শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৫, বৃহস্পতিবার, ০৫ নভেম্বর, ২০১৫

পুলিশের খুনিরা ছিল 'এক মোটরসাইকেলে ২ জন'

নাজমুল হদা, সাভার:
অনলাইন ভার্সন
পুলিশের খুনিরা ছিল 'এক মোটরসাইকেলে ২ জন'

সাভারের আশুলিয়ায় তল্লাশি চৌকিতে কনস্টেবলকে কুপিয়ে হত্যার সময় হামলাকারী ছিল দুইজন। তারা মোটরসাইকেলে করে এসে হামলা চালিয়েই পালিয়ে যায়। এ সময় সেখানে আগে থেকে আরও একজন ধারালো অস্ত্র নিয়ে অপেক্ষা করছিল। প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে এমনটি জানা গেছে।

বুধবার সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বাড়ইপাড়া এলাকায় পুলিশের তল্লাশি চৌকিতে হামলা চালিয়ে একজনকে হত্যা এবং একজনকে জখম করে মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।

ওই এলাকায় দায়িত্বরত শিল্প পুলিশ-১ এর উপ-পরিচালক কাওসার শিকদারের দাবি, অস্ত্র ছিনতাই করতে না পেরে কনস্টেবল মুকুল হোসেনকে ছুরিকাঘাত করে হামলাকারীরা।

তবে প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক ব্যক্তি বলেছেন, তল্লাশি চৌকিতে মোটরসাইকেলটি থামানোর পরপরই আরোহীরা ছুরি-চাপাতি নিয়ে পুলিশের উপর হামলা চালায়। আক্রমনের ধরণ দেখে মনে হয়েছে পুলিশকে আক্রমন করাই তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল।

এদিকে আশুলিয়ায় পুলিশ হত্যার ঘটনায় আইএস জড়িত বলে বুধবার রাতে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ওয়েবসাইট 'সাইট ইনটেলিজেন্স' বার্তা প্রকাশ করে। তবে এ বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি মাহফুজুল হক নূরুজ্জামান। বিকেলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে আইএস'র দায় স্বীকার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশে আইএস'র অস্তিত্ব নেই। ভুয়া নাম ব্যবহার করে আইএস বলা হচ্ছে। আর এটা হচ্ছে মূলত দেশের মানুষকে ভীত সন্ত্রস্ত করতে। সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে। তিনি বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যেই হত্যাকারীদের সনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনা হবে।

এর আগে সেপ্টেম্বরের শেষ এবং অক্টোবরের শুরুতে ঢাকা ও রংপুরে দুই বিদেশিকে হত্যার পর সারাদেশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়, বিভিন্ন স্থানে চৌকি বসিয়ে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। এর মধ্যেই ২২ অক্টোবর রাজধানীর অন্যতম প্রবেশমুখ গাবতলীতে তল্লাশি চৌকিতে ছুরিকাঘাতে ইব্রাহিম মোল্লা নামে এক এএসআইকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। গাবতলীতে এএসআই ইব্রাহিমকে ছুরিকাঘাতকারী হেঁটে আসছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। তবে দুই বিদেশি তাভেল্লা সিজার এবং কুনিও হোসিকে আক্রমণের সময় হামলাকারীরা তিনজন ছিলেন এবং মোটর সাইকেলে করে আসেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায় উঠে এসেছে। দুই বিদেশিকে হত্যার সময় আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার হলেও পুলিশ হত্যাকাণ্ডে দুটি ক্ষেত্রেই ব্যবহার হয়েছে ছোরার মতো ধারালো অস্ত্র। তবে আশুলিয়ায় হামলাকারীরা পালানোর সময় তাদের সঙ্গে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি ছুড়েছিল বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে।

হামলাস্থলে আলামত সংগ্রহে সিআইডি হামলার কয়েক ঘণ্টা পর বাড়ইপাড়ার পুলিশ তল্লাশি চৌকিতে গিয়ে দেখে ছোপ ছোপ রক্ত। বিনোদনকেন্দ্র নন্দন পার্কের প্রধান ফটকের সামনের এই স্থানটি দিনের বেলায় সরগরম থাকলেও সকালে সেরকম অবস্থা থাকে না, রাতে এলাকাটি থাকে সুনসান। সেখানে ছিনতাই ঠেকাতে কয়েক মাস ধরে আশুলিয়া থানা পুলিশ রাতে-দিনে তল্লাশি চৌকি বসিয়ে সন্দেহজনক যানবাহনে তল্লাশি চালাচ্ছিল। এর আশপাশের আধা কিলোমিটারের মধ্যে জনবসতি বেশ কম। ঘটনাস্থল থেকে অন্তত ২০০ গজ পূর্ব পাশে কয়েকটি ঘর রয়েছে গজারী বনের ভেতরে। সেখানে বিভিন্ন শ্রমিকরা থাকেন। তল্লাশি চৌকিতে কর্তব্যরত বাকি তিন পুলিশ কনস্টেবলও আহত হন বলে পুলিশ জানিয়েছে। স্থানীয় অনেকের মতে, ওই স্থানে পুলিশ চৌকি সম্ভবত কোন অপরাধ চক্র পছন্দ করছে না। এ কারণে পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালানো হয়েছে। আবার কেউ বলছেন, তল্লাশির নামে হয়রানির কারণেও কেউ ক্ষোভ থেকে এমন ঘটনা ঘটাতে পারে।

ভারপ্রাপ্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মোস্তফা কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, একটি মোটরসাইকেলে করে এসে দু'জন দুর্বৃত্ত অতর্কিত হামলা চালায়। প্রত্যক্ষদর্শী আরিফুর রহমানসহ একাধিক ব্যক্তি বলেছেন, একটি মোটরসাইকেলে চড়ে কালিয়াকৈরের দিক থেকে আসা দুই যুবক হামলা চালিয়েছিল। কনক দাশ জানায়, চেকপোস্টের কাছে মোটরসাইকেলটি এসে থামে, এরপর পুলিশ কাছে যাওয়া মাত্র ওই দুই যুবক কনস্টেবল মুকুল ও নুর আলমকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। আহত অবস্থায় ওই দুই পুলিশ সদস্য দৌঁড়ে মহাসড়কের পাশের শুভেচ্ছা হোটেল এন্ড রেষ্টরেন্ট ঢুকে পড়ে। সেখানে গিয়েও তাদের কোপায় দুই যুবক। এরপর তারা গজারি বনের ভেতরে ঢুকে পড়ে। তখন ভয়ে আমি সেখান থেকে চলে আসি।

নাসির হোসেন জানান, মোটরসাইকেলে থাকা দুইজনের বয়স ৩০-৩২ বছর হবে। তারা দু'জন হেলমেট পরা অবস্থায় ছিল। আর পাশে একজনের কাছে একটি ব্যাগ ছিল, তার ভেতর থেকে ধারালো অস্ত্র দুটি বের করে তারা। সে সম্ভবত আগে থেকেই ওই এলাকায় অবস্থান নিয়েছিল। তিনি বলেন, গজারী বন থেকে বেরিয়ে ফাঁকা গুলি করে একটি মেরুন এবং কালো রংয়ের মোটর সাইকেলে চড়ে হামলাকারীরা নবীনগরের দিকে চলে যায়।

আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মহাসিনুল কাদির জানান, মহাসড়কের পাশে যে সব পোশাক কারখানা রয়েছে সেই সব কারখানার সিসি ক্যামেরা ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহে নেমেছে পুলিশ। তাদের ধারণা, তিন থেকে চার মিনিটের মধ্যেই ঘটনা ঘটে গেছে। একটি মোটর সাইকেলে হামলাকারীরা এলেও অন্য মোটরসাইকেলটি সেখানে ওঁৎ পেতে ছিল।

দুইজন হামলাকারীর আক্রমনে তল্লাশি চৌকিতে থাকা পাঁচজন সশস্ত্র কনস্টেবল হকচকিত হয়ে যান বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায় উঠে এসেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও বলেছেন, কনস্টেবল মুকুল ও নুর আক্রান্ত হলে তার অন্য তিন সহকর্মী পালিয়ে যান গজারি বনের দিকে। তখন একজন ড্রেনে পড়ে আহতও হন। স্থানীয়রাই একটি রিকশা ভ্যানে করে কনস্টেবল মুকুল ও নুরকে কাছের ফাতেমা ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখান থেকে আশুলিয়া থানা পুলিশ ও শিল্প পুলিশ অ্যাম্বুলেন্সে করে তাদের সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মুকুলকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয়রা বলছেন, সহকর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে দুই কনস্টেবলকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মুকুলকে বাঁচানো যেত। এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. রফিকুল ইসলাম জানান, নুর আলমের পেটে, মুখে ও বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তার অবস্থা আগের থেকে এখন ভালো। চৌকিতে কর্তব্যরত অন্য তিন পুলিশ কনস্টেবল হলেন পিনহারুল ইসলাম, ইমরান আজিজ ও আপেল মাহমুদ। এদের মধ্যে পিনহারুল নর্দমায় পড়ে যান। গজারি বনের দিকে দৌঁড়ে যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তদের একজন চাপাতি উঁচু করে তাদের (পুলিশ) ধাওয়া দেয় বলে জানান এক প্রত্যক্ষদর্শী।

এদিকে পুলিশ হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাত কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে সকালে আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন থানার এসআই আজাহারুল ইসলাম। মামলা নং ৮। এ ঘটনায় আশুলিয়ার বিভিন্ন যায়গায় অভিযান চালিয়ে সাতজনকে আটক করেছে পুলিশ। গঠন করা হয়েছে ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শফিকুর রহমাকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি। এ ঘটনার পর আশুলিয়া শিল্পাঞ্চল নিরাপত্তার চাঁদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। পুরো আশুলিয়া জুড়ে চিরুনি অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনার পর সাভারে অন্তত ১৫টি স্পটে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। সন্দেহজনক সব মোটরসাইকেল ও অন্যান্য যানবাহনে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। এ ঘটনায় অপরাধীদের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ ঘটনার পরে বাড়ইপাড়ার নন্দন পার্কের সামনে থম থমে অবস্থা বিরাজ করছে। বন্ধ রয়েছে ঘটনাস্থলের পাশের সব দোকান পাট। অন্যদিকে দায়িত্বে অবহেলার কারণে আশুলিয়া থানার এসআই হাবিবকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/০৫ নভেম্বর ২০১৫/এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং
ঢাবিতে সানসেট ধসে শ্রমিক নিহত
ঢাবিতে সানসেট ধসে শ্রমিক নিহত
সর্বশেষ খবর
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

২৮ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের
দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’
‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা
এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা

৫৪ মিনিট আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য