শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শনিবার, ২২ জুন, ২০২৪ আপডেট:

রাসেলস ভাইপার নিয়ে কেন এতো আতঙ্ক

নাহিদুর রহমান হিমেল
অনলাইন ভার্সন
রাসেলস ভাইপার নিয়ে কেন এতো আতঙ্ক

একসময়ের 'বিলুপ্তপ্রায়' সাপ চন্দ্রবোড়া বা রাসেলস ভাইপার এখন হঠাৎ মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি দেশে বিষধর এই সাপের উপদ্রব উদ্বেগজনক হারে বাড়ায় আতঙ্কে দিন পার করছেন জনসাধারণ। ঘন ঝোপ আর পরিত্যক্ত জমি অপেক্ষাকৃত কমে যাওয়ায় এই সাপ কৃষি জমিতেই থাকে, যার ফলে যারা মাঠে কৃষিকাজ করেন তারা রাসেলস ভাইপারের দংশনের সবচেয়ে বেশি শিকার হয়ে থাকেন।

বরেন্দ্র অঞ্চলের বাসিন্দা হলেও সাপটি বেশ কিছু কারণে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। বেশি দেখা মিলছে ফসলি জমি, খাল-ডোবা, নদ-নদীর পাড়ে। তবে এই সাপ দংশনের পর দ্রুত চিকিৎসা নিলে রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে। সাপ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাসেলস ভাইপার দংশনের পর দ্রুত হাসপাতালে চিকিৎসা না নেওয়ায় মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। এই সাপের এন্টিভেনম রয়েছে, তাই আক্রান্ত হলে দ্রুত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

জানা গেছে, দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি যেসব সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে সেই সারিতে কমন ক্রেইট ও রাসেলস ভাইপারের অবস্থান উপরে। বিষের তীব্রতার উপর ভিত্তি করে রেপটাইলগার্ডেন নামের একটি প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর বিষধর সাপের তালিকায় রাসেলস ভাইপারকে ৭ নম্বরে রেখেছে। কিন্তু হিংস্রতা আর আক্রমণের দিক থেকে এর অবস্থান প্রথম দিকে। মাত্র ১ সেকেন্ডের ১৬ ভাগের ১ ভাগ সময়ে কাউকে কামড়ে বিষ ঢালতে পারে। সাপটি অলস প্রকৃতির, কুণ্ডলি পাকিয়ে আক্রমণাত্বক ভঙ্গিতে বসে থাকে। ক্ষুধার্ত না থাকলে এক স্থানে বসে কয়েক দিন কাটিয়ে দিতে পারে।

এ সাপের দেহ অনেক মোটাসোটা। লেজ ছোট ও সরু। প্রাপ্তবয়স্ক সাপের দেহের দৈর্ঘ্য সাধারণত এক মিটার। এরা নিচু জমির ঘাসযুক্ত উন্মুক্ত জায়গায় কিছুটা শুষ্ক পরিবেশে বাস করে। খাদ্য হিসেবে ইঁদুর, ছোট পাখি, টিকটিকি, ব্যাঙ, পোকামাকড় খেয়ে জীবন ধারণ করে। অন্য সাপের মতো ডিম দেয় না, সরাসরি বাচ্চা প্রসব করে থাকে। দেশের অন্যান্য সাপ যে পরিমাণ ডিম দিয়ে থাকে অথবা বাচ্চা দেয়, চন্দ্রবোড়া তার চাইতে কয়েকগুণ বেশি বাচ্চা দিয়ে থাকে। এরা ৬-৬৩টি পর্যন্ত বাচ্চা প্রসব করে থাকে। ফলে দ্রুত এদের সংখ্যা বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে।

দীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশের সাপ নিয়ে কাজ করছেন বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞ মো. আবু সাইদ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাসেলস ভাইপার দংশন করলেই মৃত্যু- এটা ভুল ধারণা। দংশনের পর যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে গিয়ে এন্টিভেনম প্রয়োগে চিকিৎসা করা হলে রোগী সুস্থ হবার চান্স ৭০-৮০%। তবে যেহেতু রাসেলস ভাইপারের বিষে নিউরোটক্সিন, হেমোটক্সিন ও মায়োটক্সিন থাকে ফলে সাপের দংশনের বিষক্রিয়ার পর রক্ত জমাট বাঁধা প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। সেই সাথে টিস্যু ড্যামেজ, রক্তক্ষরণ, কিডনি বিকল, পচন, অঙ্গহানী হবার সম্ভাবনাও থাকে। সম্পূর্ণ সুস্থ হবার পরেও ডাক্তারের পর্যবেক্ষণ এ থাকতে হয়।

তিনি জানান, সাপটি এক সময় বাংলাদেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, চট্টগ্রাম খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাওয়া যেত। ২০০২ সালের পরে বাংলাদেশে এই সাপের আর সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে বাংলাদেশে এই সাপটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু ২০১৩ সালের ১৩ই মার্চ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলায় ২০ বছরের এক কলেজ ছাত্র বাড়ির পিছনের জঙ্গলে রাসেলস ভাইপারকে অজগরের বাচ্চা মনে করে ধরতে গেলে সাপটি তার ডান হাতের আঙ্গুলে দংশন করে। পরবর্তীতে সাপটি মেরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে সাপের ছবিটি আমাদের কাছে পাঠালে আমরা সেটিকে রাসেলস ভাইপারের বাচ্চা বলে শনাক্ত করি। এটি বাংলাদেশের প্রথম কোন হাসপাতালে রাসেলস ভাইপার দংশিত প্রথম রোগী এবং মারা যাবার রেকর্ড।

আবু সাইদ বলেন, সাপের দংশনের পর ওঝার কাছে না গিয়ে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। যত সময় নষ্ট করবেন আপনার মৃত্যুর আশংকা তত বেড়ে যাবে। বাংলাদেশে বর্তমানে ভারত থেকে আমদানিকৃত পলিভ্যালেন্ট এন্টিভেনম দিয়ে বিষধর রাসেলস ভাইপার,  গোখরা ও কেউটে (Krait) সাপের চিকিৎসা করা হচ্ছে। দংশনের পর দ্রুত হাসপাতালে গিয়ে এন্টিভেনম দিয়ে চিকিৎসা করা হলে রোগী বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে দেশে

ওয়াইল্ডলাইফ এন্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশ’র সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, পূর্বে যে জেলাগুলোতে এই সাপের বিস্তার ছিল, সেখানে এখন আর তেমন দেখা যাচ্ছে না। তবে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে এখন পর্যন্ত ২৭-২৮টি জেলায় সাপটি ছড়িয়ে পড়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

তিনি বলেন, দেশ থেকে এটা বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলেও এটা কখনোই বিলুপ্ত হয়নি। বরেন্দ্র অঞ্চলগুলোতে কিছু রাসেলস ভাইপার বেঁচে ছিল। এছাড়া প্রতিবছর বন্যায় গঙ্গা, পদ্মা হয়ে অনেক রাসেলস ভাইপার ভেসে আসছে। এরা মূলত চাষাবাদ হয় এমন জমিতে বেশি থাকে। আর এদের প্রধান খাবার ইঁদুর। এরা মূলত পদ্মা-মেঘনা-যমুনার অববাহিকায় ছড়িয়ে পড়েছে। নদ-নদী এদের ছড়িয়ে পরার অন্যতম রুট। ভালো সাঁতার জানে, তাই নদী পথে বহুদূর পর্যন্ত যেতে পারে। নদী পথে ভেসে আসা কচুরিপানায় আশ্রয় নিয়ে স্থান পরিবর্তন করছে।সচেতন হওয়া ছাড়া এদের প্রতিরোধের আরো কোনো ব্যবস্থা নেই।

একই কথা বলেছেন আবু সাইদও। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের পর থেকে রাসেলস ভাইপার এখন পদ্মা-যমুনা হয়ে মেঘনা ও অন্যান্য নদী ধরে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এরা খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারে। তাছাড়া রাসেল ভাইপার ৬ থেকে ৬৩টি পর্যন্ত বাচ্চা প্রসব করে, ফলে এদের বাঁচার হার অনেক বেশি। বনজঙ্গল উজার করে ফসলি জমি আবাসস্থল বেড়ে যাওয়ায় এদের খাবারও প্রকৃতিতে বেড়ে গেছে। ফলে এরা বংশ বিস্তার করে টিকে থাকতে পারছে।  

তিনি আরো বলেন, রাসেলস ভাইপার মেরে ফেললেই এর সমাধান হবে না, এর জন্য প্রয়োজন রাসেলস ভাইপার  দংশন, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা  সম্পর্কে মানুষকে  সচেতন করার জোড় প্রচারণা চালানো। সেই সাথে না জেনে মিথ্যা গুজব রটিয়ে মানুষের মাঝে আতঙ্ক না ছড়ানো।

চিকিৎসকরা বলছেন, এই প্রজাতির সাপের কামড়ের কিছুক্ষণ পরই দংশিত স্থানে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। ব্যথার পাশাপাশি দংশিত স্থান দ্রুত ফুলে যায় এবং ঘণ্টা খানেকের মধ্যে দংশিত স্থানের কাছে শরীরের আরো কয়েকটি অংশ আলাদাভাবে ফুলে যায়। আক্রান্ত স্থানে পঁচন ধরতে পারে। এছাড়া অঙ্গহানি, ক্রমাগত রক্তপাত, স্নায়ু বৈকল্য, চোখ ভারী হয়ে যাওয়া, পক্ষাঘাত, কিডনি ও ফুসফুসের সংক্রমণসহ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। আক্রান্ত স্থন কেটে রক্ত বের করা, সুই ফোটানো, প্রলেপ দেওয়া, গিট বা বাঁধ দেওয়া যাবে না। কারণ বাঁধার কারণে মাংসপেশির ভিতরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়ে অঙ্গহানি হতে পারে। দংশিত স্থানে রাসায়নিক পদার্থ বা কোনো এলকোহল ব্যবহার করা যাবে না। আক্রান্ত হওয়ার পর দ্রুত চিকিৎসা নিলে রোগী সুস্থ হয়ে যায়।

তাই বাসার আশেপাশে ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখতে হবে। নদীর পাড়ে, ধান কাটার সময়, হাস-মুরগীর খোয়ারে, খড়ের গাদা, লাকড়ির স্তুপ, ইটের স্তুপে হাত দেবার আগে সতর্ক থাকার পাশাপাশি রাতে চলাচলে লাইট ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন সাপ বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি
হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
বৈশাখী ঝড়ে ঝরে পড়া কাঁচা আমের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই
বৈশাখী ঝড়ে ঝরে পড়া কাঁচা আমের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই
মিষ্টিকুমড়ার খেতেও মৌ-চাষে সাফল্য
মিষ্টিকুমড়ার খেতেও মৌ-চাষে সাফল্য
মে মাসের মাঝামাঝি বাজারে আসবে দিনাজপুরের লিচু
মে মাসের মাঝামাঝি বাজারে আসবে দিনাজপুরের লিচু
তেলমাছড়ায় পানি সংকটে লোকালয়ে ছুটছে বন্যপ্রাণি
তেলমাছড়ায় পানি সংকটে লোকালয়ে ছুটছে বন্যপ্রাণি
সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা
আঙুর চাষে সাফল্য
আঙুর চাষে সাফল্য
গোপালগঞ্জে বেড়েছে বিনাধান-২৫’র আবাদ, কমবে চিকন চাল আমদানি নির্ভরতা
গোপালগঞ্জে বেড়েছে বিনাধান-২৫’র আবাদ, কমবে চিকন চাল আমদানি নির্ভরতা
গ্রো-আপ প্রকল্পে স্বাবলম্বী কৃষক
গ্রো-আপ প্রকল্পে স্বাবলম্বী কৃষক
সর্বশেষ খবর
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান
সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই
কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ
বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান
প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই
পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক