শিরোনাম

বইমেলার গভীরে

মুস্তাফা জামান আব্বাসী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলার গভীরে

বইমেলায় গিয়েছেন লক্ষ মানুষ, কিনেছেন হাজার বই। এর মধ্যে ক’টা বইই বা আপনি কিনতে পেরেছেন অথবা পড়বেন? চলুন, আজ মেলায় ঘুরে আসি। একটা বই নিয়েই যদি সমগ্র বাংলাদেশ ঘুরিয়ে নিয়ে আসতে পারি, কেমন হয়?

সেটাই করব। বাংলাদেশের প্রধান কবির নাম আল মাহমুদ। তাকে উৎসর্গীকৃত : ‘নক্ষত্র বিভাব’। নবীন লেখক, নাম : সীমান্ত আকরাম। মাত্র ৭১ পৃষ্ঠার বইতে বাংলাদেশের কিছু শ্রেষ্ঠ মানুষের সঙ্গে দেখা করে আসতে পারেন। আজ তাদের কাছে নিয়ে যাব।

প্রথম লেখাটি কুমিল্লায় নজরুল নিয়ে। যারা কুমিল্লায় যান, তারা পথে পথে তাকে খুঁজতে থাকেন। কিন্তু কোথায় নজরুল? কেন দৌলতপুর? এখানেই তো তার মানবপ্রিয়া নার্গিসকে খুঁজতে যাই আমরা। এখানেই গোমতী নদীর অদূরে বুড়ি নদী ও আরচি নদীর কোলঘেঁষা দৌলতপুর। উদাম দুপুরে যেখানে নজরুল বাজিয়েছিলেন বাঁশি। দৌলতপুরের দৌলতখানায়, শাহজাদি মুন্সী বাড়ির আবদুল খালেকের মেয়ে সৈয়দা খাতুন ওরফে নার্গিস খানমের সঙ্গে নজরুলের পরিচয়, প্রেম, পরিণয়। তবু বাসরঘরে দুইজনের দেখা হয়নি। বিয়ে হয়েও [১৭ জুন, ১৯২১] দুইজন দুই পথে। ব্যথাবিদুর হৃদয়ের কাহিনী শুনতে হলে যেতে হবে ওই গজলগুলোর কাছে। তার বিচিত্র জীবনের খণ্ডিত অংশ পেলাম আকরামের বইয়ে। মুগ্ধ হয়ে পড়লাম তার লেখাটি। যখন তিনি লিখছেন নজরুলের মনের কথা : ‘হয়ত আমার সুন্দরকে এখানেই পাব। হয়ত পাব না। শুরু হবে ছুটে চলা...’।

পেয়ে হারান, সে যে অনেক ব্যথা। মন হয়ে যায় ব্যথায় বিদীর্ণ। অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি, দোলনচাঁপা, প্রলয়শিখা, ছায়ানট, পুবের হাওয়া, চক্রবাঁক, ঝিঙেফুল, কতবার পড়েছি। কিন্তু সেগুলো নিয়ে আর কোথাও পড়াবার কোনো জায়গা তৈরি হয়নি। ছাত্রছাত্রীরা বইগুলো কিনে নেননি। কত যে মধুর, কত যে সুন্দর, তার মনে গাথা এই ছন্দের মালা, জাতি জানল না। হায় হতভাগ্য বাঙালি! নজরুল লিখলেন : ‘বাসর শয়ানে হারায়ে তোমাকে পেয়েছি চির বিরহে’। অথবা যখন টেলিভিশনে শুনি সুজিত মুস্তাফার মোহন কণ্ঠে ‘তোমার আমার এই যে বিরহ, একজনমের নহে’ অথবা যখন শুনি নাশিদ কামালের কণ্ঠে ‘আজও মধুরও বাঁশরি বাজে’।

ক্লাসের ছেলেমেয়েদের নিয়ে যাই দৌলতপুরে। দেখাই পুকুরের ঘাটগুলো। কিন্তু, এ কি আমার চোখে যে অশ্রু বন্যা। মুছব কি দিয়ে? যখন নিজেই গাই ‘ভুলি কেমনে, আজও যে মনে, বেদনা সনে রহিল আঁকা’/ ‘আজও সজনী দিন রজনী সে বিনে গনি সকলি ফাঁকা’। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। সবাইকে ভালো লাগে। তবুও কেন যেন একজনের প্রতি অনুরাগ। তখন নজরুলের এ গানটি প্রায়ই গাইতাম রেডিওতে। বুঝিনি নজরুলকে তখনো। দৌলতপুরে এসে বুঝলাম। প্রেম কীভাবে মানুষের জীবনে ব্যথার মোচড় দিয়ে গজল লেখায়।

নার্গিসের দেওয়া চিঠির উত্তর শৈলজানন্দের অনুরোধে। আমার মেয়ের গানের আসরে সুজিতকে বললাম গানটি গাইতে। ‘যারে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নাই/ কেন মনে রাখ তারে/ ভুলে যাও মোরে ভুলে যাও একেবারে’।

নার্গিসকে দেখেছি। এত সুন্দর মেয়ে কম হয়। আব্বাকে দেখতে এসেছিলেন পাতলাখান লেনে। প্রেমের কিছুই জানিনি। নজরুলের তিনি নন্দিনী, ‘আর প্রমিলা ছিলেন বাইরের সৌন্দর্যের প্রতীক’, বলছেন সীমান্ত আকরাম। তাজমহল রচিত হয়েছিল শাহজাহানের আগ্রায়। আমাদের অমর তীর্থস্থান : কুমিল্লার দৌলতপুর। কবি ছিলেন সেখানে আড়াই মাস। নজরুল উঠে গেলেন বিয়ের পিঁড়ি থেকে। কল্পনা করুন নার্গিসের মনের অবস্থা। নজরুল গবেষক বুলবুল ইসলাম [১৯৫৭-১৯৯৮] লিখছেন : ‘বস্তুত নার্গিসই নজরুলের প্রেম, ধ্যান, জীবন সাধনা, প্রিয় ও পৃথিবী’। দৌলতপুরে গিয়ে হয়ে পড়ি নজরুল, প্রেমের আঘাতে বিধ্বস্ত। হয়ত আমার মতো আর কেউ হবেন না। কারণ নজরুলকে চিনতে পেরেছি। এত সুন্দর অধ্যায়ে রচনা করেছেন সীমান্ত আকরাম, যে প্রথম প্রবন্ধেই কারও চোখে পানি আসবে।

গেলাম দ্বিতীয় অধ্যায়ে। সেখানে নজরুল উপস্থিত তার ঈদের সম্ভার নিয়ে। টিভি প্রডিউসাররা খুঁজে পান না ঈদের দিনে। কারণ তারা পড়াশোনা করে না। তারা পড়েনি নবযুগে ‘কৃষকের ঈদ’ ও ‘ঈদের চাঁদ’। পড়ুন :

বেলাল! বেলাল! হেলাল! উঠেছে পশ্চিম আসমানে,/ লুকাইয়া আছো লজ্জায় কোন গোরস্থানে!/ হের ঈদগাহে চলিছে কৃষক যেন প্রেত কঙ্কাল/ কসাইখানা যাইতে দেখেছ শীর্ণ গরুর পাল?/ রোজা এফতার করেছে কৃষক অশ্রু সলিলে হায়,

বেলাল!/ তোমার কণ্ঠে বুঝি গো আজান থামিয়া যায়!/ থালা, ঘটি, বাটি বাঁধা দিয়ে হের চলিয়াছে ঈদগাহে,/ তীর খাওয়া বুক,/ ঋণে-বাঁধা শির লুটাতে খোদার রাহে।

আরবি ফারসির তোড় দেখে সেকুলার টিভি মালিকরা তাকে বিদায় জানিয়েছেন। এমনকি, ‘খুশির ঈদ’ কবিতাটাও কোনো টিভিতে আবৃত্তি হয় না। হায়রে বাংলাদেশ! হায়রে মুসলমান! তোমাদের জন্যই লিখেছিলেন নজরুল এই কবিতা। নাম : ‘শহীদি ঈদ’

শহীদের ঈদ এসেছে আজ/ শিরোপরি খুন-লোহিত তাজ,/ আল্লার রাহে চাহে সে ভিখ্;/ জিয়ারার চেয়ে পিয়ারা যে/ আল্লাহর রাহে তাহারে দে,/ চাহি না ফাঁকির মণিমানিক।

যদি আরবি ফারসিতে আপনাদের কষ্ট হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। তবে নিশ্চয়ই অনুরোধ করব নজরুল ইসলামকে পুনরাবিষ্কারের জন্য সীমান্ত আকরামের এই অধ্যায়টি পড়ে দেখতে।

তৃতীয় অধ্যায় নজরুলের নাট্যচর্চা নিয়ে। তিনি ছিলেন লেটোর দলের ওস্তাদ। রেকর্ডের নাটক হিসেবে যেগুলো পাওয়া গেছে, তা হলো : ১. ঈদুল ফিতর, ২. খুকি ও কাঠবিড়ালী, ৩. আল্লাহ্র রহম, ৪. কবির লড়াই, ৫. কলির কেষ্ট, ৬. কানামাছি ভোঁ ভোঁ, ৭. বনের বেদে, ৮. শ্রীমন্ত, ৯. কালোয়াতী কসরত, ১০. পুতুলের বিয়ে, ১১. পুরোনো বলদ, ১২. নতুন বৌ, ১৩. বাঙালির ঘরে হিন্দি গান, ১৪. বিলাতি ঘোড়ার বাচ্চা, ১৫. ছিনিমিনি খেলা, ১৬. জুজু বুড়ির ভয়, ১৭. পণ্ডিত মশায়ের ব্যাঘ্র শিকার, ১৮. খাদু দাদু, ১৯. চারকালা, ২০. বিয়ে বাড়ি, ২১. ভ্যাবাকাণ্ড, ২২. প্ল্যানচেট, ২৩. বিদ্যাপতি, ও ২৪. জন্মাষ্টমী প্রভৃতি। তার লেখা বেশিরভাগই রূপক ও সাংকেতিক শ্রেণির নাটক।

এরপর জসীমউদ্দীনের গানে আবহমান বাংলার চিত্ররূপ। অথচ টেলিভিশনের একটি অধ্যায়ে শুধু জসীমউদ্দীনের গান থাকতে পারে প্রতি সপ্তাহে। রয়েছে এত সুন্দর সুন্দর গান যার তুলনা হয় না। ইসলামি গানের ভুবনে কবি ফররুখ আহমেদ-এর গান। এ গানগুলো এদেশ থেকে ওঠে গেল। অথচ আমরা জানি নজরুলের পর আর কেউ এ রকম গান লেখেনি। গানগুলো হলো :

 

- তুমি ছাড়া আল্লাহ্ মাবুদ তো আর নাই/ - আমরা সবাই সত্য-ন্যায়ের উজ্জ্বল পথে চলব/ - যখন আমায় ডাকবে না কেউ/ - শোন মুজাহিদ শোন জেহাদের ঝাণ্ডা যেন রয় উঁচা/ - আল্লাহ্ হাদী করো তুমি সুপথ প্রদর্শন/ - আজ আমিনা মায়ের কোলে কে এলো কে এলো/ - আজ বিশ্বব্যাপী অবিচারের এ কোন অভিশাপ/ - চল মুমিন চল আবার জুম্য়ার জামাতে/ - নামাজ পড়ো জামাতে ভাই/ - তারা চাসনে কিছু কারো কাছে খোদার মদদ ছাড়া/ - শোন মৃত্যুর তুর্য-নিনাদ, ফারাক্কা বাঁধ ফারাক্কা বাঁধ/ - শহীদের খুন রাঙা কাশ্মীর কাশ্মীর/ - আজকে ওমরপন্থী পথিক দিকে দিকে প্রয়োজন/ - যখন আমায় ডাকবে না কেউ ডাকবে তুমি/ - সকল তারিফ তোমারি আল্লাহ্- রাব্বুল আ’লামীন/ - তোমার নেতা আমার নেতা আল-আরাবি মোস্তফা/ - জাগরে আঁধার রাতের ভালে নবী মোহাম্মদ/ - ও আমার মাতৃভাষা বাংলা ভাষা খোদার সেরা দান/ - উঠো রাহাগির রাত হল অবসান/ - তোমার দয়া আছে খোদা জানি সকল দিকে/ - আমরা সবাই আলোর খুনীদীপ্ত কিশোর দল/ - রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী/ - রোজ হাশরে তোমার নবী মুহাম্মদের সম্মুখে/ - আরজ শোন খোদা, আমায় খাতেমা বিল খায়ের করো/ - ইঞ্জিলে দেন ঈসা নবী তোমার আসার সুসংবাদ

এ বই নিয়ে লিখতে গেলে অনেক পাতা লাগবে। এতে রয়েছে : দরদি গানের মরমি কণ্ঠশিল্পী আব্বাসউদ্দিনের কথা [৭ পাতা], বহুমাত্রিক সাহিত্যের অনবদ্য পুরুষ তিতাস চৌধুরীর কথা [৫ পাতা], আধুনিক চিত্রকল্পের কবি আল মাহমুদের কথা [৫ পাতা], সমাজসেবী ও শিক্ষানুরাগী নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণীর সম্পর্কে কথা, রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রস্তাবক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা। আরও আছে সংগীতের মহারাজা শচীন দেববর্মণ ও উপমহাদেশের প্রখ্যাত সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খানের কথা ও আরও অনেক। যতই পড়বেন ততই অবাক হবেন।

ড. আখতার হামিদ খানের কথা কেউ বলেনি। তিনি আলোকিত বাংলাদেশের প্রথম মানুষ। তিনি অবাঙালি ছিলেন। তাতে কি? বাঙালিকে ভালোবেসেছিলেন, সেটাই যথেষ্ট। সীমান্ত আকরামের বইটি পড়ে আমি অভিভূত।

 

লেখক : সাহিত্য-সংগীত ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন