শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ইতিহাসে মহামারী জয়ী শহর

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসে মহামারী জয়ী শহর

গুটিবসন্তকে জয় করে উত্তরপ্রদেশ ও বিহার

গুটিবসন্ত বা স্মল পক্স ভ্যারিওলা ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হতো এবং এটি অত্যন্ত মারাত্মক এক ব্যাধি। এই রোগে মানবদেহে প্রথমে এক ধরনের গুটি বের হয় যা পরবর্তী সময়ে তিল বা দাগ, কুঁড়ি, ফোস্কা, পুঁজবটিকা এবং খোসা বা আবরণ ইত্যাদি পর্যায়ের মাধ্যমে দেহে লক্ষণ প্রকাশ করে। গুটিবসন্তের টিকা আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৭৯৬ সালে। পৃথিবীতে শেষবার গুটিবসন্তের বড় মাপের মহামারী হয়েছিল ১৯৭৪ সালে ভারতে। হাজার হাজার লোকের মৃত্যু হয়েছিল সেই মহামারীতে। সে বছর সেই মহামারী নিয়ে বিবিসির এক রিপোর্টে বলা হয়েছিল- উত্তর প্রদেশ এবং বিহারে ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ গুটিবসন্তে আক্রান্ত হয়েছিল।

মারা গিয়েছিল ২০ হাজারের মতো মানুষ। আক্রান্ত রোগীদের একেবারে বিচ্ছিন্ন করে সেই মহামারী সামাল দেওয়া হয়েছিল। এভাবেই গুটিবসন্তকে জয় করে উত্তরপ্রদেশ আর বিহার। এসব অঞ্চলের মানুষ মহামারীকে পিছনে ফেলে আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। লক্ষে হলো উত্তর প্রদেশের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। গাজিয়াবাদ, কানপুর, মোরাদাবাদ, বরেইলি, আলীগড় ও বারানসি রাজ্যের প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র। গুটিবসন্তের ধাক্কা সামলে অঞ্চলগুলো ঘুরে দাঁড়িয়েছে আবারও।

 

মৃত্যুপুরী ফ্লোরেন্স এখন সর্বাধুনিক শহর

গ্রেট প্লেগ অব লন্ডন হিসেবে স্বীকৃত ১৩৩৪ সালের প্লেগ প্রথমে ছড়ায় চীন থেকে। এরপর ইতালির ফ্লোরেন্স শহরেই ছয় মাসে এ রোগে মারা যায় ৯০ হাজার মানুষ। পরবর্তী কয়েক বছরে এশিয়া-ইউরোপে মারা যায় পাঁচ কোটি মানুষ। ইঁদুরের খাদ্য ও প্রস্রাব থেকে এ ভয়াবহ রোগটি হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। পুরো ফ্লোরেন্স শহর পরিণত হয়েছিল মৃত্যুপুরীতে। একপর্যায়ে রোগের সংক্রমণ ঠেকাতে সব অসুস্থ লোকের বাড়িতে থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। লাশ জোর করে গণকবরে দাফন করা হয়েছিল। এক সময় এই ভয়ঙ্কর প্লেগ জয় করে মানুষ। নতুন করে শুরু হয় শহরে প্রাণচাঞ্চল্য। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সময় লেগেছিল। পৃথিবী থেকে ধীরে ধীরে দূর হয়েছিল এই ভয়ানক মহামারী।

 

হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল মস্কোতে

ফোর্বস ২০১৩ সালের তথ্য মতে, মস্কো বিশ্বের নবম ব্যয়বহুল শহর হিসেবে স্থান পেয়েছে এবং বিশ্বের বৃহত্তম নগর অর্থনীতির মধ্যে একটি। এটি বিশ্বের দ্রুত বর্ধমান পর্যটন কেন্দ্রগুলোর মধ্যেও একটি বলে মানা হয়। এ ছাড়া শহরটিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তরের এবং শীতলতম মেগাসিটি বলা হয়ে থাকে। এখানে ওস্তানকিনো টাওয়ার অবস্থিত, যা ইউরোপের দীর্ঘতম স্থাপত্য। ইউরোপ মহাদেশের বৃহত্তম এই শহর মসকোভা নদীর তীরে অবস্থিত। শহরটি স্থাপত্যশৈলীর জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। ৪০ শতাংশেরও বেশি অঞ্চল সবুজ রঙে আচ্ছাদিত এবং বিশ্বের অন্যতম সবুজ রাজধানী। রাশিয়ায় ১৮১৭ সালে প্রথম যখন কলেরার প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। তখন এর প্রভাব পড়েছিল মস্কো শহরেও। সে সময় দেশটিতে প্রায় ১০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। পরবর্তীতে স্পেন, আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপান, ইতালি, জার্মানি, ভারত ও আমেরিকাতেও কলেরা ছড়িয়ে পড়ে মহামারী আকারে। জন স্নো নামের এক চিকিৎসক প্রথম কলেরা রোগের সঙ্গে দূষিত পানির যোগসূত্র আবিষ্কার করেছিলেন। যার কল্যাণে পানি ব্যবহারে সচেতনতা ম্যাজিকের মতো কলেরার সংক্রমণ ঠেকিয়ে দেয় নানা অঞ্চলে।

 

হাজারো মৃত্যুর পর ঘুরে দাঁড়িয়েছিল নিউইয়র্ক

১৫২৪ সালে ইতালীয় অভিযাত্রী জোভান্নি দা ভেরাৎসানো প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে বর্তমান নিউইয়র্ক শহর যেখানে অবস্থিত সেই অঞ্চলটি আবিষ্কার করেন। তখন এখানে প্রায় পাঁচ হাজার আদিবাসী আমেরিকান লেনাপি জাতির লোকের বসতি ছিল। ব্রিটিশ শাসনের অধীনে নিউইয়র্ক শহরটি বন্দরনগরী হিসেবে প্রভাব অর্জন করে। বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র এই নিউইয়র্ক শহর।

কিন্তু এই অবস্থানে আসার পথে অনেক চড়াই-উতরাই পার করতে হয়েছে। ১৯১৬ সালে আমেরিকায় প্রথম পোলিও রোগ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় শুধু নিউইয়র্কেই ৯ হাজার মানুষ আক্রান্ত হয় এবং ৬ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে। নিউইয়র্ক শহর থেকে ক্রমেই পোলিও বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। প্রতি বছর বিশ্বে কত শত মানুষ পোলিওতে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় তার কোনো সঠিক তথ্যও পাওয়া যায় না। অবস্থা খুবই খারাপের দিকে যেতে থাকে। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজছিলেন বিজ্ঞানীরা। অবশেষে ১৯৫০ সালে জোনাস সাল্ক পোলিও টিকা আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে পোলিওর টিকা শিশুর জন্মের পরপরই দিয়ে দেওয়ার নিয়ম চালু হয়। ফলে পৃথিবীতে এখন পোলিওর প্রকোপ নেই বললেই চলে।

 

ইউয়ান হংকং গুয়াংজু মাঞ্জুরিয়া শহর

চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ইউনান প্রদেশের রাজধানী কুনমিং। দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২০ শতাংশ থাকে এই অঞ্চলে। শহরে বিশাল চওড়া রাস্তা, উন্নত অবকাঠামো। কিন্তু এই শহরটি থেকেই আধুনিক যুগে প্লেগ ছড়ায় ১৮৬০ সালে। প্রথমে ইউয়ান নামক একটি ছোট্ট গ্রামে প্লেগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। পরবর্তীতে এই প্লেগ ছড়িয়ে পড়ে ভারত, আফ্রিকা, ইকুয়েডর, এমনকি যুক্তরাষ্ট্রেও। প্রায় দুই দশক স্থায়ী ওই মহামারীতে প্রাণ হারায় এক কোটির বেশি মানুষ। নব্বই দশকে প্লেগের ভ্যাকসিন উদ্ভাবন হওয়ার ফলে রোগের প্রকোপ কমে আসে। ২০ শতকের সবচেয়ে বড় প্লেগ মহামারী দেখা দেয় ১৯১০ সালে। চীনের মাঞ্জুরিয়ায় দুই বছরে মারা যায় প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। ভ্যাকসিন ততদিনে উদ্ভাবন হওয়ায় রোগটি আর বেশি দূর ছড়াতে পারেনি। এ ছাড়া চীনের গুয়াংজু প্রদেশেও দেখা দেয় মহামারী। প্রাণ হারায় মানুষ। কিন্তু দেশটি আবারও ঘুরে দাঁড়ায়। চীনের সভ্যতা আধুনিক পৃথিবীর অবিচ্ছেদ্য অংশ। হুয়াংহো নদীকে চৈনিক সভ্যতার সূতিকাগার বলা হয়। হাজার হাজার বছর ধরে হোয়াংহো এবং ইয়াংজি নদীর অববাহিকায় গড়ে ওঠা এই সভ্যতা মহামারীকে পিছনে ফেলে বারবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসকে বিভিন্নভাবে সমৃদ্ধ করেছে। পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।

 

গ্রামের পর গ্রাম জনমানবহীন

ইতিহাসবিদ থুসিডাইডস এই মহামারী নিজ চোখেই দেখেছেন। এর নাম এপিডেমিক অব এথেন্স। এর ফলে গ্রামের পর গ্রাম জনমানবহীন হয়ে গিয়েছিল। এ ব্যাপারে থুসিডাইডসের একটি মন্তব্য হলো-এই মহামারী এতটা ভয়ঙ্কর যে, ইতিহাসের আর কোনো মহামারী কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গেও এর তুলনা চলে না! খ্রিস্টপূর্ব ৪৩০ অব্দে স্পার্টানদের সঙ্গে গ্রিকদের যুদ্ধ চলার সময় এই মহামারী ছড়িয়ে পড়েছিল। স্পর্শের মাধ্যমে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ায় হাজার হাজার গ্রিক সৈন্য মারা যায় কয়েক দিনের ব্যবধানে। তবে ইতিহাসবিদদের মতে, এটি ছিল প্লেগের সংক্রমণ। তবে এই প্লেগের ধরন নিয়ে বিস্তর মতপার্থক্য রয়েছে। অন্যদিকে এথেন্সের প্লেগ মহামারী নিয়ে খুব বেশি তথ্য জানা যায়নি। এ মহামারীতে ঠিক কত মানুষ মারা গিয়েছিল তাই সঠিকভাবে বলা যায় না। ধারণা করা হয়, এথেন্সের প্রাচীন এই মহামারী নিজ থেকেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছিল। আক্ষরিক অর্থে, এথেন্সের প্রাচীন মহামারী সম্পর্কে আমরা যা কিছু জানি সবই গ্রিক ইতিহাসবিদ থুসিডাইডসের রচনাংশ ‘হিস্ট্রি অব দ্য পেলোপনেসিয়ান ওয়্যার’ থেকে পাওয়া। একদল ইতিহাসবিদের মতে, খ্রিস্টপূর্ব ৪৩০ অব্দে এথেন্সে মহামারী হয়েছিল টাইফয়েড, টাইফাস জ্বর, গুটিবসন্ত কিংবা অ্যানথ্রাক্সে। তবে এ দলের বেশির ভাগ মনে করেন, মহামারী হয়েছিল গুটিবসন্তের জন্য। রোগটি ভেরিওলা ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায়। সংক্রামক এ রোগটি একজন মানুষের ত্বকের সঙ্গে আরেকজনের স্পর্শে ছড়ায়। এমনকি বাতাসের মাধ্যমেও এ রোগ ছড়ায় এবং এ কারণে খ্রিস্টপূর্ব ৪৩০-এ গ্রিসের এথেন্সে ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যায়, যা ছিল ওই নগরের ২০ শতাংশ মানুষ। এক সময় মহামারী চলে গেলে আবারও শুরু হয় এথেন্সের নাগরিক কার্যক্রম। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসতে থাকে। বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এথেন্সকে আধুনিক পাশ্চাত্য সভ্যতার ভিত্তিভূমি বলে স্বীকার করেছেন। রোমান সভ্যতার ওপর গ্রিক সংস্কৃতির প্রচ- রকম প্রভাব ছিল, যা ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। আধুনিক পৃথিবীর ভাষা, রাজনীতি, শিক্ষা ব্যবস্থা, দর্শন, শিল্পকলা এবং স্থাপত্যের ওপর গ্রিক প্রাচীন যুগের প্রভাব অপরিসীম।

 

 

ব্ল্যাক ডেথে আক্রান্ত ছিল ইউরোপের প্রতিটি শহর

প্রাগৈতিহাসিক যুগের পর ইউরোপে ধ্রুপদী সভ্যতা শুরু হয়েছিল প্রাচীন গ্রিসের নগর রাষ্ট্রের বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে। পরবর্তীতে রোম সাম্রাজ্য পুরো ভূমধ্যসাগরকেন্দ্রিক অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তার করে। ৪৭৬ খ্রিস্টাব্দে রোম সাম্রাজ্যের পতনের মধ্য দিয়ে মধ্যযুগের সূচনা ঘটে এখানে। ১৪ শতকের শুরুর দিকে জ্ঞানের পুনর্জাগরণ ঘটে। আর সে সময়ই এখানে হানা দেয় মহামারী। পৃথিবীর ইতিহাসের ভয়ঙ্কর মহামারী ব্ল্যাক ডেথ ছড়িয়ে পড়ে ইউরোপের শহরগুলোতে। প্রশাসনিকভাবে আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইনে থাকার নিয়ম চালু হয়েছিল ১৪০০ শতকেই। ব্ল্যাক ডেথের মতো আলোচিত মহামারী আর নেই। কৃষ্ণ সাগরের (ব্ল্যাক সি) উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলো থেকে এ রোগ ছড়িয়ে পড়েছিল বিধায় একে ব্ল্যাক ডেথ বলা হয়। সে সময় ইউরোপ ও এশিয়ার বাণিজ্য হতো এ কৃষ্ণ সাগর দিয়েই। আর এখান থেকে খাদ্যদ্রব্যের জাহাজগুলোতে চড়ে বসত অসংখ্য ইঁদুর। যেগুলো কি-না রোগের প্রধান জীবাণুবাহী। এই মহামারীর কবলে পড়ে ১৪০০ শতাব্দীতে বিশ্বের জনসংখ্যা ৪৫০ থেকে ৩৫০-৩৭৫ মিলিয়নে নেমে আসে। ১৭০০ শতক পর্যন্ত প্লেগ-পরবর্তী সময়েও এ সংখ্যা আর পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়নি। এমনকি ১৯ শতকেও এটি ইউরোপের কিছু কিছু জায়গায় দেখা গিয়েছিল। এই মহামারী এক সময় নিশ্চিহ্ন হয় ইউরোপ থেকে।

 

স্প্যানিশ ফ্লুর পর ব্যবসা বাণিজ্যে জমজমাট স্পেন

১৯১৮ সালের শেষ দিকে ভয়ংকর এক মহামারী সারা বিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল। ওই মহামারীর নাম ছিল স্প্যানিশ ইনফ্লুয়েঞ্জা। মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাণঘাতী এই স্প্যানিশ ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে তখন মৃত্যু হয়েছিল ৫ কোটিরও বেশি মানুষের। এই সংখ্যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত মানুষের সংখ্যার চেয়েও বেশি। মহামারীতে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদ পরিণত হয়েছিল মৃত্যুপুরীতে। সে সময় সারা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশের মৃত্যু হয়েছিল এই ভাইরাসে। যখন এই মহামারী শুরু হয় তখন স্পেনের রাজপরিবার এবং অন্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের অসুস্থ হওয়ার খবর স্পেনে ফলাও করে প্রচার করা হয়েছিল। একমাত্র এখানেই সঠিক তথ্য জনগণের কাছে তুলে ধরা হয়। যা অন্য দেশ বা শহরে প্রচার করা হয়নি। তখন সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরিধানের জন্য আইন পাস করে, দীর্ঘদিনের জন্য বড় জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়। এক সময় শেষ হয় ওই মহামারী।

 

 

মহামারী আক্রান্ত কনস্টান্টিনোপলে এখন আধুনিক ইস্তাম্বুল

৫২৭ থেকে ৫৬৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাইজান্টাইনদের সম্রাট ছিলেন প্রথম জাস্টিনিয়ান। ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী অধিকাংশ অঞ্চলই সম্রাটের দখলে তখন। ওই সময় দেখা দেয় এক মহামারী। আর সম্রাটের নামানুসারে মহামারীর নামকরণ করা হয় জাস্টিনিয়ান প্লেগ। ৫৪১ সালে জাস্টিনিয়ান প্লেগ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। রোগের প্রথম আক্রমণটা ছিল বাইজান্টাইনের রাজধানী কনস্টান্টিনোপলে। এই কনস্টান্টিনোপলেই বর্তমানের আধুনিক ইস্তাম্বুল শহর। এরপর পুরো ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে এই রোগ। ওই রোগ ইউরোপ, এশিয়া, উত্তর আমেরিকা ও আরব অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিল। ওই প্লেগ মহামারীর মূল বাহক ছিল ইঁদুর। সেই মহামারীতে প্রায় পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়। অনেকের মতে, বিশ্বের তৎকালীন মোট জনসংখ্যার অর্ধেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। কিন্তু আবারও ঘুরে দাঁড়িয়েছে এসব অঞ্চলের মানুষ। এক পর্যায়ে এই রোগের প্রকোপ কমে আসে। যারা বেঁচে ছিলেন, তাদের মধ্যে ওই রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা