শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১

জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দিয়ে যাচ্ছেন: ড. কাজী এরতেজা হাসান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দিয়ে যাচ্ছেন: ড. কাজী এরতেজা হাসান

আজকে ৩৬৫ দিন অতিক্রম ও পরিপূরণ করার যে সাফল্য, এই অতিমারির ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে প্রতিদিন আমরা যে যুক্ত হতে পেরেছি। দেশ-বিদেশের বহু মানুষজনের সঙ্গে বিশেষ করে প্রবাসে যারা বাংলাভাষী রয়েছেন তাদের সঙ্গে সুদূরপ্রসারী সংযোগ করার জন্য যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেজন্য ভোরের পাতা সংলাপের জনক, এর আর্কিটেক্টর ড. কাজী এরতেজা হাসানকে অভিনন্দন। এই সংলাপের মাধ্যমে আমাদের মূল্যবান বক্তব্য দিয়ে সমাজ, জাতি, দেশের সর্বস্তরের মানুষকে যে সহযোগিতা করেছে ভোরের পাতা সংলাপের ৩৬৫তম পর্বের প্রত্যেকটি পর্ব। দেশের সব শিক্ষাবিদ, কৃষিবিদ, চিকিৎসক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ সকল শ্রেণি-পেশার লোকজনকে নিয়ে এসে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করেছেন। সে জিনিষগুলো লাইভের পরে রেকর্ড এবং দেশ ও দেশের বাইরে ভোরের পাতা সংলাপে সম্পৃক্ত হয়েছেন তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক সমৃদ্ধ হয়েছে। পজিটিভ বাংলাদেশ তুলে ধরার জন্য ভোরের পাতার একটি বিরাট ভূমিকা ছিল এবং সামনেও থাকবে বলে দৃঢ়চিত্রে বিশ্বাস করি। 

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৩৬৫তম পর্বে গতকাল বুধবার (৯ জুন) আলোচক হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন- বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, এম এ (ইংরেজি), বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক কর্ণেল (অব.) কাজী শরীফ উদ্দীন, স্বাধীন বাংলা জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রথম দলনেতা রকিবুল হাসান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের লিভার বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, ঘানিম ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন (ব্রুনাই হালাল ফুডস), ব্রুনাইয়ের সিইও, ব্রুনাই বঙ্গবন্ধু পরিষদের উপদেষ্টা, অস্ট্রেলিয়া বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাবেক সভাপতি এবং সাবেক ছাত্রনেতা ড. নূর রহমান, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনারারি কনস্যুলেট, জার্মান দূতাবাস, ফর বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন, জার্মানির প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার হাসনাত মিয়া, দৈনিক ভোরের পাতা, দ্য পিপলস টাইম পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপ-কমিটির সদস্য, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক, ইরান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. কাজী এরতেজা হাসান সিআইপি। 

দৈনিক ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ।

ড. কাজী এরতেজা হাসান বলেন, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। শুরু করছি আল্লাহ এর নামে। আসলে আজকের দিনটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ  আমার জন্য ও আমাদের জন্য। আমি সবচেয়ে অবাক হয়েছি আজকের সংলাপের বিষয়টার নাম ‘বন্ধন’ রাখতে গিয়ে। আমি মনে করেছিলাম যে, অনেকেই বুঝবেনা এই বন্ধন নামটা কেন রাখা হয়েছে। কিন্তু গত এক বছরে আমাদের এই প্রোগ্রামে যারা অতিথি হয়ে সংযুক্ত হয়েছেন এবং সারা বিশ্বের দূর-দূরান্ত থেকে এছাড়া দেশের মধ্যে যারা আমাদের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছেন, আজকের প্রোগ্রামে যারা এসেছেন তারাই বুঝে গেছেন যে এই বন্ধন নামটা কেন রাখা হয়েছে। এই বন্ধনটা হচ্ছে আদর্শিক বন্ধন, স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তির বন্ধন, আত্মার সঙ্গে আত্মার বন্ধন, হৃদয়ের সঙ্গে হৃদয়ের বন্ধন। এই বন্ধন এমন হবে যে, হাসনাত ভাই বিদেশে বসে যদি অসুস্থ হয়ে কষ্টটা পায়, সে কষ্টটা যাতে আমি বাংলাদেশে বসে অনুভব করতে পারি। আসলে আমি ওই বন্ধনটা বোঝাতে চেয়েছি। এই বন্ধনটা দুনিয়াতেও কাজে লাগবে আখিরাতেও কাজে লাগবে। স্বপ্নীল ভাই যখন তার বক্তব্যে বন্ধনের বিষয়টা এমন ভাবে তুলে ধরেছিলেন, যেমনটা বলেছিলেন নূর ভাই, হাসনাত ভাই, শরীফ মামা, রকিব মামা এবং নাসির ভাই, তখন আমি আমার অশ্রু সামলে রাখতে পারছিলাম না। ছোট বেলা থেকে নামাজ পড়িতো তাই মনটা একটু নরম আমার। ৭ মার্চের ভাষণ, ৯ মাসে দেশ স্বাধীন, লাল-সবুজের পতাকা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদেরকে বাংলাদেশ দিয়ে গিয়েছিলেন এবং জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দিয়ে যাচ্ছেন। আমাদের দায়িত্ব এটা যে, এই লাল সবুজের পতাকাকে আঁকড়ে ধরা, দেশের উন্নয়নে নিজেকে সামিল করা। আমাদের যে শক্তি, আমাদের যে সাহস, আমাদের যে স্পৃহা, সেটা আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে, বাবা-মায়ের দোয়া থেকে এসেছে। তাই আমরা জানি কখন কোথায় কি বলতে হবে। আল্লাহ্ সুবানহু তায়ালার পর আমাদের আশ্রয়স্থল আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। উনি জানেন আমাদের সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপের যে কয়টা পত্রিকা আছে ভোরের পাতা, দ্য পিপলস টাইম, মর্নিং মিরর, বণিক বাংলাদেশ, অর্থপাতা এবং আমাদের ভোরের পাতা সংলাপ। ১৭ বছর ধরে আমাদের এই মিডিয়াটা চলছে। আমার একটি সন্তান। ও হাফেজে কোরআন এবং এ লেভেল শেষ করেছে। ওর বয়সও ১৭ বছর। ও যেদিন দুনিয়াতে আসে তার সাতদিন পরেই আমি এই পত্রিকার ডিক্লারেশন পাই। এটার সঙ্গে আমাদের আবেগ, স্পন্দন জড়িত। রকিব মামা একটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছেন যে, ২০১৬ সালে বিপিএলে রংপুর রাইডারস আমার ছিল এবং ২০১৯ সালে বঙ্গবন্ধু বিপিএল হয়েছিল তখন সিলেট থার্ন্ডাসের দায়িত্ব আমার উপর অর্পণ করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটার চিফ পেট্রোনাইজার ছিলাম আমি। আমার বাবা আজ থেকে ১ বছর হলো আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন এবং এই লাইভ সংলাপটারও এক বছর হলো। এই লাইভটার প্লান আমাকে যিনি দিয়েছিলেন উনার পেশাগত কারণে তার নামটা এখানে বলতে চাচ্ছি না। নিশ্চয় উনি এটা শুনছেন, ধন্যবাদ আপনাকে। একদিন গভীর রাতে তাহাজ্জুতের পরে উনি আমাকে কল করে এই প্লানটা দিয়েছিলেন। উনি আমার অনেক কাছের ভাই, যার কাছ থেকে সবসময় আমার এই মিডিয়া প্রতিষ্ঠান নিয়ে পরামর্শ নিয়ে থাকি। এ জন্য তাকে সালাম জানাচ্ছি। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমি সশস্ত্র সালাম ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এই জন্য যে, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল এবং ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ সালে গণভবনে গিয়েছিলাম ফিলিস্তিনের আল আকসা মসজিদের মুফতি মোহাম্মাদ আব্দুল্লাহকে নিয়ে। সে সময় আমি জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটা বই লিখেছিলাম ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার ধর্মচিন্তা’। তখন জননেত্রী শেখ হাসিনা সিলেটে ছিলেন। উনি যখন ঢাকায় আসলেন এবং যখন তার দেখা পেলাম তখন তাকে দেখে মনে হচ্ছিল, মাত্র তিনি ঘুম থেকে উঠে এসেছেন। অনেকক্ষণ কথা হয়েছিল তার সঙ্গে। তখন উনি আমাকে বলেছিল, তুমি কি জানো আমরা কি পরিমাণে ফিলিস্তিনকে সহযোগিতা করি। তখন আমি একটা ফিগারের উত্তর দিয়েছিলাম। তখন তিনি হেসে দিয়ে বলল, তুমি এক্সাটলি এই ফিগারটি কিভাবে বললে। আমি বলেছি, আমিতো আপনারই শিষ্য। তখন আমি তাকে বইটি দিলাম। তিনি বইটি হাতে নিয়ে আমাকে বলল, তুমি এতো সুন্দর করে এই বইটির প্রচ্ছদ করেছো। তখন তিনি একজনকে বলল, এই বইটা আমার মাথার কাছে রাখবা, এটা আমি দুইদিনে শেষ করবো। তখন আমি তাকে বললাম, প্রধানমন্ত্রী আপনার সঙ্গে তো আমি ১০/১২ বার রাষ্ট্রীয়ও সফর করেছি, আপনার ধর্মভিরুতা দেখেছি, আপনার ইবাদত দেখেছি, আপনার একনিষ্ঠটা দেখেছি। উনার নেক আমল, উনার কর্মশক্তি, উনার সুদূরপ্রসারি চিন্তাভাবনা, উনার কর্মদক্ষতা, প্রাণচঞ্চলতা এবং সবাইকে কমিউনিকেট করা এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা হওয়ার কারণেই কিন্তু এই কমিনিউকেশন তিনি রাখতে পেরেছেন। ৭৫ বছর বয়সে তিনি যেভাবে কাজ করছেন সেটা আসলেই আশ্চর্যজনক। আমি গণভবনে তখন তাকে এই কথাটিই বলেছিলাম যে, আপা আমরা যারা আওয়ামী লীগ করি তাদেরকে তো অন্যরা বলে যে আমরা ভারতের দিকে ঘেঁষা, আমরা নামাজ পড়ি না। কিন্তু তারা জানেনা যে আপনার কিছু সারগেদ আছে যারা তাহাজ্জুত নামাজ পড়ে, পাগড়ী মাথায় দেয়, তাদের ছেলেরা হাফেজ হয়, তাদের বিবাহিত স্ত্রীরা পর্দায় থাকে। তখন তিনি এটা শুনে হেসে বললো, কি বলতে চাও খুলে বলো। তখন আমি তাকে বললাম, আপনার বাবা কাকরাইল মসজিদ দিয়েছে, আপনি টঙ্গি ইজতেমার ময়দান দিয়েছেন। আপনি এখন এমন একটা কিছু করে যান আমাদের জন্য যেটা মানুষ সারা জীবন মনে রাখে। মূলত এই কনসেপ্টটা আমার, আমি বলেছিলাম সারা দেশে মডেল মসজিদ নির্মাণ করেন, যেখানে ইমাম সিজদাহ দিবে, মুয়াজ্জেন আল্লাহু আকবর বলে আজান দিবে, তখন যাতে তাদের মাথায় থাকে এটা যেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা তৈরি করে দিয়েছেন। তখন তিনি কিছুই বলেননি। কিন্তু অনেকদিন পরে যখন শুনলাম যে এটা উনি বাস্তবায়ন করেছেন এবং এটাই হচ্ছে জননেত্রী শেখ হাসিনা। আজ ভোরের পাতা লাইভ টকশো, এটা আমাদের যুদ্ধ। তাদের বিরুদ্ধে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে এবং আমাদের বন্ধু যারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির সঙ্গে আছে।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা