শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৯

তারকা থেকে রাজনীতিবিদ

প্রিন্ট ভার্সন
তারকা থেকে রাজনীতিবিদ

রাজনীতিকে অনেকে বলে থাকেন দুষ্ট লোকের সর্বশেষ অবলম্বন। কিন্তু সব রাজনীতিবিদের ক্ষেত্রে এ কথাটি খাটে না। বিশ্বে এমন অনেক রাজনীতিবিদ রয়েছেন, যাদের কর্মকা- পৃথিবীর ইতিহাসে সব মানুষের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ হয়ে আছে। কোন রাজনীতিবিদ কতটা আদর্শিক হতে পারেন সেটি নির্ভর করে তার মানসিকতা, দল, দেশ ও সংশ্লিষ্ট পটভূমির ওপর। তবে রাজনীতিবিদ মাত্রই কম-বেশি তারকাখ্যাতি থাকে। কিন্তু আগে থেকেই তারকাখ্যাতি রয়েছে এমন লোকজন যখন রাজনীতিতে জড়ান, তখন ব্যাপারটা কেমন হয়? হ্যাঁ, বিশ্ব ইতিহাসে এমন অনেক অভিনয়শিল্পী বা শোবিজ তারকা রয়েছেন, যারা শেষ জীবনে এসে রাজনীতির অঙ্গনে আলো ছড়িয়েছেন। তারকা থেকে রাজনীতিতে এসে সাফল্য পাওয়া কিংবা আলোচিত হওয়া ব্যক্তিদের নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। বিস্তারিত লিখেছেন-রণক ইকরাম ও সাইফ ইমন

 

আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার

আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার একজন অস্ট্রিয়ান-আমেরিকান বডিবিল্ডার, অভিনেতা, মডেল, ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ। তিনি তার কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সমানভাবে সফল হয়েছেন। ছেলেবেলায় শোয়ার্জনেগার খেলাধুলায় ভালো ছিলেন। এক বক্তৃতায় শোয়ার্জনেগার বলেন যে তার বাবা চেয়েছিলেন তার মতো পুত্র শোয়ার্জনেগারও পুলিশ অফিসার হোক। অস্ট্রিয়ার গ্র্যাজ নামে এক শহরের একটি জিমে তিনি প্রথম শরীর গঠন শুরু করেন। এই শহরের এক সিনেমা হলে তিনি বিখ্যাত সব বডিবিল্ডার, যেমনÑ রেগ পার্ক, স্টিভ রিভস, জনি উইসমুলারকে বড় পর্দায় দেখার সুযোগ পেলেন। তাদের দেখে তিনি দারুণভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। তিনি ২২ বছর বয়সে মিস্টার ইউনিভার্স হন। এ ছাড়া তিনি সাতবার মিস্টার অলিম্পিয়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। অবসর নেওয়ার পরও শোয়ার্জনেগার বডিবিল্ডিং বা শরীর গঠন জগতে একজন প্রখ্যাত ব্যক্তি। শরীর গঠন বিষয়ে তিনি একাধিক বই ও নিবন্ধ লিখেছেন। শোয়ার্জনেগার হলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী পরিচিতি লাভ করেন। ‘দ্য টার্মিনেটর’, ‘কোনান দ্য বার্বারিয়ান’, ‘প্রিডেটর’ তার অভিনীত উল্লে­খযোগ্য চলচ্চিত্র। শোয়ার্জনেগার রিপাবলিকান পার্টির একজন পদপ্রার্থী হিসেবে ২০০৩ সালের অক্টোবরে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর নির্বাচিত হন এবং তৎকালীন গভর্নর গ্রেডেভিসকে স্থলাভিষিক্ত করেন। ২০০৩ এর ২৩ নভেম্বর শোয়ার্জনেগার শপথগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ৭ নভেম্বর তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনে তিনি ডেমোক্র্যাটিক পদপ্রার্থী ফিল অ্যাঞ্জেলিডেসকে পরাজিত করেন।

 

রোনাল্ড রিগ্যান

রোনাল্ড রিগ্যান ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম।

মার্কিন ইতিহাসের ৪০তম প্রেসিডেন্ট এই রোনাল্ড রিগ্যান। একজন সফল রাজনীতিক এবং অভিনেতা কেমন হতে পারে তার আদর্শ রোনাল্ড রিগ্যান। অভিনয় থেকে কেউ এভাবে রাষ্ট্রক্ষমতার শীর্ষে আরোহণ করতে পারে এ ধারণার বিকাশ প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের হাত ধরেই। আর এমন চাকচিক্যময় জীবনের কারণেই ইমেজের দিক থেকে আমেরিকার অন্য সব প্রেসিডেন্টকে ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ১৯১১ সালের ৬ ফেব্র“য়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই প্রতিভাবান ব্যক্তি জম্মগ্রহণ করেন। তার সিনেমা জগৎ হলিউডে অভিষেক ১৯৩৭ সালে। দেখতে দেখতে ৫০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। বিখ্যাত টেলিভিশন অনুষ্ঠান জেনারেল ইলেকট্রিক থিয়েটার এবং ডেথ ভ্যালি ডেইজের উপস্থাপক ছিলেন তিনি। সিনেমা জগতে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিলডের সভাপতি হয়েছিলেন তিনি। একজন সফল রাজনীতিক হিসেবে ১৯৬৬ সালে ক্যালিফোর্নিয়া প্রদেশের গভর্নর নিযুক্ত হন। মার্কিন রাজনীতিতে তার উপস্থিতি রাজনীতির পটপরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তার অসামান্য ব্যক্তিত্বগুণের স্বীকৃতিস্বরূপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি একজন সুবক্তা হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯৮০ সালে জিমি কার্টারকে হারিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। রেডিওতে বিভিন্ন টকশোতে তার উপস্থাপনা মনোমুগ্ধ করত শ্রোতাদের। তার অভিনীত বিখ্যাত সিনেমাগুলোর মধ্যে অল-আমেরিকান, কিংস র, বেডটাইম ফর বঞ্জো উল্লে­খযোগ্য। ২০০৪ সালের ১৫ জুন প্রতিভাবান এই আমেরিকানের শেষ প্রয়াণ ঘটে।

 

আল ফ্রাংকেন

আল ফ্রাংকেন জম্ম গ্রহণ করেন ১৯৫১ সালের ২১ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। একজন সফল অভিনেতা এবং রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি গোটা বিশ্বেই পরিচিত। তবে তার অন্য পেশাগুলোর মধ্যে রয়েছে লেখক, কমেডিয়ান, চলচ্চিত্র গল্পকার, রেডিও উপস্থাপক। তিনি তারকাখ্যাতি পান স্যাটারডে নাইট লাইভ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। এ ছাড়া তিনি সর্বোচ্চ বিক্রয়ের রেকর্ডকারী কমিক বইয়ের লেখক হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত। একজন সফলতম ডেমোক্র্যাট দলের রাজনীতিদ হিসেবে হিলারি ক্লিনটন, হ্যারি রেড, স্টুয়ার্ট স্ম্যালির সঙ্গে উচ্চারিত হয় তার নাম। সিনেট নির্বাচনের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যয়ের রেকর্ডধারী নির্বাচনে তিনি নর্ম কোলম্যানকে হারিয়ে মিনেসোটার সিনেটর নির্বাচিত হন। ২০০৯ সাল থেকে জুনিয়র ইউনাইটেড স্টেট সিনেটর হিসেবে কাজ করেন। তিনি একাধারে যেমন অনেক টেলিভিশন সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন তেমনি অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিপুল জনপ্রিয় এই মানুষটি নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। তিনি জাতীয় সিন্ডিকেটের রাজনৈতিক রেডিও টকশো ‘দ্য আল ফ্রাংকেন শো’-এর উপস্থাপক।

 

জর্জ মারফি

জর্জ মারফি জন্মগ্রহণ করেন ১৯০২ সালের ৪ জুলাই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি পেশায় ছিলেন একজন নৃত্যশিল্পী, অভিনেতা এবং রাজনীতিক। মঞ্চ অভিনেতা শার্লি টেম্পলের হাত ধরে ১৯২৭ সালে গীতি এবং নৃত্য নির্দেশক হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। ১৯৩০ থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত একজন সফল গীতি এবং নৃত্য নির্দেশক হিসেবে আমেরিকান বড় বাজেটের হলিউড মিউজিক্যালে অবদান রাখেন। তবে ১৯৩৪ সালে হলিউড সিনেমায় তার অভিষেক ঘটে। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের মতো অভিনেতা রাজনীতিক হিসেবে সমানতালে চলে তার পথচলা। ১৯৪৪  থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত অভিনেতাদের সংগঠন ‘ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড’-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫১ সালে সিনেমা জগতে স্বীকৃতিস্বরূপ ওনারারি একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হন। ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নির্বাচিত মার্কিন সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মার্কিন ইতিহাসে প্রথম সফলতম ব্যক্তি যিনি একজন সফল অভিনেতার পর একজন সফল রাজনীতিকে পরিণত হন। এই কিংবদন্তির নাম উচ্চারিত হয়  রোনাল্ড রিগান এবং আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের সঙ্গে। মারফি প্রেমে পড়েছিলেন আর সঙ্গী বল রুম ডেন্সিং পার্টনার জুলির প্রতি। পরবর্তীতে বিয়েও করেন তাকে। তাদের ঘরে দুই সন্তান ডেনিস মাইকেল মারফি ও মেলিসা মারফি। জুলির মৃত্যুর পর জর্জ মারফি দ্বিতীয় বিয়ে করেন বেট ব্ল্যান্ডিকে। ১৯৫১ সালে তাকে একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার প্রদান করা হয়।

 

ভারতীয় তারকা

হলিউড তারকারা বিপুল সমর্থন নিয়ে রাজনীতিতে এসে শেষ পর্যন্ত সাফল্যের দেখা পেলেও অনেকটাই উল্টো দৃশ্য চোখে পড়ে আমাদের এই উপমহাদেশের রাজনীতিতে। বিশেষ করে ভারতের রাজনীতিতে অনেক বড় বড় তারকা জড়িয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত সাফল্যের দেখা পেয়েছেন হাতেগোনা কয়েকজন। এর পেছনে কারণ হিসেবে কাজ করছে এই উপমহাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এখানকার রাজনৈতিক চর্চা এবং পশ্চিমা বিশ্বের রাজনৈতিক চর্চা কখনোই এক নয়। বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের কথাই ধরা যাক। অমিতাভ নিজেই যে খ্যাতির শীর্ষে আছেন তা কিন্তু নয়। তার পারিবারিক বলয়টাও অনেক বেশি সুসংহত। আজকের অভিষেক বচ্চনের বাবা অমিতাভ বচ্চন হচ্ছেন ভারতের প্রখ্যাত কবি হরিবংশ রায় বচ্চনের ছেলে। ক্যারিয়ারের বৃহস্পতি তুঙ্গে থাকা অবস্থাতেই রাজনীতিতে নাম লেখান অমিতাভ। ১৯৮০ সালে উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ থেকে কংগ্রেসের হয়ে লোকসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন অমিতাভ। এর পর বোফর্স কেলেঙ্কারিতে তার নাম জড়িয়ে পড়ে। যদিও পরে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন, তবু তিনি এসব ঝক্কি সামলাতে চাইলেন না। তার কাছে তার দর্শকদের ভালোবাসাই বড় হয়ে দাঁড়াল। তিনি অনুধাবন করলেন, রাজনীতি তার জন্য নয়। তার জন্য পর্দাই বেশি নিরাপদ। ভারতীয় চলচ্চিত্রের আরেক দিকপাল বিনোদ খান্না ১৯৯৭ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে পাঞ্জাব গুরুদাসপুর থেকে লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হন। এরপর ২০০২ সালে সংস্কৃতি ও পর্যটনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রিয়মুখ খ্যাত জয়াপ্রদা ফিল্মের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে ৩২ বছর বয়সে তেলেগুদেশম পার্টিতে যোগ দেন। এর কয়েক বছর পরই তিনি দল বদল করে যোগ দেন সমাজবাদী পার্টিতে। অমিতাভ পত্নী ও অভিনেত্রী জয়া বচ্চন সমাজবাদী পার্টি থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। কংগ্রেস থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জনপ্রিয় অভিনেতা গোবিন্দ। এম জে আর বা এম জে রামাচন্দ্র কেবল ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতাই ছিলেন না, তিনি তিন মেয়াদে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীরও দায়িত্ব পালন করেন। জনপ্রিয় নায়িকা জয়ললিতা তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

 

শার্লি টেম্পল

খুবই অল্প কয়েকজন নারী অভিনয় থেকে রাজনীতিতে এসে আলোচিত হয়েছেন। তাদের মধ্যে শার্লি টেম্পল অন্যতম একটি নাম। তার কাহিনীটাও অন্যদের চেয়ে ভিন্ন। টেম্পলের চেহারার সঙ্গে অনেকেই লিন্ডসে লোহানের চেহারার মিল খুঁজে পান। টেম্পল ছিলেন একজন শিশু তারকা, যে কিনা ২১ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করে গোটা হলিউড কাঁপিয়েছেন। ২১ বছর বয়সে তিনি রুপালি পর্দার রঙিন দুনিয়া ত্যাগ করেন। হলিউডে তার বিচরণ যতটা সাফল্যে ভাস্বর, রাজনীতির গরল মাঠে তার অবস্থানটা খুব বেশি সুবিধার হয়নি। রিপাবলিকান দলের হয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার মেয়র হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান টেম্পল। তবে তার রাজনৈতিক জীবনের শুরুতেই বড় একটি ধাক্কা তিনি কাটিয়ে ওঠেন দ্রুতই। তাকে ঘানার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ করেন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন। এর পর জর্জ ডব্লি­উ বুশের সময় তিনি জুগোশ্ল­াভিয়ার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পান। রুপালি পর্দা আর রাজনৈতিক জীবনের মিশেলে শেষ পর্যন্ত শার্লি টেম্পল হয়ে ওঠেন একজন সফল কূটনীতিবিদ।

 

ফ্রেড গ্র্যান্ডি

ফ্রেডরিক গ্র্যান্ডিকে সংক্ষেপে ডাকা হয় ফ্রেড গ্র্যান্ডি। ১৯৪৮ সালের ২৯ জুন জš§গ্রহণ করেন তিনি। একজন সফল রাজনীতিক, অভিনেতা। তিনি ক্যারিয়ার শুরু করেন কংগ্রেসম্যান উইলি মেইনির সহকর্মী হিসেবে। জীবনের শুরুটা রাজনীতি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন। টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘দ্য লাভ বেটি’-এ ‘গোঁফের’ চরিত্রটি তাকে একজন সফল অভিনেতার স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৭ সালের এ আলোচিত চরিত্রটি সর্বমহলে আলোড়ন সৃষ্টি করতে সক্ষম।

হার্ভার্ড থেকে পাস করা উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিটি রাজনৈতিক জীবনে রকেট গতিতে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। খুব দ্রুতই নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান তিনি।

সিওক্স সিটি, আইওয়ার সূর্য সন্তান বলে বিবেচিত গ্র্যান্ডি ১৯৮৬ সালে একজন রিপাবলিকান হিসেবে ইউনাইটেড স্টেট হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন। অতি সাম্প্রতিক সময়ে তিনি রেডিও টকশোতে ‘দ্য গ্র্যান্ডি গ্রুপ’ নামক অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন