শিরোনাম

বইমেলার গভীরে

মুস্তাফা জামান আব্বাসী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলার গভীরে

বইমেলায় গিয়েছেন লক্ষ মানুষ, কিনেছেন হাজার বই। এর মধ্যে ক’টা বইই বা আপনি কিনতে পেরেছেন অথবা পড়বেন? চলুন, আজ মেলায় ঘুরে আসি। একটা বই নিয়েই যদি সমগ্র বাংলাদেশ ঘুরিয়ে নিয়ে আসতে পারি, কেমন হয়?

সেটাই করব। বাংলাদেশের প্রধান কবির নাম আল মাহমুদ। তাকে উৎসর্গীকৃত : ‘নক্ষত্র বিভাব’। নবীন লেখক, নাম : সীমান্ত আকরাম। মাত্র ৭১ পৃষ্ঠার বইতে বাংলাদেশের কিছু শ্রেষ্ঠ মানুষের সঙ্গে দেখা করে আসতে পারেন। আজ তাদের কাছে নিয়ে যাব।

প্রথম লেখাটি কুমিল্লায় নজরুল নিয়ে। যারা কুমিল্লায় যান, তারা পথে পথে তাকে খুঁজতে থাকেন। কিন্তু কোথায় নজরুল? কেন দৌলতপুর? এখানেই তো তার মানবপ্রিয়া নার্গিসকে খুঁজতে যাই আমরা। এখানেই গোমতী নদীর অদূরে বুড়ি নদী ও আরচি নদীর কোলঘেঁষা দৌলতপুর। উদাম দুপুরে যেখানে নজরুল বাজিয়েছিলেন বাঁশি। দৌলতপুরের দৌলতখানায়, শাহজাদি মুন্সী বাড়ির আবদুল খালেকের মেয়ে সৈয়দা খাতুন ওরফে নার্গিস খানমের সঙ্গে নজরুলের পরিচয়, প্রেম, পরিণয়। তবু বাসরঘরে দুইজনের দেখা হয়নি। বিয়ে হয়েও [১৭ জুন, ১৯২১] দুইজন দুই পথে। ব্যথাবিদুর হৃদয়ের কাহিনী শুনতে হলে যেতে হবে ওই গজলগুলোর কাছে। তার বিচিত্র জীবনের খণ্ডিত অংশ পেলাম আকরামের বইয়ে। মুগ্ধ হয়ে পড়লাম তার লেখাটি। যখন তিনি লিখছেন নজরুলের মনের কথা : ‘হয়ত আমার সুন্দরকে এখানেই পাব। হয়ত পাব না। শুরু হবে ছুটে চলা...’।

পেয়ে হারান, সে যে অনেক ব্যথা। মন হয়ে যায় ব্যথায় বিদীর্ণ। অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি, দোলনচাঁপা, প্রলয়শিখা, ছায়ানট, পুবের হাওয়া, চক্রবাঁক, ঝিঙেফুল, কতবার পড়েছি। কিন্তু সেগুলো নিয়ে আর কোথাও পড়াবার কোনো জায়গা তৈরি হয়নি। ছাত্রছাত্রীরা বইগুলো কিনে নেননি। কত যে মধুর, কত যে সুন্দর, তার মনে গাথা এই ছন্দের মালা, জাতি জানল না। হায় হতভাগ্য বাঙালি! নজরুল লিখলেন : ‘বাসর শয়ানে হারায়ে তোমাকে পেয়েছি চির বিরহে’। অথবা যখন টেলিভিশনে শুনি সুজিত মুস্তাফার মোহন কণ্ঠে ‘তোমার আমার এই যে বিরহ, একজনমের নহে’ অথবা যখন শুনি নাশিদ কামালের কণ্ঠে ‘আজও মধুরও বাঁশরি বাজে’।

ক্লাসের ছেলেমেয়েদের নিয়ে যাই দৌলতপুরে। দেখাই পুকুরের ঘাটগুলো। কিন্তু, এ কি আমার চোখে যে অশ্রু বন্যা। মুছব কি দিয়ে? যখন নিজেই গাই ‘ভুলি কেমনে, আজও যে মনে, বেদনা সনে রহিল আঁকা’/ ‘আজও সজনী দিন রজনী সে বিনে গনি সকলি ফাঁকা’। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। সবাইকে ভালো লাগে। তবুও কেন যেন একজনের প্রতি অনুরাগ। তখন নজরুলের এ গানটি প্রায়ই গাইতাম রেডিওতে। বুঝিনি নজরুলকে তখনো। দৌলতপুরে এসে বুঝলাম। প্রেম কীভাবে মানুষের জীবনে ব্যথার মোচড় দিয়ে গজল লেখায়।

নার্গিসের দেওয়া চিঠির উত্তর শৈলজানন্দের অনুরোধে। আমার মেয়ের গানের আসরে সুজিতকে বললাম গানটি গাইতে। ‘যারে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নাই/ কেন মনে রাখ তারে/ ভুলে যাও মোরে ভুলে যাও একেবারে’।

নার্গিসকে দেখেছি। এত সুন্দর মেয়ে কম হয়। আব্বাকে দেখতে এসেছিলেন পাতলাখান লেনে। প্রেমের কিছুই জানিনি। নজরুলের তিনি নন্দিনী, ‘আর প্রমিলা ছিলেন বাইরের সৌন্দর্যের প্রতীক’, বলছেন সীমান্ত আকরাম। তাজমহল রচিত হয়েছিল শাহজাহানের আগ্রায়। আমাদের অমর তীর্থস্থান : কুমিল্লার দৌলতপুর। কবি ছিলেন সেখানে আড়াই মাস। নজরুল উঠে গেলেন বিয়ের পিঁড়ি থেকে। কল্পনা করুন নার্গিসের মনের অবস্থা। নজরুল গবেষক বুলবুল ইসলাম [১৯৫৭-১৯৯৮] লিখছেন : ‘বস্তুত নার্গিসই নজরুলের প্রেম, ধ্যান, জীবন সাধনা, প্রিয় ও পৃথিবী’। দৌলতপুরে গিয়ে হয়ে পড়ি নজরুল, প্রেমের আঘাতে বিধ্বস্ত। হয়ত আমার মতো আর কেউ হবেন না। কারণ নজরুলকে চিনতে পেরেছি। এত সুন্দর অধ্যায়ে রচনা করেছেন সীমান্ত আকরাম, যে প্রথম প্রবন্ধেই কারও চোখে পানি আসবে।

গেলাম দ্বিতীয় অধ্যায়ে। সেখানে নজরুল উপস্থিত তার ঈদের সম্ভার নিয়ে। টিভি প্রডিউসাররা খুঁজে পান না ঈদের দিনে। কারণ তারা পড়াশোনা করে না। তারা পড়েনি নবযুগে ‘কৃষকের ঈদ’ ও ‘ঈদের চাঁদ’। পড়ুন :

বেলাল! বেলাল! হেলাল! উঠেছে পশ্চিম আসমানে,/ লুকাইয়া আছো লজ্জায় কোন গোরস্থানে!/ হের ঈদগাহে চলিছে কৃষক যেন প্রেত কঙ্কাল/ কসাইখানা যাইতে দেখেছ শীর্ণ গরুর পাল?/ রোজা এফতার করেছে কৃষক অশ্রু সলিলে হায়,

বেলাল!/ তোমার কণ্ঠে বুঝি গো আজান থামিয়া যায়!/ থালা, ঘটি, বাটি বাঁধা দিয়ে হের চলিয়াছে ঈদগাহে,/ তীর খাওয়া বুক,/ ঋণে-বাঁধা শির লুটাতে খোদার রাহে।

আরবি ফারসির তোড় দেখে সেকুলার টিভি মালিকরা তাকে বিদায় জানিয়েছেন। এমনকি, ‘খুশির ঈদ’ কবিতাটাও কোনো টিভিতে আবৃত্তি হয় না। হায়রে বাংলাদেশ! হায়রে মুসলমান! তোমাদের জন্যই লিখেছিলেন নজরুল এই কবিতা। নাম : ‘শহীদি ঈদ’

শহীদের ঈদ এসেছে আজ/ শিরোপরি খুন-লোহিত তাজ,/ আল্লার রাহে চাহে সে ভিখ্;/ জিয়ারার চেয়ে পিয়ারা যে/ আল্লাহর রাহে তাহারে দে,/ চাহি না ফাঁকির মণিমানিক।

যদি আরবি ফারসিতে আপনাদের কষ্ট হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। তবে নিশ্চয়ই অনুরোধ করব নজরুল ইসলামকে পুনরাবিষ্কারের জন্য সীমান্ত আকরামের এই অধ্যায়টি পড়ে দেখতে।

তৃতীয় অধ্যায় নজরুলের নাট্যচর্চা নিয়ে। তিনি ছিলেন লেটোর দলের ওস্তাদ। রেকর্ডের নাটক হিসেবে যেগুলো পাওয়া গেছে, তা হলো : ১. ঈদুল ফিতর, ২. খুকি ও কাঠবিড়ালী, ৩. আল্লাহ্র রহম, ৪. কবির লড়াই, ৫. কলির কেষ্ট, ৬. কানামাছি ভোঁ ভোঁ, ৭. বনের বেদে, ৮. শ্রীমন্ত, ৯. কালোয়াতী কসরত, ১০. পুতুলের বিয়ে, ১১. পুরোনো বলদ, ১২. নতুন বৌ, ১৩. বাঙালির ঘরে হিন্দি গান, ১৪. বিলাতি ঘোড়ার বাচ্চা, ১৫. ছিনিমিনি খেলা, ১৬. জুজু বুড়ির ভয়, ১৭. পণ্ডিত মশায়ের ব্যাঘ্র শিকার, ১৮. খাদু দাদু, ১৯. চারকালা, ২০. বিয়ে বাড়ি, ২১. ভ্যাবাকাণ্ড, ২২. প্ল্যানচেট, ২৩. বিদ্যাপতি, ও ২৪. জন্মাষ্টমী প্রভৃতি। তার লেখা বেশিরভাগই রূপক ও সাংকেতিক শ্রেণির নাটক।

এরপর জসীমউদ্দীনের গানে আবহমান বাংলার চিত্ররূপ। অথচ টেলিভিশনের একটি অধ্যায়ে শুধু জসীমউদ্দীনের গান থাকতে পারে প্রতি সপ্তাহে। রয়েছে এত সুন্দর সুন্দর গান যার তুলনা হয় না। ইসলামি গানের ভুবনে কবি ফররুখ আহমেদ-এর গান। এ গানগুলো এদেশ থেকে ওঠে গেল। অথচ আমরা জানি নজরুলের পর আর কেউ এ রকম গান লেখেনি। গানগুলো হলো :

 

- তুমি ছাড়া আল্লাহ্ মাবুদ তো আর নাই/ - আমরা সবাই সত্য-ন্যায়ের উজ্জ্বল পথে চলব/ - যখন আমায় ডাকবে না কেউ/ - শোন মুজাহিদ শোন জেহাদের ঝাণ্ডা যেন রয় উঁচা/ - আল্লাহ্ হাদী করো তুমি সুপথ প্রদর্শন/ - আজ আমিনা মায়ের কোলে কে এলো কে এলো/ - আজ বিশ্বব্যাপী অবিচারের এ কোন অভিশাপ/ - চল মুমিন চল আবার জুম্য়ার জামাতে/ - নামাজ পড়ো জামাতে ভাই/ - তারা চাসনে কিছু কারো কাছে খোদার মদদ ছাড়া/ - শোন মৃত্যুর তুর্য-নিনাদ, ফারাক্কা বাঁধ ফারাক্কা বাঁধ/ - শহীদের খুন রাঙা কাশ্মীর কাশ্মীর/ - আজকে ওমরপন্থী পথিক দিকে দিকে প্রয়োজন/ - যখন আমায় ডাকবে না কেউ ডাকবে তুমি/ - সকল তারিফ তোমারি আল্লাহ্- রাব্বুল আ’লামীন/ - তোমার নেতা আমার নেতা আল-আরাবি মোস্তফা/ - জাগরে আঁধার রাতের ভালে নবী মোহাম্মদ/ - ও আমার মাতৃভাষা বাংলা ভাষা খোদার সেরা দান/ - উঠো রাহাগির রাত হল অবসান/ - তোমার দয়া আছে খোদা জানি সকল দিকে/ - আমরা সবাই আলোর খুনীদীপ্ত কিশোর দল/ - রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী/ - রোজ হাশরে তোমার নবী মুহাম্মদের সম্মুখে/ - আরজ শোন খোদা, আমায় খাতেমা বিল খায়ের করো/ - ইঞ্জিলে দেন ঈসা নবী তোমার আসার সুসংবাদ

এ বই নিয়ে লিখতে গেলে অনেক পাতা লাগবে। এতে রয়েছে : দরদি গানের মরমি কণ্ঠশিল্পী আব্বাসউদ্দিনের কথা [৭ পাতা], বহুমাত্রিক সাহিত্যের অনবদ্য পুরুষ তিতাস চৌধুরীর কথা [৫ পাতা], আধুনিক চিত্রকল্পের কবি আল মাহমুদের কথা [৫ পাতা], সমাজসেবী ও শিক্ষানুরাগী নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণীর সম্পর্কে কথা, রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রস্তাবক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা। আরও আছে সংগীতের মহারাজা শচীন দেববর্মণ ও উপমহাদেশের প্রখ্যাত সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খানের কথা ও আরও অনেক। যতই পড়বেন ততই অবাক হবেন।

ড. আখতার হামিদ খানের কথা কেউ বলেনি। তিনি আলোকিত বাংলাদেশের প্রথম মানুষ। তিনি অবাঙালি ছিলেন। তাতে কি? বাঙালিকে ভালোবেসেছিলেন, সেটাই যথেষ্ট। সীমান্ত আকরামের বইটি পড়ে আমি অভিভূত।

 

লেখক : সাহিত্য-সংগীত ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন