শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শনিবার, ২২ জুন, ২০২৪ আপডেট:

রাসেলস ভাইপার নিয়ে কেন এতো আতঙ্ক

নাহিদুর রহমান হিমেল
অনলাইন ভার্সন
রাসেলস ভাইপার নিয়ে কেন এতো আতঙ্ক

একসময়ের 'বিলুপ্তপ্রায়' সাপ চন্দ্রবোড়া বা রাসেলস ভাইপার এখন হঠাৎ মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি দেশে বিষধর এই সাপের উপদ্রব উদ্বেগজনক হারে বাড়ায় আতঙ্কে দিন পার করছেন জনসাধারণ। ঘন ঝোপ আর পরিত্যক্ত জমি অপেক্ষাকৃত কমে যাওয়ায় এই সাপ কৃষি জমিতেই থাকে, যার ফলে যারা মাঠে কৃষিকাজ করেন তারা রাসেলস ভাইপারের দংশনের সবচেয়ে বেশি শিকার হয়ে থাকেন।

বরেন্দ্র অঞ্চলের বাসিন্দা হলেও সাপটি বেশ কিছু কারণে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। বেশি দেখা মিলছে ফসলি জমি, খাল-ডোবা, নদ-নদীর পাড়ে। তবে এই সাপ দংশনের পর দ্রুত চিকিৎসা নিলে রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে। সাপ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাসেলস ভাইপার দংশনের পর দ্রুত হাসপাতালে চিকিৎসা না নেওয়ায় মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। এই সাপের এন্টিভেনম রয়েছে, তাই আক্রান্ত হলে দ্রুত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

জানা গেছে, দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি যেসব সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে সেই সারিতে কমন ক্রেইট ও রাসেলস ভাইপারের অবস্থান উপরে। বিষের তীব্রতার উপর ভিত্তি করে রেপটাইলগার্ডেন নামের একটি প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর বিষধর সাপের তালিকায় রাসেলস ভাইপারকে ৭ নম্বরে রেখেছে। কিন্তু হিংস্রতা আর আক্রমণের দিক থেকে এর অবস্থান প্রথম দিকে। মাত্র ১ সেকেন্ডের ১৬ ভাগের ১ ভাগ সময়ে কাউকে কামড়ে বিষ ঢালতে পারে। সাপটি অলস প্রকৃতির, কুণ্ডলি পাকিয়ে আক্রমণাত্বক ভঙ্গিতে বসে থাকে। ক্ষুধার্ত না থাকলে এক স্থানে বসে কয়েক দিন কাটিয়ে দিতে পারে।

এ সাপের দেহ অনেক মোটাসোটা। লেজ ছোট ও সরু। প্রাপ্তবয়স্ক সাপের দেহের দৈর্ঘ্য সাধারণত এক মিটার। এরা নিচু জমির ঘাসযুক্ত উন্মুক্ত জায়গায় কিছুটা শুষ্ক পরিবেশে বাস করে। খাদ্য হিসেবে ইঁদুর, ছোট পাখি, টিকটিকি, ব্যাঙ, পোকামাকড় খেয়ে জীবন ধারণ করে। অন্য সাপের মতো ডিম দেয় না, সরাসরি বাচ্চা প্রসব করে থাকে। দেশের অন্যান্য সাপ যে পরিমাণ ডিম দিয়ে থাকে অথবা বাচ্চা দেয়, চন্দ্রবোড়া তার চাইতে কয়েকগুণ বেশি বাচ্চা দিয়ে থাকে। এরা ৬-৬৩টি পর্যন্ত বাচ্চা প্রসব করে থাকে। ফলে দ্রুত এদের সংখ্যা বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে।

দীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশের সাপ নিয়ে কাজ করছেন বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞ মো. আবু সাইদ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাসেলস ভাইপার দংশন করলেই মৃত্যু- এটা ভুল ধারণা। দংশনের পর যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে গিয়ে এন্টিভেনম প্রয়োগে চিকিৎসা করা হলে রোগী সুস্থ হবার চান্স ৭০-৮০%। তবে যেহেতু রাসেলস ভাইপারের বিষে নিউরোটক্সিন, হেমোটক্সিন ও মায়োটক্সিন থাকে ফলে সাপের দংশনের বিষক্রিয়ার পর রক্ত জমাট বাঁধা প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। সেই সাথে টিস্যু ড্যামেজ, রক্তক্ষরণ, কিডনি বিকল, পচন, অঙ্গহানী হবার সম্ভাবনাও থাকে। সম্পূর্ণ সুস্থ হবার পরেও ডাক্তারের পর্যবেক্ষণ এ থাকতে হয়।

তিনি জানান, সাপটি এক সময় বাংলাদেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, চট্টগ্রাম খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাওয়া যেত। ২০০২ সালের পরে বাংলাদেশে এই সাপের আর সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে বাংলাদেশে এই সাপটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু ২০১৩ সালের ১৩ই মার্চ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলায় ২০ বছরের এক কলেজ ছাত্র বাড়ির পিছনের জঙ্গলে রাসেলস ভাইপারকে অজগরের বাচ্চা মনে করে ধরতে গেলে সাপটি তার ডান হাতের আঙ্গুলে দংশন করে। পরবর্তীতে সাপটি মেরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে সাপের ছবিটি আমাদের কাছে পাঠালে আমরা সেটিকে রাসেলস ভাইপারের বাচ্চা বলে শনাক্ত করি। এটি বাংলাদেশের প্রথম কোন হাসপাতালে রাসেলস ভাইপার দংশিত প্রথম রোগী এবং মারা যাবার রেকর্ড।

আবু সাইদ বলেন, সাপের দংশনের পর ওঝার কাছে না গিয়ে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। যত সময় নষ্ট করবেন আপনার মৃত্যুর আশংকা তত বেড়ে যাবে। বাংলাদেশে বর্তমানে ভারত থেকে আমদানিকৃত পলিভ্যালেন্ট এন্টিভেনম দিয়ে বিষধর রাসেলস ভাইপার,  গোখরা ও কেউটে (Krait) সাপের চিকিৎসা করা হচ্ছে। দংশনের পর দ্রুত হাসপাতালে গিয়ে এন্টিভেনম দিয়ে চিকিৎসা করা হলে রোগী বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে দেশে

ওয়াইল্ডলাইফ এন্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশ’র সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, পূর্বে যে জেলাগুলোতে এই সাপের বিস্তার ছিল, সেখানে এখন আর তেমন দেখা যাচ্ছে না। তবে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে এখন পর্যন্ত ২৭-২৮টি জেলায় সাপটি ছড়িয়ে পড়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

তিনি বলেন, দেশ থেকে এটা বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলেও এটা কখনোই বিলুপ্ত হয়নি। বরেন্দ্র অঞ্চলগুলোতে কিছু রাসেলস ভাইপার বেঁচে ছিল। এছাড়া প্রতিবছর বন্যায় গঙ্গা, পদ্মা হয়ে অনেক রাসেলস ভাইপার ভেসে আসছে। এরা মূলত চাষাবাদ হয় এমন জমিতে বেশি থাকে। আর এদের প্রধান খাবার ইঁদুর। এরা মূলত পদ্মা-মেঘনা-যমুনার অববাহিকায় ছড়িয়ে পড়েছে। নদ-নদী এদের ছড়িয়ে পরার অন্যতম রুট। ভালো সাঁতার জানে, তাই নদী পথে বহুদূর পর্যন্ত যেতে পারে। নদী পথে ভেসে আসা কচুরিপানায় আশ্রয় নিয়ে স্থান পরিবর্তন করছে।সচেতন হওয়া ছাড়া এদের প্রতিরোধের আরো কোনো ব্যবস্থা নেই।

একই কথা বলেছেন আবু সাইদও। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের পর থেকে রাসেলস ভাইপার এখন পদ্মা-যমুনা হয়ে মেঘনা ও অন্যান্য নদী ধরে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এরা খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারে। তাছাড়া রাসেল ভাইপার ৬ থেকে ৬৩টি পর্যন্ত বাচ্চা প্রসব করে, ফলে এদের বাঁচার হার অনেক বেশি। বনজঙ্গল উজার করে ফসলি জমি আবাসস্থল বেড়ে যাওয়ায় এদের খাবারও প্রকৃতিতে বেড়ে গেছে। ফলে এরা বংশ বিস্তার করে টিকে থাকতে পারছে।  

তিনি আরো বলেন, রাসেলস ভাইপার মেরে ফেললেই এর সমাধান হবে না, এর জন্য প্রয়োজন রাসেলস ভাইপার  দংশন, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা  সম্পর্কে মানুষকে  সচেতন করার জোড় প্রচারণা চালানো। সেই সাথে না জেনে মিথ্যা গুজব রটিয়ে মানুষের মাঝে আতঙ্ক না ছড়ানো।

চিকিৎসকরা বলছেন, এই প্রজাতির সাপের কামড়ের কিছুক্ষণ পরই দংশিত স্থানে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। ব্যথার পাশাপাশি দংশিত স্থান দ্রুত ফুলে যায় এবং ঘণ্টা খানেকের মধ্যে দংশিত স্থানের কাছে শরীরের আরো কয়েকটি অংশ আলাদাভাবে ফুলে যায়। আক্রান্ত স্থানে পঁচন ধরতে পারে। এছাড়া অঙ্গহানি, ক্রমাগত রক্তপাত, স্নায়ু বৈকল্য, চোখ ভারী হয়ে যাওয়া, পক্ষাঘাত, কিডনি ও ফুসফুসের সংক্রমণসহ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। আক্রান্ত স্থন কেটে রক্ত বের করা, সুই ফোটানো, প্রলেপ দেওয়া, গিট বা বাঁধ দেওয়া যাবে না। কারণ বাঁধার কারণে মাংসপেশির ভিতরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়ে অঙ্গহানি হতে পারে। দংশিত স্থানে রাসায়নিক পদার্থ বা কোনো এলকোহল ব্যবহার করা যাবে না। আক্রান্ত হওয়ার পর দ্রুত চিকিৎসা নিলে রোগী সুস্থ হয়ে যায়।

তাই বাসার আশেপাশে ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখতে হবে। নদীর পাড়ে, ধান কাটার সময়, হাস-মুরগীর খোয়ারে, খড়ের গাদা, লাকড়ির স্তুপ, ইটের স্তুপে হাত দেবার আগে সতর্ক থাকার পাশাপাশি রাতে চলাচলে লাইট ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন সাপ বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু
পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু
চাকরি ছেড়ে সফল উদ্যোক্তা
চাকরি ছেড়ে সফল উদ্যোক্তা
গাজীপুর সাফারি পার্কের শেষ জিরাফটিও মারা গেল
গাজীপুর সাফারি পার্কের শেষ জিরাফটিও মারা গেল
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল