শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

বাংলাদেশে এখন রাষ্ট্র সংস্কারের এক মহানাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে। দিনের পর দিন রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে বৈঠক হচ্ছে। বৈঠকে সুশীল সমাজের জ্ঞানগর্ভ বক্তৃতা শুনছেন রাজনীতিবিদরা। সুশীলরা তাদের পাণ্ডিত্য জাহির করছেন, খাওয়াদাওয়া করছেন এবং জনগণকে অন্ধকারে রেখে তারা নিত্যনতুন রাষ্ট্র দর্শন, চিন্তা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন নিরন্তরভাবে। এখন পর্যন্ত দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো নীরবে শুধু গণতন্ত্রের স্বার্থে এ সংস্কারের নাটকে সুশীলদের সবকিছু সহ্য করছে। তবে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ নাটক নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। সাধারণ মানুষ মনে করছে, জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার তোয়াক্কা না করে দেশের সুশীল সমাজের একটি অংশ তাদের চিন্তা এবং মতামতগুলো জনগণের নামে সংবিধানে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থায় চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এ রাষ্ট্র কেবল একটি মুষ্টিমেয় সুশীল গোষ্ঠীর নয়, জনগণের।

শুরুতে আমাদের জানা দরকার সুশীল সমাজ বলতে আমরা কী বুঝি? সুশীল সমাজ বা সিভিল সোসাইটি হলো একটি সমাজের সেই অগ্রসর জনগোষ্ঠী যারা সমাজ এবং জাতির বিবেক হিসেবে কাজ করেন। যারা জনগণকে পথ দেখান, জনগণকে আলোকিত করেন, রাষ্ট্র ও সরকার ব্যবস্থার বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতাকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন। সুশীল সমাজ হলো রাষ্ট্রের ‘থিঙ্কট্যাঙ্ক’, যারা রাষ্ট্রকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার জন্য মতামত দেন, গবেষণা ও লেখালেখি করেন। সুশীল সমাজের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তারা পক্ষপাতহীন, দলমতের উর্ধ্বে থেকে যে কোনো বিষয়ে মতামত দেবেন। সরকারের বিভিন্ন নীতি, আইন এবং কার্যক্রমকে তারা নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করবেন, ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দেবেন এবং সংশোধন করার জন্য সরকারকে পরামর্শ দেবেন। এ নিয়ে জনমত গঠন করেন। বিশ্বজুড়ে সুশীল সমাজ এভাবেই কাজ করেন। যেসব দেশে গণতন্ত্র বিকশিত হয়েছে, গণতন্ত্রের জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সেসব দেশগুলোতে সুশীল সমাজ গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তাদের গুরুত্বপূর্ণ মতামতগুলো রাষ্ট্রচিন্তা এবং সরকার পরিচালনায় পাথেয় হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি অংশ যেন অন্য পথে হাঁটে। তাদের একটি নিজস্ব রাজনৈতিক এজেন্ডা রয়েছে। সেই এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তারা সর্বক্ষণ চেষ্টায় থাকে। রাষ্ট্রক্ষমতায় তারা হিস্সা নিতে চায়, যেটি সুশীল সমাজের মৌলিক চরিত্রের বিপরীত। শুধু রাষ্ট্রক্ষমতার হিস্সা নয়, রাজনৈতিক দলগুলোকে তার নিষ্ক্রিয় এবং অকার্যকর করতে চায়। সুশীল সমাজ এবং রাজনৈতিক দল ও সরকারের সম্পর্ক হওয়া উচিত পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের। কিন্তু আমাদের দেশের এই সুশীল সমাজের একটি অংশ রাজনৈতিক দলগুলোকে মনে করে ‘অশিক্ষিত’। তারা কিছু বোঝে না। সুশীল সমাজই সমস্ত পাণ্ডিত্যের আধার।

বাংলাদেশের সুশীল সমাজ রাজনৈতিক দলগুলোকে পরিশুদ্ধ হতে বা রাজনৈতিক দলগুলোকে গণতান্ত্রিক চর্চার জন্য পরামর্শ, তথ্য উপাদান এবং গবেষণা দিয়ে সমৃদ্ধ করতে চায় না। বরং তারা রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের সামনে হেয় প্রতিপন্ন করে, জনগণের কাছে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছোট করে নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়। সুশীল সমাজের এই অংশের কারণেই ২০০৭ সালে বাংলাদেশে বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়া কার্যকর করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এটি ছিল বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি ‘ক্যু’। কিন্তু ২০০৭ সালের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর মইন উ আহমেদ এবং ফখরুদ্দীনের নেতৃত্বে ওই সরকার কেবল ব্যর্থই হয়নি বরং সুশীল সমাজ সম্পর্কে জনগণের মধ্যে একটা নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করেছে। জনগণ বুঝতে পেরেছে সুশীলরা টেবিলটক, গোলটেবিল বৈঠক কিংবা টকশোতে যেভাবে কথা বলেন সেটা তারা বিশ্বাস করেন না। তারা যেটি বিশ্বাস করেন, সেটি তারা করেন না। ক্ষমতা পেলে সুশীলরা যে কতটা ভয়ংকর হয়ে ওঠেন তা ২০০৭ সালে এ দেশের মানুষ দেখেছে।

২০২৪-এ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে, বৈষম্য মুক্তির অভিপ্রায়ে এ দেশের ছাত্র-তরুণরা অকাতরে প্রাণ দিয়ে স্বৈরাচারের পচন ঘটায়। কিন্তু এই স্বৈরাচারের পতনের পর দেখা যাচ্ছে যে, যারা এ আন্দোলনের সম্মুখসারির যোদ্ধা, যারা বৈষম্যবিরোধী এক বাংলাদেশ স্বপ্নের জাল বুনে বাংলাদেশকে হিংস্র দানবের হাত থেকে মুক্ত করেছিল তারাই এখন সাইডলাইনে। রাষ্ট্রক্ষমতা পুরোটাই যেন সুশীল সমাজের একটি অংশ কুক্ষিগত করেছে। এখন যারা রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে কথা বলছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে, আগামী দিনের বাংলাদেশ কেমন হবে সে ব্যাপারে তাদের মতামত রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা আসলে কারা? গত ১৫ বছরে তাদের ভূমিকা কী ছিল? তারা কি রাজপথে আন্দোলন করেছে? তারা কি জীবনের ঝুঁকি নিয়েছে? তারা কি নিগৃহীত হয়েছে? না, গত ১৫ বছর তারা ছিলেন নিরাপদে। কেউ বিদেশে, কেউ দেশে। দূর থেকে বাংলাদেশের তামাশা দেখেছেন, এখন তারা সবকিছুকে তাদের নিজেদের মতো করে সাজাতে চাইছেন। বাংলাদেশ যেন তাদের কাছে একটা গিনিপিগ, যাকে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হবে। এ দেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে তারা যেন এক্সপেরিমেন্ট করতে মরিয়া।

গত ১৩ জুন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন সফর করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সেই সাক্ষাতে তারা একটি যৌথ বিবৃতি দিয়েছিলেন। যেখানে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করার আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছিল। এটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয়। এর ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল। কিন্তু এরপর এর বাস্তবায়ন মাঠে হয়নি, বরং এরপর যখন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের লাগাতার ৯ দিনের বৈঠক হচ্ছে, তখন মনে হচ্ছে আমরা কোথায় যাচ্ছি? সুশীল সমাজ কী চাইছেন? তারা কেন তাদের মত জোর করে রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপাতে চাইছেন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান কাজ কী হওয়া উচিত রাজনৈতিক দলগুলোর সামনে তারা কিছু সংস্কার প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন। যে সংস্কারের দাবিতে জনগণ, ছাত্র সমাজ দীর্ঘদিন আন্দোলন করেছে। যেমন তত্ত্বাবধায়ক সরকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা, নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা ইত্যাদি। এ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের মতামত দেবে। যেসব বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে তার ভিত্তিতে যৌথ সম্মতির একটি ঘোষণাপত্র তৈরি করা হবে। এ ঘোষণাপত্রের আলোকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে যারাই ক্ষমতায় আসুক না কেন, যে দলই জয়ী হোক না কেন তারা এ যৌথ ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করবেন। এ যৌথ ঘোষণাপত্রের বাইরেও যেসব আকাঙ্ক্ষা এবং দাবিদাওয়াগুলো থাকবে সেগুলোর নিয়ে সুশীল সমাজ অবিরতভাবে আলাপ-আলোচনা করবেন, সরকারের সঙ্গে দরকষাকষি করবেন, জনগণকে বোঝাবেন এবং রাষ্ট্র ব্যবস্থায় এ আকাঙ্ক্ষাগুলো সন্নিবেশিত করার জন্য তারা প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন। কিন্তু আমরা দেখছি যে ড. আলী রীয়াজের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোকে অনেক কিছু করতে বাধ্য করছে। যা নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। অনেক উন্নত গণতান্ত্রিক দেশেও এসব চর্চা শুরু হয়নি। রাজনৈতিক দলগুলোকে বলা হচ্ছে এসবে সম্মত না হলে ‘জুলাই সনদ’ হবে না। তাহলে এ আলাপ-আলোচনার দরকার কী? বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ যথার্থই বলেছেন, যদি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যা যা চায় সেটাই বাস্তবায়ন করবে, তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ ধরনের বৈঠক করার দরকার কী? অনেকগুলো বিষয় আসলে খুবই টেকনিক্যাল এবং খুঁটিনাটি। এ বিষয়গুলো আসলে ধারণা সূচক। বাস্তবে প্রয়োগে এর কতটুকু লাভ বা ক্ষতি হবে তা নিয়ে বিশ্ব জুড়েই বিতর্ক আছে। যেমন প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস-বৃদ্ধি, সাংবিধানিক কমিশন ইত্যাদি। প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস করা একটি তাত্ত্বিক ধারণা। পৃথিবীতে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস করে কোন দেশে গণতন্ত্র সুসংহত বা কোন দেশে গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে এ নিয়ে বিস্তর বিতর্ক হতে পারে। এটি কোনো পরীক্ষিত ফর্মুলা নয়। রাষ্ট্র ব্যবস্থা, গণতন্ত্র ইত্যাদি কোনোটাই ল্যাবরেটরিতে তৈরি ফর্মুলা না, যে ফর্মুলা প্রয়োগ ঘটালেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। গণতন্ত্র জবাবদিহিতা, সুশাসন এগুলো হলো অব্যাহত চর্চার বিষয়, যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করবে। সুশীল সমাজ একটি থিঙ্কট্যাংক হিসেবে সরকারের জবাবদিহিতার জন্য ক্রমাগতভাবে জাতির বিবেকের ভূমিকা পালন করবে। এ দুটির যখন সমন্বয় হবে, এর সঙ্গে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত হবে, তখন গণতন্ত্রের বিকাশের ধারাটা সুবিন্যস্ত হবে। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি সুশীল সমাজের কয়েকজন প্রতিনিধি সংস্কারের নামে যেন একটি ছক তৈরি করেছেন। যেই ছকটির বাইরে গিয়ে কেউ কিছু করলেই সেটি তারা মানতে রাজি হচ্ছেন না। তারা এমন একটি ব্যবস্থা চাইছেন যে ব্যবস্থাটা তারা তাত্ত্বিকভাবে চিন্তা করেন, কিন্তু এই তাত্ত্বিক ব্যবস্থাপনার প্রয়োগ সফল হবে, না ব্যর্থ হবে সেটি তারা কি নিশ্চিতভাবে বলতে পারবেন? সুশীলরা যেসব সংস্কারের জন্য চাপ দিচ্ছে, যেমন ধরা যাক দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদে উচ্চকক্ষে কীভাবে নির্বাচন হবে- আমাদের দেশে তো নয়, বিশ্বে কোথাও এর কোনো রেডিমেড ফর্মুলা নেই। কিন্তু আমাদের সুশীল সমাজ এখন একটি ফর্মুলা চাপিয়ে দিতে চাইছেন। এটা গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত।

সংস্কার একটি চিরন্তন পরিবর্তনশীল ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। এটি অব্যাহত চর্চার বিষয়। আর সে কারণেই রাজনৈতিক দলগুলোকেই সংস্কারের দায়িত্বটি ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু তা না করে সুশীল সমাজ যখন সংস্কার কমিশনের নামে তাদের নিজস্ব মতামতগুলো রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্ব এবং অধিকার খর্ব হচ্ছে।

আমাদের সুশীল সমাজ এখন যে ভূমিকা পালন করছেন, তাতে মনে হচ্ছে যে সুশীল সমাজের ভূমিকা, তাদের কাজের পরিধি নিয়েই তাদের আগে সম্যক জ্ঞান দেওয়া দরকার। এজন্য আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার। সুশীল সমাজকে যদি সংস্কার না করা হয় তাহলে বারবার তারা রাজনীতির মধ্যে প্রবেশ করবেন, রাজনীতির জল ঘোলা করবেন। তাদের রাজনৈতিক অভিপ্রায় বাস্তবায়ন করার জন্য রাজনৈতিক বিভক্তি এবং বিশৃঙ্খলা তৈরি করার চেষ্টা করবেন। ফলে গণতন্ত্র কখনোই শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়াবে না। এখন দেখা যাচ্ছে সুশীল সমাজ রাজনৈতিক দলগুলোকে নানা বিষয়ে বিভক্ত করার চেষ্টা করছেন। এ বিভক্তি গণতন্ত্রের যাত্রাপথকে ব্যাহত করছে। ঐক্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে গেলে প্রত্যেককে তার দায়িত্ব পালন করতে হবে। কেউ যেন কারও সীমা অতিক্রম না করে সেটি লক্ষ রাখতে হবে। আমাদের সবকিছু যখন সংস্কার হচ্ছে, তখন সুশীল সমাজের সংস্কার হোক না! ক্ষতি কী?

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!

সম্পাদকীয়