শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৬, শনিবার, ০৬ মার্চ, ২০২১

পদ থেকে বঞ্চিত করতে পারবে, মুজিব আদর্শ থেকে নয় : আসাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন
পদ থেকে বঞ্চিত করতে পারবে, মুজিব আদর্শ থেকে নয় : আসাদ

রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেছেন, দলের পদ-পদবী তো বিভিন্ন মানুষই পায়। পদ পাওয়া মানুষরা আমাদের সাথে হাঁটুক, আমারা পদবিহীন মানুষরা হাঁটবো। একবার দেখি না তার কাতারে লোক বেশি হয়, না আমাদের কাতারে। অনেক নেতার তো বড় বড় সম্মেলনে তিনশ লোকও জুটে না। বর্তমান বাংলাদেশের ইতিহাস রচনা হলো। পদবিহীন আসাদের একক আলোচনা অনুষ্ঠানে রেজিস্ট্রেশন করে হাজার হাজার মানুষ প্রবেশ করেছে। 

শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় সেন্টার ফর পিপল্স অ্যান্ড পলিসির আয়োজনে একক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। 

আসাদ বলেন, আমাকে আওয়ামী লীগের পদ থেকে বাদ দিতে পারেন। আওয়ামী লীগের আদর্শ থেকে বাদ দিতে পারবেন না। আমাকে শেখ হাসিনার মিটিংয়ে ওঠা থেকে বঞ্চিত করতে পারেন। কিন্তু মাদ্রাসার মাঠে শেখ হাসিনার উচ্চারণ- আসাদ কোথায়? এ ডাক থেকে আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না। মাদ্রাসা মাঠে সমাবেশে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কথা বলেছিলাম। আমি সৌভাগ্যবান মানুষ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দুই মিনিট মঞ্চের পেছনে দাঁড়িয়ে ছিলেন আসাদের সাথে কথা বলার জন্য। এই থেকে তো আমাকে বঞ্চিত করতে পারবেন না।

তিনি বলেন, আমাকে মনোনয়ন না দেয়ায় আপাকে আমি বলেছিলাম, আপা আমি আর কাজ করতে পারবো না। আপা আমাকে বলেছিলেন- জবাই কাকে করা হয়? কাছের মানুষকেই। আমি তোকে জবাই করেছি, তোকেই কাজ করতে হবে। এই অধিকার নিয়ে কে কথা বলতে পারে? এটি তো আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বলছি, সাবধান! ভালোভাবে চলেন, ভালো পথে হাঁটেন। আওয়ামী লীগের প্রবীণদেরকে সম্মান করেন।

ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ যাদের ছাড়া আমাদের মিটিং মিছিল হয় না। যারা আমাদেরকে নেতা তৈরি করে। যারা আমাদেরকে সম্মান দেয় তাদের সম্মান দিয়ে আমরা তাদের স্কুল কলেজে চাকরি দেয় নাই। টাকা নিয়ে জামায়াত বিএনপির কর্মিদের দিয়েছে।

নিজের সততার দাবি করে আসাদ বলেন, আমি শপথ করে বলতে পারি- আমি অর্থ কামানোর জন্য আওয়ামী লীগ করিনি। দীর্ঘ সময় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আমি দুদককেই বলতে চাই, আপনাদের কাছে অনুরোধ করে গেলাম আমার অর্থ সম্পদের হিসেব দিয়েই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের খাতা খুলুন। আমি সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় রাজশাহীতে অনেক সরকারি প্লট দেওয়া হয়েছে। অনেকেই নিয়েছেন। নাম না বলি। আমাকেই ডেকেছিলো। সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ৫ কাঠার প্লট। আমি বলেছি- শুধু আসাদুজ্জামান হলে নিবো, সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিবো না। আমি নেইনি। আমাকে প্রধানমন্ত্রী এমপিতে মনোনয়ন না দিয়ে, জেলা পরিষদের চেয়্যারম্যান করার প্রস্তাব দেন। আমি আপার কাছে অনুরোধ করেছি আমি যাবো না। বরেন্দ্র ও আরডিএ’র চ্যেয়ারম্যানের প্রস্তাব দেন। আমি নেইনি।

দলীয় বিরোধীতার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমার নাম গেলেই কিছু মানুষ বিরোধীতা করে। আমিতো করতেই চাই না আমি ওইসব জায়গায় যাবো না। আমি আওয়ামী লীগের পথেই থাকবো। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথেই পথ চলবো। আর আমার জীবনের শেষ লক্ষ তো আছেই। আমার মৃত্যুর পর অনেক নেতার চেয়ে আমার জানাযা যাতে বড় হয়, এই লক্ষ্যই আমার পথ চলা। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আপনাকেই বলতে শুনেছি আমি দলের ত্যাগি নেতাদের মূল্যায়ন করতে চাই।

আপনি যে কর্মীকে যেখানেই পান, তার খোঁজ নেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেন। সাথে সাথে বলে উঠেন, কি খেয়েছো? কোথায় উঠেছে? কি করো? আপনি এত বড় রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনের পরও এই কাজটি করেন। কিন্তু আপনার পাশের নেতারা কী সেই কাজটি করে? আওয়ামী লীগের কিছু কেন্দ্রীয় নেতাদের এখন স্যার বলতে হয়। স্যার না বললেই নয়।

আসাদ বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর যারা আওয়ামী লীগে এসেছেন সেই সমস্ত বেয়াদবদের স্যার বলতে প্রবীণ নেতারা কষ্ট পায়। আওয়ামী লীগে আমরা কাউকে স্যার বলতে আসিনি। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। আমি এইসব দেখে বার বার বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী আপার কথা মনে পড়ে। আমার মনে হয়, আপনারাও ওই কথা বিশ্বাস করেন। আমার যারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে রাজনীতি করি। তারা কোন কাজে গ্রামে গেলে সেখানে যদি কোন গরীব আওয়ামী লীগের কর্মী থাকে, সে পাগল হয়ে যায়। তার বাড়িতে যদি খাবার না থাকে, সে পাশের বাড়িতে থেকে চাল ডিম নিয়ে এসে ওই নেতাকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। এটি আমরা খুব উপভোগ করি।

বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান মিনুর বক্তব্য বিষয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা লড়াই সংগ্রাম করে এই দেশের দুঃখী মানুষের জন্য। বিধবা মায়ের জন্য স্বামীহারা মায়েদের জন্য। শেখ হাসিনা করো কাছে মাথা নিচু করে না। শেখ হাসিনাকে দমানো সম্ভব না। আর আজকে রাজশাহীতে মিজানুর রহমান মিনু ৭৫ এর পনেরো আগস্ট সৃষ্টির ঘোষণা দেন। মিনু ভাই আপনাকে শ্রদ্ধা করি, সম্মান করি। আপনি রাজশাহীর মেয়র ছিলেন। আপনি এমপি ছিলেন, কিভাবে ছিলেন সব জানি। আবার আপনাকেই আমি দেখেছি নিজের বাপকে বাদ দিয়ে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানকে ‘বাপ’ বলতে। আবার আপনাকেই দেখেছি রাজশাহীর সার্কিট হাউজে শেখ হাসিনার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে। নিজের মাথায় হাত নিয়ে আপনি বলতে চেয়েছেন, বড় বোন আপনি আমার জন্য দুয়া করে দেন। সেই মিনু যখন দাঁড়িয়ে বলে হাসিনা আপনার লজ্জা লাগে না।

শেখ হাসিনা তো কোন দিন কারো কাছে মাথা নিচু করেনি। ইজরাইলের সাথে কার সম্পর্ক মিনু সাহেব আপনি জানেন। তোমার যদি বুকের সৎ সাহস থাকে যে কোন জায়গায় যে কোন অবস্থায় যে কোন চ্যালেঞ্জর মোকাবেলা করার জন্য কেন্দ্র আওয়ামী লীগের দরকার নেই, আমাদের মহানগর ও জেলার ছাত্রলীগই যথেষ্ট। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বলি মিনু সাহেব বক্তৃতা প্রত্যাহার করেন। যদি প্রত্যাহার না করেন, আপনার ম্যাডাম খালেদা জিয়া গিয়ে শেখ হাসিনার কাছে ক্ষমা চেয়েছে আপনি দেখেননি। মিনু আপনি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী ফারুকের চেয়ে বড় কেউ না। সেই ফারুক বলেছিলো আমরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছি। পারলে কেউ কিছু করুক। পরে সেই ফারুকই জেলাখানায় কেঁদেছিলো। রাজনীতি করেন, রাজনীতির ভাষায় কথা বলেন।

বিডি প্রতিদিন/ মজুমদার 

এই বিভাগের আরও খবর
টিআইবির সাবেক ট্রাস্টি শামসুল হুদার মৃত্যুতে টিআইবির শোক
টিআইবির সাবেক ট্রাস্টি শামসুল হুদার মৃত্যুতে টিআইবির শোক
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক