শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ইতিহাসে মহামারী জয়ী শহর

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসে মহামারী জয়ী শহর

গুটিবসন্তকে জয় করে উত্তরপ্রদেশ ও বিহার

গুটিবসন্ত বা স্মল পক্স ভ্যারিওলা ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হতো এবং এটি অত্যন্ত মারাত্মক এক ব্যাধি। এই রোগে মানবদেহে প্রথমে এক ধরনের গুটি বের হয় যা পরবর্তী সময়ে তিল বা দাগ, কুঁড়ি, ফোস্কা, পুঁজবটিকা এবং খোসা বা আবরণ ইত্যাদি পর্যায়ের মাধ্যমে দেহে লক্ষণ প্রকাশ করে। গুটিবসন্তের টিকা আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৭৯৬ সালে। পৃথিবীতে শেষবার গুটিবসন্তের বড় মাপের মহামারী হয়েছিল ১৯৭৪ সালে ভারতে। হাজার হাজার লোকের মৃত্যু হয়েছিল সেই মহামারীতে। সে বছর সেই মহামারী নিয়ে বিবিসির এক রিপোর্টে বলা হয়েছিল- উত্তর প্রদেশ এবং বিহারে ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ গুটিবসন্তে আক্রান্ত হয়েছিল।

মারা গিয়েছিল ২০ হাজারের মতো মানুষ। আক্রান্ত রোগীদের একেবারে বিচ্ছিন্ন করে সেই মহামারী সামাল দেওয়া হয়েছিল। এভাবেই গুটিবসন্তকে জয় করে উত্তরপ্রদেশ আর বিহার। এসব অঞ্চলের মানুষ মহামারীকে পিছনে ফেলে আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। লক্ষে হলো উত্তর প্রদেশের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। গাজিয়াবাদ, কানপুর, মোরাদাবাদ, বরেইলি, আলীগড় ও বারানসি রাজ্যের প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র। গুটিবসন্তের ধাক্কা সামলে অঞ্চলগুলো ঘুরে দাঁড়িয়েছে আবারও।

 

মৃত্যুপুরী ফ্লোরেন্স এখন সর্বাধুনিক শহর

গ্রেট প্লেগ অব লন্ডন হিসেবে স্বীকৃত ১৩৩৪ সালের প্লেগ প্রথমে ছড়ায় চীন থেকে। এরপর ইতালির ফ্লোরেন্স শহরেই ছয় মাসে এ রোগে মারা যায় ৯০ হাজার মানুষ। পরবর্তী কয়েক বছরে এশিয়া-ইউরোপে মারা যায় পাঁচ কোটি মানুষ। ইঁদুরের খাদ্য ও প্রস্রাব থেকে এ ভয়াবহ রোগটি হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। পুরো ফ্লোরেন্স শহর পরিণত হয়েছিল মৃত্যুপুরীতে। একপর্যায়ে রোগের সংক্রমণ ঠেকাতে সব অসুস্থ লোকের বাড়িতে থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। লাশ জোর করে গণকবরে দাফন করা হয়েছিল। এক সময় এই ভয়ঙ্কর প্লেগ জয় করে মানুষ। নতুন করে শুরু হয় শহরে প্রাণচাঞ্চল্য। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সময় লেগেছিল। পৃথিবী থেকে ধীরে ধীরে দূর হয়েছিল এই ভয়ানক মহামারী।

 

হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল মস্কোতে

ফোর্বস ২০১৩ সালের তথ্য মতে, মস্কো বিশ্বের নবম ব্যয়বহুল শহর হিসেবে স্থান পেয়েছে এবং বিশ্বের বৃহত্তম নগর অর্থনীতির মধ্যে একটি। এটি বিশ্বের দ্রুত বর্ধমান পর্যটন কেন্দ্রগুলোর মধ্যেও একটি বলে মানা হয়। এ ছাড়া শহরটিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তরের এবং শীতলতম মেগাসিটি বলা হয়ে থাকে। এখানে ওস্তানকিনো টাওয়ার অবস্থিত, যা ইউরোপের দীর্ঘতম স্থাপত্য। ইউরোপ মহাদেশের বৃহত্তম এই শহর মসকোভা নদীর তীরে অবস্থিত। শহরটি স্থাপত্যশৈলীর জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। ৪০ শতাংশেরও বেশি অঞ্চল সবুজ রঙে আচ্ছাদিত এবং বিশ্বের অন্যতম সবুজ রাজধানী। রাশিয়ায় ১৮১৭ সালে প্রথম যখন কলেরার প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। তখন এর প্রভাব পড়েছিল মস্কো শহরেও। সে সময় দেশটিতে প্রায় ১০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। পরবর্তীতে স্পেন, আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপান, ইতালি, জার্মানি, ভারত ও আমেরিকাতেও কলেরা ছড়িয়ে পড়ে মহামারী আকারে। জন স্নো নামের এক চিকিৎসক প্রথম কলেরা রোগের সঙ্গে দূষিত পানির যোগসূত্র আবিষ্কার করেছিলেন। যার কল্যাণে পানি ব্যবহারে সচেতনতা ম্যাজিকের মতো কলেরার সংক্রমণ ঠেকিয়ে দেয় নানা অঞ্চলে।

 

হাজারো মৃত্যুর পর ঘুরে দাঁড়িয়েছিল নিউইয়র্ক

১৫২৪ সালে ইতালীয় অভিযাত্রী জোভান্নি দা ভেরাৎসানো প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে বর্তমান নিউইয়র্ক শহর যেখানে অবস্থিত সেই অঞ্চলটি আবিষ্কার করেন। তখন এখানে প্রায় পাঁচ হাজার আদিবাসী আমেরিকান লেনাপি জাতির লোকের বসতি ছিল। ব্রিটিশ শাসনের অধীনে নিউইয়র্ক শহরটি বন্দরনগরী হিসেবে প্রভাব অর্জন করে। বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র এই নিউইয়র্ক শহর।

কিন্তু এই অবস্থানে আসার পথে অনেক চড়াই-উতরাই পার করতে হয়েছে। ১৯১৬ সালে আমেরিকায় প্রথম পোলিও রোগ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় শুধু নিউইয়র্কেই ৯ হাজার মানুষ আক্রান্ত হয় এবং ৬ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে। নিউইয়র্ক শহর থেকে ক্রমেই পোলিও বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। প্রতি বছর বিশ্বে কত শত মানুষ পোলিওতে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় তার কোনো সঠিক তথ্যও পাওয়া যায় না। অবস্থা খুবই খারাপের দিকে যেতে থাকে। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজছিলেন বিজ্ঞানীরা। অবশেষে ১৯৫০ সালে জোনাস সাল্ক পোলিও টিকা আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে পোলিওর টিকা শিশুর জন্মের পরপরই দিয়ে দেওয়ার নিয়ম চালু হয়। ফলে পৃথিবীতে এখন পোলিওর প্রকোপ নেই বললেই চলে।

 

ইউয়ান হংকং গুয়াংজু মাঞ্জুরিয়া শহর

চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ইউনান প্রদেশের রাজধানী কুনমিং। দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২০ শতাংশ থাকে এই অঞ্চলে। শহরে বিশাল চওড়া রাস্তা, উন্নত অবকাঠামো। কিন্তু এই শহরটি থেকেই আধুনিক যুগে প্লেগ ছড়ায় ১৮৬০ সালে। প্রথমে ইউয়ান নামক একটি ছোট্ট গ্রামে প্লেগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। পরবর্তীতে এই প্লেগ ছড়িয়ে পড়ে ভারত, আফ্রিকা, ইকুয়েডর, এমনকি যুক্তরাষ্ট্রেও। প্রায় দুই দশক স্থায়ী ওই মহামারীতে প্রাণ হারায় এক কোটির বেশি মানুষ। নব্বই দশকে প্লেগের ভ্যাকসিন উদ্ভাবন হওয়ার ফলে রোগের প্রকোপ কমে আসে। ২০ শতকের সবচেয়ে বড় প্লেগ মহামারী দেখা দেয় ১৯১০ সালে। চীনের মাঞ্জুরিয়ায় দুই বছরে মারা যায় প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। ভ্যাকসিন ততদিনে উদ্ভাবন হওয়ায় রোগটি আর বেশি দূর ছড়াতে পারেনি। এ ছাড়া চীনের গুয়াংজু প্রদেশেও দেখা দেয় মহামারী। প্রাণ হারায় মানুষ। কিন্তু দেশটি আবারও ঘুরে দাঁড়ায়। চীনের সভ্যতা আধুনিক পৃথিবীর অবিচ্ছেদ্য অংশ। হুয়াংহো নদীকে চৈনিক সভ্যতার সূতিকাগার বলা হয়। হাজার হাজার বছর ধরে হোয়াংহো এবং ইয়াংজি নদীর অববাহিকায় গড়ে ওঠা এই সভ্যতা মহামারীকে পিছনে ফেলে বারবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসকে বিভিন্নভাবে সমৃদ্ধ করেছে। পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।

 

গ্রামের পর গ্রাম জনমানবহীন

ইতিহাসবিদ থুসিডাইডস এই মহামারী নিজ চোখেই দেখেছেন। এর নাম এপিডেমিক অব এথেন্স। এর ফলে গ্রামের পর গ্রাম জনমানবহীন হয়ে গিয়েছিল। এ ব্যাপারে থুসিডাইডসের একটি মন্তব্য হলো-এই মহামারী এতটা ভয়ঙ্কর যে, ইতিহাসের আর কোনো মহামারী কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গেও এর তুলনা চলে না! খ্রিস্টপূর্ব ৪৩০ অব্দে স্পার্টানদের সঙ্গে গ্রিকদের যুদ্ধ চলার সময় এই মহামারী ছড়িয়ে পড়েছিল। স্পর্শের মাধ্যমে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ায় হাজার হাজার গ্রিক সৈন্য মারা যায় কয়েক দিনের ব্যবধানে। তবে ইতিহাসবিদদের মতে, এটি ছিল প্লেগের সংক্রমণ। তবে এই প্লেগের ধরন নিয়ে বিস্তর মতপার্থক্য রয়েছে। অন্যদিকে এথেন্সের প্লেগ মহামারী নিয়ে খুব বেশি তথ্য জানা যায়নি। এ মহামারীতে ঠিক কত মানুষ মারা গিয়েছিল তাই সঠিকভাবে বলা যায় না। ধারণা করা হয়, এথেন্সের প্রাচীন এই মহামারী নিজ থেকেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছিল। আক্ষরিক অর্থে, এথেন্সের প্রাচীন মহামারী সম্পর্কে আমরা যা কিছু জানি সবই গ্রিক ইতিহাসবিদ থুসিডাইডসের রচনাংশ ‘হিস্ট্রি অব দ্য পেলোপনেসিয়ান ওয়্যার’ থেকে পাওয়া। একদল ইতিহাসবিদের মতে, খ্রিস্টপূর্ব ৪৩০ অব্দে এথেন্সে মহামারী হয়েছিল টাইফয়েড, টাইফাস জ্বর, গুটিবসন্ত কিংবা অ্যানথ্রাক্সে। তবে এ দলের বেশির ভাগ মনে করেন, মহামারী হয়েছিল গুটিবসন্তের জন্য। রোগটি ভেরিওলা ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায়। সংক্রামক এ রোগটি একজন মানুষের ত্বকের সঙ্গে আরেকজনের স্পর্শে ছড়ায়। এমনকি বাতাসের মাধ্যমেও এ রোগ ছড়ায় এবং এ কারণে খ্রিস্টপূর্ব ৪৩০-এ গ্রিসের এথেন্সে ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যায়, যা ছিল ওই নগরের ২০ শতাংশ মানুষ। এক সময় মহামারী চলে গেলে আবারও শুরু হয় এথেন্সের নাগরিক কার্যক্রম। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসতে থাকে। বেশির ভাগ ঐতিহাসিক এথেন্সকে আধুনিক পাশ্চাত্য সভ্যতার ভিত্তিভূমি বলে স্বীকার করেছেন। রোমান সভ্যতার ওপর গ্রিক সংস্কৃতির প্রচ- রকম প্রভাব ছিল, যা ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। আধুনিক পৃথিবীর ভাষা, রাজনীতি, শিক্ষা ব্যবস্থা, দর্শন, শিল্পকলা এবং স্থাপত্যের ওপর গ্রিক প্রাচীন যুগের প্রভাব অপরিসীম।

 

 

ব্ল্যাক ডেথে আক্রান্ত ছিল ইউরোপের প্রতিটি শহর

প্রাগৈতিহাসিক যুগের পর ইউরোপে ধ্রুপদী সভ্যতা শুরু হয়েছিল প্রাচীন গ্রিসের নগর রাষ্ট্রের বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে। পরবর্তীতে রোম সাম্রাজ্য পুরো ভূমধ্যসাগরকেন্দ্রিক অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তার করে। ৪৭৬ খ্রিস্টাব্দে রোম সাম্রাজ্যের পতনের মধ্য দিয়ে মধ্যযুগের সূচনা ঘটে এখানে। ১৪ শতকের শুরুর দিকে জ্ঞানের পুনর্জাগরণ ঘটে। আর সে সময়ই এখানে হানা দেয় মহামারী। পৃথিবীর ইতিহাসের ভয়ঙ্কর মহামারী ব্ল্যাক ডেথ ছড়িয়ে পড়ে ইউরোপের শহরগুলোতে। প্রশাসনিকভাবে আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইনে থাকার নিয়ম চালু হয়েছিল ১৪০০ শতকেই। ব্ল্যাক ডেথের মতো আলোচিত মহামারী আর নেই। কৃষ্ণ সাগরের (ব্ল্যাক সি) উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলো থেকে এ রোগ ছড়িয়ে পড়েছিল বিধায় একে ব্ল্যাক ডেথ বলা হয়। সে সময় ইউরোপ ও এশিয়ার বাণিজ্য হতো এ কৃষ্ণ সাগর দিয়েই। আর এখান থেকে খাদ্যদ্রব্যের জাহাজগুলোতে চড়ে বসত অসংখ্য ইঁদুর। যেগুলো কি-না রোগের প্রধান জীবাণুবাহী। এই মহামারীর কবলে পড়ে ১৪০০ শতাব্দীতে বিশ্বের জনসংখ্যা ৪৫০ থেকে ৩৫০-৩৭৫ মিলিয়নে নেমে আসে। ১৭০০ শতক পর্যন্ত প্লেগ-পরবর্তী সময়েও এ সংখ্যা আর পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়নি। এমনকি ১৯ শতকেও এটি ইউরোপের কিছু কিছু জায়গায় দেখা গিয়েছিল। এই মহামারী এক সময় নিশ্চিহ্ন হয় ইউরোপ থেকে।

 

স্প্যানিশ ফ্লুর পর ব্যবসা বাণিজ্যে জমজমাট স্পেন

১৯১৮ সালের শেষ দিকে ভয়ংকর এক মহামারী সারা বিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল। ওই মহামারীর নাম ছিল স্প্যানিশ ইনফ্লুয়েঞ্জা। মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাণঘাতী এই স্প্যানিশ ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে তখন মৃত্যু হয়েছিল ৫ কোটিরও বেশি মানুষের। এই সংখ্যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত মানুষের সংখ্যার চেয়েও বেশি। মহামারীতে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদ পরিণত হয়েছিল মৃত্যুপুরীতে। সে সময় সারা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশের মৃত্যু হয়েছিল এই ভাইরাসে। যখন এই মহামারী শুরু হয় তখন স্পেনের রাজপরিবার এবং অন্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের অসুস্থ হওয়ার খবর স্পেনে ফলাও করে প্রচার করা হয়েছিল। একমাত্র এখানেই সঠিক তথ্য জনগণের কাছে তুলে ধরা হয়। যা অন্য দেশ বা শহরে প্রচার করা হয়নি। তখন সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরিধানের জন্য আইন পাস করে, দীর্ঘদিনের জন্য বড় জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়। এক সময় শেষ হয় ওই মহামারী।

 

 

মহামারী আক্রান্ত কনস্টান্টিনোপলে এখন আধুনিক ইস্তাম্বুল

৫২৭ থেকে ৫৬৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাইজান্টাইনদের সম্রাট ছিলেন প্রথম জাস্টিনিয়ান। ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী অধিকাংশ অঞ্চলই সম্রাটের দখলে তখন। ওই সময় দেখা দেয় এক মহামারী। আর সম্রাটের নামানুসারে মহামারীর নামকরণ করা হয় জাস্টিনিয়ান প্লেগ। ৫৪১ সালে জাস্টিনিয়ান প্লেগ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। রোগের প্রথম আক্রমণটা ছিল বাইজান্টাইনের রাজধানী কনস্টান্টিনোপলে। এই কনস্টান্টিনোপলেই বর্তমানের আধুনিক ইস্তাম্বুল শহর। এরপর পুরো ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে এই রোগ। ওই রোগ ইউরোপ, এশিয়া, উত্তর আমেরিকা ও আরব অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিল। ওই প্লেগ মহামারীর মূল বাহক ছিল ইঁদুর। সেই মহামারীতে প্রায় পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়। অনেকের মতে, বিশ্বের তৎকালীন মোট জনসংখ্যার অর্ধেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। কিন্তু আবারও ঘুরে দাঁড়িয়েছে এসব অঞ্চলের মানুষ। এক পর্যায়ে এই রোগের প্রকোপ কমে আসে। যারা বেঁচে ছিলেন, তাদের মধ্যে ওই রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে