শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ জুলাই, ২০১৭

অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

সরকারি বনভূমি লুটপাট, বাজারে নিষিদ্ধ ওষুধ, এমডির বিরুদ্ধে বিমানবন্দরে সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ অভিযোগের শেষ নেই
সাঈদুর রহমান রিমন ও শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
অপকর্মে বেপরোয়া রেনাটা

নিষিদ্ধ ওষুধ বাজারজাত করা, সরকারি জমি দখলসহ বিভিন্ন অপকর্মে অভিযুক্ত ওষুধ কোম্পানি ‘রেনাটা গ্রুপ’ বহুমুখী অপকর্মে দিন দিনই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। রেনাটা গ্রুপের উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের ডেকাট্রন পাউডারসহ বিভিন্ন ইনজেকশন ও ট্যাবলেটের ক্ষতিকর প্রভাব মানবদেহে আশঙ্কাজনক বিস্তার ঘটে চলছে। তা সত্ত্বেও রেনাটা গ্রুপের ক্ষতিকারক ওষুধ উৎপাদন থেকে বিরত রাখা যাচ্ছে না। রেনাটার মালিক-কর্মকর্তাদের কাছে ওষুধ প্রশাসনসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা পর্যন্ত পাত্তা পায় না। ওষুধ প্রস্তুত, রপ্তানিসহ সংশ্লিষ্ট সেক্টরের প্রতাপশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রক হিসেবে রেনাটা গ্রুপ নানা পর্যায়ে সরকারকে রক্তচক্ষু দেখাতেও দ্বিধা করে না। গত বছরের ২১ জানুয়ারি পরিবেশ ও প্রতিবেশের ক্ষতি সাধনের দায়ে রেনাটা পেনিসিলিন প্লান্টকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করে পরিবেশ অধিদফতর। এ ছাড়া ১০ অক্টোবর ওষুধের গায়ের মূল্য কেটে বেশি মূল্য বসানোর দায়ে রেনাটার রংপুর ডিপোকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। 

রেনাটা গ্রুপের কর্ণধার সৈয়দ এস. কায়সার  কবীর অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে সরকারি সম্পদও জবর দখল করে নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ভালুকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘেঁষা কয়েক হাজার কোটি টাকা মূল্যের বনভূমি গিলে খাচ্ছেন তিনি। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বনভূমির বহুদামি ৪১ বিঘা জায়গাতেই রেনাটার স্বপ্ন প্রাসাদ গড়ে তোলার পাঁয়তারা চলছে। গত চার বছর ধরেই সরকারি এ জায়গা গিলে খাওয়ার নানা ফন্দিফিকির চালিয়ে আসছে ওষুধ কোম্পানিটি। সেখানে অবৈধভাবে আস্তানা বানিয়ে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের জড়ো করা হয়েছে। পেশাদার অপরাধীরা মাসের পর মাস সে আস্তানায় অবস্থান নিয়ে গোটা এলাকায় চালাচ্ছে অস্ত্রের মহড়া। এলাকা পর্যায়ে দালাল-এজেন্ট নিয়োগ করে দল উপদলে বিভক্ত করে সংঘাত সংঘর্ষ আর নানা অরাজকতা বাধিয়ে নিজস্ব স্বার্থ হাতানোর ফন্দিফিকিরও চলছে সমানতালে। ভাওয়াল গড়ভুক্ত ভালুকার ধামসুর মৌজায় রীতিমতো সাগর চুরির স্টাইলেই সরকারি জমি লুটে নিচ্ছে কোম্পানিটি। জানা গেছে, ওষুধ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেও রেনাটার উত্থান ঘটে পোলট্রি সেক্টরের ফিড ও ওষুধ প্রস্তুতের মাধ্যমে। রীতিমতো সিন্ডিকেট বানিয়ে পোলট্রি ফিড ও ওষুধের বাজার যথেচ্ছ নিয়ন্ত্রণ করছে গ্রুপটি। মাঝে মধ্যেই এ সেক্টরে কৃত্তিম সংকট সৃষ্টি করাসহ নানারকম নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে পর্যন্ত বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে দ্বিধা করে না রেনাটা সিন্ডিকেট। এ কোম্পানির উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণের নানা ইনজেকশন, পাউডার ও ওষুধপথ্যাদি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

দখলবাজি লুটপাটে সিদ্ধহস্ত : ভালুকায় সরকারের বনভূমি হিসেবে গেজেটভুক্ত ৪১ বিঘা জমি ভুয়া কাগজে রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ফলে সরকার একদিকে যেমন হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব তেমনি অপরদিকে বেহাত হচ্ছে সামাজিক বনায়নসহ বিপুল পরিমাণ বনভূমি। আর এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতরাও বহাল তবিয়তেই রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ভূমি অফিস, সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় ও বন বিভাগের একশ্রেণির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের গোপন যোগসাজশে একের পর বনভূমি জবর দখল করে নিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। ভালুকার ধামশুর মৌজার বনের গেজেটভুক্ত ১২১৭ দাগে ২৫৮২ নম্বর দলিলমূলে জনৈক হোছনে আরা ফিরোজ দাতা সেজে ৬৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকার বিনিময়ে তিন বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে দেন। একই দাগ ও মৌজায় কবির উদ্দিন সরকার ওরফে কবির নামে অপর একজনকে দাতা সাজিয়ে ২৫৮৩ নম্বর দলিল মূলে একই মূল্যে সমপরিমাণ জমি রেজিস্ট্রি করে নেয় রেনাটা গ্রুপ। ২০১২ সালের ২৩ মার্চ একই দাগে ২৫২৮ নং-দলিল মূলে ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ১৫ বিঘা বনভূমিও রেনাটা গ্রুপের নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে গোলাম মোস্তফা নামে একজনকে দাতা হিসেবে দেখানো হয়েছে। উক্ত গোলাম মোস্তফা ২০১৩ সালের ২৩ ও ২৯ ডিসেম্বর ধামশুর মৌজায় একই দাগে ১০২৮৯ নং ও ১১২০৪ নং-দলিল মূলে ১ কোটি ২৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা মূল্যে আরও ১৩ বিঘা জমি রেজিস্ট্রি করে দেন বলেও সাব-রেজিস্ট্রার দফতরের রেকর্ডপত্র সূত্রে জানা গেছে। একই দিন একই দাগ ও মৌজায় ১১২০৩ নং দলিল মূলে শামছুদ্দিন খান নামের আরেক ব্যক্তিকে দাতা সাজিয়ে ৬২ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যে ৬ বিঘা ১১ শতাংশ জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। এভাবেই পৃথক পৃথক দলিলে একেক ব্যক্তিকে ভুয়া দাতা সাজিয়ে সরকারি বনভূমি কিনে নেওয়ার দলিলপত্র বানিয়েছে রেনাটা গ্রুপ। এসব রেজিস্ট্রি দলিলকে পুঁজি করেই রেনাটা গ্রুপের প্রভাবশালীরা বহুদামি সরকারি বনভূমিতে নিজেদের জবর দখলদারিত্বের আলাদা সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে। বনভূমি কেনাবেচার দলিল রেজিস্ট্রি করার ক্ষেত্রে অভিযুক্ত সাব-রেজিস্ট্রার গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখেই দলিলগুলো রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। তবে বনের জমি রেজিস্ট্রির বিষয়ে জানতে চাইলে তার কাছ থেকে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি। হবিরবাড়ি রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কাশেম জানান, অবৈধভাবে বনভূমি রেজিস্ট্রির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এরইমধ্যে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তা নিয়ে কয়েক দফা উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয় বলেও দাবি করেছেন তিনি। কিন্তু এতকিছুর পরও রেনাটা গ্রুপের প্রতাপশালী মালিকপক্ষকে থামানো যাচ্ছে না। তারা নানা কৌশল আর ক্ষমতার জোরে লোভনীয় সরকারি বনভূমিতে দখলবাজি কায়েম রেখেছেন।

জমি দখল নিয়ে যা ঘটে ভালুকায় : ভালুকা থেকে ৫ কিলোমিটার দক্ষিণে মহাসড়কের পশ্চিম পাশেই বহুদামি প্রাকৃতিক বনভূমির অবস্থান। ২০১২ সালের দিকে ইলিয়াস নামের এক জমির দালালকে বনবিভাগের ওই জমি তার বাবা আমমোক্তারনামা করে দেয়। পরে ইলিয়াস রেনাটা গ্রুপের কাছে জমি বিক্রি করে মর্মে দলিলপত্র তৈরি করে। কিছুদিন পরই ইলিয়াসের বাবা একই জমি ঢাকার আরেক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে। ঢাকার ওই ক্রেতা জমির দখল পেতে ভালুকার রিয়াজ নামের এক বিএনপি নেতার সহযোগিতা নেন। ফলে পরস্পর বিরোধী দুই গ্রুপ জমি দখল নিয়ে মারমুখী অবস্থানে যায়। অথচ পুরো জমি বন বিভাগের। এনিয়ে দুই গ্রুপের সাংঘর্ষিক অবস্থানে পুলিশের উপস্থিতিতে রেনাটার লোকজন প্রতিপক্ষকে গুলি করে। কিছুদিন পর বন বিভাগের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক জমিতে রিসিভারসহ পুলিশ মোতায়েন করেন। পরে পুলিশ দীর্ঘদিন ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। আর এতে রেনাটা গ্রুপ জমিটি দখলে নিতে পারেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভালুকা আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, জমি দখলবাজি থেকে রেনাটা গ্রুপকে বিরত করার জন্য আমি নিজে দলীয় লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। কিন্তু রেনাটা গ্রুপের সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর্যুপরি গুলির সামনে আমরা টিকতে পারিনি। সেদিন কয়েকশ রাউন্ড গুলি চালায় রেনাটার সন্ত্রাসীরা। জমি নিয়ে রেনাটার ভয়াবহ ওই বন্দুকযুদ্ধের সময় পুলিশও রেনাটার পক্ষ নিয়ে গ্রামবাসীদের ওপর বেপরোয়া গুলিবর্ষণ করে। এ কারণে হাজার হাজার গ্রামবাসী নিজেদের জানমাল রক্ষার্থে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। তারপর থেকে রেনাটা গ্রুপ বাধাহীনভাবে জায়গা জমি লুটপাট করলেও সেখানে প্রতিরোধ করার সাহস করে না কেউ। এদিকে রেনাটার প্রস্তুতকৃত গরু মোটাতাজাকরণের ওষুধগুলো মানবদেহের জন্য রীতিমতো অভিশাপ বয়ে এনেছে। অবৈধ প্রক্রিয়ায় মাত্র এক মাসের মধ্যেই গরুকে মোটাতাজা বানাতে রেনাটা কোম্পানির ডেকাট্রন পাউডারের প্রচলন সবচেয়ে বেশি। গবাদিপশুর বিভিন্ন খাদ্যের সঙ্গে এ পাউডার মিশিয়ে খাওয়ালে অতি অল্প সময়েই গরু-বাছুর অস্বাভাবিক আকারে ফুলেফেঁপে বেড়ে ওঠে। কোরবানির পশুর বাজারে মোটাতাজা গরুর চাহিদার কারণে গরুর বেপারিরা গ্রামেগঞ্জে আগাম কিনে রাখা গরুকে মোটাতাজাকরণের ওষুধ খাওয়ায়। এসব ওষুধ খাওয়ানো গরুর মাংস খাওয়া মানুষ লিভার, কিডনি, হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্তসহ ভয়ঙ্কর সব রোগে আক্রান্ত হয়। এসব ওষুধ প্রয়োগ বন্ধ করার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যেই গরু জবাই করতে হয়-অন্যথায় গরু মারা যায়।

রেনাটার মিরপুর ও রাজেন্দ্রপুরের কারখানায় উৎপাদিত নিষিদ্ধ ঘোষিত প্যারাডট ট্যাবলেট ও পায়োগ্লিন ৩০ ট্যাবলেট এখনো বাজারে বেচাকেনা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

রেনাটা কোম্পানির ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা দামের চেয়ে অনেক বেশি দামে কেনাবেচা হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। এ ধরনের অভিযোগে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে জরিমানাসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সত্ত্বেও তাদের অপকর্ম চলছেই। কিছুদিন আগে গাজীপুরে ওষুধের অতিরিক্ত মূল্যের কারণে রেনাটাকে জরিমানা করা হয়। রেনাটার রংপুর ডিপো ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা মূল্য কেটে অতিরিক্ত মূল্য লিখে ওষুধ বিক্রি করায় তাদের জরিমানা ও সতর্ক করা হয়। কোম্পানিটি ওষুধ উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি নিয়েও নানারকম প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে চলছে। তারা ভারতীয় চারটি প্রতিষ্ঠান থেকে কাঁচামাল আমদানি করে মর্মে ঘোষণা দিলেও গত দুই বছর আগেই দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু সেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন ছাড়াই কোম্পানিটি কীভাবে কাঁচামাল সংগ্রহ ও ওষুধ তৈরি করছে সে ব্যাপারে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর কর্মকর্তারা কিছুই জানেন না। চোরাচালানের মাধ্যমে এসব কাঁচামাল ও ওষুধ সংগ্রহ করে কোম্পানির ওষুধগুলো উৎপাদন চলছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগে আরও প্রকাশ, এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের চলাফেরা অত্যন্ত বেপরোয়া। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেও তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, মারামারির ভিডিও ফুটেজ পুলিশের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
সর্বশেষ খবর
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ