

শফিউল ইসলাম কামালের নেতৃত্বে নাভানা থেকে জন্মলাভ করে নাভানা এলপিজি গ্যাস, টয়োটা আফটার সেলস সার্ভিস, আবাসন, বিল্ডিং কন্সট্রাকশন, নাভানা ফুডসহ অন্যান্য সহব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। এভাবেই বিভিন্ন খাতে ব্যবসা প্রসারের মাধ্যমে সৃষ্টি হয় নাভানা গ্রুপ। বিভিন্ন ব্যবসা ক্ষেত্রে নাভানা গ্রুপের সফল বিচরণ নিঃসন্দেহে অনন্য ও অনুকরণীয়। সফলভাবেই ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম কামাল। সময়োপযোগী চিন্তা ও দক্ষতার মাধ্যমে নিজের প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন অন্যতম শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান হিসেবে...

 

চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম কামালের সুদূরপ্রসারী নেতৃত্ব

আগেই বলা হয়েছে, দেশের অন্যতম এ বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠান নাভানার জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশের অটোমোবাইলস এবং আবাসন শিল্পের পথিকৃৎ জহুরুল ইসলামের হাত ধরে। বিশিষ্ট এই শিল্পপতির মৃত্যুর পর ১৯৯৬ সালে তাঁরই ছোটভাই শফিউল ইসলাম কামাল নাভানা লিমিটেডের টয়োটা ও আফতাব অটোমোবাইলসের হিনো কমার্শিয়াল ভেহিক্যালসের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন। তাঁর সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ক্রমেই নাভানা গ্রুপকে নিয়ে যায় অনন্য পর্যায়ে। শফিউল ইসলাম কামালের নেতৃত্বে নাভানা থেকে জন্মলাভ করে নাভানা এলপিজি গ্যাস, টয়োটা আফটার সেলস সার্ভিস, আবাসন, বিল্ডিং কন্সট্রাকশন, নাভানা ফুডসহ অন্যান্য সহব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। এভাবেই বিভিন্ন খাতে ব্যবসা প্রসারের মাধ্যমে সৃষ্টি হয় নাভানা গ্রুপ। বিভিন্ন ব্যবসা ক্ষেত্রে নাভানা গ্রুপের সফল বিচরণ নিঃসন্দেহে অনন্য ও অনুকরণীয়। সফলভাবেই ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম কামাল। সময় উপযোগী চিন্তা ও দক্ষতার মাধ্যমে নিজের প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন অনেক দূর। পরিণত করেছেন দেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান হিসেবে। ২০১৬ সালে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে সাময়িক ক্ষতির মুখে পড়লেও প্রতিষ্ঠানটির ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন এবং ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলামের দক্ষতায় আবারও ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এক্ষেত্রে তারা প্রাধান্য দিয়েছেন কর্মীদের দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলায়।

 

অন্যান্য ব্যবসায় ইউনিট

নাভানার রয়েছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকুইপমেন্ট, সিএনজি, ব্যাটারি, জেনারেটর, নিরাপত্তা প্রদানকারী যন্ত্রাদিসহ আরও অন্যান্য ব্যবসায় ইউনিট। সঙ্গেই রয়েছে নাভানা পেট্রোলিয়াম, লজিস্টিকস, বিল্ডিং প্রোডাক্টসহ আবাসন ও বাণিজ্যিক শিল্পের সব পণ্য ও সেবা। নাভানা ফার্নিচারও দীর্ঘদিন ধরে উন্নতমানের ও আধুনিক আসবাবপত্র বাণিজ্যে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকুইপমেন্টের ক্ষেত্রে সুনাম অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আর সমাদৃত হচ্ছে সিএনজি, ব্যাটারি, জেনারেটর, নিরাপত্তা প্রদানকারী যন্ত্রাদিসহ আরও অন্যান্য ব্যবসায়ী ইউনিট।

 

 

ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমনের অগ্রযাত্রা

শুধু সোনালি দিনেরই সাক্ষী নয় নাভানা। ২০১৬ সালে যখন নাভানা গ্রুপের চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম কামাল অসুস্থ হয়ে পড়েন, এর সুযোগ নিয়ে ২০২০ সাল পর্যন্ত কিছু অসাধু কর্মকর্তা নাভানার দীর্ঘদিনের সুনাম ধ্বংস করার জন্য তৎপর হয়ে ওঠে। এই গ্রুপের কষ্টার্জিত সম্মান বিনষ্ট করে কিছু মানুষ দুর্নীতি ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু করে। এর মাধ্যমে নিজ স্বার্থ হাসিল করার চেষ্টা করে তারা। কিন্তু বেশি দিন তাদের এই দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যক্রম চলতে দেওয়া হয়নি। নাভানা গ্রুপকে পুনরায় ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়া দ্রুতই হাতে নেন নাভানা গ্রুপের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন এবং ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলাম। এ ব্যাপারে চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার খন্দকার ইশতিয়াক মাহমুদ বলেন, ‘গ্রুপের অভ্যন্তরেই কিছু অসাধু ব্যক্তির দুর্নীতির ফলে আমরা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হই, আমাদের স্থিতিশীলতা হয়ে যায় নড়বড়ে। তবে আমরা সেই অবস্থা থেকে উত্তরণের ব্যবস্থাও করেছি, দুর্নীতিগ্রস্তদে চিহ্নিত করে অপসারণ করেছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং নাভানা গ্রুপের সব ব্যবসায়িক ক্ষেত্র আধুনিকায়নকে সামনে রেখে একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগপ্রাপ্ত হন, যিনি জনাব ওয়াহেদ আজিজুর রহমান। এ বিষয়ে জনাব ওয়াহেদ আজিজুর রহমান বলেন, ‘ব্যবসার আধুনিকায়ন ও পরিবর্ধন, নতুন ব্যবসায়িক বিনিয়োগ, যুগোপযোগী প্রশাসনিক পরিকল্পনা, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং ইতোমধ্যে নাভানার প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায় আরও উন্নতি আনয়নের ক্ষেত্র সৃষ্টি করা এখন আমাদের প্রধান ও একমাত্র লক্ষ্য।’ নতুন আঙ্গিকে নাভানার ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার এই প্রক্রিয়ায় জনাব ওয়াহেদ আজিজুর রহমানের নেতৃত্বে কাজ করে চলেছেন একটি দক্ষ টিম, যারা বিভিন্ন সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিযুক্ত থেকে গ্রুপের সব ধরনের কার্যক্রম দায়িত্বশীলতার সঙ্গে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। নাভানা গ্রুপের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম ও প্রত্যেকের অবস্থানকে সুষ্ঠুভাবে কাঠামোবদ্ধ করতে প্রয়োজন ছিল তাদের অবস্থানকে স্পষ্টভাবে চিহ্নিতকরণ। নাভানা গ্রুপের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা ইশতিয়াক মাহমুদ বলেন, ‘আগে যেভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে কর্মী নিয়োগ হতো সে প্রক্রিয়ায় আমরা পরিবর্তন এনেছি। ব্যক্তিগত সম্পর্কের বদলে গুরুত্ব দিচ্ছি প্রত্যেকের কাজ কী এবং তা ঠিকমতো পরিচালিত হচ্ছে কিনা তার ওপর।’

 

সংকট মোকাবিলা

নাভানা গ্রুপের পরিচালনা পর্ষদে আছেন চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম কামাল, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন, ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলাম। এমনি এক শক্তিশালী শিল্প গ্রুপ বহু বছর সফলতার সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিল; কিন্তু হঠাৎ করে নাভানা গ্রুপের কয়েকটি সেক্টরকে কিছুটা ক্ষতির সম্মুখীন হতে দেখা যায়। অসাধু কর্মকর্তাদের সব অনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে এবং নাভানা গ্রুপের ব্যবসায়িক কার্যক্রম আরও বেগবান, শক্তিশালী এবং আধুনিকায়নের জন্য সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন এবং ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলাম কিছু দ্রুত পদক্ষেপ নেন। সেই লক্ষ্যে গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগপ্রাপ্ত হন ওয়াহেদ আজিজুর রহমান। নাভানা গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াহেদ আজিজুর রহমান প্রতিষ্ঠানের নানামুখী উন্নয়নে অগ্রসর হন। মানবসম্পদ উন্নয়ন, ডিজিটালাইজেশন, নতুন ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি, প্রতিষ্ঠিত ব্যবসাগুলোকে আরও সমৃদ্ধিশালী করাই হচ্ছে বর্তমানে ওয়াহেদ আজিজুর রহমানের প্রধান লক্ষ্য বলে তিনি দাবি করেন। তিনি আরও জানান, ব্যবসায়িক উন্নয়নের পাশাপাশি মানব কল্যাণে যাতে আরও বড় পরিসরে কাজ করা যায় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাবে নাভানা গ্রুপ। নাভানা গ্রুপের সিইও বলেন, ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিয়েছি এবং এ ধরনের কোনো অনাকাক্সিক্ষত সংকটের মুখোমুখি যেন আর কখনো নাভানা গ্রুপকে পড়তে না হয়, সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি আমরা সবাই মিলে।’

 

সামাজিক কর্মকাণ্ড

নাভানা গ্রুপের করপোরেট এবং রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্সের সিনিয়র এ জি এম প্রশেন কুমার হাজরা (পলাশ) বলেন, ‘জনকল্যাণমূলক কাজে নাভানা গ্রুপের উদারতা বহু বছর আগে থেকেই লক্ষণীয়। করোনা মহামারিকালে ৬৩টি জেলা হাসপাতালে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর এবং মেডিকেল ইকুইপমেন্ট দেওয়া হয়। উপজেলায় বসবাসরত মানুষের সুবিধার কথা চিন্তা করে এবং তাদের যেন জেলা হাসপাতালে যেতে না হয় সেই লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ছিল। এই লক্ষ্যে ১৫টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহ স্থাপন করে দেওয়া হয়েছে।’ প্রশেন কুমার হাজরা (পলাশ) আরও বলেন, ‘পুলিশ হাসপাতাল, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, বিজিবি হাসপাতালসহ ঢাকার করোনা হাসপাতালগুলো যেমন-কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজসহ সব কভিড হাসপাতালে মেডিকেল ইকুইপমেন্ট দিয়েছে নাভানা গ্রুপ। কভিডের সময় যখন অনেক মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষ কারও কাছে সাহায্য চাইতে পারছিলেন না তখন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গুলশান বিভাগের সঙ্গে একাত্ম হয়ে টানা ছয় মাস সেসব পরিবারকে নাম প্রকাশ না করে মাসিক বাজারটুকু পুলিশের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন এবং ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলামের মানবিকতা এবং উদারতায় করোনা মহামারি চলাকালীন ‘চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল’ নামে দেশের প্রথম অস্থায়ী ফিল্ড হাসপাতাল স্থাপন করেছিল নাভানা গ্রুপ। সেখানে টানা ১০ মাস কভিড আক্রান্ত রোগীদের সেবা দেওয়া হয়েছিল। ২০১৯ সালে বাড্ডায় সন্তানকে স্কুলে ভর্তির বিষয়ে জানতে গিয়ে ছেলেধরা সন্দেহে কিছু হিংস্র মানুষ এক নারীকে পিটিয়ে হত্যা করে। সেই নারীর সন্তানদের যাবতীয় দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে নাভানা গ্রুপ। এ ছাড়াও বন্যাসহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিজিবি এবং পুলিশের সঙ্গে একাত্ম হয়ে নাভানা গ্রুপ ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে ছিল।’

 

ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প

নাভানা গ্রুপের যে কোনো শক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়াকালে সিনিয়র ভাইস চেয়াম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন ছিলেন দৃঢ়কল্প। এ সময় ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলাম সব সময় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে একাত্মতা প্রকাশ করেন। তাদেরই একাগ্রচিত্তের কারণে নাভানা গ্রুপ নতুন এক সোনালি যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে একদল মেধাবী এবং সাহসী কর্মকর্তা নিয়ে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প শুনিয়েছেন সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন। তিনি বলেন, কঠিন পরিস্থিতিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন দক্ষ একদল মানুষ আমরা রিক্রুট করি। ফ্যামিলি বিজনেসকে লংটাইম সাসটেইনেবল লুকের উদ্দেশ্যে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

ঘুরে দাঁড়ানো নাভানার ফিউচার প্ল্যান প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘হিউম্যান রিসোর্সকে নানা ট্রেনিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তুলছি, আমাদের ভবিষ্যতের লক্ষ্যে। আর লিডারশিপের ক্ষেত্রে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি।’ দেশের অন্যতম ট্রেডমার্ক এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চমৎকারভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। দক্ষ শ্রমবলের কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেন সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি আরও বলেন, ‘রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠানের ওপর একটা ধাক্কা এসেছিল। সেটাও আমরা ইতোমধ্যে কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি। ভালো সময় খারাপ সময় মিলিয়েই জীবন। এটাই পার্ট অব লাইফ। তাই আমরা সবই মোকাবিলা করে যাচ্ছি। পুরনো একটা পারিবারিক প্রতিষ্ঠানকে যখন আপনি করপোরেট রূপ দিতে যে পরিশ্রম আর ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, এটা খুব বড় চ্যালেঞ্জ। এ ক্ষেত্রে বাধার সম্মুখীন হতে হয় নানাভাবে। প্রথমত আপনাকে হার্ড ওয়ার্কার হতে হবে। ম্যাচুইরিটি লাগবে। এগুলোও চ্যালেঞ্জ। আমরা এ বিষয়গুলোও ওভারকাম করছি। আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রতিষ্ঠানে পুরনো যারা আছে তাদের নতুনত্বের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা। আমরা প্রতিটি বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ওভারকাম করে যাচ্ছি।’

 

ঘুরে দাঁড়ানো নাভানার ফিউচার প্ল্যান প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘হিউম্যান রিসোর্সকে নানা ট্রেনিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তুলছি, আমাদের ভবিষ্যতের লক্ষ্যে...

 

বর্তমানে দ্বিতীয় প্রজন্মের এই উত্তরাধিকারী জেনারেশন গ্যাপ সম্পর্কে বলেন, ‘আমি আমার ছোটভাই কাজ শুরু করি ২০০০ সালের দিকে। কিন্তু আমি বলব আমাদের আগের প্রজন্মের সঙ্গে একটা জেনারেশন গ্যাপ থাকবেই। চিন্তা-ভাবনায় ভিন্নতা থাকে। এ ক্ষেত্রে সময় নিয়ে একটা কাজ করতে হয়। বিশ্বাসের জয়গাটা তৈরি করতে হয়।’ তিনি আরও বলেন, কিছু কিছু সিদ্ধান্ত দেখেছি যখন সঠিকভাবে কাজ করছে না। তখন আমরা আব্বাকে বলেছি। কিন্তু এ ক্ষেত্রে জোর করিনি। যেন কনফ্লিক্টিং সিচুয়েশন না তৈরি হয়। আমরা সব সময় চেষ্টা করেছি উনি যাতে আমাদের ওপর ফেইথের জায়গাটা রাখতে পারেন। আপনি যখনই কনফ্লিক্টিং সিচুয়েশনে চলে যাবেন সেটা শুধু পারিবারিক সম্পর্কই নয় এটা ব্যবসার ওপরও একট প্রভাব ফেলে। যেটার করুণ পরিণতি হয় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে। তাই আমরা যেটা করেছি উনাকে যথেষ্ট সময় দিয়েছি। যখনই দেখেছি কোনো সিদ্ধান্ত সঠিকভাবে যাচ্ছে না। তখন আমরা কথা বলেছি। কখনো তিনি আমাদের সঙ্গে একমত হয়েছেন, আবার কখনো হননি। আমি মনে করি, এটা পার্ট অব লাইফ। ২০১৮ সালে আমার বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ এবং অ্যাকচুয়াল পিকচার নিয়ে উনার সামনে যাই। তখন উনাকে আমরা বুঝতে সক্ষম হই যে, কোথায় সমস্যা হচ্ছে আর কোথায় কোথায় ইতোমধ্যে সমস্যা হয়ে আছে। আর আমার ব্যাকগ্রাউন্ড যেহেতু ফাইন্যান্সে, তাই ফাইন্যান্সিয়াল পেপার তৈরি করেই তার কাছে গিয়েছিলাম। সে সময় উনি বুঝতে পারলেন যে, সমস্যাগুলো কোথায় হয়েছে। এরপরই তিনি গ্রিন সিগন্যাল দেন যেটা এর আগে কখনো তিনি রাজি হচ্ছিলেন না। আমরা এক্ষেত্রে খুব ধৈর্যসহকারে সময় নিয়ে কাজটা করেছি এবং এটা হয়েছে কোনো রকম কনফ্লিক্টিং সিচুয়েশন ছাড়াই। কোনো প্রতিষ্ঠান পরিচালনা যারা করছেন তারা যদি একমত না থাকেন তাহলে কোনো পরিবর্তনই সম্ভব নয়। আলহামদুলিল্লাহ আমরা এটা করতে সক্ষম হয়েছি। গ্লোরিয়া জিন্স  প্রসঙ্গে নাভানা গ্রুপের সিনিয়র এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, বিদেশের মাটিতে যখন মন খারাপ হতো তখন আমি কফি শপে যেতাম। এক ঘণ্টা দুই ঘণ্টা চিন্তা করতাম। সে সময় আমার মাথায় আইডিয়া আসে যে, মানুষ যখন যান্ত্রিক জীবনে হাঁপিয়ে ওঠে কিংবা তার যখন মন খারাপ থাকে বা কোনো কিছু নিয়ে ফ্রাস্টেটেড থাকে তখন সে একটু স্পেস চায় নিজের মতো। যেখানে মানুষ সময় কাটাতে পারবে নিজের মতো করে। যেখান থেকে মানুষ ফ্রেশ হয়ে রিলাক্স হয়ে বের হতে পারবে। ২০০৯ সালে ঢাকায় আসার পড়ে আমার কাছে গ্লোরিয়া জিন্সের ফ্র্যাঞ্চাইজি কেনার প্রস্তাব আসে। সে সময় আমিও তাই ভাবছিলাম। এভাবেই শুরু হয় আমাদের দেশে গ্লেরিয়া জিন্স। দেশের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে পারবে এমন আরও কিছু করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে আমাদের।’ সিনিয়র ভাইস চেয়াম্যান সাইফুল ইসলাম সুমনের কাছে জানতে চাওয়া হয় তিনি নিজেকে ধনী মনে করেন কিনা। জবাবে দেশের অন্যতম শিল্প প্রতিষ্ঠানের এই কর্ণধার বলেন, নো ওয়ান ইস রিচ- পৃথিবীতে কেউই ধনী নয়। বর্তমানে নাভানা গ্রুপের তত্ত্বাবধানে রয়েছে নাভানা লিমিটেড, নাভানা অটোমোবাইলস লিমিটেড, নাভানা ব্যাটারি লিমিটেড, নাভানা রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, নাভানা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড, নাভানা নবায়নযোগ্য শক্তি লিমিটেড, নাভানা ইন্টারলিঙ্কস লিমিটেড, নাভানা ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড, নাভানা লজিস্টিকস লিমিটেড, নাভানা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড, নাভানা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, নাভানা সিএনজি লিমিটেড, নাভানা এলপিজি লিমিটেড, নাভানা ওয়েল্ডিং ইলেক্ট্রোড, নাভানা ফার্নিচার লিমিটেড, নাভানা ফুডস লিমিটেড ও নাভানা ইঞ্জিনিয়ারিং।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম
বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি
ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক
নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস
সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার না করে নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার না করে নির্বাচন হতে পারে না

নগর জীবন

পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল
পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত

নগর জীবন

কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে
কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে

নগর জীবন

চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা