শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫২, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনা বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনা বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক : হানিফ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশের একজন রাষ্ট্রনায়ক নয় বরং আজ বিশ্ব পরিমণ্ডলে একজন অনন্য যোগ্যতা সম্পন্ন বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছেন। বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সমৃদ্ধ দেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনা আজ বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক। তিনি তার মেধা ও কর্ম দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মুকুট মণিতে পরিণত হয়েছেন। 

সোমবার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে 'নব উত্থানের নব সোপানে বাংলাদেশ' শীর্ষক বিশেষ আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে হানিফ বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি সারাবিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে বিবেচিত হচ্ছে। তার মহানুভবতা সারাবিশ্বে প্রশংসিত। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে, করোনা মহামারিতে তাদের টিকার ব্যবস্থা করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। শেখ হাসিনা মমতাময়ী মায়ের মতো। তিনি দলকে নেতৃত্ব দেয়ার মতো যেমন সাহসী, ঠিক তেমনি তার মানবিক গুণাবলীও মায়ের মতো। এদেশের গরিব-দুঃখী মানুষ তার কাছে বেঁচে থাকার আশ্রয় পেয়েছে। এদেশের সাধারণ মানুষের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছেন। মহানুভবতার জন্য বিশ্বপরিমণ্ডলে বারবার পুরস্কৃত হয়েছেন। 

কাজ না করেও বাংলাদেশে এখন ভাতা পাওয়া যায় উল্লেখ করে হানিফ বলেন, তিনি বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার ব্যবস্থা করেছেন। ১৪০টি ক্যাটাগরিতে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে শেখ হাসিনা দলের হাল ধরেন। আজ ২০২১ সাল। এই দীর্ঘ ৪০ বছরের পথচলা কিন্তু সহজ ছিল না। অত্যন্ত ঝড়, ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় পাড়ি দিতে হয়েছে। বারবার তাকে আঘাত করা হয়েছে, কারাবরণ করতে হয়েছে। নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও তিনি কখনো ভীত হননি। পিতার মতো জননেত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক। স্বৈরশাসনের পতনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। 

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনা বাঙালিকে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে দেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার শুরু করে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে দেশকে বের করে এনেছেন। রাজাকার, আল বদরসহ গণহত্যায় যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল তাদের বিচারের দাবি ছিল এদেশের জনগণের। সেই বিচারও শুরু করেছেন তিনি। ইতোমধ্যে যুদ্ধাপরাধী অনেকের রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে ৩০ লাখ শহীদের আত্মাকে অভিশাপ থেকে মুক্ত করার পথ সুগম করেছেন।

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা শুধু একজন লড়াকু যোদ্ধাই নয়, সাহসী নেত্রী। একজন অত্যন্ত বিচক্ষণ, প্রজ্ঞাবান নেতা। একজন দূরদর্শী সম্পন্ন নেত্রী। তিনি তার শাসনামলে বাংলাদেশেকে চরম দারিদ্রশীল দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। বিশেষ করে ২০০৮ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই ১২ বছরে দেশকে এক অভূতপূর্ব উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ছিল চরম দারিদ্রশীল দেশ। মাত্র ৬০০ ডলার মাথাপিছু আয় নিয়ে যাত্রা শুরু করে এই ১২ বছরে সেই আয় এখন প্রায় ২৩০০ ডলারে পৌঁছেছে। দেশের রিজার্ভ এখন ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। যেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করেছিলাম। আজকে তাদের চেয়ে আমাদের দ্বিগুণের বেশি রিজার্ভ আছে। আমাদের রফতানি আয় বেড়েছে। ২০০৯ সালে আমাদের রফতানি আয় ছিল ৮ বিলিয়নের নিচে, আজ সেই রফতানি আয় বেড়ে ৪২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ৫ বিলিয়নের রেমিটেন্স নিয়ে যাত্রা শুরু করে এখন ৩৪ বিলিয়নে ডলারে পৌঁছেছে। এই সবকিছু সম্ভব হয়েছে বিচক্ষণ নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে। 

তিনি আরো বলেন, গেল ১২ বছরের পথ চলা সহজ ছিল না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর ২০১২ সাল থেকে বিএনপি-জামায়াত যৌথভাবে আন্দোলন শুরু করে। ২০১৩ সালে সারা দেশে জ্বালাও-পোড়াও সহিংসতা করে দেশকে অস্থিতিশীল করে অচল করার চেষ্টা করেছে। ২০১৪ সালে নির্বাচনে সুষ্ঠু করার ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমে তারা ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালিয়েছে। ২০১৫ সালে তারা পেট্রোল বোমার সন্ত্রাস চালিয়েছিল। ৯২ দিন শত শত মানুষকে পেট্রোল বোমা দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। এই সমস্ত পৈশাচিক কর্মকাণ্ড দেশের ক্ষয়ক্ষতিকে মোকাবেলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আর দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণে বিশ্ব আজ আমাদেরকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

হানিফ বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছে। স্বাধীনতােবিরোধী চক্রের মূল হোতা জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একে একে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ বন্ধ করে দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি শুরু করেছে। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে মুক্তিকামী রাজাকার, আল বদর আশ শামস তাদেরকে দালাল আইন বাতিল করে দেশে সুযোগ দিয়েছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত দল জামায়াতে ইসলামী কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে রাজনীতি করার সুয়োগ দিয়েছে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য হাজার হাজার নয় লাখ লাখ নেতা-কর্মীদেরকে মিথ্যা মামলা, জেল জুলম শুধু নয় গুম করে দলকে বিপর্যস্ত করেছে। 

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের লক্ষ্য ছিল একটাই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে নিঃশ্বেষ করা। সরকার গঠন করেছিলেন স্বাধীনতা বিরোধী, রাজাকার, আল বদরদের দিয়ে। স্বাধীন রাষ্ট্রকে আস্তে আস্তে পাকিস্তানী ভাবধারায় মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান, বাঙালির স্লোগান জয় বাংলা নির্বাসনে পাঠিয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে যখন হত্যা করা হয় সৌভাগ্যক্রমে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বেঁচে যান। সেসময় প্রাণে বেচে গিয়েছিলেন বলেই আজ বাংলাদেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে। স্বাধীন দেশে উন্নয়ন, অগ্রগতিতে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে। স্বাধীনতা বিরোধী চক্র এখনো দেশে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে। এসব ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া বিশেষ আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বিবি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বাহাদুর বেপারী। 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু বলেন, বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। করোনায় সারাবিশ্ব যখন থমকে গেছে আওয়ামী পরিবারে প্রতিটি কর্মী হৃদয় দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে তার কারণ শেখ হাসিনা। তিনি মহান শিক্ষক। প্রত্যেক দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উত্থানে পুরো পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে। তিনি দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক তা প্রমাণ করেছেন। আজ দেশে গড় আয়ু, মাথাপিছু আয় বেড়েছে। শিশু মৃত্যু, মাতৃমৃত্যু, দারিদ্রতার হার কমেছে। সবাই সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হচ্ছে, মেট্রো রেল, পাতাল রেল হচ্ছে, গণমানুষের নেত্রীর কারণে হচ্ছে। বেঁচে থাকলে আমরা উন্নত দেশ হিসেবে পৃথিবীর বুকে দাঁড়াতে পারব।

আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি সালেহ মোহাম্মদ টুটুল, শেখ মজলিস ফুয়াদ, সাবেক ছাত্রনেতা এডভোকেট তারিক হাসান পলাশ ও বিবি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান তপন প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
সাউথ এশিয়ান ল' ইয়ার্স ফোরামের বিভিন্ন চ্যাপ্টার পুনর্গঠনের উদ্যোগ
সাউথ এশিয়ান ল' ইয়ার্স ফোরামের বিভিন্ন চ্যাপ্টার পুনর্গঠনের উদ্যোগ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
‘নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে’
‘নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে’
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
সর্বশেষ খবর
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন
জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে