শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে স্লোভেনিয়াতে জোনভিত্তিক পরিকল্পনা!

রাকিব হাসান রাফি
অনলাইন ভার্সন
করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে স্লোভেনিয়াতে জোনভিত্তিক পরিকল্পনা!

মধ্য ইউরোপের দেশ স্লোভেনিয়া। প্রায় ৭,৮২৭.৪ বর্গমাইল আয়তন বিশিষ্ট এ দেশটিতে একুশ লক্ষের মতো মানুষের বসবাস। স্লোভেনিয়া উত্তরে অস্ট্রিয়া, উত্তর-পূর্বে হাঙ্গেরি, পশ্চিমে ইতালি, দক্ষিণ-পূর্বে ক্রোয়েশিয়া এবং দক্ষিণে আড্রিয়াটিক সাগরের উপকূলের সাথে সংযুক্ত। ইউরোপের চারটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগলিক অঞ্চল আল্পস, প্যানোনিয়ান প্লেট, ভূ-মধ্যসাগর ও ডিনারাইডসের মিলন ঘটেছে স্লোভেনিয়াতে এসে। স্লোভেনিয়া এক সময় লিবারেল কমিউনিমের ভিত্তিভূমি খ্যাত যুগোস্লাভিয়ার অংশ  ছিলো। ১৯৯১ সালের ২৫ শে জুন প্রথম কোনও দেশ হিসেবে স্লোভেনিয়া যুগোস্লাভিয়া ফেডারেশন থেকে আলাদা হয়ে নিজেদেরকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা দেয়। বিভিন্ন ধরণের সুউচ্চ পর্বতমালা, হ্রদ এবং স্কি রিসোর্টের জন্য স্লোভেনিয়া পর্যটকদের কাছে একটি জনপ্রিয় নাম।


পৃথিবীর প্রায় ২১৫ টি দেশ ও অঞ্চলের মতো স্লোভেনিয়াও রেহাই পায়নি প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের ছোবল থেকে। তবে ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় প্রথম ধাপে স্লোভেনিয়া ছিলো করোনা মোকাবেলায় সফল এক রাষ্ট্রের নাম। পার্শ্ববর্তী দেশ ইতালিতে যেখানে করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষের মৃত্যু ঘটেছে সেখানে স্লোভেনিয়াতে করোনার প্রকোপ ছিলো অনেকটা মৃদু। এমনকি গত ১৫ ই মে ইউরোপের প্রথম কোনও দেশ হিসেবে করোনা মহামারির অবসানের ঘোষণা দিয়েছিলো স্লোভেনিয়া। গত মার্চ মাসের চার তারিখে স্লোভেনিয়াতে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর শনাক্ত হওয়ার পর থেকে শুরু করে এ সময় পর্যন্ত স্লোভেনিয়াতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা ছিলো ১৪০০ এর কিছু বেশি। কিন্তু বিগত জুনের শেষ থেকে শুরু করে জুলাই কিংবা আগস্টের দিকে দেশটিতে নতুন করে আবারও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। বিশেষ করে প্রতিবেশি দেশগুলোর সাথে সীমান্ত সংযোগ স্বাভাবিক করার পর বলকান রাষ্ট্র বিশেষ করে বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, সার্বিয়া, মেসিডোনিয়া, ক্রোয়েশিয়া এ সকল দেশ থেকে স্লোভেনিয়াতে মানুষের যাতায়াত বৃদ্ধির কারণে দেশটিতে নতুন করে আবারও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তি থাকে। এছাড়াও গ্রীষ্মকালীন অবকাশ যাপনের জন্য স্লোভেনিয়ার স্থানীয় অধিবাসীদের অনেকে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ক্রোয়েশিয়ার বিভিন্ন সমুদ্র তীরবর্তী রিসোর্টগুলোতে জড়ো হতে থাকেন। অবকাশ যাপন শেষে তাঁরা যখন আবার স্লোভেনিয়াতে ফেরত আসতে শুরু করেন তখন তাঁদের অনেকের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া যায়। স্লোভেনিয়ার স্থানীয় গণমাধ্যম এসটিএ বলছে লকডাউন চলাকালীন সময়ে এখানকার জনসাধারণ যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে সচেতনতা পরিলক্ষিত হয়েছিলো, লকডাউন শিথিল পরবর্তী সময়ে তাদের অনেকের মাঝে সেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়ে খুব একটা সচেতনতা দেখা যায় নি। যেটি দেশটিতে নতুন করে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির আরও একটি কারণ।

ফার্স্ট ওয়েভে গোটা ইউরোপের মধ্যে স্লোভেনিয়া করোনা মোকাবেলায় নিজেদেরকে একটি রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিলো, অথচ সেকেন্ড ওয়েভে এসে দেশটির চিত্র পুরোপুরি বদলে গিয়েছে। যেখানে প্রথম তিন মাস অর্থাৎ মার্চ থেকে শুরু করে এপ্রিল এবং মে এ তিন মাসে দেশটিতে মোট করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিলো ১৪০০ এর কিছু বেশি সেখানে বিগত দুই দিনেই দেশটিতে নতুন করে ১৪০০ জনের শরীরে কোভিড-১৯ এর উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় স্লোভেনিয়াতে নতুন করে ৭৪৫ জন প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন, দৈনিক সংক্রমণ বিবেচনায় এ যাবৎকাল পর্যন্ত যেটি সর্বোচ্চ। প্রতিনিয়ত দৈনিক সংক্রমণের নতুন রেকর্ড হচ্ছে, অথচ ফার্স্ট ওয়েভে মার্চ থেকে শুরু করে এপ্রিল এবং মে এ তিন মাসে দেশটিতে একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ছিলো ৭০ জন। এছাড়াও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় স্লোভেনিয়াতে আরও একজনের মৃত্যু ঘটেছে। স্লোভেনিয়ার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ কর্তৃক প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত স্লোভেনিয়াতে করোনা ভাইরাসে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১০৬৮৩ জন, এখন পর্যন্ত মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ১৭৬ জন এবং চিকিৎসা শেষে সুস্থ্য হয়ে বাসায় ফিরেছেন ৫৬৮৯ জন।

দ্বিতীয় ধাপে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ডসহ বেশ কিছু দেশ ইতোমধ্যে স্লোভেনিয়াকে রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত করেছে। এখন থেকে স্লোভেনিয়া থেকে যদি কেউ এ সকল দেশে প্রবেশ করেন তাহলে তাঁদের সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে করোনা টেস্টের নেগেটিভ সনদ বহন করতে হবে। নচেৎ তাঁদেরকে ১০ থেকে ১৪ দিনের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারান্টাইনে থাকতে হবে। প্রতিবেশি দেশ হাঙ্গেরির সাথে বর্তমানে স্লোভেনিয়ার সীমান্ত সংযোগ পুরোপুরিভাবে বন্ধ রয়েছে। ইতালি এবং অস্ট্রিয়ার ক্ষেত্রে কেবল মাত্র নির্দিষ্ট কয়েকটি চেক পয়েন্ট সকল জনসাধারণের যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। বাকি চেক পয়েন্টগুলো কেবলমাত্র অস্ট্রিয়া কিংবা স্লোভেনিয়া অথবা ইতালির নাগরিকদের ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে।

সেকেন্ড ওয়েভে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে স্লোভেনিয়ার সরকারের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে সমগ্র স্লোভেনিয়াকে রেড জোন এবং অরেঞ্জ জোন এ দুইটি অংশে ভাগ করা হয়েছে। যে সকল এলাকায় তুলনামূলকভাবে সংক্রমণের হার বেশি সে সকল এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, অন্যদিকে যে সকল এলাকায় তুলনামূলকভাবে সংক্রমণ কিছুটা নিম্নগতির সে সকল এলাকাকে অরেঞ্জ জোনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পশ্চিম স্লোভেনিয়াতে অবস্হিত গোরিস্কা এবং প্রিমোরস্কা ও উত্তর-পূর্ব স্লোভেনিয়র কিছু অঞ্চলকে অরেঞ্জ জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। রাজধানী লুবলিয়ানা থেকে শুরু করে বাকি সব অঞ্চল রেড জোনের আওতাভুক্ত। শুক্রবার থেকে এ জোনিং সিস্টেম চালু করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে স্লোভেনিয়ার বর্তমান অর্থমন্ত্রী জিড্রাভকো পোচিভালশেকের পক্ষ থেকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় ।

রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে আংশিকভাবে লকডাউন চালু থাকবে। বিশেষ কোনও প্রয়োজন ছাড়া রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে কেউ এক কমিউনিটি থেকে অন্য কমিউনিটিতে যাতায়াত করতে পারবেন না। উল্লেখ্য যে প্রশাসনিক সুবিধার জন্য স্লোভেনিয়াকে অনেকগুলো ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করা হয়েছে। একেকটি ক্ষুদ্র অংশ একেকটি কমিউনিটি হিসেবে পরিচিত। এমনকি কোনও বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া অরেঞ্জ জোন থেকে কেউ রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত কোনও এলাকায় প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে অরেঞ্জ জোনভুক্ত অঞ্চলগুলোতে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে তেমন কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। পাশাপাশি রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে সকল ধরণের বার, রেস্টুরেন্ট ও কফিশপ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে কোনও রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ চাইলে কেবলমাত্র পার্সেল খাবার বিক্রি করতে পারবে। এছাড়াও সকল ধরণের স্পোর্টস ইভেন্টের পাশাপাশি কোনও একটি নির্দিষ্ট স্থানে এক সাথে দশ জনের অধিক মানুষের সমাগমের ওপর নিষেধাক্কা জারি করা হয়েছে। রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে বাহিরে বিশেষ করে উন্মুক্ত স্থানে যাতায়াতের  ক্ষেত্রে মুখে মাস্ক পরিধান করা বাধ্যতামূলক।  রেস্টুরেন্ট, বার কিংবা কফিশপগুলোতে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হলেও সেলুন কিংবা পার্লারগুলোর ক্ষেত্রে এ ধরণের কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয় নি। তবে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় সেলুন কিংবা পার্লারগুলোতে একই সময়ে সেবাদাতা এবং একজন খদ্দের ছাড়া তৃতীয় কোনও ব্যক্তির উপস্থিতিকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।

অরেঞ্জ জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে সব কিছু স্বাভাবিক রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বার, রেস্টুরেন্ট ও কফিশপগুলো সেখানে যথারীতি খোলা থাকবে তবে কোভিড-১৯ সংক্রমণ বিবেচনায় কেবলমাত্র এ সকল বার, রেস্টুরেন্ট ও কফিশপগুলো কেবলমাত্র সকাল ছয়টা থেকে রাত সাড়ে দশটা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। 

স্লোভেনিয়ার বাম ও উদারপন্থি রাজনৈতিক দলগুলো করোনা মোকাবেলায় সরকারের এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে। তাঁরা দ্বিতীয় ধাপে করোনার  বিস্তার রোধ করতে পুরো স্লোভেনিয়াতে কঠোর লক ডাউন ও জরুরি অবস্থা আরোপের পক্ষপাতি। এমনকি এ মুহূর্তে সাময়িকভাবে প্রতিবেশি দেশগুলোর সাথে স্লোভেনিয়ার সীমান্ত সংযোগ বিচ্ছিন্ন রাখার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। অন্যদিকে স্লোভেনিয়ার অর্থমন্ত্রী জিড্রাভকো পোচিভালশেক বলেছেন অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কথা বিবেচনা করে এ মুহূর্তে পরিপূর্ণভাবে লক ডাউন আরোপ করা হচ্ছে না তবে পরবর্তীতে যদি দেশটিতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আরও বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে হয়তো বা নতুন করে কঠোর কিছু পদক্ষেপ তাঁর সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হবে।

লেখক: শিক্ষার্থী, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ফিজিক্স অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স, ইউনিভার্সিটি অব নোভা গোরিছা, স্লোভেনিয়া।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ
রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন