শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

লুটপাটের আইকন এমডি তাকসিম

নিজস্ব প্রতিবেদক
লুটপাটের আইকন এমডি তাকসিম

রাজধানীর গুলশান ও বনানীসহ বেশকিছু এলাকার পয়োবর্জ্য পরিশোধন করতে ৩ হাজার ৭১২ কোটি টাকা ব্যয়ে দাশেরকান্দি পয়োশোধনাগার প্রকল্প হাতে নেয় ঢাকা ওয়াসা। কিন্তু পয়োবর্জ্য শোধনাগারে পৌঁছানোর পাইপলাইন (নেটওয়ার্ক) তৈরি না হওয়ায় মুখথুবড়ে পড়েছে  প্রকল্পটি। এক টাকা রাজস্ব আয় না হলেও এ প্রকল্পের পেছনে প্রতিষ্ঠানটি বছরে খরচ করছে প্রায় ২২৫ কোটি টাকা। কাজ অসম্পূর্ণ থাকলেও বিল ঠিকই বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে ঠিকাদারকে।

একইভাবে সাভারের ভাকুর্তা প্রকল্পের কাজ শেষ না হলেও ঠিকাদারকে নিয়ে গেছেন ৫৭৩ কোটি টাকার বিল। যশলদিয়া থেকে পদ্মা নদীর পানি ঢাকায় সরবরাহের জন্য নেওয়া ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকার এই প্রকল্প ডুবেছে পাইপ কেনায় নয়ছয় করায়। ঢাকা ওয়াসার ৮ হাজার ৮৫ কোটি টাকার এই তিন মেগা প্রকল্প থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন সংস্থার তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান। দেশের দুর্নীতিবাজদের নামের তালিকায় আইকন হিসেবে জায়গা করে নেওয়া এই ব্যক্তি সাত দফায় ওয়াসার এমডি হয়ে গড়েছেন রেকর্ড। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকটাত্মীয় পরিচয়ে বরাবরই অধরা থেকে গেছেন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া এই এমডি।। প্রকল্পে দুর্নীতি, পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিতে টেন্ডারে মারপ্যাঁচ, কাছের অযোগ্য লোকদের প্রকল্প পরিচালক বানিয়ে, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে প্রশস্ত করেছেন লুটপাটের পথ।

এ ব্যাপারে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কর্তৃত্ববাদের সরকারের যে বিকাশ ঘটেছিল তার দৃষ্টান্ত হচ্ছে ঢাকা ওয়াসা। এক ব্যক্তির ক্ষমতাকে কেন্দ্র করে অবারিত দুর্নীতি করা হয়েছে, বোর্ডকে কর্তৃত্বহীন করে রাখা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের উচিত ছিল ঢাকা ওয়াসার কর্মকান্ডের জবাবদিহি নিশ্চিত করা। কিন্তু তারাও কোনো সৎ সাহস দেখাতে পারেনি। অনিয়ম করে বছরের পর বছর ব্যবস্থাপনা পরিচালক করে রাখা হয়েছে তাকসিম এ খানকে। তার দুর্নীতির ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে, গবেষণা প্রতিবেদন আছে। এসব দুর্নীতিবাজ অপরাধীকে চিহ্নিত করে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।’

তাকসিম এ খানের দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার বিষয়ে ঢাকা ওয়াসার সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রবিউল কাইজার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তাকসিম এ খান মেগা প্রকল্পগুলোয় নিজের পছন্দের লোকদের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দিতেন। এই সিন্ডিকেটের যোগসাজশে চলত ওয়াসা। তাকসিমের এসব দুর্নীতিতে সায় না দিয়ে প্রতিবাদ করলেই চাকরিচ্যুত করতে মরিয়া হয়ে উঠতেন। আমাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আমি গত ১২ বছর ধরে তাকসিমের এ অন্যায়ের প্রতিবাদ করে আদালতের দুয়ারে ঘুরছি। দুর্নীতিবাজদের শনাক্ত করে চাকরিচ্যুত করতে হবে, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’      

‘ঢাকাসহ বৃহত্তর মিরপুর এলাকায় পানির চাহিদা পূরণকল্পে মিরপুরের ভূ-গর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরতা হ্রাসকরণ’ প্রকল্পের জন্য সাভারের ভাকুর্তা, তেঁতুলঝোড়া এবং কেরানীগঞ্জের তারানগর ইউনিয়নে জায়গা নির্বাচন করা হয়। ঢাকার পানির স্তর নিচে নামা ঠেকাতে ভূ-গর্ভস্থ পানি তোলার জন্য গভীর নলকূপ বসাতে বেছে নেওয়া হয় এই ইউনিয়নগুলোকে।

সরেজমিন সাভারের ভাকুর্তা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, রাজধানীর মিরপুরে পানি সরবরাহে নেওয়া ওয়াসার ৫৭৩ কোটি টাকার প্রকল্পে গভীর নলকূপসহ পাম্প বসানোর জায়গায় শুধু পাইপ বসিয়ে কাজ শেষ করেছে ঠিকাদার। ৪৬টি গভীর নলকূপ বসানোর কথা থাকলেও পাঁচটিতে পানি ওঠানোর প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিই বসানো হয়নি। এ ছাড়া তিনটিতে শুধু নলকূপের পাইপ বসিয়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করে বিল তুলে নিয়েছেন ঠিকাদার। ৫৭৩ কোটি টাকার প্রকল্পে ধাপে ধাপে হয়েছে হরিলুট। এই প্রকল্প নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় অনুসন্ধানে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১৯ সালের ৭ জুলাই এ প্রকল্প অনুসন্ধান শেষে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠায় দুদক। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ না করে বিভিন্ন অজুহাতে প্রকল্প বাস্তবায়নের সময়সীমা ও প্রকল্প ব্যয় বাড়ানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প পরিচালকসহ প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী এবং ওয়াসার ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট রয়েছেন।’ কিন্তু এসবের পরও জড়িতদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি মন্ত্রণালয়। মুন্সীগঞ্জের যশলদিয়া থেকে পদ্মার পানি পরিশোধন করে ঢাকায় সরবরাহে ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে মেগা  প্রকল্প হাতে নেয় ঢাকা ওয়াসা। শুরু থেকেই এ প্রকল্পে থাবা বসান তৎকালীন এমডি তাকসিম এ খান। বুয়েটে পরীক্ষা না করিয়ে কম পুরুত্বের নিম্নমানের ‘কে৯’ পাইপ ব্যবহার করা হয়। সমালোচিত ওই কে৯ পাইপ সরবরাহ না করতে ২০১৪ সালের ৯ অক্টোবর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেন তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী এম এ রশীদ সিদ্দিকী। তাকসিম তার বিরুদ্ধে গিয়ে ঠিকাদারকে চিঠি দেওয়ায় সরিয়ে দেন প্রকল্প পরিচালককে। অনিয়ম করে প্রকল্প থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা সরিয়েছেন তাকসিম। পদ্মা (যশলদিয়া) ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর পরীক্ষামূলক চালু করার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বিকট শব্দে দুর্বল পাইপ ফেটে ফোয়ারার বেগে ছুটে আসে পানি, এমনকি ওই ভবনে পর্যন্ত ফাটল দেখা যায়। অনেক ঢাক ঢোল পিটিয়ে রাজধানীর চারপাশের নদীদূষণ রোধে ২০১৫ সালে দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগার প্রকল্প হাতে নেয় ঢাকা ওয়াসা। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য বিষয়ে বলা হয়, রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারা, ডিওএইচএস, আফতাবনগর, বাড্ডা, নিকেতন, তেজগাঁও, ফার্মগেট এবং হাতিরঝিল ও এর আশপাশের এলাকার পয়োবর্জ্য পরিশোধন করে বালু নদে ফেলা। ৩ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের কাজ ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা ছিল। শেষ না হওয়ায় মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুন করা হয়। এতে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৩ হাজার ৭১২ কোটি টাকা। ট্রিটমেন্ট প্লান্ট তৈরি হলেও এতে ময়লা সংগ্রহের পাইপলাইন নির্মাণ করা হয়নি। কিন্তু কাজ শেষ না হলেও পুরো বিল বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে ঠিকাদারকে। ফলে ওয়াসা কর্তৃপক্ষ এখন কেবল হাতিরঝিলের একাংশের পানি পরিশোধন করতে পারছে। এ পরিশোধিত পানি বালু নদে গিয়ে অন্যান্য এলাকা থেকে আসা নোংরা পানির সঙ্গে মিশছে। যেনতেন এ কাজেই প্রতিষ্ঠানটি বছরে খরচ করছে প্রায় ২২৫ কোটি টাকা। দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগার প্রকল্পের বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা অনুযায়ী, এটি পরিচালনায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২২৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এ হিসেবে দিনে খরচ সাড়ে ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে রাসায়নিক কেনা বাবদ ৮২ কোটি ৭৭ লাখ, বিদ্যুৎ বিল ২৫ কোটি ৭৫ লাখ এবং ডিজেল ও লুব্রিকেন্টে ২৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা খরচ ধরা হয়েছে। পুরো প্রকল্পজুড়ে অনিয়মের ছড়াছড়ি। এক টাকা রাজস্ব না এলেও প্রতিবছর পরিচালন ব্যয় বাবদ বিপুল টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে এ প্রকল্পে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
বড়দিন-থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি ও ফানুস উড়ানো নিষিদ্ধ
বড়দিন-থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি ও ফানুস উড়ানো নিষিদ্ধ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৪ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৪ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ডোনাল্ড ট্রাম্প
টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ডোনাল্ড ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ফুলবাড়ীতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হুমকি প্রদানকারী ছাত্রলীগ কর্মী আটক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হুমকি প্রদানকারী ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাইপগানসহ যুবক গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাইপগানসহ যুবক গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে দেড় শতাধিক দুঃস্থকে সহায়তা প্রদান
রাজারহাটে দেড় শতাধিক দুঃস্থকে সহায়তা প্রদান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানে ব্লিংকেন
সিরিয়া পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানে ব্লিংকেন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক কাজী শাহেদের দাদীর ইন্তেকাল
বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক কাজী শাহেদের দাদীর ইন্তেকাল

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়
ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবির সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
শাবিপ্রবির সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে দুই জনের জেল-জরিমানা
কুমারখালীতে দুই জনের জেল-জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়
ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কন্যা সন্তানের বাবা হলেন মাগুরায় ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত রাব্বি
কন্যা সন্তানের বাবা হলেন মাগুরায় ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত রাব্বি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়া ফেলেছে ইমরান-পড়শী-জীবনের 'কথা একটাই'
সাড়া ফেলেছে ইমরান-পড়শী-জীবনের 'কথা একটাই'

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে ব্রিজের নিচে মিলল নবজাতকের লাশ
ফরিদপুরে ব্রিজের নিচে মিলল নবজাতকের লাশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে ‘শহিদ জিয়া স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের’ উদ্বোধন
শাবিপ্রবিতে ‘শহিদ জিয়া স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের’ উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পর প্রথম ‘অর্থনৈতিক শহীদ’ পাট: উপদেষ্টা
স্বাধীনতার পর প্রথম ‘অর্থনৈতিক শহীদ’ পাট: উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে সাদা দলের প্রার্থী বিজয়ী
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে সাদা দলের প্রার্থী বিজয়ী

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শিক্ষার্থীদের হাত ধরে আসবে শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধদের স্বপ্নের সোনার বাংলা’
‘শিক্ষার্থীদের হাত ধরে আসবে শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধদের স্বপ্নের সোনার বাংলা’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্র্যাক-ডেনমার্কের চুক্তি স্বাক্ষর
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্র্যাক-ডেনমার্কের চুক্তি স্বাক্ষর

৫৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শ্বশুর বাড়িতে মাছ ধরতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জামাতার মৃত্যু
শ্বশুর বাড়িতে মাছ ধরতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জামাতার মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বশেমুরকৃবিতে বিশ্বব্যাপী গবেষণা তহবিল সংগ্রহ ও এর ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বশেমুরকৃবিতে বিশ্বব্যাপী গবেষণা তহবিল সংগ্রহ ও এর ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী তথ্য মেলা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনব্যাপী তথ্য মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের সচেতনতামূলক ক্যাম্পিং
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের সচেতনতামূলক ক্যাম্পিং

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা