শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

৪র্থ পর্ব

বনবিহারী

আলম শাইন
অনলাইন ভার্সন

বনবিহারী

পেনশনে আসার পর প্রথম ঈদের দিনে আমি খুব নিঃসঙ্গবোধ করতে লাগলাম। আত্মীয় পরিজনের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতের পর বাসায় বন্দী হয়ে রইলাম। ভালো লাগছে না আর। কী করব, কোথায় যাব বুঝতে পারছি না এখন। তাই পরিকল্পনা করলাম ঈদের রাতেই নিঝুম দ্বীপের উদ্দেশ্যে রওনা দিব। এই দ্বীপে আগে কখনো যাওয়া হয়নি আমার। সুতরাং ওখানেই যাব ঠিক করলাম। সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঈদের রাতেই রওনা করলাম ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চযোগে। বিশাল দৈর্ঘ্যের একটা লঞ্চে চড়েছি, লঞ্চের নাম মনে পড়ছে না এই মুহূর্তে। তবে লঞ্চটি বিলাসবহুল, কেবিনগুলোও চমৎকার সাজানো। আমি কোনোমতে একটা সিঙ্গেল কেবিন বুক করতে পেরেছি, যদিও টাকা-পয়সা বেশিই লেগেছে। সেই নিয়ে আমার ভ্রুক্ষেপ নেই। ঈদের সময় কেবিন পেয়েছি এটাই বড় ধরনের প্রাপ্তি, এটাই বড় কথা, এটাই ভাগ্য।

লঞ্চ বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ঘাট ত্যাগ করেছে। সর্পগতিতে রাশি রাশি জল মাড়িয়ে এগিয়ে চলছে লঞ্চটি। রাত ১০টা নাগাদ চাঁদপুর অতিক্রম করল। তার পর ঘন্টাখানেকের মধ্যেই মেঘনার সবচেয়ে প্রশস্ত এলাকায় প্রবেশ করল লঞ্চ। জায়গাটার নাম শাহবাজপুর, মোবাইল নেটওয়ার্কে দেখতে পেলাম। শাহবাজপুর অতিক্রমের মুহূর্তে হঠাৎ ঝড়োহাওয়া বইতে শুরু করল। আমি কেবিন থেকে বেরিয়ে বাইরের রেলিংয়ের সঙ্গে ঠেঁস দিয়ে দাঁড়ালাম। আমার পাশে আরও কয়েকজন যাত্রী দাঁড়িয়ে আছেন আতঙ্কিত অবস্থায়। আমিও খুব আতঙ্কিত হলাম। মেঘনার কুচকুচে কালো শরীরের দিকে তাকিয়ে আঁতকে ওঠলাম। উঁচু উঁচু ঢেউ ওঠানামা করছে, ঢেউয়ের ধাক্কায় দৈত্যাকার লঞ্চটি নড়ে ওঠছে মাঝেমধ্যে। তখন ভয় হচ্ছিল অনেক। এই বুঝি কিছু একটা ঘটছে। কিন্তু আমার পাশে দাঁড়ানো দুইজন যাত্রী তেমন একটা ভয় পাচ্ছে না, তাদের কথাবার্তায় টের পেলাম তারা লঞ্চের নিয়মিত যাত্রী। তারা ঝড়বাদল দেখে অভ্যস্ত, তার মানে ভয়ের কিছু নেই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক।

ধীরে ধীরে ঝড় থেমে এল। আমি কেবিনে ঢুকতে মাথাটা নিচু করেছি কেবল, অমনি পেছন থেকে একজন ডেকে বললেন, ‘মঞ্জুর ভাই আপনি! কোথায় নামবেন?’

ভদ্রলোক আমার বেশ পরিচিত। নাম সালাম আশেক। তিনি একটি কোম্পানির দায়িত্বশীল পদে আছেন জানি। তার কোম্পানির একটি কাজ আমার টেবিলে ছিল, খুব দ্রুত আমি কাজটি করে দিয়েছিলাম। কোন কিছুর বিনিময়ে নয়, হৃদ্যতার টানে। এভাবে তার আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে আমার সঙ্গে। তিনি সেটি ভুলেননি, মনে রেখেছেন। নতুন একটা কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার পরেও আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। আজ একাকীত্বের এই ক্ষণে তাকে কাছে পেয়ে মনে হল আমি বুঝি ধ্রুবতারার সন্ধান পেলাম।

তার প্রশ্নের জবাবে আমি বললাম, ‘নিঝুম দ্বীপ যাচ্ছি ভাই। আপনি কোথায় যাচ্ছেন?’

তিনি হতবাক হয়ে বললেন, ‘বলেন কী! আমরাও তো যাচ্ছি ওখানে।’

‘সঙ্গে আর কে আছেন?’ আমি জানতে চাইলাম

‘অফিসের একজন সহকর্মী আছেন। সমস্যা নেই, আপনি আমার সঙ্গেই থাকবেন আমাদের বাংলোতেই।’ সালাম আশেক জোর দিয়ে বললেন।

‘আপনাদের বাংলোটি কোথায়?’ জিজ্ঞেস করলাম।

‘স্থানটা নিঝুম দ্বীপের অন্তর্ভূক্ত হলেও, আলাদা আরেকটি দ্বীপে অবস্থিত বাংলোটি। সেখানে অবশ্য পর্যটকদের যাতায়াত নেই, যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত। তবে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের নেওয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা আছে, কোম্পানির লোকজন আসবেন স্পিটবোট নিয়ে। আমরা যে কদিন থাকব আশা করি, আপনিও থাকবেন আমাদের সঙ্গে।’ দৃঢ়তার সঙ্গেই বললেন সালাম আশেক।

‘আচ্ছা না হয় থাকব। কিন্তু ফিরে আসবেন কবে?’ আমি জানতে চাইলাম।

‘বেশি না তিন-চারদিন। জায়গাটা ভীষণ চমৎকার, মন চাইবে থেকে যেতে। সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন।’ সালাম আশেক বললেন।
‘তাই!’ আমি বিস্মিত হলাম।
‘সত্যিই বলছি। চলুন না আমাদের সঙ্গে আগে।’ এবারও জোর দিয়ে বললেন তিনি।
‘যাব, থাকবও নিশ্চিত থাকেন।’ আমিও দৃঢ়চিত্তে জানালাম।
ভদ্রলোক খুব খুশি হলেন। তিনি বিশ্বাসই করতে পারেননি আমি তার সফরসঙ্গী হতে যাচ্ছি। অপরদিকে আমিও বিশ্বাস করতে পারছি না একজন সঙ্গী পেয়েছি, তাও আবার পরিচিতজন। এই মুহূর্তে আমার একজন সঙ্গীর খুবই প্রয়োজন ছিল। সেই প্রয়োজন মিটে যেতেই আমি খুব আনন্দিত হলাম। যাক ভ্রমণটা আনন্দদায়ক হবে।

ভদ্রলোক আড্ডাপ্রিয় মানুষ, রাতে আমার সঙ্গে গল্পগুজব করে কাটাতে চান। তাই তিনি আমার সিঙ্গেল কেবিনটিতে তার সহকর্মীকে ঘুমাতে অনুরোধ করলেন। সহকর্মীও আপত্তি করেননি। আর আমরা দু’জন তাদের ডাবল কেবিনের পাশাপাশি সিটে শোয়ে নানান গল্পগুজব করে কাটিয়ে দিলাম। আমি এখন অবসরপ্রাপ্ত সেসবও জানালাম তাকে।

 গল্পগুজব করলাম শেষরাত অবধি, তার পর দুজন ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম ভাঙ্গল কেবিন বয়ের হাঁকডাকে। ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম ততক্ষণে সকাল ৮টা বেজে গেছে।

লঞ্চের শেষ স্টপেজ হাতিয়া লঞ্চঘাট। সেখানেই লঞ্চ থেমেছে। হিসেব কষে দেখলাম ঢাকা থেকে এখানে পৌঁছতে প্রায় ১৪-১৫ ঘণ্টা সময় অতিক্রম হয়েছে। ভিড়ভাট্টার কারণে লঞ্চ থেকে নামতে নামতে আরও আধঘন্টা সময় লেগেছে। লঞ্চ থেকে নেমে পল্টুনে কয়েক মিনিট দাঁড়াতেই দুইজন লোক আমাদের সামনে হাজির হলেন। তারা তাদের কোম্পানির লোকজন, সালাম আশেকের পূর্ব পরিচিত। কুশলাদি বিনিময়ের পর তারা আমাদেরকে যত্নসহকারে স্পিডবোটে নিয়ে বসালেন। আয়োজন দেখেই বুঝতে পেরেছি সবকিছু পূর্ব নির্ধারিতই ছিল। এবং সালাম আশেক একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সেটিও বুঝতে সক্ষম হলাম। যার কারণ আমাদেরকে দুই মিনিটও অপেক্ষা করতে হয়নি লঞ্চঘাটে।

আমরা স্পিটবোটে চড়তেই সঙ্গে সঙ্গে বোটের ইঞ্জিন চালু করে দিলেন চালক। বেশ কিছু সময় অতিবাহিত হতেই বোট পৌঁছল জনবিচ্ছিন্ন একটা দ্বীপে। সালাম আশেক জানালেন, দ্বীপটির নাম, ‘বন দ্বীপ’। বিদেশি এক ওষুধ কোম্পানি দ্বীপটি লিজ নিয়ে ভেষজ প্ল্যান্ট বানিয়েছে। তিনি সেই কোম্পানির উচ্চপদস্থ একজন। তবে তিনি এই কোম্পানি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন অচিরেই, চলতি মাসের শেষ নাগাদ পর্যন্ত থাকবেন বড়োজোর। যার জন্য তড়িঘড়ির মাধ্যমে পদায়ন করে কোম্পানির একজনকে ম্যানেজার বানিয়ে সঙ্গে এনেছেন দায়-দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে।

দ্বীপ বনে পা রেখেই আমি ভীষণ মুগ্ধ হলাম। এমন একটি চমৎকার দ্বীপ এ দেশে দ্বিতীয়টি আর দেখিনি আমি। একসঙ্গে নদী-সাগর-বন-হরিণ খুব কমই আছে দেশে। এ দ্বীপে দুই-চারদিন কাটাবো ভাবতেই আনন্দ লাগছে তাই। তবে অবাক হলাম একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সাজানো গোছানো অফিস এবং চমৎকার একটি বাংলো দেখে। বেশ অবাক হলাম আমি।

ইতিমধ্যে দুপুর ঘনিয়ে এসেছে। আমরা নদীতেই গোসলাদি সেরে নিলাম। তারপর খাবার খেয়ে সোজা ঘুম। দীর্ঘ জার্নি, ক্লান্ত শরীরটাকে চাঙ্গা করতে ঘুমের বিকল্প নেই। তাই অনেক্ষণ ঘুমিয়ে নিলাম। ঘুম ভেঙ্গেছে শেষ বিকেল নাগাদ। তখন বনপ্রান্তর নীরব নিস্তব্ধ হয়ে এল, আঁধার অনুভূত হল খানিকটা। কেমন জানি গা চমচম করতে লাগল। কীভাবে লোকজন এখানে থাকছেন বা চাকরি করছেন ভেবে রোম শিউরে ওঠল আমার। নতুন ম্যানেজারেরও একি আবস্থা লক্ষ্য করলাম। তিনি আমার চেয়েও বেশি শঙ্কিত হলেন, কারণ তাকে এখানকার অফিসে যোগ দিতে হবে। লক্ষ্য করলাম তার মনের অবস্থা ভালো না, মুখের হাসি মুছে গেছে নিমেষেই। তিনি মুখ ব্যাজার করে বাংলোর বারান্দায় বসে রইলেন। তেমনি মুহূর্তে সালাম আশেক বাংলোর একটা কামরা থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের পাশে বসলেন। প্ল্যান্ট নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা চলছে, আমি চুপচাপ। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ আলোচনা, এখানে মুখপাতা শোভনীয় নয়। দুজন আলোচনা করছেন, এক পর্যায়ে নতুন ম্যানেজার সাহেব বললেন, ‘এ নির্জনে আমি চাকরি করব না আশেক ভাই।’

সালাম আশেক হতভম্ব হয়ে গেলেন। বললেন, ‘কী বলছেন এসব। নির্জন কোথায় দেখলেন? এখানে তো প্রচুর লোকজন আছে। প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগবেই, ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে।’

‘না, আশেক ভাই এখানে আমি থাকতে পারব না।’ নতুন ম্যানেজার বললেন।

‘এটা কেমন কথা বলছেন!  এত দূর এলাম, এতসব প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে আর এখন বলছেন আপনি এখানে থাকবেন না, এটা কি হয়!’ সালাম আশেক বললেন।

ম্যানেজার বললেন, ‘আমি আসলে বুঝতে পারিনি জায়গাটা এত নির্জন, অনুন্নত। এখানে আমার পক্ষে থাকা সম্ভব নয় ভাই।’

‘কী সব বলছেন। চিন্তা করে কথা বলেন।’ সালাম আশেক একটু রেগে গেলেন।

কিন্তু ম্যানেজার সাহেবের একই কথা, চাকরি গেলেও এখানে থাকবেন না। তিনি 'স্যরি' বলছেন বারবার।

বিপাকে পড়লেন সালাম আশেক। তিনি ভেতরে ভেতরে প্রচণ্ড রাগান্বিত হলেন, কিন্তু বুঝতে দিচ্ছেন না কাউকে কিছু। দ্বীপে এসেছেন ম্যানেজারকে নিয়ে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে, দায়িত্বও বুঝিয়ে দিবেন। আর সেখানে সব এলোমেলো হয়ে গেল হঠাৎ করেই। তার মুড অফ। এমতাবস্থায় আমি পড়ে গেলাম বিপাকে। এলাম একটু আনন্দে কাটাতে, আর সেখানে কীনা এই অবস্থা। ঠিক করলাম সকালেই চলে যাব আমি।

সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন বিষয়টা। তিনি আমাকে একটু সহজ করাতে চেষ্টা করছেন। আমি তার আচরণে সন্তুষ্ট হলাম এবং সিদ্ধান্ত বদলিয়ে ফেললাম, যে তাদের সঙ্গেই ঢাকায় ফিরবো।

রাতের খাবার খেয়ে বারান্দায় বসে গল্প করছিলাম আমি আর সালাম আশেক। কথার ফাঁকে তিনি ফস করে বলে ফেললেন, ‘মঞ্জুর ভাই, নিন না ম্যানেজারের দায়িত্বটা আপনি। আপনি তো এখন অবসরপ্রাপ্ত। তাছাড়া জানি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ, বন-বাদাড় আপনার পছন্দ। উপভোগ করতে পারবেন।’

আমি বললাম, ‘অবসর তো অবসরই। আর কোন কিছুতে জড়াতে চাই না ভাই।’

তিনি বললেন, ‘এখানে খুব ইজ্জত পাবেন। একেবারে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। ম্যানেজারই এখনকার অল ইন অল। আবার বেতনও বড় অঙ্কের। একটু ভেবে দেখেন প্লিজ।’

বললাম, ‘সম্ভব না ভাই।’

তিনি আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘মাস দুয়েকের জন্য দায়িত্বটা নেন ভাই। এরই মধ্যে নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দিবো আমরা। তখন না হয় আপনি চলে যাবেন।’

‘না সালাম ভাই, এ হয় না।’ আমি বললাম।

তিনি বললেন, ‘ভেবে দেখেন ভাই। রাতে শুয়ে শুয়ে একটু চিন্তাভাবনা করেন আগে।’

এবার সত্যিই ভাবনায় পড়লাম আমি। কেন জানি আর মুখের ওপর না করতে পারলাম না, হ্যাঁ-ও বললাম না। সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন আমার মনোভাব। আমি দোটানায় পড়েছি এটি তিনি উপলব্ধি করলেন। তাই আমাকে ভাবতে সময় দিলেন তিনি।

রাতে বিছানায় শুয়ে বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলাম অনেকক্ষণ ধরে। শেষ পর্যন্ত উপলব্ধি করলাম নিঃসঙ্গ একাকীত্বের চেয়ে এ বন-বাদাড়ে কাটালে মন্দ হয় না। জীবনটাও আনন্দদায়ক হবে, সময়টাও ভালো কাটবে। তা ছাড়া আমি জঙ্গলপ্রিয় মানুষ। ভেবেচিন্তে তাই আমি মনস্থির করেছি দায়িত্বটা নিব।

 সকালে নাস্তার টেবিলে আবার কথাটা তুললেন সালাম আশেক। আমাকে খুব করে ধরলেন, ‘ভাই, আপনাকে দায়িত্বটা নিতেই হবে।’

আসলে তিনি চাচ্ছেন নতুন ম্যানেজারকে দেখিয়ে দিতে যে তিনিও সফল হতে পারেন। ফলে সালাম আশেক তাকে আর কোন অনুরোধ করেননি, আমাকেই পীড়াপীড়ি করতে লাগলেন।

আমি রাজি হয়ে বললাম, ‘আমার শর্ত আছে।’

‘বেতন বাড়াতে হবে? সমস্যা নেই, তা-ও বাড়বে।’ তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন।

বললাম, ‘আরে না। এত বেতন দিয়ে কী করব আমি। অন্য একটা শর্ত।’

সালাম আশেক ফিক করে হেসে বললেন, ‘তাহলে শর্তটা কি ভাই?’

বললাম, ‘দুই মাসের বেশি থাকবো না। আর আপনাদের সঙ্গেই আমি চলে যেতে চাই এখন। তার পর আমার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে ফিরে আসব পরের সপ্তাহে।’

কথাশুনে সালাম আশেক আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ইজ্জত বাঁচালেন ভাই।’

ঠিকই তিনদিন পর তাদের সঙ্গে আমি ঢাকায় চলে এলাম। তার পর পূর্ব নির্ধারিত সময়ে আবার দ্বীপ বনে হাজির হলাম। সেদিনও প্ল্যান্টের লোকজন হাতিয়া লঞ্চঘাটে উপস্থিত হয়ে বোটযোগে নিয়ে এলেন আমাকে দ্বীপ বনে। সেই থেকেই আমি হলাম এই দ্বীপ বনের বাসিন্দা। আমার বেঁধে দেওয়া দুইমাস সময় আজও পেরোয়নি। কোম্পানিও নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দেয়নি বরং কাগজপত্র পাঠিয়েছে আমাকে ম্যানেজার বানিয়ে। এরিমধ্যে কত মাস, কত বছর পেরিয়ে গেছে, কত রোমহর্ষক ঘটনার সাক্ষীও হলাম, সেসব স্মৃতিচারণ করে মাঝেমধ্যে শিউরে উঠি এখন। চলে যাওয়ার কথা আর ভাবতেই পারি না, উল্টো এখন আঁতকে উঠি দ্বীপ বন ছাড়ার কথা মনে মনে ভাবলেও।

চলবে...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক
ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক

৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‌‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলা করতে সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’
‌‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলা করতে সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব
এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ করতে গেলেন পপি
ওমরাহ করতে গেলেন পপি

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের
দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার
কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স
সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস
আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক
সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন
আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার
ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার
করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান
আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?
গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের
গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু
তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি
ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম