শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

৪র্থ পর্ব

বনবিহারী

আলম শাইন
অনলাইন ভার্সন

বনবিহারী

পেনশনে আসার পর প্রথম ঈদের দিনে আমি খুব নিঃসঙ্গবোধ করতে লাগলাম। আত্মীয় পরিজনের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতের পর বাসায় বন্দী হয়ে রইলাম। ভালো লাগছে না আর। কী করব, কোথায় যাব বুঝতে পারছি না এখন। তাই পরিকল্পনা করলাম ঈদের রাতেই নিঝুম দ্বীপের উদ্দেশ্যে রওনা দিব। এই দ্বীপে আগে কখনো যাওয়া হয়নি আমার। সুতরাং ওখানেই যাব ঠিক করলাম। সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঈদের রাতেই রওনা করলাম ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চযোগে। বিশাল দৈর্ঘ্যের একটা লঞ্চে চড়েছি, লঞ্চের নাম মনে পড়ছে না এই মুহূর্তে। তবে লঞ্চটি বিলাসবহুল, কেবিনগুলোও চমৎকার সাজানো। আমি কোনোমতে একটা সিঙ্গেল কেবিন বুক করতে পেরেছি, যদিও টাকা-পয়সা বেশিই লেগেছে। সেই নিয়ে আমার ভ্রুক্ষেপ নেই। ঈদের সময় কেবিন পেয়েছি এটাই বড় ধরনের প্রাপ্তি, এটাই বড় কথা, এটাই ভাগ্য।

লঞ্চ বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ঘাট ত্যাগ করেছে। সর্পগতিতে রাশি রাশি জল মাড়িয়ে এগিয়ে চলছে লঞ্চটি। রাত ১০টা নাগাদ চাঁদপুর অতিক্রম করল। তার পর ঘন্টাখানেকের মধ্যেই মেঘনার সবচেয়ে প্রশস্ত এলাকায় প্রবেশ করল লঞ্চ। জায়গাটার নাম শাহবাজপুর, মোবাইল নেটওয়ার্কে দেখতে পেলাম। শাহবাজপুর অতিক্রমের মুহূর্তে হঠাৎ ঝড়োহাওয়া বইতে শুরু করল। আমি কেবিন থেকে বেরিয়ে বাইরের রেলিংয়ের সঙ্গে ঠেঁস দিয়ে দাঁড়ালাম। আমার পাশে আরও কয়েকজন যাত্রী দাঁড়িয়ে আছেন আতঙ্কিত অবস্থায়। আমিও খুব আতঙ্কিত হলাম। মেঘনার কুচকুচে কালো শরীরের দিকে তাকিয়ে আঁতকে ওঠলাম। উঁচু উঁচু ঢেউ ওঠানামা করছে, ঢেউয়ের ধাক্কায় দৈত্যাকার লঞ্চটি নড়ে ওঠছে মাঝেমধ্যে। তখন ভয় হচ্ছিল অনেক। এই বুঝি কিছু একটা ঘটছে। কিন্তু আমার পাশে দাঁড়ানো দুইজন যাত্রী তেমন একটা ভয় পাচ্ছে না, তাদের কথাবার্তায় টের পেলাম তারা লঞ্চের নিয়মিত যাত্রী। তারা ঝড়বাদল দেখে অভ্যস্ত, তার মানে ভয়ের কিছু নেই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক।

ধীরে ধীরে ঝড় থেমে এল। আমি কেবিনে ঢুকতে মাথাটা নিচু করেছি কেবল, অমনি পেছন থেকে একজন ডেকে বললেন, ‘মঞ্জুর ভাই আপনি! কোথায় নামবেন?’

ভদ্রলোক আমার বেশ পরিচিত। নাম সালাম আশেক। তিনি একটি কোম্পানির দায়িত্বশীল পদে আছেন জানি। তার কোম্পানির একটি কাজ আমার টেবিলে ছিল, খুব দ্রুত আমি কাজটি করে দিয়েছিলাম। কোন কিছুর বিনিময়ে নয়, হৃদ্যতার টানে। এভাবে তার আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে আমার সঙ্গে। তিনি সেটি ভুলেননি, মনে রেখেছেন। নতুন একটা কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার পরেও আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। আজ একাকীত্বের এই ক্ষণে তাকে কাছে পেয়ে মনে হল আমি বুঝি ধ্রুবতারার সন্ধান পেলাম।

তার প্রশ্নের জবাবে আমি বললাম, ‘নিঝুম দ্বীপ যাচ্ছি ভাই। আপনি কোথায় যাচ্ছেন?’

তিনি হতবাক হয়ে বললেন, ‘বলেন কী! আমরাও তো যাচ্ছি ওখানে।’

‘সঙ্গে আর কে আছেন?’ আমি জানতে চাইলাম

‘অফিসের একজন সহকর্মী আছেন। সমস্যা নেই, আপনি আমার সঙ্গেই থাকবেন আমাদের বাংলোতেই।’ সালাম আশেক জোর দিয়ে বললেন।

‘আপনাদের বাংলোটি কোথায়?’ জিজ্ঞেস করলাম।

‘স্থানটা নিঝুম দ্বীপের অন্তর্ভূক্ত হলেও, আলাদা আরেকটি দ্বীপে অবস্থিত বাংলোটি। সেখানে অবশ্য পর্যটকদের যাতায়াত নেই, যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত। তবে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের নেওয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা আছে, কোম্পানির লোকজন আসবেন স্পিটবোট নিয়ে। আমরা যে কদিন থাকব আশা করি, আপনিও থাকবেন আমাদের সঙ্গে।’ দৃঢ়তার সঙ্গেই বললেন সালাম আশেক।

‘আচ্ছা না হয় থাকব। কিন্তু ফিরে আসবেন কবে?’ আমি জানতে চাইলাম।

‘বেশি না তিন-চারদিন। জায়গাটা ভীষণ চমৎকার, মন চাইবে থেকে যেতে। সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন।’ সালাম আশেক বললেন।
‘তাই!’ আমি বিস্মিত হলাম।
‘সত্যিই বলছি। চলুন না আমাদের সঙ্গে আগে।’ এবারও জোর দিয়ে বললেন তিনি।
‘যাব, থাকবও নিশ্চিত থাকেন।’ আমিও দৃঢ়চিত্তে জানালাম।
ভদ্রলোক খুব খুশি হলেন। তিনি বিশ্বাসই করতে পারেননি আমি তার সফরসঙ্গী হতে যাচ্ছি। অপরদিকে আমিও বিশ্বাস করতে পারছি না একজন সঙ্গী পেয়েছি, তাও আবার পরিচিতজন। এই মুহূর্তে আমার একজন সঙ্গীর খুবই প্রয়োজন ছিল। সেই প্রয়োজন মিটে যেতেই আমি খুব আনন্দিত হলাম। যাক ভ্রমণটা আনন্দদায়ক হবে।

ভদ্রলোক আড্ডাপ্রিয় মানুষ, রাতে আমার সঙ্গে গল্পগুজব করে কাটাতে চান। তাই তিনি আমার সিঙ্গেল কেবিনটিতে তার সহকর্মীকে ঘুমাতে অনুরোধ করলেন। সহকর্মীও আপত্তি করেননি। আর আমরা দু’জন তাদের ডাবল কেবিনের পাশাপাশি সিটে শোয়ে নানান গল্পগুজব করে কাটিয়ে দিলাম। আমি এখন অবসরপ্রাপ্ত সেসবও জানালাম তাকে।

 গল্পগুজব করলাম শেষরাত অবধি, তার পর দুজন ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম ভাঙ্গল কেবিন বয়ের হাঁকডাকে। ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম ততক্ষণে সকাল ৮টা বেজে গেছে।

লঞ্চের শেষ স্টপেজ হাতিয়া লঞ্চঘাট। সেখানেই লঞ্চ থেমেছে। হিসেব কষে দেখলাম ঢাকা থেকে এখানে পৌঁছতে প্রায় ১৪-১৫ ঘণ্টা সময় অতিক্রম হয়েছে। ভিড়ভাট্টার কারণে লঞ্চ থেকে নামতে নামতে আরও আধঘন্টা সময় লেগেছে। লঞ্চ থেকে নেমে পল্টুনে কয়েক মিনিট দাঁড়াতেই দুইজন লোক আমাদের সামনে হাজির হলেন। তারা তাদের কোম্পানির লোকজন, সালাম আশেকের পূর্ব পরিচিত। কুশলাদি বিনিময়ের পর তারা আমাদেরকে যত্নসহকারে স্পিডবোটে নিয়ে বসালেন। আয়োজন দেখেই বুঝতে পেরেছি সবকিছু পূর্ব নির্ধারিতই ছিল। এবং সালাম আশেক একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সেটিও বুঝতে সক্ষম হলাম। যার কারণ আমাদেরকে দুই মিনিটও অপেক্ষা করতে হয়নি লঞ্চঘাটে।

আমরা স্পিটবোটে চড়তেই সঙ্গে সঙ্গে বোটের ইঞ্জিন চালু করে দিলেন চালক। বেশ কিছু সময় অতিবাহিত হতেই বোট পৌঁছল জনবিচ্ছিন্ন একটা দ্বীপে। সালাম আশেক জানালেন, দ্বীপটির নাম, ‘বন দ্বীপ’। বিদেশি এক ওষুধ কোম্পানি দ্বীপটি লিজ নিয়ে ভেষজ প্ল্যান্ট বানিয়েছে। তিনি সেই কোম্পানির উচ্চপদস্থ একজন। তবে তিনি এই কোম্পানি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন অচিরেই, চলতি মাসের শেষ নাগাদ পর্যন্ত থাকবেন বড়োজোর। যার জন্য তড়িঘড়ির মাধ্যমে পদায়ন করে কোম্পানির একজনকে ম্যানেজার বানিয়ে সঙ্গে এনেছেন দায়-দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে।

দ্বীপ বনে পা রেখেই আমি ভীষণ মুগ্ধ হলাম। এমন একটি চমৎকার দ্বীপ এ দেশে দ্বিতীয়টি আর দেখিনি আমি। একসঙ্গে নদী-সাগর-বন-হরিণ খুব কমই আছে দেশে। এ দ্বীপে দুই-চারদিন কাটাবো ভাবতেই আনন্দ লাগছে তাই। তবে অবাক হলাম একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সাজানো গোছানো অফিস এবং চমৎকার একটি বাংলো দেখে। বেশ অবাক হলাম আমি।

ইতিমধ্যে দুপুর ঘনিয়ে এসেছে। আমরা নদীতেই গোসলাদি সেরে নিলাম। তারপর খাবার খেয়ে সোজা ঘুম। দীর্ঘ জার্নি, ক্লান্ত শরীরটাকে চাঙ্গা করতে ঘুমের বিকল্প নেই। তাই অনেক্ষণ ঘুমিয়ে নিলাম। ঘুম ভেঙ্গেছে শেষ বিকেল নাগাদ। তখন বনপ্রান্তর নীরব নিস্তব্ধ হয়ে এল, আঁধার অনুভূত হল খানিকটা। কেমন জানি গা চমচম করতে লাগল। কীভাবে লোকজন এখানে থাকছেন বা চাকরি করছেন ভেবে রোম শিউরে ওঠল আমার। নতুন ম্যানেজারেরও একি আবস্থা লক্ষ্য করলাম। তিনি আমার চেয়েও বেশি শঙ্কিত হলেন, কারণ তাকে এখানকার অফিসে যোগ দিতে হবে। লক্ষ্য করলাম তার মনের অবস্থা ভালো না, মুখের হাসি মুছে গেছে নিমেষেই। তিনি মুখ ব্যাজার করে বাংলোর বারান্দায় বসে রইলেন। তেমনি মুহূর্তে সালাম আশেক বাংলোর একটা কামরা থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের পাশে বসলেন। প্ল্যান্ট নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা চলছে, আমি চুপচাপ। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ আলোচনা, এখানে মুখপাতা শোভনীয় নয়। দুজন আলোচনা করছেন, এক পর্যায়ে নতুন ম্যানেজার সাহেব বললেন, ‘এ নির্জনে আমি চাকরি করব না আশেক ভাই।’

সালাম আশেক হতভম্ব হয়ে গেলেন। বললেন, ‘কী বলছেন এসব। নির্জন কোথায় দেখলেন? এখানে তো প্রচুর লোকজন আছে। প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগবেই, ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে।’

‘না, আশেক ভাই এখানে আমি থাকতে পারব না।’ নতুন ম্যানেজার বললেন।

‘এটা কেমন কথা বলছেন!  এত দূর এলাম, এতসব প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে আর এখন বলছেন আপনি এখানে থাকবেন না, এটা কি হয়!’ সালাম আশেক বললেন।

ম্যানেজার বললেন, ‘আমি আসলে বুঝতে পারিনি জায়গাটা এত নির্জন, অনুন্নত। এখানে আমার পক্ষে থাকা সম্ভব নয় ভাই।’

‘কী সব বলছেন। চিন্তা করে কথা বলেন।’ সালাম আশেক একটু রেগে গেলেন।

কিন্তু ম্যানেজার সাহেবের একই কথা, চাকরি গেলেও এখানে থাকবেন না। তিনি 'স্যরি' বলছেন বারবার।

বিপাকে পড়লেন সালাম আশেক। তিনি ভেতরে ভেতরে প্রচণ্ড রাগান্বিত হলেন, কিন্তু বুঝতে দিচ্ছেন না কাউকে কিছু। দ্বীপে এসেছেন ম্যানেজারকে নিয়ে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে, দায়িত্বও বুঝিয়ে দিবেন। আর সেখানে সব এলোমেলো হয়ে গেল হঠাৎ করেই। তার মুড অফ। এমতাবস্থায় আমি পড়ে গেলাম বিপাকে। এলাম একটু আনন্দে কাটাতে, আর সেখানে কীনা এই অবস্থা। ঠিক করলাম সকালেই চলে যাব আমি।

সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন বিষয়টা। তিনি আমাকে একটু সহজ করাতে চেষ্টা করছেন। আমি তার আচরণে সন্তুষ্ট হলাম এবং সিদ্ধান্ত বদলিয়ে ফেললাম, যে তাদের সঙ্গেই ঢাকায় ফিরবো।

রাতের খাবার খেয়ে বারান্দায় বসে গল্প করছিলাম আমি আর সালাম আশেক। কথার ফাঁকে তিনি ফস করে বলে ফেললেন, ‘মঞ্জুর ভাই, নিন না ম্যানেজারের দায়িত্বটা আপনি। আপনি তো এখন অবসরপ্রাপ্ত। তাছাড়া জানি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ, বন-বাদাড় আপনার পছন্দ। উপভোগ করতে পারবেন।’

আমি বললাম, ‘অবসর তো অবসরই। আর কোন কিছুতে জড়াতে চাই না ভাই।’

তিনি বললেন, ‘এখানে খুব ইজ্জত পাবেন। একেবারে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। ম্যানেজারই এখনকার অল ইন অল। আবার বেতনও বড় অঙ্কের। একটু ভেবে দেখেন প্লিজ।’

বললাম, ‘সম্ভব না ভাই।’

তিনি আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘মাস দুয়েকের জন্য দায়িত্বটা নেন ভাই। এরই মধ্যে নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দিবো আমরা। তখন না হয় আপনি চলে যাবেন।’

‘না সালাম ভাই, এ হয় না।’ আমি বললাম।

তিনি বললেন, ‘ভেবে দেখেন ভাই। রাতে শুয়ে শুয়ে একটু চিন্তাভাবনা করেন আগে।’

এবার সত্যিই ভাবনায় পড়লাম আমি। কেন জানি আর মুখের ওপর না করতে পারলাম না, হ্যাঁ-ও বললাম না। সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন আমার মনোভাব। আমি দোটানায় পড়েছি এটি তিনি উপলব্ধি করলেন। তাই আমাকে ভাবতে সময় দিলেন তিনি।

রাতে বিছানায় শুয়ে বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলাম অনেকক্ষণ ধরে। শেষ পর্যন্ত উপলব্ধি করলাম নিঃসঙ্গ একাকীত্বের চেয়ে এ বন-বাদাড়ে কাটালে মন্দ হয় না। জীবনটাও আনন্দদায়ক হবে, সময়টাও ভালো কাটবে। তা ছাড়া আমি জঙ্গলপ্রিয় মানুষ। ভেবেচিন্তে তাই আমি মনস্থির করেছি দায়িত্বটা নিব।

 সকালে নাস্তার টেবিলে আবার কথাটা তুললেন সালাম আশেক। আমাকে খুব করে ধরলেন, ‘ভাই, আপনাকে দায়িত্বটা নিতেই হবে।’

আসলে তিনি চাচ্ছেন নতুন ম্যানেজারকে দেখিয়ে দিতে যে তিনিও সফল হতে পারেন। ফলে সালাম আশেক তাকে আর কোন অনুরোধ করেননি, আমাকেই পীড়াপীড়ি করতে লাগলেন।

আমি রাজি হয়ে বললাম, ‘আমার শর্ত আছে।’

‘বেতন বাড়াতে হবে? সমস্যা নেই, তা-ও বাড়বে।’ তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন।

বললাম, ‘আরে না। এত বেতন দিয়ে কী করব আমি। অন্য একটা শর্ত।’

সালাম আশেক ফিক করে হেসে বললেন, ‘তাহলে শর্তটা কি ভাই?’

বললাম, ‘দুই মাসের বেশি থাকবো না। আর আপনাদের সঙ্গেই আমি চলে যেতে চাই এখন। তার পর আমার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে ফিরে আসব পরের সপ্তাহে।’

কথাশুনে সালাম আশেক আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ইজ্জত বাঁচালেন ভাই।’

ঠিকই তিনদিন পর তাদের সঙ্গে আমি ঢাকায় চলে এলাম। তার পর পূর্ব নির্ধারিত সময়ে আবার দ্বীপ বনে হাজির হলাম। সেদিনও প্ল্যান্টের লোকজন হাতিয়া লঞ্চঘাটে উপস্থিত হয়ে বোটযোগে নিয়ে এলেন আমাকে দ্বীপ বনে। সেই থেকেই আমি হলাম এই দ্বীপ বনের বাসিন্দা। আমার বেঁধে দেওয়া দুইমাস সময় আজও পেরোয়নি। কোম্পানিও নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দেয়নি বরং কাগজপত্র পাঠিয়েছে আমাকে ম্যানেজার বানিয়ে। এরিমধ্যে কত মাস, কত বছর পেরিয়ে গেছে, কত রোমহর্ষক ঘটনার সাক্ষীও হলাম, সেসব স্মৃতিচারণ করে মাঝেমধ্যে শিউরে উঠি এখন। চলে যাওয়ার কথা আর ভাবতেই পারি না, উল্টো এখন আঁতকে উঠি দ্বীপ বন ছাড়ার কথা মনে মনে ভাবলেও।

চলবে...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা