শিরোনাম
- জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
- চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
- মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
- সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
- বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
- নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
- র্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
- রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
- প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
- ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
- গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
- ‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
- তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
- একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
- নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
- কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
- সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
- ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
- বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
রাজশাহীতে এসএসসির খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবি ১৭৭ শিক্ষার্থীর
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীর দুটি সরকারি স্কুলের শিক্ষার্থীদের এসএসসির খাতা মূল্যায়ণ সঠিক হয়নি বলে দাবি করেছেন অভিভাবকরা। রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও সরকারি প্রমনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের (পিএন) ১৭৭ পরীক্ষার্থীর দুটি বিষয়ে নম্বর কম দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এ বিষয়ে রবিবার বিকালে অভিভাবকরা রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে ওই পরীক্ষার্থীদের খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছেন।
অভিভাবকদের দাবি, এসএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের ১০৭ জন ও সরকারি প্রমনাথ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ৭০ জন পরীক্ষার্থীর বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। অভিভাবকদের এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার বিকালে ওই ১৭৭ পরীক্ষার্থীর মার্কশিট (নম্বরপত্র) জমা দিতে বলেছে শিক্ষা বোর্ড।
অভিভাবক ও পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল রাজশাহী নগরীর লক্ষ্মীপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এর মধ্যে ওই ১৭৭ পরীক্ষার্থী বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে ১৬০ থেকে ১৮৫ নম্বর করে পেয়েছে। তবে তাদের সহপাঠীদের অনেকেই ২০০ বা ২০০-এর কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দাবি, যারা বেশি নম্বর পেয়েছে তাদের চেয়ে কম নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীরা ইতিপূর্বে স্কুলের পরীক্ষাগুলোতে ভালো ফলাফল করেছিল। তাই তারা মনে করছেন, দুই বিষয়ের খাতা মূল্যায়ন ঠিক হয়নি।
অভিভাবক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, পিএন স্কুলের ক-সেকশনের মেয়েদের সঙ্গে অবিচার করা হয়েছে। তারা জিপিএ-৫ পেলেও মোট নম্বরে পিছিয়ে আছে। এতে তারা ভালো কলেজে ভর্তির সুযোগ পাবে না। এই পরীক্ষায় অনেকেই ২০০ নম্বরের মধ্যে ২০০-ই পেয়েছে। এই মূল্যায়নও ঠিক হয়নি। শহিদুল ইসলাম নামের আরেক অভিভাবক বলেন, কীভাবে একজন পরীক্ষার্থী শতভাগ নম্বর পায়? আবার অনেক পরীক্ষার্থীকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তারা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করেছেন। তাদের দাবি, পরীক্ষার খাতা আবার দেখা হোক।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানের সঙ্গেও কথা হয়েছে। ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে খাতা পুনরায় নিরীক্ষণের জন্য তাদের আবেদন করতে বলা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর