শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬

সংগীতপ্রেমী

রবীন্দ্রসংগীতে মার্কিন বন্ধু

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রসংগীতে মার্কিন বন্ধু

সংগীতের প্রতি টান নেই, এমন ব্যক্তি পৃথিবীতে কমই আছেন। হোক নিজ দেশের কিংবা ভিন্ন দেশের সংগীত। মনের ভিতরে সংগীতের সুর বহমান স্রোতে বয়ে যায়। এ এক অমোঘ আকর্ষণ। তাকে এড়ানো যায় না। মার্কিন নাগরিক জন থর্প হচ্ছেন এমনি এক সংগীতপিপাসু ব্যক্তি, যার হৃদয়ে বাংলা সংগীতের সুর ঢেউ খেলে যায়। যিনি মনের টানে পিয়ানোতে সুর তোলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের ‘বাংলার মাটি, বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল-পুণ্য হউক, পুণ্য হউক, পুণ্য হউক হে ভগবান’ গানটি। সেই সুর লহরীতে হাবুডুবু খাচ্ছেন বাংলার এই মার্কিন বন্ধু।

 

ছয় বছর বয়সে মায়ের হাত ধরে পিয়ানো শেখা। আমেরিকান পরিবারটিতে অল্প বয়স থেকেই ছেলেমেয়েরা পিয়ানোসহ নানান বাদ্যযন্ত্র বাজাতে শিখত। এখন তার বয়স ৬২ কিন্তু প্রতিদিনই বাজিয়ে চলেছেন পিয়ানো। তবে তাতে সুর পায় রবীন্দ্রনাথের ‘আনন্দেরই সাগর হতে এসেছে আজ বান। দাঁড় ধরে আজ বোস রে সবাই, টান রে সবাই টান’। বলছিলাম মার্কিন নাগরিক জন থর্পের কথা।

 

রাজশাহী নগরীর ভদ্রার পদ্মা আবাসিক এলাকায় তার বসবাস। আর সেখানে সংগীত চর্চার জন্য গড়ে তুলেছেন বরেন্দ্র মিউজিক্যাল আর্ট সেন্টার। নিজের দেশ ছেড়ে গানের টানে স্ত্রী জেন থর্পকে নিয়ে বাসা বেঁধেছেন এ দেশে। যেন বাংলার মাটির সঙ্গে মিশে থাকা সংগীতের ঘ্রাণের খোঁজে এ দেশে পড়ে রয়েছেন। বাংলার সুর, বিভিন্ন স্বাদের সুর সংগীতে সমৃদ্ধ হলেও জন থর্পের আকর্ষণ রবীন্দ্রসংগীতের ওপর। তার প্রথম শেখা বাংলা গানের কথা বলতেই মাথা দুলিয়ে গেয়ে ওঠেন ‘যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে।’

 

রবীন্দ্রসংগীত তার আরাধ্য বিষয় হলেও আগ্রহের কমতি নেই নজরুল, লালন গীতিতেও। শুধু তাই নয়, ভিন্ন ভাষার হওয়ায় রবীন্দ্রসংগীত বুঝতে মূলভাব, ছন্দ, তাল, লয় ও অন্তমিল জুড়ে করেছেন ইংরেজি অনুবাদ। বের করেছেন বই, যেখানে বাংলার পাশাপাশি রয়েছে ইংরেজি অনুবাদ। স্বরলিপিসহ স্থান পেয়েছে ১০২টি রবীন্দ্রসংগীত। বইয়ের নাম আনন্দেরই সাগর থেকে... বা ফ্রম আ জুবিলান্ট সি...। বইয়ের নামকরণের পেছনের গল্প বলতে গিয়ে জন জানান, এটা তার প্রথম ইংরেজিতে অনুবাদ করা রবীন্দ্রসংগীত। লক্ষ্য বিশ্বের কাছে রবীন্দ্রসংগীতকে ছড়িয়ে দেওয়া। জনের ভাষ্য হচ্ছে, রবীন্দ্রনাথ বিশ্বকবি কিন্তু রবীন্দ্রসংগীতের ইংরেজি স্বরলিপি না থাকায় সবাই চর্চা করতে পারছে না। তাই বিশ্বকবিকে বিশ্বের কবি করে তুলতে তার এই প্রচেষ্টা।

 

আর এর পাশাপাশি নিজের দেশের গভীরে লুকিয়ে থাকা সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে বাংলার মাটিতে পরিচিত ঘটানো। কারণ ওয়েস্টার্ন কালচারের প্রসঙ্গ আসলে ভেসে আসে রক ঘরানার গানের উন্মাদনা। কিন্তু তার বক্তব্য হচ্ছে, ওয়েস্টার্ন কালচারের মধ্যেও ক্লাসিক্যাল সংগীত রয়েছে। কিন্তু বাইরের দেশে তা তেমন পরিচিতি পায়নি। যেটা রক শিল্পীরা পেয়েছেন। 

 

দুই দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময়ের দায়িত্ব নিয়ে ১৯৮০ সালের শেষ দিকে এ দেশে এসেছিলেন জন থর্প। কিন্তু এখানে এসে বাংলার প্রেমে পড়ে যান। বাংলাদেশের সঙ্গে পরিচিতির বিষয়ে জানতে চাইলে জন বলেন, ১৯৭১ সালে যখন বাংলাদেশে রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা সংগ্রাম চলছিল সেই দুঃসময়ে পরিচয় ঘটে বাংলাদেশের সঙ্গে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের মেইন অঙ্গরাজ্যে আমাদের বসবাস। প্রতিদিন পত্রিকার পাতা ভরে, টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠত হৃদয়বিদারক দৃশ্য। তখন থেকেই অন্য রকম একটা আকর্ষণ তৈরি হয়ে গিয়েছিল এ দেশের জন্য, এখানকার মানুষের জন্য।

 

আর ১৯৮০ সালের দিকে এ দেশে চলে আসা অনেকটাই ছিল দৈবাত। বাংলাদেশে এসে তাদের প্রথম আবাস গড়ে ওঠে লালনের আখড়া-খ্যাত কুষ্টিয়ায়। মূলত বিশুদ্ধ বাংলাভাষা শেখার টানেই কুষ্টিয়ায় যাওয়া। এরপর সেখানে বাংলা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি হয়ে স্বামী-স্ত্রীতে চলতে থাকে বাংলা শেখার কসরত। আর ওই কোর্স করার সময়ই পরিচয় হয় রবীন্দ্রনাথের অবিনশ্বর সৃষ্টি গান, গল্প আর কবিতার সঙ্গে। কুষ্টিয়ায় থাকার সুবাদে তিনি বেড়িয়ে এসেছেন শিলাইদহ কুঠিবাড়ীতে। তবে মনের সুপ্ত বাসনা রবীন্দ্রনাথের হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান শান্তি নিকেতন, জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি এবং শাহজাদপুরের রবীন্দ্র কুঠিবাড়ী দেখা। এরপর ১৯৯৫ সালের দিকে জীবনের প্রয়োজনে নিজ দেশে পাড়ি জমান এই দম্পতি। কিন্তু আবার তারা ২০১১ সালে এ দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হন সংস্কৃতি আর সংগীতের টানে। ছেলেমেয়ে আত্মীয় পরিজন ফেলে রাজশাহীতে গড়ে তোলেন তাদের আবাস।

 

মেঘমুক্ত নীল আকাশ। নীলের বাটি যেন উপুড় হয়ে পড়ে আছে হেমন্তের আকাশে। বাতাসের হিমেল আমেজে একদিন বিকেল বেলায় রাজশাহীর ভদ্রায় জন থর্পের খোঁজে বের হলাম। তবে তার সন্ধান পেতে খুব বেগ পেতে হলো না। অনেক উঁচু উঁচু আবাসিক ভবনের মাঝে একটি ভবনের গায়ে টাঙানো রয়েছে বরেন্দ্র মিউজিক্যাল আর্ট সেন্টার। ভবনের প্রধান ফটক পেরিয়ে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতেই কানে ভেসে এলো ভাওলিনের মনকাড়া সুর। সেই সুর টেনে নিয়ে গেল ৬২ বছরের সফেদ শ্মশ্রুমণ্ডিত মুখমণ্ডলের সাদামাঠা এক বিদেশির কাছে। তার কাছে যাওয়ার পর মনে হলো তিনি বিদেশি নাকি বাঙালি?

পরিচয় জানার আগেই স্পষ্ট এবং সাবলীল বাংলায় জন থর্পের কণ্ঠ থেকে বের হয়ে এলো ‘কেমন আছেন?’ তার সঙ্গে কুশল বিনিময়ের পর যখন তাকে জানালাম, আপনি অসাধারণ মনকাড়া সুরে ভাওলিন বাজান, তিনি সঙ্গে সঙ্গে বাধা দিয়ে বলে উঠলেন, ‘আমি ভালো পারি না। কারণ আমি এখনো ছাত্র। কেবল শিখছি। আমি গিটার ও পিয়ানো বাজাই। কথা শেষ না হতেই তিনি গেয়ে ওঠেন, ‘কান্নাহাসির-দোল-দোলানো পৌষ-ফাগুনের পালা, তারি মধ্যে চিরজীবন বইব গানের ডালা’।

 

তিন কক্ষের বাসার চারদিকে ছড়ানো সংগীতের বিভিন্ন যন্ত্র ও উপকরণ। তার মধ্যে রয়েছে গিটার, কিবোর্ড, তবলা, হারমোনিয়াম এবং এক পাশে জনের প্রিয় পিয়ানো। যন্ত্র এবং কণ্ঠ সংগীতের ওপর ক্লাস নেন তিনি। দুই ব্যাচে বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থীরা শিখছেন গিটার। জন একজন সংগীতজ্ঞ মানুষ। সংগীতের ওপর ডিগ্রি নিয়েছেন আমেরিকার মেইন ইউনিভার্সিটি থেকে। সংগীতের প্রেমে ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে ভদ্রা এলাকায় গড়ে তুলেছেন বরেন্দ্র মিউজিক্যাল আর্ট সেন্টার। এই সেন্টারে তিনি নিজে শেখেন ও অন্যদের শেখান।

 

জন থর্পের স্ত্রী জেন থর্পও পড়ে গেছেন এ দেশের মানুষের ভালোবাসার টানে। প্রতিদিন সকালে হাঁটতে গিয়ে রাস্তার পাশে চোখে পড়ত বস্তির ছেলেমেয়েদের শিক্ষাহীন জীবন। তাই তাদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে খুলেছেন স্কুল। প্রথমে খোলা মাঠে পাটি পেতে বসে চলত পাঠদান। সম্প্রতি একটা ঘরের ব্যবস্থা হয়েছে। তাদের ইচ্ছা নিজেদের সামর্থ্য এবং আগ্রহী ব্যক্তিদের সহায়তায় একটা তহবিল গঠন করা যাতে করে স্থায়ী হয় এই প্রতিষ্ঠান দুটো। জেন থর্প গান না জানলেও জানেন ভালো ছবি আঁকতে।

 

রবীন্দ্রসংগীতের ভাবার্থ বুঝতে অনেক সময় অসুবিধা হয় জনের। উদাহরণ টানতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভুলায় রে’ এই ‘ভুলায় রে’ শব্দটাকে আমি প্রথমে শুনে ভেবেছিলাম কোনো কিছু ভুলে যাওয়ার কথা বলছে। কিন্তু পরে আমার বন্ধু শহীদুর রহমান বুঝিয়ে বললেন যে এই ভুলানো মানে মন হরণ করে নেওয়া, ভুলে যাওয়া নয়। আর অনুবাদ করতে গিয়েও একই সমস্যা হয়। তাই বারবার অভিধান খুঁজে একটি শব্দের বেশ কিছু প্রতিশব্দ খুঁজে মূলভাবের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করি। আর বিপত্তি বাধে সুর দিতে গিয়ে। তাই সব মিলিয়ে একটি রবীন্দ্রসংগীত অনুবাদ করতে প্রায় পাঁচ-ছয় মাস লেগে যায়।

 

সবশেষে তাকে বর্তমানের সংগীতের অবস্থা সম্পর্কে জন আক্ষেপ করে বলে ওঠেন, ‘এখন মানুষের মাঝে ভীষণ প্রতিযোগিতা আর অহংকার বোধ। খুঁজে বেড়ায় কার চেয়ে কে ভালো। কিন্তু অহংকার নিয়ে সংগীত চর্চা করা যায় না, তারা সংগীতকে বুকে ধারণ করে না বা করতে পারে না। তাই গৌরব আর অহংকার মন থেকে সরিয়ে সংগীতকে জায়গা করে দিতে হবে। এ জন্যই রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, ‘আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণ ধুলার তলে। সকল অহংকার হে আমার ডুবাও চোখের জলে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

হিতে বিপরীত
হিতে বিপরীত

রকমারি রম্য

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

মূল্যবৃদ্ধি
মূল্যবৃদ্ধি

রকমারি রম্য

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

নীতি সুদহার ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত থাকবে
নীতি সুদহার ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত থাকবে

নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল

নগর জীবন