শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৯

তারকা থেকে রাজনীতিবিদ

প্রিন্ট ভার্সন
তারকা থেকে রাজনীতিবিদ

রাজনীতিকে অনেকে বলে থাকেন দুষ্ট লোকের সর্বশেষ অবলম্বন। কিন্তু সব রাজনীতিবিদের ক্ষেত্রে এ কথাটি খাটে না। বিশ্বে এমন অনেক রাজনীতিবিদ রয়েছেন, যাদের কর্মকা- পৃথিবীর ইতিহাসে সব মানুষের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ হয়ে আছে। কোন রাজনীতিবিদ কতটা আদর্শিক হতে পারেন সেটি নির্ভর করে তার মানসিকতা, দল, দেশ ও সংশ্লিষ্ট পটভূমির ওপর। তবে রাজনীতিবিদ মাত্রই কম-বেশি তারকাখ্যাতি থাকে। কিন্তু আগে থেকেই তারকাখ্যাতি রয়েছে এমন লোকজন যখন রাজনীতিতে জড়ান, তখন ব্যাপারটা কেমন হয়? হ্যাঁ, বিশ্ব ইতিহাসে এমন অনেক অভিনয়শিল্পী বা শোবিজ তারকা রয়েছেন, যারা শেষ জীবনে এসে রাজনীতির অঙ্গনে আলো ছড়িয়েছেন। তারকা থেকে রাজনীতিতে এসে সাফল্য পাওয়া কিংবা আলোচিত হওয়া ব্যক্তিদের নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। বিস্তারিত লিখেছেন-রণক ইকরাম ও সাইফ ইমন

 

আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার

আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার একজন অস্ট্রিয়ান-আমেরিকান বডিবিল্ডার, অভিনেতা, মডেল, ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ। তিনি তার কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সমানভাবে সফল হয়েছেন। ছেলেবেলায় শোয়ার্জনেগার খেলাধুলায় ভালো ছিলেন। এক বক্তৃতায় শোয়ার্জনেগার বলেন যে তার বাবা চেয়েছিলেন তার মতো পুত্র শোয়ার্জনেগারও পুলিশ অফিসার হোক। অস্ট্রিয়ার গ্র্যাজ নামে এক শহরের একটি জিমে তিনি প্রথম শরীর গঠন শুরু করেন। এই শহরের এক সিনেমা হলে তিনি বিখ্যাত সব বডিবিল্ডার, যেমনÑ রেগ পার্ক, স্টিভ রিভস, জনি উইসমুলারকে বড় পর্দায় দেখার সুযোগ পেলেন। তাদের দেখে তিনি দারুণভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। তিনি ২২ বছর বয়সে মিস্টার ইউনিভার্স হন। এ ছাড়া তিনি সাতবার মিস্টার অলিম্পিয়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। অবসর নেওয়ার পরও শোয়ার্জনেগার বডিবিল্ডিং বা শরীর গঠন জগতে একজন প্রখ্যাত ব্যক্তি। শরীর গঠন বিষয়ে তিনি একাধিক বই ও নিবন্ধ লিখেছেন। শোয়ার্জনেগার হলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী পরিচিতি লাভ করেন। ‘দ্য টার্মিনেটর’, ‘কোনান দ্য বার্বারিয়ান’, ‘প্রিডেটর’ তার অভিনীত উল্লে­খযোগ্য চলচ্চিত্র। শোয়ার্জনেগার রিপাবলিকান পার্টির একজন পদপ্রার্থী হিসেবে ২০০৩ সালের অক্টোবরে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর নির্বাচিত হন এবং তৎকালীন গভর্নর গ্রেডেভিসকে স্থলাভিষিক্ত করেন। ২০০৩ এর ২৩ নভেম্বর শোয়ার্জনেগার শপথগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ৭ নভেম্বর তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনে তিনি ডেমোক্র্যাটিক পদপ্রার্থী ফিল অ্যাঞ্জেলিডেসকে পরাজিত করেন।

 

রোনাল্ড রিগ্যান

রোনাল্ড রিগ্যান ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম।

মার্কিন ইতিহাসের ৪০তম প্রেসিডেন্ট এই রোনাল্ড রিগ্যান। একজন সফল রাজনীতিক এবং অভিনেতা কেমন হতে পারে তার আদর্শ রোনাল্ড রিগ্যান। অভিনয় থেকে কেউ এভাবে রাষ্ট্রক্ষমতার শীর্ষে আরোহণ করতে পারে এ ধারণার বিকাশ প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের হাত ধরেই। আর এমন চাকচিক্যময় জীবনের কারণেই ইমেজের দিক থেকে আমেরিকার অন্য সব প্রেসিডেন্টকে ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ১৯১১ সালের ৬ ফেব্র“য়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই প্রতিভাবান ব্যক্তি জম্মগ্রহণ করেন। তার সিনেমা জগৎ হলিউডে অভিষেক ১৯৩৭ সালে। দেখতে দেখতে ৫০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। বিখ্যাত টেলিভিশন অনুষ্ঠান জেনারেল ইলেকট্রিক থিয়েটার এবং ডেথ ভ্যালি ডেইজের উপস্থাপক ছিলেন তিনি। সিনেমা জগতে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিলডের সভাপতি হয়েছিলেন তিনি। একজন সফল রাজনীতিক হিসেবে ১৯৬৬ সালে ক্যালিফোর্নিয়া প্রদেশের গভর্নর নিযুক্ত হন। মার্কিন রাজনীতিতে তার উপস্থিতি রাজনীতির পটপরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তার অসামান্য ব্যক্তিত্বগুণের স্বীকৃতিস্বরূপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি একজন সুবক্তা হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯৮০ সালে জিমি কার্টারকে হারিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। রেডিওতে বিভিন্ন টকশোতে তার উপস্থাপনা মনোমুগ্ধ করত শ্রোতাদের। তার অভিনীত বিখ্যাত সিনেমাগুলোর মধ্যে অল-আমেরিকান, কিংস র, বেডটাইম ফর বঞ্জো উল্লে­খযোগ্য। ২০০৪ সালের ১৫ জুন প্রতিভাবান এই আমেরিকানের শেষ প্রয়াণ ঘটে।

 

আল ফ্রাংকেন

আল ফ্রাংকেন জম্ম গ্রহণ করেন ১৯৫১ সালের ২১ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। একজন সফল অভিনেতা এবং রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি গোটা বিশ্বেই পরিচিত। তবে তার অন্য পেশাগুলোর মধ্যে রয়েছে লেখক, কমেডিয়ান, চলচ্চিত্র গল্পকার, রেডিও উপস্থাপক। তিনি তারকাখ্যাতি পান স্যাটারডে নাইট লাইভ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। এ ছাড়া তিনি সর্বোচ্চ বিক্রয়ের রেকর্ডকারী কমিক বইয়ের লেখক হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত। একজন সফলতম ডেমোক্র্যাট দলের রাজনীতিদ হিসেবে হিলারি ক্লিনটন, হ্যারি রেড, স্টুয়ার্ট স্ম্যালির সঙ্গে উচ্চারিত হয় তার নাম। সিনেট নির্বাচনের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যয়ের রেকর্ডধারী নির্বাচনে তিনি নর্ম কোলম্যানকে হারিয়ে মিনেসোটার সিনেটর নির্বাচিত হন। ২০০৯ সাল থেকে জুনিয়র ইউনাইটেড স্টেট সিনেটর হিসেবে কাজ করেন। তিনি একাধারে যেমন অনেক টেলিভিশন সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন তেমনি অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিপুল জনপ্রিয় এই মানুষটি নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। তিনি জাতীয় সিন্ডিকেটের রাজনৈতিক রেডিও টকশো ‘দ্য আল ফ্রাংকেন শো’-এর উপস্থাপক।

 

জর্জ মারফি

জর্জ মারফি জন্মগ্রহণ করেন ১৯০২ সালের ৪ জুলাই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি পেশায় ছিলেন একজন নৃত্যশিল্পী, অভিনেতা এবং রাজনীতিক। মঞ্চ অভিনেতা শার্লি টেম্পলের হাত ধরে ১৯২৭ সালে গীতি এবং নৃত্য নির্দেশক হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। ১৯৩০ থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত একজন সফল গীতি এবং নৃত্য নির্দেশক হিসেবে আমেরিকান বড় বাজেটের হলিউড মিউজিক্যালে অবদান রাখেন। তবে ১৯৩৪ সালে হলিউড সিনেমায় তার অভিষেক ঘটে। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের মতো অভিনেতা রাজনীতিক হিসেবে সমানতালে চলে তার পথচলা। ১৯৪৪  থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত অভিনেতাদের সংগঠন ‘ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড’-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫১ সালে সিনেমা জগতে স্বীকৃতিস্বরূপ ওনারারি একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হন। ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নির্বাচিত মার্কিন সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মার্কিন ইতিহাসে প্রথম সফলতম ব্যক্তি যিনি একজন সফল অভিনেতার পর একজন সফল রাজনীতিকে পরিণত হন। এই কিংবদন্তির নাম উচ্চারিত হয়  রোনাল্ড রিগান এবং আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের সঙ্গে। মারফি প্রেমে পড়েছিলেন আর সঙ্গী বল রুম ডেন্সিং পার্টনার জুলির প্রতি। পরবর্তীতে বিয়েও করেন তাকে। তাদের ঘরে দুই সন্তান ডেনিস মাইকেল মারফি ও মেলিসা মারফি। জুলির মৃত্যুর পর জর্জ মারফি দ্বিতীয় বিয়ে করেন বেট ব্ল্যান্ডিকে। ১৯৫১ সালে তাকে একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার প্রদান করা হয়।

 

ভারতীয় তারকা

হলিউড তারকারা বিপুল সমর্থন নিয়ে রাজনীতিতে এসে শেষ পর্যন্ত সাফল্যের দেখা পেলেও অনেকটাই উল্টো দৃশ্য চোখে পড়ে আমাদের এই উপমহাদেশের রাজনীতিতে। বিশেষ করে ভারতের রাজনীতিতে অনেক বড় বড় তারকা জড়িয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত সাফল্যের দেখা পেয়েছেন হাতেগোনা কয়েকজন। এর পেছনে কারণ হিসেবে কাজ করছে এই উপমহাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এখানকার রাজনৈতিক চর্চা এবং পশ্চিমা বিশ্বের রাজনৈতিক চর্চা কখনোই এক নয়। বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের কথাই ধরা যাক। অমিতাভ নিজেই যে খ্যাতির শীর্ষে আছেন তা কিন্তু নয়। তার পারিবারিক বলয়টাও অনেক বেশি সুসংহত। আজকের অভিষেক বচ্চনের বাবা অমিতাভ বচ্চন হচ্ছেন ভারতের প্রখ্যাত কবি হরিবংশ রায় বচ্চনের ছেলে। ক্যারিয়ারের বৃহস্পতি তুঙ্গে থাকা অবস্থাতেই রাজনীতিতে নাম লেখান অমিতাভ। ১৯৮০ সালে উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ থেকে কংগ্রেসের হয়ে লোকসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন অমিতাভ। এর পর বোফর্স কেলেঙ্কারিতে তার নাম জড়িয়ে পড়ে। যদিও পরে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন, তবু তিনি এসব ঝক্কি সামলাতে চাইলেন না। তার কাছে তার দর্শকদের ভালোবাসাই বড় হয়ে দাঁড়াল। তিনি অনুধাবন করলেন, রাজনীতি তার জন্য নয়। তার জন্য পর্দাই বেশি নিরাপদ। ভারতীয় চলচ্চিত্রের আরেক দিকপাল বিনোদ খান্না ১৯৯৭ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে পাঞ্জাব গুরুদাসপুর থেকে লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হন। এরপর ২০০২ সালে সংস্কৃতি ও পর্যটনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রিয়মুখ খ্যাত জয়াপ্রদা ফিল্মের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে ৩২ বছর বয়সে তেলেগুদেশম পার্টিতে যোগ দেন। এর কয়েক বছর পরই তিনি দল বদল করে যোগ দেন সমাজবাদী পার্টিতে। অমিতাভ পত্নী ও অভিনেত্রী জয়া বচ্চন সমাজবাদী পার্টি থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। কংগ্রেস থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জনপ্রিয় অভিনেতা গোবিন্দ। এম জে আর বা এম জে রামাচন্দ্র কেবল ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতাই ছিলেন না, তিনি তিন মেয়াদে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীরও দায়িত্ব পালন করেন। জনপ্রিয় নায়িকা জয়ললিতা তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

 

শার্লি টেম্পল

খুবই অল্প কয়েকজন নারী অভিনয় থেকে রাজনীতিতে এসে আলোচিত হয়েছেন। তাদের মধ্যে শার্লি টেম্পল অন্যতম একটি নাম। তার কাহিনীটাও অন্যদের চেয়ে ভিন্ন। টেম্পলের চেহারার সঙ্গে অনেকেই লিন্ডসে লোহানের চেহারার মিল খুঁজে পান। টেম্পল ছিলেন একজন শিশু তারকা, যে কিনা ২১ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করে গোটা হলিউড কাঁপিয়েছেন। ২১ বছর বয়সে তিনি রুপালি পর্দার রঙিন দুনিয়া ত্যাগ করেন। হলিউডে তার বিচরণ যতটা সাফল্যে ভাস্বর, রাজনীতির গরল মাঠে তার অবস্থানটা খুব বেশি সুবিধার হয়নি। রিপাবলিকান দলের হয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার মেয়র হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান টেম্পল। তবে তার রাজনৈতিক জীবনের শুরুতেই বড় একটি ধাক্কা তিনি কাটিয়ে ওঠেন দ্রুতই। তাকে ঘানার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ করেন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন। এর পর জর্জ ডব্লি­উ বুশের সময় তিনি জুগোশ্ল­াভিয়ার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পান। রুপালি পর্দা আর রাজনৈতিক জীবনের মিশেলে শেষ পর্যন্ত শার্লি টেম্পল হয়ে ওঠেন একজন সফল কূটনীতিবিদ।

 

ফ্রেড গ্র্যান্ডি

ফ্রেডরিক গ্র্যান্ডিকে সংক্ষেপে ডাকা হয় ফ্রেড গ্র্যান্ডি। ১৯৪৮ সালের ২৯ জুন জš§গ্রহণ করেন তিনি। একজন সফল রাজনীতিক, অভিনেতা। তিনি ক্যারিয়ার শুরু করেন কংগ্রেসম্যান উইলি মেইনির সহকর্মী হিসেবে। জীবনের শুরুটা রাজনীতি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন। টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘দ্য লাভ বেটি’-এ ‘গোঁফের’ চরিত্রটি তাকে একজন সফল অভিনেতার স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৭ সালের এ আলোচিত চরিত্রটি সর্বমহলে আলোড়ন সৃষ্টি করতে সক্ষম।

হার্ভার্ড থেকে পাস করা উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিটি রাজনৈতিক জীবনে রকেট গতিতে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। খুব দ্রুতই নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান তিনি।

সিওক্স সিটি, আইওয়ার সূর্য সন্তান বলে বিবেচিত গ্র্যান্ডি ১৯৮৬ সালে একজন রিপাবলিকান হিসেবে ইউনাইটেড স্টেট হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন। অতি সাম্প্রতিক সময়ে তিনি রেডিও টকশোতে ‘দ্য গ্র্যান্ডি গ্রুপ’ নামক অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহয়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহয়তা চাইলেন সিইসি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন