শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪২, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বড় খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনে কমিটি

আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

ইচ্ছাকৃত খেলাপি নয়, এমন বড় ঋণ পুনর্গঠনে (পুনঃতফসিল) একটি বাছাই কমিটি গঠন করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ৩০ জানুয়ারি গঠন করা এ কমিটির কাছে হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তবে যাচাই-বাছাই শেষে এখন পর্যন্ত কোনো আবেদনই চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। এতে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ না কমে উল্টো বাড়ছে। অন্যদিকে খেলাপি হয়ে যাওয়া উদ্যোক্তাদের বিপর্যয়ও গভীর হচ্ছে।

৫০ কোটি বা তার বেশি অংকের খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের উদ্দেশ্যে জানুয়ারিতে পাঁচ সদস্যের ওই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। নথিপত্রের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত কমিটির কাছে ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে পর্যালোচনা শেষে আবেদন বাছাই করা হয়েছে ৫৬টি। ঋণদাতা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই) এসব আবেদন চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করার কথা। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এখন পর্যন্ত কোনো আবেদনেরই চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। কিছু ব্যাংক সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের ঋণ পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিলেও অন্য ব্যাংকগুলো ঝুলিয়ে রেখেছে। গত সাড়ে চার মাসে বাছাই কমিটি ১৩টি সভা করেছে বলে জানা গেছে।

কমিটির সভায় আবেদন বাছাই হয়েছে এমন একজন আবেদনকারী ব্যবসায়ী নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বণিক বার্তাকে বলেন, ‘অনেক দৌড়ঝাঁপের পর কমিটির সভায় আমার আবেদনটি বাছাই হয়েছে। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমার ঋণ পুনর্গঠন হওয়ার কথা। দুটি ব্যাংক ঋণ পুনর্গঠনে এগিয়ে এলেও ঋণদাতা অন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এখনো সাড়া দেয়নি। এ কারণে কমিটির সভায় বাছাইয়ের পরও ঋণখেলাপির পরিচিতি থেকে নিষ্কৃতি পাচ্ছি না।’

দেশের বস্ত্র ও তৈরি পোশাক, ভোগ্যপণ্য আমদানি, চামড়া শিল্পসহ বিভিন্ন খাতের অর্ধডজনের বেশি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা এ বিষয়ে বণিক বার্তাকে নিজেদের দুর্ভোগের কথা জানিয়েছেন। তারা বলছেন, নানা কারণে ব্যাংকের ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে। এখন যত দ্রুত খেলাপিমুক্ত হওয়া যায়, ততই নিজের ও দেশের জন্য মঙ্গল। দিন যত যাচ্ছে, বন্ধ কারখানার পরিস্থিতি অবনতি হচ্ছে। ঋণ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত যদি আসেই, সেটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে হওয়া দরকার। অন্যথায় পুনর্গঠনের সুযোগ পেলেও সেটি কোনো কাজে লাগবে না।

তবে বাছাই কমিটির সদস্যরা বলছেন, তাদের আন্তরিকতায় কোনো ঘাটতি নেই। যে পরিমাণ আবেদন জমা পড়েছে, সেগুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া অনেক সময়ের ব্যাপার। পুনর্গঠনের প্রতিটি আবেদনের বিষয় ও প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আবার এমন অনেকে আবেদন করেছেন, যারা ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি। কিছু আবেদন এমন এসেছে, যেগুলো ব্যাংক নিজেই চাইলে পুনঃতফসিল করে দিতে পারে। আবার কেউ কেউ সুদ মওকুফের আবেদন করেছেন, যেটি কমিটির এখতিয়ার-বহির্ভূত। এ অবস্থায় যৌক্তিক কারণে খেলাপি গ্রাহকের আবেদন বাছাই করা চ্যালেঞ্জিং বিষয়।

উপযুক্ত আবেদন খুঁজে বের করা বিষয়ে কমিটির সদস্যদের আন্তরিকতার অভাব নেই বলে জানান অর্থনীতি বিশ্লেষক ও সাবেক ব্যাংকার মামুন রশীদ। বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত পাঁচ সদস্যের এ বিশেষ কমিটির অন্যতম সদস্য তিনি। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, ‘সত্যিকার অর্থেই কমিটির সদস্যদের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। আমরা সর্বোচ্চ সময় দিয়ে আবেদনগুলো বাছাই করার চেষ্টা করছি। বেলা ৩টায় শুরু করে রাত ১১টা পর্যন্তও বৈঠক চলেছে। আবেদনের ধরন ও খেলাপির প্রকৃত কারণ উদঘাটন করে নিষ্পত্তি করা কঠিন কাজ। নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ঋণদাতা ব্যাংক ও গ্রাহককের মতামত এবং গ্রাহকের আর্থিক সামর্থ্যও গুরুত্বপূর্ণ।’

মামুন রশীদ আরো বলেন, ‘ধরুন কোনো গ্রাহক ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়েছেন। এখন ওই গ্রাহক পুনর্গঠনের জন্য আবেদন করেছেন। কমিটির সভায় ওই আবেদন পর্যালোচনার জন্য উঠলে সংশ্লিষ্ট সব ব্যাংকের প্রতিনিধি ও গ্রাহকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে সব পক্ষের ঐকমত্য না হলে আবেদনটি নিষ্পত্তি করাও যাচ্ছে না। আবার সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক কোম্পানি আইন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নানা বিধিবিধানের দিকগুলোও দেখতে হচ্ছে। এত কিছুর পরও আমরা অর্ধশতাধিক আবেদন বাছাই করতে পেরেছি।’

মামুন রশীদ ছাড়াও এ কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক (ইডি), অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. দেলোয়ার হোসেন, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি হক’স বে অটোমোবাইলসের কর্ণধার আবদুল হক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালক। এর মধ্যে অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক এ কমিটির আহ্বায়ক এবং ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালককে সদস্য সচিব করা হয়েছে। এতদিন অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হিসেবে এ কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন মো. মেজবাউল হক। আর ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালক হিসেবে মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী সদস্য সচিব ছিলেন। সম্প্রতি এ দুটি পদেই পরিবর্তন এসেছে। অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কমিটির আহ্বায়ক হয়েছেন মো. সিরাজুল ইসলাম। আর সদস্য সচিব হিসেবে পরিচালক বায়জিদ সরকার দায়িত্ব পেয়েছেন।

কমিটির কাজ কতটুকু এগোল- এমন প্রশ্নের জবাবে সিরাজুল ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেয়ার পর কমিটির একটি বৈঠক হয়েছে। চলতি সপ্তাহেই আমরা গভর্নর স্যারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কমিটির যাবতীয় কার্যক্রম ও সমস্যার কথা জানিয়েছি। তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা এরই মধ্যে কিছু আবেদন বাছাই করতে পেরেছি। কমিটির দায়িত্ব হলো আবেদন বাছাই করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেয়া। ব্যাংকগুলো দরকষাকষি শেষে নিজ নিজ পর্ষদে ঋণ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত পাস করবে।’

সিরাজুল ইসলাম আরো বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংকের স্বার্থেই খেলাপি ঋণ কমাতে হবে। কোনো গ্রাহক খেলাপি থেকে বের হয়ে আসতে পারলে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারবেন, কারখানা সচল করতে পারবেন। এতে দেশের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির পাশাপাশি বিনিয়োগ, উৎপাদন ও রফতানি বাড়বে।’

বড় ঋণ পুনর্গঠনে কমিটি গঠনের বিষয়টি জানিয়ে গত ৩০ জানুয়ারি দেশের সবক’টি ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীর কাছে চিঠি পাঠায় বাংলাদেশ ব্যাংক। ‘ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের লক্ষ্যে গঠিত নীতিসহায়তা প্রদানসংক্রান্ত বাছাই কমিটি’ শীর্ষক ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘অর্থনীতিকে চলমান রাখা এবং ব্যাংক খাতকে সুসংহত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থাদি পুনর্গঠনের মাধ্যমে ব্যাংকের ঋণ আদায় নিশ্চিতকল্পে সমস্যাসংকুল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সচল ও লাভজনক করার বিষয়ে বিদ্যমান ঋণসংশ্লিষ্ট নীতিমালা পর্যালোচনাপূর্বক প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে।’

গঠিত এ কমিটির কার্যপরিধির বিষয়ে চিঠিতে বলা হয়, ‘নিয়ন্ত্রণ-বহির্ভূত কারণ যেমন কভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক নিম্ন প্রবৃদ্ধি, বন্যাসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও সর্বোপরি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানগুলোর ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরভিত্তিক শ্রেণীকৃত রয়েছে এমন ৫০ কোটি ও তদূর্ধ্ব ঋণ পর্যালোচনাপূর্বক ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থাদির পুনর্গঠনের এবং বিশেষ বিবেচনায় প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা প্রদানের জন্য বাছাই কমিটি কর্তৃক সুপারিশ প্রদান করা হবে।’

চিঠিতে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষ বিবেচনায় নীতিসহায়তা প্রদানসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে তিন দফা নির্দেশনা দেয়া হয়। এতে বলা হয়, ব্যাংক প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাকে উল্লিখিত সিদ্ধান্তের বিষয়ে অবহিত করবে। ঋণগ্রহীতার আবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে শ্রেণীকৃত এমন ৫০ কোটি ও তদূর্ধ্ব অংকের ঋণগুলো নিয়ন্ত্রণ-বহির্ভূত কারণে প্রকৃতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা এবং সমস্যাসংকুল প্রতিষ্ঠানের পুনর্গঠন ও ওই প্রতিষ্ঠানকে নীতিসহায়তা প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসায় ফিরিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে কিনা, তা যাচাই-বাছাইপূর্বক নির্ধারণ করবে। প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা সচল রাখা ও অনাদায়ী ঋণ পরিশোধের লক্ষ্যে ঋণগ্রহীতার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব, ঋণ পরিশোধ পরিকল্পনা এবং সুদ মওকুফ বা ঋণ পুনঃতফসিলীকরণসহ প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা প্রদানের জন্য পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনক্রমে আবেদন প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগে (ডিভিশন-১) প্রেরণ করতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যেসব গ্রাহকের ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে, কেবল তারাই পুনর্গঠনের আবেদন করতে পারবেন। ওই সময় দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। এর তিন মাস পর গত বছরের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকায় ঠেকে। খেলাপি ঋণের হার দাঁড়ায় ২০ দশমিক ২০ শতাংশে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে আরো ৭৪ হাজার ৫৯১ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ বেড়েছে। গত মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের ২৪ দশমিক ১৩ শতাংশই এখন খেলাপি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গত ৩০ জানুয়ারি ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে দেয়া চিঠিতে যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে, সেগুলো ভঙ্গ করেও অনেক গ্রাহক কমিটির কাছে আবেদন করেছেন। আবার খেলাপি নন, এমন অনেক গ্রাহকও নিজেদের ঋণ পুনর্গঠন করে মেয়াদ বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন। এ কারণে কমিটির পক্ষে আবেদন যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরও মনে করেন, হাজারের বেশি আবেদন একটি কমিটির পক্ষে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেয়া খুবই কঠিন। এজন্য কমিটির সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়েও ভাবা হচ্ছে বলে তিনি বণিক বার্তাকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতের স্বার্থেই খেলাপি ঋণ কমাতে হবে। দেড় দশক ধরে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে যেসব ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, সেগুলো এতদিন ধামাচাপা দিয়ে রাখা হয়েছিল। এখন আন্তর্জাতিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের অডিট ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে সেসব ঋণ খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। তবে যেসব গ্রাহক সত্যিকার অর্থেই যৌক্তিক কারণে খেলাপি হয়েছেন, আমরা তাদের সুযোগ দিতে চাই।’

সৌজন্যে: বণিক বার্তা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন
টেকসই অর্থনীতি গড়তে হলে ক্ষমতার পুনর্বণ্টন জরুরি
টেকসই অর্থনীতি গড়তে হলে ক্ষমতার পুনর্বণ্টন জরুরি
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড
রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের
রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
৬ মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ
৬ মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ
দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ
দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ
সর্বশেষ খবর
ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে মঙ্গলবার
চাঁদপুরে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে মঙ্গলবার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানে মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, ২০ জনের বেশি নিহত
আফগানিস্তানে মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, ২০ জনের বেশি নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চবি-বাকৃবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
চবি-বাকৃবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেকনাফে অস্ত্র ও ইয়াবাসহ কারবারি আটক
টেকনাফে অস্ত্র ও ইয়াবাসহ কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাকৃবি ও চবিতে হামলার রাতে ঘটনায় শেকৃবিতে বিক্ষোভ মিছিল
বাকৃবি ও চবিতে হামলার রাতে ঘটনায় শেকৃবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চবিতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ
চবিতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিপিএলে সাইফার্টের ৪০ বলে সেঞ্চুরি
সিপিএলে সাইফার্টের ৪০ বলে সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিখোঁজের ৮ ঘণ্টা পর অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ৪
নড়াইলে নিখোঁজের ৮ ঘণ্টা পর অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করল শ্রীলঙ্কা
জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্সেনালকে হারিয়ে শীর্ষে লিভারপুল
আর্সেনালকে হারিয়ে শীর্ষে লিভারপুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ
চবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চবির ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি চসিক মেয়রের
চবির ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি চসিক মেয়রের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতলক্ষ্যায় মাথাবিহীন লাশ, দুইজন গ্রেফতার
শীতলক্ষ্যায় মাথাবিহীন লাশ, দুইজন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে শাবিপ্রবিতে পোস্টার প্রেজেন্টেশন
পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে শাবিপ্রবিতে পোস্টার প্রেজেন্টেশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য উপহার পাঠালেন রুমিন ফারহানা
হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য উপহার পাঠালেন রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি
রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়
ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’
‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান
উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের সঙ্গে মারামারি গড়াল ডিএনএ পরীক্ষায়, জানলেন সন্তানদের বাবা নন তিনি
ছেলের সঙ্গে মারামারি গড়াল ডিএনএ পরীক্ষায়, জানলেন সন্তানদের বাবা নন তিনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি
চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের জন্মদিনের উপহার নিয়ে ঝগড়া, স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যা করল স্বামী
ছেলের জন্মদিনের উপহার নিয়ে ঝগড়া, স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যা করল স্বামী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা
পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল
যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে অমানবিক নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, ছেলে-বউসহ আটক ৫
মাকে অমানবিক নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, ছেলে-বউসহ আটক ৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে ৯০০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজা যুদ্ধে ৯০০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাক্কোদার পাহাড়ে আজও ‘শোনা যায়’ ১৯৯ সেনার মৃত্যুর আর্তনাদ!
হাক্কোদার পাহাড়ে আজও ‘শোনা যায়’ ১৯৯ সেনার মৃত্যুর আর্তনাদ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের সময় পরিবর্তন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের সময় পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের পরিকল্পনা বাতিল করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
ভারত সফরের পরিকল্পনা বাতিল করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের ব্যাটে ৬ বলে ৬ ছক্কা, ১২ বলে ১১: শেষ ২ ওভারে উঠল ৭১ রান
সালমানের ব্যাটে ৬ বলে ৬ ছক্কা, ১২ বলে ১১: শেষ ২ ওভারে উঠল ৭১ রান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে পৌঁছেছেন পুতিন
চীনে পৌঁছেছেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়জন হারালেন রশিদ খান
প্রিয়জন হারালেন রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডে গাড়ির কাঁচ মুছে টাকা দাবি, ‘ভারতীয়’ শিক্ষার্থীর ভিডিও ভাইরাল
ইংল্যান্ডে গাড়ির কাঁচ মুছে টাকা দাবি, ‘ভারতীয়’ শিক্ষার্থীর ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওষুধে কমিশন বাণিজ্যের দুঃসহ বোঝা রোগীর ঘাড়ে
ওষুধে কমিশন বাণিজ্যের দুঃসহ বোঝা রোগীর ঘাড়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট, শুনানির দিন ধার্য
ডাকসু নির্বাচন: ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট, শুনানির দিন ধার্য

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকার ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৩ দলের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৩ দলের বৈঠক আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি
নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৯ বছরের তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল এশিয়া
৯৯ বছরের তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল এশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই
কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন র‌্যাব ও এসবি প্রধান
চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন র‌্যাব ও এসবি প্রধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে উত্তাপ ক্যাম্পাসে
ডাকসু নিয়ে উত্তাপ ক্যাম্পাসে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নির্যাতন ছেলে-পুত্রবধূসহ আটক ৫
মাকে নির্যাতন ছেলে-পুত্রবধূসহ আটক ৫

দেশগ্রাম

ওয়াশিংটনের কাছে মাথা নত করবে না দিল্লি
ওয়াশিংটনের কাছে মাথা নত করবে না দিল্লি

পূর্ব-পশ্চিম