শিরোনাম
- জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
- পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
- সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের
- ৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি
- জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
- সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
- টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
- রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
- আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
- ‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
- পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
- যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬
- ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
- পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
- জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি
- শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
- আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
- রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম
- বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে রেড অ্যালার্ট জারির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
- বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
রাজশাহীতে এসএসসির খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবি ১৭৭ শিক্ষার্থীর
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহীর দুটি সরকারি স্কুলের শিক্ষার্থীদের এসএসসির খাতা মূল্যায়ণ সঠিক হয়নি বলে দাবি করেছেন অভিভাবকরা। রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও সরকারি প্রমনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের (পিএন) ১৭৭ পরীক্ষার্থীর দুটি বিষয়ে নম্বর কম দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এ বিষয়ে রবিবার বিকালে অভিভাবকরা রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে ওই পরীক্ষার্থীদের খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছেন।
অভিভাবকদের দাবি, এসএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের ১০৭ জন ও সরকারি প্রমনাথ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ৭০ জন পরীক্ষার্থীর বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। অভিভাবকদের এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার বিকালে ওই ১৭৭ পরীক্ষার্থীর মার্কশিট (নম্বরপত্র) জমা দিতে বলেছে শিক্ষা বোর্ড।
অভিভাবক ও পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল রাজশাহী নগরীর লক্ষ্মীপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এর মধ্যে ওই ১৭৭ পরীক্ষার্থী বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে ১৬০ থেকে ১৮৫ নম্বর করে পেয়েছে। তবে তাদের সহপাঠীদের অনেকেই ২০০ বা ২০০-এর কাছাকাছি নম্বর পেয়েছে। অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের দাবি, যারা বেশি নম্বর পেয়েছে তাদের চেয়ে কম নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীরা ইতিপূর্বে স্কুলের পরীক্ষাগুলোতে ভালো ফলাফল করেছিল। তাই তারা মনে করছেন, দুই বিষয়ের খাতা মূল্যায়ন ঠিক হয়নি।
অভিভাবক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, পিএন স্কুলের ক-সেকশনের মেয়েদের সঙ্গে অবিচার করা হয়েছে। তারা জিপিএ-৫ পেলেও মোট নম্বরে পিছিয়ে আছে। এতে তারা ভালো কলেজে ভর্তির সুযোগ পাবে না। এই পরীক্ষায় অনেকেই ২০০ নম্বরের মধ্যে ২০০-ই পেয়েছে। এই মূল্যায়নও ঠিক হয়নি। শহিদুল ইসলাম নামের আরেক অভিভাবক বলেন, কীভাবে একজন পরীক্ষার্থী শতভাগ নম্বর পায়? আবার অনেক পরীক্ষার্থীকে কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তারা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করেছেন। তাদের দাবি, পরীক্ষার খাতা আবার দেখা হোক।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানের সঙ্গেও কথা হয়েছে। ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে খাতা পুনরায় নিরীক্ষণের জন্য তাদের আবেদন করতে বলা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর