শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ইসলামের চার খলিফার ব্যবসায়ী জীবন

আসআদ শাহীন
ইসলামের চার খলিফার ব্যবসায়ী জীবন
ইসলাম যেভাবে ইবাদত ও ফরজ বিধিবিধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে, তেমনি হালাল পেশা ও জীবিকা অর্জনকেও গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘অতঃপর নামাজ (পড়া) শেষ হলে জমিনে ছড়িয়ে পড় এবং (তারপর) আল্লাহর অনুগ্রহ (রিজিক) অন্বেষণ করো।’ (সুরা আল জুমআ, আয়াত : ১০)
 
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ইবাদতের পর হালাল রিজিক উপার্জন করা (সবচেয়ে বড়) ফরজ।’ (আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ১১৬৯৫)
উপরিউক্ত বর্ণনা থেকে জীবিকা নির্বাহের গুরুত্ব স্পষ্ট। ইসলামের প্রথম যুগের মুসলমান সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বেশির ভাগ ব্যবসা-বাণিজ্যে জড়িত ছিলেন এবং মদিনার সাহাবি বেশির ভাগ কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। 
 
এর দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে দ্বিন শুধু ইবাদত করার নামই নয়, বরং দ্বিন হলো ইবাদত ও লেনদেনের সামষ্টিক নাম। যদি কোন ব্যক্তি বিশুদ্ধ নিয়তে ও সঠিক নিয়মে ব্যবসা ইত্যাদি করে তাহলে আল্লাহ তাকে সওয়াব দান করেন। তাই ইসলামে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করাও দ্বীনের ওপর আমল করার নামান্তর। সুতরাং নিম্নে ইসলামের চার খলিফার অর্থনৈতিক জীবনব্যবস্থা কেমন ছিল—তা তুলে ধরা হলো :
 
আবু বকর সিদ্দিক (রা.)
 
আবু বকর সিদ্দিক (রা.) কাপড়ের ব্যবসা করতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, তিনি ছিলেন কুরাইশদের সর্বশ্রেষ্ঠ বণিক। তিনি সুনৈতিকতা ও উত্তম চরিত্রের অধিকারী একজন সুপরিচিত ও প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী ছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ১৪৭)
উম্মে সালামা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের এক বছর আগে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) ব্যবসায়িক সফরে বসরা (ইরাক) গিয়েছিলেন এবং এই সফরে তাঁর সাথে ছিলেন নুয়াইমান (রা.) এবং সুয়ায়বিত বিন হারমালা (রা.)-ও সঙ্গে ছিলেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৭১৯)
 
আবু বকর সিদ্দিক (রা.) যখন খলিফা হলেন,  তখন তার পরের দিনই তিনি সকালে বাজারে যাচ্ছিলেন এবং তাঁর কাঁধে কাপড়ের গাট্টি ছিল, যার মাধ্যমে তিনি ব্যবসা করতেন। পথিমধ্যে ওমর (রা.) এবং আবু উবাইদাহ ইবনে জাররাহ (রা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাত্ হয়, তখন তারা উভয়ে আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-কে জিজ্ঞেস করেন,  হে আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর খলিফা! গন্তব্য কোথায়? তিনি জবাবে বলেন, বাজার। তখন উভয়েই বলেন, আপনি কিভাবে ব্যবসা করবেন? অথচ আপনি মুসলমানদের গভর্নর ও খলিফা। (অর্থাত্ আপনাকে মুসলমানদের বিষয় দেখাশোনা করার এবং তাদের সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, আপনি এই খলিফার দায়িত্বের সাথে সাথে ব্যবসা কিভাবে করবেন?) তখন আবু বকর সিদ্দিক (রা.) বলেন, তাহলে আমার পরিবার চলবে কেমন করে? ওমর (রা.) ও আবু উবাইদাহ ইবনে জাররাহ (রা.) বলেন, আপনি আমাদের সঙ্গে চলুন, যাতে আমরা আপনার জন্য বায়তুল মাল (রাষ্ট্রীয় কোষাগার) থেকে কিছু (বেতন) নির্ধারণ করে দিতে পারি। আবু বকর (রা.) তাদের সঙ্গে গেলেন এবং সাহাবায়ে কেরাম তাঁর জন্য প্রতিদিন অর্ধেক ভেড়া ও বাত্সরিক ২০০০ দিনার বেতন নির্ধারণ করা হলো। এছাড়াও শীতের ও গ্রীষ্মের দুটি কাপড় পরিধানের জন্য নির্ধারণ করা হয়।
 
আবু বকর সিদ্দিক (রা.) খলিফা হওয়ার আগে তাঁর পরিবারের জন্য যত খরচ করতেন তা-ই নির্ধারণ করা হলো। পরবর্তীতে এ বেতন বাড়িয়ে দৈনিক একটি ভেড়া ও বাত্সরিক ৬০০০ দিনার করা হয়। (সিরাজুল মুলুক, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা- ১২৯)
 
ওমর ফারুক (রা.) 
 
উবাইদুল্লাহ ইবনে উমায়ের (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু মুসা আশআরি (রা.) ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর কাছে প্রবেশের অনুমতি চাইলে তাকে অনুমতি দেওয়া হয়নি; সম্ভবত তিনি কোনো কাজে ব্যস্ত ছিলেন। তাই আবু মুসা (রা.) ফিরে আসেন। পরে ওমর (রা.) পেরেশান হয়ে বলেন, আমি কি আবদুল্লাহ ইবনে কায়স (আবু মুসা রা.-এর নাম)-এর আওয়াজ শুনতে পাইনি? তাঁকে আসতে বলো। কেউ বলল, তিনি তো ফিরে চলে গেছেন। ওমর (রা.) তাঁকে ডেকে পাঠালেন। তিনি (উপস্থিত হয়ে) বলেন, আমাদের এরূপই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। (অর্থাত্ প্রবেশের অনুমতি না থাকলে ফিরে যাও) ওমর (রা.) বলেন, তোমাকে এর ওপর সাক্ষী পেশ করতে হবে। আবু মুসা (রা.) ফিরে গিয়ে আনসারদের এক মজলিসে পৌঁছে তাদের এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলেন। তাঁরা বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ আবু সাঈদ খুদরি (রা.) সাক্ষ্য দেবেন। তিনি আবু সাঈদ খুদরি (রা.)-কে নিয়ে গেলেন। ওমর (রা.) (তার কাছ হতে সে হাদিসটি শুনে) বলেন, (কী আশ্চর্য) আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ কি আমার কাছ থেকে গোপন রয়ে গেল? (আসল ব্যাপার হলো) বাজারের ক্রয়-বিক্রয় অর্থাত্ ব্যবসার জন্য বের হওয়া আমাকে বেখবর রেখেছে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৬২)
 
ওমর (রা.) জাহেলি যুগে বিভিন্ন শিল্পে পারদর্শিতা অর্জনের পর তিনি জীবিকার দিকে মনোনিবেশ করেন। সমগ্র আরবে জীবিকা নির্বাহের অধিকাংশ মাধ্যম ছিল ব্যবসা, তাই তিনিও ব্যবসা শুরু করেন এবং এতে তিনি এত বেশি মুনাফা অর্জন করেন যে তিনি মক্কার ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে গণ্য হতে থাকেন। এমনকি তিনি খলিফা হওয়ার আগ পর্যন্ত ব্যবসা চালিয়ে যান এবং খলিফা হওয়ার পরও তিনি ব্যবসা চালিয়ে যান। (তারিখে দামেস্ক, খণ্ড ৪৪, পৃষ্ঠা ৩৪৫)
 
গ্রীষ্মকালে তিনি বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সিরিয়া দেশে যেতেন এবং শীতকালে তিনি ইয়েমেন দেশে যেতেন। সম্ভবত তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্যের সফরের কারণে তিনি আত্মনিয়ন্ত্রণ, বীরত্ব ও সাহসিকা, অভিজ্ঞতা, ব্যবসায়িক চতুরতা, নৃতাত্ত্বিক চিন্তাধারা এবং প্রজ্ঞার মতো দুর্দান্ত গুণাবলী অর্জন করেছিলেন। (হায়াতুস সাহাবা, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৫০৬)
 
উসমান বিন আফফান (রা.)
 
উসমান (রা.) যে ব্যবসা করতেন তা জগদ্বিখ্যাত ছিল। তিনি কাপড়ের ব্যবসা করতেন এবং খেজুরের ব্যবসাও করতেন। উসমান (রা.) জাহিলিয়াত ও ইসলামী উভয় যুগেই একজন সফল ও প্রসিদ্ধ বণিক ছিলেন এবং তিনি তাঁর টাকা-পয়সা ও মাল মুদারাবাতের সুরতে ব্যবসায় লাগাতেন, অর্থাত্ টাকা-পয়সা বা মাল তিনি সরবরাহ করতেন এবং ব্যবসা অন্য ব্যক্তি দ্বারা করাতেন। (আল মাআরিফ, পৃষ্ঠা ৫৭৫)
 
আলী বিন আবি তালিব (রা.)
 
আলী (রা.) একটি নির্দিষ্ট মেয়াদে অর্থ প্রদানের প্রতিশ্রুতিতে উটের বিনিময়ে তাঁর উট বিক্রি করেছিলেন। তাঁর উটকে উসাইফির বলে ডাকা হতো। (আল মুসান্নাফ লি-সুনআনি, হাদিস- ১৪১৪২)
 
আলী (রা.) বলেছেন, (বদর যুদ্ধের) গনিমতের মাল থেকে আমার অংশের একটি উটনী ছিল এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর খুমুস (পঞ্চমাংশ) হতে একটি উটনী আমাকে দান করেন। যখন আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কন্যা ফাতিমা (রা.) এর সঙ্গে বাসর রাত যাপনের ইচ্ছা করলাম, সে সময় আমি কায়নুকা গোত্রের একজন স্বর্ণকারের সাথে এই চুক্তি করেছিলাম যে সে আমার সঙ্গে (জঙ্গলে) যাবে এবং ইজখির ঘাস (Fresh Lemongrass) বহন করে আনবে এবং তা স্বর্ণকারদের কাছে বিক্রি করে তার মূল্য দ্বারা আমার বিবাহের ওয়ালিমার ব্যবস্থা করব। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৮৯)
 
 
 
 
বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ
এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

২২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

দুটি ছড়া
দুটি ছড়া

ডাংগুলি

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

বিজয়ের গান
বিজয়ের গান

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

রূপকথার ছড়া
রূপকথার ছড়া

ডাংগুলি

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা