শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

৪র্থ পর্ব

বনবিহারী

আলম শাইন
অনলাইন ভার্সন

বনবিহারী

পেনশনে আসার পর প্রথম ঈদের দিনে আমি খুব নিঃসঙ্গবোধ করতে লাগলাম। আত্মীয় পরিজনের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতের পর বাসায় বন্দী হয়ে রইলাম। ভালো লাগছে না আর। কী করব, কোথায় যাব বুঝতে পারছি না এখন। তাই পরিকল্পনা করলাম ঈদের রাতেই নিঝুম দ্বীপের উদ্দেশ্যে রওনা দিব। এই দ্বীপে আগে কখনো যাওয়া হয়নি আমার। সুতরাং ওখানেই যাব ঠিক করলাম। সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঈদের রাতেই রওনা করলাম ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চযোগে। বিশাল দৈর্ঘ্যের একটা লঞ্চে চড়েছি, লঞ্চের নাম মনে পড়ছে না এই মুহূর্তে। তবে লঞ্চটি বিলাসবহুল, কেবিনগুলোও চমৎকার সাজানো। আমি কোনোমতে একটা সিঙ্গেল কেবিন বুক করতে পেরেছি, যদিও টাকা-পয়সা বেশিই লেগেছে। সেই নিয়ে আমার ভ্রুক্ষেপ নেই। ঈদের সময় কেবিন পেয়েছি এটাই বড় ধরনের প্রাপ্তি, এটাই বড় কথা, এটাই ভাগ্য।

লঞ্চ বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ঘাট ত্যাগ করেছে। সর্পগতিতে রাশি রাশি জল মাড়িয়ে এগিয়ে চলছে লঞ্চটি। রাত ১০টা নাগাদ চাঁদপুর অতিক্রম করল। তার পর ঘন্টাখানেকের মধ্যেই মেঘনার সবচেয়ে প্রশস্ত এলাকায় প্রবেশ করল লঞ্চ। জায়গাটার নাম শাহবাজপুর, মোবাইল নেটওয়ার্কে দেখতে পেলাম। শাহবাজপুর অতিক্রমের মুহূর্তে হঠাৎ ঝড়োহাওয়া বইতে শুরু করল। আমি কেবিন থেকে বেরিয়ে বাইরের রেলিংয়ের সঙ্গে ঠেঁস দিয়ে দাঁড়ালাম। আমার পাশে আরও কয়েকজন যাত্রী দাঁড়িয়ে আছেন আতঙ্কিত অবস্থায়। আমিও খুব আতঙ্কিত হলাম। মেঘনার কুচকুচে কালো শরীরের দিকে তাকিয়ে আঁতকে ওঠলাম। উঁচু উঁচু ঢেউ ওঠানামা করছে, ঢেউয়ের ধাক্কায় দৈত্যাকার লঞ্চটি নড়ে ওঠছে মাঝেমধ্যে। তখন ভয় হচ্ছিল অনেক। এই বুঝি কিছু একটা ঘটছে। কিন্তু আমার পাশে দাঁড়ানো দুইজন যাত্রী তেমন একটা ভয় পাচ্ছে না, তাদের কথাবার্তায় টের পেলাম তারা লঞ্চের নিয়মিত যাত্রী। তারা ঝড়বাদল দেখে অভ্যস্ত, তার মানে ভয়ের কিছু নেই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক।

ধীরে ধীরে ঝড় থেমে এল। আমি কেবিনে ঢুকতে মাথাটা নিচু করেছি কেবল, অমনি পেছন থেকে একজন ডেকে বললেন, ‘মঞ্জুর ভাই আপনি! কোথায় নামবেন?’

ভদ্রলোক আমার বেশ পরিচিত। নাম সালাম আশেক। তিনি একটি কোম্পানির দায়িত্বশীল পদে আছেন জানি। তার কোম্পানির একটি কাজ আমার টেবিলে ছিল, খুব দ্রুত আমি কাজটি করে দিয়েছিলাম। কোন কিছুর বিনিময়ে নয়, হৃদ্যতার টানে। এভাবে তার আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে আমার সঙ্গে। তিনি সেটি ভুলেননি, মনে রেখেছেন। নতুন একটা কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার পরেও আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। আজ একাকীত্বের এই ক্ষণে তাকে কাছে পেয়ে মনে হল আমি বুঝি ধ্রুবতারার সন্ধান পেলাম।

তার প্রশ্নের জবাবে আমি বললাম, ‘নিঝুম দ্বীপ যাচ্ছি ভাই। আপনি কোথায় যাচ্ছেন?’

তিনি হতবাক হয়ে বললেন, ‘বলেন কী! আমরাও তো যাচ্ছি ওখানে।’

‘সঙ্গে আর কে আছেন?’ আমি জানতে চাইলাম

‘অফিসের একজন সহকর্মী আছেন। সমস্যা নেই, আপনি আমার সঙ্গেই থাকবেন আমাদের বাংলোতেই।’ সালাম আশেক জোর দিয়ে বললেন।

‘আপনাদের বাংলোটি কোথায়?’ জিজ্ঞেস করলাম।

‘স্থানটা নিঝুম দ্বীপের অন্তর্ভূক্ত হলেও, আলাদা আরেকটি দ্বীপে অবস্থিত বাংলোটি। সেখানে অবশ্য পর্যটকদের যাতায়াত নেই, যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত। তবে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের নেওয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা আছে, কোম্পানির লোকজন আসবেন স্পিটবোট নিয়ে। আমরা যে কদিন থাকব আশা করি, আপনিও থাকবেন আমাদের সঙ্গে।’ দৃঢ়তার সঙ্গেই বললেন সালাম আশেক।

‘আচ্ছা না হয় থাকব। কিন্তু ফিরে আসবেন কবে?’ আমি জানতে চাইলাম।

‘বেশি না তিন-চারদিন। জায়গাটা ভীষণ চমৎকার, মন চাইবে থেকে যেতে। সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন।’ সালাম আশেক বললেন।
‘তাই!’ আমি বিস্মিত হলাম।
‘সত্যিই বলছি। চলুন না আমাদের সঙ্গে আগে।’ এবারও জোর দিয়ে বললেন তিনি।
‘যাব, থাকবও নিশ্চিত থাকেন।’ আমিও দৃঢ়চিত্তে জানালাম।
ভদ্রলোক খুব খুশি হলেন। তিনি বিশ্বাসই করতে পারেননি আমি তার সফরসঙ্গী হতে যাচ্ছি। অপরদিকে আমিও বিশ্বাস করতে পারছি না একজন সঙ্গী পেয়েছি, তাও আবার পরিচিতজন। এই মুহূর্তে আমার একজন সঙ্গীর খুবই প্রয়োজন ছিল। সেই প্রয়োজন মিটে যেতেই আমি খুব আনন্দিত হলাম। যাক ভ্রমণটা আনন্দদায়ক হবে।

ভদ্রলোক আড্ডাপ্রিয় মানুষ, রাতে আমার সঙ্গে গল্পগুজব করে কাটাতে চান। তাই তিনি আমার সিঙ্গেল কেবিনটিতে তার সহকর্মীকে ঘুমাতে অনুরোধ করলেন। সহকর্মীও আপত্তি করেননি। আর আমরা দু’জন তাদের ডাবল কেবিনের পাশাপাশি সিটে শোয়ে নানান গল্পগুজব করে কাটিয়ে দিলাম। আমি এখন অবসরপ্রাপ্ত সেসবও জানালাম তাকে।

 গল্পগুজব করলাম শেষরাত অবধি, তার পর দুজন ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম ভাঙ্গল কেবিন বয়ের হাঁকডাকে। ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম ততক্ষণে সকাল ৮টা বেজে গেছে।

লঞ্চের শেষ স্টপেজ হাতিয়া লঞ্চঘাট। সেখানেই লঞ্চ থেমেছে। হিসেব কষে দেখলাম ঢাকা থেকে এখানে পৌঁছতে প্রায় ১৪-১৫ ঘণ্টা সময় অতিক্রম হয়েছে। ভিড়ভাট্টার কারণে লঞ্চ থেকে নামতে নামতে আরও আধঘন্টা সময় লেগেছে। লঞ্চ থেকে নেমে পল্টুনে কয়েক মিনিট দাঁড়াতেই দুইজন লোক আমাদের সামনে হাজির হলেন। তারা তাদের কোম্পানির লোকজন, সালাম আশেকের পূর্ব পরিচিত। কুশলাদি বিনিময়ের পর তারা আমাদেরকে যত্নসহকারে স্পিডবোটে নিয়ে বসালেন। আয়োজন দেখেই বুঝতে পেরেছি সবকিছু পূর্ব নির্ধারিতই ছিল। এবং সালাম আশেক একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সেটিও বুঝতে সক্ষম হলাম। যার কারণ আমাদেরকে দুই মিনিটও অপেক্ষা করতে হয়নি লঞ্চঘাটে।

আমরা স্পিটবোটে চড়তেই সঙ্গে সঙ্গে বোটের ইঞ্জিন চালু করে দিলেন চালক। বেশ কিছু সময় অতিবাহিত হতেই বোট পৌঁছল জনবিচ্ছিন্ন একটা দ্বীপে। সালাম আশেক জানালেন, দ্বীপটির নাম, ‘বন দ্বীপ’। বিদেশি এক ওষুধ কোম্পানি দ্বীপটি লিজ নিয়ে ভেষজ প্ল্যান্ট বানিয়েছে। তিনি সেই কোম্পানির উচ্চপদস্থ একজন। তবে তিনি এই কোম্পানি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন অচিরেই, চলতি মাসের শেষ নাগাদ পর্যন্ত থাকবেন বড়োজোর। যার জন্য তড়িঘড়ির মাধ্যমে পদায়ন করে কোম্পানির একজনকে ম্যানেজার বানিয়ে সঙ্গে এনেছেন দায়-দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে।

দ্বীপ বনে পা রেখেই আমি ভীষণ মুগ্ধ হলাম। এমন একটি চমৎকার দ্বীপ এ দেশে দ্বিতীয়টি আর দেখিনি আমি। একসঙ্গে নদী-সাগর-বন-হরিণ খুব কমই আছে দেশে। এ দ্বীপে দুই-চারদিন কাটাবো ভাবতেই আনন্দ লাগছে তাই। তবে অবাক হলাম একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সাজানো গোছানো অফিস এবং চমৎকার একটি বাংলো দেখে। বেশ অবাক হলাম আমি।

ইতিমধ্যে দুপুর ঘনিয়ে এসেছে। আমরা নদীতেই গোসলাদি সেরে নিলাম। তারপর খাবার খেয়ে সোজা ঘুম। দীর্ঘ জার্নি, ক্লান্ত শরীরটাকে চাঙ্গা করতে ঘুমের বিকল্প নেই। তাই অনেক্ষণ ঘুমিয়ে নিলাম। ঘুম ভেঙ্গেছে শেষ বিকেল নাগাদ। তখন বনপ্রান্তর নীরব নিস্তব্ধ হয়ে এল, আঁধার অনুভূত হল খানিকটা। কেমন জানি গা চমচম করতে লাগল। কীভাবে লোকজন এখানে থাকছেন বা চাকরি করছেন ভেবে রোম শিউরে ওঠল আমার। নতুন ম্যানেজারেরও একি আবস্থা লক্ষ্য করলাম। তিনি আমার চেয়েও বেশি শঙ্কিত হলেন, কারণ তাকে এখানকার অফিসে যোগ দিতে হবে। লক্ষ্য করলাম তার মনের অবস্থা ভালো না, মুখের হাসি মুছে গেছে নিমেষেই। তিনি মুখ ব্যাজার করে বাংলোর বারান্দায় বসে রইলেন। তেমনি মুহূর্তে সালাম আশেক বাংলোর একটা কামরা থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের পাশে বসলেন। প্ল্যান্ট নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা চলছে, আমি চুপচাপ। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ আলোচনা, এখানে মুখপাতা শোভনীয় নয়। দুজন আলোচনা করছেন, এক পর্যায়ে নতুন ম্যানেজার সাহেব বললেন, ‘এ নির্জনে আমি চাকরি করব না আশেক ভাই।’

সালাম আশেক হতভম্ব হয়ে গেলেন। বললেন, ‘কী বলছেন এসব। নির্জন কোথায় দেখলেন? এখানে তো প্রচুর লোকজন আছে। প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগবেই, ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে।’

‘না, আশেক ভাই এখানে আমি থাকতে পারব না।’ নতুন ম্যানেজার বললেন।

‘এটা কেমন কথা বলছেন!  এত দূর এলাম, এতসব প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে আর এখন বলছেন আপনি এখানে থাকবেন না, এটা কি হয়!’ সালাম আশেক বললেন।

ম্যানেজার বললেন, ‘আমি আসলে বুঝতে পারিনি জায়গাটা এত নির্জন, অনুন্নত। এখানে আমার পক্ষে থাকা সম্ভব নয় ভাই।’

‘কী সব বলছেন। চিন্তা করে কথা বলেন।’ সালাম আশেক একটু রেগে গেলেন।

কিন্তু ম্যানেজার সাহেবের একই কথা, চাকরি গেলেও এখানে থাকবেন না। তিনি 'স্যরি' বলছেন বারবার।

বিপাকে পড়লেন সালাম আশেক। তিনি ভেতরে ভেতরে প্রচণ্ড রাগান্বিত হলেন, কিন্তু বুঝতে দিচ্ছেন না কাউকে কিছু। দ্বীপে এসেছেন ম্যানেজারকে নিয়ে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে, দায়িত্বও বুঝিয়ে দিবেন। আর সেখানে সব এলোমেলো হয়ে গেল হঠাৎ করেই। তার মুড অফ। এমতাবস্থায় আমি পড়ে গেলাম বিপাকে। এলাম একটু আনন্দে কাটাতে, আর সেখানে কীনা এই অবস্থা। ঠিক করলাম সকালেই চলে যাব আমি।

সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন বিষয়টা। তিনি আমাকে একটু সহজ করাতে চেষ্টা করছেন। আমি তার আচরণে সন্তুষ্ট হলাম এবং সিদ্ধান্ত বদলিয়ে ফেললাম, যে তাদের সঙ্গেই ঢাকায় ফিরবো।

রাতের খাবার খেয়ে বারান্দায় বসে গল্প করছিলাম আমি আর সালাম আশেক। কথার ফাঁকে তিনি ফস করে বলে ফেললেন, ‘মঞ্জুর ভাই, নিন না ম্যানেজারের দায়িত্বটা আপনি। আপনি তো এখন অবসরপ্রাপ্ত। তাছাড়া জানি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ, বন-বাদাড় আপনার পছন্দ। উপভোগ করতে পারবেন।’

আমি বললাম, ‘অবসর তো অবসরই। আর কোন কিছুতে জড়াতে চাই না ভাই।’

তিনি বললেন, ‘এখানে খুব ইজ্জত পাবেন। একেবারে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। ম্যানেজারই এখনকার অল ইন অল। আবার বেতনও বড় অঙ্কের। একটু ভেবে দেখেন প্লিজ।’

বললাম, ‘সম্ভব না ভাই।’

তিনি আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘মাস দুয়েকের জন্য দায়িত্বটা নেন ভাই। এরই মধ্যে নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দিবো আমরা। তখন না হয় আপনি চলে যাবেন।’

‘না সালাম ভাই, এ হয় না।’ আমি বললাম।

তিনি বললেন, ‘ভেবে দেখেন ভাই। রাতে শুয়ে শুয়ে একটু চিন্তাভাবনা করেন আগে।’

এবার সত্যিই ভাবনায় পড়লাম আমি। কেন জানি আর মুখের ওপর না করতে পারলাম না, হ্যাঁ-ও বললাম না। সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন আমার মনোভাব। আমি দোটানায় পড়েছি এটি তিনি উপলব্ধি করলেন। তাই আমাকে ভাবতে সময় দিলেন তিনি।

রাতে বিছানায় শুয়ে বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলাম অনেকক্ষণ ধরে। শেষ পর্যন্ত উপলব্ধি করলাম নিঃসঙ্গ একাকীত্বের চেয়ে এ বন-বাদাড়ে কাটালে মন্দ হয় না। জীবনটাও আনন্দদায়ক হবে, সময়টাও ভালো কাটবে। তা ছাড়া আমি জঙ্গলপ্রিয় মানুষ। ভেবেচিন্তে তাই আমি মনস্থির করেছি দায়িত্বটা নিব।

 সকালে নাস্তার টেবিলে আবার কথাটা তুললেন সালাম আশেক। আমাকে খুব করে ধরলেন, ‘ভাই, আপনাকে দায়িত্বটা নিতেই হবে।’

আসলে তিনি চাচ্ছেন নতুন ম্যানেজারকে দেখিয়ে দিতে যে তিনিও সফল হতে পারেন। ফলে সালাম আশেক তাকে আর কোন অনুরোধ করেননি, আমাকেই পীড়াপীড়ি করতে লাগলেন।

আমি রাজি হয়ে বললাম, ‘আমার শর্ত আছে।’

‘বেতন বাড়াতে হবে? সমস্যা নেই, তা-ও বাড়বে।’ তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন।

বললাম, ‘আরে না। এত বেতন দিয়ে কী করব আমি। অন্য একটা শর্ত।’

সালাম আশেক ফিক করে হেসে বললেন, ‘তাহলে শর্তটা কি ভাই?’

বললাম, ‘দুই মাসের বেশি থাকবো না। আর আপনাদের সঙ্গেই আমি চলে যেতে চাই এখন। তার পর আমার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে ফিরে আসব পরের সপ্তাহে।’

কথাশুনে সালাম আশেক আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ইজ্জত বাঁচালেন ভাই।’

ঠিকই তিনদিন পর তাদের সঙ্গে আমি ঢাকায় চলে এলাম। তার পর পূর্ব নির্ধারিত সময়ে আবার দ্বীপ বনে হাজির হলাম। সেদিনও প্ল্যান্টের লোকজন হাতিয়া লঞ্চঘাটে উপস্থিত হয়ে বোটযোগে নিয়ে এলেন আমাকে দ্বীপ বনে। সেই থেকেই আমি হলাম এই দ্বীপ বনের বাসিন্দা। আমার বেঁধে দেওয়া দুইমাস সময় আজও পেরোয়নি। কোম্পানিও নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দেয়নি বরং কাগজপত্র পাঠিয়েছে আমাকে ম্যানেজার বানিয়ে। এরিমধ্যে কত মাস, কত বছর পেরিয়ে গেছে, কত রোমহর্ষক ঘটনার সাক্ষীও হলাম, সেসব স্মৃতিচারণ করে মাঝেমধ্যে শিউরে উঠি এখন। চলে যাওয়ার কথা আর ভাবতেই পারি না, উল্টো এখন আঁতকে উঠি দ্বীপ বন ছাড়ার কথা মনে মনে ভাবলেও।

চলবে...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন