শিরোনাম
- বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
- টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
- বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
- অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
- ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
- ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
- একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
- সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
- ১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
- সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
- মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের
- পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
- সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন
- রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা
- জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
- রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
- গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
- সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
- খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে এসএসসির খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবি ১৭৭ শিক্ষার্থীর
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীর দুটি সরকারি স্কুলের শিক্ষার্থীদের এসএসসির খাতা মূল্যায়ণ সঠিক হয়নি বলে দাবি করেছেন অভিভাবকরা। রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও সরকারি প্রমনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের (পিএন) ১৭৭ পরীক্ষার্থীর দুটি বিষয়ে নম্বর কম দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এ বিষয়ে রবিবার বিকালে অভিভাবকরা রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে ওই পরীক্ষার্থীদের খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছেন।
অভিভাবকদের দাবি, এসএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের ১০৭ জন ও সরকারি প্রমনাথ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ৭০ জন পরীক্ষার্থীর বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। অভিভাবকদের এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার বিকালে ওই ১৭৭ পরীক্ষার্থীর মার্কশিট (নম্বরপত্র) জমা দিতে বলেছে শিক্ষা বোর্ড।
অভিভাবক ও পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল রাজশাহী নগরীর লক্ষ্মীপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এর মধ্যে ওই ১৭৭ পরীক্ষার্থী বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে ১৬০ থেকে ১৮৫ নম্বর করে পেয়েছে। তবে তাদের সহপাঠীদের অনেকেই ২০০ বা ২০০-এর কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দাবি, যারা বেশি নম্বর পেয়েছে তাদের চেয়ে কম নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীরা ইতিপূর্বে স্কুলের পরীক্ষাগুলোতে ভালো ফলাফল করেছিল। তাই তারা মনে করছেন, দুই বিষয়ের খাতা মূল্যায়ন ঠিক হয়নি।
অভিভাবক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, পিএন স্কুলের ক-সেকশনের মেয়েদের সঙ্গে অবিচার করা হয়েছে। তারা জিপিএ-৫ পেলেও মোট নম্বরে পিছিয়ে আছে। এতে তারা ভালো কলেজে ভর্তির সুযোগ পাবে না। এই পরীক্ষায় অনেকেই ২০০ নম্বরের মধ্যে ২০০-ই পেয়েছে। এই মূল্যায়নও ঠিক হয়নি। শহিদুল ইসলাম নামের আরেক অভিভাবক বলেন, কীভাবে একজন পরীক্ষার্থী শতভাগ নম্বর পায়? আবার অনেক পরীক্ষার্থীকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তারা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করেছেন। তাদের দাবি, পরীক্ষার খাতা আবার দেখা হোক।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানের সঙ্গেও কথা হয়েছে। ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে খাতা পুনরায় নিরীক্ষণের জন্য তাদের আবেদন করতে বলা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর