নারায়ণগঞ্জে বন্দর থানায় হত্যা মামলার ২০ বছর পর ১৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া ১৪ জনকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। রায়ে এজহার নামীয় লিটন ও আরিফ নামে ২ জন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ৪ আসামি পলাতক রয়েছে।
রবিবার (২৮ জুলাই) অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতে বিচারক উম্মে সরাবন তহুরা’র আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন আদালত পুলিশের পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) মো. আবদুর রশিদ।
আসামিরা হলেন- বন্দর লক্ষণখোলা এলাকার কলিমউদ্দিনে ছেলে মো. মাহাবুব, আব্দুস সামাদের ছেলে সামসুল হক, আব্দুল হকের ছেলে আব্দুস সালাম, নুরুল হকের ছেলে রানা, ছোবহানের ছেলে সালাউদ্দিন, আব্দুল বাতেনের ছেলে সামু,কফিল উদ্দিনের ছেলে আ. মজিদ, রজব আলীর ছেলে আহাম্মেদ হোসেন, হবি মিয়ার ছেলে কালু, মাইন উদ্দিনের ছেলে বাহার উদ্দিন। দণ্ডপ্রাপ্ত আরও বাকি ৪ জন আসামির নাম আদালত থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) মো. আবদুর রশিদ জানান, বন্দর থানায় হত্যা মামলায় ‘মামলা নাম্বার বন্দর থানা ২তাং- ১/৭/২০০৪ এর ধারা ৩০২/৩ ‘ ১৬ জন আসামির নামে মামলা দায়ের করা হয়। মামলার ২০ বছর পর ১০ জনের উপস্থিতিতে মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত। এই মামলায় লিটন ও আরিফ নামে ২ আনামিকে খালাস দেয়া হয়েছে ও ৪ জন আসামি পলাতক রয়েছে। ইতোমধ্যে আসামিদের কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ