শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শনিবার, ২২ জুন, ২০২৪ আপডেট:

রাসেলস ভাইপার নিয়ে কেন এতো আতঙ্ক

নাহিদুর রহমান হিমেল
অনলাইন ভার্সন
রাসেলস ভাইপার নিয়ে কেন এতো আতঙ্ক

একসময়ের 'বিলুপ্তপ্রায়' সাপ চন্দ্রবোড়া বা রাসেলস ভাইপার এখন হঠাৎ মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি দেশে বিষধর এই সাপের উপদ্রব উদ্বেগজনক হারে বাড়ায় আতঙ্কে দিন পার করছেন জনসাধারণ। ঘন ঝোপ আর পরিত্যক্ত জমি অপেক্ষাকৃত কমে যাওয়ায় এই সাপ কৃষি জমিতেই থাকে, যার ফলে যারা মাঠে কৃষিকাজ করেন তারা রাসেলস ভাইপারের দংশনের সবচেয়ে বেশি শিকার হয়ে থাকেন।

বরেন্দ্র অঞ্চলের বাসিন্দা হলেও সাপটি বেশ কিছু কারণে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। বেশি দেখা মিলছে ফসলি জমি, খাল-ডোবা, নদ-নদীর পাড়ে। তবে এই সাপ দংশনের পর দ্রুত চিকিৎসা নিলে রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে। সাপ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাসেলস ভাইপার দংশনের পর দ্রুত হাসপাতালে চিকিৎসা না নেওয়ায় মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। এই সাপের এন্টিভেনম রয়েছে, তাই আক্রান্ত হলে দ্রুত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

জানা গেছে, দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি যেসব সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে সেই সারিতে কমন ক্রেইট ও রাসেলস ভাইপারের অবস্থান উপরে। বিষের তীব্রতার উপর ভিত্তি করে রেপটাইলগার্ডেন নামের একটি প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর বিষধর সাপের তালিকায় রাসেলস ভাইপারকে ৭ নম্বরে রেখেছে। কিন্তু হিংস্রতা আর আক্রমণের দিক থেকে এর অবস্থান প্রথম দিকে। মাত্র ১ সেকেন্ডের ১৬ ভাগের ১ ভাগ সময়ে কাউকে কামড়ে বিষ ঢালতে পারে। সাপটি অলস প্রকৃতির, কুণ্ডলি পাকিয়ে আক্রমণাত্বক ভঙ্গিতে বসে থাকে। ক্ষুধার্ত না থাকলে এক স্থানে বসে কয়েক দিন কাটিয়ে দিতে পারে।

এ সাপের দেহ অনেক মোটাসোটা। লেজ ছোট ও সরু। প্রাপ্তবয়স্ক সাপের দেহের দৈর্ঘ্য সাধারণত এক মিটার। এরা নিচু জমির ঘাসযুক্ত উন্মুক্ত জায়গায় কিছুটা শুষ্ক পরিবেশে বাস করে। খাদ্য হিসেবে ইঁদুর, ছোট পাখি, টিকটিকি, ব্যাঙ, পোকামাকড় খেয়ে জীবন ধারণ করে। অন্য সাপের মতো ডিম দেয় না, সরাসরি বাচ্চা প্রসব করে থাকে। দেশের অন্যান্য সাপ যে পরিমাণ ডিম দিয়ে থাকে অথবা বাচ্চা দেয়, চন্দ্রবোড়া তার চাইতে কয়েকগুণ বেশি বাচ্চা দিয়ে থাকে। এরা ৬-৬৩টি পর্যন্ত বাচ্চা প্রসব করে থাকে। ফলে দ্রুত এদের সংখ্যা বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে।

দীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশের সাপ নিয়ে কাজ করছেন বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞ মো. আবু সাইদ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাসেলস ভাইপার দংশন করলেই মৃত্যু- এটা ভুল ধারণা। দংশনের পর যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে গিয়ে এন্টিভেনম প্রয়োগে চিকিৎসা করা হলে রোগী সুস্থ হবার চান্স ৭০-৮০%। তবে যেহেতু রাসেলস ভাইপারের বিষে নিউরোটক্সিন, হেমোটক্সিন ও মায়োটক্সিন থাকে ফলে সাপের দংশনের বিষক্রিয়ার পর রক্ত জমাট বাঁধা প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। সেই সাথে টিস্যু ড্যামেজ, রক্তক্ষরণ, কিডনি বিকল, পচন, অঙ্গহানী হবার সম্ভাবনাও থাকে। সম্পূর্ণ সুস্থ হবার পরেও ডাক্তারের পর্যবেক্ষণ এ থাকতে হয়।

তিনি জানান, সাপটি এক সময় বাংলাদেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, চট্টগ্রাম খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাওয়া যেত। ২০০২ সালের পরে বাংলাদেশে এই সাপের আর সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে বাংলাদেশে এই সাপটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু ২০১৩ সালের ১৩ই মার্চ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলায় ২০ বছরের এক কলেজ ছাত্র বাড়ির পিছনের জঙ্গলে রাসেলস ভাইপারকে অজগরের বাচ্চা মনে করে ধরতে গেলে সাপটি তার ডান হাতের আঙ্গুলে দংশন করে। পরবর্তীতে সাপটি মেরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে সাপের ছবিটি আমাদের কাছে পাঠালে আমরা সেটিকে রাসেলস ভাইপারের বাচ্চা বলে শনাক্ত করি। এটি বাংলাদেশের প্রথম কোন হাসপাতালে রাসেলস ভাইপার দংশিত প্রথম রোগী এবং মারা যাবার রেকর্ড।

আবু সাইদ বলেন, সাপের দংশনের পর ওঝার কাছে না গিয়ে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। যত সময় নষ্ট করবেন আপনার মৃত্যুর আশংকা তত বেড়ে যাবে। বাংলাদেশে বর্তমানে ভারত থেকে আমদানিকৃত পলিভ্যালেন্ট এন্টিভেনম দিয়ে বিষধর রাসেলস ভাইপার,  গোখরা ও কেউটে (Krait) সাপের চিকিৎসা করা হচ্ছে। দংশনের পর দ্রুত হাসপাতালে গিয়ে এন্টিভেনম দিয়ে চিকিৎসা করা হলে রোগী বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে দেশে

ওয়াইল্ডলাইফ এন্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশ’র সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, পূর্বে যে জেলাগুলোতে এই সাপের বিস্তার ছিল, সেখানে এখন আর তেমন দেখা যাচ্ছে না। তবে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে এখন পর্যন্ত ২৭-২৮টি জেলায় সাপটি ছড়িয়ে পড়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

তিনি বলেন, দেশ থেকে এটা বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলেও এটা কখনোই বিলুপ্ত হয়নি। বরেন্দ্র অঞ্চলগুলোতে কিছু রাসেলস ভাইপার বেঁচে ছিল। এছাড়া প্রতিবছর বন্যায় গঙ্গা, পদ্মা হয়ে অনেক রাসেলস ভাইপার ভেসে আসছে। এরা মূলত চাষাবাদ হয় এমন জমিতে বেশি থাকে। আর এদের প্রধান খাবার ইঁদুর। এরা মূলত পদ্মা-মেঘনা-যমুনার অববাহিকায় ছড়িয়ে পড়েছে। নদ-নদী এদের ছড়িয়ে পরার অন্যতম রুট। ভালো সাঁতার জানে, তাই নদী পথে বহুদূর পর্যন্ত যেতে পারে। নদী পথে ভেসে আসা কচুরিপানায় আশ্রয় নিয়ে স্থান পরিবর্তন করছে।সচেতন হওয়া ছাড়া এদের প্রতিরোধের আরো কোনো ব্যবস্থা নেই।

একই কথা বলেছেন আবু সাইদও। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের পর থেকে রাসেলস ভাইপার এখন পদ্মা-যমুনা হয়ে মেঘনা ও অন্যান্য নদী ধরে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এরা খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারে। তাছাড়া রাসেল ভাইপার ৬ থেকে ৬৩টি পর্যন্ত বাচ্চা প্রসব করে, ফলে এদের বাঁচার হার অনেক বেশি। বনজঙ্গল উজার করে ফসলি জমি আবাসস্থল বেড়ে যাওয়ায় এদের খাবারও প্রকৃতিতে বেড়ে গেছে। ফলে এরা বংশ বিস্তার করে টিকে থাকতে পারছে।  

তিনি আরো বলেন, রাসেলস ভাইপার মেরে ফেললেই এর সমাধান হবে না, এর জন্য প্রয়োজন রাসেলস ভাইপার  দংশন, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা  সম্পর্কে মানুষকে  সচেতন করার জোড় প্রচারণা চালানো। সেই সাথে না জেনে মিথ্যা গুজব রটিয়ে মানুষের মাঝে আতঙ্ক না ছড়ানো।

চিকিৎসকরা বলছেন, এই প্রজাতির সাপের কামড়ের কিছুক্ষণ পরই দংশিত স্থানে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। ব্যথার পাশাপাশি দংশিত স্থান দ্রুত ফুলে যায় এবং ঘণ্টা খানেকের মধ্যে দংশিত স্থানের কাছে শরীরের আরো কয়েকটি অংশ আলাদাভাবে ফুলে যায়। আক্রান্ত স্থানে পঁচন ধরতে পারে। এছাড়া অঙ্গহানি, ক্রমাগত রক্তপাত, স্নায়ু বৈকল্য, চোখ ভারী হয়ে যাওয়া, পক্ষাঘাত, কিডনি ও ফুসফুসের সংক্রমণসহ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। আক্রান্ত স্থন কেটে রক্ত বের করা, সুই ফোটানো, প্রলেপ দেওয়া, গিট বা বাঁধ দেওয়া যাবে না। কারণ বাঁধার কারণে মাংসপেশির ভিতরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়ে অঙ্গহানি হতে পারে। দংশিত স্থানে রাসায়নিক পদার্থ বা কোনো এলকোহল ব্যবহার করা যাবে না। আক্রান্ত হওয়ার পর দ্রুত চিকিৎসা নিলে রোগী সুস্থ হয়ে যায়।

তাই বাসার আশেপাশে ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখতে হবে। নদীর পাড়ে, ধান কাটার সময়, হাস-মুরগীর খোয়ারে, খড়ের গাদা, লাকড়ির স্তুপ, ইটের স্তুপে হাত দেবার আগে সতর্ক থাকার পাশাপাশি রাতে চলাচলে লাইট ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন সাপ বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
পাখির কূজনই বদলে দিল মফিজের গতিপথ
পাখির কূজনই বদলে দিল মফিজের গতিপথ
বিদেশ থেকে ফিরে ছাদ কৃষি চাষে সাফল্য
বিদেশ থেকে ফিরে ছাদ কৃষি চাষে সাফল্য
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
ভাদ্র ফিরেছে স্বরুপে, খরতাপে রাস্তা ফাঁকা
ভাদ্র ফিরেছে স্বরুপে, খরতাপে রাস্তা ফাঁকা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা