শিরোনাম
- দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
- দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
- বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন
- সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের ৬ অঞ্চলে
- বৃষ্টিতে বির্পযস্ত ঝিনাইদহের জনজীবন
- ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
- রাতে সেমিফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও পিএসজি
- নতুন মামলায় আনিসুল-সালমান-আমুসহ গ্রেফতার ৯
- এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
- টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
- কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
- ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
- চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
- এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
- আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
- গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
- বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
- ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
- রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রামেক হাসপাতালে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চালু হলো নতুন ওয়ার্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

করোনাভাইরাসের প্রস্তুতি ও সতর্কতার আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। এ জন্য হাসপাতালে খোলা হয়েছে নতুন ওয়ার্ড। হাসপাতালের ১৬ ও ১৭ নম্বর কেবিনে এখন ৫টি বেড যুক্ত করা হয়েছে। এর মাঝে ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৩টি বেড ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ২টি বেড দিয়ে আক্রান্ত রোগীদের সেবা নিশ্চিতে প্রস্তুত আছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আর এই ভাইরাসের উপরে নতুনভাবে প্রশিক্ষণ নিতে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা যাবেন তিন জন চিকিৎসক।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, সারাদেশে সরকারি নির্দেশনায় করোনাভাইরাসের সতকর্তার প্রস্তুতির জন্য আইসোলেশন ইউনিট খোলার নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেই মোতাবেক দুইটি কেবিনে এই ইউনিট খোলা হয়েছে। আর এই ইউনিটে হাসপাতালের সিনিয়র-জুনিয়র চিকিৎসকরা থাকবেন রোগীদের সেবা দিতে। এ বিষয়ে কোনো সমস্যা হলে রোস্টার তৈরি করা হবে।
হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য তারা আতঙ্কিত নয়। তবে কেউ এই রোগে আক্রান্ত হলে তারা সঠিকভাবে সেবা দেবেন।
রামেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. মাহাবুবুর রহমান খান বাদশা জানান, এটি সাধারণ একটি ভাইরাস রোগ। সর্দি, কাশি ও অন্যান্য কারণে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। তবে বাংলাদেশে এই ভাইরাস নিয়ে তেমনভাবে আতঙ্কিত নয় চিকিৎসকরা। কারণ ভাইরাসের সাধারণ একটি মৌসুম থাকে, মৌসুম শেষ হলে ভাইরাস মরে যায়। চীনে এখন এই ভাইরাসটি কিছুটা কমে যাচ্ছে। মৌসুম শেষ হলে সাধারণ এক মাসের মাথায় ভাইরাসটি তেমনভাবে বিস্তার লাভ করতে পারে না, মরে যায়।
তিনি জানান, চীন বাংলাদেশের চেয়ে অনেক দূরে। এখন কিছু মানুষ আক্রান্ত হলে ভারতে হতো। কারণ ভারত তাদের সীমান্ত রাষ্ট্র। ভারতে আক্রান্ত হলে বাংলাদেশের জন্য বেশি চিন্তিত হওয়ার কারণ থাকতো। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট এখন একটু ভিন্ন।
তিনি আরও জানান, রাজশাহীর বিষয়ে তেমনভাবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবু রামেক হাসপাতাল এখন সব প্রস্তুতি আছে।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক সাইফুল ফেরদৌস জানান, এ বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি আছে। বর্তমানে হাসপাতালের ১৭ ও ১৬ নম্বর কেবিনে ৫টি বেড নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে। আর হাসপাতালের আরপিকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঢাকাতে তিনজন চিকিৎসক এ বিষয়ে ট্রেনিংয়ের জন্য যাওয়ার কথা আছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা পেলে আমরা রামেক হাসপাতালের তিন জন চিকিৎসককে ঢাকাতে পাঠাবো।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর