শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০

আর কতদিন চলবে করোনা মহামারী, জেনে নিন গাণিতিক পরিসংখ্যান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আর কতদিন চলবে করোনা মহামারী, জেনে নিন গাণিতিক পরিসংখ্যান

বিশ্বব্যাপী মহামারী আকার ধারণ করেছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। ভাইরাসটি ইতোমধ্যে ১৯৯টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে আক্রান্ত হয়েছে সোয়া ৭ লাখেরও বেশি মানুষ। মৃত্যু হয়ে প্রায় ৩৪ হাজার মানুষের।

 

গত বছরের শেষের দিকে চীনের উহান শহর থেকে উৎপত্তি প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে। তিন মাসের মধ্যে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এই ভাইরাস। চীনে মহামারী রূপ নেওয়ার পর ভাইরাসটি তাণ্ডব চালাতে শুরু করে ইউরোপজুড়ে।

 

এরই মধ্যে এই ভাইরাস ইউরোপের ইতালি ও স্পেনকে মৃত্যুপুরীতে পরিণত করেছে। দেশ দুটিতে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে যথাক্রমে সাড়ে ১০ হাজার ও সাড়ে ৬ হাজার মানুষ। এছাড়া মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে আরও ৮ হাজার মানুষ।

 

তবে এরই মধ্যে আশার বাণী শুনিয়েছেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির বায়োলজির প্রফেসর এবং ২০১৩ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পাওয়া মাইকেল লেভিট।

 

তিনি বলেন, মানবসভ্যতাকে আতঙ্কে ফেলে দেওয়া করোনাভাইরাসের প্রভাব ধীরে ধীরে কমে আসছে। দ্রুত এই মহামারী সমাপ্তির সন্নিকটে পৌঁছাচ্ছে। তিনি বিষয়টি নিয়ে হিসাবনিকাশ করে বলেছেন, যদিও কয়েক মাস বা বছরে ভাইরাসটি শেষ হয়ে যাবে এমন নয়, তবে এটি লাখ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ হবে না। চীনে যখন করোনা ভয়াবহ আকারে ছড়ানো শুরু করে, তখন বিষয়টি নিয়ে ভাবা শুরু করেন লেভিট। ভয়াবহতা বেশি হলেও তিনি হতাশ হতে চাননি।

 

লেভিট বলেন, চীনের হুবেই প্রদেশে যখন দিনে ৩০ ভাগ মানুষ আক্রান্ত হওয়া শুরু করল, তখন অবশ্যই সেটি আতঙ্কজনক পরিসংখ্যান ছিল। যদি আক্রান্তের হার এভাবেই বাড়ত, তবে ৯০ দিনে পুরো পৃথিবীর মানুষ এতে আক্রান্ত হতো। যদিও আমি ইনফ্লুয়েঞ্জা বিশেষজ্ঞ নই, তবু আক্রান্তের সংখ্যা ও তার বৃদ্ধি বিশ্লেষণ করে পরবর্তী সম্ভাবনার কথা বলতে পারি।

 

ফেব্রুয়ারির ১ তারিখে লেভিট খেয়াল করেন, চীনে নতুন রোগীর সংখ্যা ১৮০০, ষষ্ঠ দিনে ৪৭০০। আবার ৭ ফেব্রুয়ারি এ সংখ্যা ক্রমাগত কমে আসে এবং হ্রাস অব্যাহত থাকে। ঠিক এক সপ্তাহ পর, মৃতের সংখ্যাও কমতে থাকে। আক্রান্তের সংখ্যা কমে যাওয়ার এ পরিসংখ্যান থেকে ধারণা করা যায়, মহামারী খুব দ্রুত শেষ হতে যাচ্ছে। চীনে শুরুর দিকে প্রত্যেক কভিড-১৯ রোগী দিনে দুই দশমিক দুজন ব্যক্তিকে আক্রান্ত করেছে। এই উচ্চমাত্রার সংক্রমণের কারণে বিপর্যয় হতে পারত আরও বেশি। কিন্তু আক্রান্তের হার কমতে কমতে বর্তমান সংখ্যা প্রায় শূন্যের কাছাকাছি।

 

ব্যাখ্যাটি সহজে বোঝানোর জন্য লেভিট একটি গাণিতিক পরিসংখ্যান দেখিয়েছেন।

 

তিনি বলেন, একজন ব্যক্তি ব্যাংকে অর্থ জমা রেখেছেন। যদি সে অর্থের বিপরীতে প্রথম দিন তিনি ৩০ শতাংশ সুদ পান এবং দ্বিতীয় দিন পান ২৯ শতাংশ, তাহলেই বোঝা যায়, তিনি শেষ পর্যন্ত খুব বেশি সুদ পাবেন না। সুদ কমলেও টাকা উপার্জন অব্যাহত থাকবে। যে আসল জমা ছিল তা কিন্তু কমবে না। এতে সুদের জোগান যুক্ত হবে খুব ধীরে। রোগের ক্ষেত্রে যদি পরিসংখ্যান দাঁড় করানো যায়, তখনো এ কথা বলা যায়। আক্রান্তের সংখ্যা কমে আসা মানে এর বিস্তৃতি এক দিন নাই হয়ে যাবে।

 

কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হওয়া নিয়ে লেভিট বলেন, ক্রমবর্ধমান মডেল অনুযায়ী আপনি ভাবতে পারেন, রোজ নতুন মানুষের সঙ্গে দেখা হচ্ছে বলে প্রতিদিনই নতুন কেউ আক্রান্ত হবে। কিন্তু নিজের সামাজিক পরিসর চিন্তা করলে দেখবেন, ঘুরেফিরে প্রতিদিন একই মানুষের সঙ্গে দেখা হচ্ছে আপনার। নতুন কারও সঙ্গে দেখা হতে পারে গণপরিবহনে। যদি বাসেও আক্রান্তের সংখ্যা হিসাব করি, তাহলে হয় সবাই আক্রান্ত হবে অথবা সবাই নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় সেরে উঠবে। তার মতে, সামাজিক দূরত্বও এই রোগ ছড়াতে বাধা দিচ্ছে। কারণ আপনি সব সময় সবাইকে জড়িয়ে ধরেন না। আপনার আশপাশে যার ঠাণ্ডা লেগেছে, তাকে আপনি এড়িয়েই চলবেন। যত অসুস্থতা বাড়বে, তত সংক্রমণ ঠেকাতে আপনি সচেতন হবেন। এভাবে প্রতি তিন দিনে একজন ব্যক্তি দেড়জনকে আক্রান্ত করতে পারবে, যা ক্রমে আরও কমে আসবে।

 

ইতালিতে কভিড-১৯-এর দ্রুত ছড়ানো বিষয়ে লেভিট দেশটির সামাজিক ব্যবস্থাকে দায়ী করেন। ইতালিয়ানরা খুবই সমৃদ্ধ জীবনযাপন করেন। যার কারণে একে অন্যের সংস্পর্শে আসায় রোগটি দ্রুত ছড়িয়েছে। সুস্থ থাকতে হলে অসুস্থ ব্যক্তির সাহচর্য থেকে দূরে থাকা জরুরি। তবে ইতালি ছেড়ে লেভিট ভাবছেন আমেরিকাকে নিয়ে। তারা যদি এখনই দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, তাহলে প্রতি মুহূর্তে ২০ হাজার মানুষ আক্রান্ত হওয়া কোনো বিষয় নয়। আর এ অবস্থা চললে হাসপাতালগুলোর স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় দ্রুত ধস নামবে। ভাইরাসটি ছড়ানো বন্ধে বিচ্ছিন্নতা সাহায্য করলেও লেভিট বিশ্বাস করেন বেশির ভাগ মানুষ সেরে উঠছে নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতির জন্যই। রোগের প্রকোপ বন্ধ করতে চীনকে সম্পূর্ণ লকডাউন করে দেওয়া হয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনা ছাড়া বাইরে যাওয়ারও অনুমতি ছিল না কারও। হুবেই রাজ্যের উহানে যেখানে সবচেয়ে বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে, সেখানে আশঙ্কা ছিল সবার আক্রান্ত হওয়ার। অথচ মাত্র ৩ শতাংশ মানুষ এতে আক্রান্ত হয়েছে। এমনকি ডায়মন্ড প্রিন্সেস জাহাজেও ২০ শতাংশের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়নি। আক্রান্তের এমন সংখ্যা নিয়ে তাই আশাবাদী লেভিট। বেশির ভাগ মানুষের মধ্যেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত ছিল বলে তিনি বিশ্বাস করেন। লেভিটের ধারণা যদি সত্যি হয়, তাহলে হয়তো কয়েক মাস বা বছরখানেকের মধ্যেই করোনাভাইরাস নিশ্চিহ্ন হতে যাচ্ছে। সূত্র: ওয়ার্ল্ডওমিটার, ইন্ডিপেন্ডেন্ট.কো.ইউকে, নিউইয়র্ক পোস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
চীনে রপ্তানি উন্মোচনের অপেক্ষায়
চীনে রপ্তানি উন্মোচনের অপেক্ষায়

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শিকারির পাতা ফাঁদে আটকে পড়া চিত্রা হরিণ উদ্ধার
শিকারির পাতা ফাঁদে আটকে পড়া চিত্রা হরিণ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম