শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫৭, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

অর্ধ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ জাবি ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে

রুবেল হোসাইন, জাবি:
অনলাইন ভার্সন
অর্ধ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ জাবি ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে স্থানীয় এক ব্যক্তিকে তুলে নিয়ে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া মারধরের পর 'নকল মাদকদ্রব্য' দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখার কাছে তুলে দেওয়ার অভিযোগও করেন ওই ব্যক্তি। 

গত রবিবার দিবাগত রাত নয়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাঙামাটি এলাকা থেকে তাকে তুলে আনা হয়। 

অভিযুক্তরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাব্বির হোসেন নাহিদ, এহসান ইমাম নাঈম ও সাজ্জাদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান জয়, অর্থ সম্পাদক মো. তৌহিদুল ইসলাম তাকীদ এবং উপ-ছাত্রবৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক আলরাজী সরকার। 

অন্যদিকে ভূক্তভোগী ফরিদ হোসেন ওরফে পাঞ্চু বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন রাঙামাটি এলাকার বাসিন্দা। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের হাউজিং সোসাইটিতে (অরুনাপল্লি) নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে কাজ করতেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রবিবার রাত নয়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা রাঙামাটি এলাকায় গিয়ে ফরিদ হোসেনকে মারধর শুরু করেন। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফরিদকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন তার পরিবার। তখন ফরিদকে রিকশায় তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে নিয়ে আসেন ছাত্রলীগ নেতারা। পরে রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদের পরিবারের কাছে অজ্ঞাত পরিচয়ে ফোন দিয়ে দুই লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। তবে শেষে ৫০ হাজার টাকা দেওয়ার শর্তে ফরিদকে ছাড়তে রাজি হন তারা। 

এরপর রাত দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন গেরুয়া বাজারে গিয়ে ছাত্রলীগের দুই নেতার কাছে ৫০ হাজার টাকা হস্তান্তর করেন আপেল মাহমুদ নামে ফরিদের পূর্বপরিচিত এক ব্যক্তি। পরে সোমবার ভোর সাড়ে চারটার দিকে এহসান ইমাম নাঈম একজন মাদক ব্যবসায়ীকে ধরা হয়েছে বলে কল করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মওলানা ভাসানী হল সংলগ্ন সুইজারল্যান্ড এলাকা থেকে ওই ব্যক্তিকে নিয়ে যান বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখার কর্মকর্তারা।

এর আগে, গত ৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে ফরিদের মাথা ফাটিয়ে দেন সাব্বির হোসেন নাহিদ ও মেহেদী হাসান জয়। এছাড়া তখন ফরিদের সঙ্গে থাকা টাকাগুলোও ছিনিয়ে নেন তারা।

এবিষয়ে জানতে চাইলে ফরিদ হোসেন বলেন, 'চারজন আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইজারল্যান্ড এলাকায় নিয়ে গিয়ে মারধর করে। পরে আমার পরিবারের কাছে দুই লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। তাদের মধ্যে, সাজ্জাদ হোসেন, মো. তৌহিদুল ইসলাম তাকীদ ও আলরাজী সরকারকে চিনতে পেরেছি। বাকি একজনকে চিনতে পারিনি। এছাড়া ফোনে সাব্বির হোসেন নাহিদ ও মেহেদী হাসান জয়ের সাথে বারবার যোগাযোগ করছিলো তারা। এরপর ভোরে কিছু নকল ইয়াবা ও ফেন্সিডিলের বোতলে পানি ভরে আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখার কাছে ধরিয়ে দেয়। আমি কোনো মাদক ব্যবসায়ী নই।'

ফরিদ হোসেনের স্ত্রী শিরিন আক্তার বলেন, 'আমার স্বামী মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্রলীগের নেতা আমার স্বামীকে মাদক ব্যবসার জন্য উদ্বুদ্ধ করতেন। তবুও তাদের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তারা আমার স্বামীকে কয়েকবার মারধর করেছে। রবিবার রাতে কয়েকজন শিক্ষার্থী আমার স্বামীকে মারধর করে তুলে নিয়ে যায়। আমি তাদের চিনি না। তবে সাব্বির হোসেন নাহিদ ও মেহেদী হাসান জয় যেহেতু আগে মাথা ফাটিয়েছিল, সেহেতু তাদের নির্দেশেই তুলে নিয়ে যেতে পারে।’

তিনি আরো বলেন, ‘রাত সাড়ে ১২টার দিকে ছাত্রলীগ নেতারা ফোন দিয়ে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। তবে আমরা দুই লাখ টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, তারা ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে আমার স্বামীকে ছেড়ে দিতে রাজি হয়। পরে আমাদের পরিচিত আপেল মাহমুদ ভাইয়ের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দিয়েছি। এরপর সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখা থেকে ফোন পাই, আমার স্বামী তাদের হেফাজতে আছেন বলে জানান তারা।'

আপেল মাহমুদ বলেন, 'ছাত্রলীগ নেতারা ফোন দিয়ে ফরিদের পরিবারের কাছে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। তখন ফরিদের পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি আমাকে জানালে, আমি ৫০ হাজার টাকা নিয়ে দুইজন ছাত্রলীগ নেতার কাছে দিয়ে আসি। রাতের অন্ধকারে আমি তাদের চিনতে পারিনি। তবে এহসান ইমাম নাঈম, সাব্বির হোসেন নাহিদ, মেহেদী হাসান জয়, সাজ্জাদ হোসেন, মো. তৌহিদুল ইসলাম তাকীদ ও আলরাজী সরকার জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করছি। কারণ তারা এর আগেও কয়েকবার এসে টাকা দাবি করেছিলো।'

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাব্বির হোসেন নাহিদ ও এহসান ইমাম নাঈম, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান জয় এবং উপ-ছাত্রবৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক আলরাজী সরকার সাংবাদিকদের জানান, ‘এ ধরনের কোনো কাজে সাথে তারা জড়িত না।’ এছাড়া মো. তৌহিদুল ইসলাম তাকীদকে ফোন দেওয়া হলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে বন্ধ করে রাখেন। অন্যদিকে সাজ্জাদ হোসেনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আকতারুজ্জামান সোহেল ও সাধারণ সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান লিটনকে একাধিকবার কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (নিরাপত্তা) জেফরুল হাসান চৌধুরী সজল বলেন, ‘ভোরে মওলানা ভাসানী হলের শিক্ষার্থী এহসান ইমাম নাঈম ফোন দিয়ে প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহিন স্যারকে একজন মাদক ব্যবসায়ীকে ধরেছে বলে জানায়। তখন সুদীপ্ত শাহিনের নির্দেশে নিরাপত্তারক্ষী নূর এ আলম বিশ্ববিদ্যালয়ের মওলানা ভাসানী হল সংলগ্ন সুইজারল্যান্ড এলাকায় গিয়ে ওই মাদক ব্যবসায়ীকে নিয়ে আসেন। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানালে, তারা এসে মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে বাদী হয়ে মামলা করে তাকে নিয়ে যায়।’

নিরাপত্তারক্ষী নূর এ আলম বলেন, ‘ভোরে নিরাপত্তা শাখার নির্দেশে সুইজারল্যান্ড এলাকায় গিয়ে ফরিদকে নিয়ে আসি। তখন ফরিদকে চারজন লোক আমার কাছে হস্তান্তর করে। যদিও তাদের কাউকে চিনি না। তবে দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মনে হয়েছে। সেসময় তারা কিছু ইয়াবা ও এক বোতল ফেন্সিডিলও দেন।’

এ বিষয়ে সাভার স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নূর আলম মিয়া বলেন, ‘ফরিদের বিরুদ্ধে পুলিশের পক্ষ থেকে মাদক আইনে মামলা করা হয়েছে। তবে তার কাছ থেকে উদ্ধারকৃত ইয়াবাগুলোর মধ্যে কিছু নকল ইয়াবা রয়েছে। তাই ইয়াবার সঠিক হিসাব পরীক্ষা করার পর নিশ্চিত হতে পারবো।'

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
শেকৃবিসাসের নবনির্বাচিত সভাপতি কামরুল, সাধারণ সম্পাদক তাসনিম
শেকৃবিসাসের নবনির্বাচিত সভাপতি কামরুল, সাধারণ সম্পাদক তাসনিম
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
কিউএস বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে এবারও দেশসেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
কিউএস বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে এবারও দেশসেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
করোনা-ডেঙ্গু : এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
করোনা-ডেঙ্গু : এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার
ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার
রাকসুর তফসিল ৩০ জুন
রাকসুর তফসিল ৩০ জুন
ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়