শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪২, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বড় খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনে কমিটি

আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

ইচ্ছাকৃত খেলাপি নয়, এমন বড় ঋণ পুনর্গঠনে (পুনঃতফসিল) একটি বাছাই কমিটি গঠন করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ৩০ জানুয়ারি গঠন করা এ কমিটির কাছে হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তবে যাচাই-বাছাই শেষে এখন পর্যন্ত কোনো আবেদনই চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। এতে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ না কমে উল্টো বাড়ছে। অন্যদিকে খেলাপি হয়ে যাওয়া উদ্যোক্তাদের বিপর্যয়ও গভীর হচ্ছে।

৫০ কোটি বা তার বেশি অংকের খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের উদ্দেশ্যে জানুয়ারিতে পাঁচ সদস্যের ওই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। নথিপত্রের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত কমিটির কাছে ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে পর্যালোচনা শেষে আবেদন বাছাই করা হয়েছে ৫৬টি। ঋণদাতা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই) এসব আবেদন চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করার কথা। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এখন পর্যন্ত কোনো আবেদনেরই চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। কিছু ব্যাংক সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের ঋণ পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিলেও অন্য ব্যাংকগুলো ঝুলিয়ে রেখেছে। গত সাড়ে চার মাসে বাছাই কমিটি ১৩টি সভা করেছে বলে জানা গেছে।

কমিটির সভায় আবেদন বাছাই হয়েছে এমন একজন আবেদনকারী ব্যবসায়ী নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বণিক বার্তাকে বলেন, ‘অনেক দৌড়ঝাঁপের পর কমিটির সভায় আমার আবেদনটি বাছাই হয়েছে। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমার ঋণ পুনর্গঠন হওয়ার কথা। দুটি ব্যাংক ঋণ পুনর্গঠনে এগিয়ে এলেও ঋণদাতা অন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এখনো সাড়া দেয়নি। এ কারণে কমিটির সভায় বাছাইয়ের পরও ঋণখেলাপির পরিচিতি থেকে নিষ্কৃতি পাচ্ছি না।’

দেশের বস্ত্র ও তৈরি পোশাক, ভোগ্যপণ্য আমদানি, চামড়া শিল্পসহ বিভিন্ন খাতের অর্ধডজনের বেশি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা এ বিষয়ে বণিক বার্তাকে নিজেদের দুর্ভোগের কথা জানিয়েছেন। তারা বলছেন, নানা কারণে ব্যাংকের ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে। এখন যত দ্রুত খেলাপিমুক্ত হওয়া যায়, ততই নিজের ও দেশের জন্য মঙ্গল। দিন যত যাচ্ছে, বন্ধ কারখানার পরিস্থিতি অবনতি হচ্ছে। ঋণ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত যদি আসেই, সেটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে হওয়া দরকার। অন্যথায় পুনর্গঠনের সুযোগ পেলেও সেটি কোনো কাজে লাগবে না।

তবে বাছাই কমিটির সদস্যরা বলছেন, তাদের আন্তরিকতায় কোনো ঘাটতি নেই। যে পরিমাণ আবেদন জমা পড়েছে, সেগুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া অনেক সময়ের ব্যাপার। পুনর্গঠনের প্রতিটি আবেদনের বিষয় ও প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আবার এমন অনেকে আবেদন করেছেন, যারা ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি। কিছু আবেদন এমন এসেছে, যেগুলো ব্যাংক নিজেই চাইলে পুনঃতফসিল করে দিতে পারে। আবার কেউ কেউ সুদ মওকুফের আবেদন করেছেন, যেটি কমিটির এখতিয়ার-বহির্ভূত। এ অবস্থায় যৌক্তিক কারণে খেলাপি গ্রাহকের আবেদন বাছাই করা চ্যালেঞ্জিং বিষয়।

উপযুক্ত আবেদন খুঁজে বের করা বিষয়ে কমিটির সদস্যদের আন্তরিকতার অভাব নেই বলে জানান অর্থনীতি বিশ্লেষক ও সাবেক ব্যাংকার মামুন রশীদ। বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত পাঁচ সদস্যের এ বিশেষ কমিটির অন্যতম সদস্য তিনি। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, ‘সত্যিকার অর্থেই কমিটির সদস্যদের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। আমরা সর্বোচ্চ সময় দিয়ে আবেদনগুলো বাছাই করার চেষ্টা করছি। বেলা ৩টায় শুরু করে রাত ১১টা পর্যন্তও বৈঠক চলেছে। আবেদনের ধরন ও খেলাপির প্রকৃত কারণ উদঘাটন করে নিষ্পত্তি করা কঠিন কাজ। নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ঋণদাতা ব্যাংক ও গ্রাহককের মতামত এবং গ্রাহকের আর্থিক সামর্থ্যও গুরুত্বপূর্ণ।’

মামুন রশীদ আরো বলেন, ‘ধরুন কোনো গ্রাহক ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়েছেন। এখন ওই গ্রাহক পুনর্গঠনের জন্য আবেদন করেছেন। কমিটির সভায় ওই আবেদন পর্যালোচনার জন্য উঠলে সংশ্লিষ্ট সব ব্যাংকের প্রতিনিধি ও গ্রাহকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে সব পক্ষের ঐকমত্য না হলে আবেদনটি নিষ্পত্তি করাও যাচ্ছে না। আবার সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক কোম্পানি আইন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নানা বিধিবিধানের দিকগুলোও দেখতে হচ্ছে। এত কিছুর পরও আমরা অর্ধশতাধিক আবেদন বাছাই করতে পেরেছি।’

মামুন রশীদ ছাড়াও এ কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক (ইডি), অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. দেলোয়ার হোসেন, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি হক’স বে অটোমোবাইলসের কর্ণধার আবদুল হক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালক। এর মধ্যে অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক এ কমিটির আহ্বায়ক এবং ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালককে সদস্য সচিব করা হয়েছে। এতদিন অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হিসেবে এ কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন মো. মেজবাউল হক। আর ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালক হিসেবে মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী সদস্য সচিব ছিলেন। সম্প্রতি এ দুটি পদেই পরিবর্তন এসেছে। অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কমিটির আহ্বায়ক হয়েছেন মো. সিরাজুল ইসলাম। আর সদস্য সচিব হিসেবে পরিচালক বায়জিদ সরকার দায়িত্ব পেয়েছেন।

কমিটির কাজ কতটুকু এগোল- এমন প্রশ্নের জবাবে সিরাজুল ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেয়ার পর কমিটির একটি বৈঠক হয়েছে। চলতি সপ্তাহেই আমরা গভর্নর স্যারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কমিটির যাবতীয় কার্যক্রম ও সমস্যার কথা জানিয়েছি। তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা এরই মধ্যে কিছু আবেদন বাছাই করতে পেরেছি। কমিটির দায়িত্ব হলো আবেদন বাছাই করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেয়া। ব্যাংকগুলো দরকষাকষি শেষে নিজ নিজ পর্ষদে ঋণ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত পাস করবে।’

সিরাজুল ইসলাম আরো বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংকের স্বার্থেই খেলাপি ঋণ কমাতে হবে। কোনো গ্রাহক খেলাপি থেকে বের হয়ে আসতে পারলে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারবেন, কারখানা সচল করতে পারবেন। এতে দেশের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির পাশাপাশি বিনিয়োগ, উৎপাদন ও রফতানি বাড়বে।’

বড় ঋণ পুনর্গঠনে কমিটি গঠনের বিষয়টি জানিয়ে গত ৩০ জানুয়ারি দেশের সবক’টি ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীর কাছে চিঠি পাঠায় বাংলাদেশ ব্যাংক। ‘ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের লক্ষ্যে গঠিত নীতিসহায়তা প্রদানসংক্রান্ত বাছাই কমিটি’ শীর্ষক ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘অর্থনীতিকে চলমান রাখা এবং ব্যাংক খাতকে সুসংহত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থাদি পুনর্গঠনের মাধ্যমে ব্যাংকের ঋণ আদায় নিশ্চিতকল্পে সমস্যাসংকুল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সচল ও লাভজনক করার বিষয়ে বিদ্যমান ঋণসংশ্লিষ্ট নীতিমালা পর্যালোচনাপূর্বক প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে।’

গঠিত এ কমিটির কার্যপরিধির বিষয়ে চিঠিতে বলা হয়, ‘নিয়ন্ত্রণ-বহির্ভূত কারণ যেমন কভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক নিম্ন প্রবৃদ্ধি, বন্যাসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও সর্বোপরি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানগুলোর ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরভিত্তিক শ্রেণীকৃত রয়েছে এমন ৫০ কোটি ও তদূর্ধ্ব ঋণ পর্যালোচনাপূর্বক ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থাদির পুনর্গঠনের এবং বিশেষ বিবেচনায় প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা প্রদানের জন্য বাছাই কমিটি কর্তৃক সুপারিশ প্রদান করা হবে।’

চিঠিতে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষ বিবেচনায় নীতিসহায়তা প্রদানসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে তিন দফা নির্দেশনা দেয়া হয়। এতে বলা হয়, ব্যাংক প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাকে উল্লিখিত সিদ্ধান্তের বিষয়ে অবহিত করবে। ঋণগ্রহীতার আবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে শ্রেণীকৃত এমন ৫০ কোটি ও তদূর্ধ্ব অংকের ঋণগুলো নিয়ন্ত্রণ-বহির্ভূত কারণে প্রকৃতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা এবং সমস্যাসংকুল প্রতিষ্ঠানের পুনর্গঠন ও ওই প্রতিষ্ঠানকে নীতিসহায়তা প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসায় ফিরিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে কিনা, তা যাচাই-বাছাইপূর্বক নির্ধারণ করবে। প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা সচল রাখা ও অনাদায়ী ঋণ পরিশোধের লক্ষ্যে ঋণগ্রহীতার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব, ঋণ পরিশোধ পরিকল্পনা এবং সুদ মওকুফ বা ঋণ পুনঃতফসিলীকরণসহ প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা প্রদানের জন্য পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনক্রমে আবেদন প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগে (ডিভিশন-১) প্রেরণ করতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যেসব গ্রাহকের ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে, কেবল তারাই পুনর্গঠনের আবেদন করতে পারবেন। ওই সময় দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। এর তিন মাস পর গত বছরের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকায় ঠেকে। খেলাপি ঋণের হার দাঁড়ায় ২০ দশমিক ২০ শতাংশে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে আরো ৭৪ হাজার ৫৯১ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ বেড়েছে। গত মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের ২৪ দশমিক ১৩ শতাংশই এখন খেলাপি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গত ৩০ জানুয়ারি ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে দেয়া চিঠিতে যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে, সেগুলো ভঙ্গ করেও অনেক গ্রাহক কমিটির কাছে আবেদন করেছেন। আবার খেলাপি নন, এমন অনেক গ্রাহকও নিজেদের ঋণ পুনর্গঠন করে মেয়াদ বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন। এ কারণে কমিটির পক্ষে আবেদন যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরও মনে করেন, হাজারের বেশি আবেদন একটি কমিটির পক্ষে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেয়া খুবই কঠিন। এজন্য কমিটির সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়েও ভাবা হচ্ছে বলে তিনি বণিক বার্তাকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতের স্বার্থেই খেলাপি ঋণ কমাতে হবে। দেড় দশক ধরে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে যেসব ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, সেগুলো এতদিন ধামাচাপা দিয়ে রাখা হয়েছিল। এখন আন্তর্জাতিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের অডিট ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে সেসব ঋণ খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। তবে যেসব গ্রাহক সত্যিকার অর্থেই যৌক্তিক কারণে খেলাপি হয়েছেন, আমরা তাদের সুযোগ দিতে চাই।’

সৌজন্যে: বণিক বার্তা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির
বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির

মাঠে ময়দানে

জোবেদা খানমের কুলখানি আজ
জোবেদা খানমের কুলখানি আজ

নগর জীবন

শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক

সম্পাদকীয়

সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

পূর্ব-পশ্চিম