শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১

জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দিয়ে যাচ্ছেন: ড. কাজী এরতেজা হাসান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দিয়ে যাচ্ছেন: ড. কাজী এরতেজা হাসান

আজকে ৩৬৫ দিন অতিক্রম ও পরিপূরণ করার যে সাফল্য, এই অতিমারির ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে প্রতিদিন আমরা যে যুক্ত হতে পেরেছি। দেশ-বিদেশের বহু মানুষজনের সঙ্গে বিশেষ করে প্রবাসে যারা বাংলাভাষী রয়েছেন তাদের সঙ্গে সুদূরপ্রসারী সংযোগ করার জন্য যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেজন্য ভোরের পাতা সংলাপের জনক, এর আর্কিটেক্টর ড. কাজী এরতেজা হাসানকে অভিনন্দন। এই সংলাপের মাধ্যমে আমাদের মূল্যবান বক্তব্য দিয়ে সমাজ, জাতি, দেশের সর্বস্তরের মানুষকে যে সহযোগিতা করেছে ভোরের পাতা সংলাপের ৩৬৫তম পর্বের প্রত্যেকটি পর্ব। দেশের সব শিক্ষাবিদ, কৃষিবিদ, চিকিৎসক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ সকল শ্রেণি-পেশার লোকজনকে নিয়ে এসে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করেছেন। সে জিনিষগুলো লাইভের পরে রেকর্ড এবং দেশ ও দেশের বাইরে ভোরের পাতা সংলাপে সম্পৃক্ত হয়েছেন তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক সমৃদ্ধ হয়েছে। পজিটিভ বাংলাদেশ তুলে ধরার জন্য ভোরের পাতার একটি বিরাট ভূমিকা ছিল এবং সামনেও থাকবে বলে দৃঢ়চিত্রে বিশ্বাস করি। 

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৩৬৫তম পর্বে গতকাল বুধবার (৯ জুন) আলোচক হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন- বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, এম এ (ইংরেজি), বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক কর্ণেল (অব.) কাজী শরীফ উদ্দীন, স্বাধীন বাংলা জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রথম দলনেতা রকিবুল হাসান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের লিভার বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, ঘানিম ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন (ব্রুনাই হালাল ফুডস), ব্রুনাইয়ের সিইও, ব্রুনাই বঙ্গবন্ধু পরিষদের উপদেষ্টা, অস্ট্রেলিয়া বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাবেক সভাপতি এবং সাবেক ছাত্রনেতা ড. নূর রহমান, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনারারি কনস্যুলেট, জার্মান দূতাবাস, ফর বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন, জার্মানির প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার হাসনাত মিয়া, দৈনিক ভোরের পাতা, দ্য পিপলস টাইম পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপ-কমিটির সদস্য, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক, ইরান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. কাজী এরতেজা হাসান সিআইপি। 

দৈনিক ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ।

ড. কাজী এরতেজা হাসান বলেন, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। শুরু করছি আল্লাহ এর নামে। আসলে আজকের দিনটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ  আমার জন্য ও আমাদের জন্য। আমি সবচেয়ে অবাক হয়েছি আজকের সংলাপের বিষয়টার নাম ‘বন্ধন’ রাখতে গিয়ে। আমি মনে করেছিলাম যে, অনেকেই বুঝবেনা এই বন্ধন নামটা কেন রাখা হয়েছে। কিন্তু গত এক বছরে আমাদের এই প্রোগ্রামে যারা অতিথি হয়ে সংযুক্ত হয়েছেন এবং সারা বিশ্বের দূর-দূরান্ত থেকে এছাড়া দেশের মধ্যে যারা আমাদের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছেন, আজকের প্রোগ্রামে যারা এসেছেন তারাই বুঝে গেছেন যে এই বন্ধন নামটা কেন রাখা হয়েছে। এই বন্ধনটা হচ্ছে আদর্শিক বন্ধন, স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তির বন্ধন, আত্মার সঙ্গে আত্মার বন্ধন, হৃদয়ের সঙ্গে হৃদয়ের বন্ধন। এই বন্ধন এমন হবে যে, হাসনাত ভাই বিদেশে বসে যদি অসুস্থ হয়ে কষ্টটা পায়, সে কষ্টটা যাতে আমি বাংলাদেশে বসে অনুভব করতে পারি। আসলে আমি ওই বন্ধনটা বোঝাতে চেয়েছি। এই বন্ধনটা দুনিয়াতেও কাজে লাগবে আখিরাতেও কাজে লাগবে। স্বপ্নীল ভাই যখন তার বক্তব্যে বন্ধনের বিষয়টা এমন ভাবে তুলে ধরেছিলেন, যেমনটা বলেছিলেন নূর ভাই, হাসনাত ভাই, শরীফ মামা, রকিব মামা এবং নাসির ভাই, তখন আমি আমার অশ্রু সামলে রাখতে পারছিলাম না। ছোট বেলা থেকে নামাজ পড়িতো তাই মনটা একটু নরম আমার। ৭ মার্চের ভাষণ, ৯ মাসে দেশ স্বাধীন, লাল-সবুজের পতাকা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদেরকে বাংলাদেশ দিয়ে গিয়েছিলেন এবং জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দিয়ে যাচ্ছেন। আমাদের দায়িত্ব এটা যে, এই লাল সবুজের পতাকাকে আঁকড়ে ধরা, দেশের উন্নয়নে নিজেকে সামিল করা। আমাদের যে শক্তি, আমাদের যে সাহস, আমাদের যে স্পৃহা, সেটা আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে, বাবা-মায়ের দোয়া থেকে এসেছে। তাই আমরা জানি কখন কোথায় কি বলতে হবে। আল্লাহ্ সুবানহু তায়ালার পর আমাদের আশ্রয়স্থল আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। উনি জানেন আমাদের সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপের যে কয়টা পত্রিকা আছে ভোরের পাতা, দ্য পিপলস টাইম, মর্নিং মিরর, বণিক বাংলাদেশ, অর্থপাতা এবং আমাদের ভোরের পাতা সংলাপ। ১৭ বছর ধরে আমাদের এই মিডিয়াটা চলছে। আমার একটি সন্তান। ও হাফেজে কোরআন এবং এ লেভেল শেষ করেছে। ওর বয়সও ১৭ বছর। ও যেদিন দুনিয়াতে আসে তার সাতদিন পরেই আমি এই পত্রিকার ডিক্লারেশন পাই। এটার সঙ্গে আমাদের আবেগ, স্পন্দন জড়িত। রকিব মামা একটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছেন যে, ২০১৬ সালে বিপিএলে রংপুর রাইডারস আমার ছিল এবং ২০১৯ সালে বঙ্গবন্ধু বিপিএল হয়েছিল তখন সিলেট থার্ন্ডাসের দায়িত্ব আমার উপর অর্পণ করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটার চিফ পেট্রোনাইজার ছিলাম আমি। আমার বাবা আজ থেকে ১ বছর হলো আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন এবং এই লাইভ সংলাপটারও এক বছর হলো। এই লাইভটার প্লান আমাকে যিনি দিয়েছিলেন উনার পেশাগত কারণে তার নামটা এখানে বলতে চাচ্ছি না। নিশ্চয় উনি এটা শুনছেন, ধন্যবাদ আপনাকে। একদিন গভীর রাতে তাহাজ্জুতের পরে উনি আমাকে কল করে এই প্লানটা দিয়েছিলেন। উনি আমার অনেক কাছের ভাই, যার কাছ থেকে সবসময় আমার এই মিডিয়া প্রতিষ্ঠান নিয়ে পরামর্শ নিয়ে থাকি। এ জন্য তাকে সালাম জানাচ্ছি। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমি সশস্ত্র সালাম ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এই জন্য যে, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল এবং ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ সালে গণভবনে গিয়েছিলাম ফিলিস্তিনের আল আকসা মসজিদের মুফতি মোহাম্মাদ আব্দুল্লাহকে নিয়ে। সে সময় আমি জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটা বই লিখেছিলাম ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার ধর্মচিন্তা’। তখন জননেত্রী শেখ হাসিনা সিলেটে ছিলেন। উনি যখন ঢাকায় আসলেন এবং যখন তার দেখা পেলাম তখন তাকে দেখে মনে হচ্ছিল, মাত্র তিনি ঘুম থেকে উঠে এসেছেন। অনেকক্ষণ কথা হয়েছিল তার সঙ্গে। তখন উনি আমাকে বলেছিল, তুমি কি জানো আমরা কি পরিমাণে ফিলিস্তিনকে সহযোগিতা করি। তখন আমি একটা ফিগারের উত্তর দিয়েছিলাম। তখন তিনি হেসে দিয়ে বলল, তুমি এক্সাটলি এই ফিগারটি কিভাবে বললে। আমি বলেছি, আমিতো আপনারই শিষ্য। তখন আমি তাকে বইটি দিলাম। তিনি বইটি হাতে নিয়ে আমাকে বলল, তুমি এতো সুন্দর করে এই বইটির প্রচ্ছদ করেছো। তখন তিনি একজনকে বলল, এই বইটা আমার মাথার কাছে রাখবা, এটা আমি দুইদিনে শেষ করবো। তখন আমি তাকে বললাম, প্রধানমন্ত্রী আপনার সঙ্গে তো আমি ১০/১২ বার রাষ্ট্রীয়ও সফর করেছি, আপনার ধর্মভিরুতা দেখেছি, আপনার ইবাদত দেখেছি, আপনার একনিষ্ঠটা দেখেছি। উনার নেক আমল, উনার কর্মশক্তি, উনার সুদূরপ্রসারি চিন্তাভাবনা, উনার কর্মদক্ষতা, প্রাণচঞ্চলতা এবং সবাইকে কমিউনিকেট করা এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা হওয়ার কারণেই কিন্তু এই কমিনিউকেশন তিনি রাখতে পেরেছেন। ৭৫ বছর বয়সে তিনি যেভাবে কাজ করছেন সেটা আসলেই আশ্চর্যজনক। আমি গণভবনে তখন তাকে এই কথাটিই বলেছিলাম যে, আপা আমরা যারা আওয়ামী লীগ করি তাদেরকে তো অন্যরা বলে যে আমরা ভারতের দিকে ঘেঁষা, আমরা নামাজ পড়ি না। কিন্তু তারা জানেনা যে আপনার কিছু সারগেদ আছে যারা তাহাজ্জুত নামাজ পড়ে, পাগড়ী মাথায় দেয়, তাদের ছেলেরা হাফেজ হয়, তাদের বিবাহিত স্ত্রীরা পর্দায় থাকে। তখন তিনি এটা শুনে হেসে বললো, কি বলতে চাও খুলে বলো। তখন আমি তাকে বললাম, আপনার বাবা কাকরাইল মসজিদ দিয়েছে, আপনি টঙ্গি ইজতেমার ময়দান দিয়েছেন। আপনি এখন এমন একটা কিছু করে যান আমাদের জন্য যেটা মানুষ সারা জীবন মনে রাখে। মূলত এই কনসেপ্টটা আমার, আমি বলেছিলাম সারা দেশে মডেল মসজিদ নির্মাণ করেন, যেখানে ইমাম সিজদাহ দিবে, মুয়াজ্জেন আল্লাহু আকবর বলে আজান দিবে, তখন যাতে তাদের মাথায় থাকে এটা যেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা তৈরি করে দিয়েছেন। তখন তিনি কিছুই বলেননি। কিন্তু অনেকদিন পরে যখন শুনলাম যে এটা উনি বাস্তবায়ন করেছেন এবং এটাই হচ্ছে জননেত্রী শেখ হাসিনা। আজ ভোরের পাতা লাইভ টকশো, এটা আমাদের যুদ্ধ। তাদের বিরুদ্ধে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে এবং আমাদের বন্ধু যারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির সঙ্গে আছে।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ার উন্নয়নে তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাবো: মান্না
বগুড়ার উন্নয়নে তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাবো: মান্না

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন