শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০১৫

’৭১-এর যুদ্ধশিশু অবিদিত ইতিহাস

মুস্তফা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
’৭১-এর যুদ্ধশিশু অবিদিত ইতিহাস

গবেষণা শুরু করেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বিশ্বের যেসব দেশ ও জাতি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকে সমর্থন করে সহযোগিতা করেছিল সে ক্ষেত্রে কানাডার ভূমিকা কি ছিল সে বিষয়ে আলোকপাত করার উদ্দেশ্যে। কাজ শুরু করার অল্পদিনের মধ্যেই কিছু চাঞ্চল্যকর দলিলপত্রের সন্ধান পাই, যা ’৭১-এর ‘অবাঞ্ছিত’ শিশুদের দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে কানাডীয়দের উদ্যোগ, পরিশ্রম ও ত্যাগের প্রমাণ। সেসব নথিপত্র রয়েছে কানাডীয় কেন্দ্রীয় সরকারের ইমিগ্রেশন মন্ত্রণালয়, প্রাদেশিক সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকারের শ্রম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, মাদার তেরেসার আশ্রম ‘শিশু ভবন’ এবং জেনেভাস্থ ইন্টারন্যাশনাল সোস্যাল সার্ভিসেসের নিজ নিজ রেকর্ডস অফিস ও আরকাইভসে।

স্বাধীনতা সংগ্রামকালে বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের ইতিহাস কমবেশি সবারই জানা। বিশেষ করে আজ যাদের বয়স ষাটের ওপর, তারা অনেকেই বাংলাদেশের তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফের গ্রামগঞ্জ ও শহরে শহরে পাকিস্তানি সেনা কর্তৃক অগণিত বাংলাদেশি নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষদর্শী। গত ৪৩ বছরে স্বাধীনতা সংগ্রামের ওপর বহু গবেষণা হয়েছে। পাকিস্তানি সেনা বাহিনীর নির্মম অত্যাচার থেকে শুরু করে বাঙালিদের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জন ও বিজয় উল্লাসের কাহিনী বিশদভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু এ কথা অস্বীকার করা যায় না যে, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে অনেক গবেষণা হলেও সে সময়ের নারী ধর্ষণ ও যুদ্ধশিশু নিয়ে কোনো বিশেষ গবেষণা হয়নি। স্বাধীনতা লাভের পরপরই পৃথিবীর যেসব অগ্রগামী দেশ বাংলাদেশকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিল তার মধ্যে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডার নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। একই সময়ে অনেক জনসেবামূলক আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিভিন্ন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবামূলক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের অনাথ শিশুদের রোগ ও মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়ে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে আন্তরিকতার সঙ্গে এগিয়ে আসে। তার মধ্যে কানাডীয় ‘ফামিলিজ ফর চিলড্রেন’-এর নাম সর্বপ্রথমেই উল্লেখ করতে হয়।

এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত কয়েকটি পরিবারের মানবপ্রেমের দৃষ্টান্ত কেউ কখনো ভুলতে পারবে না। ’৭১-এর ১৬ ডিসেম্বরের পর যখন বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাস্তবে রূপ নিল, তখন বাংলাদেশের দেশনায়ক, রাজনীতিক ও স্বেচ্ছাসেবীরা একযোগে দেশ গড়ার কাজে এগিয়ে আসেন। সবার মনে ছিল এক আশা, মুখে ছিল একভাষা এবং প্রাণে ছিল এক আনন্দ- মুক্তির আনন্দ। সে সময়েই জন্ম হয় কয়েক হাজার শিশুর, যাদের আখ্যায়িত করা হয়েছিল ‘অবাঞ্ছিত শিশু’ হিসেবে। এসব ‘অবাঞ্ছিত’ শিশুর জন্মকে কেন্দ্র করে প্রচলিত সংস্কারবদ্ধ সমাজে যে অশান্তির সৃষ্টি হয় তা বাইরে থেকে উপলব্ধি করা কঠিন। একদিকে মুক্তিযুদ্ধের বীরত্ব ও গৌরবে সবাই যখন মত্ত, তখন অন্যদিকে কয়েক হাজার লাঞ্ছিত নারী খুঁজছিল একটি নিরাপদ ও গোপন আশ্রয়। আমাদের রক্ষণশীল সমাজ তাদের অসহায় ও যন্ত্রণার বিষয়টি কখনো সহানুভূতির সঙ্গে দেখেনি। বরং তাদের দেখেছে অনেকটা ঘৃণার চোখে। যদিও বাংলাদেশ সরকার  ‘বীরাঙ্গনা’ আখ্যা দিয়ে তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য দেশের জনগণকে আহ্বান জানিয়েছিল এবং তাদের নিরাপদ আশ্রয় ও পুনর্বাসনের ব্যাপারে নতুন প্রকল্পের লক্ষ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন সমাজসেবামূলক সংস্থার সাহায্য নিয়েছিল। বাস্তবে সেগুলো কতটুকু সফল হয়েছিল তার মূল্যায়ন কখনো করা হয়নি। ‘বীরাঙ্গনারা’ও তখন এবং এখনো সামাজিক বহুবিচিত্র কুংস্কারের প্রতিবাদ করার কোনো সাহসই পাননি। হাজার বছরের কূপমণ্ডূকতার বেড়া ভেঙে আলোর পথে কোনো বাংলাদেশি সেই ‘অবাঞ্ছিত’ শিশুদের কোলে তুলে নিতে না পারলেও বেশ কিছু কানাডীয় পরিবার সেই সংকটময় মুহূর্তে এগিয়ে এসেছিল। দুই দেশের সরকারি সহযোগিতায় আইনসম্মতভাবে দত্তক গ্রহণে ইচ্ছুক কিছু পরিবারের হাতে সেই নবজাত শিশুদের তুলে নেওয়ার জন্য সুদূর কানাডা থেকে এসেছিলেন একদল নিবেদিতপ্রাণ স্বেচ্ছাসেবক। তার মধ্যে ছিলেন ডক্টর রবার্ট ফেরি এবং তার স্ত্রী হেল্কা ফেরি, ফ্রেড ও বনি কাপুচিনো, লিজ মউলিং প্রমুখ। তারা ১৫টি যুদ্ধ শিশুকে নিয়ে কানাডা পৌঁছান ২০ জুলাই ১৯৭২। এসব শিশু কানাডার বৃহত্তম পরিবেশে বড় হয়ে গড়ে তুলেছে তাদের জীবন। কিন্তু তারা জানে তাদের জন্মের ইতিহাস। জানে তাদের জন্মদাত্রী ধর্ষিত মায়েদের করুণ কাহিনী ও তাদের অভিশপ্ত জীবনের অলিখিত ইতিহাস। সুদূর কানাডার মাটিতে বড় হয়ে তারা নিজেদের সম্পর্কে কতটুকু সচেতন? কি তাদের প্রতিক্রিয়া? কোন সংস্কৃতির প্রতি তারা আকৃষ্ট? তাদের আত্মপরিচয়ই বা কি? তারা কি পাকিস্তানি? নাকি বাংলাদেশি? নাকি কানাডীয়। তারা কিভাবে নিজেদের পরিচয় দিতে চায়?

১৯৭২ সালে কানাডার ১৪ জন দম্পতি যারা বাংলাদেশি ১৫ জন যুদ্ধশিশুকে দত্তক নিয়েছিলেন। তাদের সবারই বয়স ছিল ৩০ এর কোঠায়। সমসত্তায় মধ্যম শ্রেণির নাগরিক, সবারই নিজস্বভাবে রোজগার করার ব্যবস্থা ছিল। কেউ কেউ একাধিক পেশার পিছনে ছুটলেও কয়েকজন আবার ঘরবাসী হোমমেকার ছিলেন। কিন্তু সবাই মধ্যম শ্রেণি বা মধ্যবিত্তের মনস্কতা বা মূল্যবোধের অধিকারী। কোনো কোনো মা খণ্ডকালীন কাজকর্ম করলেও অধিকাংশ মা ঐতিহ্যবাহী গৃহকর্মী এবং ছেলেপুলেদের প্রধান যত্নকারী ছিলেন।
তাদের স্বামীরা পুরোপুরি চাকরি অথবা ব্যবসায় রোজগারমনস্ক এবং তারা আর দশজন সাধারণ কানাডীয়ের মতো ছিলেন।
তারা চেয়েছেন তাদের সন্তানদের মধ্যে তাদের গুণাবলী বিকশিত হোক, আত্মমর্যাদা তাদের প্রখর হোক, অন্যান্য মূল্যবোধ ও ন্যায়-নীতিবোধ জাগ্রত হক, যাতে তারা সৎ, দয়ালু এবং সহানুভূতিশীল কানাডীয় হিসেবে ভবিষ্যতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শিখে।
যুদ্ধশিশুদের নিয়ে আমার গবেষণাগ্রন্থ ’৭১-এর যুদ্ধশিশু অবিদিত ইতিহাস’ গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে একাডেমি প্রেস অ্যান্ড পাবলিসার্স লাইব্রেরি (এপিপিএল)। ৪১৭ পৃষ্ঠার এ বইটিতে যুদ্ধশিশুদের বেঁচে থাকা ও জীবনের প্রতিষ্ঠা পাওয়ার ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। গ্রন্থটির মূল্য ৮০০ টাকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

এই মাত্র | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’
গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা
পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা