শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ইতিহাস বদলে দেয়া ভাষণ

প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস বদলে দেয়া ভাষণ

একটি ভাষণ একটি জাতির ভবিষ্যৎ বদলে দিতে পারে, হয়ে উঠতে পারে আশা-আকাক্সক্ষার মূর্ত প্রতীক। বিভিন্ন কারণে এসব ভাষণের কোনো কোনোটি আবার ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই করে নিয়েছে। ইউনেস্কোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ তালিকায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে স্থান দেওয়া হয়েছে। এ তালিকার মাধ্যমে ইউনেস্কো বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ করে। এমন ঐতিহাসিক ভাষণগুলো আলোকবর্তিকার মতো, যা ক্রান্তিকালে মানুষকে দিয়েছে মুক্তির পথ।  রাজনৈতিক কারণে অমর হয়ে থাকা এমন কয়েকটি ভাষণের কথা জানাচ্ছেন- মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি

 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

মার্চ, ১৯৭১

এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম

একাত্তরের ৭ মার্চ। ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। বাবা-মা, স্ত্রী, পাঁচ সন্তান নিয়ে এক সাধারণ জীবনযাপন করছিলেন এই মহান নেতা। তাঁর কন্যা বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু ছিলেন বেশ বিচলিত। সত্তরের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেও আওয়ামী লীগের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করা, ৩ মার্চে নির্ধারিত সংসদ অধিবেশন ভেঙে দেওয়া, দেশব্যাপী চলমান অসহযোগ আন্দোলন ও হরতাল, জনগণের প্রত্যাশার চাপ, সব মিলিয়ে জীবনের এক কঠিন দিন পার করছিলেন তিনি।

এরই মধ্যে ৭ মার্চে তৎকালীন রেসকোর্স মাঠে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) আয়োজন করা হয় বিশাল জনসমাবেশ। ওই দিন দুপুরে ভাত খেয়ে বিছানায় গেলেন একটু বিশ্রামের জন্য। প্রিয়তমা স্ত্রী পাশে বসলেন পানের বাটা নিয়ে। সহজ-সরল এই গৃহবধূ নিজ স্বার্থ আর সন্তানের মায়া ত্যাগ করলেন দেশের মায়ায়। বঙ্গবন্ধুর মাথায় হাত বুলিয়ে বললেন, কাউকে ভয় করবে না। দেশের মানুষ তোমার দিকে তাকিয়ে আছে।

তোমার যা বলা উচিত তাই বলবে, নিঃসঙ্কোচে বলবে, নির্ভয়ে বলবে। সঞ্জীবনী সুধার মতো কাজ করল প্রিয়তমা স্ত্রীর এই অনুপ্রেরণা। বেরিয়ে পড়লেন বঙ্গবন্ধু। রেসকোর্স ময়দান তখন লাখো মানুষের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পূর্ণ। চারদিকে গগনবিদারী স্লোগান। মঞ্চে উঠলেন বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা আবদুর রাজ্জাকের বর্ণনায়- স্লোগান মুখরিত মঞ্চে বঙ্গবন্ধু সামনে এগিয়ে গেলেন এবং বললেন, ‘মাইকটা দে’। তারপর শুরু করলেন তাঁর কিংবদন্তিতুল্য ভাষণ। প্রথমে তুলে ধরলেন তাঁর দুঃখভরা হƒদয়ের কথা। কারণ দেশে বিভিন্ন শহরের রাজপথ তখন রক্তে রঞ্জিত আর আকাশে-বাতাসে ধ্বনিত স্বাধীনতা, বেঁচে থাকা আর অধিকার আদায়ের কান্না। একে একে বর্ণনা করলেন প্রথম থেকে তাঁর নেওয়া বিভিন্ন কর্মসূচি ও প্রস্তাব, যাতে বিন্দুমাত্র কর্ণপাত করেনি পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠী। বায়ান্ন থেকে একে একে প্রায় প্রতিটি বছরে যে রক্তপাত ঘটিয়েছে তারা তারও বর্ণনা দিলেন। এই বর্ণনা থেকে বাদ যায়নি ইয়াহিয়া ও ভুট্টোর ষড়যন্ত্রের কথাও। নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে বলেন, প্রধানমন্ত্রিত্ব নয়, জনগণের অধিকারই তাঁর কাম্য। এই অধিকার আদায়ে বঙ্গবন্ধু সর্বাত্মক হরতাল ও সর্বগ্রাহী আন্দোলনের ডাক দেন। ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলার নির্দেশ দেন। তাঁর অবর্তমানেও আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। আর সবশেষে তাঁর অগ্নিঝরা কণ্ঠে ফুটে ওঠে স্বাধীনতার ঘোষণা- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’

মন্ত্রের মতো কাজ করে তাঁর এই ঘোষণা। অচল হয়ে পড়ে সমগ্র দেশ, শুরু হয় প্রতিরোধ। এরই ধারাবাহিকতায় আসে ২৫ মার্চ রাত থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ আর ৩০ লাখ জীবন, নারীর সম্ভ্রম, অমূল্য সম্পদ ধ্বংসের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা। দুঃখজনক হলেও সত্যি, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বিপথগামী একদল সৈন্যের হাতে শহীদ হন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ইউনেস্কো ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ তালিকায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে  স্থান দিয়েছে।

 

মহাত্মা গান্ধী

আগস্ট, ১৯৪২

ভারত ছাড়...’

১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ সালে শুরু হওয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তখন মাঝপথে। বিশ্বযুদ্ধের দাবানলে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে মানবসভ্যতা। পূর্ব থেকে পশ্চিম আর উত্তর থেকে দক্ষিণ-সর্বত্র বাজছে যুদ্ধের দামামা। কেউ লড়ছে গণতন্ত্র রক্ষায়, কেউ নিজ ভূখ- রক্ষায়, আবার আগ্রাসী শক্তি ধ্বংসলীলায় মত্ত একের পর এক দেশ জয়ের নেশায়। এমনি এক প্রেক্ষাপটে তৎকালীন ব্রিটিশ শাসিত ভারতবর্ষে দেখা গেল এক বিপরীত চিত্র। হিংসা নয়, বিদ্বেষ নয়, আক্রমণ নয়- ত্যাগ আর ভালোবাসাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে ব্রিটিশদের ভারতবর্ষ থেকে বিদায় করা এবং ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে এক অভূতপূর্ব সংগ্রামের ডাক দিলেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, যিনি মহাত্মা গান্ধী নামেই ইতিহাসে বেঁচে আছেন। জš§ ২ অক্টোবর ১৮৬৯ সাল। লন্ডনের ইউনিভার্সিটি কলেজ থেকে ভারতীয় আইনে ব্যারিস্টারি ডিগ্রি লাভ করে প্রথমে দক্ষিণ আফ্রিকায় যান ২৪ বছর বয়সে। সেখানকার বর্ণবাদ প্রথা তাঁকে তীব্রভাবে আঘাত করে। পরে ভারতে ফিরে আসেন ১৯১৫ সালে। জড়িয়ে পড়েন প্রথম বিশ্বযুদ্ধে। যুদ্ধ শেষ হলেও অপরিবর্তিত থাকে ভারতীয়দের ভাগ্য। গান্ধী উপলব্ধি করেন পরাধীন জাতির ভাগ্যে কখনো পরিবর্তন ঘটে না। তাই শুরু করেন ‘ব্রিটিশ খেদাও’ বা ‘কুইট ইন্ডিয়া’ আন্দোলন। ব্রিটিশ পণ্য বর্জনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে ইংল্যান্ডের স্যুটকোট ফেলে গায়ে তুলে নেন দেশীয় চরকায় বোনা তাঁতের ধুতি ও চাদর। অনেকেই তখন ভেবেছিলেন গান্ধীর দর্শনে মহাপরাক্রমশালী ব্রিটিশদের কখনো বিতাড়ন করা যাবে না। তারা মনে করতেন, ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের বিকল্প নেই। ব্রিটিশবিরোধী বিদেশি কিছু শক্তিও মদদ জোগায় তাদের। কিন্তু গান্ধী তাঁর অহিংস আন্দোলনের প্রতি ছিলেন অবিচল। শত-সহস্র প্রতিকূলতা এবং হুমকির মুখেও নিজ দর্শন থেকে এক চুলও নড়েননি মহাত্মা গান্ধী। এমনি এক প্রেক্ষাপটে ১৯৪২ সালের ৮ আগস্ট মহাত্মা গান্ধী তৎকালীন বোম্বের গাওলিয়া ট্যাক ময়দানে ব্রিটিশদের প্রতি ভারত ছেড়ে চলে যাওয়ার আহ্বান জানান- যা ভারত ছাড় বা কুইট ইন্ডিয়া বক্তৃতা নামে ইতিহাসে ঠাঁই করে নিয়েছে। ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি নথুুরাম গডসে নামের এক হিন্দু জাতীয়তাবাদীর গুলিতে এই মহান  নেতার মৃত্যু ঘটে।

 

আব্রাহাম লিংকন

১৯ নভেম্বর, ১৮৬৩

জনগণের সরকার, জনগণের দ্বারা সরকার এবং জনগণের জন্য সরকার

মাত্র ৩ মিনিটে ২৭২ শব্দের এক ভাষণ দিয়ে ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছেন যুক্তরাষ্ট্রের ষোড়শ রাষ্ট্রপতি আব্রাহাম লিংকন। ১৮৬৩ সালের ১ থেকে ৩ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ার গেটিসবার্গে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধে প্রায় ৮ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে। তাদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধে যুদ্ধের প্রায় চার মাস পর এক স্মরণসভায় লিংকন এই বক্তৃতা দেন। প্রচলিত নিয়মে অনুষ্ঠানের মূল বক্তা ছিলেন পেশাদার এবং বাকপটু অ্যাডওয়ার্ড এভার্ট, যিনি প্রায় দুই ঘণ্টা বক্তৃতা করেন। পরবর্তী সময়ে লিংকন বক্তৃতা মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা শুরু করেন। ফটোসাংবাদিক এবং ফটোগ্রাফাররা ঠিকমতো ক্যামেরা সেট করার আগেই ৩ মিনিটের মাথায় তিনি বক্তৃতা শেষ করেন। বক্তব্যের শুরুতে তিনি স্মরণ করেন তাঁর পূর্ব-পুরুষদের, যারা ৪৭ বছর আগে স্বাধীনতা ও সবার মধ্যে সমতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমেরিকা মহাদেশের গোড়াপত্তন করেন। মাঝে তাঁর কণ্ঠে ফুটে ওঠে গৃহযুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতির করুণ আর্তনাদ। আর বক্তৃতা শেষ করেন এক ঐতিহাসিক উক্তি দিয়ে, যা গণতন্ত্রের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সংজ্ঞা হিসেবে আজও বিবেচিত। তিনি বলেন- ‘জনগণের সরকার, জনগণের দ্বারা সরকার এবং জনগণের জন্য সরকার’ পৃথিবী থেকে কখনো হারিয়ে যাবে না। এই বক্তৃতার পর বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন উপস্থিত জনতা। এমনকি হাততালি দিতেও ভুলে যান তারা। অনেকের ক্যামেরা সচল করার আগেই শেষ হয়ে যায় ৩ মিনিটের বক্তৃতা অথচ আজ প্রায় ১৫০ বছর পরও রাজনীতি বিজ্ঞানের গবেষকরা বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন গণতন্ত্রের মোক্ষম সংজ্ঞাদাতা আব্রাহাম লিংকনকে। বাকপটু অ্যাডওয়ার্ড এভার্ট দুঃখ করে বলেন, আমি যদি আমার দুই ঘণ্টার বক্তৃতায় লিংকনের ৩ মিনিটের বক্তৃতার মূল কথার কাছাকাছি কিছু বলতে পারতাম, তাহলে জীবন ধন্য হতো। ১৮৬৫ সালের ১৪ এপ্রিল জন উইকস বোথ নামের এক রাজনৈতিক কর্মীর গুলিতে নিহত হন  ইতিহাসের এই অমর বক্তা।

 

উইনস্টন চার্চিল

১৩ মে, ১৯৪০

দেওয়ার মতো কিছুই নেই আমার।  আছে শুধু রক্ত, কষ্ট, অশ্রু আর ঘাম

দুই আঙুল উঁচিয়ে ভি বা বিজয় চিহ্ন দেখিয়ে সমগ্র বিশ্বে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিলেন ইংল্যান্ডের দুবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী এবং যুদ্ধকালের সফল রাজনৈতিক নেতা ও শাসক উইনস্টন চার্চিল। সামরিক জীবন এবং রাজনৈতিক জীবনে অসংখ্য বক্তৃতা দিলেও ইতিহাসে উজ্জ্বল হয়ে আছে তার ১৩ মে ১৯৪০ সালের ভাষণটি।

উল্লেখ্য, এই ভাষণের ১০ দিন আগে ৩ মে ১৯৪০ সালে ইংল্যান্ড জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ১৯৪০ সালে এই যুদ্ধ ইংল্যান্ডের রাজনীতিতে এক নাটকীয় পরিবর্তন আনে। বক্তব্যের শুরুতে তিনি তাঁর নিজের এবং যুদ্ধ পরিচালনার জন্য ‘ওয়ার ক্যাবিনেট’ এর দায়িত্ব গ্রহণের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করেন। ঠিক সেই মুহূর্তে বিরাজমান যুদ্ধ এবং যুদ্ধ প্রস্তুতিরও বর্ণনা দেন চার্চিল। এক ফাঁকে ক্ষমা চেয়ে নেন পরিবেশের কারণে প্রচলিত নিয়মে দীর্ঘক্ষণ বক্তৃতা দিতে পারবেন না বলে। যুদ্ধের জন্য সবার সমর্থন-সহায়তা কামনা করে উচ্চারণ করেন সেই অবিস্মরণীয় বাণী, যার মূল কথা- যারা এই সরকারে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন তাদের আমি বলেছি আর এই মহান সংসদকেও বলছি, ‘দেওয়ার মতো কিছুই নেই আমার, আছে শুধু রক্ত, কষ্ট, অশ্র“ আর ঘাম, আমাদের সামনে অগ্নিপরীক্ষা, আমাদের মাসের পর মাস যুদ্ধ করতে হবে আর কষ্ট সইতে হবে।

তোমরা যদি জিজ্ঞাসা কর আমাদের নীতিমালা বা পলিসি কী, তাহলে বলব, আমাদের একটাই নীতি- জল, স্থল ও আকাশপথে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া। আমাদের সবটুকু সামর্থ্য আর ঈশ্বর-প্রদত্ত শক্তি নিয়ে আমাদের যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে এক নিষ্ঠুর দানবের বিরুদ্ধে। এটাই আমাদের নীতি, আর যদি প্রশ্ন কর আমাদের লক্ষ্য কী? আমি এক কথায় উত্তর দেব- বিজয়।  পথ যতই দীর্ঘ কিংবা দুর্গম হোক, বিজয় ছাড়া আমাদের বাঁচার কোনো পথ নেই।’

 

মার্টিন লুথার কিং

২৮ আগস্ট, ১৯৬৩

আমি স্বপ্ন দেখি...’

৭ মার্চ, দিনটি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে পরিচিতি লাভ করেছে এক রক্তাক্ত দিন হিসেবে। ১৯৬৫ সালের ৭ মার্চ ছিল রবিবার। বর্ণবাদের বিষবাষ্পে উত্তাল পুরো যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের অহিংস আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ জনতা শান্তিপূর্ণ মিছিল নিয়ে সেলমা থেকে এগিয়ে চলেছে প্রাদেশিক রাজধানী মন্টোগোমারির দিকে। এমনি সময় প্রতিপক্ষ শ্বেতাঙ্গ আর পুলিশ বর্বরোচিত হামলা চালায় এই মিছিলের ওপর। রক্তে রঞ্জিত হয় রাজপথ। আর ৭ মার্চ ১৯৬৫ দিনটি পরিচিতি পায় ‘ব্লাডি সানডে’ বা রক্তাক্ত রবিবার হিসেবে। তবে যে ভাষণের জন্য মার্টিন লুথার কিং চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন, তা উচ্চারিত হয় ১৯৬৩ সালের ২৮ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন শহরে। ওই দিন মিছিলের নগরীতে পরিণত হয় ওয়াশিংটন।

লুথার কিংয়ের সহকর্মী, বেকার যুবক, স্বাধীনতাকামী সাধারণ জনতা, ধর্মীয় নেতা, শ্রমিক নেতা এবং কৃষ্ণাঙ্গ নেতাদের নেতৃত্বে মানুষের ঢল নামে ওয়াশিংটন স্মৃতিসৌধ লিংকন স্কোয়ার পর্যন্ত। বব ডিলন আর জন বয়েজের বিপ্লবী গানের সুরে উত্তাল জনসমুদ্রে একে একে বক্তব্য রাখলেন অন্য নেতারা। সর্বশেষে এলো মার্টিন লুথার কিংয়ের পালা। প্রথমে সন্তোষ প্রকাশ করলেন স্বাধীনতার জন্য আয়োজিত মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সমাবেশে যোগদানের সুযোগ পাওয়ার জন্য। তুলে ধরলেন শ্বেতাঙ্গদের বৈষম্যমূলক আচরণ আর কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর নির্যাতন ও বঞ্চনার কথা। বললেন ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের কোনো প্রাপ্তি নেই, যতক্ষণ নিগ্রোরা পুলিশের বর্ণনাতীত নির্যাতনের শিকার হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের কোনো প্রাপ্তি নেই, যতক্ষণ ভ্রমণক্লান্ত নিগ্রোরা শহরের হোটেল বা মোটেলে বিশ্রামের অধিকার না পাবে। ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের প্রাপ্তি নেই, যতক্ষণ আমাদের শিশুরা ‘কেবলমাত্র শ্বেতাঙ্গদের জন্য’ লেখা সাইনবোর্ড দেখবে। আমি জানি, তোমরা কেউ এসেছ দূর-দূরান্ত থেকে। কেউ জেলের কুঠুরি থেকে। কেউ পুলিশের টর্চার সেল থেকে। তোমরা যার যার ঘরে ফিরে যাও। কিন্তু কাদা পানিতে ডুব দিয়ে থেক না। হয়তো আজ বা আগামীকাল আমাদের জন্য সংকটময় হবে। তবুও আমি স্বপ্ন দেখি, এই স্বপ্ন গাঁথা আছে আমেরিকার অস্তিত্বে।  আমি স্বপ্ন দেখি, একদিন এই জাতি জাগ্রত হবে এবং মানুষের এই বিশ্বাসের মূল্যায়ন করবে, সব মানুষ জš§সূত্রে সমান। ১৯৬৮ সালের ৪ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা ১ মিনিটে জেমসং আর্ল রে নামের এক আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারান এই কৃষাঙ্গ মহানায়ক।

 

প্যাট্রিক হেনরি

২৩ মার্চ, ১৭৭৫

আমাকে স্বাধীনতা দাও, নয়তো মৃত্যু

মার্চ মাস স্মরণীয় হয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বীপরাজ্য ভার্জিনিয়ার মানুষের কাছে। ১৭৭৫ সালের ২৩ মার্চ তৎকালীন ভার্জিনিয়া রাজ্যের শাসক প্যাট্রিক হেনরি রিমেন্ডের সেইন্ট জন চার্চে উপস্থিত স্থানীয় নেতা, আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট থমাস জেফারসন ও জর্জ ওয়াশিংটন এবং সর্বস্তরের জনগণের উদ্দেশে ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার ডাক দেন। যুগ যুগ ধরে বিপ্লবের যে চেতনা ভার্জিনিয়াবাসীর হৃদয়ে ছাইচাপা আগুনের মতো জ্বলছিল, তাই যেন স্ফুলিঙ্গ হয়ে ধরা দেয় প্যাট্রিক হেনরির এক উচ্চারণে- ‘আমাকে স্বাধীনতা দাও, নয়তো মৃত্যু’। যুদ্ধের ডাক দেওয়ার আগে শান্তি প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করে হেনরি বলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠায় যা কিছু তিনি করেছেন, তা কাজ করেনি, কাজ করছে না এবং ভবিষ্যতেও করবে না। তাই সমাধানের একটাই পথ তিনি দেখেন, তা হলো- যুদ্ধ করা, যা অচিরেই নয় এখনই শুরু করতে হবে। কারণ যুদ্ধ এড়ানোর কোনো পথ নেই। তাই তাকে সাহসিকতার সঙ্গে আলিঙ্গন করতে হবে। এই যুদ্ধে পিছপা হওয়ার অর্থ দাসত্বকে মেনে নেওয়া। তাই হেনরি পরাধীনতার শিকলের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, এই শিকলে জং ধরে গেছে। শিকলের ঝনঝনানি শব্দ শোনা যাচ্ছে। অবশ্যম্ভাবী যুদ্ধের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে দুবার উচ্চারণ করেন, ‘তাকে আসতে দাও, তাকে আসতে দাও’। যুদ্ধরত অন্যদের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, আমাদের ভাইয়েরা লড়াই শুরু করেছে। সুতরাং অলস বসে থাকার সময় নেই। ভদ্রতা দেখানোর সময় নেই। এরপর তিনি ছুড়ে দেন এক ঐতিহাসিক প্রশ্ন, ‘জীবন কি এতই প্রিয় আর শান্তি কি এতই মধুর যে, শিকল আর দাসত্বের দামে তাকে কিনতে হবে?’ এ প্রশ্নের স্বঘোষিত উত্তরই যেন তার অমর বাণী, ‘আমি জানি না অন্যরা কোন পথ বেছে নেবে। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে বলব- আমাকে স্বাধীনতা দাও, নয়তো মৃত্যু’। প্যাট্রিক হেনরির এই আবেদনে ব্যাপক সাড়া ফেলে উপস্থিত জনতার মাঝে। বৃথা যায়নি হেনরির  সাহসী উচ্চারণ।

 

নেলসন ম্যান্ডেলা

২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৩

স্বাধীনতা অর্জনের কোনো সহজ পথ নেই

সর্বগ্রাসী বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সফল সংগ্রামের আরেক নাম নেলসন ম্যান্ডেলা। দক্ষিণ আফ্রিকার কুনু গ্রামে এক উপজাতীয় নেতার ঘরে ১৯১৮ সালের ১৮ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন তিনি। পরিণত বয়সে আইনের ছাত্র হিসেবে ম্যান্ডেলা আইন পেশাকে বেছে নিতে চাইলেও আইনেরই অপপ্রয়োগে তাঁকে দীর্ঘ প্রায় ২৮ বছর বরণ করতে হয় কারা জীবন। যার শুরু ১৯৬২ সালে আর শেষ হয় ১৯৯০ সালে।

কৃষ্ণাঙ্গ এই নেতার মূল সংগ্রাম ছিল কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর শ্বেতাঙ্গদের বর্ণবাদী আচরণের বিরুদ্ধে। শাসকের রক্তচক্ষু, নির্যাতন, জেল-জুলুম এমনকি মৃত্যুকে উপেক্ষা করে তিনি কেবল নিজেই সংগ্রাম করেননি, বরং তাঁর অপূর্ব বক্তৃতার দ্বারা উজ্জীবিত করেন পৃথিবীর সব শোষিত মানুষকে। তাই ম্যান্ডেলা কেবল দক্ষিণ আফ্রিকার নেতাই নন, যে কোনো অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের এক সার্থক প্রতীক, এক অনন্য প্রতিষ্ঠান। রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহু ভাষণ দেন, যা একাধিকবার শাসকদের ভিত কাঁপিয়ে তোলে। কখনো সংগ্রাম, কখনো আত্মত্যাগ, কখনো বা একাত্মতার জন্য ক্ষমা করার আহ্বান সংবলিত তাঁর প্রতিষ্ঠিত ভাষণ ইতিহাসের মূল্যবান সম্পদ। তবে ১৯৫৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের সভাপতি বা প্রেসিডেন্ট হিসেবে নেলসন ম্যান্ডেলার বক্তৃতাটি স্মরণীয় হয়ে আছে অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে। এই বক্তৃতার অনেকটুকুই পরবর্তী সময়ে তাঁর বিরুদ্ধে চলা আইনি যুদ্ধে কখনো তাঁর নিজ কণ্ঠে আবার কখনোবা তাঁর আইনজীবীদের কণ্ঠে বারংবার উচ্চারিত হয়েছে। ম্যান্ডেলা ২১ সেপ্টেম্বরের এই বক্তৃতা শুরু করেন ১৯১২ সাল থেকে কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর চলমান শ্বেতাঙ্গদের নির্যাতনের কথা দিয়ে, যা সমালোচিত হয়েছে ঘরে-বাইরে, প্রাদেশিক ও জাতীয় সমাবেশে, ট্রেনে-বাসে, কলকারখানায়, খেত-খামারে, গ্রামগঞ্জে, শহরে, স্কুলে এবং জেলখানায়। ছন্দময় এবং কাব্যিক এই বক্তৃতায় ম্যান্ডেলা শত প্রতিকূলতার মাঝেও জনগণের রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি এবং নিজেদের শক্তি সম্পর্কে সচেতনতাকে তাঁদের জন্য এক বিজয় বলে উল্লেখ করেন। তবে সবচেয়ে বড় বিজয় বা স্বাধীনতার কথা বলতে গিয়ে ম্যান্ডেুলা উল্লেখ করেন তাঁর অমর বাণী,  ‘স্বাধীনতা অর্জনের কোনো সহজ পথ নেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন