শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

৪র্থ পর্ব

বনবিহারী

আলম শাইন
অনলাইন ভার্সন

বনবিহারী

পেনশনে আসার পর প্রথম ঈদের দিনে আমি খুব নিঃসঙ্গবোধ করতে লাগলাম। আত্মীয় পরিজনের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতের পর বাসায় বন্দী হয়ে রইলাম। ভালো লাগছে না আর। কী করব, কোথায় যাব বুঝতে পারছি না এখন। তাই পরিকল্পনা করলাম ঈদের রাতেই নিঝুম দ্বীপের উদ্দেশ্যে রওনা দিব। এই দ্বীপে আগে কখনো যাওয়া হয়নি আমার। সুতরাং ওখানেই যাব ঠিক করলাম। সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঈদের রাতেই রওনা করলাম ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চযোগে। বিশাল দৈর্ঘ্যের একটা লঞ্চে চড়েছি, লঞ্চের নাম মনে পড়ছে না এই মুহূর্তে। তবে লঞ্চটি বিলাসবহুল, কেবিনগুলোও চমৎকার সাজানো। আমি কোনোমতে একটা সিঙ্গেল কেবিন বুক করতে পেরেছি, যদিও টাকা-পয়সা বেশিই লেগেছে। সেই নিয়ে আমার ভ্রুক্ষেপ নেই। ঈদের সময় কেবিন পেয়েছি এটাই বড় ধরনের প্রাপ্তি, এটাই বড় কথা, এটাই ভাগ্য।

লঞ্চ বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ঘাট ত্যাগ করেছে। সর্পগতিতে রাশি রাশি জল মাড়িয়ে এগিয়ে চলছে লঞ্চটি। রাত ১০টা নাগাদ চাঁদপুর অতিক্রম করল। তার পর ঘন্টাখানেকের মধ্যেই মেঘনার সবচেয়ে প্রশস্ত এলাকায় প্রবেশ করল লঞ্চ। জায়গাটার নাম শাহবাজপুর, মোবাইল নেটওয়ার্কে দেখতে পেলাম। শাহবাজপুর অতিক্রমের মুহূর্তে হঠাৎ ঝড়োহাওয়া বইতে শুরু করল। আমি কেবিন থেকে বেরিয়ে বাইরের রেলিংয়ের সঙ্গে ঠেঁস দিয়ে দাঁড়ালাম। আমার পাশে আরও কয়েকজন যাত্রী দাঁড়িয়ে আছেন আতঙ্কিত অবস্থায়। আমিও খুব আতঙ্কিত হলাম। মেঘনার কুচকুচে কালো শরীরের দিকে তাকিয়ে আঁতকে ওঠলাম। উঁচু উঁচু ঢেউ ওঠানামা করছে, ঢেউয়ের ধাক্কায় দৈত্যাকার লঞ্চটি নড়ে ওঠছে মাঝেমধ্যে। তখন ভয় হচ্ছিল অনেক। এই বুঝি কিছু একটা ঘটছে। কিন্তু আমার পাশে দাঁড়ানো দুইজন যাত্রী তেমন একটা ভয় পাচ্ছে না, তাদের কথাবার্তায় টের পেলাম তারা লঞ্চের নিয়মিত যাত্রী। তারা ঝড়বাদল দেখে অভ্যস্ত, তার মানে ভয়ের কিছু নেই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক।

ধীরে ধীরে ঝড় থেমে এল। আমি কেবিনে ঢুকতে মাথাটা নিচু করেছি কেবল, অমনি পেছন থেকে একজন ডেকে বললেন, ‘মঞ্জুর ভাই আপনি! কোথায় নামবেন?’

ভদ্রলোক আমার বেশ পরিচিত। নাম সালাম আশেক। তিনি একটি কোম্পানির দায়িত্বশীল পদে আছেন জানি। তার কোম্পানির একটি কাজ আমার টেবিলে ছিল, খুব দ্রুত আমি কাজটি করে দিয়েছিলাম। কোন কিছুর বিনিময়ে নয়, হৃদ্যতার টানে। এভাবে তার আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে আমার সঙ্গে। তিনি সেটি ভুলেননি, মনে রেখেছেন। নতুন একটা কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার পরেও আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। আজ একাকীত্বের এই ক্ষণে তাকে কাছে পেয়ে মনে হল আমি বুঝি ধ্রুবতারার সন্ধান পেলাম।

তার প্রশ্নের জবাবে আমি বললাম, ‘নিঝুম দ্বীপ যাচ্ছি ভাই। আপনি কোথায় যাচ্ছেন?’

তিনি হতবাক হয়ে বললেন, ‘বলেন কী! আমরাও তো যাচ্ছি ওখানে।’

‘সঙ্গে আর কে আছেন?’ আমি জানতে চাইলাম

‘অফিসের একজন সহকর্মী আছেন। সমস্যা নেই, আপনি আমার সঙ্গেই থাকবেন আমাদের বাংলোতেই।’ সালাম আশেক জোর দিয়ে বললেন।

‘আপনাদের বাংলোটি কোথায়?’ জিজ্ঞেস করলাম।

‘স্থানটা নিঝুম দ্বীপের অন্তর্ভূক্ত হলেও, আলাদা আরেকটি দ্বীপে অবস্থিত বাংলোটি। সেখানে অবশ্য পর্যটকদের যাতায়াত নেই, যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত। তবে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের নেওয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা আছে, কোম্পানির লোকজন আসবেন স্পিটবোট নিয়ে। আমরা যে কদিন থাকব আশা করি, আপনিও থাকবেন আমাদের সঙ্গে।’ দৃঢ়তার সঙ্গেই বললেন সালাম আশেক।

‘আচ্ছা না হয় থাকব। কিন্তু ফিরে আসবেন কবে?’ আমি জানতে চাইলাম।

‘বেশি না তিন-চারদিন। জায়গাটা ভীষণ চমৎকার, মন চাইবে থেকে যেতে। সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন।’ সালাম আশেক বললেন।
‘তাই!’ আমি বিস্মিত হলাম।
‘সত্যিই বলছি। চলুন না আমাদের সঙ্গে আগে।’ এবারও জোর দিয়ে বললেন তিনি।
‘যাব, থাকবও নিশ্চিত থাকেন।’ আমিও দৃঢ়চিত্তে জানালাম।
ভদ্রলোক খুব খুশি হলেন। তিনি বিশ্বাসই করতে পারেননি আমি তার সফরসঙ্গী হতে যাচ্ছি। অপরদিকে আমিও বিশ্বাস করতে পারছি না একজন সঙ্গী পেয়েছি, তাও আবার পরিচিতজন। এই মুহূর্তে আমার একজন সঙ্গীর খুবই প্রয়োজন ছিল। সেই প্রয়োজন মিটে যেতেই আমি খুব আনন্দিত হলাম। যাক ভ্রমণটা আনন্দদায়ক হবে।

ভদ্রলোক আড্ডাপ্রিয় মানুষ, রাতে আমার সঙ্গে গল্পগুজব করে কাটাতে চান। তাই তিনি আমার সিঙ্গেল কেবিনটিতে তার সহকর্মীকে ঘুমাতে অনুরোধ করলেন। সহকর্মীও আপত্তি করেননি। আর আমরা দু’জন তাদের ডাবল কেবিনের পাশাপাশি সিটে শোয়ে নানান গল্পগুজব করে কাটিয়ে দিলাম। আমি এখন অবসরপ্রাপ্ত সেসবও জানালাম তাকে।

 গল্পগুজব করলাম শেষরাত অবধি, তার পর দুজন ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম ভাঙ্গল কেবিন বয়ের হাঁকডাকে। ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম ততক্ষণে সকাল ৮টা বেজে গেছে।

লঞ্চের শেষ স্টপেজ হাতিয়া লঞ্চঘাট। সেখানেই লঞ্চ থেমেছে। হিসেব কষে দেখলাম ঢাকা থেকে এখানে পৌঁছতে প্রায় ১৪-১৫ ঘণ্টা সময় অতিক্রম হয়েছে। ভিড়ভাট্টার কারণে লঞ্চ থেকে নামতে নামতে আরও আধঘন্টা সময় লেগেছে। লঞ্চ থেকে নেমে পল্টুনে কয়েক মিনিট দাঁড়াতেই দুইজন লোক আমাদের সামনে হাজির হলেন। তারা তাদের কোম্পানির লোকজন, সালাম আশেকের পূর্ব পরিচিত। কুশলাদি বিনিময়ের পর তারা আমাদেরকে যত্নসহকারে স্পিডবোটে নিয়ে বসালেন। আয়োজন দেখেই বুঝতে পেরেছি সবকিছু পূর্ব নির্ধারিতই ছিল। এবং সালাম আশেক একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সেটিও বুঝতে সক্ষম হলাম। যার কারণ আমাদেরকে দুই মিনিটও অপেক্ষা করতে হয়নি লঞ্চঘাটে।

আমরা স্পিটবোটে চড়তেই সঙ্গে সঙ্গে বোটের ইঞ্জিন চালু করে দিলেন চালক। বেশ কিছু সময় অতিবাহিত হতেই বোট পৌঁছল জনবিচ্ছিন্ন একটা দ্বীপে। সালাম আশেক জানালেন, দ্বীপটির নাম, ‘বন দ্বীপ’। বিদেশি এক ওষুধ কোম্পানি দ্বীপটি লিজ নিয়ে ভেষজ প্ল্যান্ট বানিয়েছে। তিনি সেই কোম্পানির উচ্চপদস্থ একজন। তবে তিনি এই কোম্পানি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন অচিরেই, চলতি মাসের শেষ নাগাদ পর্যন্ত থাকবেন বড়োজোর। যার জন্য তড়িঘড়ির মাধ্যমে পদায়ন করে কোম্পানির একজনকে ম্যানেজার বানিয়ে সঙ্গে এনেছেন দায়-দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে।

দ্বীপ বনে পা রেখেই আমি ভীষণ মুগ্ধ হলাম। এমন একটি চমৎকার দ্বীপ এ দেশে দ্বিতীয়টি আর দেখিনি আমি। একসঙ্গে নদী-সাগর-বন-হরিণ খুব কমই আছে দেশে। এ দ্বীপে দুই-চারদিন কাটাবো ভাবতেই আনন্দ লাগছে তাই। তবে অবাক হলাম একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সাজানো গোছানো অফিস এবং চমৎকার একটি বাংলো দেখে। বেশ অবাক হলাম আমি।

ইতিমধ্যে দুপুর ঘনিয়ে এসেছে। আমরা নদীতেই গোসলাদি সেরে নিলাম। তারপর খাবার খেয়ে সোজা ঘুম। দীর্ঘ জার্নি, ক্লান্ত শরীরটাকে চাঙ্গা করতে ঘুমের বিকল্প নেই। তাই অনেক্ষণ ঘুমিয়ে নিলাম। ঘুম ভেঙ্গেছে শেষ বিকেল নাগাদ। তখন বনপ্রান্তর নীরব নিস্তব্ধ হয়ে এল, আঁধার অনুভূত হল খানিকটা। কেমন জানি গা চমচম করতে লাগল। কীভাবে লোকজন এখানে থাকছেন বা চাকরি করছেন ভেবে রোম শিউরে ওঠল আমার। নতুন ম্যানেজারেরও একি আবস্থা লক্ষ্য করলাম। তিনি আমার চেয়েও বেশি শঙ্কিত হলেন, কারণ তাকে এখানকার অফিসে যোগ দিতে হবে। লক্ষ্য করলাম তার মনের অবস্থা ভালো না, মুখের হাসি মুছে গেছে নিমেষেই। তিনি মুখ ব্যাজার করে বাংলোর বারান্দায় বসে রইলেন। তেমনি মুহূর্তে সালাম আশেক বাংলোর একটা কামরা থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের পাশে বসলেন। প্ল্যান্ট নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা চলছে, আমি চুপচাপ। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ আলোচনা, এখানে মুখপাতা শোভনীয় নয়। দুজন আলোচনা করছেন, এক পর্যায়ে নতুন ম্যানেজার সাহেব বললেন, ‘এ নির্জনে আমি চাকরি করব না আশেক ভাই।’

সালাম আশেক হতভম্ব হয়ে গেলেন। বললেন, ‘কী বলছেন এসব। নির্জন কোথায় দেখলেন? এখানে তো প্রচুর লোকজন আছে। প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগবেই, ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে।’

‘না, আশেক ভাই এখানে আমি থাকতে পারব না।’ নতুন ম্যানেজার বললেন।

‘এটা কেমন কথা বলছেন!  এত দূর এলাম, এতসব প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে আর এখন বলছেন আপনি এখানে থাকবেন না, এটা কি হয়!’ সালাম আশেক বললেন।

ম্যানেজার বললেন, ‘আমি আসলে বুঝতে পারিনি জায়গাটা এত নির্জন, অনুন্নত। এখানে আমার পক্ষে থাকা সম্ভব নয় ভাই।’

‘কী সব বলছেন। চিন্তা করে কথা বলেন।’ সালাম আশেক একটু রেগে গেলেন।

কিন্তু ম্যানেজার সাহেবের একই কথা, চাকরি গেলেও এখানে থাকবেন না। তিনি 'স্যরি' বলছেন বারবার।

বিপাকে পড়লেন সালাম আশেক। তিনি ভেতরে ভেতরে প্রচণ্ড রাগান্বিত হলেন, কিন্তু বুঝতে দিচ্ছেন না কাউকে কিছু। দ্বীপে এসেছেন ম্যানেজারকে নিয়ে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে, দায়িত্বও বুঝিয়ে দিবেন। আর সেখানে সব এলোমেলো হয়ে গেল হঠাৎ করেই। তার মুড অফ। এমতাবস্থায় আমি পড়ে গেলাম বিপাকে। এলাম একটু আনন্দে কাটাতে, আর সেখানে কীনা এই অবস্থা। ঠিক করলাম সকালেই চলে যাব আমি।

সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন বিষয়টা। তিনি আমাকে একটু সহজ করাতে চেষ্টা করছেন। আমি তার আচরণে সন্তুষ্ট হলাম এবং সিদ্ধান্ত বদলিয়ে ফেললাম, যে তাদের সঙ্গেই ঢাকায় ফিরবো।

রাতের খাবার খেয়ে বারান্দায় বসে গল্প করছিলাম আমি আর সালাম আশেক। কথার ফাঁকে তিনি ফস করে বলে ফেললেন, ‘মঞ্জুর ভাই, নিন না ম্যানেজারের দায়িত্বটা আপনি। আপনি তো এখন অবসরপ্রাপ্ত। তাছাড়া জানি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ, বন-বাদাড় আপনার পছন্দ। উপভোগ করতে পারবেন।’

আমি বললাম, ‘অবসর তো অবসরই। আর কোন কিছুতে জড়াতে চাই না ভাই।’

তিনি বললেন, ‘এখানে খুব ইজ্জত পাবেন। একেবারে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। ম্যানেজারই এখনকার অল ইন অল। আবার বেতনও বড় অঙ্কের। একটু ভেবে দেখেন প্লিজ।’

বললাম, ‘সম্ভব না ভাই।’

তিনি আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘মাস দুয়েকের জন্য দায়িত্বটা নেন ভাই। এরই মধ্যে নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দিবো আমরা। তখন না হয় আপনি চলে যাবেন।’

‘না সালাম ভাই, এ হয় না।’ আমি বললাম।

তিনি বললেন, ‘ভেবে দেখেন ভাই। রাতে শুয়ে শুয়ে একটু চিন্তাভাবনা করেন আগে।’

এবার সত্যিই ভাবনায় পড়লাম আমি। কেন জানি আর মুখের ওপর না করতে পারলাম না, হ্যাঁ-ও বললাম না। সালাম আশেক বুঝতে পেরেছেন আমার মনোভাব। আমি দোটানায় পড়েছি এটি তিনি উপলব্ধি করলেন। তাই আমাকে ভাবতে সময় দিলেন তিনি।

রাতে বিছানায় শুয়ে বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলাম অনেকক্ষণ ধরে। শেষ পর্যন্ত উপলব্ধি করলাম নিঃসঙ্গ একাকীত্বের চেয়ে এ বন-বাদাড়ে কাটালে মন্দ হয় না। জীবনটাও আনন্দদায়ক হবে, সময়টাও ভালো কাটবে। তা ছাড়া আমি জঙ্গলপ্রিয় মানুষ। ভেবেচিন্তে তাই আমি মনস্থির করেছি দায়িত্বটা নিব।

 সকালে নাস্তার টেবিলে আবার কথাটা তুললেন সালাম আশেক। আমাকে খুব করে ধরলেন, ‘ভাই, আপনাকে দায়িত্বটা নিতেই হবে।’

আসলে তিনি চাচ্ছেন নতুন ম্যানেজারকে দেখিয়ে দিতে যে তিনিও সফল হতে পারেন। ফলে সালাম আশেক তাকে আর কোন অনুরোধ করেননি, আমাকেই পীড়াপীড়ি করতে লাগলেন।

আমি রাজি হয়ে বললাম, ‘আমার শর্ত আছে।’

‘বেতন বাড়াতে হবে? সমস্যা নেই, তা-ও বাড়বে।’ তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন।

বললাম, ‘আরে না। এত বেতন দিয়ে কী করব আমি। অন্য একটা শর্ত।’

সালাম আশেক ফিক করে হেসে বললেন, ‘তাহলে শর্তটা কি ভাই?’

বললাম, ‘দুই মাসের বেশি থাকবো না। আর আপনাদের সঙ্গেই আমি চলে যেতে চাই এখন। তার পর আমার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে ফিরে আসব পরের সপ্তাহে।’

কথাশুনে সালাম আশেক আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ইজ্জত বাঁচালেন ভাই।’

ঠিকই তিনদিন পর তাদের সঙ্গে আমি ঢাকায় চলে এলাম। তার পর পূর্ব নির্ধারিত সময়ে আবার দ্বীপ বনে হাজির হলাম। সেদিনও প্ল্যান্টের লোকজন হাতিয়া লঞ্চঘাটে উপস্থিত হয়ে বোটযোগে নিয়ে এলেন আমাকে দ্বীপ বনে। সেই থেকেই আমি হলাম এই দ্বীপ বনের বাসিন্দা। আমার বেঁধে দেওয়া দুইমাস সময় আজও পেরোয়নি। কোম্পানিও নতুন ম্যানেজার নিয়োগ দেয়নি বরং কাগজপত্র পাঠিয়েছে আমাকে ম্যানেজার বানিয়ে। এরিমধ্যে কত মাস, কত বছর পেরিয়ে গেছে, কত রোমহর্ষক ঘটনার সাক্ষীও হলাম, সেসব স্মৃতিচারণ করে মাঝেমধ্যে শিউরে উঠি এখন। চলে যাওয়ার কথা আর ভাবতেই পারি না, উল্টো এখন আঁতকে উঠি দ্বীপ বন ছাড়ার কথা মনে মনে ভাবলেও।

চলবে...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন