শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৬, শনিবার, ০৬ মার্চ, ২০২১

পদ থেকে বঞ্চিত করতে পারবে, মুজিব আদর্শ থেকে নয় : আসাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন
পদ থেকে বঞ্চিত করতে পারবে, মুজিব আদর্শ থেকে নয় : আসাদ

রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেছেন, দলের পদ-পদবী তো বিভিন্ন মানুষই পায়। পদ পাওয়া মানুষরা আমাদের সাথে হাঁটুক, আমারা পদবিহীন মানুষরা হাঁটবো। একবার দেখি না তার কাতারে লোক বেশি হয়, না আমাদের কাতারে। অনেক নেতার তো বড় বড় সম্মেলনে তিনশ লোকও জুটে না। বর্তমান বাংলাদেশের ইতিহাস রচনা হলো। পদবিহীন আসাদের একক আলোচনা অনুষ্ঠানে রেজিস্ট্রেশন করে হাজার হাজার মানুষ প্রবেশ করেছে। 

শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় সেন্টার ফর পিপল্স অ্যান্ড পলিসির আয়োজনে একক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। 

আসাদ বলেন, আমাকে আওয়ামী লীগের পদ থেকে বাদ দিতে পারেন। আওয়ামী লীগের আদর্শ থেকে বাদ দিতে পারবেন না। আমাকে শেখ হাসিনার মিটিংয়ে ওঠা থেকে বঞ্চিত করতে পারেন। কিন্তু মাদ্রাসার মাঠে শেখ হাসিনার উচ্চারণ- আসাদ কোথায়? এ ডাক থেকে আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না। মাদ্রাসা মাঠে সমাবেশে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কথা বলেছিলাম। আমি সৌভাগ্যবান মানুষ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দুই মিনিট মঞ্চের পেছনে দাঁড়িয়ে ছিলেন আসাদের সাথে কথা বলার জন্য। এই থেকে তো আমাকে বঞ্চিত করতে পারবেন না।

তিনি বলেন, আমাকে মনোনয়ন না দেয়ায় আপাকে আমি বলেছিলাম, আপা আমি আর কাজ করতে পারবো না। আপা আমাকে বলেছিলেন- জবাই কাকে করা হয়? কাছের মানুষকেই। আমি তোকে জবাই করেছি, তোকেই কাজ করতে হবে। এই অধিকার নিয়ে কে কথা বলতে পারে? এটি তো আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বলছি, সাবধান! ভালোভাবে চলেন, ভালো পথে হাঁটেন। আওয়ামী লীগের প্রবীণদেরকে সম্মান করেন।

ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ যাদের ছাড়া আমাদের মিটিং মিছিল হয় না। যারা আমাদেরকে নেতা তৈরি করে। যারা আমাদেরকে সম্মান দেয় তাদের সম্মান দিয়ে আমরা তাদের স্কুল কলেজে চাকরি দেয় নাই। টাকা নিয়ে জামায়াত বিএনপির কর্মিদের দিয়েছে।

নিজের সততার দাবি করে আসাদ বলেন, আমি শপথ করে বলতে পারি- আমি অর্থ কামানোর জন্য আওয়ামী লীগ করিনি। দীর্ঘ সময় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আমি দুদককেই বলতে চাই, আপনাদের কাছে অনুরোধ করে গেলাম আমার অর্থ সম্পদের হিসেব দিয়েই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের খাতা খুলুন। আমি সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় রাজশাহীতে অনেক সরকারি প্লট দেওয়া হয়েছে। অনেকেই নিয়েছেন। নাম না বলি। আমাকেই ডেকেছিলো। সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ৫ কাঠার প্লট। আমি বলেছি- শুধু আসাদুজ্জামান হলে নিবো, সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিবো না। আমি নেইনি। আমাকে প্রধানমন্ত্রী এমপিতে মনোনয়ন না দিয়ে, জেলা পরিষদের চেয়্যারম্যান করার প্রস্তাব দেন। আমি আপার কাছে অনুরোধ করেছি আমি যাবো না। বরেন্দ্র ও আরডিএ’র চ্যেয়ারম্যানের প্রস্তাব দেন। আমি নেইনি।

দলীয় বিরোধীতার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমার নাম গেলেই কিছু মানুষ বিরোধীতা করে। আমিতো করতেই চাই না আমি ওইসব জায়গায় যাবো না। আমি আওয়ামী লীগের পথেই থাকবো। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথেই পথ চলবো। আর আমার জীবনের শেষ লক্ষ তো আছেই। আমার মৃত্যুর পর অনেক নেতার চেয়ে আমার জানাযা যাতে বড় হয়, এই লক্ষ্যই আমার পথ চলা। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আপনাকেই বলতে শুনেছি আমি দলের ত্যাগি নেতাদের মূল্যায়ন করতে চাই।

আপনি যে কর্মীকে যেখানেই পান, তার খোঁজ নেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেন। সাথে সাথে বলে উঠেন, কি খেয়েছো? কোথায় উঠেছে? কি করো? আপনি এত বড় রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনের পরও এই কাজটি করেন। কিন্তু আপনার পাশের নেতারা কী সেই কাজটি করে? আওয়ামী লীগের কিছু কেন্দ্রীয় নেতাদের এখন স্যার বলতে হয়। স্যার না বললেই নয়।

আসাদ বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর যারা আওয়ামী লীগে এসেছেন সেই সমস্ত বেয়াদবদের স্যার বলতে প্রবীণ নেতারা কষ্ট পায়। আওয়ামী লীগে আমরা কাউকে স্যার বলতে আসিনি। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। আমি এইসব দেখে বার বার বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী আপার কথা মনে পড়ে। আমার মনে হয়, আপনারাও ওই কথা বিশ্বাস করেন। আমার যারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে রাজনীতি করি। তারা কোন কাজে গ্রামে গেলে সেখানে যদি কোন গরীব আওয়ামী লীগের কর্মী থাকে, সে পাগল হয়ে যায়। তার বাড়িতে যদি খাবার না থাকে, সে পাশের বাড়িতে থেকে চাল ডিম নিয়ে এসে ওই নেতাকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। এটি আমরা খুব উপভোগ করি।

বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান মিনুর বক্তব্য বিষয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা লড়াই সংগ্রাম করে এই দেশের দুঃখী মানুষের জন্য। বিধবা মায়ের জন্য স্বামীহারা মায়েদের জন্য। শেখ হাসিনা করো কাছে মাথা নিচু করে না। শেখ হাসিনাকে দমানো সম্ভব না। আর আজকে রাজশাহীতে মিজানুর রহমান মিনু ৭৫ এর পনেরো আগস্ট সৃষ্টির ঘোষণা দেন। মিনু ভাই আপনাকে শ্রদ্ধা করি, সম্মান করি। আপনি রাজশাহীর মেয়র ছিলেন। আপনি এমপি ছিলেন, কিভাবে ছিলেন সব জানি। আবার আপনাকেই আমি দেখেছি নিজের বাপকে বাদ দিয়ে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানকে ‘বাপ’ বলতে। আবার আপনাকেই দেখেছি রাজশাহীর সার্কিট হাউজে শেখ হাসিনার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে। নিজের মাথায় হাত নিয়ে আপনি বলতে চেয়েছেন, বড় বোন আপনি আমার জন্য দুয়া করে দেন। সেই মিনু যখন দাঁড়িয়ে বলে হাসিনা আপনার লজ্জা লাগে না।

শেখ হাসিনা তো কোন দিন কারো কাছে মাথা নিচু করেনি। ইজরাইলের সাথে কার সম্পর্ক মিনু সাহেব আপনি জানেন। তোমার যদি বুকের সৎ সাহস থাকে যে কোন জায়গায় যে কোন অবস্থায় যে কোন চ্যালেঞ্জর মোকাবেলা করার জন্য কেন্দ্র আওয়ামী লীগের দরকার নেই, আমাদের মহানগর ও জেলার ছাত্রলীগই যথেষ্ট। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বলি মিনু সাহেব বক্তৃতা প্রত্যাহার করেন। যদি প্রত্যাহার না করেন, আপনার ম্যাডাম খালেদা জিয়া গিয়ে শেখ হাসিনার কাছে ক্ষমা চেয়েছে আপনি দেখেননি। মিনু আপনি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী ফারুকের চেয়ে বড় কেউ না। সেই ফারুক বলেছিলো আমরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছি। পারলে কেউ কিছু করুক। পরে সেই ফারুকই জেলাখানায় কেঁদেছিলো। রাজনীতি করেন, রাজনীতির ভাষায় কথা বলেন।

বিডি প্রতিদিন/ মজুমদার 

এই বিভাগের আরও খবর
ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার
ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
হাতিরঝিলের ভেঙে যাওয়া সীমানা দ্রুত মেরামতের নির্দেশ
হাতিরঝিলের ভেঙে যাওয়া সীমানা দ্রুত মেরামতের নির্দেশ
ইশরাককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে দ্বিতীয় দিনেও নগরভবন অবরোধ
ইশরাককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে দ্বিতীয় দিনেও নগরভবন অবরোধ
ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি
সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি
ক্ষতিগ্রস্ত তিন রিকশাচালককে ডিএনসিসির অনুদান ও চাকরির আশ্বাস
ক্ষতিগ্রস্ত তিন রিকশাচালককে ডিএনসিসির অনুদান ও চাকরির আশ্বাস
'২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ পৌরসভায় সম্পন্ন হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ'
'২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ পৌরসভায় সম্পন্ন হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ'
সর্বশেষ খবর
ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই সঠিক ব্যায়াম
সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই সঠিক ব্যায়াম

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা দলগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জিং : বাসদ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা দলগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জিং : বাসদ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার
ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪
কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‌‘রাজ্য রক্ষায়’ টাওয়ার অব লন্ডনে এলো আরও দুই নতুন কাক-ছানা
‌‘রাজ্য রক্ষায়’ টাওয়ার অব লন্ডনে এলো আরও দুই নতুন কাক-ছানা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রিয়ালের জয়ে অপেক্ষা বাড়ল বার্সার
রিয়ালের জয়ে অপেক্ষা বাড়ল বার্সার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির মায়ামির রুদ্ধশ্বাস ড্র
মেসির মায়ামির রুদ্ধশ্বাস ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা-ধর্ষণের হুমকির অভিযোগ: বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হত্যা-ধর্ষণের হুমকির অভিযোগ: বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি
কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!
গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’
এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন
চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক
পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন
ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা