শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৯

তারকা থেকে রাজনীতিবিদ

প্রিন্ট ভার্সন
তারকা থেকে রাজনীতিবিদ

রাজনীতিকে অনেকে বলে থাকেন দুষ্ট লোকের সর্বশেষ অবলম্বন। কিন্তু সব রাজনীতিবিদের ক্ষেত্রে এ কথাটি খাটে না। বিশ্বে এমন অনেক রাজনীতিবিদ রয়েছেন, যাদের কর্মকা- পৃথিবীর ইতিহাসে সব মানুষের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ হয়ে আছে। কোন রাজনীতিবিদ কতটা আদর্শিক হতে পারেন সেটি নির্ভর করে তার মানসিকতা, দল, দেশ ও সংশ্লিষ্ট পটভূমির ওপর। তবে রাজনীতিবিদ মাত্রই কম-বেশি তারকাখ্যাতি থাকে। কিন্তু আগে থেকেই তারকাখ্যাতি রয়েছে এমন লোকজন যখন রাজনীতিতে জড়ান, তখন ব্যাপারটা কেমন হয়? হ্যাঁ, বিশ্ব ইতিহাসে এমন অনেক অভিনয়শিল্পী বা শোবিজ তারকা রয়েছেন, যারা শেষ জীবনে এসে রাজনীতির অঙ্গনে আলো ছড়িয়েছেন। তারকা থেকে রাজনীতিতে এসে সাফল্য পাওয়া কিংবা আলোচিত হওয়া ব্যক্তিদের নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। বিস্তারিত লিখেছেন-রণক ইকরাম ও সাইফ ইমন

 

আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার

আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার একজন অস্ট্রিয়ান-আমেরিকান বডিবিল্ডার, অভিনেতা, মডেল, ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ। তিনি তার কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সমানভাবে সফল হয়েছেন। ছেলেবেলায় শোয়ার্জনেগার খেলাধুলায় ভালো ছিলেন। এক বক্তৃতায় শোয়ার্জনেগার বলেন যে তার বাবা চেয়েছিলেন তার মতো পুত্র শোয়ার্জনেগারও পুলিশ অফিসার হোক। অস্ট্রিয়ার গ্র্যাজ নামে এক শহরের একটি জিমে তিনি প্রথম শরীর গঠন শুরু করেন। এই শহরের এক সিনেমা হলে তিনি বিখ্যাত সব বডিবিল্ডার, যেমনÑ রেগ পার্ক, স্টিভ রিভস, জনি উইসমুলারকে বড় পর্দায় দেখার সুযোগ পেলেন। তাদের দেখে তিনি দারুণভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। তিনি ২২ বছর বয়সে মিস্টার ইউনিভার্স হন। এ ছাড়া তিনি সাতবার মিস্টার অলিম্পিয়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। অবসর নেওয়ার পরও শোয়ার্জনেগার বডিবিল্ডিং বা শরীর গঠন জগতে একজন প্রখ্যাত ব্যক্তি। শরীর গঠন বিষয়ে তিনি একাধিক বই ও নিবন্ধ লিখেছেন। শোয়ার্জনেগার হলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী পরিচিতি লাভ করেন। ‘দ্য টার্মিনেটর’, ‘কোনান দ্য বার্বারিয়ান’, ‘প্রিডেটর’ তার অভিনীত উল্লে­খযোগ্য চলচ্চিত্র। শোয়ার্জনেগার রিপাবলিকান পার্টির একজন পদপ্রার্থী হিসেবে ২০০৩ সালের অক্টোবরে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর নির্বাচিত হন এবং তৎকালীন গভর্নর গ্রেডেভিসকে স্থলাভিষিক্ত করেন। ২০০৩ এর ২৩ নভেম্বর শোয়ার্জনেগার শপথগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ৭ নভেম্বর তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনে তিনি ডেমোক্র্যাটিক পদপ্রার্থী ফিল অ্যাঞ্জেলিডেসকে পরাজিত করেন।

 

রোনাল্ড রিগ্যান

রোনাল্ড রিগ্যান ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম।

মার্কিন ইতিহাসের ৪০তম প্রেসিডেন্ট এই রোনাল্ড রিগ্যান। একজন সফল রাজনীতিক এবং অভিনেতা কেমন হতে পারে তার আদর্শ রোনাল্ড রিগ্যান। অভিনয় থেকে কেউ এভাবে রাষ্ট্রক্ষমতার শীর্ষে আরোহণ করতে পারে এ ধারণার বিকাশ প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের হাত ধরেই। আর এমন চাকচিক্যময় জীবনের কারণেই ইমেজের দিক থেকে আমেরিকার অন্য সব প্রেসিডেন্টকে ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ১৯১১ সালের ৬ ফেব্র“য়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই প্রতিভাবান ব্যক্তি জম্মগ্রহণ করেন। তার সিনেমা জগৎ হলিউডে অভিষেক ১৯৩৭ সালে। দেখতে দেখতে ৫০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। বিখ্যাত টেলিভিশন অনুষ্ঠান জেনারেল ইলেকট্রিক থিয়েটার এবং ডেথ ভ্যালি ডেইজের উপস্থাপক ছিলেন তিনি। সিনেমা জগতে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিলডের সভাপতি হয়েছিলেন তিনি। একজন সফল রাজনীতিক হিসেবে ১৯৬৬ সালে ক্যালিফোর্নিয়া প্রদেশের গভর্নর নিযুক্ত হন। মার্কিন রাজনীতিতে তার উপস্থিতি রাজনীতির পটপরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তার অসামান্য ব্যক্তিত্বগুণের স্বীকৃতিস্বরূপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি একজন সুবক্তা হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯৮০ সালে জিমি কার্টারকে হারিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। রেডিওতে বিভিন্ন টকশোতে তার উপস্থাপনা মনোমুগ্ধ করত শ্রোতাদের। তার অভিনীত বিখ্যাত সিনেমাগুলোর মধ্যে অল-আমেরিকান, কিংস র, বেডটাইম ফর বঞ্জো উল্লে­খযোগ্য। ২০০৪ সালের ১৫ জুন প্রতিভাবান এই আমেরিকানের শেষ প্রয়াণ ঘটে।

 

আল ফ্রাংকেন

আল ফ্রাংকেন জম্ম গ্রহণ করেন ১৯৫১ সালের ২১ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। একজন সফল অভিনেতা এবং রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি গোটা বিশ্বেই পরিচিত। তবে তার অন্য পেশাগুলোর মধ্যে রয়েছে লেখক, কমেডিয়ান, চলচ্চিত্র গল্পকার, রেডিও উপস্থাপক। তিনি তারকাখ্যাতি পান স্যাটারডে নাইট লাইভ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। এ ছাড়া তিনি সর্বোচ্চ বিক্রয়ের রেকর্ডকারী কমিক বইয়ের লেখক হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত। একজন সফলতম ডেমোক্র্যাট দলের রাজনীতিদ হিসেবে হিলারি ক্লিনটন, হ্যারি রেড, স্টুয়ার্ট স্ম্যালির সঙ্গে উচ্চারিত হয় তার নাম। সিনেট নির্বাচনের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যয়ের রেকর্ডধারী নির্বাচনে তিনি নর্ম কোলম্যানকে হারিয়ে মিনেসোটার সিনেটর নির্বাচিত হন। ২০০৯ সাল থেকে জুনিয়র ইউনাইটেড স্টেট সিনেটর হিসেবে কাজ করেন। তিনি একাধারে যেমন অনেক টেলিভিশন সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন তেমনি অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিপুল জনপ্রিয় এই মানুষটি নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। তিনি জাতীয় সিন্ডিকেটের রাজনৈতিক রেডিও টকশো ‘দ্য আল ফ্রাংকেন শো’-এর উপস্থাপক।

 

জর্জ মারফি

জর্জ মারফি জন্মগ্রহণ করেন ১৯০২ সালের ৪ জুলাই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি পেশায় ছিলেন একজন নৃত্যশিল্পী, অভিনেতা এবং রাজনীতিক। মঞ্চ অভিনেতা শার্লি টেম্পলের হাত ধরে ১৯২৭ সালে গীতি এবং নৃত্য নির্দেশক হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। ১৯৩০ থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত একজন সফল গীতি এবং নৃত্য নির্দেশক হিসেবে আমেরিকান বড় বাজেটের হলিউড মিউজিক্যালে অবদান রাখেন। তবে ১৯৩৪ সালে হলিউড সিনেমায় তার অভিষেক ঘটে। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের মতো অভিনেতা রাজনীতিক হিসেবে সমানতালে চলে তার পথচলা। ১৯৪৪  থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত অভিনেতাদের সংগঠন ‘ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড’-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫১ সালে সিনেমা জগতে স্বীকৃতিস্বরূপ ওনারারি একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হন। ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নির্বাচিত মার্কিন সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মার্কিন ইতিহাসে প্রথম সফলতম ব্যক্তি যিনি একজন সফল অভিনেতার পর একজন সফল রাজনীতিকে পরিণত হন। এই কিংবদন্তির নাম উচ্চারিত হয়  রোনাল্ড রিগান এবং আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের সঙ্গে। মারফি প্রেমে পড়েছিলেন আর সঙ্গী বল রুম ডেন্সিং পার্টনার জুলির প্রতি। পরবর্তীতে বিয়েও করেন তাকে। তাদের ঘরে দুই সন্তান ডেনিস মাইকেল মারফি ও মেলিসা মারফি। জুলির মৃত্যুর পর জর্জ মারফি দ্বিতীয় বিয়ে করেন বেট ব্ল্যান্ডিকে। ১৯৫১ সালে তাকে একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার প্রদান করা হয়।

 

ভারতীয় তারকা

হলিউড তারকারা বিপুল সমর্থন নিয়ে রাজনীতিতে এসে শেষ পর্যন্ত সাফল্যের দেখা পেলেও অনেকটাই উল্টো দৃশ্য চোখে পড়ে আমাদের এই উপমহাদেশের রাজনীতিতে। বিশেষ করে ভারতের রাজনীতিতে অনেক বড় বড় তারকা জড়িয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত সাফল্যের দেখা পেয়েছেন হাতেগোনা কয়েকজন। এর পেছনে কারণ হিসেবে কাজ করছে এই উপমহাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এখানকার রাজনৈতিক চর্চা এবং পশ্চিমা বিশ্বের রাজনৈতিক চর্চা কখনোই এক নয়। বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের কথাই ধরা যাক। অমিতাভ নিজেই যে খ্যাতির শীর্ষে আছেন তা কিন্তু নয়। তার পারিবারিক বলয়টাও অনেক বেশি সুসংহত। আজকের অভিষেক বচ্চনের বাবা অমিতাভ বচ্চন হচ্ছেন ভারতের প্রখ্যাত কবি হরিবংশ রায় বচ্চনের ছেলে। ক্যারিয়ারের বৃহস্পতি তুঙ্গে থাকা অবস্থাতেই রাজনীতিতে নাম লেখান অমিতাভ। ১৯৮০ সালে উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ থেকে কংগ্রেসের হয়ে লোকসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন অমিতাভ। এর পর বোফর্স কেলেঙ্কারিতে তার নাম জড়িয়ে পড়ে। যদিও পরে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন, তবু তিনি এসব ঝক্কি সামলাতে চাইলেন না। তার কাছে তার দর্শকদের ভালোবাসাই বড় হয়ে দাঁড়াল। তিনি অনুধাবন করলেন, রাজনীতি তার জন্য নয়। তার জন্য পর্দাই বেশি নিরাপদ। ভারতীয় চলচ্চিত্রের আরেক দিকপাল বিনোদ খান্না ১৯৯৭ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে পাঞ্জাব গুরুদাসপুর থেকে লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হন। এরপর ২০০২ সালে সংস্কৃতি ও পর্যটনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রিয়মুখ খ্যাত জয়াপ্রদা ফিল্মের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে ৩২ বছর বয়সে তেলেগুদেশম পার্টিতে যোগ দেন। এর কয়েক বছর পরই তিনি দল বদল করে যোগ দেন সমাজবাদী পার্টিতে। অমিতাভ পত্নী ও অভিনেত্রী জয়া বচ্চন সমাজবাদী পার্টি থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। কংগ্রেস থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জনপ্রিয় অভিনেতা গোবিন্দ। এম জে আর বা এম জে রামাচন্দ্র কেবল ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতাই ছিলেন না, তিনি তিন মেয়াদে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীরও দায়িত্ব পালন করেন। জনপ্রিয় নায়িকা জয়ললিতা তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

 

শার্লি টেম্পল

খুবই অল্প কয়েকজন নারী অভিনয় থেকে রাজনীতিতে এসে আলোচিত হয়েছেন। তাদের মধ্যে শার্লি টেম্পল অন্যতম একটি নাম। তার কাহিনীটাও অন্যদের চেয়ে ভিন্ন। টেম্পলের চেহারার সঙ্গে অনেকেই লিন্ডসে লোহানের চেহারার মিল খুঁজে পান। টেম্পল ছিলেন একজন শিশু তারকা, যে কিনা ২১ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করে গোটা হলিউড কাঁপিয়েছেন। ২১ বছর বয়সে তিনি রুপালি পর্দার রঙিন দুনিয়া ত্যাগ করেন। হলিউডে তার বিচরণ যতটা সাফল্যে ভাস্বর, রাজনীতির গরল মাঠে তার অবস্থানটা খুব বেশি সুবিধার হয়নি। রিপাবলিকান দলের হয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার মেয়র হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান টেম্পল। তবে তার রাজনৈতিক জীবনের শুরুতেই বড় একটি ধাক্কা তিনি কাটিয়ে ওঠেন দ্রুতই। তাকে ঘানার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ করেন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন। এর পর জর্জ ডব্লি­উ বুশের সময় তিনি জুগোশ্ল­াভিয়ার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পান। রুপালি পর্দা আর রাজনৈতিক জীবনের মিশেলে শেষ পর্যন্ত শার্লি টেম্পল হয়ে ওঠেন একজন সফল কূটনীতিবিদ।

 

ফ্রেড গ্র্যান্ডি

ফ্রেডরিক গ্র্যান্ডিকে সংক্ষেপে ডাকা হয় ফ্রেড গ্র্যান্ডি। ১৯৪৮ সালের ২৯ জুন জš§গ্রহণ করেন তিনি। একজন সফল রাজনীতিক, অভিনেতা। তিনি ক্যারিয়ার শুরু করেন কংগ্রেসম্যান উইলি মেইনির সহকর্মী হিসেবে। জীবনের শুরুটা রাজনীতি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন। টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘দ্য লাভ বেটি’-এ ‘গোঁফের’ চরিত্রটি তাকে একজন সফল অভিনেতার স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৭ সালের এ আলোচিত চরিত্রটি সর্বমহলে আলোড়ন সৃষ্টি করতে সক্ষম।

হার্ভার্ড থেকে পাস করা উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিটি রাজনৈতিক জীবনে রকেট গতিতে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। খুব দ্রুতই নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান তিনি।

সিওক্স সিটি, আইওয়ার সূর্য সন্তান বলে বিবেচিত গ্র্যান্ডি ১৯৮৬ সালে একজন রিপাবলিকান হিসেবে ইউনাইটেড স্টেট হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন। অতি সাম্প্রতিক সময়ে তিনি রেডিও টকশোতে ‘দ্য গ্র্যান্ডি গ্রুপ’ নামক অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হন।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো
আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?
টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯
যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২
গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা