শিরোনাম

বইমেলার গভীরে

মুস্তাফা জামান আব্বাসী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলার গভীরে

বইমেলায় গিয়েছেন লক্ষ মানুষ, কিনেছেন হাজার বই। এর মধ্যে ক’টা বইই বা আপনি কিনতে পেরেছেন অথবা পড়বেন? চলুন, আজ মেলায় ঘুরে আসি। একটা বই নিয়েই যদি সমগ্র বাংলাদেশ ঘুরিয়ে নিয়ে আসতে পারি, কেমন হয়?

সেটাই করব। বাংলাদেশের প্রধান কবির নাম আল মাহমুদ। তাকে উৎসর্গীকৃত : ‘নক্ষত্র বিভাব’। নবীন লেখক, নাম : সীমান্ত আকরাম। মাত্র ৭১ পৃষ্ঠার বইতে বাংলাদেশের কিছু শ্রেষ্ঠ মানুষের সঙ্গে দেখা করে আসতে পারেন। আজ তাদের কাছে নিয়ে যাব।

প্রথম লেখাটি কুমিল্লায় নজরুল নিয়ে। যারা কুমিল্লায় যান, তারা পথে পথে তাকে খুঁজতে থাকেন। কিন্তু কোথায় নজরুল? কেন দৌলতপুর? এখানেই তো তার মানবপ্রিয়া নার্গিসকে খুঁজতে যাই আমরা। এখানেই গোমতী নদীর অদূরে বুড়ি নদী ও আরচি নদীর কোলঘেঁষা দৌলতপুর। উদাম দুপুরে যেখানে নজরুল বাজিয়েছিলেন বাঁশি। দৌলতপুরের দৌলতখানায়, শাহজাদি মুন্সী বাড়ির আবদুল খালেকের মেয়ে সৈয়দা খাতুন ওরফে নার্গিস খানমের সঙ্গে নজরুলের পরিচয়, প্রেম, পরিণয়। তবু বাসরঘরে দুইজনের দেখা হয়নি। বিয়ে হয়েও [১৭ জুন, ১৯২১] দুইজন দুই পথে। ব্যথাবিদুর হৃদয়ের কাহিনী শুনতে হলে যেতে হবে ওই গজলগুলোর কাছে। তার বিচিত্র জীবনের খণ্ডিত অংশ পেলাম আকরামের বইয়ে। মুগ্ধ হয়ে পড়লাম তার লেখাটি। যখন তিনি লিখছেন নজরুলের মনের কথা : ‘হয়ত আমার সুন্দরকে এখানেই পাব। হয়ত পাব না। শুরু হবে ছুটে চলা...’।

পেয়ে হারান, সে যে অনেক ব্যথা। মন হয়ে যায় ব্যথায় বিদীর্ণ। অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি, দোলনচাঁপা, প্রলয়শিখা, ছায়ানট, পুবের হাওয়া, চক্রবাঁক, ঝিঙেফুল, কতবার পড়েছি। কিন্তু সেগুলো নিয়ে আর কোথাও পড়াবার কোনো জায়গা তৈরি হয়নি। ছাত্রছাত্রীরা বইগুলো কিনে নেননি। কত যে মধুর, কত যে সুন্দর, তার মনে গাথা এই ছন্দের মালা, জাতি জানল না। হায় হতভাগ্য বাঙালি! নজরুল লিখলেন : ‘বাসর শয়ানে হারায়ে তোমাকে পেয়েছি চির বিরহে’। অথবা যখন টেলিভিশনে শুনি সুজিত মুস্তাফার মোহন কণ্ঠে ‘তোমার আমার এই যে বিরহ, একজনমের নহে’ অথবা যখন শুনি নাশিদ কামালের কণ্ঠে ‘আজও মধুরও বাঁশরি বাজে’।

ক্লাসের ছেলেমেয়েদের নিয়ে যাই দৌলতপুরে। দেখাই পুকুরের ঘাটগুলো। কিন্তু, এ কি আমার চোখে যে অশ্রু বন্যা। মুছব কি দিয়ে? যখন নিজেই গাই ‘ভুলি কেমনে, আজও যে মনে, বেদনা সনে রহিল আঁকা’/ ‘আজও সজনী দিন রজনী সে বিনে গনি সকলি ফাঁকা’। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। সবাইকে ভালো লাগে। তবুও কেন যেন একজনের প্রতি অনুরাগ। তখন নজরুলের এ গানটি প্রায়ই গাইতাম রেডিওতে। বুঝিনি নজরুলকে তখনো। দৌলতপুরে এসে বুঝলাম। প্রেম কীভাবে মানুষের জীবনে ব্যথার মোচড় দিয়ে গজল লেখায়।

নার্গিসের দেওয়া চিঠির উত্তর শৈলজানন্দের অনুরোধে। আমার মেয়ের গানের আসরে সুজিতকে বললাম গানটি গাইতে। ‘যারে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নাই/ কেন মনে রাখ তারে/ ভুলে যাও মোরে ভুলে যাও একেবারে’।

নার্গিসকে দেখেছি। এত সুন্দর মেয়ে কম হয়। আব্বাকে দেখতে এসেছিলেন পাতলাখান লেনে। প্রেমের কিছুই জানিনি। নজরুলের তিনি নন্দিনী, ‘আর প্রমিলা ছিলেন বাইরের সৌন্দর্যের প্রতীক’, বলছেন সীমান্ত আকরাম। তাজমহল রচিত হয়েছিল শাহজাহানের আগ্রায়। আমাদের অমর তীর্থস্থান : কুমিল্লার দৌলতপুর। কবি ছিলেন সেখানে আড়াই মাস। নজরুল উঠে গেলেন বিয়ের পিঁড়ি থেকে। কল্পনা করুন নার্গিসের মনের অবস্থা। নজরুল গবেষক বুলবুল ইসলাম [১৯৫৭-১৯৯৮] লিখছেন : ‘বস্তুত নার্গিসই নজরুলের প্রেম, ধ্যান, জীবন সাধনা, প্রিয় ও পৃথিবী’। দৌলতপুরে গিয়ে হয়ে পড়ি নজরুল, প্রেমের আঘাতে বিধ্বস্ত। হয়ত আমার মতো আর কেউ হবেন না। কারণ নজরুলকে চিনতে পেরেছি। এত সুন্দর অধ্যায়ে রচনা করেছেন সীমান্ত আকরাম, যে প্রথম প্রবন্ধেই কারও চোখে পানি আসবে।

গেলাম দ্বিতীয় অধ্যায়ে। সেখানে নজরুল উপস্থিত তার ঈদের সম্ভার নিয়ে। টিভি প্রডিউসাররা খুঁজে পান না ঈদের দিনে। কারণ তারা পড়াশোনা করে না। তারা পড়েনি নবযুগে ‘কৃষকের ঈদ’ ও ‘ঈদের চাঁদ’। পড়ুন :

বেলাল! বেলাল! হেলাল! উঠেছে পশ্চিম আসমানে,/ লুকাইয়া আছো লজ্জায় কোন গোরস্থানে!/ হের ঈদগাহে চলিছে কৃষক যেন প্রেত কঙ্কাল/ কসাইখানা যাইতে দেখেছ শীর্ণ গরুর পাল?/ রোজা এফতার করেছে কৃষক অশ্রু সলিলে হায়,

বেলাল!/ তোমার কণ্ঠে বুঝি গো আজান থামিয়া যায়!/ থালা, ঘটি, বাটি বাঁধা দিয়ে হের চলিয়াছে ঈদগাহে,/ তীর খাওয়া বুক,/ ঋণে-বাঁধা শির লুটাতে খোদার রাহে।

আরবি ফারসির তোড় দেখে সেকুলার টিভি মালিকরা তাকে বিদায় জানিয়েছেন। এমনকি, ‘খুশির ঈদ’ কবিতাটাও কোনো টিভিতে আবৃত্তি হয় না। হায়রে বাংলাদেশ! হায়রে মুসলমান! তোমাদের জন্যই লিখেছিলেন নজরুল এই কবিতা। নাম : ‘শহীদি ঈদ’

শহীদের ঈদ এসেছে আজ/ শিরোপরি খুন-লোহিত তাজ,/ আল্লার রাহে চাহে সে ভিখ্;/ জিয়ারার চেয়ে পিয়ারা যে/ আল্লাহর রাহে তাহারে দে,/ চাহি না ফাঁকির মণিমানিক।

যদি আরবি ফারসিতে আপনাদের কষ্ট হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। তবে নিশ্চয়ই অনুরোধ করব নজরুল ইসলামকে পুনরাবিষ্কারের জন্য সীমান্ত আকরামের এই অধ্যায়টি পড়ে দেখতে।

তৃতীয় অধ্যায় নজরুলের নাট্যচর্চা নিয়ে। তিনি ছিলেন লেটোর দলের ওস্তাদ। রেকর্ডের নাটক হিসেবে যেগুলো পাওয়া গেছে, তা হলো : ১. ঈদুল ফিতর, ২. খুকি ও কাঠবিড়ালী, ৩. আল্লাহ্র রহম, ৪. কবির লড়াই, ৫. কলির কেষ্ট, ৬. কানামাছি ভোঁ ভোঁ, ৭. বনের বেদে, ৮. শ্রীমন্ত, ৯. কালোয়াতী কসরত, ১০. পুতুলের বিয়ে, ১১. পুরোনো বলদ, ১২. নতুন বৌ, ১৩. বাঙালির ঘরে হিন্দি গান, ১৪. বিলাতি ঘোড়ার বাচ্চা, ১৫. ছিনিমিনি খেলা, ১৬. জুজু বুড়ির ভয়, ১৭. পণ্ডিত মশায়ের ব্যাঘ্র শিকার, ১৮. খাদু দাদু, ১৯. চারকালা, ২০. বিয়ে বাড়ি, ২১. ভ্যাবাকাণ্ড, ২২. প্ল্যানচেট, ২৩. বিদ্যাপতি, ও ২৪. জন্মাষ্টমী প্রভৃতি। তার লেখা বেশিরভাগই রূপক ও সাংকেতিক শ্রেণির নাটক।

এরপর জসীমউদ্দীনের গানে আবহমান বাংলার চিত্ররূপ। অথচ টেলিভিশনের একটি অধ্যায়ে শুধু জসীমউদ্দীনের গান থাকতে পারে প্রতি সপ্তাহে। রয়েছে এত সুন্দর সুন্দর গান যার তুলনা হয় না। ইসলামি গানের ভুবনে কবি ফররুখ আহমেদ-এর গান। এ গানগুলো এদেশ থেকে ওঠে গেল। অথচ আমরা জানি নজরুলের পর আর কেউ এ রকম গান লেখেনি। গানগুলো হলো :

 

- তুমি ছাড়া আল্লাহ্ মাবুদ তো আর নাই/ - আমরা সবাই সত্য-ন্যায়ের উজ্জ্বল পথে চলব/ - যখন আমায় ডাকবে না কেউ/ - শোন মুজাহিদ শোন জেহাদের ঝাণ্ডা যেন রয় উঁচা/ - আল্লাহ্ হাদী করো তুমি সুপথ প্রদর্শন/ - আজ আমিনা মায়ের কোলে কে এলো কে এলো/ - আজ বিশ্বব্যাপী অবিচারের এ কোন অভিশাপ/ - চল মুমিন চল আবার জুম্য়ার জামাতে/ - নামাজ পড়ো জামাতে ভাই/ - তারা চাসনে কিছু কারো কাছে খোদার মদদ ছাড়া/ - শোন মৃত্যুর তুর্য-নিনাদ, ফারাক্কা বাঁধ ফারাক্কা বাঁধ/ - শহীদের খুন রাঙা কাশ্মীর কাশ্মীর/ - আজকে ওমরপন্থী পথিক দিকে দিকে প্রয়োজন/ - যখন আমায় ডাকবে না কেউ ডাকবে তুমি/ - সকল তারিফ তোমারি আল্লাহ্- রাব্বুল আ’লামীন/ - তোমার নেতা আমার নেতা আল-আরাবি মোস্তফা/ - জাগরে আঁধার রাতের ভালে নবী মোহাম্মদ/ - ও আমার মাতৃভাষা বাংলা ভাষা খোদার সেরা দান/ - উঠো রাহাগির রাত হল অবসান/ - তোমার দয়া আছে খোদা জানি সকল দিকে/ - আমরা সবাই আলোর খুনীদীপ্ত কিশোর দল/ - রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী/ - রোজ হাশরে তোমার নবী মুহাম্মদের সম্মুখে/ - আরজ শোন খোদা, আমায় খাতেমা বিল খায়ের করো/ - ইঞ্জিলে দেন ঈসা নবী তোমার আসার সুসংবাদ

এ বই নিয়ে লিখতে গেলে অনেক পাতা লাগবে। এতে রয়েছে : দরদি গানের মরমি কণ্ঠশিল্পী আব্বাসউদ্দিনের কথা [৭ পাতা], বহুমাত্রিক সাহিত্যের অনবদ্য পুরুষ তিতাস চৌধুরীর কথা [৫ পাতা], আধুনিক চিত্রকল্পের কবি আল মাহমুদের কথা [৫ পাতা], সমাজসেবী ও শিক্ষানুরাগী নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণীর সম্পর্কে কথা, রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রস্তাবক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা। আরও আছে সংগীতের মহারাজা শচীন দেববর্মণ ও উপমহাদেশের প্রখ্যাত সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খানের কথা ও আরও অনেক। যতই পড়বেন ততই অবাক হবেন।

ড. আখতার হামিদ খানের কথা কেউ বলেনি। তিনি আলোকিত বাংলাদেশের প্রথম মানুষ। তিনি অবাঙালি ছিলেন। তাতে কি? বাঙালিকে ভালোবেসেছিলেন, সেটাই যথেষ্ট। সীমান্ত আকরামের বইটি পড়ে আমি অভিভূত।

 

লেখক : সাহিত্য-সংগীত ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক
এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে