শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০ আপডেট:

প্রলয়ঙ্করী যত ঘূর্ণিঝড়

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রলয়ঙ্করী যত ঘূর্ণিঝড়

দেশে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড়

ঘূর্ণিঝড় মহাসেন

২০১৩ সালের মে মাসের শুরুর দিকে বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণাংশে নিম্নচাপজনিত কারণে উৎপত্তি ঘটে ঘূর্ণিঝড় মহাসেনের। ১০ মে ঘূর্ণিঝড়টি ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। মহাসেনের নামকরণ তৃতীয় শতকের সিংহল রাজার নাম থেকে করা হয়। এতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। কার্যত জনজীবন অচল হয়ে পড়ে।

 

ঘূর্ণিঝড় আইলা

২০০৯ সালের ২৫ মে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশ ও ভারতের দক্ষিণ-পূর্বাংশে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় আইলা। এর ব্যাস ছিল প্রায় ৩০০ কিলোমিটার, যা সিডর থেকে ৫০ কিলোমিটার বেশি। সিডরের মতোই আইলা প্রায় ১০ ঘণ্টা সময় নিয়ে উপকূল অতিক্রম করে। তবে পরে বাতাসের বেগ ৮০-১০০ কিলোমিটার হয়ে যাওয়ায় ক্ষয়ক্ষতি সিডরের তুলনায় তুলনামূলক কম হয়েছে।

 

ঘূর্ণিঝড় সিডর

ঘূর্ণিঝড় সিডর ২০০৭ সালে বঙ্গোপসাগর এলাকায় সৃষ্টি হয়। যা ছিল উপকূলে স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ আঘাত। প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে মুহূর্তের মধ্যেই উপকূলীয় জনপথগুলো মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়। রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, মাঠ-ঘাট এমনকি গাছের সঙ্গে ঝুলে ছিল শত শত মানুষের লাশ। দুর্যোগের সেই দিনে গৃহহীন হয় লাখ লাখ মানুষ। ১২টি বছর পেরিয়ে গেলেও সেই স্মৃতি আজও ভুলতে পারেননি দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। সহায়সম্বল ও স্বজন হারানো মানুষগুলো অনেক দিন ফিরে যেতে পারেননি তাদের স্বাভাবিক জীবনে। খোলা আকাশের নিচে বাস করেছে সেদিনের মহাদুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত অনেক মানুষ। বিধ্বস্ত হয় অনেক সড়ক, বাঁধ ও আশ্রয় কেন্দ্র।

 

বাকেরগঞ্জ ঘূর্ণিঝড়

প্রাণহানি ও ভয়ঙ্করের দিক থেকে পৃথিবীর ঘূর্ণিঝড়ের ইতিহাসে ষষ্ঠ স্থান দখল করে আছে বাকেরগঞ্জ ঘূর্ণিঝড়। ১৮৭৬ সালের ৩১ অক্টোবর বাকেরগঞ্জের উপকূলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া এই ঘূর্ণিঝড় ‘দ্য গ্রেট বাকেরগঞ্জ ১৮৭৬’ নামেও পরিচিত। মেঘনা মোহনা এবং চট্টগ্রাম, বরিশাল ও নোয়াখালী উপকূল প্লাবিত হয়। ঘূর্ণিঝড়ে বাকেরগঞ্জের নিম্নাঞ্চল সম্পূর্ণভাবে প্লাবিত হয়ে যায়, ঝড়ে আক্রান্ত ব্যতীত সমপরিমাণ মানুষ ঝড়-পরবর্তী বিভিন্ন অসুখ ও অনাহারে মৃত্যুবরণ করে। আনুমানিক হিসাবে ২ লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটে এই ঘূর্ণিঝড়ে। আরও অধিক মানুষ মারা যায় দুর্যোগ-পরবর্তী মহামারী এবং দুর্ভিক্ষে।

 

দুঃসাহসিক স্টর্ম চেজিং

ঘূর্ণিঝড় হলো ক্রান্তীয় অঞ্চলের সমুদ্রে সৃষ্ট বৃষ্টি, বজ্র ও প্রচন্ড ঘূর্ণি বাতাস সংবলিত আবহাওয়ার একটি নিম্নচাপ প্রক্রিয়া যা নিরক্ষীয় অঞ্চলে উৎপন্ন তাপকে মেরু অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত করে। গড়ে পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ৮০টি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। এমন একেকটি ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে মিশে থাকে হাজারো ধ্বংস, প্রাণক্ষয় আর আর্থিক লোকসান। তাই এ দুর্যোগ কারও কাম্য হতে পারে না। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে প্রায়ই নানা নামের ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। এমন ভয়ঙ্কর দুর্যোগের সময় একটা দল বেরিয়ে পড়ে রোমাঞ্চকর এক অভিযানে। সবাই যখন ঘূর্ণিঝড়ের সময় প্রাণ বাঁচাতে লড়াই করে তখন এরা ঘূর্ণিঝড়ের কাছাকাছি চলে যায়। এদের বলা হয় স্টর্ম চেজার। শুধু অ্যাডভেঞ্চার করার অভিপ্রায়ে এরা এমন জীবন-মরণ ঝুঁকি নেন না, অনেকে আবার বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজেও এমন দুঃসাহসী অভিযানে যান। আবার কেউ কেউ ফটোগ্রাফি করতে যান, কেউ যান সংবাদ সংগ্রহ করতে। এমন মুহূর্তের ছবি বা ঘটনা নিয়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি, বিবিসিসহ বিভিন্ন মিডিয়া ডকুমেন্টারি প্রচার করে। আমেরিকায় কিছু কিছু ট্যুর এজেন্সি কাজ করে এই স্টর্ম চেজিং নিয়ে। এরা অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষদের নিয়ে ঘূর্ণিঝড়ের সময় ঝড়ের কেন্দ্রে ভয়ঙ্কর প্রকৃতি অনুভব করতে যায়। অ্যাডভেঞ্চারে তারা খুব বেশি প্রস্তুতি নিয়ে যান তা কিন্তু নয়, তবে যারা বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য যান তারা স্যাটেলাইট বেজড ট্র্যাকিং সিস্টেমসম্পন্ন গাড়ি ব্যবহার করেন। অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষের কাছে একটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় বিষয় এই স্টর্ম চেজিং। প্রতি বছর অনেক মানুষ এই নেশায় ছুটে বেড়ান বিশ্বের নানা প্রান্তে। সাংঘাতিক ঝুঁকি উপেক্ষা করে স্টর্ম চেজিংয়ের মজাটাই নাকি একেবারে অন্যরকম! তবে স্টর্ম চেজিংয়ের কারণে এ যাবৎ বেশ কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে। নিহত হয়েছেন বেশ কজন স্টর্ম চেজার। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গাড়িতে থাকার কারণে ড্রাইভিং করার কারণে দুর্ঘটনাগুলো ঘটেছে। ২০০৫ সালে হারিকেনের সময় গাড়িতে ড্রাইভিং করা অবস্থায় নিহত হন স্টর্ম চেজার জেফ ওয়ের। ওকলাহোমাতে ২০১৩ সালে স্মরণকালের ভয়ঙ্কর এক ঘূর্ণিঝড় হয়। সে সময় ইঞ্জিনিয়ার টিম সামারাস, ফটোগ্রাফার শন পল, কার্ল ইয়ং ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে নিহত হন। তবে ঝুঁকি সত্ত্বেও স্টর্ম চেজাররা বেরিয়ে পড়েন সব দুঃসাহসিক অভিযানে।

 

হারিকেন মাইকেল

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূলে আছড়ে পড়ে হারিকেন মাইকেল। ১৯৩৫ সালে শ্রমিক দিবসের হারিকেন এবং ১৯৬৯ সালে হারিকেন ক্যামিলের পর মাইকেল হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়, যা ব্যাপক ভূমিধস করে। এটি ফ্লোরিডা প্যানহ্যান্ডলে ভূমিধস সৃষ্টিকারী সবচেয়ে শক্তিশালী হারিকেন। পাশাপাশি বায়ুগতিতে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূলভূমিতে চতুর্থ শক্তিশালী ভূমিধসকারী হারিকেন। যার তীব্রতা মাপা স্কেলে এর চাপ পৌঁছায় ৯১৯ মিলিবারে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১০০ বছরের মধ্যে এটিই হবে সবচেয়ে ভয়াবহ ঝড়। ঘণ্টায় প্রায় ২৫০ কিলোমিটার বেগের বাতাস নিয়ে ৪ মাত্রার এই হারিকেন বয়ে যায়।

 

টাইফুন জেবি, জাপান

টাইফুন জেবি ২০১৮ সালে জাপানে আঘাত হানে। গত ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী টাইফুন এটি। টাইফুন জেবির প্রভাবে ঝড়ো হাওয়া ও ভারি বৃষ্টিপাত হয়। বিপুল পরিমাণ মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়। ঘণ্টায় ২১৬ কিলোমিটার বেগে টাইফুন জেবি জাপানের পশ্চিমাঞ্চলে আঘাত হানে। এটি ১৯৯৩ সালের পর জাপানে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড়।

 

টাইফুন মাংখুট, হংকং

ঘণ্টায় ১৬২ কিলোমিটার বেগে মাংখুট টাইফুন আছড়ে পড়ে দক্ষিণ চীন এবং হংকং উপকূলবর্তী এলাকায়। ঝড়ের কবলে মারা যায় অনেক মানুষ। বিধ্বস্ত হয় হংকংয়ের উপকূলবর্তী জনবহুল এলাকা। জানা যায়, চীনের গুয়াংডং প্রদেশের ৭টি শহরের কয়েক লাখ মানুষ ঘরছাড়া হয়। বছরের সবচেয়ে ভয়াবহ ঝড় বলে জানায় আবহাওয়া দফতর। মাংখুটের কবলে ফিলিপিন্সে আরও ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়। অত্যধিক বর্ষণে বেশ কিছু জায়গায় ধস নামে। এই ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার। মাংখুটের আঘাতে ফিলিপিন্সে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৯ জনে। বেশির ভাগই মারা যায় ভূমিধসে চাপা পড়ে। মাংখুটকে ২০১৮ সালে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় বিবেচনা করা হয়।

 

টাইফুন নিনা, চীন

১৯৭৫ সালের ৩১ জুলাই চীনের হেনান প্রদেশে টাইফুন নিনার ভয়াবহতা অতীতের সব ঝড়কে পেছনে ফেলে দেয়। ভয়াবহ ওই ঝড়ে বন্যা ও আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে প্রাণ হারায় ২ লাখ ৩১ হাজার মানুষ, ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ। এই ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২২২ কিলোমিটার। বৃষ্টিপাত হয় ৭০০ মিলিমিটার। এতে ৩ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। আর্থিক ক্ষতি নির্ধারণ করা হয় ১.২ বিলিয়নের ওপরে।

 

হারিকেন ইরমা, ফ্লোরিডা

২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর ক্যাটাগরি ৫ মাত্রার ঝড় ছিল হারিকেন ইরমা। ৩০০ কিমি বেগের এই ঝড়ে নিহত হয় ২৮ জন। দীর্ঘ সময় পূর্ণ শক্তি ধরে রাখা এ সামুদ্রিক ঝড়টি ফ্লোরিডার দ্বীপাঞ্চলে আঘাত হানে। ইরমা সর্বপ্রথম গত ৬ সেপ্টেম্বর বিকালে ক্যারিবিয়ান উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় দ্বীপ বারবুডায় আঘাত হানে। এতে দ্বীপটির ৯০ শতাংশই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উপড়ে যায় গাছপালা ও ঘরবাড়ির ছাদ, বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বিদ্যুৎ সংযোগ। এরপর এটি গতিপথে কিউবা, পুয়ের্তো রিকো, হাইতিতে আঘাত হানে। পরে হারিকেনটি মেক্সিকো উপসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরের সংযোগস্থল হয়ে ফ্লোরিডায় এগিয়ে যায়। ইরমার আঘাতে কামাগাই দ্বীপপুঞ্জসহ অনেক এলাকায় ভূমিধস হয়। 

 

ঘূর্ণিঝড় তিতলি

২০১৮ সালে উত্তর ভারত মহাসাগরে সৃষ্টি হওয়া প্রথম ঘূর্ণিঝড় তিতলি। তিতলি শব্দের অর্থ প্রজাপতি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঘূর্ণিঝড় সমূহের নাম দিয়ে থাকে এই অঞ্চলের বিভিন্ন দেশ। সাইক্লোন তিতলির নাম দিয়েছে পাকিস্তান। তিতলির আগে গঠিত হওয়া সাইক্লোনধর্মী ঝড়টির নাম দেওয়া হয়েছিল লুবান, যা ওমানের দেওয়া। প্রথমে ভারতের উড়িষ্যার গোপালপুরের কাছে আঘাত হানে। অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকাকুলাম জেলায় আঘাত হানার সময় ‘তিতলি’র গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৪০ থেকে ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত। অন্ধ্রে প্রলয়কা- চালিয়ে উত্তরের দিকে এসে উড়িষ্যার গানজাম জেলায় আছড়ে পড়ার সময় এর তীব্রতা কিছুটা কমে যায়। সে সময় এর গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০২ কিলোমিটার পর্যন্ত।

 

ঘূর্ণিঝড় নিলুফার

ঘূর্ণিঝড় নিলুফার উত্তর ভারত মহাসাগর থেকে উৎপন্ন শক্তিশালী গ্রীষ্মম-লীয় ঝড়। এটি পরবর্তীকালে আরব সাগরের দিকে অগ্রসর হয়ে আঘাত হানে। ঘূর্ণিঝড়টি ২০১৪ সালে উত্তর ভারত মহাসাগরে সংঘটিত হয়। ২০১০ সালের পর আরব সাগরের সবচেয়ে বড় ঘূর্ণিঝড় এটি। ঘূর্ণিঝড়টি আরব সাগরের নিম্নচাপবিশিষ্ট অঞ্চল থেকে উৎপন্ন হয় এবং ২০১৪ সালের ২৫ অক্টোবর তীব্র হয়ে ওঠে। পরের দিন এটি ঝড়ের সৃষ্টি করে। পরবর্তী কয়েকদিনে ঝড়টির তীব্রতা বাড়তে থাকে। অক্টোবরের ২৮ তারিখে এর তীব্রতা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পায়। ঝড়টির নাম নিলুফার এক ধরনের শাপলা ফুলের নামে নামকরণ করে পাকিস্তান।

 

হারিকেন প্যাট্রিসিয়া

হারিকেন প্যাট্রিসিয়া ছিল ভয়াবহ শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। এটিকে সাম্প্রতিককালে পশ্চিম গোলার্ধে ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে তীব্রতম বলে পরিমাপ করা হয়। ২০১৫ সালের অক্টোবরের মাঝামাঝিতে এটি সৃষ্টি হয়েছিল এবং প্রাথমিকভাবে এটিকে ক্রান্তীয় ঝড়ো প্রবাহ বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। ওই সময়ে ২২ অক্টোবর এটি ক্রমশ প্রলয়ঙ্করী ঝড়ে পরিণত হয় এবং আবহাওয়াবিদরা এটিকে ৫ মাত্রার ঘূর্ণিঝড় হিসেবে অবহিত করেন। ১৯৬০ সালের পর ঘূর্ণিঝড়ের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধির এই হার আগে কখনো রেকর্ড করা হয়নি। শুধু ১৯৯৭ সালে ঘূর্ণিঝড় লিন্ডার মাত্রা অনেকটা এরকম হারে বৃদ্ধি পেয়েছিল।

 

ঘূর্ণিঝড় হুদহুদ

ঘূর্ণিঝড় হুদহুদ ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসের ৬ তারিখ বঙ্গোপসাগরে আন্দামানের কাছে এক গভীর নিম্নচাপ থেকে উৎপন্ন হয়। পরে এটি প্রবল সাইক্লোনে রূপ নেয়। ৯ তারিখ তা অতি প্রবল হয়ে ওঠে। উত্তর-পশ্চিমে প্রবাহিত হয়ে ১২ তারিখ ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যা উপকূলে আছড়ে পড়ে। ঘূর্ণিঝড়টির গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার। অক্টোবরের ১১ তারিখ বিকালে হুদহুদের অবস্থান ছিল উড়িষ্যা-অন্ধ্র রাজ্য থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে। পরবর্তীতে ঝড়টি এই দুটি প্রদেশেরই উপকূলীয় অঞ্চলে প্রবল আঘাত হানে। এর ফলে এই দুই অঞ্চলেও প্রবল বৃষ্টিপাত ও তুষারপাত ঘটে থাকে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। বিশেষ করে শ্রীকাকুলাম ও বিজয়নগর অঞ্চলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল সর্বাধিক। হুদহুদের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গেও এর প্রভাবে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাত ঘটেছিল। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও হালকা  থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হয়। এই ঝড়ের ফলে মোট ১২৪ জনের মৃত্যু ঘটে ও ২১ হাজার ৯০৮ কোটি টাকার সম্পত্তির ক্ষতি হয়েছিল।

 

হারিকেন স্যান্ডি

আটলান্টিক মহাসাগর থেকে ২০১২ সালের অক্টোবরের শেষ দিকে সৃষ্টি হয় হারিকেন স্যান্ডি। এ ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ইতিমধ্যে জ্যামাইকা, বাহামা, হাইতি, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডার মতো দেশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, জলোচ্ছ্বাস, ব্যাপক বৃষ্টিপাত ও নিম্নাঞ্চল তলিয়ে যায়। প্রাণহানি ঘটে ১২৭ জনের। আর্থিক মানদ-ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশসমূহের প্রায় ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ক্ষতি হয়। ২০১২ সালে আটলান্টিকে উদ্ভূত মৌসুমের দশম ঘূর্ণিঝড় হিসেবে হারিকেন স্যান্ডি বিবেচিত হয়। বৃহত্তম এ হারিকেনটির কেন্দ্রবিন্দু থেকে বাতাসের বিস্তৃতি প্রায় ১১০০ মাইল হয়েছিল।

 

ঝড়ের নামকরণ হয় যেভাবে

একেক সময় একেক নামে হাজির হয় ঘূর্ণিঝড়। এই নামগুলো কীভাবে নির্ধারণ হয় তা নিয়ে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কারও। ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার অধীনে বিভিন্ন আঞ্চলিক কমিটি। উত্তর ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট সব ঝড়ের নামকরণ করবে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার ৮টি সদস্যরাষ্ট্র : বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং ওমান। এরপর ঝড়ের নাম হিসেবে নারীদের নামকে প্রাধান্য দেওয়া হলেও পরবর্তীতে আবারও পুরুষের নাম সংযোজিত হতে থাকে। অবশ্য বর্তমানে বস্তু বা অন্য বিষয়ের নাম অবস্থাভেদে টেনে আনা হয়েছে। যেমন- সিডর,  মেঘ, বায়ু, সাগর ইত্যাদি। উত্তর ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট সব ঝড়ের নামকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের  দেওয়া নামগুলো হলো অনীল, অগ্নি, নিশা, গিরি, হেলেন, চপলা, অক্ষি ও ফণী।

 

নামকরণ কেন নারীর নামে

ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ নিয়ে কৌতূহল সবারই। শুরুতে কঠিন কঠিন নামকরণ হলেও বর্তমানে সহজ নামে ডাকা হয় ঘূর্ণিঝড়কে। বেশির ভাগ ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয় নারীর নামে। যেমন- নার্গিস, বিজলী, রেশমী, ক্যাটরিনা। ঘূর্ণিঝড়ের নাম নারীদের নামে কেন- এ নিয়ে অনেকে রসিকতা করেন। ঘূর্ণিঝড়ের মতিগতির ওপর নির্ভর করে সহজ নাম দেওয়া হয়, যাতে মানুষ মনে রাখতে পারে। আর মানুষ নারীদের নাম সহজে ভুলে না। তাই নামকরণের ক্ষেত্রে মেয়েদের নাম প্রাধান্য দেওয়া হয়। ১৯৭৯ সাল থেকে পুরুষ ও অন্যান্য প্রাণীর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় যেহেতু মৃত্যু ও ধ্বংসের সঙ্গে জড়িত, তাই কোনো নাম দ্বিতীয়বার ব্যবহার করা হয় না। অতীতে ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হতো অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশের ওপর ভিত্তি করে।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম