শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫২, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনা বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনা বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক : হানিফ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশের একজন রাষ্ট্রনায়ক নয় বরং আজ বিশ্ব পরিমণ্ডলে একজন অনন্য যোগ্যতা সম্পন্ন বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছেন। বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সমৃদ্ধ দেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনা আজ বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক। তিনি তার মেধা ও কর্ম দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মুকুট মণিতে পরিণত হয়েছেন। 

সোমবার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে 'নব উত্থানের নব সোপানে বাংলাদেশ' শীর্ষক বিশেষ আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে হানিফ বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি সারাবিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে বিবেচিত হচ্ছে। তার মহানুভবতা সারাবিশ্বে প্রশংসিত। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে, করোনা মহামারিতে তাদের টিকার ব্যবস্থা করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। শেখ হাসিনা মমতাময়ী মায়ের মতো। তিনি দলকে নেতৃত্ব দেয়ার মতো যেমন সাহসী, ঠিক তেমনি তার মানবিক গুণাবলীও মায়ের মতো। এদেশের গরিব-দুঃখী মানুষ তার কাছে বেঁচে থাকার আশ্রয় পেয়েছে। এদেশের সাধারণ মানুষের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছেন। মহানুভবতার জন্য বিশ্বপরিমণ্ডলে বারবার পুরস্কৃত হয়েছেন। 

কাজ না করেও বাংলাদেশে এখন ভাতা পাওয়া যায় উল্লেখ করে হানিফ বলেন, তিনি বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার ব্যবস্থা করেছেন। ১৪০টি ক্যাটাগরিতে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে শেখ হাসিনা দলের হাল ধরেন। আজ ২০২১ সাল। এই দীর্ঘ ৪০ বছরের পথচলা কিন্তু সহজ ছিল না। অত্যন্ত ঝড়, ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় পাড়ি দিতে হয়েছে। বারবার তাকে আঘাত করা হয়েছে, কারাবরণ করতে হয়েছে। নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও তিনি কখনো ভীত হননি। পিতার মতো জননেত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক। স্বৈরশাসনের পতনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। 

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনা বাঙালিকে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে দেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার শুরু করে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে দেশকে বের করে এনেছেন। রাজাকার, আল বদরসহ গণহত্যায় যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল তাদের বিচারের দাবি ছিল এদেশের জনগণের। সেই বিচারও শুরু করেছেন তিনি। ইতোমধ্যে যুদ্ধাপরাধী অনেকের রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে ৩০ লাখ শহীদের আত্মাকে অভিশাপ থেকে মুক্ত করার পথ সুগম করেছেন।

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা শুধু একজন লড়াকু যোদ্ধাই নয়, সাহসী নেত্রী। একজন অত্যন্ত বিচক্ষণ, প্রজ্ঞাবান নেতা। একজন দূরদর্শী সম্পন্ন নেত্রী। তিনি তার শাসনামলে বাংলাদেশেকে চরম দারিদ্রশীল দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। বিশেষ করে ২০০৮ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই ১২ বছরে দেশকে এক অভূতপূর্ব উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ছিল চরম দারিদ্রশীল দেশ। মাত্র ৬০০ ডলার মাথাপিছু আয় নিয়ে যাত্রা শুরু করে এই ১২ বছরে সেই আয় এখন প্রায় ২৩০০ ডলারে পৌঁছেছে। দেশের রিজার্ভ এখন ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। যেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করেছিলাম। আজকে তাদের চেয়ে আমাদের দ্বিগুণের বেশি রিজার্ভ আছে। আমাদের রফতানি আয় বেড়েছে। ২০০৯ সালে আমাদের রফতানি আয় ছিল ৮ বিলিয়নের নিচে, আজ সেই রফতানি আয় বেড়ে ৪২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ৫ বিলিয়নের রেমিটেন্স নিয়ে যাত্রা শুরু করে এখন ৩৪ বিলিয়নে ডলারে পৌঁছেছে। এই সবকিছু সম্ভব হয়েছে বিচক্ষণ নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে। 

তিনি আরো বলেন, গেল ১২ বছরের পথ চলা সহজ ছিল না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর ২০১২ সাল থেকে বিএনপি-জামায়াত যৌথভাবে আন্দোলন শুরু করে। ২০১৩ সালে সারা দেশে জ্বালাও-পোড়াও সহিংসতা করে দেশকে অস্থিতিশীল করে অচল করার চেষ্টা করেছে। ২০১৪ সালে নির্বাচনে সুষ্ঠু করার ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমে তারা ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালিয়েছে। ২০১৫ সালে তারা পেট্রোল বোমার সন্ত্রাস চালিয়েছিল। ৯২ দিন শত শত মানুষকে পেট্রোল বোমা দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। এই সমস্ত পৈশাচিক কর্মকাণ্ড দেশের ক্ষয়ক্ষতিকে মোকাবেলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আর দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণে বিশ্ব আজ আমাদেরকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

হানিফ বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছে। স্বাধীনতােবিরোধী চক্রের মূল হোতা জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একে একে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ বন্ধ করে দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি শুরু করেছে। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে মুক্তিকামী রাজাকার, আল বদর আশ শামস তাদেরকে দালাল আইন বাতিল করে দেশে সুযোগ দিয়েছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত দল জামায়াতে ইসলামী কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে রাজনীতি করার সুয়োগ দিয়েছে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য হাজার হাজার নয় লাখ লাখ নেতা-কর্মীদেরকে মিথ্যা মামলা, জেল জুলম শুধু নয় গুম করে দলকে বিপর্যস্ত করেছে। 

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের লক্ষ্য ছিল একটাই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে নিঃশ্বেষ করা। সরকার গঠন করেছিলেন স্বাধীনতা বিরোধী, রাজাকার, আল বদরদের দিয়ে। স্বাধীন রাষ্ট্রকে আস্তে আস্তে পাকিস্তানী ভাবধারায় মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান, বাঙালির স্লোগান জয় বাংলা নির্বাসনে পাঠিয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে যখন হত্যা করা হয় সৌভাগ্যক্রমে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বেঁচে যান। সেসময় প্রাণে বেচে গিয়েছিলেন বলেই আজ বাংলাদেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে। স্বাধীন দেশে উন্নয়ন, অগ্রগতিতে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে। স্বাধীনতা বিরোধী চক্র এখনো দেশে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে। এসব ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া বিশেষ আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বিবি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বাহাদুর বেপারী। 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু বলেন, বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। করোনায় সারাবিশ্ব যখন থমকে গেছে আওয়ামী পরিবারে প্রতিটি কর্মী হৃদয় দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে তার কারণ শেখ হাসিনা। তিনি মহান শিক্ষক। প্রত্যেক দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উত্থানে পুরো পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে। তিনি দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক তা প্রমাণ করেছেন। আজ দেশে গড় আয়ু, মাথাপিছু আয় বেড়েছে। শিশু মৃত্যু, মাতৃমৃত্যু, দারিদ্রতার হার কমেছে। সবাই সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হচ্ছে, মেট্রো রেল, পাতাল রেল হচ্ছে, গণমানুষের নেত্রীর কারণে হচ্ছে। বেঁচে থাকলে আমরা উন্নত দেশ হিসেবে পৃথিবীর বুকে দাঁড়াতে পারব।

আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি সালেহ মোহাম্মদ টুটুল, শেখ মজলিস ফুয়াদ, সাবেক ছাত্রনেতা এডভোকেট তারিক হাসান পলাশ ও বিবি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান তপন প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন
ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামদানি কি মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন?
মামদানি কি মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন?

পূর্ব-পশ্চিম

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

টিকটকে প্রেম তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
টিকটকে প্রেম তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল

নগর জীবন

বিচারপতিদের বেতনভাতাসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
বিচারপতিদের বেতনভাতাসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

নগর জীবন

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন