শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৯

তারকা থেকে রাজনীতিবিদ

প্রিন্ট ভার্সন
তারকা থেকে রাজনীতিবিদ

রাজনীতিকে অনেকে বলে থাকেন দুষ্ট লোকের সর্বশেষ অবলম্বন। কিন্তু সব রাজনীতিবিদের ক্ষেত্রে এ কথাটি খাটে না। বিশ্বে এমন অনেক রাজনীতিবিদ রয়েছেন, যাদের কর্মকা- পৃথিবীর ইতিহাসে সব মানুষের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ হয়ে আছে। কোন রাজনীতিবিদ কতটা আদর্শিক হতে পারেন সেটি নির্ভর করে তার মানসিকতা, দল, দেশ ও সংশ্লিষ্ট পটভূমির ওপর। তবে রাজনীতিবিদ মাত্রই কম-বেশি তারকাখ্যাতি থাকে। কিন্তু আগে থেকেই তারকাখ্যাতি রয়েছে এমন লোকজন যখন রাজনীতিতে জড়ান, তখন ব্যাপারটা কেমন হয়? হ্যাঁ, বিশ্ব ইতিহাসে এমন অনেক অভিনয়শিল্পী বা শোবিজ তারকা রয়েছেন, যারা শেষ জীবনে এসে রাজনীতির অঙ্গনে আলো ছড়িয়েছেন। তারকা থেকে রাজনীতিতে এসে সাফল্য পাওয়া কিংবা আলোচিত হওয়া ব্যক্তিদের নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। বিস্তারিত লিখেছেন-রণক ইকরাম ও সাইফ ইমন

 

আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার

আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার একজন অস্ট্রিয়ান-আমেরিকান বডিবিল্ডার, অভিনেতা, মডেল, ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ। তিনি তার কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সমানভাবে সফল হয়েছেন। ছেলেবেলায় শোয়ার্জনেগার খেলাধুলায় ভালো ছিলেন। এক বক্তৃতায় শোয়ার্জনেগার বলেন যে তার বাবা চেয়েছিলেন তার মতো পুত্র শোয়ার্জনেগারও পুলিশ অফিসার হোক। অস্ট্রিয়ার গ্র্যাজ নামে এক শহরের একটি জিমে তিনি প্রথম শরীর গঠন শুরু করেন। এই শহরের এক সিনেমা হলে তিনি বিখ্যাত সব বডিবিল্ডার, যেমনÑ রেগ পার্ক, স্টিভ রিভস, জনি উইসমুলারকে বড় পর্দায় দেখার সুযোগ পেলেন। তাদের দেখে তিনি দারুণভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। তিনি ২২ বছর বয়সে মিস্টার ইউনিভার্স হন। এ ছাড়া তিনি সাতবার মিস্টার অলিম্পিয়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। অবসর নেওয়ার পরও শোয়ার্জনেগার বডিবিল্ডিং বা শরীর গঠন জগতে একজন প্রখ্যাত ব্যক্তি। শরীর গঠন বিষয়ে তিনি একাধিক বই ও নিবন্ধ লিখেছেন। শোয়ার্জনেগার হলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী পরিচিতি লাভ করেন। ‘দ্য টার্মিনেটর’, ‘কোনান দ্য বার্বারিয়ান’, ‘প্রিডেটর’ তার অভিনীত উল্লে­খযোগ্য চলচ্চিত্র। শোয়ার্জনেগার রিপাবলিকান পার্টির একজন পদপ্রার্থী হিসেবে ২০০৩ সালের অক্টোবরে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর নির্বাচিত হন এবং তৎকালীন গভর্নর গ্রেডেভিসকে স্থলাভিষিক্ত করেন। ২০০৩ এর ২৩ নভেম্বর শোয়ার্জনেগার শপথগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ৭ নভেম্বর তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনে তিনি ডেমোক্র্যাটিক পদপ্রার্থী ফিল অ্যাঞ্জেলিডেসকে পরাজিত করেন।

 

রোনাল্ড রিগ্যান

রোনাল্ড রিগ্যান ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম।

মার্কিন ইতিহাসের ৪০তম প্রেসিডেন্ট এই রোনাল্ড রিগ্যান। একজন সফল রাজনীতিক এবং অভিনেতা কেমন হতে পারে তার আদর্শ রোনাল্ড রিগ্যান। অভিনয় থেকে কেউ এভাবে রাষ্ট্রক্ষমতার শীর্ষে আরোহণ করতে পারে এ ধারণার বিকাশ প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের হাত ধরেই। আর এমন চাকচিক্যময় জীবনের কারণেই ইমেজের দিক থেকে আমেরিকার অন্য সব প্রেসিডেন্টকে ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ১৯১১ সালের ৬ ফেব্র“য়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই প্রতিভাবান ব্যক্তি জম্মগ্রহণ করেন। তার সিনেমা জগৎ হলিউডে অভিষেক ১৯৩৭ সালে। দেখতে দেখতে ৫০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। বিখ্যাত টেলিভিশন অনুষ্ঠান জেনারেল ইলেকট্রিক থিয়েটার এবং ডেথ ভ্যালি ডেইজের উপস্থাপক ছিলেন তিনি। সিনেমা জগতে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিলডের সভাপতি হয়েছিলেন তিনি। একজন সফল রাজনীতিক হিসেবে ১৯৬৬ সালে ক্যালিফোর্নিয়া প্রদেশের গভর্নর নিযুক্ত হন। মার্কিন রাজনীতিতে তার উপস্থিতি রাজনীতির পটপরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তার অসামান্য ব্যক্তিত্বগুণের স্বীকৃতিস্বরূপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি একজন সুবক্তা হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯৮০ সালে জিমি কার্টারকে হারিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। রেডিওতে বিভিন্ন টকশোতে তার উপস্থাপনা মনোমুগ্ধ করত শ্রোতাদের। তার অভিনীত বিখ্যাত সিনেমাগুলোর মধ্যে অল-আমেরিকান, কিংস র, বেডটাইম ফর বঞ্জো উল্লে­খযোগ্য। ২০০৪ সালের ১৫ জুন প্রতিভাবান এই আমেরিকানের শেষ প্রয়াণ ঘটে।

 

আল ফ্রাংকেন

আল ফ্রাংকেন জম্ম গ্রহণ করেন ১৯৫১ সালের ২১ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। একজন সফল অভিনেতা এবং রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি গোটা বিশ্বেই পরিচিত। তবে তার অন্য পেশাগুলোর মধ্যে রয়েছে লেখক, কমেডিয়ান, চলচ্চিত্র গল্পকার, রেডিও উপস্থাপক। তিনি তারকাখ্যাতি পান স্যাটারডে নাইট লাইভ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। এ ছাড়া তিনি সর্বোচ্চ বিক্রয়ের রেকর্ডকারী কমিক বইয়ের লেখক হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত। একজন সফলতম ডেমোক্র্যাট দলের রাজনীতিদ হিসেবে হিলারি ক্লিনটন, হ্যারি রেড, স্টুয়ার্ট স্ম্যালির সঙ্গে উচ্চারিত হয় তার নাম। সিনেট নির্বাচনের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যয়ের রেকর্ডধারী নির্বাচনে তিনি নর্ম কোলম্যানকে হারিয়ে মিনেসোটার সিনেটর নির্বাচিত হন। ২০০৯ সাল থেকে জুনিয়র ইউনাইটেড স্টেট সিনেটর হিসেবে কাজ করেন। তিনি একাধারে যেমন অনেক টেলিভিশন সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন তেমনি অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিপুল জনপ্রিয় এই মানুষটি নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। তিনি জাতীয় সিন্ডিকেটের রাজনৈতিক রেডিও টকশো ‘দ্য আল ফ্রাংকেন শো’-এর উপস্থাপক।

 

জর্জ মারফি

জর্জ মারফি জন্মগ্রহণ করেন ১৯০২ সালের ৪ জুলাই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি পেশায় ছিলেন একজন নৃত্যশিল্পী, অভিনেতা এবং রাজনীতিক। মঞ্চ অভিনেতা শার্লি টেম্পলের হাত ধরে ১৯২৭ সালে গীতি এবং নৃত্য নির্দেশক হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। ১৯৩০ থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত একজন সফল গীতি এবং নৃত্য নির্দেশক হিসেবে আমেরিকান বড় বাজেটের হলিউড মিউজিক্যালে অবদান রাখেন। তবে ১৯৩৪ সালে হলিউড সিনেমায় তার অভিষেক ঘটে। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের মতো অভিনেতা রাজনীতিক হিসেবে সমানতালে চলে তার পথচলা। ১৯৪৪  থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত অভিনেতাদের সংগঠন ‘ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড’-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫১ সালে সিনেমা জগতে স্বীকৃতিস্বরূপ ওনারারি একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হন। ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নির্বাচিত মার্কিন সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মার্কিন ইতিহাসে প্রথম সফলতম ব্যক্তি যিনি একজন সফল অভিনেতার পর একজন সফল রাজনীতিকে পরিণত হন। এই কিংবদন্তির নাম উচ্চারিত হয়  রোনাল্ড রিগান এবং আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের সঙ্গে। মারফি প্রেমে পড়েছিলেন আর সঙ্গী বল রুম ডেন্সিং পার্টনার জুলির প্রতি। পরবর্তীতে বিয়েও করেন তাকে। তাদের ঘরে দুই সন্তান ডেনিস মাইকেল মারফি ও মেলিসা মারফি। জুলির মৃত্যুর পর জর্জ মারফি দ্বিতীয় বিয়ে করেন বেট ব্ল্যান্ডিকে। ১৯৫১ সালে তাকে একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার প্রদান করা হয়।

 

ভারতীয় তারকা

হলিউড তারকারা বিপুল সমর্থন নিয়ে রাজনীতিতে এসে শেষ পর্যন্ত সাফল্যের দেখা পেলেও অনেকটাই উল্টো দৃশ্য চোখে পড়ে আমাদের এই উপমহাদেশের রাজনীতিতে। বিশেষ করে ভারতের রাজনীতিতে অনেক বড় বড় তারকা জড়িয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত সাফল্যের দেখা পেয়েছেন হাতেগোনা কয়েকজন। এর পেছনে কারণ হিসেবে কাজ করছে এই উপমহাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এখানকার রাজনৈতিক চর্চা এবং পশ্চিমা বিশ্বের রাজনৈতিক চর্চা কখনোই এক নয়। বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের কথাই ধরা যাক। অমিতাভ নিজেই যে খ্যাতির শীর্ষে আছেন তা কিন্তু নয়। তার পারিবারিক বলয়টাও অনেক বেশি সুসংহত। আজকের অভিষেক বচ্চনের বাবা অমিতাভ বচ্চন হচ্ছেন ভারতের প্রখ্যাত কবি হরিবংশ রায় বচ্চনের ছেলে। ক্যারিয়ারের বৃহস্পতি তুঙ্গে থাকা অবস্থাতেই রাজনীতিতে নাম লেখান অমিতাভ। ১৯৮০ সালে উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ থেকে কংগ্রেসের হয়ে লোকসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন অমিতাভ। এর পর বোফর্স কেলেঙ্কারিতে তার নাম জড়িয়ে পড়ে। যদিও পরে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন, তবু তিনি এসব ঝক্কি সামলাতে চাইলেন না। তার কাছে তার দর্শকদের ভালোবাসাই বড় হয়ে দাঁড়াল। তিনি অনুধাবন করলেন, রাজনীতি তার জন্য নয়। তার জন্য পর্দাই বেশি নিরাপদ। ভারতীয় চলচ্চিত্রের আরেক দিকপাল বিনোদ খান্না ১৯৯৭ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে পাঞ্জাব গুরুদাসপুর থেকে লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হন। এরপর ২০০২ সালে সংস্কৃতি ও পর্যটনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রিয়মুখ খ্যাত জয়াপ্রদা ফিল্মের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে ৩২ বছর বয়সে তেলেগুদেশম পার্টিতে যোগ দেন। এর কয়েক বছর পরই তিনি দল বদল করে যোগ দেন সমাজবাদী পার্টিতে। অমিতাভ পত্নী ও অভিনেত্রী জয়া বচ্চন সমাজবাদী পার্টি থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। কংগ্রেস থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জনপ্রিয় অভিনেতা গোবিন্দ। এম জে আর বা এম জে রামাচন্দ্র কেবল ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতাই ছিলেন না, তিনি তিন মেয়াদে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীরও দায়িত্ব পালন করেন। জনপ্রিয় নায়িকা জয়ললিতা তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

 

শার্লি টেম্পল

খুবই অল্প কয়েকজন নারী অভিনয় থেকে রাজনীতিতে এসে আলোচিত হয়েছেন। তাদের মধ্যে শার্লি টেম্পল অন্যতম একটি নাম। তার কাহিনীটাও অন্যদের চেয়ে ভিন্ন। টেম্পলের চেহারার সঙ্গে অনেকেই লিন্ডসে লোহানের চেহারার মিল খুঁজে পান। টেম্পল ছিলেন একজন শিশু তারকা, যে কিনা ২১ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করে গোটা হলিউড কাঁপিয়েছেন। ২১ বছর বয়সে তিনি রুপালি পর্দার রঙিন দুনিয়া ত্যাগ করেন। হলিউডে তার বিচরণ যতটা সাফল্যে ভাস্বর, রাজনীতির গরল মাঠে তার অবস্থানটা খুব বেশি সুবিধার হয়নি। রিপাবলিকান দলের হয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার মেয়র হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান টেম্পল। তবে তার রাজনৈতিক জীবনের শুরুতেই বড় একটি ধাক্কা তিনি কাটিয়ে ওঠেন দ্রুতই। তাকে ঘানার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ করেন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন। এর পর জর্জ ডব্লি­উ বুশের সময় তিনি জুগোশ্ল­াভিয়ার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পান। রুপালি পর্দা আর রাজনৈতিক জীবনের মিশেলে শেষ পর্যন্ত শার্লি টেম্পল হয়ে ওঠেন একজন সফল কূটনীতিবিদ।

 

ফ্রেড গ্র্যান্ডি

ফ্রেডরিক গ্র্যান্ডিকে সংক্ষেপে ডাকা হয় ফ্রেড গ্র্যান্ডি। ১৯৪৮ সালের ২৯ জুন জš§গ্রহণ করেন তিনি। একজন সফল রাজনীতিক, অভিনেতা। তিনি ক্যারিয়ার শুরু করেন কংগ্রেসম্যান উইলি মেইনির সহকর্মী হিসেবে। জীবনের শুরুটা রাজনীতি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন। টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘দ্য লাভ বেটি’-এ ‘গোঁফের’ চরিত্রটি তাকে একজন সফল অভিনেতার স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৭ সালের এ আলোচিত চরিত্রটি সর্বমহলে আলোড়ন সৃষ্টি করতে সক্ষম।

হার্ভার্ড থেকে পাস করা উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিটি রাজনৈতিক জীবনে রকেট গতিতে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। খুব দ্রুতই নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান তিনি।

সিওক্স সিটি, আইওয়ার সূর্য সন্তান বলে বিবেচিত গ্র্যান্ডি ১৯৮৬ সালে একজন রিপাবলিকান হিসেবে ইউনাইটেড স্টেট হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন। অতি সাম্প্রতিক সময়ে তিনি রেডিও টকশোতে ‘দ্য গ্র্যান্ডি গ্রুপ’ নামক অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

৩৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন