শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

৪র্থ পর্ব

বনবিহারী

আলম শাইন
অনলাইন ভার্সন

বনবিহারী

পেনশনে আসার পর প্রথম ঈদের দিনে আমি খুব নিঃসঙ্গবোধ করতে লাগলাম। আত্মীয় পরিজনের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতের পর বাসায় বন্দী হয়ে রইলাম। ভালো লাগছে না আর। কী করব, কোথায় যাব বুঝতে পারছি না এখন। তাই পরিকল্পনা করলাম ঈদের রাতেই নিঝুম দ্বীপের উদ্দেশ্যে রওনা দিব। এই দ্বীপে আগে কখনো যাওয়া হয়নি আমার। সুতরাং ওখানেই যাব ঠিক করলাম। সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঈদের রাতেই রওনা করলাম ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চযোগে। বিশাল দৈর্ঘ্যের একটা লঞ্চে চড়েছি, লঞ্চের নাম মনে পড়ছে না এই মুহূর্তে। তবে লঞ্চটি বিলাসবহুল, কেবিনগুলোও চমৎকার সাজানো। আমি কোনোমতে একটা সিঙ্গেল কেবিন বুক করতে পেরেছি, যদিও টাকা-পয়সা বেশিই লেগেছে। সেই নিয়ে আমার ভ্রুক্ষেপ নেই। ঈদের সময় কেবিন পেয়েছি এটাই বড় ধরনের প্রাপ্তি, এটাই বড় কথা, এটাই ভাগ্য।

লঞ্চ বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ঘাট ত্যাগ করেছে। সর্পগতিতে রাশি রাশি জল মাড়িয়ে এগিয়ে চলছে লঞ্চটি। রাত ১০টা নাগাদ চাঁদপুর অতিক্রম করল। তার পর ঘন্টাখানেকের মধ্যেই মেঘনার সবচেয়ে প্রশস্ত এলাকায় প্রবেশ করল লঞ্চ। জায়গাটার নাম শাহবাজপুর, মোবাইল নেটওয়ার্কে দেখতে পেলাম। শাহবাজপুর অতিক্রমের মুহূর্তে হঠাৎ ঝড়োহাওয়া বইতে শুরু করল। আমি কেবিন থেকে বেরিয়ে বাইরের রেলিংয়ের সঙ্গে ঠেঁস দিয়ে দাঁড়ালাম। আমার পাশে আরও কয়েকজন যাত্রী দাঁড়িয়ে আছেন আতঙ্কিত অবস্থায়। আমিও খুব আতঙ্কিত হলাম। মেঘনার কুচকুচে কালো শরীরের দিকে তাকিয়ে আঁতকে ওঠলাম। উঁচু উঁচু ঢেউ ওঠানামা করছে, ঢেউয়ের ধাক্কায় দৈত্যাকার লঞ্চটি নড়ে ওঠছে মাঝেমধ্যে। তখন ভয় হচ্ছিল অনেক। এই বুঝি কিছু একটা ঘটছে। কিন্তু আমার পাশে দাঁড়ানো দুইজন যাত্রী তেমন একটা ভয় পাচ্ছে না, তাদের কথাবার্তায় টের পেলাম তারা লঞ্চের নিয়মিত যাত্রী। তারা ঝড়বাদল দেখে অভ্যস্ত, তার মানে ভয়ের কিছু নেই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক।

ধীরে ধীরে ঝড় থেমে এল। আমি কেবিনে ঢুকতে মাথাটা নিচু করেছি কেবল, অমনি পেছন থেকে একজন ডেকে বললেন, ‘মঞ্জুর ভাই আপনি! কোথায় নামবেন?’

ভদ্রলোক আমার বেশ পরিচিত। নাম সালাম আশেক। তিনি একটি কোম্পানির দায়িত্বশীল পদে আছেন জানি। তার কোম্পানির একটি কাজ আমার টেবিলে ছিল, খুব দ্রুত আমি কাজটি করে দিয়েছিলাম। কোন কিছুর বিনিময়ে নয়, হৃদ্যতার টানে। এভাবে তার আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে আমার সঙ্গে। তিনি সেটি ভুলেননি, মনে রেখেছেন। নতুন একটা কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার পরেও আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। আজ একাকীত্বের এই ক্ষণে তাকে কাছে পেয়ে মনে হল আমি বুঝি ধ্রুবতারার সন্ধান পেলাম।

তার প্রশ্নের জবাবে আমি বললাম, ‘নিঝুম দ্বীপ যাচ্ছি ভাই। আপনি কোথায় যাচ্ছেন?’

তিনি হতবাক হয়ে বললেন, ‘বলেন কী! আমরাও তো যাচ্ছি ওখানে।’

‘সঙ্গে আর কে আছেন?’ আমি জানতে চাইলাম

‘অফিসের একজন সহকর্মী আছেন। সমস্যা নেই, আপনি আমার সঙ্গেই থাকবেন আমাদের বাংলোতেই।’ সালাম আশেক জোর দিয়ে বললেন।

‘আপনাদের বাংলোটি কোথায়?’ জিজ্ঞেস করলাম।

‘স্থানটা নিঝুম দ্বীপের অন্তর্ভূক্ত হলেও, আলাদা আরেকটি দ্বীপে অবস্থিত বাংলোটি। সেখানে অবশ্য পর্যটকদের যাতায়াত নেই, যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত। তবে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের নেওয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা আছে, কোম্পানির লোকজন আসবেন স্পিটবোট নিয়ে। আমরা যে কদিন থাকব আশা করি, আপনিও থাকবেন আমাদের সঙ্গে।’ দৃঢ়তার সঙ্গেই বললেন সালাম আশেক।

‘আচ্ছা না হয় থাকব। কিন্তু ফিরে আসবেন কবে?’ আমি জানতে চাইলাম।

‘বেশি না তিন-চারদিন। জায়গাটা ভীষণ চমৎকার, মন চাইবে থেকে যেতে। সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন।’ সালাম আশেক বললেন।
‘তাই!’ আমি বিস্মিত হলাম।
‘সত্যিই বলছি। চলুন না আমাদের সঙ্গে আগে।’ এবারও জোর দিয়ে বললেন তিনি।
‘যাব, থাকবও নিশ্চিত থাকেন।’ আমিও দৃঢ়চিত্তে জানালাম।
ভদ্রলোক খুব খুশি হলেন। তিনি বিশ্বাসই করতে পারেননি আমি তার সফরসঙ্গী হতে যাচ্ছি। অপরদিকে আমিও বিশ্বাস করতে পারছি না একজন সঙ্গী পেয়েছি, তাও আবার পরিচিতজন। এই মুহূর্তে আমার একজন সঙ্গীর খুবই প্রয়োজন ছিল। সেই প্রয়োজন মিটে যেতেই আমি খুব আনন্দিত হলাম। যাক ভ্রমণটা আনন্দদায়ক হবে।

ভদ্রলোক আড্ডাপ্রিয় মানুষ, রাতে আমার সঙ্গে গল্পগুজব করে কাটাতে চান। তাই তিনি আমার সিঙ্গেল কেবিনটিতে তার সহকর্মীকে ঘুমাতে অনুরোধ করলেন। সহকর্মীও আপত্তি করেননি। আর আমরা দু’জন তাদের ডাবল কেবিনের পাশাপাশি সিটে শোয়ে নানান গল্পগুজব করে কাটিয়ে দিলাম। আমি এখন অবসরপ্রাপ্ত সেসবও জানালাম তাকে।

 গল্পগুজব করলাম শেষরাত অবধি, তার পর দুজন ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম ভাঙ্গল কেবিন বয়ের হাঁকডাকে। ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম ততক্ষণে সকাল ৮টা বেজে গেছে।

লঞ্চের শেষ স্টপেজ হাতিয়া লঞ্চঘাট। সেখানেই লঞ্চ থেমেছে। হিসেব কষে দেখলাম ঢাকা থেকে এখানে পৌঁছতে প্রায় ১৪-১৫ ঘণ্টা সময় অতিক্রম হয়েছে। ভিড়ভাট্টার কারণে লঞ্চ থেকে নামতে নামতে আরও আধঘন্টা সময় লেগেছে। লঞ্চ থেকে নেমে পল্টুনে কয়েক মিনিট দাঁড়াতেই দুইজন লোক আমাদের সামনে হাজির হলেন। তারা তাদের কোম্পানির লোকজন, সালাম আশেকের পূর্ব পরিচিত। কুশলাদি বিনিময়ের পর তারা আমাদেরকে যত্নসহকারে স্পিডবোটে নিয়ে বসালেন। আয়োজন দেখেই বুঝতে পেরেছি সবকিছু পূর্ব নির্ধারিতই ছিল। এবং সালাম আশেক একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সেটিও বুঝতে সক্ষম হলাম। যার কারণ আমাদেরকে দুই মিনিটও অপেক্ষা করতে হয়নি লঞ্চঘাটে।

আমরা স্পিটবোটে চড়তেই সঙ্গে সঙ্গে বোটের ইঞ্জিন চালু করে দিলেন চালক। বেশ কিছু সময় অতিবাহিত হতেই বোট পৌঁছল জনবিচ্ছিন্ন একটা দ্বীপে। সালাম আশেক জানালেন, দ্বীপটির নাম, ‘বন দ্বীপ’। বিদেশি এক ওষুধ কোম্পানি দ্বীপটি লিজ নিয়ে ভেষজ প্ল্যান্ট বানিয়েছে। তিনি সেই কোম্পানির উচ্চপদস্থ একজন। তবে তিনি এই কোম্পানি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন অচিরেই, চলতি মাসের শেষ নাগাদ পর্যন্ত থাকবেন বড়োজোর। যার জন্য তড়িঘড়ির মাধ্যমে পদায়ন করে কোম্পানির একজনকে ম্যানেজার বানিয়ে সঙ্গে এনেছেন দায়-দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে।

দ্বীপ বনে পা রেখেই আমি ভীষণ মুগ্ধ হলাম। এমন একটি চমৎকার দ্বীপ এ দেশে দ্বিতীয়টি আর দেখিনি আমি। একসঙ্গে নদী-সাগর-বন-হরিণ খুব কমই আছে দেশে। এ দ্বীপে দুই-চারদিন কাটাবো ভাবতেই আনন্দ লাগছে তাই। তবে অবাক হলাম একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সাজানো গোছানো অফিস এবং চমৎকার একটি বাংলো দেখে। বেশ অবাক হলাম আমি।

ইতিমধ্যে দুপুর ঘনিয়ে এসেছে। আমরা নদীতেই গোসলাদি সেরে নিলাম। তারপর খাবার খেয়ে সোজা ঘুম। দীর্ঘ জার্নি, ক্লান্ত শরীরটাকে চাঙ্গা করতে ঘুমের বিকল্প নেই। তাই অনেক্ষণ ঘুমিয়ে নিলাম। ঘুম ভেঙ্গেছে শেষ বিকেল নাগাদ। তখন বনপ্রান্তর নীরব নিস্তব্ধ হয়ে এল, আঁধার অনুভূত হল খানিকটা। কেমন জানি গা চমচম করতে লাগল। কীভাবে লোকজন এখানে থাকছেন বা চাকরি করছেন ভেবে রোম শিউরে ওঠল আমার। নতুন ম্যানেজারেরও একি আবস্থা লক্ষ্য করলাম। তিনি আমার চেয়েও বেশি শঙ্কিত হলেন, কারণ তাকে এখানকার অফিসে যোগ দিতে হবে। লক্ষ্য করলাম তার মনের অবস্থা ভালো না, মুখের হাসি মুছে গেছে নিমেষেই। তিনি মুখ ব্যাজার করে বাংলোর বারান্দায় বসে রইলেন। তেমনি মুহূর্তে সালাম আশেক বাংলোর একটা কামরা থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের পাশে বসলেন। প্ল্যান্ট নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা চলছে, আমি চুপচাপ। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ আলোচনা, এখানে মুখপাতা শোভনীয় নয়। দুজন আলোচনা করছেন, এক পর্যায়ে নতুন ম্যানেজার সাহেব বললেন, ‘এ নির্জনে আমি চাকরি করব না আশেক ভাই।’

সালাম আশেক হতভম্ব হয়ে গেলেন। বললেন, ‘কী বলছেন এসব। নির্জন কোথায় দেখলেন? এখানে তো প্রচুর লোকজন আছে। প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগবেই, ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে।’

‘না, আশেক ভাই এখানে আমি থাকতে পারব না।’ নতুন ম্যানেজার বললেন।

‘এটা কেমন কথা বলছেন!  এত দূর এলাম, এতসব প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে আর এখন বলছেন আপনি এখানে থাকবেন না, এটা কি হয়!’ সালাম আশেক বললেন।

ম্যানেজার বললেন, ‘আমি আসলে বুঝতে পারিনি জায়গাটা এত নির্জন, অনুন্নত। এখানে আমার পক্ষে থাকা সম্ভব নয় ভাই।’

‘কী সব বলছেন। চিন্তা করে কথা বলেন।’ সালাম আশেক একটু রেগে গেলেন।

কিন্তু ম্যানেজার সাহেবের একই কথা, চাকরি গেলেও এখানে থাকবেন না। তিনি 'স্যরি' বলছেন বারবার।

বিপাকে পড়লেন সালাম আশেক। তিনি ভেতরে ভেতরে প্রচণ্ড রাগান্বিত হলেন, কিন্তু বুঝতে দিচ্ছেন না কাউকে কিছু। দ্বীপে এসেছেন ম্যানেজারকে নিয়ে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে, দায়িত্বও বুঝিয়ে দিবেন। আর সেখানে সব এলোমেলো হয়ে গেল হঠাৎ করেই। তার মুড অফ। এমতাবস্থায় আমি পড়ে গেলাম বিপাকে। এলাম একটু আনন্দে কাটাতে, আর সেখানে কীনা এই অবস্থা। ঠিক করলাম সকালেই চলে যাব আমি।

সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন বিষয়টা। তিনি আমাকে একটু সহজ করাতে চেষ্টা করছেন। আমি তার আচরণে সন্তুষ্ট হলাম এবং সিদ্ধান্ত বদলিয়ে ফেললাম, যে তাদের সঙ্গেই ঢাকায় ফিরবো।

রাতের খাবার খেয়ে বারান্দায় বসে গল্প করছিলাম আমি আর সালাম আশেক। কথার ফাঁকে তিনি ফস করে বলে ফেললেন, ‘মঞ্জুর ভাই, নিন না ম্যানেজারের দায়িত্বটা আপনি। আপনি তো এখন অবসরপ্রাপ্ত। তাছাড়া জানি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ, বন-বাদাড় আপনার পছন্দ। উপভোগ করতে পারবেন।’

আমি বললাম, ‘অবসর তো অবসরই। আর কোন কিছুতে জড়াতে চাই না ভাই।’

তিনি বললেন, ‘এখানে খুব ইজ্জত পাবেন। একেবারে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। ম্যানেজারই এখনকার অল ইন অল। আবার বেতনও বড় অঙ্কের। একটু ভেবে দেখেন প্লিজ।’

বললাম, ‘সম্ভব না ভাই।’

তিনি আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘মাস দুয়েকের জন্য দায়িত্বটা নেন ভাই। এরই মধ্যে নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দিবো আমরা। তখন না হয় আপনি চলে যাবেন।’

‘না সালাম ভাই, এ হয় না।’ আমি বললাম।

তিনি বললেন, ‘ভেবে দেখেন ভাই। রাতে শুয়ে শুয়ে একটু চিন্তাভাবনা করেন আগে।’

এবার সত্যিই ভাবনায় পড়লাম আমি। কেন জানি আর মুখের ওপর না করতে পারলাম না, হ্যাঁ-ও বললাম না। সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন আমার মনোভাব। আমি দোটানায় পড়েছি এটি তিনি উপলব্ধি করলেন। তাই আমাকে ভাবতে সময় দিলেন তিনি।

রাতে বিছানায় শুয়ে বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলাম অনেকক্ষণ ধরে। শেষ পর্যন্ত উপলব্ধি করলাম নিঃসঙ্গ একাকীত্বের চেয়ে এ বন-বাদাড়ে কাটালে মন্দ হয় না। জীবনটাও আনন্দদায়ক হবে, সময়টাও ভালো কাটবে। তা ছাড়া আমি জঙ্গলপ্রিয় মানুষ। ভেবেচিন্তে তাই আমি মনস্থির করেছি দায়িত্বটা নিব।

 সকালে নাস্তার টেবিলে আবার কথাটা তুললেন সালাম আশেক। আমাকে খুব করে ধরলেন, ‘ভাই, আপনাকে দায়িত্বটা নিতেই হবে।’

আসলে তিনি চাচ্ছেন নতুন ম্যানেজারকে দেখিয়ে দিতে যে তিনিও সফল হতে পারেন। ফলে সালাম আশেক তাকে আর কোন অনুরোধ করেননি, আমাকেই পীড়াপীড়ি করতে লাগলেন।

আমি রাজি হয়ে বললাম, ‘আমার শর্ত আছে।’

‘বেতন বাড়াতে হবে? সমস্যা নেই, তা-ও বাড়বে।’ তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন।

বললাম, ‘আরে না। এত বেতন দিয়ে কী করব আমি। অন্য একটা শর্ত।’

সালাম আশেক ফিক করে হেসে বললেন, ‘তাহলে শর্তটা কি ভাই?’

বললাম, ‘দুই মাসের বেশি থাকবো না। আর আপনাদের সঙ্গেই আমি চলে যেতে চাই এখন। তার পর আমার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে ফিরে আসব পরের সপ্তাহে।’

কথাশুনে সালাম আশেক আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ইজ্জত বাঁচালেন ভাই।’

ঠিকই তিনদিন পর তাদের সঙ্গে আমি ঢাকায় চলে এলাম। তার পর পূর্ব নির্ধারিত সময়ে আবার দ্বীপ বনে হাজির হলাম। সেদিনও প্ল্যান্টের লোকজন হাতিয়া লঞ্চঘাটে উপস্থিত হয়ে বোটযোগে নিয়ে এলেন আমাকে দ্বীপ বনে। সেই থেকেই আমি হলাম এই দ্বীপ বনের বাসিন্দা। আমার বেঁধে দেওয়া দুইমাস সময় আজও পেরোয়নি। কোম্পানিও নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দেয়নি বরং কাগজপত্র পাঠিয়েছে আমাকে ম্যানেজার বানিয়ে। এরিমধ্যে কত মাস, কত বছর পেরিয়ে গেছে, কত রোমহর্ষক ঘটনার সাক্ষীও হলাম, সেসব স্মৃতিচারণ করে মাঝেমধ্যে শিউরে উঠি এখন। চলে যাওয়ার কথা আর ভাবতেই পারি না, উল্টো এখন আঁতকে উঠি দ্বীপ বন ছাড়ার কথা মনে মনে ভাবলেও।

চলবে...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মহেশপুর সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের সময় আটক ৪, মাদক জব্দ
মহেশপুর সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের সময় আটক ৪, মাদক জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৩০ শহীদ পরিবারকে ৫৯ লাখ টাকা প্রদান
চাঁদপুরে ৩০ শহীদ পরিবারকে ৫৯ লাখ টাকা প্রদান

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি
জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ
ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ
আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা