শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬

সংগীতপ্রেমী

রবীন্দ্রসংগীতে মার্কিন বন্ধু

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রসংগীতে মার্কিন বন্ধু

সংগীতের প্রতি টান নেই, এমন ব্যক্তি পৃথিবীতে কমই আছেন। হোক নিজ দেশের কিংবা ভিন্ন দেশের সংগীত। মনের ভিতরে সংগীতের সুর বহমান স্রোতে বয়ে যায়। এ এক অমোঘ আকর্ষণ। তাকে এড়ানো যায় না। মার্কিন নাগরিক জন থর্প হচ্ছেন এমনি এক সংগীতপিপাসু ব্যক্তি, যার হৃদয়ে বাংলা সংগীতের সুর ঢেউ খেলে যায়। যিনি মনের টানে পিয়ানোতে সুর তোলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের ‘বাংলার মাটি, বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল-পুণ্য হউক, পুণ্য হউক, পুণ্য হউক হে ভগবান’ গানটি। সেই সুর লহরীতে হাবুডুবু খাচ্ছেন বাংলার এই মার্কিন বন্ধু।

 

ছয় বছর বয়সে মায়ের হাত ধরে পিয়ানো শেখা। আমেরিকান পরিবারটিতে অল্প বয়স থেকেই ছেলেমেয়েরা পিয়ানোসহ নানান বাদ্যযন্ত্র বাজাতে শিখত। এখন তার বয়স ৬২ কিন্তু প্রতিদিনই বাজিয়ে চলেছেন পিয়ানো। তবে তাতে সুর পায় রবীন্দ্রনাথের ‘আনন্দেরই সাগর হতে এসেছে আজ বান। দাঁড় ধরে আজ বোস রে সবাই, টান রে সবাই টান’। বলছিলাম মার্কিন নাগরিক জন থর্পের কথা।

 

রাজশাহী নগরীর ভদ্রার পদ্মা আবাসিক এলাকায় তার বসবাস। আর সেখানে সংগীত চর্চার জন্য গড়ে তুলেছেন বরেন্দ্র মিউজিক্যাল আর্ট সেন্টার। নিজের দেশ ছেড়ে গানের টানে স্ত্রী জেন থর্পকে নিয়ে বাসা বেঁধেছেন এ দেশে। যেন বাংলার মাটির সঙ্গে মিশে থাকা সংগীতের ঘ্রাণের খোঁজে এ দেশে পড়ে রয়েছেন। বাংলার সুর, বিভিন্ন স্বাদের সুর সংগীতে সমৃদ্ধ হলেও জন থর্পের আকর্ষণ রবীন্দ্রসংগীতের ওপর। তার প্রথম শেখা বাংলা গানের কথা বলতেই মাথা দুলিয়ে গেয়ে ওঠেন ‘যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে।’

 

রবীন্দ্রসংগীত তার আরাধ্য বিষয় হলেও আগ্রহের কমতি নেই নজরুল, লালন গীতিতেও। শুধু তাই নয়, ভিন্ন ভাষার হওয়ায় রবীন্দ্রসংগীত বুঝতে মূলভাব, ছন্দ, তাল, লয় ও অন্তমিল জুড়ে করেছেন ইংরেজি অনুবাদ। বের করেছেন বই, যেখানে বাংলার পাশাপাশি রয়েছে ইংরেজি অনুবাদ। স্বরলিপিসহ স্থান পেয়েছে ১০২টি রবীন্দ্রসংগীত। বইয়ের নাম আনন্দেরই সাগর থেকে... বা ফ্রম আ জুবিলান্ট সি...। বইয়ের নামকরণের পেছনের গল্প বলতে গিয়ে জন জানান, এটা তার প্রথম ইংরেজিতে অনুবাদ করা রবীন্দ্রসংগীত। লক্ষ্য বিশ্বের কাছে রবীন্দ্রসংগীতকে ছড়িয়ে দেওয়া। জনের ভাষ্য হচ্ছে, রবীন্দ্রনাথ বিশ্বকবি কিন্তু রবীন্দ্রসংগীতের ইংরেজি স্বরলিপি না থাকায় সবাই চর্চা করতে পারছে না। তাই বিশ্বকবিকে বিশ্বের কবি করে তুলতে তার এই প্রচেষ্টা।

 

আর এর পাশাপাশি নিজের দেশের গভীরে লুকিয়ে থাকা সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে বাংলার মাটিতে পরিচিত ঘটানো। কারণ ওয়েস্টার্ন কালচারের প্রসঙ্গ আসলে ভেসে আসে রক ঘরানার গানের উন্মাদনা। কিন্তু তার বক্তব্য হচ্ছে, ওয়েস্টার্ন কালচারের মধ্যেও ক্লাসিক্যাল সংগীত রয়েছে। কিন্তু বাইরের দেশে তা তেমন পরিচিতি পায়নি। যেটা রক শিল্পীরা পেয়েছেন। 

 

দুই দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময়ের দায়িত্ব নিয়ে ১৯৮০ সালের শেষ দিকে এ দেশে এসেছিলেন জন থর্প। কিন্তু এখানে এসে বাংলার প্রেমে পড়ে যান। বাংলাদেশের সঙ্গে পরিচিতির বিষয়ে জানতে চাইলে জন বলেন, ১৯৭১ সালে যখন বাংলাদেশে রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা সংগ্রাম চলছিল সেই দুঃসময়ে পরিচয় ঘটে বাংলাদেশের সঙ্গে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের মেইন অঙ্গরাজ্যে আমাদের বসবাস। প্রতিদিন পত্রিকার পাতা ভরে, টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠত হৃদয়বিদারক দৃশ্য। তখন থেকেই অন্য রকম একটা আকর্ষণ তৈরি হয়ে গিয়েছিল এ দেশের জন্য, এখানকার মানুষের জন্য।

 

আর ১৯৮০ সালের দিকে এ দেশে চলে আসা অনেকটাই ছিল দৈবাত। বাংলাদেশে এসে তাদের প্রথম আবাস গড়ে ওঠে লালনের আখড়া-খ্যাত কুষ্টিয়ায়। মূলত বিশুদ্ধ বাংলাভাষা শেখার টানেই কুষ্টিয়ায় যাওয়া। এরপর সেখানে বাংলা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি হয়ে স্বামী-স্ত্রীতে চলতে থাকে বাংলা শেখার কসরত। আর ওই কোর্স করার সময়ই পরিচয় হয় রবীন্দ্রনাথের অবিনশ্বর সৃষ্টি গান, গল্প আর কবিতার সঙ্গে। কুষ্টিয়ায় থাকার সুবাদে তিনি বেড়িয়ে এসেছেন শিলাইদহ কুঠিবাড়ীতে। তবে মনের সুপ্ত বাসনা রবীন্দ্রনাথের হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান শান্তি নিকেতন, জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি এবং শাহজাদপুরের রবীন্দ্র কুঠিবাড়ী দেখা। এরপর ১৯৯৫ সালের দিকে জীবনের প্রয়োজনে নিজ দেশে পাড়ি জমান এই দম্পতি। কিন্তু আবার তারা ২০১১ সালে এ দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হন সংস্কৃতি আর সংগীতের টানে। ছেলেমেয়ে আত্মীয় পরিজন ফেলে রাজশাহীতে গড়ে তোলেন তাদের আবাস।

 

মেঘমুক্ত নীল আকাশ। নীলের বাটি যেন উপুড় হয়ে পড়ে আছে হেমন্তের আকাশে। বাতাসের হিমেল আমেজে একদিন বিকেল বেলায় রাজশাহীর ভদ্রায় জন থর্পের খোঁজে বের হলাম। তবে তার সন্ধান পেতে খুব বেগ পেতে হলো না। অনেক উঁচু উঁচু আবাসিক ভবনের মাঝে একটি ভবনের গায়ে টাঙানো রয়েছে বরেন্দ্র মিউজিক্যাল আর্ট সেন্টার। ভবনের প্রধান ফটক পেরিয়ে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতেই কানে ভেসে এলো ভাওলিনের মনকাড়া সুর। সেই সুর টেনে নিয়ে গেল ৬২ বছরের সফেদ শ্মশ্রুমণ্ডিত মুখমণ্ডলের সাদামাঠা এক বিদেশির কাছে। তার কাছে যাওয়ার পর মনে হলো তিনি বিদেশি নাকি বাঙালি?

পরিচয় জানার আগেই স্পষ্ট এবং সাবলীল বাংলায় জন থর্পের কণ্ঠ থেকে বের হয়ে এলো ‘কেমন আছেন?’ তার সঙ্গে কুশল বিনিময়ের পর যখন তাকে জানালাম, আপনি অসাধারণ মনকাড়া সুরে ভাওলিন বাজান, তিনি সঙ্গে সঙ্গে বাধা দিয়ে বলে উঠলেন, ‘আমি ভালো পারি না। কারণ আমি এখনো ছাত্র। কেবল শিখছি। আমি গিটার ও পিয়ানো বাজাই। কথা শেষ না হতেই তিনি গেয়ে ওঠেন, ‘কান্নাহাসির-দোল-দোলানো পৌষ-ফাগুনের পালা, তারি মধ্যে চিরজীবন বইব গানের ডালা’।

 

তিন কক্ষের বাসার চারদিকে ছড়ানো সংগীতের বিভিন্ন যন্ত্র ও উপকরণ। তার মধ্যে রয়েছে গিটার, কিবোর্ড, তবলা, হারমোনিয়াম এবং এক পাশে জনের প্রিয় পিয়ানো। যন্ত্র এবং কণ্ঠ সংগীতের ওপর ক্লাস নেন তিনি। দুই ব্যাচে বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থীরা শিখছেন গিটার। জন একজন সংগীতজ্ঞ মানুষ। সংগীতের ওপর ডিগ্রি নিয়েছেন আমেরিকার মেইন ইউনিভার্সিটি থেকে। সংগীতের প্রেমে ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে ভদ্রা এলাকায় গড়ে তুলেছেন বরেন্দ্র মিউজিক্যাল আর্ট সেন্টার। এই সেন্টারে তিনি নিজে শেখেন ও অন্যদের শেখান।

 

জন থর্পের স্ত্রী জেন থর্পও পড়ে গেছেন এ দেশের মানুষের ভালোবাসার টানে। প্রতিদিন সকালে হাঁটতে গিয়ে রাস্তার পাশে চোখে পড়ত বস্তির ছেলেমেয়েদের শিক্ষাহীন জীবন। তাই তাদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে খুলেছেন স্কুল। প্রথমে খোলা মাঠে পাটি পেতে বসে চলত পাঠদান। সম্প্রতি একটা ঘরের ব্যবস্থা হয়েছে। তাদের ইচ্ছা নিজেদের সামর্থ্য এবং আগ্রহী ব্যক্তিদের সহায়তায় একটা তহবিল গঠন করা যাতে করে স্থায়ী হয় এই প্রতিষ্ঠান দুটো। জেন থর্প গান না জানলেও জানেন ভালো ছবি আঁকতে।

 

রবীন্দ্রসংগীতের ভাবার্থ বুঝতে অনেক সময় অসুবিধা হয় জনের। উদাহরণ টানতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভুলায় রে’ এই ‘ভুলায় রে’ শব্দটাকে আমি প্রথমে শুনে ভেবেছিলাম কোনো কিছু ভুলে যাওয়ার কথা বলছে। কিন্তু পরে আমার বন্ধু শহীদুর রহমান বুঝিয়ে বললেন যে এই ভুলানো মানে মন হরণ করে নেওয়া, ভুলে যাওয়া নয়। আর অনুবাদ করতে গিয়েও একই সমস্যা হয়। তাই বারবার অভিধান খুঁজে একটি শব্দের বেশ কিছু প্রতিশব্দ খুঁজে মূলভাবের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করি। আর বিপত্তি বাধে সুর দিতে গিয়ে। তাই সব মিলিয়ে একটি রবীন্দ্রসংগীত অনুবাদ করতে প্রায় পাঁচ-ছয় মাস লেগে যায়।

 

সবশেষে তাকে বর্তমানের সংগীতের অবস্থা সম্পর্কে জন আক্ষেপ করে বলে ওঠেন, ‘এখন মানুষের মাঝে ভীষণ প্রতিযোগিতা আর অহংকার বোধ। খুঁজে বেড়ায় কার চেয়ে কে ভালো। কিন্তু অহংকার নিয়ে সংগীত চর্চা করা যায় না, তারা সংগীতকে বুকে ধারণ করে না বা করতে পারে না। তাই গৌরব আর অহংকার মন থেকে সরিয়ে সংগীতকে জায়গা করে দিতে হবে। এ জন্যই রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, ‘আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণ ধুলার তলে। সকল অহংকার হে আমার ডুবাও চোখের জলে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম