শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩

কিছু প্রাসঙ্গিক ভাবনা

গণমাধ্যম ও পুলিশ

ড. হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক আইজিপি ও রাষ্ট্রদূত
প্রিন্ট ভার্সন
গণমাধ্যম ও পুলিশ

দেশ ও মানুষের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে অত্যাবশ্যক গণতন্ত্রের সুষ্ঠু, স্বাভাবিক ও সবল বিকাশের পেছনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বায়নের এ যুগে সমাজজীবনে গণমাধ্যম আরও সুনির্দিষ্টভাবে বললে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ভূমিকা উপেক্ষা করার কোনো অবকাশ নেই।  প্রসঙ্গত, টমাস জেফারসনের বিখ্যাত উক্তিটি উল্লেখ করা যেতে পারে : সংবাদপত্রবিহীন সরকার না সরকারবিহীন সংবাদপত্র কাম্য? সরকারবিহীন সংবাদপত্র সমাজের জন্য শ্রেয়তর বলে মতামত দেওয়া হয়েছিল। কোনো কোনো বিদ্বজ্জনের কাছে জেফারসনের মন্তব্যটি অতিশয়োক্তি হতে পারে; তবে মন্তব্যটির মাধ্যমে সংবাদপত্রের গুরুত্ব যেভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা অবশ্যই বিবেচনার দাবি রাখে।  সংবাদপত্র আরও বৃহত্তর অর্থে গণমাধ্যম অগ্রসরমান অনেক দেশের মতো আমাদের সমাজেও সামাজিক দর্পণ হিসেবে প্রতিভাত হয়েছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আইন, বিচার ও নির্বাহী বিভাগের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে সংবাদপত্রকে চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে একই কাঠামোতে বাংলাদেশে পুলিশ বাহিনী মুঘল-ব্রিটিশ-পাকিস্তান আমলের আদলে শাসকশ্রেণির কায়েমি স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। একাত্তরে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর পুলিশ বাহিনী নতুন আদর্শে ও লক্ষ্যে প্রতিভাত হয়। সেখানে কায়েমি স্বার্থের পরিবর্তে জনকল্যাণ সর্বাগ্রে বিবেচিত হয়। ১৯৭২ সালে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত প্রথম পুলিশ সপ্তাহের বার্ষিক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু সংগত কারণে ঘোষণা করেছিলেন, বাংলাদেশের পুলিশ হবে গণমুখী পুলিশ। এই নীতিনির্ধারণী ঘোষণার ধারাবাহিকতায় পুলিশ বাহিনীর আদর্শিক অবস্থান ফোর্স থেকে সেবায় রূপান্তরিত হয়। এ কারণে বাংলাদেশ পুলিশকে জনকল্যাণে নিবেদিত সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য করতে হবে। অতএব, আমাদের সমাজে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অংশ হয়ে গণমাধ্যম ও পুলিশ জনসেবার অভিন্ন লক্ষ্যে সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিয়োজিত হয়ে দায়িত্ব পালন করবে বলে প্রত্যাশা করা হয়। দায়িত্ব পালনে বৈশিষ্ট্য ও কৌশলগত ভিন্নতা থাকলেও জনসেবার অভিন্ন লক্ষ্য এই দুই প্রতিষ্ঠানকে শুধু যুথবদ্ধ করেনি বরং একে অপরের পরিপূরক হিসেবে চিহ্নিত ও সক্রিয় করেছে।

জনমনে পুলিশ ও গণমাধ্যম সম্পর্কের ব্যাপারে একটি প্রচলিত ধারণা প্রায়শ দেখা যায়। এটা মাঝে মাঝে চোর-পুলিশ, অনেক সময় ইঁদুর-বিড়াল, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আদায়-কাঁচকলায় হিসেবে উপস্থাপিত হয়। এ ধরনের সম্পর্ক কিংবা মানসিকতা অনভিপ্রেত। তবে সংগত কারণে অনেক সময় গণমাধ্যমকে তথ্য অথবা মন্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশকে রক্ষণশীল কিংবা অতিরিক্ত সাবধানী হতে দেখা যায়, যা পরবর্তীতে অনেক সময় অসহযোগিতা কিংবা অসৌজন্য বলে মনে করা হয়। পুলিশের এই ঢাক ঢাক গুড় গুড় অবস্থানকে পেশাদারি দৃষ্টিকোণ ও যুক্তির নিরিখে বিবেচনা করা প্রয়োজন। সুষ্ঠু তদন্ত, কার্যকর অনুসন্ধান কিংবা বৃহত্তর নিরাপত্তার স্বার্থে অনেক বিষয় প্রকাশ করা যায় না; পুলিশের এই অনুপেক্ষণীয় সীমাবদ্ধতাকে পেশাদারি, উদার ও মাঝে মাঝে খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব নিয়ে দেখলে অনেক সন্দেহ, অসন্তোষ, বিতর্ক বা হতাশা থেকে গণমাধ্যম স্বস্তি পাবে।

গণমাধ্যম ও পুলিশ উভয় প্রতিষ্ঠানেরই কাজের বৈশিষ্ট্য কষ্টসাধ্য, ঝুঁকিপূর্ণ, জটিল ও চ্যালেঞ্জিং। গণমাধ্যম কর্মী তার প্রতিবেদনের মাধ্যমে যেমন সত্য উপস্থাপন করেন তেমনি পুলিশ কর্মকর্তা তার অনুসন্ধান, তদন্ত ও আভিযানিক তৎপরতার মাধ্যমে সত্যানুসন্ধান করে বিচারের জন্য পেশ করেন। এ ক্ষেত্রে কর্ম বৈশিষ্ট্যের সাযুজ্যের কারণে গণমাধ্যম ও পুলিশ উভয়ের মধ্যে একটা পারস্পরিক সহমর্মিতা, সৌহার্দ্য, বোঝাপড়া সর্বোপরি সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করার নিরাপোস অঙ্গীকার কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন সহজতর, কার্যকর ও ফলপ্রসূ করবে। বস্তুতপক্ষে উভয়পক্ষ যদি সত্য প্রতিষ্ঠায় যুগপৎ অঙ্গীকারবদ্ধ হয় তাহলে প্রতিবন্ধকতা কিংবা সমস্যা হওয়ার কোনো কারণ নেই। তবে দায়িত্ব পালনে অদক্ষতা, অসততা, আপসকামিতা, অপেশাদারিত্ব, নিষ্ঠার অভাব থাকলে সেক্ষেত্রে বিতর্ক, বিদ্বেষ ও ভুল বোঝাবুঝি হওয়ার সমূহসম্ভাবনা থাকে। গণমাধ্যম ও পুলিশ উভয়ই দায়িত্ব পালনকালে প্রাসঙ্গিক করণীয়-বর্জনীয় দিকগুলোর ব্যাপারে সতর্ক এবং নিষ্ঠাবান হলে সমস্যা সমাধান ও প্রতিবন্ধকতা উত্তরণ অনেক সহজ হয়।

পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কূটনীতিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে কর্মজীবনের প্রায় ৩৬ বছর অতিবাহিত করার সুযোগ হয়েছে। বলাবাহুল্য, এ সময় অনেক প্রীতিকর, ভীতিকর ও কৌতূহলোদ্দীপক অভিজ্ঞতা হয়েছে। ২০০৯ সালে পুলিশে দায়িত্ব পালনকালে একজন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ প্রধানের সঙ্গে আলাপচারিতা এক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক মনে করছি। স্নেহমিশ্রিত কণ্ঠে তিনি একদিন অনুযোগ করলেন আমরা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মিডিয়া বা গণমাধ্যমে কেন ঘন ঘন কথা বলি; টিভিতে কেন আলোচনায় অংশগ্রহণ করি। তাকে বুঝাতে চেষ্টা করলাম যুগ পাল্টেছে, ধ্যান-ধারণায় পরিবর্তন এসেছে; বাংলাদেশে পুলিশ এখন আইউব খান আমলের দমন-পীড়নের হাতিয়ার নয়; পুলিশ এখন ফোর্স থেকে রূপান্তরিত হয়ে জনকল্যাণে নিবেদিত সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান। মোদ্দা কথা, বাংলাদেশে পুলিশ আর এখন ফোর্স নয়; পুলিশ এখন সার্ভিস বা সেবা। এ প্রতিষ্ঠানের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, সেবা প্রদানের মাধ্যমে সেবাগ্রহীতার বিশ্বাস, আস্থা আর ভালোবাসা অর্জন করা। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। গণমাধ্যম যদি যথাযথভাবে পুলিশের ইতিবাচক ভূমিকা ও কার্যক্রমকে সেবাগ্রহীতাদের অর্থাৎ নাগরিকদের কাছে তুলে ধরে তবে প্রত্যাশিত আস্থা, বিশ্বাস, ভালোবাসা অর্জন সহজতর হয়। আমার মতামতে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ প্রধান খুব একটা সন্তুষ্ট হয়েছিলেন বলে মনে হয় না। অবসরপ্রাপ্ত সম্মানিত পুলিশ প্রধানকে দোষারোপ করতে চাই না। বিগত শতাব্দীর পঞ্চাশ দশকে পুলিশ সার্ভিসে যোগ দেওয়া এই বয়োজ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সম্ভবত আইউব খানের ১৯৬০ সালের প্রেস আইনের আলোকে আমাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন। তখন উল্লিখিত আইনবলে সরকারি অনুমোদন ছাড়া কোনো কিছু ছাপানো প্রায় অসম্ভব ছিল। পাকিস্তানে পুলিশ তখন শক্তি প্রয়োগের হাতিয়ার বা ফোর্স ছিল; সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানের মতো জবাবদিহিতার মুখোমুখি হওয়ার বিষয়টি পুলিশকে গ্রাহ্য করতে হতো না। ভিন্ন প্রেক্ষাপটে একই ধরনের আরেকটি অভিজ্ঞতা হয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কূটনীতিক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর। নতুন কর্মস্থলে যাওয়ার আগে মন্ত্রণালয়ের অপেক্ষাকৃত কম বয়সের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপের সময় কিছু পরামর্শ চাইলাম। সদালাপী পেশাদার কূটনীতিক কর্মকর্তা বেশ কয়েকটি ভালো পরামর্শ দিলেন। আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ। তবে একটা পরামর্শ হৃষ্টচিত্তে নিতে পারিনি। তিনি বলেছিলেন, মিশনে স্বস্তি নিয়ে কাজ করতে হলে কমিউনিটি থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকতে হবে। পরবর্তীতে নতুন কর্মস্থলে উল্টো কৌশল নিয়েছিলাম অর্থাৎ কমিউনিটির সদস্যদের সঙ্গে পুরোপুরি সম্পৃক্ত হয়ে তাদের সঙ্গে নিয়মিত ও নিবিড় সম্পর্ক রেখে শুধু স্বস্তিতে ছিলাম না বরং এই সম্পৃক্ততা ও সৌহার্দ্য মিশনের সার্বিক লক্ষ্য অর্জনে অন্যতম অনুঘটক হয়ে কাজ করে। আসলে অপ্রিয় হলেও সত্য, আমরা তথাকথিত আমলাতান্ত্রিক বাতাবরণ থেকে বেরিয়ে এসে মনের অর্গল উন্মুক্ত করে জনস্বার্থ ও জনসেবাকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্ব স্ব দায়িত্ব পালনে মাঝে মাঝে দ্বিধান্বিত হই। পরিবর্তিত রাষ্ট্রীয় ও বৈশি^ক প্রেক্ষাপটে এ ধরনের রক্ষণশীলতা ও জড়তা থেকে আমাদের বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নির্বাহীদের মুক্ত থাকা বাঞ্ছনীয়। তাদের অগ্রসরমান ও প্রগতিশীল চিন্তাভাবনার বিষয়ে আমি ওয়াকিবহাল। এ কারণে চলমান রাষ্ট্রীয় ও বৈশি^ক বাস্তবতায় গণমাধ্যম ও পুলিশের সম্পর্ক আরও নিবিড়, গতিশীল ও কার্যকর হবে বলে আমি আশাবাদী।

এ মুহূর্তে বাংলাদেশে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার গুরুদায়িত্ব যুগপৎ পুলিশ ও গণমাধ্যমের ওপর বহুলাংশে পড়েছে। সংক্ষেপে চ্যালেঞ্জগুলো হলো : সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ, মাদকের করাল গ্রাস, সাম্প্রদায়িক অপশক্তির নীরব ও সরব অপতৎপরতা এবং সাইবার অপরাধ। এগুলো কার্যকরভাবে মোকাবিলার জন্য সুদৃঢ় জাতীয় ঐকমত্য ও সংহতির প্রয়োজন। উপরন্তু চ্যালেঞ্জগুলো মূলত ফৌজদারি অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাই আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ ও সত্যানুসন্ধানের দায়িত্ব পুলিশের। এই গুরুদায়িত্ব পালনে পুলিশের অঙ্গীকার ও সক্ষমতা আছে বলে আমার বিশ্বাস। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম পুলিশের সঙ্গে সহযোগী শক্তি হিসেবে প্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করলে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা অনেকটা সহজ ও কার্যকর হবে।  গণমাধ্যম তথ্য, গঠনমূলক সমালোচনা ও পরামর্শ দিয়ে পুলিশি কার্যক্রমকে সঠিক দিক নির্ণয়ে সহায়তা করতে পারে। উল্লেখ্য, সাম্প্রতিককালে সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গণমাধ্যমের একটি শক্তিশালী অংশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এ কথা অপ্রিয় হলেও সত্য, সোশ্যাল মিডিয়া যেমন বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে তেমনি এর নেতিবাচক ব্যবহার অনেক সময় সমাজকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ফেলছে।  বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব এ আশীর্বাদ যেন কোনোভাবেই সমাজবিধ্বংসী অভিশাপে পরিণত না হয় সেদিকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষ করে গণমাধ্যমকর্মী ও পুলিশকে সচেতন থাকতে হবে। আশার কথা, সোশ্যাল মিডিয়াতে অসংখ্য প্রাজ্ঞ, প্রগতিশীল, দেশপ্রেমিক ব্যবহারকারী সম্পৃক্ত আছেন।  সমাজকে অপরাধমুক্ত করার মানসে পুলিশের পাশাপাশি গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে তারাও ব্যাপকভাবে ভূমিকা রাখতে পারেন। 

দেশটা আমাদের। একে রক্ষা ও গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার।  আশা করি আর সবার সঙ্গে গণমাধ্যম ও পুলিশ সম্মিলিতভাবে একে অপরের পরিপূরক হয়ে বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে অভীষ্ট লক্ষ্যে  পৌঁছতে পারবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা