শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩

কিছু প্রাসঙ্গিক ভাবনা

গণমাধ্যম ও পুলিশ

ড. হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক আইজিপি ও রাষ্ট্রদূত
প্রিন্ট ভার্সন
গণমাধ্যম ও পুলিশ

দেশ ও মানুষের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে অত্যাবশ্যক গণতন্ত্রের সুষ্ঠু, স্বাভাবিক ও সবল বিকাশের পেছনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বায়নের এ যুগে সমাজজীবনে গণমাধ্যম আরও সুনির্দিষ্টভাবে বললে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ভূমিকা উপেক্ষা করার কোনো অবকাশ নেই।  প্রসঙ্গত, টমাস জেফারসনের বিখ্যাত উক্তিটি উল্লেখ করা যেতে পারে : সংবাদপত্রবিহীন সরকার না সরকারবিহীন সংবাদপত্র কাম্য? সরকারবিহীন সংবাদপত্র সমাজের জন্য শ্রেয়তর বলে মতামত দেওয়া হয়েছিল। কোনো কোনো বিদ্বজ্জনের কাছে জেফারসনের মন্তব্যটি অতিশয়োক্তি হতে পারে; তবে মন্তব্যটির মাধ্যমে সংবাদপত্রের গুরুত্ব যেভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা অবশ্যই বিবেচনার দাবি রাখে।  সংবাদপত্র আরও বৃহত্তর অর্থে গণমাধ্যম অগ্রসরমান অনেক দেশের মতো আমাদের সমাজেও সামাজিক দর্পণ হিসেবে প্রতিভাত হয়েছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আইন, বিচার ও নির্বাহী বিভাগের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে সংবাদপত্রকে চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে একই কাঠামোতে বাংলাদেশে পুলিশ বাহিনী মুঘল-ব্রিটিশ-পাকিস্তান আমলের আদলে শাসকশ্রেণির কায়েমি স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। একাত্তরে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর পুলিশ বাহিনী নতুন আদর্শে ও লক্ষ্যে প্রতিভাত হয়। সেখানে কায়েমি স্বার্থের পরিবর্তে জনকল্যাণ সর্বাগ্রে বিবেচিত হয়। ১৯৭২ সালে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত প্রথম পুলিশ সপ্তাহের বার্ষিক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু সংগত কারণে ঘোষণা করেছিলেন, বাংলাদেশের পুলিশ হবে গণমুখী পুলিশ। এই নীতিনির্ধারণী ঘোষণার ধারাবাহিকতায় পুলিশ বাহিনীর আদর্শিক অবস্থান ফোর্স থেকে সেবায় রূপান্তরিত হয়। এ কারণে বাংলাদেশ পুলিশকে জনকল্যাণে নিবেদিত সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য করতে হবে। অতএব, আমাদের সমাজে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অংশ হয়ে গণমাধ্যম ও পুলিশ জনসেবার অভিন্ন লক্ষ্যে সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিয়োজিত হয়ে দায়িত্ব পালন করবে বলে প্রত্যাশা করা হয়। দায়িত্ব পালনে বৈশিষ্ট্য ও কৌশলগত ভিন্নতা থাকলেও জনসেবার অভিন্ন লক্ষ্য এই দুই প্রতিষ্ঠানকে শুধু যুথবদ্ধ করেনি বরং একে অপরের পরিপূরক হিসেবে চিহ্নিত ও সক্রিয় করেছে।

জনমনে পুলিশ ও গণমাধ্যম সম্পর্কের ব্যাপারে একটি প্রচলিত ধারণা প্রায়শ দেখা যায়। এটা মাঝে মাঝে চোর-পুলিশ, অনেক সময় ইঁদুর-বিড়াল, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আদায়-কাঁচকলায় হিসেবে উপস্থাপিত হয়। এ ধরনের সম্পর্ক কিংবা মানসিকতা অনভিপ্রেত। তবে সংগত কারণে অনেক সময় গণমাধ্যমকে তথ্য অথবা মন্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশকে রক্ষণশীল কিংবা অতিরিক্ত সাবধানী হতে দেখা যায়, যা পরবর্তীতে অনেক সময় অসহযোগিতা কিংবা অসৌজন্য বলে মনে করা হয়। পুলিশের এই ঢাক ঢাক গুড় গুড় অবস্থানকে পেশাদারি দৃষ্টিকোণ ও যুক্তির নিরিখে বিবেচনা করা প্রয়োজন। সুষ্ঠু তদন্ত, কার্যকর অনুসন্ধান কিংবা বৃহত্তর নিরাপত্তার স্বার্থে অনেক বিষয় প্রকাশ করা যায় না; পুলিশের এই অনুপেক্ষণীয় সীমাবদ্ধতাকে পেশাদারি, উদার ও মাঝে মাঝে খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব নিয়ে দেখলে অনেক সন্দেহ, অসন্তোষ, বিতর্ক বা হতাশা থেকে গণমাধ্যম স্বস্তি পাবে।

গণমাধ্যম ও পুলিশ উভয় প্রতিষ্ঠানেরই কাজের বৈশিষ্ট্য কষ্টসাধ্য, ঝুঁকিপূর্ণ, জটিল ও চ্যালেঞ্জিং। গণমাধ্যম কর্মী তার প্রতিবেদনের মাধ্যমে যেমন সত্য উপস্থাপন করেন তেমনি পুলিশ কর্মকর্তা তার অনুসন্ধান, তদন্ত ও আভিযানিক তৎপরতার মাধ্যমে সত্যানুসন্ধান করে বিচারের জন্য পেশ করেন। এ ক্ষেত্রে কর্ম বৈশিষ্ট্যের সাযুজ্যের কারণে গণমাধ্যম ও পুলিশ উভয়ের মধ্যে একটা পারস্পরিক সহমর্মিতা, সৌহার্দ্য, বোঝাপড়া সর্বোপরি সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করার নিরাপোস অঙ্গীকার কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন সহজতর, কার্যকর ও ফলপ্রসূ করবে। বস্তুতপক্ষে উভয়পক্ষ যদি সত্য প্রতিষ্ঠায় যুগপৎ অঙ্গীকারবদ্ধ হয় তাহলে প্রতিবন্ধকতা কিংবা সমস্যা হওয়ার কোনো কারণ নেই। তবে দায়িত্ব পালনে অদক্ষতা, অসততা, আপসকামিতা, অপেশাদারিত্ব, নিষ্ঠার অভাব থাকলে সেক্ষেত্রে বিতর্ক, বিদ্বেষ ও ভুল বোঝাবুঝি হওয়ার সমূহসম্ভাবনা থাকে। গণমাধ্যম ও পুলিশ উভয়ই দায়িত্ব পালনকালে প্রাসঙ্গিক করণীয়-বর্জনীয় দিকগুলোর ব্যাপারে সতর্ক এবং নিষ্ঠাবান হলে সমস্যা সমাধান ও প্রতিবন্ধকতা উত্তরণ অনেক সহজ হয়।

পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কূটনীতিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে কর্মজীবনের প্রায় ৩৬ বছর অতিবাহিত করার সুযোগ হয়েছে। বলাবাহুল্য, এ সময় অনেক প্রীতিকর, ভীতিকর ও কৌতূহলোদ্দীপক অভিজ্ঞতা হয়েছে। ২০০৯ সালে পুলিশে দায়িত্ব পালনকালে একজন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ প্রধানের সঙ্গে আলাপচারিতা এক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক মনে করছি। স্নেহমিশ্রিত কণ্ঠে তিনি একদিন অনুযোগ করলেন আমরা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মিডিয়া বা গণমাধ্যমে কেন ঘন ঘন কথা বলি; টিভিতে কেন আলোচনায় অংশগ্রহণ করি। তাকে বুঝাতে চেষ্টা করলাম যুগ পাল্টেছে, ধ্যান-ধারণায় পরিবর্তন এসেছে; বাংলাদেশে পুলিশ এখন আইউব খান আমলের দমন-পীড়নের হাতিয়ার নয়; পুলিশ এখন ফোর্স থেকে রূপান্তরিত হয়ে জনকল্যাণে নিবেদিত সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান। মোদ্দা কথা, বাংলাদেশে পুলিশ আর এখন ফোর্স নয়; পুলিশ এখন সার্ভিস বা সেবা। এ প্রতিষ্ঠানের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, সেবা প্রদানের মাধ্যমে সেবাগ্রহীতার বিশ্বাস, আস্থা আর ভালোবাসা অর্জন করা। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। গণমাধ্যম যদি যথাযথভাবে পুলিশের ইতিবাচক ভূমিকা ও কার্যক্রমকে সেবাগ্রহীতাদের অর্থাৎ নাগরিকদের কাছে তুলে ধরে তবে প্রত্যাশিত আস্থা, বিশ্বাস, ভালোবাসা অর্জন সহজতর হয়। আমার মতামতে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ প্রধান খুব একটা সন্তুষ্ট হয়েছিলেন বলে মনে হয় না। অবসরপ্রাপ্ত সম্মানিত পুলিশ প্রধানকে দোষারোপ করতে চাই না। বিগত শতাব্দীর পঞ্চাশ দশকে পুলিশ সার্ভিসে যোগ দেওয়া এই বয়োজ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সম্ভবত আইউব খানের ১৯৬০ সালের প্রেস আইনের আলোকে আমাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন। তখন উল্লিখিত আইনবলে সরকারি অনুমোদন ছাড়া কোনো কিছু ছাপানো প্রায় অসম্ভব ছিল। পাকিস্তানে পুলিশ তখন শক্তি প্রয়োগের হাতিয়ার বা ফোর্স ছিল; সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানের মতো জবাবদিহিতার মুখোমুখি হওয়ার বিষয়টি পুলিশকে গ্রাহ্য করতে হতো না। ভিন্ন প্রেক্ষাপটে একই ধরনের আরেকটি অভিজ্ঞতা হয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কূটনীতিক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর। নতুন কর্মস্থলে যাওয়ার আগে মন্ত্রণালয়ের অপেক্ষাকৃত কম বয়সের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপের সময় কিছু পরামর্শ চাইলাম। সদালাপী পেশাদার কূটনীতিক কর্মকর্তা বেশ কয়েকটি ভালো পরামর্শ দিলেন। আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ। তবে একটা পরামর্শ হৃষ্টচিত্তে নিতে পারিনি। তিনি বলেছিলেন, মিশনে স্বস্তি নিয়ে কাজ করতে হলে কমিউনিটি থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকতে হবে। পরবর্তীতে নতুন কর্মস্থলে উল্টো কৌশল নিয়েছিলাম অর্থাৎ কমিউনিটির সদস্যদের সঙ্গে পুরোপুরি সম্পৃক্ত হয়ে তাদের সঙ্গে নিয়মিত ও নিবিড় সম্পর্ক রেখে শুধু স্বস্তিতে ছিলাম না বরং এই সম্পৃক্ততা ও সৌহার্দ্য মিশনের সার্বিক লক্ষ্য অর্জনে অন্যতম অনুঘটক হয়ে কাজ করে। আসলে অপ্রিয় হলেও সত্য, আমরা তথাকথিত আমলাতান্ত্রিক বাতাবরণ থেকে বেরিয়ে এসে মনের অর্গল উন্মুক্ত করে জনস্বার্থ ও জনসেবাকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্ব স্ব দায়িত্ব পালনে মাঝে মাঝে দ্বিধান্বিত হই। পরিবর্তিত রাষ্ট্রীয় ও বৈশি^ক প্রেক্ষাপটে এ ধরনের রক্ষণশীলতা ও জড়তা থেকে আমাদের বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নির্বাহীদের মুক্ত থাকা বাঞ্ছনীয়। তাদের অগ্রসরমান ও প্রগতিশীল চিন্তাভাবনার বিষয়ে আমি ওয়াকিবহাল। এ কারণে চলমান রাষ্ট্রীয় ও বৈশি^ক বাস্তবতায় গণমাধ্যম ও পুলিশের সম্পর্ক আরও নিবিড়, গতিশীল ও কার্যকর হবে বলে আমি আশাবাদী।

এ মুহূর্তে বাংলাদেশে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার গুরুদায়িত্ব যুগপৎ পুলিশ ও গণমাধ্যমের ওপর বহুলাংশে পড়েছে। সংক্ষেপে চ্যালেঞ্জগুলো হলো : সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ, মাদকের করাল গ্রাস, সাম্প্রদায়িক অপশক্তির নীরব ও সরব অপতৎপরতা এবং সাইবার অপরাধ। এগুলো কার্যকরভাবে মোকাবিলার জন্য সুদৃঢ় জাতীয় ঐকমত্য ও সংহতির প্রয়োজন। উপরন্তু চ্যালেঞ্জগুলো মূলত ফৌজদারি অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাই আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ ও সত্যানুসন্ধানের দায়িত্ব পুলিশের। এই গুরুদায়িত্ব পালনে পুলিশের অঙ্গীকার ও সক্ষমতা আছে বলে আমার বিশ্বাস। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম পুলিশের সঙ্গে সহযোগী শক্তি হিসেবে প্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করলে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা অনেকটা সহজ ও কার্যকর হবে।  গণমাধ্যম তথ্য, গঠনমূলক সমালোচনা ও পরামর্শ দিয়ে পুলিশি কার্যক্রমকে সঠিক দিক নির্ণয়ে সহায়তা করতে পারে। উল্লেখ্য, সাম্প্রতিককালে সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গণমাধ্যমের একটি শক্তিশালী অংশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এ কথা অপ্রিয় হলেও সত্য, সোশ্যাল মিডিয়া যেমন বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে তেমনি এর নেতিবাচক ব্যবহার অনেক সময় সমাজকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ফেলছে।  বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব এ আশীর্বাদ যেন কোনোভাবেই সমাজবিধ্বংসী অভিশাপে পরিণত না হয় সেদিকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষ করে গণমাধ্যমকর্মী ও পুলিশকে সচেতন থাকতে হবে। আশার কথা, সোশ্যাল মিডিয়াতে অসংখ্য প্রাজ্ঞ, প্রগতিশীল, দেশপ্রেমিক ব্যবহারকারী সম্পৃক্ত আছেন।  সমাজকে অপরাধমুক্ত করার মানসে পুলিশের পাশাপাশি গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে তারাও ব্যাপকভাবে ভূমিকা রাখতে পারেন। 

দেশটা আমাদের। একে রক্ষা ও গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার।  আশা করি আর সবার সঙ্গে গণমাধ্যম ও পুলিশ সম্মিলিতভাবে একে অপরের পরিপূরক হয়ে বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে অভীষ্ট লক্ষ্যে  পৌঁছতে পারবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা