শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪

গোলাপ ফোটার দিন

রফিকুর রশীদ
গোলাপ ফোটার দিন

পর্ব-২

আমার আপত্তি নেই কিছুতেই। কিন্তু তরুর সঙ্গে আমার পরিচয় খানিকটা ঘনিষ্ঠ হয়ে এলে একদিন এক চিঠির মধ্যে আবিষ্কার করি- আমার নামের আরও এক দফা রূপান্তর ঘটেছে। তরু আমাকে সোনামণি বলে সম্বোধন করেছে। দুই পৃষ্ঠার চিঠিতে কী লেখা আছে, তখন তার চেয়ে ঢের বড় হয়ে ওঠে ওই নতুন সম্বোধনটুকু। তখন তরু আমার কাছে নেই, হাতের মুঠোয় ধরা আবেগমাখা অসাধারণ চিঠি; সেই চিঠির পাতায় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে তরুর মুখচ্ছবি। প্রথমে হালকা জলছাপ- এই আছে এই নেই, তারপর ধীরে ধীরে পরিস্ফুট হয়ে স্বচ্ছ ছবি, লজ্জারাঙা তরুর হাসিমাখা মুখ। আমি চিঠির পাতায় তাকিয়ে থাকতে থাকতে এক সময় দিব্যি দেখতে পাই- তরুর পাতলা দুটি ঠোঁট কেঁপে উঠছে, নড়ে উঠছে, উচ্চারিত হচ্ছে সোনামণি! আমি তো প্রথমে চমকে উঠি। এদিকে সেদিকে তাকিয়ে দেখি- কেউ শুনে ফেলল না তো! নাহ! চারপাশে কেউ নেই, তা কে শুনবে! আমি শ্রবণেন্দ্রিয়ে প্রাখর্য ঢেলে আবার কান খাড়া করি, আবার বেজে ওঠে সুরের নিক্বণ, সোনামণি!

সেই থেকে সকাল দুপুর সাঁঝ, দিবস রজনী ওই এক ঘোরের মধ্যে কাটে; আমি যেন কান পাতলেই তরুর কণ্ঠের মিষ্টি সুবাস ছড়ানো সম্বোধন শুনতে পাই-

সোনামণি!

হুঁ!

বল না- কী হয়েছে?

কিছুই হয়নি।

কিছু না।

না।

আচ্ছা থাক। এখন তোমার বলতে ইচ্ছে করছে না, আমি বুঝেছি। থাক, তুমি অন্য সময় বলো।

এবার আমি অকস্মাৎ প্রবলভাবে জাপটে ধরি তরুকে, বুকের মধ্যে ওকে পিষে ফেলি আনন্দে-বেদনায়-উচ্ছ্বাসে, বলে উঠি,

কী করে টের পাও তুমি? কিচ্ছু আড়াল থাকতে নেই?

আড়াল! মানে?

আজ তোমাকে মিথ্যে বলেছি তরু।

তরু নীরব।

মিথ্যে বলাও এত কঠিন, জানতাম না।

তরুর মুখে কথা নেই। আমারই দুই হাতের মধ্যে তার পুরো শরীর। কিন্তু সেই শরীরে বুঝি কোনো স্পন্দন নেই। সাড়া-শব্দহীন নিরেট পাথর। ওর প্রতিক্রিয়াহীনতা আমাকে ভেতরে ভেতরে ক্ষুব্ধ করে। শেষে রেগে মেগে দুম করে বলেই ফেলি আজকের ইন্টারভিউ আমি দিইনি তরু।

আমার হাতের বাঁধন থেকে তরু খুব ধীরে ধীরে নিজেকে মুক্ত করে নেয়। মুখে কিছুই বলে না। আমার মুখের দিকে অপলকে তাকিয়ে থাকে। মানুষের দৃষ্টি কি এতই শক্তিশালী! ঘরভর্তি আবছা অন্ধকারেও আমার খুব মনে হয়- তরু সব দেখতে পাচ্ছে। ভীষণ অন্তর্ভেদী ওই দৃষ্টি। মনে মনে ভাবি- বেশ তো! চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার নাম করে আমি বাসা থেকে বেরিয়ে যাই, দিন শেষে ফিরে এসে বলি চমৎকার হয়েছে ইন্টারভিউ। কেন বলি? বিবাহিত স্ত্রীর কাছে এত দিন পর কেন আমাকে মিথ্যে বলতে হলো, তরুর ওই সূচাগ্রদৃষ্টি কি পারে সেই দুষ্পাঠ্য কারণ উদ্ধার করতে?

আমি মিথ্যে বলেছি জেনেও তরু আমাকে কিছুই বলে না। কোনো প্রশ্ন করে না। আমার চোখের দিকে বেশ কিছুক্ষণ এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকার পর নিজেই এক সময় দৃষ্টি নামিয়ে নেয়। আমাকে বলার মতো কিংবা প্রশ্ন করার মতো কোনো কথা যেন খুঁজে পায় না। অকারণেই নিজের দুহাতে মুখ ঢাকে চোখ ঢাকে, আবছা অন্ধকারেও আমি টের পাই ওর শরীর ফুলে ফুলে উঠছে। খানিক পরে মৃদু ফোঁপানিও শুনতে পাই। ভয়ানক বিব্রতবোধ হয়। স্ত্রীর কাছে সত্য স্বীকারের পর আমি ভারমুক্ত হতে পারব ভেবেছিলাম, কিন্তু তেমন কেন হচ্ছে না! এত কাছে তরু, তবু এমন নিঃসঙ্গ কেন বোধ হচ্ছে! আমি কোথাও কোনো কূল-কিনারা না দেখে শেষ পর্যন্ত তরুর দিকেই হাত বাড়াই। ওর কাঁধে হাত রেখে আমি জানাই,

ওই চাকরি আমার হতো না তরু।

কাঁধ থেকে আমার হাত নামিয়ে দিয়ে তরু মুখ ঘুরিয়ে শুয়ে পড়ে। আমার কণ্ঠে তখন অসহায় আর্তনাদ স্ফুট হয়ে ওঠে,

তরু!

রাত অনেক হয়েছে। শুয়ে পড়।

তরু! প্লিজ, আমার কথা শোনো। আমি খুব ভালো করে খোঁজ নিয়ে জেনেছি ওই অফিসে যাদের নেওয়া হবে, আগে থেকেই তাদের ঠিক করা আছে। ইন্টারভিউয়ের নামে শুধু সাজানো নাটক। আমি জেনে-শুনে সে নাটকে নামতে যাব কেন?

এ রকম একটা ব্যাখ্যা যে আমি দিতে পারি সে কথা যেন জানা ছিল তরুর। তাই এ নিয়ে আমার কোনো কথা জানা বা শোনার বিন্দুমাত্র আগ্রহ বুঝি ওর নেই। কী যে শীতল, নিষ্পৃহ, নির্বিকার। আমার অসহ্য লাগে। তবু আমি একা একাই ব্যাখ্যা দিই, আজকের এই একটা ইন্টারভিউয়ের কথা না হয় ছেড়েই দাও, এ নাগাদ ইন্টারভিউ তো কম দিলাম না তরু! ফলাফল তো সেই যথা পূর্বং তথা পরং। চাকরি আমার হবে না, বুঝে গেছি।

 

দুই

কথাটা যে ঠিক হলো না, বলে ফেলার পরই তা টের পাই। চাকরির বাজার খুবই চড়া বটে, তবু তো মাস ছয়েক আগে চাকরি একটা পেয়েছিলাম। হোক এনজিওর চাকরি, তবু সেটা চাকরি তো বটে! অভিজ্ঞতা ছাড়া যেখানে দরখাস্তই করা যায় না, কী ভেবে যেন এই প্রতিষ্ঠান অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেনি। সোজা ইন্টারভিউ। অপ্রাসঙ্গিক আবোল-তাবোল কোনো প্রশ্নের আস্ফালন নেই, ওদের নির্দিষ্ট কর্মসূচি ভিত্তিক কিছু আলোচনা। সেখানে আমার অংশগ্রহণ ছিল অত্যন্ত সপ্রতিভ। চাকরিটা হয়ে গেল একেবারে হুট করে। পদের নাম কর্মসূচি সংগঠক। শুরুতে বেতন এমন আহামরি কিছু নয়। ছয় মাস পর চাকরি কমফার্ম হলে নতুন স্কেলে বেতনও বাড়বে। এক সপ্তার ট্রেনিং শেষে কর্মস্থলে যোগ দিতে হবে। গোল বাঁধল এইখানে এসে। আমার পোস্টিং যশোরের অভয়নগরে। ঢাকা ছেড়ে, সর্বোপরি তরুকে ছেড়ে আমি যাব কী করে!

তখন চাকরিপ্রাপ্তির এই সুসংবাদে দুজনের কেউই আমরা আনন্দিত হতে পারিনি। হাতে সময় অত্যন্ত কম, যা হোক একটা কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলতে হবে। সময় বলতে ট্রেনিংয়ের সাত দিন। উহ্! কী যে টেনশনে কেটেছে সেই সাতটা দিন! সকালে উঠে যে যার মতো বাসা ছেড়ে বেরিয়ে পড়ি বটে, অফিস শেষে বাসায় এসেই শুরু হয় ওই এক প্রসঙ্গের গাওনা। আমি এই চাকরিতে গেলে কী কী সুবিধা, আর অসুবিধাই বা কত রকম তাই নিয়ে আলোচনা। সে আলোচনা অনেকটাই একপক্ষীয়। তরু সেই প্রথম দিনেই তার অভিমত জানিয়ে দিয়েছে- এ চাকরি করতে হবে না। যেভাবে চলছে চলুক।

চলছে মানে তো শুধু ওই তরুর একার চাকরির মাইনে আর আমার গোটা দুই টিউশনির উপার্জন- এতেই সংসার চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। এ অবস্থায় আমার একটা চাকরি খুবই প্রয়োজন। কিন্তু তাই বলে চাকরির বদলে তরুকে ছাড়তে হবে! এ হিসাব মেলাতেই পারি না। গভীর রাতে শরীরে শরীর ঘষে আগুন লাগা মুহূর্তে তরু স্পষ্ট জানিয়ে দেয়- না, আমি কোথাও যেতে দেব না।

তরুর চাকরিতে ট্রান্সফার নেই। শুনেছি আমারটায় সে সুযোগ আছে। কিন্তু ছয় মাস পেরোনোর আগে সে কথা মুখেও আনা যাবে না। তাহলে আমি কী করব? ইউনিভার্সিটি থেকে বেরোনোর পর সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে চাকরির ইন্টারভিউ তো এ নাগাদ কম দিলাম না। সাফল্য বলতে এত দিনে এই এনজিওর চাকরি লাভ। তরুকে আপাত ছাড়তে হবে বলে সেই চাকরি আমি করব না? একা একা বাসায় থাকা অসম্ভব মনে হলে তরু না হয় এই ক’মাসের জন্য বাবা-মায়ের কাছে গিয়ে থাকবে। মোহাম্মদপুরে বাবার বাড়ি। মোহাম্মদপুর টু মতিঝিল এখন নানা রকম বাস চলাচল করে। ওর অফিস করারও কোনো অসুবিধা নেই। না, সে ওই বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছে নিজের ইচ্ছেমতো, এখন আর মাথা নিচু করে সেখানে ঢুকতে পারবে না। এই তার সাফ কথা। অথচ ওই বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ যে মোটেই নেই, তা কিন্তু নয়। বিয়ের পর এক রকম গিটবাঁধা গুমোট পরিবেশ বিরাজ করেছে বেশ ক’মাস। তারপর ওর ছোট বোন তৃণা এসেছে, এসেছে মানে ইউনিভার্সিটি থেকে এখনো চলে আসে মাঝেমধ্যে, দীর্ঘসময় ধরে তরুর সঙ্গে গল্পগুজব করে, শুনেছি একদিন নাকি ওদের বড় ভাবিও এসেছিলেন তরুকে দেখতে। কেবল তরুকেই দেখতে এসেছিলেন। আমি তখন বাসায় ছিলাম না। আমার জন্য অপেক্ষাও করেননি। তৃণা এবং বড় ভাবি দুজনেই জানিয়েছে- তরুকে দেখার খুব সাধ মায়ের; কিন্তু রাশভারি প্রকৃতির মানুষ হচ্ছেন ওদের বাবা, তাঁর অনুমতি নেই বলেই মায়ের আসা হয় না। তবে একদিন ঠিকই চলে আসবেন, এসে মেয়ের হাত ধরে হিড়হিড় করে টেনে নিয়ে যাবেন।

আর জামাই?

তরু এই জায়গাতে সাংঘাতিক অনড়। আমার এতটুকু অসম্মান হয় এমন কাজ করবেই না, এমন জায়াগায় যাবেই না।

কাজেই আমার পক্ষে যশোরের অভয়নগরে চাকরি করতে যাওয়া সম্ভব হবে না, এটা একরকম নিশ্চিত হয়েই যায়। তাহলে আর এই এক সপ্তার ট্রেনিং নিয়ে কী কাজ! সকালে উঠে সেই মহাখালী যাওয়া কি সোজা কথা? চাকরি না করলে এই টানাহেঁচড়া করে লাভ কী! এ বেলায় তরু আবার বেশ ঠেলে পাঠায় যাও না যাও, প্রশিক্ষণ ভালো কাজ। প্রশিক্ষণ মানুষের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়, দক্ষতা বাড়ায়। বলা যায় না, কোন দক্ষতা যে কখন কোথায় কাজে লেগে যায়।

এভাবেই আমার সাত দিনের প্রশিক্ষণ শেষ হয়। অবাক কান্ড হচ্ছে প্রশিক্ষণ শেষে কেমন করে জানি না আমার সিদ্ধান্তই পাল্টে যায়।

প্রশিক্ষণ শেষ হয় বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায়। শুক্রবার ছুটি। কর্মস্থলে যোগ দিতে হবে শনিবারে। সহ-প্রশিক্ষণার্থীদের অনেকের সঙ্গেই ঠিকানা বিনিময় হয়, চাকরিপ্রাপ্তির আনন্দে হা হা হাসাহাসি হয়, ঝিনাইদহের কলিগ তো জোর দাবিই জানিয়েছেন আমি যেন অভয়নগর যাওয়ার পথে আগের দিন তার ওখানে নেমে পড়ি। রাতভর জম্পেশ আড্ডা হবে, তারপর সকালের বাস ধরিয়ে দেবেন। ঝিনাইদহ থেকে অভয়নগর ঘণ্টা দেড়েকের পথ। অসুবিধা কিছুই নেই। প্রশিক্ষণ শেষে কর্তৃপক্ষ সবার হাতে হাজার দেড়েক টাকা তুলে দিয়েছে; মাত্র এক হাজার পাঁচশ টাকা। সেটুকুই কে কীভাবে খরচ করবে তাই নিয়ে মহাপরিকল্পনা শুনতে পাই। বাসায় ফিরে এসব সাতকাহনের কেচ্ছা মেলে ধরি তরুর সামনে। শুনতে শুনতে তরুর কখনো হাসি পায়, হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ে; কখনো স্প্রিংয়ের পুতুলের মতো উত্তেজনায় লাফিয়ে ওঠে-তার মানে তুমি অভয়নগরে যাচ্ছ?

আমি তার চোখ ছুঁয়ে দিব্যি দিই,

নাহ!  তোমাকে ছেড়ে যাব কী করে?

তার মানে যেতে ইচ্ছে করছে ঠিকই, আমিই তোমার বাধা, তাই তো!

কী মুশকিল, আমি কি তাই বলেছি?

তার মানে,  অর্থ করলে তাই দাঁড়ায়।

এরকম বাঁকা পথে তো কথার অর্থ তুমি করতে না তরু?

আমার মতো দশা হলে তুমিও তাই করতে।

তোমার মতো দশা মানে?

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
পেছনে পড়ে থাকে
পেছনে পড়ে থাকে
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
সর্বশেষ খবর
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

এই মাত্র | বাণিজ্য

রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন
রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা
‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’
‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ
নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদিনায় সর্বপ্রথম জুমার খতিব নিযুক্ত হন যে সাহাবি
মদিনায় সর্বপ্রথম জুমার খতিব নিযুক্ত হন যে সাহাবি

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘হুজুর’ শব্দের অর্থ ও ব্যবহার
‘হুজুর’ শব্দের অর্থ ও ব্যবহার

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় আরবি ভাষার গুরুত্ব
ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় আরবি ভাষার গুরুত্ব

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়
সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক
পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় বিজয় উৎসব
কানাডায় বিজয় উৎসব

২ ঘন্টা আগে | পরবাস

রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র
শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার
ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের
ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

৬ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন