শিরোনাম
- বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন
- সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের ৬ অঞ্চলে
- বৃষ্টিতে বির্পযস্ত ঝিনাইদহের জনজীবন
- ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
- রাতে সেমিফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও পিএসজি
- নতুন মামলায় আনিসুল-সালমান-আমুসহ গ্রেফতার ৯
- এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
- টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
- কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
- ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
- চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
- এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
- আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
- গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
- বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
- ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
- রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
- একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
- চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
- দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
রাজশাহীতে এসএসসির খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবি ১৭৭ শিক্ষার্থীর
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহীর দুটি সরকারি স্কুলের শিক্ষার্থীদের এসএসসির খাতা মূল্যায়ণ সঠিক হয়নি বলে দাবি করেছেন অভিভাবকরা। রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও সরকারি প্রমনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের (পিএন) ১৭৭ পরীক্ষার্থীর দুটি বিষয়ে নম্বর কম দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এ বিষয়ে রবিবার বিকালে অভিভাবকরা রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে ওই পরীক্ষার্থীদের খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছেন।
অভিভাবকদের দাবি, এসএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের ১০৭ জন ও সরকারি প্রমনাথ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ৭০ জন পরীক্ষার্থীর বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। অভিভাবকদের এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার বিকালে ওই ১৭৭ পরীক্ষার্থীর মার্কশিট (নম্বরপত্র) জমা দিতে বলেছে শিক্ষা বোর্ড।
অভিভাবক ও পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল রাজশাহী নগরীর লক্ষ্মীপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এর মধ্যে ওই ১৭৭ পরীক্ষার্থী বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে ১৬০ থেকে ১৮৫ নম্বর করে পেয়েছে। তবে তাদের সহপাঠীদের অনেকেই ২০০ বা ২০০-এর কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দাবি, যারা বেশি নম্বর পেয়েছে তাদের চেয়ে কম নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীরা ইতিপূর্বে স্কুলের পরীক্ষাগুলোতে ভালো ফলাফল করেছিল। তাই তারা মনে করছেন, দুই বিষয়ের খাতা মূল্যায়ন ঠিক হয়নি।
অভিভাবক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, পিএন স্কুলের ক-সেকশনের মেয়েদের সঙ্গে অবিচার করা হয়েছে। তারা জিপিএ-৫ পেলেও মোট নম্বরে পিছিয়ে আছে। এতে তারা ভালো কলেজে ভর্তির সুযোগ পাবে না। এই পরীক্ষায় অনেকেই ২০০ নম্বরের মধ্যে ২০০-ই পেয়েছে। এই মূল্যায়নও ঠিক হয়নি। শহিদুল ইসলাম নামের আরেক অভিভাবক বলেন, কীভাবে একজন পরীক্ষার্থী শতভাগ নম্বর পায়? আবার অনেক পরীক্ষার্থীকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তারা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করেছেন। তাদের দাবি, পরীক্ষার খাতা আবার দেখা হোক।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানের সঙ্গেও কথা হয়েছে। ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে খাতা পুনরায় নিরীক্ষণের জন্য তাদের আবেদন করতে বলা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর