শিরোনাম
- খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
- কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
- ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
- তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
- মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
- তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
- এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
- উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
- ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
- আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
- যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
- মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
- গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
- গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
- সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
- ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
- আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
- কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চালু হলো নতুন ওয়ার্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

করোনাভাইরাসের প্রস্তুতি ও সতর্কতার আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। এ জন্য হাসপাতালে খোলা হয়েছে নতুন ওয়ার্ড। হাসপাতালের ১৬ ও ১৭ নম্বর কেবিনে এখন ৫টি বেড যুক্ত করা হয়েছে। এর মাঝে ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৩টি বেড ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ২টি বেড দিয়ে আক্রান্ত রোগীদের সেবা নিশ্চিতে প্রস্তুত আছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আর এই ভাইরাসের উপরে নতুনভাবে প্রশিক্ষণ নিতে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা যাবেন তিন জন চিকিৎসক।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, সারাদেশে সরকারি নির্দেশনায় করোনাভাইরাসের সতকর্তার প্রস্তুতির জন্য আইসোলেশন ইউনিট খোলার নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেই মোতাবেক দুইটি কেবিনে এই ইউনিট খোলা হয়েছে। আর এই ইউনিটে হাসপাতালের সিনিয়র-জুনিয়র চিকিৎসকরা থাকবেন রোগীদের সেবা দিতে। এ বিষয়ে কোনো সমস্যা হলে রোস্টার তৈরি করা হবে।
হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য তারা আতঙ্কিত নয়। তবে কেউ এই রোগে আক্রান্ত হলে তারা সঠিকভাবে সেবা দেবেন।
রামেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. মাহাবুবুর রহমান খান বাদশা জানান, এটি সাধারণ একটি ভাইরাস রোগ। সর্দি, কাশি ও অন্যান্য কারণে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। তবে বাংলাদেশে এই ভাইরাস নিয়ে তেমনভাবে আতঙ্কিত নয় চিকিৎসকরা। কারণ ভাইরাসের সাধারণ একটি মৌসুম থাকে, মৌসুম শেষ হলে ভাইরাস মরে যায়। চীনে এখন এই ভাইরাসটি কিছুটা কমে যাচ্ছে। মৌসুম শেষ হলে সাধারণ এক মাসের মাথায় ভাইরাসটি তেমনভাবে বিস্তার লাভ করতে পারে না, মরে যায়।
তিনি জানান, চীন বাংলাদেশের চেয়ে অনেক দূরে। এখন কিছু মানুষ আক্রান্ত হলে ভারতে হতো। কারণ ভারত তাদের সীমান্ত রাষ্ট্র। ভারতে আক্রান্ত হলে বাংলাদেশের জন্য বেশি চিন্তিত হওয়ার কারণ থাকতো। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট এখন একটু ভিন্ন।
তিনি আরও জানান, রাজশাহীর বিষয়ে তেমনভাবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবু রামেক হাসপাতাল এখন সব প্রস্তুতি আছে।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক সাইফুল ফেরদৌস জানান, এ বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি আছে। বর্তমানে হাসপাতালের ১৭ ও ১৬ নম্বর কেবিনে ৫টি বেড নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে। আর হাসপাতালের আরপিকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঢাকাতে তিনজন চিকিৎসক এ বিষয়ে ট্রেনিংয়ের জন্য যাওয়ার কথা আছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা পেলে আমরা রামেক হাসপাতালের তিন জন চিকিৎসককে ঢাকাতে পাঠাবো।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর