শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সংস্কারের আগেই দলের সঙ্গে সংলাপ

নিজস্ব প্রতিবেদক
সংস্কারের আগেই দলের সঙ্গে সংলাপ

সিদ্ধান্ত ছিল, প্রস্তাবিত ছয় সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট জমার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় দফার সংলাপ হবে; তবে সে সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে এসেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এখন বলছে, সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট দেওয়ার আগেই আরেক দফা সংলাপ হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে। গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ বিষয়টি জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন শেষে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশে ফেরার পর এই প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এবং অপূর্ব জাহাঙ্গীর উপস্থিত ছিলেন।

সংস্কার কমিশনের কার্যক্রম নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, কালকে থেকে (১ অক্টোবর) কাজ শুরুর কথা; কিন্তু একটি সিদ্ধান্ত এসেছে, তার আগে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ আরেক দফা আলোচনা করতে চায়। আলোচনা করে তাঁরা এটা (সংস্কার) চূড়ান্ত করবেন। বিষয়টি স্পষ্ট করতে বললে শফিকুল আলম বলেন, সংস্কারের জন্য ছয়জন কমিশন প্রধানের নাম দেওয়া হয়েছে। আমি বলতে পারি যে, কমিশনের কাজ কিছুটা হলেও শুরু হয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো তো এই সংস্কারের স্টেকহোল্ডার। সে কারণে সংস্কারের আগে তাদের সঙ্গে এই আলাপটা হবে, তাদের মতামত চাওয়া হবে। এ ছাড়া সংবিধান নিয়ে একটি কমিশন বা নির্বাচন নিয়ে যে কমিশন এগুলো করতে তো সময় লাগবে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে নির্বাচনি টাইমফ্রেম নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা- জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, বিশ্বনেতারা নির্বাচনের টাইমফ্রেম নিয়ে কোনো প্রশ্ন করেননি। তারা যেটি করেছেন ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছেন। তারা জানেন, এই সরকার যে ধরনের (সংস্কার) কাজ করছে তাতে সময় লাগবে।

‘১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন হওয়া’ নিয়ে সেনাবাহিনী প্রধানের একটি বিদেশি গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারটি অন্তর্বর্তী সরকার ধারণ করে কিনা? এ প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, আমার মনে হয়, সেনাপ্রধান এখানে ‘ওপিনিয়ন’ দিয়েছিলেন। এটা ‘কোট-আনকোট’ ছিল না। রয়টার্সে যে সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হয়েছে তার ৬ নম্বর প্যারায় বলা হয়েছে, সংস্কার সম্পন্ন করার পর ১৮ মাস। তো সে জায়গায় এটা ষোলো মাস, না আঠারো মাস, না বারো মাস, না ছয় মাস- এটা আসলে নির্ধারণ করবে বাংলাদেশের জনগণ। এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব আরও বলেন, যে কমিশনগুলো করা হলো, এটি খুব বড় একটা রাষ্ট্র মেরামতের কাজ। এই কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে পলিটিক্যাল কনসালটেশন এবং এই কনসালটেশনের পর বাংলাদেশের জনগণ, বাংলাদেশের সোসাইটি, দেশের সব স্টেকহোল্ডার যখন সিদ্ধান্ত নেবে যে, আমরা এই (নির্বাচন অনুষ্ঠান) বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছি, তখন নির্বাচন হবে। এটা কবে হবে এখনি নির্ধারণ করা যাচ্ছে না।

প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনে অংশ নেবেন না বলে নিউইয়র্কে যে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সে সম্পর্কে প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা এক কথার মানুষ। তিনি যদি বলে থাকেন নির্বাচনে অংশ নেবেন না, তো সেটিই করবেন। প্রধান উপদেষ্টা ভাবছেন যে রাষ্ট্র মেরামতের যে কাজ, এটি বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের জন্য একটি বিরাট সুযোগ। তিনি এই মহৎ কাজটি করতে চান। ব্রিফিংয়ের শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব দাবি করেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রধান উপদেষ্টার এ সফর ছিল ঐতিহাসিক এবং অতন্ত সফল।

এ সময় এক সাংবাদিক জানতে চান, কী কারণে এই সফরটিকে ‘সফল’ হিসেবে দাবি করা হচ্ছে? জবাবে শফিকুল আলম বলেন, আপনি যদি গত ২০, ৩০, ৪০ বছরের বাংলাদেশের লিডারদের জাতিসংঘে সফর দেখেন, সেখানে খুবই কম আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে পেরেছেন। দু-তিনজন জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করতে পেরেছেন। এবার যেটা হয়েছে যে, প্রফেসর ইউনূস চার দিনে প্রায় ৫০টি মিটিং করেছেন। এর মধ্যে ১২টি মিটিং ছিল বিশ্বের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে, যার মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট, ইতালির প্রধানমন্ত্রী, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট, ডাচ প্রধানমন্ত্রী, মার্কিন ও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও জাতিসংঘের মহাসচিব, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, আইএলওর প্রধান রয়েছেন। দেখা যাচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা বের হচ্ছেন আর একজন করে বিশ্বের শীর্ষ নেতা তাকে জড়িয়ে ধরছেন। প্রধান উপদেষ্টাকে সেখানে একজন ‘রকস্টার’-এর মতো অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে। সবাই তার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন। এটি ঐতিহাসিক ছিল, কারণ এই সফরে সব নেতাই ড. ইউনূস সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তার সরকারের সঙ্গে তারা কাজ করতে ইচ্ছুক।

জাতিসংঘ সফরে অর্থ সহায়তার প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে প্রেস সচিব জানান, বিশ্বব্যাংক ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার দেবে। রোহিঙ্গাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯ মিলিয়ন ডলার দেবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তিতে ৪০০ মিলিয়ন ইউরো দেবেন। এ ছাড়া আইমএফের চিফ জানিয়েছেন, তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে আছেন। এরই মধ্যে সংস্থাটির একটি টিম বাংলাদেশ সফর করছেন। আইএমএফের এই সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তারা ফিরে গিয়ে বোর্ডকে বাংলাদেশের প্রয়োজনীয়তা জানাবেন। সেই আলোকে সংস্থাটি অতিরিক্ত অর্থ সহায়তা দেবে। এটি গত বছরের ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত সহায়তা হিসেবে আসবে। আমরা আশা করছি, অন্ততপক্ষে আরও ৩ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে আইএমএফ। ব্রিফিংয়ের পর চাকরিপ্রার্থীদের বয়সসীমা ৩৫ করার আন্দোলন সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, এই আন্দোলনটা নতুন নয়, প্রায় ১০-১৫ বছর ধরে হচ্ছে। আমরা মনে করি, নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলনকারীরা তাদের আন্দোলন করবেন। এ ক্ষেত্রে জনপ্রশাসন সংস্কারে যে কমিশন হয়েছে, আবদুল মুয়িদ চৌধুরী, তাঁর সঙ্গে তারা (আন্দোলকারীরা) বসতে পারেন। কারণ, তিনিই একটি ফুল প্যাকেজ নেবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
বড়দিন-থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি ও ফানুস উড়ানো নিষিদ্ধ
বড়দিন-থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি ও ফানুস উড়ানো নিষিদ্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

বিএনপির ৪ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৪ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ডোনাল্ড ট্রাম্প
টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ফুলবাড়ীতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হুমকি প্রদানকারী ছাত্রলীগ কর্মী আটক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হুমকি প্রদানকারী ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাইপগানসহ যুবক গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাইপগানসহ যুবক গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে দেড় শতাধিক দুঃস্থকে সহায়তা প্রদান
রাজারহাটে দেড় শতাধিক দুঃস্থকে সহায়তা প্রদান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানে ব্লিংকেন
সিরিয়া পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানে ব্লিংকেন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক কাজী শাহেদের দাদীর ইন্তেকাল
বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক কাজী শাহেদের দাদীর ইন্তেকাল

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়
ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবির সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
শাবিপ্রবির সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে দুই জনের জেল-জরিমানা
কুমারখালীতে দুই জনের জেল-জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়
ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কন্যা সন্তানের বাবা হলেন মাগুরায় ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত রাব্বি
কন্যা সন্তানের বাবা হলেন মাগুরায় ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত রাব্বি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়া ফেলেছে ইমরান-পড়শী-জীবনের 'কথা একটাই'
সাড়া ফেলেছে ইমরান-পড়শী-জীবনের 'কথা একটাই'

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে ব্রিজের নিচে মিলল নবজাতকের লাশ
ফরিদপুরে ব্রিজের নিচে মিলল নবজাতকের লাশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে ‘শহিদ জিয়া স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের’ উদ্বোধন
শাবিপ্রবিতে ‘শহিদ জিয়া স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের’ উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পর প্রথম ‘অর্থনৈতিক শহীদ’ পাট: উপদেষ্টা
স্বাধীনতার পর প্রথম ‘অর্থনৈতিক শহীদ’ পাট: উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে সাদা দলের প্রার্থী বিজয়ী
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে সাদা দলের প্রার্থী বিজয়ী

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শিক্ষার্থীদের হাত ধরে আসবে শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধদের স্বপ্নের সোনার বাংলা’
‘শিক্ষার্থীদের হাত ধরে আসবে শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধদের স্বপ্নের সোনার বাংলা’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্র্যাক-ডেনমার্কের চুক্তি স্বাক্ষর
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্র্যাক-ডেনমার্কের চুক্তি স্বাক্ষর

৫৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্বশুর বাড়িতে মাছ ধরতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জামাতার মৃত্যু
শ্বশুর বাড়িতে মাছ ধরতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জামাতার মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বশেমুরকৃবিতে বিশ্বব্যাপী গবেষণা তহবিল সংগ্রহ ও এর ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বশেমুরকৃবিতে বিশ্বব্যাপী গবেষণা তহবিল সংগ্রহ ও এর ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী তথ্য মেলা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী তথ্য মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের সচেতনতামূলক ক্যাম্পিং
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের সচেতনতামূলক ক্যাম্পিং

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা