শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

দেশে দেশে গুপ্তধন রহস্য

.তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে গুপ্তধন রহস্য

দুর্লভ রত্ন পাথর, সোনা, হীরা, নগদ অর্থমুদ্রার সম্ভার- গুপ্তধন শব্দটি শুনলে এমন ছবিই চোখের সামনে ভেসে ওঠে। মাটির নিচে, সমুদ্রতলে এই অমূল্য সম্পদগুলো লুকিয়ে রেখেছিল তার মালিক। সময়ের পরিক্রমায় আজ এগুলো উন্মুক্ত সম্পদ! গুপ্তধনের জন্য মরিয়া যারা তারাই ছোটে এর পেছনে। তাদের বলা হয় গুপ্তধন শিকারি। তাদের জন্য পৃথিবীর নানা প্রান্তে লোকচক্ষুর অন্তরালে রয়েছে গুপ্তধন।  বহু গুপ্তধনের কথা মানুষ পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে জেনে এসেছে যা এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি..

 

 

ইনকাদের সোনার ভান্ডার

ইনকাদের গুপ্তধন খুঁজে হয়রান বিশ্বের খ্যাতনামা অভিযাত্রীরা। কয়েক শতাব্দী ধরে অমূল্য ইনকাদের সোনার ভান্ডারেরর খোঁজে অভিযান চলেছে। কিন্তু যুগের পর যুগ এ যেন শুধুই মিথ হয়ে টিকে রয়েছে। বলা হয়ে থাকে, অগ্নিদেবতা এলসিঞ্জি পাহারা দিয়ে রেখেছেন ইনকাদের গুপ্তধন। স্প্যানিশ যোদ্ধা ফ্রান্সিসকো পিজারো ১৫৩২ সালে পেরুর কাজামার্কায় ইনকা সাম্রাজ্যে আক্রমণ করেন এবং ইনকা রাজা আতাহুয়াপাকে বন্দি করেন। স্পেনীয় দস্যুরা তাকে হত্যা করে।  লোভী দস্যুরাও চেয়েছিল ইনকাদের দুর্লভ সোনার ভান্ডার। রাজাকে হত্যা করা হয়েছে। এ খবর শোনার পরই লাখ লাখ ইনকা তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়ে। স্পেনীয় দস্যুরা যেন তাদের সোনার ভান্ডারে হাত দিতে না পারে সে জন্য যেখানে যত সোনা, সোনার মন্দির ছিল, সব ভেঙে নিয়ে তারা রওনা হলো অগ্নিদেবতা এলসিঞ্জির পথে। এলসিঞ্জি ছিল বিশাল এক আগ্নেয় পর্বত। গন্তব্যে পৌঁছে তারা সব সোনা ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল, আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি গভীর কোনো খাদে। অলাম্বিয়া থেকে অলিভিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত বিশাল ইনকা সাম্রাজ্যের এক গুপ্ত বনপথ দিয়েই ইনকারা এই স্বর্ণবহর নিয়ে গিয়েছিল। সোনার ভান্ডারে ছিল মন্দিরের সোনার ইট, মূর্তি, ইনকা রাজপরিবারের ব্যবহৃত হাজার হাজার সোনার থালাবাসন। দস্যুদের ভয়ে তারা সবই ফেলে দিয়েছিল এলসিঞ্জির অগ্নিগহ্বরে। সময়ের স্রোতে লাখ লাখ টন ছাই আর শুকনো পাতার আস্তরে এক সময় চাপা পড়ে গেল সেই মহামূল্যবান সম্পদ। ইনকাদের বিশ্বাস ছিল স্পেনীয় লুটেরারা একদিন চলে যাবে। ছাই আবর্জনার স্তূপ থেকে তারা আবার তুলে আনবে তাদের সমস্ত সোনা। ইনকাদের গুপ্তধনের রহস্য উদঘাটনের জন্য বিশেষ অবদান ছিল পেরুর একজন পুরোতত্ত্ববিদ ড. কাটওয়ার রাইটারের। ইনকাদের গুপ্তধনের একেবারে কাছাকাছি গিয়েও সমস্ত আশা ত্যাগ করে ফিরতে হয়েছিল তাকে। কারণ যেখানে তিনি পৌঁছেছিলেন, সেটি ছিল ইনকাদের অগ্নিদেবতা এলসিঞ্জির জ্বালামুখ। এ পথে আর কেউ যায়নি।

 

কোথা থেকে আসে গুপ্তধন

পৃথিবীতে দামি রত্নপাথরের খোঁজ প্রাচীনকাল থেকেই ছিল। যুগে যুগে মানুষ দামি রত্নসামগ্রী সংগ্রহ করেছে। মৃত্যুর আগে সেগুলো নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণের চেষ্টা করেছে। কেউ কেউ জীবদ্দশাতেই সম্পদ নিরাপদ রাখার জন্য লোকচক্ষুর অন্তরালে লুকিয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে এত দামি ও দুর্লভ রত্নপাথর এলো কোথা থেকে?

বিজ্ঞানীদের কাছে এ নিয়ে নানা মতভেদ রয়েছে। কেউ বলছিলেন, এই রত্ন নিয়ে এসেছিল বিশাল বিশাল গ্রহাণু। কোটি কোটি বছর আগে। এই গ্রহাণুগুলো পৃথিবীকে সজোরে ধাক্কা মেরে তাদের শরীর থেকে ঝরিয়ে দিয়ে গিয়েছিল এই রত্ন। আবার কেউ কেউ বলছিলেন, তা নিয়ে এসেছিল বড় বড় উল্কারা। এখন এটা মানা হয় যে, সব গুপ্তধন এসেছিল পৃথিবীর জন্মের (প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে) ২০ কোটি বছর পরে। ওই বড় বড় উল্কারা সজোরে ছুটে এসে ধাক্কা মেরেছিল পৃথিবীকে। ওই ধাক্কায় উল্কাগুলোর শরীর থেকে ঝরে পড়েছিল এই দুর্লভ সোনা, রত্ন, মণি। কলকাতার ‘ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স’-এর বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী সন্দীপ চক্রবর্তী বলেছেন,

৪০০ কোটি বছর আগে যখন পৃথিবীর জন্ম হচ্ছে অগ্নিগর্ভ, জমাট বাঁধা ঘন গ্যাসের মেঘ থেকে তখন ওই প্রচন্ড তাপে লোহা গলে যায়। তার তরল স্রোত চলে যায় পৃথিবীর একেবারে অন্দরে। যাকে বলে, ‘আর্থস কোর’। তারই সঙ্গে পৃথিবীর বুকে ঢুকে যায় প্রচুর পরিমাণে সোনা, প্ল্যাটিনাম, টাংস্টেন, নানা রকমের রত্ন, মণি ও মানিক। এগুলোই গুপ্তধন। যুগে যুগে মানুষ খনি থেকে এগুলো সংগ্রহ করেছে। বিলাস জীবনের সঙ্গী করেছে।

 

ইতিহাসজুড়ে অমূল্য সম্পদের কথা

কঙ্কাল সরাতেই গুপ্তধন
প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বছরের পুরনো গুপ্তধনের খোঁজ মিলেছে গ্রিসে। দেশটির পেলোপনিসাস অঞ্চলের একটি প্রাচীন কফিনেই পাওয়া গেছে এ গুপ্তধন। প্রচুর হীরা, মুক্তা, হাতির দাঁতের কাজ করা গয়না, নানা বহুমূল্য রত্নে ঠাসা ছিল প্রাচীন কফিনটিতে। গ্রিসের পেলোপনিসাস অঞ্চলের মাটির তলায় বহু প্রাচীন সামগ্রীর খোঁজ আগেও মিলেছে বহুবার। একদল মার্কিন প্রত্নতাত্ত্বিক মাটি খুঁড়তে গিয়ে একটি শক্ত কিছু দেখতে পান। আরেকটু খুঁড়তেই বুঝতে পারেন, একটি প্রাচীন কফিন। ধারণা করা হয়, প্রাচীন গ্রিসের কোনো এক যোদ্ধার কবর এটি।

হাজার বছরের পুরনো

ইংল্যান্ডের বাকিংহামশায়ার এলাকার একটি খামারের মাটি খুঁড়তে গিয়ে পাওয়া যায় গুপ্তধন। গুপ্তধন শিকারি দল মাটির দুই ফুট নিচে প্রায় এক হাজার বছরের পুরনো প্রচুর ধাতব মুদ্রা খুঁজে পায়। প্রাচীন এসব মুদ্রার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১৫ লাখ মার্কিন ডলার। একটি বালতির মধ্যে একসঙ্গে প্রায় পাঁচ হাজার মুদ্রা ছিল। এগুলোর মধ্যে ১১ শতকের রাজার ছবি সংবলিত মুদ্রাও ছিল।

ভারতের ১৭ টন রুপার গুপ্তধন

ভারতে ২০০ বছরের পুরনো পুরী মঠে ৮৫ কোটি রুপি মূল্যমানের ১৭ টন রুপার গুপ্তধন পাওয়া যায়। আশ্চর্যের বিষয় হলো, পুরীর এই পরিত্যক্ত মঠের পাশ দিয়ে জগন্নাথ মন্দিরে হাজার হাজার লোক যাতায়াত করলেও কারও চোখেই পড়েনি মূল্যবান এই সম্পদ। ধেনকানালে বরুন বড়াল নামের এক ব্যক্তি প্রায় ৩৫ কেজি ওজনের একটি রুপার খন্ড বিক্রি করার চেষ্টা চালালে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে বরুন বড়াল জানায়, সে এ রুপার খন্ড জগন্নাথ মন্দিরের ডান দিকে অবস্থিত ইমার মঠ থেকে চুরি করেছে। পরে পুলিশ তার এ তথ্যের ভিত্তিতে ২০০ বছরের পুরনো ইমার মঠে যায় তল্লাশি করতে। তারা এ মঠে ৩৫ থেকে ৪০ কেজি ওজনের ৫২২টি রুপার খন্ড পায়। যার ওজন প্রায় ১৭ টন। বর্তমান বাজার দরে এ রুপার মূল্য ৮৫ কোটি রুপি। রুপার খন্ডগুলো একটি তালাবদ্ধ কক্ষে চারটি কাঠের বাক্সে পাওয়া যায়।

সাগরতলে গুপ্তধন

৩০০ বছর আগে সোনা ও বহুমূল্য রত্নবোঝাই ডুবে যাওয়া স্পেনীয় রণতরির খোঁজ পায় কলম্বিয়া। আধুনিক মানব সভ্যতার ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় গুপ্তধনের সন্ধান। আজ থেকে ৩০০ বছর আগে ব্রিটিশদের আক্রমণে ডুবে যায় স্পেনের স্যান হোসে রণতরি। কলম্বিয়ার ক্যারিবিয়ান উপকূলে জাহাজটি ডুবেছিল ১৭০৮ সালের জুনে। স্পেনের মার্কিন ঔপনিবেশিকরা স্পেনের তৎকালীন স্পেনের রাজ পঞ্চম ফিলিপকে ওই রণতরিতে পাঠাচ্ছিলেন প্রচুর উপঢৌকন। সোনা, হীরা, নানাবিধ রত্ন, রুপাবোঝাই জাহাজ। কলম্বিয়ার ক্যারিবিয়ান উপকূলে ব্রিটিশদের আক্রমণে ডুবে স্যান হোসে। মাত্র ৬০০ জাহাজকর্মীকে উদ্ধার করা গেছে। বাকিদের খোঁজ মেলেনি। এরপর থেকেই স্পেন ও কলম্বিয়া স্যান হোসের খোঁজ শুরু করা হয়।

আটলান্টিকের গুপ্তধন

আটলান্টিকের তলদেশ থেকে ১৭১৫ সালের স্পেনের এক জাহাজ বহরের ভগ্নাবশেষ থেকে প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের স্বর্ণমুদ্রা ও শিল্পকর্ম উদ্ধার করেছে স্মিথ পরিবার। প্রাপ্ত গুপ্তধনের মধ্যে ৫১টি স্বর্ণমুদ্রা ও ৪০ ফুট লম্বা স্বর্ণের তৈরি একটি চেইন রয়েছে।

ফ্লোরিডার উপকূলবর্তী শহর মিয়ামি থেকে ২১০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের ১৫ ফুট নিচে এই ভগ্নাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায়। স্পেনের পুরনো নথিপত্র ঘেঁটে জানা যায়, জাহাজগুলো বর্তমানে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য পরিবহন করছিল। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৭৫ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণের সম্পদ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

বাদশা সুলেমানের সোনার খনি

বাদশা সুলেমান। পবিত্র কোরআনের বর্ণনা মতে, সুলেমান (আ.) ছিলেন একজন নবী এবং প্রতাপশালী বাদশা। হিব্র“ বাইবেল অনুসারে, তিনি ছিলেন ইসরায়েলের প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ একজন রাজা। বাইবেলে রয়েছে সুলেমান বাদশার সোনার খনির কথা। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ত্ব জরিপ বিভাগের বিশেষজ্ঞরা এক অনুসন্ধানের ভিত্তিতে বলেছেন, সেই সোনার খনি খুঁজে পাওয়া গেছে। তাদের মতে, সৌদি আরবের দক্ষিণ অংশে মাহদ আদ দাহার বা সোনার সূতিকাগার নামে যে বিরাট সোনার খনিটি আছে সেটাই সুলেমান (আ.) বাদশার সোনার খনি। প্রচলিত মিথ বলে, বাদশা হিরাম ও বাদশা সুলেমান ওদির থেকে তাল তাল সোনা নিয়ে এসেছিলেন জেরুজালেমে। বাইবেলের বিবরণ অনুসারে সেই সোনার পরিমাণ হবে প্রায় ৩১ মেট্রিক টন অর্থাৎ সেকালে পৃথিবীতে যত সোনা ছিল তার অর্ধেক।

চীনের প্রাচীন মুদ্রা

চীনের উত্তরাঞ্চলে অভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে চীনা প্রত্নতত্ত্ববিদরা প্রাচীন মুদ্রা পাওয়া যায়। যার মোট ওজন ৩.৫ টন। এ গুপ্তধন পাওয়া গেছে হোলোচাইদেনে (বর্তমানের ওর্দোস শহর) প্রাচীন দুর্গের জায়গায় খনন কাজের সময়। মুদ্রাগুলোর বেশির ভাগই ‘হোজইউয়ান’ ধরনের। চীনে যার প্রচলন ছিল হান বংশের রাজত্বকালে। সেখানেই খনন করে খুঁজে পাওয়া গেছে শতাধিক ছাঁচ, যা মুদ্রা ঢালাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হতো।

 

গুপ্তধনের খোঁজে...

গুপ্তধনের খোঁজে অনেকেই জীবনবাজি রাখেন। গুপ্তধন শিকারিদের কাছে এটি এক নেশা। রত্নপাথর সংগ্রহকারী মূলত গুপ্তধনের খোঁজে দেশ-বিদেশ ছুটে বেড়ান। পর্বত পাড়ি দেন, সমুদ্র জয় করেন। বিরূপ আবহাওয়া মাড়িয়ে তারা গহিন বন, পর্বত গভীর এমনকী সমুদ্রতল থেকে তুলে আনেন দুর্লভ রত্ন পাথর, বিভিন্ন সময়ের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এগুলোর অর্থ মূল্য অস্বাভাবিক রকম বেশি হয়ে থাকে। বিশ্বজুড়ে বহু স্থান রয়েছে যেখানে গুপ্তধন মিলতে পারে এমন সম্ভাবনা নিয়ে ছুটে যান গুপ্তধন শিকারির দল। তেমনই একটি জায়গা ক্যালিফোর্নিয়া। এখানে পাথরের নিচে মিলতে পারে দামি রত্নপাথর। ‘থান্ডার এগস’ খোঁজার জন্য গুপ্তধন শিকারিদের প্রথম পছন্দ মেক্সিকো। এখানকার মাটি স্ক্যানিং করে এই সম্ভাবনা আরও বেড়েছে। মেক্সিকোর রকওন্ড স্টেট পার্ক তো গুপ্তধন শিকারিদের কাছে বিলিয়ন ডলার ক্রেডিট কার্ডের চেয়েও লোভনীয়। ওরাগনের নেভাদা আর লেকভিউ অঞ্চলেও গুপ্তধনের খোঁজ চলে প্রায় সারা বছর। এই অঞ্চলের আশপাশের ৩০ কিলোমিটারের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পদ মিলতে পারে সে আশায় ছুটছে গুপ্তধন শিকারির দল। নিউ মেক্সিকো আর কানসাসও গুপ্তধনের সম্ভাব্য প্রাপ্তিস্থান। এ অঞ্চলে এমন মিথ প্রচলিত যে, ভিনগ্রহীর দল আকাশ থেকে এখানে বিশেষ সময়ে গুপ্তধন ফেলে থাকে। শুধু সৌভাগ্যবান গুপ্তধন শিকারির চোখেই সেগুলো ধরা দেয়। উত্তর ক্যারোলিনাতেও অনেকে ছোটেন গুপ্তধনের খোঁজে। দক্ষিণ ডাকোটাও গুপ্তধন শিকারির পছন্দের জায়গা।

 

আলেকজান্ডারের গুপ্তধন

প্রাচীন মেসিডোনিয়া ও গ্রিসের সম্রাট আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ায় অভিযান পরিচালনা করেন। তিনি ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বে প্রাচীন ব্যাবিলন তথা বর্তমান ইরাকে মারা যান। এবার ইসরায়েলে মিলেছে আলেকজান্ডারের গুপ্তধন। দেশটির উত্তরে গালিল অঞ্চলের একটি পর্বতের ফাটলে দুই হাজার ৩০০ বছর আগের আলেকজান্ডারের সময়কার প্রাচীন মুদ্রা এবং অলংকার খুঁজে পায় পর্বতারোহীরা। গুপ্তধনের মধ্যে আছে দুটি রৌপ্যমুদ্রা, কয়েকটি আংটি, চুড়ি, কানের দুলসহ কয়েকটি রুপার গয়না। এই অঞ্চলে এই প্রথম আলেকজান্ডারের সময়কালের কোনো নিদর্শন পাওয়া গেল। প্রত্নতাত্ত্বিকদের ধারণা, প্রাচীন কোনো যুদ্ধের সময় উদ্বাস্তুরা এই মুদ্রা ও অলংকার পাহাড়ে লুকিয়ে রেখেছিল। আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর থেকে শুরু হওয়া অস্থিরতার সময় এই মূলব্যান সম্পদগুলো ওই এলাকার অধিবাসীরা ভালো সময়ের অপেক্ষায় লুকিয়ে রেখেছিলেন। এর আগে ভূমধ্যসাগরে ইসরায়েলের সীমানার মধ্যে প্রায় দুই হাজার প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা খুঁজে পেয়েছিলেন ডুবুরিরা। স্বর্ণমুদ্রাগুলো ফাতেমি খিলাফত আমলের (৯০৯-১১৭১ খ্রিস্টাব্দ)। ফাতেমি খলিফারা মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা শাসন করতেন। অর্থাৎ স্বর্ণমুদ্রাগুলো প্রায় এক হাজার বছরের পুরনো।

 

গুপ্তধনের মিলেছে দেখা

 পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গুপ্তধন ব্যাকট্রিয়ান গোল্ড। প্রাচীন মিসরে মৃত ফারাওদের শরীরে ও কবরে এই সোনা দিয়ে দেওয়া হতো। তিলিয়া তেপেতে এই দুর্লভ সোনার গুপ্তধনের খোঁজ মেলে।

 

 ২০১৫ সালেই খোঁজ মেলে সিজারিয়া সুনকেন গুপ্তধনের। ইসরায়েলের সিজারিয়া ন্যাশনাল পার্কের কাছে এক শিশুর খেলনা পড়ে যায় সমুদ্রতীরে। সেই খেলনা উদ্ধার করতে গিয়ে ডুবুরির দল এই গুপ্তধনের খোঁজ পায়।

 

 ১৯৮৫ সালের ঘটনা। পোল্যান্ডের একটি বাড়ি ভেঙে ফেলার সময় সেই বাড়ির ভিত্তির নিচেই দেখা মেলে সোর্দা গুপ্তধনের।  এর বর্তমান বাজার মূল্য ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা