শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

দেশে দেশে গুপ্তধন রহস্য

.তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে গুপ্তধন রহস্য

দুর্লভ রত্ন পাথর, সোনা, হীরা, নগদ অর্থমুদ্রার সম্ভার- গুপ্তধন শব্দটি শুনলে এমন ছবিই চোখের সামনে ভেসে ওঠে। মাটির নিচে, সমুদ্রতলে এই অমূল্য সম্পদগুলো লুকিয়ে রেখেছিল তার মালিক। সময়ের পরিক্রমায় আজ এগুলো উন্মুক্ত সম্পদ! গুপ্তধনের জন্য মরিয়া যারা তারাই ছোটে এর পেছনে। তাদের বলা হয় গুপ্তধন শিকারি। তাদের জন্য পৃথিবীর নানা প্রান্তে লোকচক্ষুর অন্তরালে রয়েছে গুপ্তধন।  বহু গুপ্তধনের কথা মানুষ পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে জেনে এসেছে যা এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি..

 

 

ইনকাদের সোনার ভান্ডার

ইনকাদের গুপ্তধন খুঁজে হয়রান বিশ্বের খ্যাতনামা অভিযাত্রীরা। কয়েক শতাব্দী ধরে অমূল্য ইনকাদের সোনার ভান্ডারেরর খোঁজে অভিযান চলেছে। কিন্তু যুগের পর যুগ এ যেন শুধুই মিথ হয়ে টিকে রয়েছে। বলা হয়ে থাকে, অগ্নিদেবতা এলসিঞ্জি পাহারা দিয়ে রেখেছেন ইনকাদের গুপ্তধন। স্প্যানিশ যোদ্ধা ফ্রান্সিসকো পিজারো ১৫৩২ সালে পেরুর কাজামার্কায় ইনকা সাম্রাজ্যে আক্রমণ করেন এবং ইনকা রাজা আতাহুয়াপাকে বন্দি করেন। স্পেনীয় দস্যুরা তাকে হত্যা করে।  লোভী দস্যুরাও চেয়েছিল ইনকাদের দুর্লভ সোনার ভান্ডার। রাজাকে হত্যা করা হয়েছে। এ খবর শোনার পরই লাখ লাখ ইনকা তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়ে। স্পেনীয় দস্যুরা যেন তাদের সোনার ভান্ডারে হাত দিতে না পারে সে জন্য যেখানে যত সোনা, সোনার মন্দির ছিল, সব ভেঙে নিয়ে তারা রওনা হলো অগ্নিদেবতা এলসিঞ্জির পথে। এলসিঞ্জি ছিল বিশাল এক আগ্নেয় পর্বত। গন্তব্যে পৌঁছে তারা সব সোনা ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল, আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি গভীর কোনো খাদে। অলাম্বিয়া থেকে অলিভিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত বিশাল ইনকা সাম্রাজ্যের এক গুপ্ত বনপথ দিয়েই ইনকারা এই স্বর্ণবহর নিয়ে গিয়েছিল। সোনার ভান্ডারে ছিল মন্দিরের সোনার ইট, মূর্তি, ইনকা রাজপরিবারের ব্যবহৃত হাজার হাজার সোনার থালাবাসন। দস্যুদের ভয়ে তারা সবই ফেলে দিয়েছিল এলসিঞ্জির অগ্নিগহ্বরে। সময়ের স্রোতে লাখ লাখ টন ছাই আর শুকনো পাতার আস্তরে এক সময় চাপা পড়ে গেল সেই মহামূল্যবান সম্পদ। ইনকাদের বিশ্বাস ছিল স্পেনীয় লুটেরারা একদিন চলে যাবে। ছাই আবর্জনার স্তূপ থেকে তারা আবার তুলে আনবে তাদের সমস্ত সোনা। ইনকাদের গুপ্তধনের রহস্য উদঘাটনের জন্য বিশেষ অবদান ছিল পেরুর একজন পুরোতত্ত্ববিদ ড. কাটওয়ার রাইটারের। ইনকাদের গুপ্তধনের একেবারে কাছাকাছি গিয়েও সমস্ত আশা ত্যাগ করে ফিরতে হয়েছিল তাকে। কারণ যেখানে তিনি পৌঁছেছিলেন, সেটি ছিল ইনকাদের অগ্নিদেবতা এলসিঞ্জির জ্বালামুখ। এ পথে আর কেউ যায়নি।

 

কোথা থেকে আসে গুপ্তধন

পৃথিবীতে দামি রত্নপাথরের খোঁজ প্রাচীনকাল থেকেই ছিল। যুগে যুগে মানুষ দামি রত্নসামগ্রী সংগ্রহ করেছে। মৃত্যুর আগে সেগুলো নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণের চেষ্টা করেছে। কেউ কেউ জীবদ্দশাতেই সম্পদ নিরাপদ রাখার জন্য লোকচক্ষুর অন্তরালে লুকিয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে এত দামি ও দুর্লভ রত্নপাথর এলো কোথা থেকে?

বিজ্ঞানীদের কাছে এ নিয়ে নানা মতভেদ রয়েছে। কেউ বলছিলেন, এই রত্ন নিয়ে এসেছিল বিশাল বিশাল গ্রহাণু। কোটি কোটি বছর আগে। এই গ্রহাণুগুলো পৃথিবীকে সজোরে ধাক্কা মেরে তাদের শরীর থেকে ঝরিয়ে দিয়ে গিয়েছিল এই রত্ন। আবার কেউ কেউ বলছিলেন, তা নিয়ে এসেছিল বড় বড় উল্কারা। এখন এটা মানা হয় যে, সব গুপ্তধন এসেছিল পৃথিবীর জন্মের (প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে) ২০ কোটি বছর পরে। ওই বড় বড় উল্কারা সজোরে ছুটে এসে ধাক্কা মেরেছিল পৃথিবীকে। ওই ধাক্কায় উল্কাগুলোর শরীর থেকে ঝরে পড়েছিল এই দুর্লভ সোনা, রত্ন, মণি। কলকাতার ‘ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স’-এর বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী সন্দীপ চক্রবর্তী বলেছেন,

৪০০ কোটি বছর আগে যখন পৃথিবীর জন্ম হচ্ছে অগ্নিগর্ভ, জমাট বাঁধা ঘন গ্যাসের মেঘ থেকে তখন ওই প্রচন্ড তাপে লোহা গলে যায়। তার তরল স্রোত চলে যায় পৃথিবীর একেবারে অন্দরে। যাকে বলে, ‘আর্থস কোর’। তারই সঙ্গে পৃথিবীর বুকে ঢুকে যায় প্রচুর পরিমাণে সোনা, প্ল্যাটিনাম, টাংস্টেন, নানা রকমের রত্ন, মণি ও মানিক। এগুলোই গুপ্তধন। যুগে যুগে মানুষ খনি থেকে এগুলো সংগ্রহ করেছে। বিলাস জীবনের সঙ্গী করেছে।

 

ইতিহাসজুড়ে অমূল্য সম্পদের কথা

কঙ্কাল সরাতেই গুপ্তধন
প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বছরের পুরনো গুপ্তধনের খোঁজ মিলেছে গ্রিসে। দেশটির পেলোপনিসাস অঞ্চলের একটি প্রাচীন কফিনেই পাওয়া গেছে এ গুপ্তধন। প্রচুর হীরা, মুক্তা, হাতির দাঁতের কাজ করা গয়না, নানা বহুমূল্য রত্নে ঠাসা ছিল প্রাচীন কফিনটিতে। গ্রিসের পেলোপনিসাস অঞ্চলের মাটির তলায় বহু প্রাচীন সামগ্রীর খোঁজ আগেও মিলেছে বহুবার। একদল মার্কিন প্রত্নতাত্ত্বিক মাটি খুঁড়তে গিয়ে একটি শক্ত কিছু দেখতে পান। আরেকটু খুঁড়তেই বুঝতে পারেন, একটি প্রাচীন কফিন। ধারণা করা হয়, প্রাচীন গ্রিসের কোনো এক যোদ্ধার কবর এটি।

হাজার বছরের পুরনো

ইংল্যান্ডের বাকিংহামশায়ার এলাকার একটি খামারের মাটি খুঁড়তে গিয়ে পাওয়া যায় গুপ্তধন। গুপ্তধন শিকারি দল মাটির দুই ফুট নিচে প্রায় এক হাজার বছরের পুরনো প্রচুর ধাতব মুদ্রা খুঁজে পায়। প্রাচীন এসব মুদ্রার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১৫ লাখ মার্কিন ডলার। একটি বালতির মধ্যে একসঙ্গে প্রায় পাঁচ হাজার মুদ্রা ছিল। এগুলোর মধ্যে ১১ শতকের রাজার ছবি সংবলিত মুদ্রাও ছিল।

ভারতের ১৭ টন রুপার গুপ্তধন

ভারতে ২০০ বছরের পুরনো পুরী মঠে ৮৫ কোটি রুপি মূল্যমানের ১৭ টন রুপার গুপ্তধন পাওয়া যায়। আশ্চর্যের বিষয় হলো, পুরীর এই পরিত্যক্ত মঠের পাশ দিয়ে জগন্নাথ মন্দিরে হাজার হাজার লোক যাতায়াত করলেও কারও চোখেই পড়েনি মূল্যবান এই সম্পদ। ধেনকানালে বরুন বড়াল নামের এক ব্যক্তি প্রায় ৩৫ কেজি ওজনের একটি রুপার খন্ড বিক্রি করার চেষ্টা চালালে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে বরুন বড়াল জানায়, সে এ রুপার খন্ড জগন্নাথ মন্দিরের ডান দিকে অবস্থিত ইমার মঠ থেকে চুরি করেছে। পরে পুলিশ তার এ তথ্যের ভিত্তিতে ২০০ বছরের পুরনো ইমার মঠে যায় তল্লাশি করতে। তারা এ মঠে ৩৫ থেকে ৪০ কেজি ওজনের ৫২২টি রুপার খন্ড পায়। যার ওজন প্রায় ১৭ টন। বর্তমান বাজার দরে এ রুপার মূল্য ৮৫ কোটি রুপি। রুপার খন্ডগুলো একটি তালাবদ্ধ কক্ষে চারটি কাঠের বাক্সে পাওয়া যায়।

সাগরতলে গুপ্তধন

৩০০ বছর আগে সোনা ও বহুমূল্য রত্নবোঝাই ডুবে যাওয়া স্পেনীয় রণতরির খোঁজ পায় কলম্বিয়া। আধুনিক মানব সভ্যতার ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় গুপ্তধনের সন্ধান। আজ থেকে ৩০০ বছর আগে ব্রিটিশদের আক্রমণে ডুবে যায় স্পেনের স্যান হোসে রণতরি। কলম্বিয়ার ক্যারিবিয়ান উপকূলে জাহাজটি ডুবেছিল ১৭০৮ সালের জুনে। স্পেনের মার্কিন ঔপনিবেশিকরা স্পেনের তৎকালীন স্পেনের রাজ পঞ্চম ফিলিপকে ওই রণতরিতে পাঠাচ্ছিলেন প্রচুর উপঢৌকন। সোনা, হীরা, নানাবিধ রত্ন, রুপাবোঝাই জাহাজ। কলম্বিয়ার ক্যারিবিয়ান উপকূলে ব্রিটিশদের আক্রমণে ডুবে স্যান হোসে। মাত্র ৬০০ জাহাজকর্মীকে উদ্ধার করা গেছে। বাকিদের খোঁজ মেলেনি। এরপর থেকেই স্পেন ও কলম্বিয়া স্যান হোসের খোঁজ শুরু করা হয়।

আটলান্টিকের গুপ্তধন

আটলান্টিকের তলদেশ থেকে ১৭১৫ সালের স্পেনের এক জাহাজ বহরের ভগ্নাবশেষ থেকে প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের স্বর্ণমুদ্রা ও শিল্পকর্ম উদ্ধার করেছে স্মিথ পরিবার। প্রাপ্ত গুপ্তধনের মধ্যে ৫১টি স্বর্ণমুদ্রা ও ৪০ ফুট লম্বা স্বর্ণের তৈরি একটি চেইন রয়েছে।

ফ্লোরিডার উপকূলবর্তী শহর মিয়ামি থেকে ২১০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের ১৫ ফুট নিচে এই ভগ্নাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায়। স্পেনের পুরনো নথিপত্র ঘেঁটে জানা যায়, জাহাজগুলো বর্তমানে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য পরিবহন করছিল। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৭৫ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণের সম্পদ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

বাদশা সুলেমানের সোনার খনি

বাদশা সুলেমান। পবিত্র কোরআনের বর্ণনা মতে, সুলেমান (আ.) ছিলেন একজন নবী এবং প্রতাপশালী বাদশা। হিব্র“ বাইবেল অনুসারে, তিনি ছিলেন ইসরায়েলের প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ একজন রাজা। বাইবেলে রয়েছে সুলেমান বাদশার সোনার খনির কথা। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ত্ব জরিপ বিভাগের বিশেষজ্ঞরা এক অনুসন্ধানের ভিত্তিতে বলেছেন, সেই সোনার খনি খুঁজে পাওয়া গেছে। তাদের মতে, সৌদি আরবের দক্ষিণ অংশে মাহদ আদ দাহার বা সোনার সূতিকাগার নামে যে বিরাট সোনার খনিটি আছে সেটাই সুলেমান (আ.) বাদশার সোনার খনি। প্রচলিত মিথ বলে, বাদশা হিরাম ও বাদশা সুলেমান ওদির থেকে তাল তাল সোনা নিয়ে এসেছিলেন জেরুজালেমে। বাইবেলের বিবরণ অনুসারে সেই সোনার পরিমাণ হবে প্রায় ৩১ মেট্রিক টন অর্থাৎ সেকালে পৃথিবীতে যত সোনা ছিল তার অর্ধেক।

চীনের প্রাচীন মুদ্রা

চীনের উত্তরাঞ্চলে অভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে চীনা প্রত্নতত্ত্ববিদরা প্রাচীন মুদ্রা পাওয়া যায়। যার মোট ওজন ৩.৫ টন। এ গুপ্তধন পাওয়া গেছে হোলোচাইদেনে (বর্তমানের ওর্দোস শহর) প্রাচীন দুর্গের জায়গায় খনন কাজের সময়। মুদ্রাগুলোর বেশির ভাগই ‘হোজইউয়ান’ ধরনের। চীনে যার প্রচলন ছিল হান বংশের রাজত্বকালে। সেখানেই খনন করে খুঁজে পাওয়া গেছে শতাধিক ছাঁচ, যা মুদ্রা ঢালাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হতো।

 

গুপ্তধনের খোঁজে...

গুপ্তধনের খোঁজে অনেকেই জীবনবাজি রাখেন। গুপ্তধন শিকারিদের কাছে এটি এক নেশা। রত্নপাথর সংগ্রহকারী মূলত গুপ্তধনের খোঁজে দেশ-বিদেশ ছুটে বেড়ান। পর্বত পাড়ি দেন, সমুদ্র জয় করেন। বিরূপ আবহাওয়া মাড়িয়ে তারা গহিন বন, পর্বত গভীর এমনকী সমুদ্রতল থেকে তুলে আনেন দুর্লভ রত্ন পাথর, বিভিন্ন সময়ের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এগুলোর অর্থ মূল্য অস্বাভাবিক রকম বেশি হয়ে থাকে। বিশ্বজুড়ে বহু স্থান রয়েছে যেখানে গুপ্তধন মিলতে পারে এমন সম্ভাবনা নিয়ে ছুটে যান গুপ্তধন শিকারির দল। তেমনই একটি জায়গা ক্যালিফোর্নিয়া। এখানে পাথরের নিচে মিলতে পারে দামি রত্নপাথর। ‘থান্ডার এগস’ খোঁজার জন্য গুপ্তধন শিকারিদের প্রথম পছন্দ মেক্সিকো। এখানকার মাটি স্ক্যানিং করে এই সম্ভাবনা আরও বেড়েছে। মেক্সিকোর রকওন্ড স্টেট পার্ক তো গুপ্তধন শিকারিদের কাছে বিলিয়ন ডলার ক্রেডিট কার্ডের চেয়েও লোভনীয়। ওরাগনের নেভাদা আর লেকভিউ অঞ্চলেও গুপ্তধনের খোঁজ চলে প্রায় সারা বছর। এই অঞ্চলের আশপাশের ৩০ কিলোমিটারের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পদ মিলতে পারে সে আশায় ছুটছে গুপ্তধন শিকারির দল। নিউ মেক্সিকো আর কানসাসও গুপ্তধনের সম্ভাব্য প্রাপ্তিস্থান। এ অঞ্চলে এমন মিথ প্রচলিত যে, ভিনগ্রহীর দল আকাশ থেকে এখানে বিশেষ সময়ে গুপ্তধন ফেলে থাকে। শুধু সৌভাগ্যবান গুপ্তধন শিকারির চোখেই সেগুলো ধরা দেয়। উত্তর ক্যারোলিনাতেও অনেকে ছোটেন গুপ্তধনের খোঁজে। দক্ষিণ ডাকোটাও গুপ্তধন শিকারির পছন্দের জায়গা।

 

আলেকজান্ডারের গুপ্তধন

প্রাচীন মেসিডোনিয়া ও গ্রিসের সম্রাট আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ায় অভিযান পরিচালনা করেন। তিনি ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বে প্রাচীন ব্যাবিলন তথা বর্তমান ইরাকে মারা যান। এবার ইসরায়েলে মিলেছে আলেকজান্ডারের গুপ্তধন। দেশটির উত্তরে গালিল অঞ্চলের একটি পর্বতের ফাটলে দুই হাজার ৩০০ বছর আগের আলেকজান্ডারের সময়কার প্রাচীন মুদ্রা এবং অলংকার খুঁজে পায় পর্বতারোহীরা। গুপ্তধনের মধ্যে আছে দুটি রৌপ্যমুদ্রা, কয়েকটি আংটি, চুড়ি, কানের দুলসহ কয়েকটি রুপার গয়না। এই অঞ্চলে এই প্রথম আলেকজান্ডারের সময়কালের কোনো নিদর্শন পাওয়া গেল। প্রত্নতাত্ত্বিকদের ধারণা, প্রাচীন কোনো যুদ্ধের সময় উদ্বাস্তুরা এই মুদ্রা ও অলংকার পাহাড়ে লুকিয়ে রেখেছিল। আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর থেকে শুরু হওয়া অস্থিরতার সময় এই মূলব্যান সম্পদগুলো ওই এলাকার অধিবাসীরা ভালো সময়ের অপেক্ষায় লুকিয়ে রেখেছিলেন। এর আগে ভূমধ্যসাগরে ইসরায়েলের সীমানার মধ্যে প্রায় দুই হাজার প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা খুঁজে পেয়েছিলেন ডুবুরিরা। স্বর্ণমুদ্রাগুলো ফাতেমি খিলাফত আমলের (৯০৯-১১৭১ খ্রিস্টাব্দ)। ফাতেমি খলিফারা মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা শাসন করতেন। অর্থাৎ স্বর্ণমুদ্রাগুলো প্রায় এক হাজার বছরের পুরনো।

 

গুপ্তধনের মিলেছে দেখা

 পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গুপ্তধন ব্যাকট্রিয়ান গোল্ড। প্রাচীন মিসরে মৃত ফারাওদের শরীরে ও কবরে এই সোনা দিয়ে দেওয়া হতো। তিলিয়া তেপেতে এই দুর্লভ সোনার গুপ্তধনের খোঁজ মেলে।

 

 ২০১৫ সালেই খোঁজ মেলে সিজারিয়া সুনকেন গুপ্তধনের। ইসরায়েলের সিজারিয়া ন্যাশনাল পার্কের কাছে এক শিশুর খেলনা পড়ে যায় সমুদ্রতীরে। সেই খেলনা উদ্ধার করতে গিয়ে ডুবুরির দল এই গুপ্তধনের খোঁজ পায়।

 

 ১৯৮৫ সালের ঘটনা। পোল্যান্ডের একটি বাড়ি ভেঙে ফেলার সময় সেই বাড়ির ভিত্তির নিচেই দেখা মেলে সোর্দা গুপ্তধনের।  এর বর্তমান বাজার মূল্য ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন