শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫২, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনা বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনা বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক : হানিফ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশের একজন রাষ্ট্রনায়ক নয় বরং আজ বিশ্ব পরিমণ্ডলে একজন অনন্য যোগ্যতা সম্পন্ন বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছেন। বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সমৃদ্ধ দেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনা আজ বাঙালির আশা-আকাঙ্খার প্রতীক। তিনি তার মেধা ও কর্ম দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মুকুট মণিতে পরিণত হয়েছেন। 

সোমবার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে 'নব উত্থানের নব সোপানে বাংলাদেশ' শীর্ষক বিশেষ আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে হানিফ বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি সারাবিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে বিবেচিত হচ্ছে। তার মহানুভবতা সারাবিশ্বে প্রশংসিত। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে, করোনা মহামারিতে তাদের টিকার ব্যবস্থা করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। শেখ হাসিনা মমতাময়ী মায়ের মতো। তিনি দলকে নেতৃত্ব দেয়ার মতো যেমন সাহসী, ঠিক তেমনি তার মানবিক গুণাবলীও মায়ের মতো। এদেশের গরিব-দুঃখী মানুষ তার কাছে বেঁচে থাকার আশ্রয় পেয়েছে। এদেশের সাধারণ মানুষের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছেন। মহানুভবতার জন্য বিশ্বপরিমণ্ডলে বারবার পুরস্কৃত হয়েছেন। 

কাজ না করেও বাংলাদেশে এখন ভাতা পাওয়া যায় উল্লেখ করে হানিফ বলেন, তিনি বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার ব্যবস্থা করেছেন। ১৪০টি ক্যাটাগরিতে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে শেখ হাসিনা দলের হাল ধরেন। আজ ২০২১ সাল। এই দীর্ঘ ৪০ বছরের পথচলা কিন্তু সহজ ছিল না। অত্যন্ত ঝড়, ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় পাড়ি দিতে হয়েছে। বারবার তাকে আঘাত করা হয়েছে, কারাবরণ করতে হয়েছে। নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও তিনি কখনো ভীত হননি। পিতার মতো জননেত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক। স্বৈরশাসনের পতনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। 

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনা বাঙালিকে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে দেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর প্রথম বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার শুরু করে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে দেশকে বের করে এনেছেন। রাজাকার, আল বদরসহ গণহত্যায় যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল তাদের বিচারের দাবি ছিল এদেশের জনগণের। সেই বিচারও শুরু করেছেন তিনি। ইতোমধ্যে যুদ্ধাপরাধী অনেকের রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে ৩০ লাখ শহীদের আত্মাকে অভিশাপ থেকে মুক্ত করার পথ সুগম করেছেন।

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা শুধু একজন লড়াকু যোদ্ধাই নয়, সাহসী নেত্রী। একজন অত্যন্ত বিচক্ষণ, প্রজ্ঞাবান নেতা। একজন দূরদর্শী সম্পন্ন নেত্রী। তিনি তার শাসনামলে বাংলাদেশেকে চরম দারিদ্রশীল দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। বিশেষ করে ২০০৮ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই ১২ বছরে দেশকে এক অভূতপূর্ব উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ছিল চরম দারিদ্রশীল দেশ। মাত্র ৬০০ ডলার মাথাপিছু আয় নিয়ে যাত্রা শুরু করে এই ১২ বছরে সেই আয় এখন প্রায় ২৩০০ ডলারে পৌঁছেছে। দেশের রিজার্ভ এখন ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। যেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করেছিলাম। আজকে তাদের চেয়ে আমাদের দ্বিগুণের বেশি রিজার্ভ আছে। আমাদের রফতানি আয় বেড়েছে। ২০০৯ সালে আমাদের রফতানি আয় ছিল ৮ বিলিয়নের নিচে, আজ সেই রফতানি আয় বেড়ে ৪২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ৫ বিলিয়নের রেমিটেন্স নিয়ে যাত্রা শুরু করে এখন ৩৪ বিলিয়নে ডলারে পৌঁছেছে। এই সবকিছু সম্ভব হয়েছে বিচক্ষণ নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে। 

তিনি আরো বলেন, গেল ১২ বছরের পথ চলা সহজ ছিল না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর ২০১২ সাল থেকে বিএনপি-জামায়াত যৌথভাবে আন্দোলন শুরু করে। ২০১৩ সালে সারা দেশে জ্বালাও-পোড়াও সহিংসতা করে দেশকে অস্থিতিশীল করে অচল করার চেষ্টা করেছে। ২০১৪ সালে নির্বাচনে সুষ্ঠু করার ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমে তারা ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালিয়েছে। ২০১৫ সালে তারা পেট্রোল বোমার সন্ত্রাস চালিয়েছিল। ৯২ দিন শত শত মানুষকে পেট্রোল বোমা দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। এই সমস্ত পৈশাচিক কর্মকাণ্ড দেশের ক্ষয়ক্ষতিকে মোকাবেলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আর দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণে বিশ্ব আজ আমাদেরকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

হানিফ বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছে। স্বাধীনতােবিরোধী চক্রের মূল হোতা জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একে একে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ বন্ধ করে দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি শুরু করেছে। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে মুক্তিকামী রাজাকার, আল বদর আশ শামস তাদেরকে দালাল আইন বাতিল করে দেশে সুযোগ দিয়েছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত দল জামায়াতে ইসলামী কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে রাজনীতি করার সুয়োগ দিয়েছে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য হাজার হাজার নয় লাখ লাখ নেতা-কর্মীদেরকে মিথ্যা মামলা, জেল জুলম শুধু নয় গুম করে দলকে বিপর্যস্ত করেছে। 

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের লক্ষ্য ছিল একটাই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে নিঃশ্বেষ করা। সরকার গঠন করেছিলেন স্বাধীনতা বিরোধী, রাজাকার, আল বদরদের দিয়ে। স্বাধীন রাষ্ট্রকে আস্তে আস্তে পাকিস্তানী ভাবধারায় মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান, বাঙালির স্লোগান জয় বাংলা নির্বাসনে পাঠিয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে যখন হত্যা করা হয় সৌভাগ্যক্রমে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বেঁচে যান। সেসময় প্রাণে বেচে গিয়েছিলেন বলেই আজ বাংলাদেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে। স্বাধীন দেশে উন্নয়ন, অগ্রগতিতে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে। স্বাধীনতা বিরোধী চক্র এখনো দেশে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে। এসব ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া বিশেষ আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বিবি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বাহাদুর বেপারী। 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু বলেন, বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। করোনায় সারাবিশ্ব যখন থমকে গেছে আওয়ামী পরিবারে প্রতিটি কর্মী হৃদয় দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে তার কারণ শেখ হাসিনা। তিনি মহান শিক্ষক। প্রত্যেক দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উত্থানে পুরো পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে। তিনি দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক তা প্রমাণ করেছেন। আজ দেশে গড় আয়ু, মাথাপিছু আয় বেড়েছে। শিশু মৃত্যু, মাতৃমৃত্যু, দারিদ্রতার হার কমেছে। সবাই সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হচ্ছে, মেট্রো রেল, পাতাল রেল হচ্ছে, গণমানুষের নেত্রীর কারণে হচ্ছে। বেঁচে থাকলে আমরা উন্নত দেশ হিসেবে পৃথিবীর বুকে দাঁড়াতে পারব।

আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি সালেহ মোহাম্মদ টুটুল, শেখ মজলিস ফুয়াদ, সাবেক ছাত্রনেতা এডভোকেট তারিক হাসান পলাশ ও বিবি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান তপন প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
টিআইবির সাবেক ট্রাস্টি শামসুল হুদার মৃত্যুতে টিআইবির শোক
টিআইবির সাবেক ট্রাস্টি শামসুল হুদার মৃত্যুতে টিআইবির শোক
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক