শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে স্লোভেনিয়াতে জোনভিত্তিক পরিকল্পনা!

রাকিব হাসান রাফি
অনলাইন ভার্সন
করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে স্লোভেনিয়াতে জোনভিত্তিক পরিকল্পনা!

মধ্য ইউরোপের দেশ স্লোভেনিয়া। প্রায় ৭,৮২৭.৪ বর্গমাইল আয়তন বিশিষ্ট এ দেশটিতে একুশ লক্ষের মতো মানুষের বসবাস। স্লোভেনিয়া উত্তরে অস্ট্রিয়া, উত্তর-পূর্বে হাঙ্গেরি, পশ্চিমে ইতালি, দক্ষিণ-পূর্বে ক্রোয়েশিয়া এবং দক্ষিণে আড্রিয়াটিক সাগরের উপকূলের সাথে সংযুক্ত। ইউরোপের চারটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগলিক অঞ্চল আল্পস, প্যানোনিয়ান প্লেট, ভূ-মধ্যসাগর ও ডিনারাইডসের মিলন ঘটেছে স্লোভেনিয়াতে এসে। স্লোভেনিয়া এক সময় লিবারেল কমিউনিমের ভিত্তিভূমি খ্যাত যুগোস্লাভিয়ার অংশ  ছিলো। ১৯৯১ সালের ২৫ শে জুন প্রথম কোনও দেশ হিসেবে স্লোভেনিয়া যুগোস্লাভিয়া ফেডারেশন থেকে আলাদা হয়ে নিজেদেরকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা দেয়। বিভিন্ন ধরণের সুউচ্চ পর্বতমালা, হ্রদ এবং স্কি রিসোর্টের জন্য স্লোভেনিয়া পর্যটকদের কাছে একটি জনপ্রিয় নাম।


পৃথিবীর প্রায় ২১৫ টি দেশ ও অঞ্চলের মতো স্লোভেনিয়াও রেহাই পায়নি প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের ছোবল থেকে। তবে ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় প্রথম ধাপে স্লোভেনিয়া ছিলো করোনা মোকাবেলায় সফল এক রাষ্ট্রের নাম। পার্শ্ববর্তী দেশ ইতালিতে যেখানে করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষের মৃত্যু ঘটেছে সেখানে স্লোভেনিয়াতে করোনার প্রকোপ ছিলো অনেকটা মৃদু। এমনকি গত ১৫ ই মে ইউরোপের প্রথম কোনও দেশ হিসেবে করোনা মহামারির অবসানের ঘোষণা দিয়েছিলো স্লোভেনিয়া। গত মার্চ মাসের চার তারিখে স্লোভেনিয়াতে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর শনাক্ত হওয়ার পর থেকে শুরু করে এ সময় পর্যন্ত স্লোভেনিয়াতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা ছিলো ১৪০০ এর কিছু বেশি। কিন্তু বিগত জুনের শেষ থেকে শুরু করে জুলাই কিংবা আগস্টের দিকে দেশটিতে নতুন করে আবারও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। বিশেষ করে প্রতিবেশি দেশগুলোর সাথে সীমান্ত সংযোগ স্বাভাবিক করার পর বলকান রাষ্ট্র বিশেষ করে বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, সার্বিয়া, মেসিডোনিয়া, ক্রোয়েশিয়া এ সকল দেশ থেকে স্লোভেনিয়াতে মানুষের যাতায়াত বৃদ্ধির কারণে দেশটিতে নতুন করে আবারও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তি থাকে। এছাড়াও গ্রীষ্মকালীন অবকাশ যাপনের জন্য স্লোভেনিয়ার স্থানীয় অধিবাসীদের অনেকে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ক্রোয়েশিয়ার বিভিন্ন সমুদ্র তীরবর্তী রিসোর্টগুলোতে জড়ো হতে থাকেন। অবকাশ যাপন শেষে তাঁরা যখন আবার স্লোভেনিয়াতে ফেরত আসতে শুরু করেন তখন তাঁদের অনেকের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া যায়। স্লোভেনিয়ার স্থানীয় গণমাধ্যম এসটিএ বলছে লকডাউন চলাকালীন সময়ে এখানকার জনসাধারণ যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে সচেতনতা পরিলক্ষিত হয়েছিলো, লকডাউন শিথিল পরবর্তী সময়ে তাদের অনেকের মাঝে সেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়ে খুব একটা সচেতনতা দেখা যায় নি। যেটি দেশটিতে নতুন করে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির আরও একটি কারণ।

ফার্স্ট ওয়েভে গোটা ইউরোপের মধ্যে স্লোভেনিয়া করোনা মোকাবেলায় নিজেদেরকে একটি রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিলো, অথচ সেকেন্ড ওয়েভে এসে দেশটির চিত্র পুরোপুরি বদলে গিয়েছে। যেখানে প্রথম তিন মাস অর্থাৎ মার্চ থেকে শুরু করে এপ্রিল এবং মে এ তিন মাসে দেশটিতে মোট করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিলো ১৪০০ এর কিছু বেশি সেখানে বিগত দুই দিনেই দেশটিতে নতুন করে ১৪০০ জনের শরীরে কোভিড-১৯ এর উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় স্লোভেনিয়াতে নতুন করে ৭৪৫ জন প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন, দৈনিক সংক্রমণ বিবেচনায় এ যাবৎকাল পর্যন্ত যেটি সর্বোচ্চ। প্রতিনিয়ত দৈনিক সংক্রমণের নতুন রেকর্ড হচ্ছে, অথচ ফার্স্ট ওয়েভে মার্চ থেকে শুরু করে এপ্রিল এবং মে এ তিন মাসে দেশটিতে একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ছিলো ৭০ জন। এছাড়াও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় স্লোভেনিয়াতে আরও একজনের মৃত্যু ঘটেছে। স্লোভেনিয়ার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ কর্তৃক প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত স্লোভেনিয়াতে করোনা ভাইরাসে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১০৬৮৩ জন, এখন পর্যন্ত মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ১৭৬ জন এবং চিকিৎসা শেষে সুস্থ্য হয়ে বাসায় ফিরেছেন ৫৬৮৯ জন।

দ্বিতীয় ধাপে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ডসহ বেশ কিছু দেশ ইতোমধ্যে স্লোভেনিয়াকে রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত করেছে। এখন থেকে স্লোভেনিয়া থেকে যদি কেউ এ সকল দেশে প্রবেশ করেন তাহলে তাঁদের সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে করোনা টেস্টের নেগেটিভ সনদ বহন করতে হবে। নচেৎ তাঁদেরকে ১০ থেকে ১৪ দিনের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারান্টাইনে থাকতে হবে। প্রতিবেশি দেশ হাঙ্গেরির সাথে বর্তমানে স্লোভেনিয়ার সীমান্ত সংযোগ পুরোপুরিভাবে বন্ধ রয়েছে। ইতালি এবং অস্ট্রিয়ার ক্ষেত্রে কেবল মাত্র নির্দিষ্ট কয়েকটি চেক পয়েন্ট সকল জনসাধারণের যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। বাকি চেক পয়েন্টগুলো কেবলমাত্র অস্ট্রিয়া কিংবা স্লোভেনিয়া অথবা ইতালির নাগরিকদের ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে।

সেকেন্ড ওয়েভে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে স্লোভেনিয়ার সরকারের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে সমগ্র স্লোভেনিয়াকে রেড জোন এবং অরেঞ্জ জোন এ দুইটি অংশে ভাগ করা হয়েছে। যে সকল এলাকায় তুলনামূলকভাবে সংক্রমণের হার বেশি সে সকল এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, অন্যদিকে যে সকল এলাকায় তুলনামূলকভাবে সংক্রমণ কিছুটা নিম্নগতির সে সকল এলাকাকে অরেঞ্জ জোনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পশ্চিম স্লোভেনিয়াতে অবস্হিত গোরিস্কা এবং প্রিমোরস্কা ও উত্তর-পূর্ব স্লোভেনিয়র কিছু অঞ্চলকে অরেঞ্জ জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। রাজধানী লুবলিয়ানা থেকে শুরু করে বাকি সব অঞ্চল রেড জোনের আওতাভুক্ত। শুক্রবার থেকে এ জোনিং সিস্টেম চালু করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে স্লোভেনিয়ার বর্তমান অর্থমন্ত্রী জিড্রাভকো পোচিভালশেকের পক্ষ থেকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় ।

রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে আংশিকভাবে লকডাউন চালু থাকবে। বিশেষ কোনও প্রয়োজন ছাড়া রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে কেউ এক কমিউনিটি থেকে অন্য কমিউনিটিতে যাতায়াত করতে পারবেন না। উল্লেখ্য যে প্রশাসনিক সুবিধার জন্য স্লোভেনিয়াকে অনেকগুলো ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করা হয়েছে। একেকটি ক্ষুদ্র অংশ একেকটি কমিউনিটি হিসেবে পরিচিত। এমনকি কোনও বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া অরেঞ্জ জোন থেকে কেউ রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত কোনও এলাকায় প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে অরেঞ্জ জোনভুক্ত অঞ্চলগুলোতে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে তেমন কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। পাশাপাশি রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে সকল ধরণের বার, রেস্টুরেন্ট ও কফিশপ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে কোনও রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ চাইলে কেবলমাত্র পার্সেল খাবার বিক্রি করতে পারবে। এছাড়াও সকল ধরণের স্পোর্টস ইভেন্টের পাশাপাশি কোনও একটি নির্দিষ্ট স্থানে এক সাথে দশ জনের অধিক মানুষের সমাগমের ওপর নিষেধাক্কা জারি করা হয়েছে। রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে বাহিরে বিশেষ করে উন্মুক্ত স্থানে যাতায়াতের  ক্ষেত্রে মুখে মাস্ক পরিধান করা বাধ্যতামূলক।  রেস্টুরেন্ট, বার কিংবা কফিশপগুলোতে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হলেও সেলুন কিংবা পার্লারগুলোর ক্ষেত্রে এ ধরণের কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয় নি। তবে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় সেলুন কিংবা পার্লারগুলোতে একই সময়ে সেবাদাতা এবং একজন খদ্দের ছাড়া তৃতীয় কোনও ব্যক্তির উপস্থিতিকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।

অরেঞ্জ জোনের অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোতে সব কিছু স্বাভাবিক রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বার, রেস্টুরেন্ট ও কফিশপগুলো সেখানে যথারীতি খোলা থাকবে তবে কোভিড-১৯ সংক্রমণ বিবেচনায় কেবলমাত্র এ সকল বার, রেস্টুরেন্ট ও কফিশপগুলো কেবলমাত্র সকাল ছয়টা থেকে রাত সাড়ে দশটা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। 

স্লোভেনিয়ার বাম ও উদারপন্থি রাজনৈতিক দলগুলো করোনা মোকাবেলায় সরকারের এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে। তাঁরা দ্বিতীয় ধাপে করোনার  বিস্তার রোধ করতে পুরো স্লোভেনিয়াতে কঠোর লক ডাউন ও জরুরি অবস্থা আরোপের পক্ষপাতি। এমনকি এ মুহূর্তে সাময়িকভাবে প্রতিবেশি দেশগুলোর সাথে স্লোভেনিয়ার সীমান্ত সংযোগ বিচ্ছিন্ন রাখার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। অন্যদিকে স্লোভেনিয়ার অর্থমন্ত্রী জিড্রাভকো পোচিভালশেক বলেছেন অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কথা বিবেচনা করে এ মুহূর্তে পরিপূর্ণভাবে লক ডাউন আরোপ করা হচ্ছে না তবে পরবর্তীতে যদি দেশটিতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আরও বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে হয়তো বা নতুন করে কঠোর কিছু পদক্ষেপ তাঁর সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হবে।

লেখক: শিক্ষার্থী, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ফিজিক্স অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স, ইউনিভার্সিটি অব নোভা গোরিছা, স্লোভেনিয়া।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা