শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ জুলাই, ২০১৭

অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

সরকারি বনভূমি লুটপাট, বাজারে নিষিদ্ধ ওষুধ, এমডির বিরুদ্ধে বিমানবন্দরে সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ অভিযোগের শেষ নেই
সাঈদুর রহমান রিমন ও শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

নিষিদ্ধ ওষুধ বাজারজাত করা, সরকারি জমি দখলসহ বিভিন্ন অপকর্মে অভিযুক্ত ওষুধ কোম্পানি ‘রেনাটা গ্রুপ’ বহুমুখী অপকর্মে দিন দিনই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। রেনাটা গ্রুপের উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের ডেকাট্রন পাউডারসহ বিভিন্ন ইনজেকশন ও ট্যাবলেটের ক্ষতিকর প্রভাব মানবদেহে আশঙ্কাজনক বিস্তার ঘটে চলছে। তা সত্ত্বেও রেনাটা গ্রুপের ক্ষতিকারক ওষুধ উৎপাদন থেকে বিরত রাখা যাচ্ছে না। রেনাটার মালিক-কর্মকর্তাদের কাছে ওষুধ প্রশাসনসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা পর্যন্ত পাত্তা পায় না। ওষুধ প্রস্তুত, রপ্তানিসহ সংশ্লিষ্ট সেক্টরের প্রতাপশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রক হিসেবে রেনাটা গ্রুপ নানা পর্যায়ে সরকারকে রক্তচক্ষু দেখাতেও দ্বিধা করে না। গত বছরের ২১ জানুয়ারি পরিবেশ ও প্রতিবেশের ক্ষতি সাধনের দায়ে রেনাটা পেনিসিলিন প্লান্টকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করে পরিবেশ অধিদফতর। এ ছাড়া ১০ অক্টোবর ওষুধের গায়ের মূল্য কেটে বেশি মূল্য বসানোর দায়ে রেনাটার রংপুর ডিপোকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। 

রেনাটা গ্রুপের কর্ণধার সৈয়দ এস. কায়সার  কবীর অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে সরকারি সম্পদও জবর দখল করে নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ভালুকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘেঁষা কয়েক হাজার কোটি টাকা মূল্যের বনভূমি গিলে খাচ্ছেন তিনি। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বনভূমির বহুদামি ৪১ বিঘা জায়গাতেই রেনাটার স্বপ্ন প্রাসাদ গড়ে তোলার পাঁয়তারা চলছে। গত চার বছর ধরেই সরকারি এ জায়গা গিলে খাওয়ার নানা ফন্দিফিকির চালিয়ে আসছে ওষুধ কোম্পানিটি। সেখানে অবৈধভাবে আস্তানা বানিয়ে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের জড়ো করা হয়েছে। পেশাদার অপরাধীরা মাসের পর মাস সে আস্তানায় অবস্থান নিয়ে গোটা এলাকায় চালাচ্ছে অস্ত্রের মহড়া। এলাকা পর্যায়ে দালাল-এজেন্ট নিয়োগ করে দল উপদলে বিভক্ত করে সংঘাত সংঘর্ষ আর নানা অরাজকতা বাধিয়ে নিজস্ব স্বার্থ হাতানোর ফন্দিফিকিরও চলছে সমানতালে। ভাওয়াল গড়ভুক্ত ভালুকার ধামসুর মৌজায় রীতিমতো সাগর চুরির স্টাইলেই সরকারি জমি লুটে নিচ্ছে কোম্পানিটি। জানা গেছে, ওষুধ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেও রেনাটার উত্থান ঘটে পোলট্রি সেক্টরের ফিড ও ওষুধ প্রস্তুতের মাধ্যমে। রীতিমতো সিন্ডিকেট বানিয়ে পোলট্রি ফিড ও ওষুধের বাজার যথেচ্ছ নিয়ন্ত্রণ করছে গ্রুপটি। মাঝে মধ্যেই এ সেক্টরে কৃত্তিম সংকট সৃষ্টি করাসহ নানারকম নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে পর্যন্ত বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে দ্বিধা করে না রেনাটা সিন্ডিকেট। এ কোম্পানির উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের নানা ইনজেকশন, পাউডার ও ওষুধপথ্যাদি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

দখলবাজি লুটপাটে সিদ্ধহস্ত : ভালুকায় সরকারের বনভূমি হিসেবে গেজেটভুক্ত ৪১ বিঘা জমি ভুয়া কাগজে রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ফলে সরকার একদিকে যেমন হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব তেমনি অপরদিকে বেহাত হচ্ছে সামাজিক বনায়নসহ বিপুল পরিমাণ বনভূমি। আর এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতরাও বহাল তবিয়তেই রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ভূমি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় ও বন বিভাগের একশ্রেণির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের গোপন যোগসাজশে একের পর বনভূমি জবর দখল করে নিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। ভালুকার ধামশুর মৌজার বনের গেজেটভুক্ত ১২১৭ দাগে ২৫৮২ নম্বর দলিলমূলে জনৈক হোছনে আরা ফিরোজ দাতা সেজে ৬৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকার বিনিময়ে তিন বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে দেন। একই দাগ ও মৌজায় কবির উদ্দিন সরকার ওরফে কবির নামে অপর একজনকে দাতা সাজিয়ে ২৫৮৩ নম্বর দলিল মূলে একই মূল্যে সমপরিমাণ জমি রেজিস্ট্রি করে নেয় রেনাটা গ্রুপ। ২০১২ সালের ২৩ মার্চ একই দাগে ২৫২৮ নং-দলিল মূলে ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ১৫ বিঘা বনভূমিও রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে গোলাম মোস্তফা নামে একজনকে দাতা হিসেবে দেখানো হয়েছে। উক্ত গোলাম মোস্তফা ২০১৩ সালের ২৩ ও ২৯ ডিসেম্বর ধামশুর মৌজায় একই দাগে ১০২৮৯ নং ও ১১২০৪ নং-দলিল মূলে ১ কোটি ২৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা মূল্যে আরও ১৩ বিঘা জমি রেজিস্ট্রি করে দেন বলেও সাব-রেজিস্ট্রার দফতরের রেকর্ডপত্র সূত্রে জানা গেছে। একই দিন একই দাগ ও মৌজায় ১১২০৩ নং দলিল মূলে শামছুদ্দিন খান নামের আরেক ব্যক্তিকে দাতা সাজিয়ে ৬২ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যে ৬ বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এভাবেই পৃথক পৃথক দলিলে একেক ব্যক্তিকে ভুয়া দাতা সাজিয়ে সরকারি বনভূমি কিনে নেওয়ার দলিলপত্র বানিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। এসব রেজিস্ট্রি দলিলকে পুঁজি করেই রেনাটা গ্রুপের প্রভাবশালীরা বহুদামি সরকারি বনভূমিতে নিজেদের জবর দখলদারিত্বের আলাদা সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে। বনভূমি কেনাবেচার দলিল রেজিস্ট্রি করার ক্ষেত্রে অভিযুক্ত সাব-রেজিস্ট্রার গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখেই দলিলগুলো রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। তবে বনের জমি রেজিস্ট্রির বিষয়ে জানতে চাইলে তার কাছ থেকে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি। হবিরবাড়ি রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কাশেম জানান, অবৈধভাবে বনভূমি রেজিস্ট্রির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এরইমধ্যে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তা নিয়ে কয়েক দফা উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয় বলেও দাবি করেছেন তিনি। কিন্তু এতকিছুর পরও রেনাটা গ্রুপের প্রতাপশালী মালিকপক্ষকে থামানো যাচ্ছে না। তারা নানা কৌশল আর ক্ষমতার জোরে লোভনীয় সরকারি বনভূমিতে দখলবাজি কায়েম রেখেছেন।

জমি দখল নিয়ে যা ঘটে ভালুকায় : ভালুকা থেকে ৫ কিলোমিটার দক্ষিণে মহাসড়কের পশ্চিম পাশেই বহুদামি প্রাকৃতিক বনভূমির অবস্থান। ২০১২ সালের দিকে ইলিয়াস নামের এক জমির দালালকে বনবিভাগের ওই জমি তার বাবা আমমোক্তারনামা করে দেয়। পরে ইলিয়াস রেনাটা গ্রুপের কাছে জমি বিক্রি করে মর্মে দলিলপত্র তৈরি করে। কিছুদিন পরই ইলিয়াসের বাবা একই জমি ঢাকার আরেক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে। ঢাকার ওই ক্রেতা জমির দখল পেতে ভালুকার রিয়াজ নামের এক বিএনপি নেতার সহযোগিতা নেন। ফলে পরস্পর বিরোধী দুই গ্রুপ জমি দখল নিয়ে মারমুখী অবস্থানে যায়। অথচ পুরো জমি বন বিভাগের। এনিয়ে দুই গ্রুপের সাংঘর্ষিক অবস্থানে পুলিশের উপস্থিতিতে রেনাটার লোকজন প্রতিপক্ষকে গুলি করে। কিছুদিন পর বন বিভাগের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক জমিতে রিসিভারসহ পুলিশ মোতায়েন করেন। পরে পুলিশ দীর্ঘদিন ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। আর এতে রেনাটা গ্রুপ জমিটি দখলে নিতে পারেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভালুকা আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, জমি দখলবাজি থেকে রেনাটা গ্রুপকে বিরত করার জন্য আমি নিজে দলীয় লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। কিন্তু রেনাটা গ্রুপের সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর্যুপরি গুলির সামনে আমরা টিকতে পারিনি। সেদিন কয়েকশ রাউন্ড গুলি চালায় রেনাটার সন্ত্রাসীরা। জমি নিয়ে রেনাটার ভয়াবহ ওই বন্দুকযুদ্ধের সময় পুলিশও রেনাটার পক্ষ নিয়ে গ্রামবাসীদের ওপর বেপরোয়া গুলিবর্ষণ করে। এ কারণে হাজার হাজার গ্রামবাসী নিজেদের জানমাল রক্ষার্থে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। তারপর থেকে রেনাটা গ্রুপ বাধাহীনভাবে জায়গা জমি লুটপাট করলেও সেখানে প্রতিরোধ করার সাহস করে না কেউ। এদিকে রেনাটার প্রস্তুতকৃত গরু মোটাতাজাকরণের ওষুধগুলো মানবদেহের জন্য রীতিমতো অভিশাপ বয়ে এনেছে। অবৈধ প্রক্রিয়ায় মাত্র এক মাসের মধ্যেই গরুকে মোটাতাজা বানাতে রেনাটা কোম্পানির ডেকাট্রন পাউডারের প্রচলন সবচেয়ে বেশি। গবাদিপশুর বিভিন্ন খাদ্যের সঙ্গে এ পাউডার মিশিয়ে খাওয়ালে অতি অল্প সময়েই গরু-বাছুর অস্বাভাবিক আকারে ফুলেফেঁপে বেড়ে ওঠে। কোরবানির পশুর বাজারে মোটাতাজা গরুর চাহিদার কারণে গরুর বেপারিরা গ্রামেগঞ্জে আগাম কিনে রাখা গরুকে মোটাতাজাকরণের ওষুধ খাওয়ায়। এসব ওষুধ খাওয়ানো গরুর মাংস খাওয়া মানুষ লিভার, কিডনি, হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্তসহ ভয়ঙ্কর সব রোগে আক্রান্ত হয়। এসব ওষুধ প্রয়োগ বন্ধ করার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যেই গরু জবাই করতে হয়-অন্যথায় গরু মারা যায়।

রেনাটার মিরপুর ও রাজেন্দ্রপুরের কারখানায় উৎপাদিত নিষিদ্ধ ঘোষিত প্যারাডট ট্যাবলেট ও পায়োগ্লিন ৩০ ট্যাবলেট এখনো বাজারে বেচাকেনা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

রেনাটা কোম্পানির ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা দামের চেয়ে অনেক বেশি দামে কেনাবেচা হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। এ ধরনের অভিযোগে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে জরিমানাসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সত্ত্বেও তাদের অপকর্ম চলছেই। কিছুদিন আগে গাজীপুরে ওষুধের অতিরিক্ত মূল্যের কারণে রেনাটাকে জরিমানা করা হয়। রেনাটার রংপুর ডিপো ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা মূল্য কেটে অতিরিক্ত মূল্য লিখে ওষুধ বিক্রি করায় তাদের জরিমানা ও সতর্ক করা হয়। কোম্পানিটি ওষুধ উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি নিয়েও নানারকম প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে চলছে। তারা ভারতীয় চারটি প্রতিষ্ঠান থেকে কাঁচামাল আমদানি করে মর্মে ঘোষণা দিলেও গত দুই বছর আগেই দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু সেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন ছাড়াই কোম্পানিটি কীভাবে কাঁচামাল সংগ্রহ ও ওষুধ তৈরি করছে সে ব্যাপারে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর কর্মকর্তারা কিছুই জানেন না। চোরাচালানের মাধ্যমে এসব কাঁচামাল ও ওষুধ সংগ্রহ করে কোম্পানির ওষুধগুলো উৎপাদন চলছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগে আরও প্রকাশ, এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের চলাফেরা অত্যন্ত বেপরোয়া। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেও তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, মারামারির ভিডিও ফুটেজ পুলিশের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না
কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ
গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের
কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ
সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী
সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪
রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে বিমান হামলা: দক্ষিণ সুদানে নিহত ৭
হাসপাতালে বিমান হামলা: দক্ষিণ সুদানে নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে গাঁজাসহ আটক, দুই যুবকের জেল
ফেনীতে গাঁজাসহ আটক, দুই যুবকের জেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ আইসক্রিম প্রস্তুতকারককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ আইসক্রিম প্রস্তুতকারককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মায়ের সামনেই কিশোর ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
মায়ের সামনেই কিশোর ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইনডিপেনডেন্স কাপে চ্যাম্পিয়ন জুলাই ফাইটার্স
গাইবান্ধায় ইনডিপেনডেন্স কাপে চ্যাম্পিয়ন জুলাই ফাইটার্স

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে চেইন ছিনতাই, আটক ১
গজারিয়ায় স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে চেইন ছিনতাই, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল
গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু
চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী
শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা
বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু
চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক
ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল
পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব
সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা